Review of Film

Review of Film সেলুলয়েডের সকল জানা- অজানা ও নান্দনিক সব গল্প বলতেই এসেছে Review of film ♥
(2)

01/02/2025

The_prettiest_butterfly_is_the_woman_in_front_of_the_mirror....♥

একবার শাবানাকে চড় মেরেছিল রীনা খানছবিতে এ দৃশ্যটি করতে আপত্তি ছিল রীনারপরে,শাবানা বলে রাজি করিয়েছিল।এমন চড় দিয়েছিল,শাবান...
01/02/2025

একবার শাবানাকে চড় মেরেছিল রীনা খান
ছবিতে এ দৃশ্যটি করতে আপত্তি ছিল রীনার
পরে,শাবানা বলে রাজি করিয়েছিল।
এমন চড় দিয়েছিল,
শাবানার পরচুল খুলে যায়।
সেই এক চড়েই জনপ্রিয় হয়ে যায় রীনা।
পরে,
শাবানা,ববিতা,শাবনূর,মৌসুমী,থেকে শুরু
করে তার সময়ের এমন কোনো জনপ্রিয় নায়িকা
বাদ যায়নি যাকে সে বিষ খাওয়িয়ে মা*রতে চাইনি।
অন্যদিকে,
দুলারিও কোনো অংশে কম ছিলনা।
সংসারে খালা বা ফুফু শাশুড়ি হয়ে বাড়ির বউয়ের
গলা কা*টা কিংবা বাড়ি থেকে বের করে
দেওয়ার জন্যই যেন তার জন্ম।
পর্দার বউদের সাথে তার ঝগড়া এত বিখ্যাত যে,
কোথাও যাবার পথে ট্রাফিক পুলিশ বলে
তার সাথে একটু ঝগড়া করতে।
রীনা খানের বধু হ*ত্যা এতটা জনপ্রিয় যে,
বাসা ভাড়া নিতে গেলে মহিলা ভয়ে কাপতে কাপতে
বলেন," তার বাসায় থাকবো না,সে ছেলের বউয়ের গলা কা*টে"
এমনকি,
রীনা খানের ছেলের প্রেমিকা যখন জানলো যে,
সে এতদিন যার সাথে সম্পর্ক করছে সে আসলে বাস্তবে খল নায়িকা,রীনা খানের ছেলে,
এটা জানার পর ৬ মাস রিলেশন ব্রেকআপ ছিল তাদের!
কিছু দিন পর ভুল বুঝাবুঝির অবসান হলে রীনা খানের ছেলেকে বিয়ে করতে রাজি হয় মেয়েটি।

নব্বই ও শূন্য দশকের সবচেয়ে জনপ্রিয়
খল অভিনেত্রী এ দুজনই।
তাদের পরে খল চরিত্রে নায়িকা নতুন আশার আলো জ্বালিয়ে ছিল তবে
তেমন কোনো গল্প ও দর্শক পায়নি।

বাস্তব জীবনে রীনা ও দুলারীর মাঝে খুব ভাল
সম্পর্ক।
আত্মার বান্ধবী তারা।
একবার চিন্তা করেন,তারা যদি কারো
শাশুড়ি ও খালা শাশুড়ি হয় তার জীবনটা কেমন
হবে!
(বাস্তব জীবনে তাদের চরিত্র পর্দার থেকে উল্টা)

01/02/2025

রোজি আফসারীর এই অভিনয় আজীবন মনে থাকবে।

🎬 তিতাস একটি নদীর নাম

সোনালি অতীত ♥
31/01/2025

সোনালি অতীত ♥

বলিউডে,রাজেশ খান্না,দীলিপ,অমিতাভ, থাকলেঢালিউডে,রাজ্জাক, জসীম,ফারুখ,সোহেল আছেবলিউড,মধুবালা,নার্গিস থাকলে,ঢালিউডে,শাবানা,ব...
31/01/2025

বলিউডে,
রাজেশ খান্না,দীলিপ,অমিতাভ, থাকলে
ঢালিউডে,
রাজ্জাক, জসীম,ফারুখ,সোহেল আছে
বলিউড,
মধুবালা,নার্গিস থাকলে,
ঢালিউডে,
শাবানা,ববিতা আছে
বলিউডে,
শ্রী দেবী, মাধুরী, কাজল থাকলে
ঢালিউডে,
শাবনূর আছে

কম্পেয়ার করার মত
এমন আর কি আছে?
Now you turn on.....

( কোনো ইন্ডাস্ট্রিকে ছোট করা যাবেনা)

একেই বলে" দ্যা ফেম গেইম"
31/01/2025

একেই বলে
" দ্যা ফেম গেইম"

বলিউড যদি একটি বাগান হয়প্রীতি জিনতা সেই বাগানে ফোটা স্নিগ্ধ গোলাপ।যার সুভাস চারদিক প্রফুল্ল করে।সেলুলয়েডে তিনি প্রথমে দা...
31/01/2025

বলিউড যদি একটি বাগান হয়
প্রীতি জিনতা সেই বাগানে ফোটা স্নিগ্ধ গোলাপ।
যার সুভাস চারদিক প্রফুল্ল করে।
সেলুলয়েডে তিনি প্রথমে দাঁড়িয়েছেন
বিখ্যাত পরিচালক মণি রত্মম এর এর জন্য।
প্রথম ছবিতেই তার সিনের জন্য
পরিচালক তাকে কোনো মেকআপ ব্যবহার করতে
দেননি।
তার ন্যাচারাল বিউটি দিয়েই ইন্ডাস্ট্রিতে পথচলা শুরু।
পরবর্তী সময়ে,
কেয়া কেহনা
সোলজার
চোরি চোরি চুপকে চুপকে
হার দিল জো পেয়ার কারেগা
কাল হো না হো
কাভি আলবিদা না কেহনা
দিল হায় তোমহারা
বীরজারা
দ্যা হিরো
ইত্যাদি সব নান্দনিক ছবিতে কাজ করেছেন
তবে,
বলিউড তাকে সঠিক ব্যবহার করতে পারেনি
তার যে মেধা ও সৌন্দর্য ছিল
সেসব দিয়ে আরো অনেক কিছু করা যেত।
হাসি তে ফাঁসি অভিনেত্রী প্রীতির
আজ জন্মদিন
আজ তার জীবনের ৫০ বসন্তে পদার্পণে
অনেক অনেক ভালবাসা❤️

আমাদের মা চরিত্রের অভিনেত্রীরা....মা চরিত্র ছাড়া চলচ্চিত্রের কোন গল্পের যেন পরিপূর্নতা পায় না। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মত...
30/01/2025

আমাদের মা চরিত্রের অভিনেত্রীরা....

মা চরিত্র ছাড়া চলচ্চিত্রের কোন গল্পের যেন পরিপূর্নতা পায় না। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেরও প্রায় প্রতিটি ছবিতে নায়ক-নায়িকাদের পাশাপাশি মায়ের চরিত্রটি সমান গুরুত্ব পেয়ে থাকে। বহু সিনেমা নির্মাণ হয়েছে মাকে নিয়েই। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে সুনাম অর্জন করেছেন অনেকেই। এদের মধ্যে রয়েছে এক সময়ের তুমুল জনপ্রিয় নায়িকারাও।

সুমিতা দেবী:
বাংলা চলচ্চিত্র ইতিহাসে সুমিতা দেবী একটি অনন্য নাম। ক্যারিয়ারের শুরুতে তাকে নায়িকা হিসেবে দেখা গেলেও সত্তরের দশক থেকে মায়ের ভূমিকায় অভিনয় শুরু করেন তিনি। ‘১৩ নং ফেকু ওস্তাগার লেন’ ছবিতে মমতাময়ী মায়ের চরিত্রে সম্পুর্ণ আলাদা দেখায় সুমিতা দেবিকে। মা হিসেবে খান আতাউর রহমানের ‘সুজন সখি’ ছবিতে অভিনয় করে তিনি দারুণ প্রশংসা লাভ করেন। এছাড়াও বহু সিনেমায় মা চরিত্রে অনবদ্য অভিনয় করেন সুমিতা দেবী।

রানী সরকার:
ষাটের দশক থেকে আশির দশক বাংলা চলচ্চিত্রে নিয়মিত মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতেন।কোমলময়ী কিংবা রাগী সব চরিত্রেই তিনি অসাধারণ ছিলেন। কাঁচের দেয়াল,ফেরারী বসন্ত,স্বামী স্ত্রী সহ বহু ছবিতে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন রানী সরকার।

রওশন জামিল:
সত্তর ও আশির দশকের আরেকজন জনপ্রিয় ও শক্তিশালী মা হলেন রওশন জামিল। সূর্যগ্রহণ, মাটির ঘর, বউ শাশুড়ি, পেনশনসহ অসংখ্য চলচ্চিত্রে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। অনেকটা কড়া মায়ের চরিত্রে অভিনয় করলেও দর্শকদের প্রিয় মুখ হয়ে ওঠেন জাতীয় পুরস্কার জয়ী এই অভিনেত্রী।

মিরানা জামান:
সাদাকালো যুগে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে যারা সুপরিচিতি পেয়েছেন তাদের মধ্যে অন্যতম এই মিরানা জামান।মতি মহল,নতুন বউ সহ বহু ছবিতে মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন তিনি।

রোজী আফসারী:
রোজী আফসারীকে বলা হয় বাংলা চলচ্চিত্রের সবচেয়ে মায়াবী চেহারার মা। সত্তর ও আশির দশকে বহু ছবিতে রোজী আফসারী মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে দারুণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তিনি দ্বীপ নেভে নাই,তিতাস একটি নদীর নাম,গোলাপী এখন ট্রেনে,নরম গরম,অশিক্ষিত সহ বেশ কিছু জনপ্রিয় ছবিতে মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেন।

মায়া হাজারিকা:
বাংলা চলচ্চিত্রের চিরাচরিত মা তিনি নন,বেশ অহংকরী এই মায়া হাজারিকা।সন্তানদের ভালোবাসায় তিনি বাঁধা হয়ে দাঁড়াতেন।তিনি সীমানা পেরিয়ে,অনুরাগ সহ অনেক ছবিতে মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।

আয়শা আখতার:
বাংলা চলচ্চিত্রের নির্ভেজাল মা তিনি,দু:খ কষ্টেও তাঁর হাসিমুখ ছিল চির অমলিন।আশির দশকে তিনি হয়ে উঠেন অন্যতম জনপ্রিয় মা।জাতীয় পুরস্কার জয়ী এই গুণী অভিনেত্রী আয়শা আখতার রজনীগন্ধ্যা,অনুরাগ,নদীর নাম মধুমতি সহ বহু ছবিতে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন।

আনোয়ারা:
বাংলা চলচ্চিত্রে সবচেয়ে বেশি ছবিতে মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করা অভিনেত্রী হলেন আনোয়ারা। সেই হিসেবে তাকেই বাংলাদেশের ছবিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় মা হিসেবে গণ্য করা হয়। নতুন ও পুরাতন মিলিয়ে দেশের প্রায় সব নায়ক-নায়িকাদেরই মা হয়েছেন তিনি। আটবার জাতীয় পুরস্কার জয়ী এই অভিনেত্রী মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন গোলাপী এখন ট্রেনে,শুভদা,দাঙ্গা,রাধা কৃষ্ণ, ভাত দে, বর্তমান,শ্রাবন মেঘের দিনের মত জনপ্রিয় সব ছবিতে।

মিনু রহমান:
আশির দশকের বাণিজ্যিক ছবিতে তিনি ছিলেন প্রায় নিয়মিত।সেই সময়ের সব বড় তারকাদের মা হয়েছেন তিনি।কোমলমতী কিংবা বদমেজাজী সব চরিত্রেই অভিনয় করেছেন তিনি।'সৎ ভাই' ছবিতে তাঁর অসাধারণ অভিনয় এখনো সবার চোখে ভাসে। চলচ্চিত্রে তিনি নায়ক জসিমের মা বলে খ্যাত।

শবনম:
শবনম প্রধাণত নায়িকা হিসেবে চলচ্চিত্রে এলেও পরে তিনি মা হিসেবেও নিজেকে সুন্দরভাবে মেলে ধরেন। ‘আম্মাজান’ ছবিতে অভিনয় করে দারুণ আলোচিত হন তিনি।এছাড়া সন্ধি,দিল ছবিতেও তিনি মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন।

শাবানা:
বাংলা চলচ্চিত্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়িকা শাবানা, মা হিসেবেও পর্দায় ভীষন জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন তিনি।মায়ের আবেগময়ী ভূমিকায় শাবানা ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দী। দশবার জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই অভিনেত্রী অপেক্ষা,মরনের পরে, সত্য মিথ্যা, সত্যের মৃত্যু নেই,পিতা মাতা সন্তান,রাগ অনুরাগ,অজান্তে,মা যখন বিচারক সহ অসংখ্য ছবিতে মায়ের ভূমিকায় তিনি অসাধারণ অভিনয় করেন।

সুষমা:
বাংলা চলচ্চিত্রে সুষমা কুটিল অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিত,তিনি বেশ কয়েকটি ছবিতে কুটিল মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন,এর মধ্যে লক্ষ্মীর সংসার,ছোট বউ,মায়ের দোয়া অন্যতম।

ডলি জহুর:
শুরুতে টেলিভিশন অভিনেত্রী থাকলেও পরে চলচ্চিত্রেও মা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন ডলি জহুর। ‘এইসব দিন রাত্রী’ নাটকে টুনির মা চরিত্রে অভিনয় করে বিপুল প্রশংসা অর্জন করেন তিনি যা তাকে চলচ্চিত্রে অভিনয়ে উৎসাহ দেয়,পরবর্তীতে তিনি হয়ে উঠেন নব্বই পরবর্তী সবচেয়ে জনপ্রিয় মা।সুনিপুন অভিনয়ে তারকা কিংবা দর্শক সব জায়গায় তিনি হয়েছেন প্রিয় মা।জাতীয় পুরস্কার জয়ী এই অভিনেত্রী আগুনের পরশমনি,লাভ স্টোরি,আনন্দ অশ্রু,বাবা কেন চাকর,সন্তান যখন শত্রু,প্রিয়জন,নিরন্তর,ঘানি,দারুচিনি দ্বীপ সহ অসংখ্য জনপ্রিয় ছবিতে মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করে প্রশংসিত হন।

খালেদা আক্তার কল্পনা:
বাংলা চলচ্চিত্রে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা একজন সফল অভিনেত্রী। অভিনয়ের কারণে একসময় শিক্ষকতা পেশা ছেড়ে দেন তিনি। এদেশের দর্শকের কাছে মা চরিত্রে অভিনয় করে তিনি হয়ে উঠেছেন একজন অনন্য অসাধারণ অভিনেত্রী। তার অভিনীত প্রায় পাঁচ শতাধিক চলচ্চিত্রে নায়ক রুবেলের মায়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে তাকে। জাতীয় পুরস্কার জয়ী এই অভিনেত্রীর উল্লেখযোগ্য ছবি জ্বীনের বাদশা,রাধাকৃষ্ণ,মায়ের কান্না,স্বপ্নের পুরুষ,মৃত্যুদণ্ড।

শর্মিলী আহমেদ:
চলচ্চিত্রে প্রথমে তিনি অভিনয় করেছেন নায়িকা চরিত্রে। হাতেগোনা ক’টি ছবিতে নায়িকা ছিলেন শর্মিলী আহমেদ। এরপর নায়িকা থাকা অবস্থায় প্রথম মায়ের চরিত্রে অভিনয় করলেন ১৯৭৬ সালে ‘আগুন’ ছবিতে। তারপর মমতাময়ী মায়ের রূপে নিয়মিত টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রে হাজির হয়েছেন শর্মিলী আহমেদ।দহন,প্রেমিক,প্রেমের প্রতিদান,ত্যাগ সহ বেশকিছু ছবিতে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন।

সুচরিতা:
বাংলা চলচ্চিত্রের ড্রিম গার্ল খ্যাত জনপ্রিয় নায়িকা সুচরিতা নব্বইয়ের শেষে এসে মায়ের ভূমিকায় নিয়মিত অভিনয় করা শুরু করেন। কোটি টাকার কাবিন, পিতার আসন, কত যে আপন,টাকা,জান আমার জান,ঢাকাইয়া পোলা বরিশালের মাইয়া, ঘরের লক্ষ্মী,মা আমার চোখেত মনি সহ বেশ কিছু ছবিতে তিনি মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। জাতীয় পুরস্কার জয়ী সুচরিতা, চাষী নজরুল ইসলামের ‘হাঙ্গর নদী গ্রেনেড’ ছবিতে অসাধারণ অভিনয় করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক এ ছবিতে প্রথমে দুরন্ত কিশোরী এবং পরে মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন। দেশের জন্য নিজের সন্তানকে উৎসর্গের দৃশ্যটি এখনও দর্শকদের হৃদয়ে দাগ কেটে আছে।

ববিতা:
বাংলা চলচ্চিত্রের হার্টথ্রুব অভিনেত্রী ববিতা, নায়িকা হিসেবে বেশ সফল।তবে মায়ের ভূমিকায় নিজের প্রতি সুবিচার করতে পারেন নি,এই চরিত্রে তিনি উচ্চকিত অভিনয় করেন প্রায়ই।এরমাঝে দুটি চলচ্চিত্রে মায়ের ভূমিকায় তিনি অভিনয় করে বেশ প্রশংসিত হয়েছিলেন একটি বসুন্ধরা,অন্যটি হাছন রাজা।সাতবার জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই অভিনেত্রী নব্বইয়ের মাঝামাঝি এসে নিয়মিত মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা শুরু করেন এর মধ্যে মহামিলন,মায়ের অধিকার,প্রানের চেয়ে প্রিয়,অবুঝ বউ,খোদার পরে মা,মনের জ্বালা,পুত্র যখন পয়সাওয়ালা অন্যতম।

রাশেদা চৌধুরী:
নব্বই দশকের শেষে এসে বাংলা চলচ্চিত্র মায়ের চরিত্রে আবিষ্কার করে রাশেদা চৌধুরীকে।এই অভিনেত্রীর আলোচিত ছবিগুলোর মধ্যে ম্যাডাম ফুলি,ভেজা বেড়াল,টাকা,ক্ষুদে যোদ্ধা,কাল সকালে,চার সতীনের ঘর অন্যতম।

এছাড়া শারমিন,রেহানা জলি,রেবেকা সহ অনেক অভিনেত্রী মায়ের চরিত্রে অভিনয় করেছেন,তবে তাঁরা কেউই দর্শকদের মনে সেভাবে জায়গা করে নিতে পারেননি।
©হৃদয় সাহা

তাকে বলা হয়বাংলা চলচ্চিত্রের " স্বপ্নের নায়ক"শুরু হয়েছিল " কেয়ামত থেকে কেয়ামত" ছবি দিয়েপ্রথম ছবির দারুণ সাফল্য তাকে রাতা...
30/01/2025

তাকে বলা হয়
বাংলা চলচ্চিত্রের " স্বপ্নের নায়ক"
শুরু হয়েছিল " কেয়ামত থেকে কেয়ামত" ছবি দিয়ে
প্রথম ছবির দারুণ সাফল্য তাকে রাতারাতি
তারকাখ্যাতি এনে দিয়েছে।
তিনি বলেছিলেন,
" যত দিন ফিল্মে থাকবো,এক নম্বর হয়ে থাকতে চাই,
দু নম্বরে গেলেই ইন্ডাস্ট্রি হতে বিদায় নিবো"

তিনি দু নম্বর হননি।
যতদিন ছিলেন ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষ নায়ক হয়েই
ছিলেন।
শীর্ষে থাকা অবস্থাতেই বিদায় নিয়েছেন
পৃথিবী থেকে।
মাত্র কয়েক বছরের ক্যারিয়ারে
উপহার দিয়েছেন,
বেশ কিছু ব্যবসা সফল চলচ্চিত্র।
বাংলা চলচ্চিত্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আয়করা
সিনেমা," স্বপ্নের ঠিকানা" এর নায়কও তিনি।

" তোমাকে চাই,কেয়ামত থেকে কেয়ামত,চাওয়া থেকে পাওয়া,শেষ ঠিকানা,জীবন সংসার,কন্যাদান, স্বপ্নের নায়ক,প্রিয়জন,আনন্দ অশ্রু,স্বপ্নের ঠিকানা,সত্যের মৃত্যু নাই"
ছবিগুলো নব্বই দশককে করেছে রঙ্গিন।
দোলার ভালবাসার জন্য পাগল হওয়া
আনন্দ অশ্রুর সেই" খসরু" এর ব্যথা এখনো
তার ভক্তরা হৃদয়ে বহন করে।

তার পরবর্তী
সকল নায়ক ও নায়িকাদের স্বপ্নের নায়ক তিনি
তাকে দেখে অভিনয় জগতে এসেছেন অনেকে।
লোকে বলে,
নায়ক হলে সালমানের মতই হতে হয়।
নব্বইয়ের সবচেয়ে সেরা উপহারের এক সালমান
ওপারে ভালো থেকো
অসংখ্য ভক্তের ও বাংলার প্রিয় নায়ক।

জয়া বচ্চন প্রথমে তাকেমিডিয়ায় এনেছিলেন।করণ অর্জুন ছবিতে তিনিসালমানের বিপরীতে কাজ করেছেন।পরবর্তী বেশ কিছু ছবিতে কাজ করার প...
30/01/2025

জয়া বচ্চন প্রথমে তাকে
মিডিয়ায় এনেছিলেন।
করণ অর্জুন ছবিতে তিনি
সালমানের বিপরীতে কাজ করেছেন।
পরবর্তী বেশ কিছু ছবিতে কাজ করার পর
আন্ডারওয়ার্ল্ডের লোকের সাথে নাম জড়িয়ে
ক্যারিয়ার জলাঞ্জলি দিয়েছেন।
দীর্ঘকাল থেকেছেন দেশের বাহিরে।
রিসেন্ট দেশে এসে তিনি সন্ন্যাসী জীবন বেছে নিয়েছেন।

বলিউডের উল্লেখযোগ্য কিছু তারকাদেরবিয়ের দিনের ছবি।ফিল্মস্টারদের সাংসারিক জীবন দীর্ঘ হয়না কথাকেতুচ্ছ করে তারা একে অপরের পা...
30/01/2025

বলিউডের উল্লেখযোগ্য কিছু তারকাদের
বিয়ের দিনের ছবি।
ফিল্মস্টারদের সাংসারিক জীবন দীর্ঘ হয়না কথাকে
তুচ্ছ করে তারা একে অপরের পাশে,
একে অপরের সুখ দুঃখে ছিলেন ও আছেন ♥

ক্যাপশন দিয়ে যান .......
30/01/2025

ক্যাপশন দিয়ে যান .......

Who?
29/01/2025

Who?

টিশার্টের মাধ্যমে সুন্দর বার্তা দিলেন দেব ♥
29/01/2025

টিশার্টের মাধ্যমে সুন্দর বার্তা দিলেন দেব ♥

বাংলা চলচ্চিত্রের উল্লেখযোগ্য কিছুনায়িকাদের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার গ্রহণের সময়কার কিছু স্থিরচিত্র ❤️
29/01/2025

বাংলা চলচ্চিত্রের উল্লেখযোগ্য কিছু
নায়িকাদের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার গ্রহণের সময়কার কিছু স্থিরচিত্র ❤️

সুচন্দার " অশ্রু দিয়ে লেখা"ববিতার " গেলাপী এখন ট্রেনে"চম্পার " পদ্মা নদীর মাঝি"তিন বোনের  উল্লেখযোগ্য তিনটি ছবি।শুধু এ ছ...
29/01/2025

সুচন্দার " অশ্রু দিয়ে লেখা"
ববিতার " গেলাপী এখন ট্রেনে"
চম্পার " পদ্মা নদীর মাঝি"

তিন বোনের উল্লেখযোগ্য তিনটি ছবি।
শুধু এ ছবি দিয়েই তারা বেঁচে থাকতেন
অনেকদিন।
নেপোটিজম প্রথা আসলে মন্দ কিছু নয়
বড় বোন,
সুচন্দা অভিনয়ে নাম করার পর
মেঝো বোন ববিতা আসেন।
সত্যজিৎ রায়ের কাছে যার অভিনয় মনে ধরেন
ববিতার সফলতার পর
ছোট বোন চম্পা এসে আলোচনা সৃষ্টি করেন।
ঋত্বিক ঘটকের ডিরেকশনে কাজ করা নায়িকা
চম্পা,নিশ্চয় দামী কিছু।
তাই নেপোটিজম মন্দ কিছু নয়
তবে,সঠিক রত্ন তুলে আনতে হবে।

ছবিতে ববিতার বিবাহ সম্ভোধনে " তিন কন্যা"র
উপস্থিতি।

জোয়ান গাজী তার বাবার একমাত্র বাধ্য সন্তান।তার বাবার মন মতই মানুষ করেছে তাকে।বাবার কথাই তার কথা।তার বউ বকুল,শ্বশুর ও স্বা...
28/01/2025

জোয়ান গাজী তার বাবার
একমাত্র বাধ্য সন্তান।
তার বাবার মন মতই মানুষ করেছে তাকে।
বাবার কথাই তার কথা।
তার বউ বকুল,শ্বশুর ও স্বামীর কথার বাহিরে
পা দেয়না।
ইচ্ছে থাকলেও কিছু করতে পারেনা বকুল।
সর্বদা তার মনে শ্বশুরের ভয়।
বকুল সন্তান সম্ভাবা হবার পরে
দুর্ঘটনাতে তা নষ্ট হয়ে গেলে
সেই কষ্ট ও শ্বশুরের মানসিক নির্যাতন
সব মিলিয়ে বকুল যখন মানসিক রুগীর মত আচরণ করতে থাকে,
তখন তার শ্বশুর ছেলের বউকে জ্বীনে ধরেছে
নামে তার উপর শারীরিক ও মানসিক
অত্যাচার চালায়।
পরে,
সংসার টিকিয়ে রাখতে
জোয়ান গাজীকে তার বাবা দ্বিতীয় বিয়ে দেয়।
দ্বিতীয় বউয়ের নাম পারুল।
পারুল চতুর
মারাত্মক লেভেলের চতুর
তার ভাষ্যমতে,
" ছোট বেলা থেকেই আমি মানুষের ঘরে বান্দীগিরি কইরা মানুষ,
মানুষ চেনার ক্ষেমতা আমার আছে "

শ্বশুরের অমানবিক নিয়মনীতি সে মানতে
নারাজ।
তার চোখে স্বামী জোয়ান গাজী বলদা।
স্বামীকে জোয়ান গাজী থেকে সুলেমান খান
বানাতে পারুলের জুরি নেই।
সতীন বকুলের ব্যথায় ব্যথিত হয় সে।
শ্বশুরের অন্যায়ের বিরুদ্ধে নীরব প্রতিবাদ করতেই
যেন পারুলের এ বাড়ি আসা।

বলছিলাম,
সালাউদ্দিন লাভলুর পরিচালনায় একমাত্র ছবি
" মোল্লা বাড়ির বউ "(২০০৫) এর কথা।
তারকাবহুল ছবিটিতে অভিনয় করেছেন
শাবনূর,রিয়াজ,এটিএম ও মৌসুমী।
একটি কমার্শিয়াল ছবি কিভাবে অফট্রাকে
এসে সমাজকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে কুসংস্কার দূর
করতে সহায়তা করে এই চলচ্চিত্রটি জ্বলন্ত
উদাহরণ।
সালাউদ্দিন লাভলুর এই মাস্টারপিসে
একাধিক তারকার সকলেই নিজ অভিনয় গুণে
আলোকিত হয়েছেন ছবিতে।
তবে,
শাবনূর ও এটিএম এর অসামান্য অভিনয় এ
ছবির প্রাণ।
শাবনূরের চরিত্রটি এতটাই জনপ্রিয় ও আলোচিত ছিল যে তিনি দর্শক জরিপে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে মেরিল প্রথম আলো পুরস্কার পেয়েছিলেন।

এ ছবির স্ক্রিপ্ট লিখেছেন স্বয়ং এটিএম।
পরিচালক হিসেবে লাভলু এমনিতেই খুব পরিচিত।
এ ছবি তার পরিচালনার ক্যারিয়ারে বিশেষ পালক
যুক্ত করেছে।

আন্দাজে বলা যায়,
সিনে প্রেমী প্রায় ৯৯% দর্শক ছবিটি দেখে
ফেলেছে।
তবুও যারা এখনো ছবিটি দেখেননি।
তাদের জন্য এর পক্ষ
থেকে ছবিটি সাজেস্ট করা হলো।
ধন্যবাদ।

সেই ছোটবেলায় প্রথমে মরটিন কয়েল এর বিজ্ঞাপন। এরপর পেপসোডেন্ট টুথপেস্ট এর বিজ্ঞাপন দিয়ে পরিচিতি গড়ে তোলা। তখন অগ্নিলারা থা...
28/01/2025

সেই ছোটবেলায় প্রথমে মরটিন কয়েল এর বিজ্ঞাপন। এরপর পেপসোডেন্ট টুথপেস্ট এর বিজ্ঞাপন দিয়ে পরিচিতি গড়ে তোলা। তখন অগ্নিলারা থাকতেন চট্টগ্রামের গণি বেকারি।
এরপর এক সময় ঢাকায় চলে এলেন।
গিয়াসউদ্দিন সেলিম এর স্বপ্ন শকট প্রথম নাটক হলেও অগ্নিলার জনপ্রিয়তা কিংবা আলোচনায় নিয়ে আসে একুশে টিভির ধারাবাহিক "বিপ্রতীপ ", যা গিয়াসউদ্দিন সেলিমের রচনা ও পরিচালনা ছিলো।
সবাই যখন ভাবছিলেন অগ্নিলাকে নাটকে নিয়মিত পাবেন, তখনই পড়াশোনার জন্য দেশের বাইরে চলে গেলেন।
ফিরে এসে ভালবাসা দিবসের কিছু নাটকে অভিনয় করলেন এবং আবারো আলোচনায় আসলেন।
তবে অগ্নিলা বিয়ের পর পুরোই সংসারী। তাই নাটকে অনিয়মিত।
তবুও দর্শক তাকে ভোলেনি।
আজো মনে রেখেছে "বিপ্রতীপ " নাটকের সেই "দীপা" হিসেবে।©Niaz
শুভ জন্মদিন অগ্নিলা ইকবাল ♥

Address

Dhaka

Telephone

+8801316455943

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Review of Film posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share