The historical basis for King Arthur was long debated by scholars. One school of thought, citing entries in the Historia Brittonum (History of the Britons) and Annales Cambriae (Welsh Annals), saw Arthur as a genuine historical figure, a Romano-British leader who fought against the invading Anglo-Saxons sometime in the late 5th to early 6th century.
The Historia Brittonum, a 9th-century Latin historical compilation attributed in some late manuscripts to a Welsh cleric called Nennius, contains the first datable mention of King Arthur, listing twelve battles that Arthur fought. These culminate in the Battle of Badon, where he is said to have single-handedly killed 960 men. Recent studies, however, question the reliability of the Historia Brittonum.[7]
The other text that seems to support the case for Arthur's historical existence is the 10th-century Annales Cambriae, which also links Arthur with the Battle of Badon. The Annales date this battle to 516–518, and also mention the Battle of Camlann, in which Arthur and Medraut (Mordred) were both killed, dated to 537–539. These details have often been used to bolster confidence in the Historia's account and to confirm that Arthur really did fight at Badon.
Problems have been identified, however, with using this source to support the Historia Brittonum's account. The latest research shows that the Annales Cambriae was based on a chronicle begun in the late 8th century in Wales. Additionally, the complex textual history of the Annales Cambriae precludes any certainty that the Arthurian annals were added to it even that early. They were more likely added at some point in the 10th century and may never have existed in any earlier set of annals. The Badon entry probably derived from the Historia Brittonum.[8]
This lack of convincing early evidence is the reason many recent historians exclude Arthur from their accounts of sub-Roman Britain. In the view of historian Thomas Charles-Edwards, "at this stage of the inquiry, one can only say that there may well have been a historical Arthur [but ...] the historian can as yet say nothing of value about him".[9] These modern admissions of ignorance are a relatively recent trend; earlier generations of historians were less skeptical. The historian John Morris made the putative reign of Arthur the organizing principle of his history of sub-Roman Britain and Ireland, The Age of Arthur (1973). Even so, he found little to say about a historical Arthur.[10]
Partly in reaction to such theories, another school of thought emerged which argued that Arthur had no historical existence at all. Morris's Age of Arthur prompted the archaeologist Nowell Myres to observe that "no figure on the borderline of history and mythology has wasted more of the historian's time".[11] Gildas' 6th-century polemic De Excidio et Conquestu Britanniae (On the Ruin and Conquest of Britain), written within living memory of Badon, mentions the battle but does not mention Arthur.[12] Arthur is not mentioned in the Anglo-Saxon Chronicle or named in any surviving manuscript written between 400 and 820.[13] He is absent from Bede's early-8th-century Ecclesiastical History of the English People, another major early source for post-Roman history that mentions Badon.[14] The historian David Dumville wrote: "I think we can dispose of him [Arthur] quite briefly. He owes his place in our history books to a 'no smoke without fire' school of thought ... The fact of the matter is that there is no historical evidence about Arthur; we must reject him from our histories and, above all, from the titles of our books."[15]
Some scholars argue that Arthur was originally a fictional hero of folklore—or even a half-forgotten Celtic deity—who became credited with real deeds in the distant past. They cite parallels with figures such as the Kentish Hengist and Horsa, who may be totemic horse-gods that later became historicized. Bede ascribed to these legendary figures a historical role in the 5th-century Anglo-Saxon conquest of eastern Britain.[16] It is not even certain that Arthur was considered a king in the early texts. Neither the Historia nor the Annales calls him "rex": the former calls him instead "dux bellorum" (leader of battles) and "miles" (soldier).[17]
The consensus among academic historians today is that there is no solid evidence for his historical existence.[2] However, because historical documents for the post-Roman period are scarce, a definitive answer to the question of Arthur's historical existence is unlikely. Sites and places have been identified as "Arthurian" since the 12th century,[18] but archaeology can confidently reveal names only through inscriptions found in secure contexts. The so-called "Arthur stone", discovered in 1998 among the ruins at Tintagel Castle in Cornwall in securely dated 6th-century contexts, created a brief stir but proved irrelevant.[19] Other inscriptional evidence for Arthur, including the Glastonbury cross, is tainted with the suggestion of forgery.[20]
Several historical figures have been proposed as the basis for Arthur, ranging from Lucius Artorius Castus, a Roman officer who served in Britain in the 2nd or 3rd century,[21] to sub-Roman British rulers such as Riotamus,[22] Ambrosius Aurelianus,[23] Owain Ddantgwyn,[24] and Athrwys ap Meurig.[25] However, no convincing evidence for these identifications has emerged.
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
রাজা আর্থারের historical ভিত্তটি পণ্ডিতদের দ্বারা দীর্ঘকাল ধরে বিতর্কিত হয়েছিল। হিস্টোরিয়া ব্রিটোনাম (ব্রিটিশদের ইতিহাস) এবং আনালেস ক্যামব্রিয়ে (ওয়েলশ অ্যানালস) -এর এন্ট্রিগুলিকে উদ্ধৃত করে একটি চিন্তার স্কুল আর্থারকে সত্যিকারের historical ব্যক্তিত্ব হিসাবে দেখেছে, রোমানো-ব্রিটিশ নেতা যিনি শেষের দিকে আক্রমণকারী অ্যাংলো-স্যাক্সনদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। ৫ ম থেকে to ষ্ঠ শতাব্দীর প্রথমদিকে century
দ্য হিস্টোরিয়া ব্রিটোনাম, নবম শতাব্দীর লাতিন historical সংকলন, কিছুটা দেরিতে পান্ডুলিপিগুলিতে নেননিয়াস নামে একটি ওয়েলশ ধর্মগুরুকে দায়ী করা হয়েছে, এতে আর্থার যে বারোটি যুদ্ধের তালিকা লিখেছিলেন, রাজা আর্থারের প্রথম প্রামাণ্য উল্লেখ রয়েছে। এগুলি বাডনের যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটে, যেখানে বলা হয় যে তিনি এককভাবে 960 জনকে হত্যা করেছিলেন। সাম্প্রতিক গবেষণাগুলি, তবে, হিস্টোরিয়া ব্রিটেনামের নির্ভরযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে ।
আর্থারের historical অস্তিত্বের ক্ষেত্রে যে অন্য পাঠ্য কেসটিকে সমর্থন করে বলে মনে হয় তা হ'ল দশম শতাব্দীর আনালেস ক্যামব্রিয়া, এটি আর্থারের সাথে বাডনের যুদ্ধের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। আনালসরা এই যুদ্ধের তারিখ ৫১–-৫১১ তারিখ পর্যন্ত করেছিলেন এবং ক্যাম্লান যুদ্ধের কথাও উল্লেখ করেছিলেন, যেখানে আর্থার এবং মেড্রাট (মোর্ড্রেড) দু'জনই মারা গিয়েছিলেন, যার তারিখ ছিল ৫৩–-৫৯৯। এই বিবরণগুলি প্রায়শই হিস্টোরিয়ার অ্যাকাউন্টে আস্থা বাড়াতে এবং আর্থার সত্যই ব্যাডনে লড়াই করেছিল তা নিশ্চিত করতে ব্যবহার করা হয়েছে।
এই উত্সটি হিস্টোরিয়া ব্রিটোনমের অ্যাকাউন্ট সমর্থন করার জন্য ব্যবহার করে সমস্যাগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে। সর্বশেষ গবেষণাটি দেখায় যে আনালেস ক্যামব্রিয়া ওয়েলসে 8 ম শতাব্দীর শেষদিকে শুরু হওয়া একটি ক্রনিকল ভিত্তিক ছিল। তদ্ব্যতীত, অ্যানালেস ক্যামব্রিয়েয়ের জটিল পাঠ্য ইতিহাস কোনও দৃতাকে বাদ দেয় যে আর্থারিয়ান রেকর্ডগুলিও এর প্রথমদিকে এর সাথে যুক্ত হয়েছিল। এগুলি সম্ভবত 10 ম শতাব্দীর কোনও পর্যায়ে যুক্ত হয়েছিল এবং এর আগে কোনও পূর্ববর্তী সেটগুলিতে কখনও উপস্থিত থাকতে পারে। ব্যাডন এন্ট্রি সম্ভবত হিস্টোরিয়া ব্রিটোনাম থেকে প্রাপ্ত ।
প্রারম্ভিক প্রমাণের অভাবের এই অভাবই হ'ল বহু সাম্প্রতিক ians আর্থারকে তাদের উপ-রোমান ব্রিটেনের অ্যাকাউন্ট থেকে বাদ দেন। Historতিহাসিক টমাস চার্লস-এডওয়ার্ডসের দৃষ্টিতে, "তদন্তের এই পর্যায়ে, কেবল একজনই বলতে পারেন যে historicalতিহাসিক আর্থারটি ভাল থাকতে পারে [কিন্তু ...] ians এখনও তাঁর সম্পর্কে মূল্যমানের কিছু বলতে পারেন না"। [9] এই অজ্ঞতার আধুনিক ভর্তিগুলি তুলনামূলকভাবে সাম্প্রতিক প্রবণতা; ইতিহাসবিদদের আগের প্রজন্ম কম সন্দেহ ছিল। Ianতিহাসিক জন মরিস আর্থারকে তাঁর উপ-রোমান ব্রিটেন এবং আয়ারল্যান্ডের ইতিহাসের সাংগঠনিক নীতি, দ্য এজ অফ আর্থার (1973) এর আধ্যাত্মিক রাজত্ব করেছিলেন। তা সত্ত্বেও, তিনি historicalতিহাসিক আর্থার সম্পর্কে কিছু বলতে পেলেন না। [10]
আংশিকভাবে এই ধরনের তত্ত্বগুলির প্রতিক্রিয়া হিসাবে, আরেকটি চিন্তার স্কুল উত্থিত হয়েছিল যে যুক্তি দিয়েছিল যে আর্থারের কোনও historical অস্তিত্ব নেই। মরিসের যুগে আর্থার প্রত্নতাত্ত্বিক নওল মাইরেসকে পর্যবেক্ষণ করতে উত্সাহিত করেছিল যে "ইতিহাস ও পুরাণের সীমান্তরেখার কোনও চিত্রই ianতিহাসিকের সময়ের বেশি অপচয় করে নি"। [১১] গিল্ডাসের 6th ষ্ঠ শতাব্দীর পোলিমিক ডি এক্সিডিও এট কনকোয়েস্টু ব্রিটানিয়াই (ব্রিটেনের রুইন অ্যান্ড কোকোয়েস্ট অন) বেডনের জীবন্ত স্মৃতিতে রচিত, যুদ্ধের কথা উল্লেখ করেছেন তবে আর্থারের উল্লেখ নেই। [12] আর্থার অ্যাংলো-স্যাকসন ক্রনিকলে বা 400 বা 820 এর মধ্যে রচিত কোনও বেঁচে থাকা পান্ডুলিপিতে নাম উল্লেখ করা হয়নি। [১৩] তিনি বেডের অষ্টম-শতাব্দীর প্রথম দিকের ইংলিশ পিপলস-এর একলাসিস্টিকাল হিস্ট্রি থেকে অনুপস্থিত, রোমানোত্তর ইতিহাসের আরেকটি প্রধান উত্স যা ব্যাডনকে উল্লেখ করেছে। [১৪] Ians ডেভিড ডামভিল লিখেছেন: "আমি মনে করি আমরা তাকে [আর্থার] কে সংক্ষিপ্তভাবে নিষ্পত্তি করতে পারি। আমাদের ইতিহাসের বইগুলিতে তিনি 'আগুন ছাড়া ধোঁয়া ছাড়াই' বিদ্যালয়ের চিন্তাভাবনার কাছে তাঁর জায়গাটির জন্য ...ণী ... বিষয়টির সত্যতা হ'ল সেখানে আর্থার সম্পর্কে কোনও evidenceতিহাসিক প্রমাণ নয়; আমাদের অবশ্যই তাকে আমাদের ইতিহাস থেকে এবং সর্বোপরি আমাদের বইয়ের শিরোনাম থেকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে। "[১৫]
কিছু পণ্ডিত যুক্তি দিয়েছিলেন যে আর্থার মূলত লোককাহিনীর একটি কাল্পনিক নায়ক — এমনকি অর্ধ-বিস্মৃত সেলটিক দেবতা — যিনি সুদূর অতীতে সত্যিকারের কর্মে কৃতিত্ব পেয়েছিলেন। তারা ক্যান্টিশ হেনজিস্ট এবং হর্সার মতো চিত্রের সাথে সমান্তরালে উদ্ধৃত করেছেন, যারা টোটেমিক ঘোড়া-দেবতা হতে পারেন যা পরে historic হয়ে ওঠে। বেদে এই কিংবদন্তী ব্যক্তিত্বদের সাথে পূর্ব ব্রিটেনের ৫ ম শতাব্দীর অ্যাংলো-স্যাকসন বিজয়ের historical ভূমিকা স্বীকার করেছেন। [১]] এমনকি এটিও নিশ্চিত নয় যে প্রথম দিকের গ্রন্থগুলিতে আর্থারকে একজন রাজা হিসাবে বিবেচনা করা হত। হিস্টোরিয়া বা অ্যানালিস কেউই তাকে "রেক্স" বলে না: প্রাক্তন তাকে পরিবর্তে "ডাক্স বেলোরিয়াম" (যুদ্ধের নেতা) এবং "মাইল" (সৈনিক) বলে ডাকে। [১ 17]
আজ একাডেমিক history মধ্যে Theক্যমত্য হ'ল তার historical অস্তিত্বের পক্ষে এর কোন প্রমাণ নেই। তবে, যেহেতু রোমান-পরবর্তী সময়কালের historical দলিলগুলি খুব কম, আর্থারের historical অস্তিত্বের প্রশ্নটির একটি সুনির্দিষ্ট উত্তর অসম্ভব। সাইট এবং স্থানগুলি দ্বাদশ শতাব্দীর পর থেকে "আর্থারিয়ান" হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে, [১৮] তবে প্রত্নতাত্ত্বিকতা কেবল নিরাপদ প্রসঙ্গে প্রাপ্ত শিলালিপির মাধ্যমে আত্মবিশ্বাসের সাথে নাম প্রকাশ করতে পারে। তথাকথিত "আর্থার পাথর", 1998 সালে কর্নওয়ালের টিন্টেজেল ক্যাসেলের ধ্বংসাবশেষের মধ্যে সুরক্ষিতভাবে 6th ষ্ঠ শতাব্দীর প্রসঙ্গে আবিষ্কার করা একটি সংক্ষিপ্ত আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল তবে অপ্রাসঙ্গিক প্রমাণিত হয়েছিল। [১৯] গ্লাস্টনবারি ক্রস সহ আর্থারের জন্য অন্যান্য শিলালিপি প্রমাণগুলি এই পরামর্শটির সাথে দাগযুক্ত।
from Wikipedia
