Rupali Jagot

Rupali Jagot Get all the analysis of the movie in Rupali Jagat. Follow the page. thank you

23/06/2025

I want to give a huge shout-out to my top Stars senders. Thank you for all the support!

Ridhima Sharmin

22/06/2025

হানিমুনে গিয়ে কারিশমাকে নিলামে তুলতে চেয়েছিলেন সঞ্জয়?
কারিশমা কাপুরের স্বামী সঞ্জয় কাপুরের মৃত্যুর পর নতুন করে আলোচনায় এসেছে তাদের বিয়ে ও বিচ্ছেদ। ২০০৩ সালে কারিশমা ও সঞ্জয় কাপুরের বিয়ে হয়। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর ২০১৬ বিবাহ বিচ্ছেদ চূড়ান্ত হয়। প্রভাবশালী ব্যবসায়ী সঞ্জয়ের সাথে কারিশমার সংসার কেন টিকল না? একহাতে কিভাবে দুই সন্তানকে দেখভাল করছেন কারিশমা?
Dear viewers, in this video we reveal truth behind Karishma kapoor and Sanjay Kapur divorce & emotional real story after sanjay death. এই ভিডিও কনটেন্টে আপনাদের আমরা জানানোর চেষ্টা করেছি কারিশমা কাপুরের বিয়ের আগের ঘটনা, বিয়ে, বিচ্ছেদ এবং সঞ্জয়ের মৃত্যুসহ অনেক অজানা বিষয়। যা হয়তো আপনি আগে জানতেন না।
#কারিশমাকাপুর #সঞ্জয়কাপুর

Thanks for watching

For collaborations, sponsorships, or inquiries: [email protected].

কারিশমা কাপুর কি শুধুই একজন বলিউড অভিনেত্রী? না, মোটেও না! তিনি বনেদি রাজ কাপুর পরিবার থেকে উঠে আসা একজন প্রতিষ্ঠিত বলিউ...
20/06/2025

কারিশমা কাপুর কি শুধুই একজন বলিউড অভিনেত্রী? না, মোটেও না! তিনি বনেদি রাজ কাপুর পরিবার থেকে উঠে আসা একজন প্রতিষ্ঠিত বলিউড তারকা। কারিশমার বাবা রণধীর কাপুর ও মা ববিতা কাপুর দুজনেই ছিলেন বিখ্যাত অভিনেতা ও অভিনেত্রী। কারিশমার বোন আরেক বিখ্যাত অভিনেত্রী কারিনা কাপুর। যার বিয়ে হয়েছে বিখ্যাত নবাব পরিবার এবং সাবেক ভারত অধিনায়ক মনসুর আলী খান পতৌদি ও কিংবদন্তি অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুরের পুত্র বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের সঙ্গে।
কারিশমার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের পুত্র অভিষেক বচ্চনের সাথে। ২০০২ সালে দুজনের বাগ্দানও সম্পন্ন হয়েছিল। শুধু তাই নয়, বিয়ের দিনক্ষণও পাকা হয়ে গিয়েছিল। বিয়ে হওয়াটা যখন সময়ের অপেক্ষা ঠিক তখনই বেঁকে বসেন কারিশমার মা মা ববিতা কাপুর। সেই সময় কারিশমা ছিলেন বলিউডের শীর্ষ নায়িকা, অন্যদিকে পায়ের তলার মাটি তখনও শক্তই হয়নি অভিষেক বচ্চনের। বাবা অমিতাভের কারণেই অভিষেককে চিনতো বলিপাড়া! এক অর্থে তাই বেকারই ছিলেন অভিষেক! কিন্তু বড় মেয়ে কারিশমার ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই পরিবারের অন্য সদস্যদের মতের বাইরে গিয়ে কারিশমা-অভিষেকের ঠিক হওয়া বিয়ে ভেঙে দেন মা ববিতা কাপুর! যা ছিল মারাত্মক ভুল সিদ্ধান্ত।
এরপর তড়িঘরি করে কোনরকম যাচাইবাছাই না করে সবাইকে অবাক করে দিয়ে ২০০৩ সালে দিল্লীর নামকরা ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুরকে দিয়ে মেয়ের বিয়ে দেন ববিতা কাপুর। এখানেও একক সিদ্ধান্ত নেন কারিশমার মা। মেয়ের সুখের যাতে কমতি না হয় সবসময় সেদিকে ফোকাস করেছেন তিনি। সঞ্জয়ের পরিবার ছিল প্রভাবশালী ব্যবসায়ী পরিবার। তাদের টেক্সটাইল, রিয়েল এস্টেট ও ফাইনান্স খাতে ব্যবসা বিস্তৃত ছিল। সেই সময় কারিশমা-সঞ্জয়ের বিয়ে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা হয় বলিউডে। ওদিকে, ছেলের অপমানে হতভম্ব হয়ে যায় পুরো বচ্চন পরিবার!
তবে কারিশমার বাবা রণধীর কাপুর অভিষেকের সাথেই কারিশমার বিয়ের বিষয়ে মত দিয়েছিলেন। কিন্তু স্ত্রী অর্থাৎ কারিশমার মা ববিতার কারণেই সেটা সম্ভব হয়নি। সঞ্জয়ের সাথে বিয়ের পরেও জামাইকে পছন্দ করতেন না কারিশমার বাবা। তিনি জামাইকে থার্ড ক্লাস ছেলে বলতেও দ্বিধা করেননি। এমনকি তিনি এও বলেন,“ ছেলে হিসাবে সঞ্জয় খুবই খারাপ।” বিয়ের পরেও অন্য মেয়ের সাথে রাত কাটায় সঞ্জয় এমনও অভিযোগ করেছিলেন কারিশমার বাবা রণধীর কাপুর। কারিশমা টাকা এবং ব্যবসায়িক স্বার্থে সঞ্জয়কে বিয়ে করেছিলেন এমনটা যারা বলাবলি করছিলেন তাদের উদ্দেশে রণধীর কাপুর বলেন,“ কাপুর পরিবারের যা আছে, কারও কাছে হাত পাততে হয় না।”

বিয়ে, বিচ্ছেদ ও মৃত্যু! কারিশমা কি শুধুই বলিউড অভিনেত্রী? না মোটেও না! তিনি রাজ কাপুর পরিবার থেকে উঠে আসা একজন বলিউড তার...
19/06/2025

বিয়ে, বিচ্ছেদ ও মৃত্যু!
কারিশমা কি শুধুই বলিউড অভিনেত্রী? না মোটেও না! তিনি রাজ কাপুর পরিবার থেকে উঠে আসা একজন বলিউড তারকা। কারিশমার বাবা ও মা দুজনেই ছিলেন বিখ্যাত অভিনেতা ও অভিনেত্রী। বাবা রণধীর কাপুর এবং মা ববিতা কাপুর। কারিশমার বোন আরেক বিখ্যাত অভিনেত্রী কারিনা কাপুর। যার বিয়ে হয়েছে বিখ্যাত নবাব পরিবার এবং সাবেক ভারত অধিনায়ক মনসুর আলী খান পতৌদির ছেলে বলিউড অভিনেতা সাইফ আলী খানের সঙ্গে।
কারিশমার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল বলিউডের বিগ বি অমিতাভ বচ্চনের ছেলে অভিষেক বচ্চনের সাথে। ২০০২ সালে দুজনের বাগ্দানও হয়েছিল। বাগ্দান হওয়ার পরেও সেই বিয়ে হয়নি। তারপর সবাইকে অবাক করে দিয়ে ২০০৩ সালে দিল্লীর নামকরা ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুরকে বিয়ে করেন কারিশমা। সঞ্জয়ের পরিবার ছিল প্রভাবশালী ব্যবসায়ী পরিবার। তাদের টেক্সটাইল, রিয়েল এস্টেট ও ফাইনান্স খাতে ব্যবসা বিস্তৃত ছিল। সেই সময় বলিউডে কারিশমা-সঞ্জয়ের বিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও সমালোচনা হয়।
বলিউড রাজকন্যা কারিশমার সংসার দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। ২০১৬ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ চুড়ান্ত হয়। ২০১০ সালে ছেলে কিয়ানের জন্মের পর স্বামীর বাড়ি দিল্লি ছেড়ে মুম্বাই পাড়ি জমান কারিশমা কাপুর। ২০১৪ সালে আদালতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন কারিশমা। বিচ্ছেদের পর দুই সন্তানকে নিজের কাছে রাখার অনুমতি পান কারিশমা।
কিন্তু ৯ জুন যে ঘটনা ঘটেছে সেটি অবিশ্বাস্য! মৃত্যু কখন কার কিভাবে সেটা কেউ জানে না! সঞ্জয় কাপুর ইংল্যান্ডে পোলো খেলছিলেন। সেই সময় মৌমাছি গিলে ফেলেন! তারপরেই হাট এ্যাটোকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন তিনি! ১৯ জুন দিল্লিতে হয়ে গেল সঞ্জয়ের শেষকৃত্য। অতীত ভুলে সন্তানদের নিয়ে প্রাক্তন স্বামীর শেষ কৃত্যে হাজির হয়েছিলেন কারিশমা!

18/06/2025

অবিচারের শিকার হয়েছেন মান্না?
গণমানুষের নায়ক হিসাবে পরিচিত ছিলেন মান্না। সত্যিকারের Dhallywood Legend তিনি। আম্মাজান সিনেমায় অনবদ্য অভিনয় করেন মান্না। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকে ধারণা করেছিলেন মান্না Ammajan Movie তে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাবেন। কিন্তু মান্নার সাথে ঘটে উল্টো ঘটনা। শ্রাবন মেঘের দিন মুভিতে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পান জাহিদ হাসান। কেন সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেলেন না? আজও এ নিয়ে আলোচনা হয়! মান্নার সাথে অবিচার করা হয়েছিল? আপনার কি মনে হয়?

রুপালী পর্দার রানীকে মনে পড়ে....!বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অনন্য এক নাম। যার অভিনয় এক সময় বাংলার ঘরে ঘরে আলোড়ন তুলেছিল। বাংল...
15/06/2025

রুপালী পর্দার রানীকে মনে পড়ে....!
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অনন্য এক নাম। যার অভিনয় এক সময় বাংলার ঘরে ঘরে আলোড়ন তুলেছিল। বাংলা চলচ্চিত্রে নায়িকাদের মধ্যে এত বেশি প্রভাব আর কেউ বিস্তার করতে পারেননি। যতটা পেরেছেন কিংবদন্তী অভিনেত্রী শাবানা। সেই তিনি আজ প্রবাসে, যুক্তরাষ্ট্রে স্বামী, সন্তান, নাতি নাতনীদের নিয়ে জীবন কাটাচ্ছেন। তবুও বাংলাদেশসহ প্রবাসে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ভক্তদের মাঝে শাবানা আজও জীবন্ত।
শাবানা ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম নারী সুপারস্টার। তার নামেই দর্শকরা হলে ছুটে যেতেন। এমন অসংখ্য সিনেমা আছে যেগুলোতে আলমগীর বা অন্য কোন বড় তারকা থাকার পরেও প্রধান চরিত্র কিংবা নাম ভুমিকায় ছিলেন শাবানা। আর সেসব সিনেমা পুরুষ-মহিলা আবালবৃদ্ধবণিতা তুমুল আগ্রহ নিয়ে হলে গিয়ে দেখতেন।
বিশেষ করে নারী দর্শকরা মনে করতেন শাবানা তাদেরই একজন। তাকে কেউ মা, কেউ ভাবি, কেউবা বোন আবার কেউবা পাশের বাড়ির মেয়ে মনে করতেন। আর হবেই না বা কেন, শাবানা যে পর্দায় তাদের মনের কথাগুলোই বলতেন! শাবানা কত সুপারডুপার বাম্পারহিট সিনেমায় অভিনয় করেছেন তার ইয়ত্তা নেই। দু-একটা বলা বা লেখা হবে অন্যায়।
সেই শাবানা অভিনয়কে বিদায় বলে কবেই চলে গিয়েছেন সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হয়ে আমেরিকায়। কিন্তু ভক্তরা কি শাবানাকে ভুলতে পেরেছেন? আজও টেলিভিশনে শাবার সিনেমা প্রদর্শিত হলে অনেকে থমকে যান, স্মৃতি হাতড়ান, কোথায় দেখেছেন সিনেমাটি মনে করার চেষ্টা করেন! আপনারও কি কখনো এমন হয়েছে? ও, হ্যাঁ, আজ শাবানার জন্মবার্ষিকী। ৭৩ পূর্ণ করে ৭৪-এ পা রাখলেন। সুদূর আমেরিকায় নিশ্চয়ই ঘটা করে উদ্যাপন করবেন শাবানার পরিবার। বাংলাদেশ থেকে আপনার জন্য রইল ভালোবাসা ও শুভকামনা। শুভ জন্মবার্ষিকী।
#শাবানা #আমেরিকা
#ইউএসএ #জন্মবার্ষিকী

রাফির বৃহস্পতি তুঙ্গে!শাকিব খানের “তাণ্ডব” পরিচালক রায়হান রাফির বৃহস্পতি এখন তুঙ্গে। “তাণ্ডব” সিনেমার প্রযোজক শাহরিয়ার শ...
14/06/2025

রাফির বৃহস্পতি তুঙ্গে!
শাকিব খানের “তাণ্ডব” পরিচালক রায়হান রাফির বৃহস্পতি এখন তুঙ্গে। “তাণ্ডব” সিনেমার প্রযোজক শাহরিয়ার শাকিল নিচের ছবিটি পোস্ট করে লিখেছেন,“ রায়হান রাফী, “তাণ্ডব” ব্লকবাস্টার হওয়ার পর।” ছবি দেখে মনে হচ্ছে নায়িকা এবং গায়িকা সবাই রাফির সেলফির ফ্রেমে থাকতে পারলেই হয়! পরের প্রজেক্টটা যেন হাতছাড়া না হয়!
রাফির সেলফিতে অভিনেত্রী জয়া আহসান, তাণ্ডব নায়িকা সাবিলা নূর, তুফান নায়িকা নাবিলা, মেঘলা মুক্তা ও গায়িকা জেফার রহমানকে দেখা যাচ্ছে। অথচ একটা সময় রাফির ফ্রেমে বেশিরভাগ সময়ই দেখা মিলতো অভিনেত্রী তমা মির্জাকে! কালেরক্রমে এখন আর তাকে খুব একটা দেখা যায় না।
এটা ঠিক যে, রায়হান রাফি যেখানেই হাত দিচ্ছেন সেখানেই সফল হচ্ছেন। তার প্রতি প্রযোজকদের একটা আস্থা তৈরি হয়েছে। রাফি এরআগে “পরাণ” “দামাল” “সুড়ঙ্গ” এবং “তুফান”-এ ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন। ‘তুফান’-এ রাফি যেখানে গল্প, চরিত্র ও ইমোশন দিয়ে মাত করেছিলেন “তাণ্ডব”-এ সেগুলো অনুপস্থিত। দূর্বল কাহিনী ও আবেগ সংঘাতের দৃশ্যগুলো প্রপার ছিল না। “তাণ্ডব” আপনাদের কেমন লেগেছে জানাতে পারেন কমেন্ট করে।
তবে শাকিব খান “তাণ্ডব”-এ আছে বলেই এই সিনেমটা উদ্দীপনা এখনও জারি রেখেছে। দর্শকরা দেখছেন, সিনেমাটি উপভোগ করছেন। “তাণ্ডব” নিয়ে আপনার বিশ্লেষণ কি?

মান্নার সাথেও কি অন্যায় হয়েছে?১৯৯৪ সালে সিপাহী’র জন্য ইলিয়াস কাঞ্চনের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার না পfওয়াটা এখনও তার ভক্তদ...
11/06/2025

মান্নার সাথেও কি অন্যায় হয়েছে?
১৯৯৪ সালে সিপাহী’র জন্য ইলিয়াস কাঞ্চনের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার না পfওয়াটা এখনও তার ভক্তদের কষ্ট দেয়। ঠিক একইভাবে মান্নাভক্তদের নিদারুণ কষ্টের বছর ১৯৯৯। এই বছর কাজী হায়াৎ-এর “আম্মাজান” সিনেমাটি মুক্তি পায়। অকাল প্রয়াত কিংবদন্তি নায়ক মান্নার আম্মাজান চরিত্রে অভিনয় করেন কিংবদন্তি অভিনেত্রী শবনম।
কাজী হায়াৎ এই সিনেমায় সামাজিক এবং এক আবেগঘন চিত্রনাট্য তৈরি করেন। যা এরআগে তাকে করতে কখনোও দেখা যায়নি। আর মান্না নিজেকে নিংড়ে দিয়ে আম্মাজান সিনেমায় অভিনয় করেন। এরপর একটা শ্রেণির দর্শক ছিল যারা মান্নাকে পছন্দ করতো না তারাও পছন্দ করতে শুরু করলো।
শুধু তাই নয়, মান্না অ্যাকশন হিরো বলে মহিলাভক্ত তার কম ছিল। কিন্তু আম্মাজানের পর মান্না পৌঁছে যায় সব শ্রেণির দর্শকের কাছে। মান্নাও উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন তাকে সামাজিক আবেগঘন চরিত্রেও দর্শকরা দেখতে চায়। এরই ধারাবাহিকতায় মান্না পরবর্তীতে স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ, দুই বধু এক স্বামীর মতো সুপারহিট ব্যবসা সফল সিনেমা উপহার দিয়ে গিয়েছেন।
কিন্তু আলোচনার বিষয়বস্তু এগুলো নয়। আম্মাজান সিনেমায় দুর্দান্ত অভিনয়ের পরেও তার ভাগ্যে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জোটেনি। মৃত্যুর আগে এ নিয়ে এক ইন্টারভিউয়ে মান্নার কন্ঠে আক্ষেপ ঝরেছে। ১৯৯৯ সালে মান্নাকে ফাঁকি দিয়ে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান সৌভাগ্যবান অভিনেতা জাহিদ হাসান। তিনি প্রখ্যাত লেখক ও পরিচালক হুমায়ন আহমেদের “শ্রাবন মেঘের দিন” সিনেমার জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
অথচ আম্মাজান সিনেমার জন্য মান্না বাচসাস, প্রযোজক সমিতি, মেরিল প্রথম আলোসহ দেশে এবং বিদেশে অসংখ্য পুরস্কার জিতেছেন। শুধু জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারটাই পাননি। মান্না নিজেই এক ইন্টারভিউয়ে বলেছেন, জাহিদা হাসান আর তিনি নাকি প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রায় সমান সমান হয়েছিলেন! কিন্তু শেষ হাসিটা হাসেন জাহিদ হাসান! সেই সময় জাতীয় চলচ্চিত্র সেরা অভিনেতার পুরস্কার নিয়ে বেশ সমালোচনা হয়েছিল। কেন মান্নাকে বাদ দিয়ে জাহিদ হাসানকে সেরা অভিনেতা হিসাবে বেছে নেওয়া হয়েছিল? আপনার কি মনে হয়? কমেন্ট করে জানাতে পারেন আপনার অভিমত। আর এ সম্পর্কিত বিস্তারিত ভিডিও কনটেন্ট দেখতে চাইলে সেটাও জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।

09/06/2025

জসিম-সুচরিতা: এক তারকা দম্পতির অজানা কাহিনী! Jashim & Sucharita Love Marriage Divorce| Action Legend Jashim|
ঢালিউডে জনপ্রিয় জুটি ছিলেন জসিম ও সুচরিতা। এক সময় প্রেমে জড়িয়ে দুজনে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। কিন্তু সেই বিয়ে টিকেছিল মাত্র তিন বছর। তারপর জসিম ও সুচরিতা কাকে বিয়ে করলেন? জসিম-সুচরিতার ছেলেমেয়েরা কি করছেন?
কে ছিলেন অ্যাকশন হিরো জসিম? কিভাবে শুরু হয়েছিল জসিম-সুচরিতার প্রেম? বিয়ের পেছনে আসল গল্প কী? বিচ্ছেদের কারণ জানলে আপনি চমকে উঠবেন! এই প্রেমকাহিনী শুধু দুজন তারকার নয় ঢালিউড ইতিহাসে অসাধারণ এক অধ্যায়!
এই ভিডিওতে রয়েছে-
Jashim Sucharita Love Story
Sucharita Real Life Story
Bangladeshi Celebrity breakup
জসিম-সুচরিতার পুরো গল্প জানুন। আর লাইক, কমেন্ট ও ফলো করে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।
#জসিম #সুচরিতা


Thanks for watching

For collaborations, sponsorships, or inquiries: [email protected].

শেখ সাদি খানকে মনে রাখেননি কুমার শানু!১৯৮৬ সালের দিকের ঘটনা। ফজল আহমেদ বেনজিরের হেফাজত ও প্রতিরোধ ছবির জন্য গান তৈরি করব...
08/06/2025

শেখ সাদি খানকে মনে রাখেননি কুমার শানু!
১৯৮৬ সালের দিকের ঘটনা। ফজল আহমেদ বেনজিরের হেফাজত ও প্রতিরোধ ছবির জন্য গান তৈরি করবেন শেখ সাদি খান। গানটি ছিল-আমার মনের আকাশে আজ জ্বলে শুকতারা..”গানটির জন্য দরকার ছিল এক মোলায়েম, আবেগঘন কণ্ঠ। তখনকার কলকাতার এক নামহীন তরুণ, যিনি তখনো 'কুমার শানু' হয়ে ওঠেননি, নাম তার কেদারনাথ ভট্টাচায। তাকে দিয়ে গান গাওয়ান শেখ সাদি খান।
অবশ্য তার আগেই বাংলাদেশের সুরস্রষ্টা আলম খানের সুরে "তিন কন্যা এক ছবি" গানটির জন্য বাংলাদেশে বেশ পরিচিত পেয়েছিলেন কুমার শানু। এরপর ফজল আহমেদ বেনজিরের "হেফাজত" ও "প্রতিরোধ" সিনেমার জন্য বেশ কয়েকটি গান তৈরি করেন নজরুল ইসলাম বাবু ও শেখ সাদি খান। হেফাজত ছবির জন্য "আমার মনের আকাশে আজ জ্বলে শুকতারা" গানটি গাওয়ানো হয়। পরবর্তীতে নানা কারণে হেফাজত মুক্তি পায়নি। এরপর ১৯৯২ সালে ফজল আহমেদ বেনজিরেরই ছবি "প্রেমের প্রতিদান" ছবিটিতে ইলিয়াস কাঞ্চনের মুখে গানটি জুড়ে দেয়া হয়।
রেকর্ডিং করা ওই গানের একটা কপি থেকে যায় কুমার শানুর কাছে। যেটা শুনে মুগ্ধ হন মুম্বাইয়ের বিখ্যাত সুরকার জুটি নাদিম-শ্রাবন। শেখ সাদি খানের সুরে বানানো ‘আমার মনের আকাশে আজ জ্বলে শুকতারা, গানটির আদলেই তৈরি করেন-ম্যা দুনিয়া ভুলা দুঙ্গা’ আশিকি সিনেমার গান। ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৯০ সালে। আশিকির প্রতিটি গান তখন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়। কিন্তু এই জাদুময় যাত্রার শুরুতে যিনি ছিলেন, সেই শেখ সাদি খান থাকলেন আড়ালে।
সম্প্রতি কালের কণ্ঠে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শেখ সাদি খান বলেন,“ আমি ওকে ৫০০ টাকা দিয়ে গান গাওয়ালাম, আশীর্বাদ করেছিলাম… বলেছিলাম মুম্বাইয়ে যা তোর জন্য ব্রাইট ফিউচার অপেক্ষা করছে। হয়েছেও তাই। এরপর তার সাথে আমার ১৫-২০ বছর পর দেখা হয়েছিল ঢাকা এয়ারপোর্টে। ও ঢাকা আসতো কিন্তু আমার সাথে কখনও দেখা সাক্ষাৎ করেনি। এত বড় ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করে আমার মতো পুটিমাছের নাম মনে রাখার দরকার আছে!”
অনেকটা আক্ষেপ নিয়েই কথাগুলো বলছিলেন শেখ সাদি খান। তার গানের থিম নিয়েই তৈরি হয়েছিল "ম্যা দুনিয়া ভুলা দুঙ্গা"! অথচ সেই সুরস্রষ্টাকে চিনতে পারেননি কুমার শানু!
এ বিষয়টিকে আপনি কিভাবে দেখেন? শেখ সাদি খানের সেই সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত ভিডিও কনটেন্ট আকারে দেখতে চান কিনা সেটাও জানাতে পারেন। আপনাদের পরামর্শ আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়।

রুনা খান, বাংলাদেশের ছোট পর্দার পরিচিত মুখ, বর্তমানে অবস্থান করছেন আমেরিকার ম্যানহাটান শহরে । সম্প্রতি তিনি সামাজিক যোগা...
07/06/2025

রুনা খান, বাংলাদেশের ছোট পর্দার পরিচিত মুখ, বর্তমানে অবস্থান করছেন আমেরিকার ম্যানহাটান শহরে । সম্প্রতি তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি খোলামেলা ছবি পোস্ট করেছেন, যেখানে তাকে দেখা গেছে আবেদনময়ী ভঙ্গিতে, স্পষ্টভাবে উরুর মাংসপেশি প্রদর্শন করতে। অনেকেই তার এই রূপান্তরিত লুক দেখে বিস্মিত। প্রশ্ন উঠছে-কেন এই পরিবর্তন?

সম্ভবত রুনা খান পশ্চিমা সংস্কৃতির প্রভাব ও ব্যক্তিস্বাধীনতার বাস্তবতায় নিজের নতুন রূপ তুলে ধরতে চাইছেন। আমেরিকার মতো স্বাধীনচেতা সমাজে অবস্থান তাকে হয়তো নিজের ইচ্ছেমতো প্রকাশের সাহস জুগিয়েছে। এছাড়া আলোচনায় আসার জন্য সচেতনভাবেও এমন চিত্র প্রকাশ করে থাকতে পারেন। কারণ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন কনটেন্ট দ্রুত ভাইরাল হয় এবং আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে।

এছাড়া, এটি হতে পারে তার আত্মবিশ্বাস ও শরীরচর্চার অর্জনের প্রকাশ। তবে সমালোচনা ও প্রশংসা দুটোই তাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে-এটা নিশ্চিত।

শৈশব থেকেই যার ভেতরে দানা বাঁধে প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর, তিনি শুধু একজন সংগীতশিল্পী ছিলেন না-তিনি ছিলেন এক যুগের ভাষ্যকার। ত...
05/06/2025

শৈশব থেকেই যার ভেতরে দানা বাঁধে প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর, তিনি শুধু একজন সংগীতশিল্পী ছিলেন না-তিনি ছিলেন এক যুগের ভাষ্যকার। তিনি ছিলেন গণমানুষের প্রতিনিধি, যিনি গানের ভাষায় তুলে ধরেছেন সমাজের চেহারা, নিপীড়নের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর সাহস। তিনি আজম খান-বাংলাদেশের পপ সংগীতের জনক।
কণ্ঠে তুলে নিয়েছিলেন গান, কিন্তু সেটা কেবল বিনোদনের জন্য নয়। তাঁর গানে ছিল প্রতিবাদ, ছিল বঞ্চিত মানুষের জন্য কাঁপা কণ্ঠের চিৎকার। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি অংশ নেওয়া আজম খান যুদ্ধ শেষেও থেমে যাননি। যুদ্ধের অভিজ্ঞতা, চারপাশের অন্যায় আর বৈষম্য-সব কিছুকে সুরে-গানে ঢেলে দিয়েছিলেন। ‘বাংলাদেশ’, ‘ওরে সালেকা, ওরে মালেকা’, ‘আলাল ও দুলাল’ কিংবা ‘হাই হাই রে কোকিল'-এসব গান শুধুই জনপ্রিয়তা পায়নি, মানুষের হৃদয়ে প্রতিবাদের আগুন ছড়িয়ে দিয়েছে। পুলিশের লাঠির বাড়িও সহ্য করেছেন শুধু গান গাওয়ার অপরাধে। কিন্তু তাতে দমে যাননি। গিটার হাতে নিয়েই আবার মঞ্চে দাঁড়িয়েছেন, আবার গেয়েছেন মানুষের কথা। তাঁর ভাষায়-“আমার গান, আমার প্রতিবাদ”।
আজ আজম খানের প্রয়াণের ১৪ বছর। ২০১১ সালের ৫ জুন এই কিংবদন্তি শিল্পী আমাদের ছেড়ে যান। কিন্তু ভক্তদের হৃদয়ে, প্রজন্মের পর প্রজন্মের কাছে আজম খান এখনও জীবন্ত। তাঁকে আজম খান হয়ে উঠতে কিশোর বয়স থেকেই সংগ্রাম করতে হয়েছে। সহজ ছিল না সেই পথ, কিন্তু তিনি হার মানেননি।
আজকের দিনে দাঁড়িয়ে আমরা কৃতজ্ঞতা জানাই সেই মানুষটিকে, যিনি শুধু গায়ক ছিলেন না-ছিলেন এক বিপ্লবী। তাঁর গানে যেমন আছে ভালোবাসা, তেমনি আছে তীব্র প্রতিরোধের জ্বালা। আজম খান নেই-কিন্তু আজম খান আছেন। কারণ, যে শিল্পী হৃদয়ে থাকে, তাকে সময় মুছে দিতে পারে না।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rupali Jagot posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rupali Jagot:

Share