Naiyma media

Naiyma media ভালোবাসা পাওয়ার আগে অন্যকে ভালোবাসতে শিখুন। নিজেকে নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।

13/09/2024

জুম্মার দিনে সকলের প্রতি রইল আমার সালাম

With গরিবের সংসার Is back – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
08/09/2024

With গরিবের সংসার Is back – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

07/09/2024

আলহামদুলিল্লাহ

04/09/2024

কেও Ali Hasan Osama কাছে পাঠিয়ে দিন, খেলাফত প্রতিষ্ঠা করা কি ফরজ?

01/09/2024

আলহামদুলিল্লাহ।
শুরু হয়ে গেছে সংস্কার।
বিমানবন্দরের টানাপার্টির সিন্ডিকেট নেই।
প্লেন থেকে নেমেই বিনামূল্যে স্বজনদের কাছে ফোন করতে পারবেন।
আপাতত ১০টি সেট বসানো হয়েছে।
৫-১০ মিনিটেই লাগেজ হাতে পাবেন।
বাইরে লাগেজ টানাটানি করার দুঃসাহস কারো নেই।
সিন্ডিকেট বৈষম্য দূরিভূত।
বিমানের যাত্রীদের মুখে হাসি ফুটেছে।
এমন হাসি খুশির বাংলাদেশ আমরা চেয়েছিলাম।

আলহামদুলিল্লাহ।

30/08/2024

সর্বাবস্থায় আলহামদুলিল্লাহ

মাজারের দান বক্স খুলে বন্যার্তদের সাহায্য করুন। #বন্যা
27/08/2024

মাজারের দান বক্স খুলে বন্যার্তদের সাহায্য করুন।
#বন্যা

25/08/2024

فجر کے لوگ اللہ کی طرف سے اپنی خوشی سے بیدار ہوتے ہیں، یہاں تک کہ وہ تھکاوٹ سے فارغ ہوتے ہیں، کیونکہ وہ اس سے ملنا پسند کرتے ہیں، اس لیے میں ان سے ملنا پسند کرتا ہوں، ہمیں ان لوگوں میں شامل کر جن کو تو نے منتخب کیا ہے۔ آپ کو ملنا پسند ہے۔

24/08/2024

বাধ নিরমান বাদ!
7 Sisters জয় করার প্রস্তুতি নেন। এগুলো আমাদেরই ছিল, ভারত দখল করে রেখেছে।

12/08/2024

কারাবন্দী জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলার মুক্তি চাই
এক তাওহীদী বোন! অনলাইন দাওয়াতের ময়দানের তার কাজের উপমা চলে শুধু মহিলা যোদ্ধা সাহাবি খাওলা বিনতে আল আযওয়া রা. এর সাথে।

যুদ্ধের ময়দানে যিনি পুরুষদের মত যুদ্ধ করতেন এবং তার আরবীয় পোশাক ও বর্মের কারনে অন্যান্য যোদ্ধারা আলাদা করতে পারতেন না তিনি মহিলা নাকি পুরুষ। তার যুদ্ধের ধরন ছিলো খালিদ বিন ওয়ালিদ রা. মত। ফলে অনেকেই তার ব্যাপারে এই মন্তব্য করতেন “ঐ যোদ্ধাটা খালিদ বিন ওয়ালিদের মতো লড়ছিলো কিন্তু আমি নিশ্চিত যে সে খালিদ না।”

অনলাইন মিডিয়ার জগতে বোন নাবিলার ভুমিকাও প্রায় একই ধরনের ছিলো।

তিনি একাই ১৫ টি টেলিগ্রাম চ্যানেল পরিচালনা করতেন যেখানে তার ফলোয়ার ছিলো ২৫ হাজারেরও অধিক। সুবহানাল্লাহ।
ফেসবুকে বখাটেদের উৎপাত থেকে বাচার জন্য তিনি উপনাম ধারন করেছিলেন শাফায়াত মুসান্না ইসা।

তারপর তিনি দাওয়াতি কাজ করে যাচ্ছিলেন যুবকদের মতই। তিনি একাই যে পরিমান কাজ করতেন তা বাংলার একশ যুবক মিলেও করা সম্ভব ছিলো না।
বোন নাবিলা ছিলেন বহু প্রতিভার অধিকারিণী এক মেয়ে। তিনি তাওহীদ ও নববী মানহাযের দাওয়াতের স্বার্থে নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছিলেন এবং কাজের প্রয়োজনে বিভিন্ন বিষয় শিক্ষা অর্জন করেছেন। গ্রাফিক্স ডিজাইন, পিডিএফ তৈরি, বিভিন্ন লেখা সংকলন , বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বয়ান ও আর্টিকেল সংকলন ও তার প্রচার, নসীদ সংকলন ও তার প্রচার করাই ছিলো মূলত তার প্রধান কাজ।
আর এসব কাজ করার জন্য তিনি নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলেছিলেন।
তিনি ছিলেন বাঙ্গালী মুসলিম নারীদের মাঝে এমন একজন নারী -যাকে একাই একটা মিল্লাত বলা ভুল হবে না। তিনি ছিলেন লাখের মাঝে একজন।

যেখানে লাখ কোটি মানুষের জীবন পশুপাখির ন্যয় খানা খাওয়া আর ঘুমের মাঝেই কেটে যায় সেখানে তিনি তার জীবনকে কাজে লাগিয়েছেন উম্মাহর পূণরায় জাগরণের লক্ষে।

১৯ বছর বয়সেই তিনি ইতিহাস রচনা করেছেন। এবং ত্বাগুতি শাসন ব্যবস্থার জন্য বিরাট হুমকিতে পরিনত হয়েছিলেন। তার দাওয়াত এতটাই শক্তিশালী ছিলো যে হাজার হাজার দায়ীদের ভিরেও তিনি ত্বাগুতি শক্তির কাছে রত্ন হিসেবে লিপিবদ্ধ হয়েছেন। ত্বাগুতি শক্তি যাকে হণ্য হণ্য হয়ে দিনের পর দিন খুঁজে বেড়িয়েছে ।
যে বয়সে একটা মেয়ের চিন্তা চেতনা থাকে নিজের সংসার ও রঙ্গীন প্রেমের জীবন নিয়ে ,সেই বয়সে তিনি উম্মাহর দুর্দশা নিয়ে চিন্তা করেছেন।উম্মাহর হারানো গৌরব ও মর্যাদার দিনগুলো পূণরায় ফিরিয়ে আনার জন্য উঠে পড়ে লেগেগিয়েছেন । উম্মাহর মাঝে প্রাণসঞ্চার করার চেষ্টা করেছেন। উম্মাহর মাঝে আত্মমর্যাদাবোধ জাগ্রত করার জন্য নিজেকে উম্মাহর তরে উৎসর্গ করে দিয়েছেন। সুবহানাল্লাহ ।
উম্মাহর মাঝে এরকম আত্মমর্যাদাশীলা ত্যাগী বোন খুব কমই রয়েছেন। বোন নাবিলা হলেন সেই কম সংখ্যক আত্মমর্যাদাশীলা নারীদের মাঝে একজন কিংবদন্তি নারী।যে বাংলার জমিনে তাওহীদের বিজয় এবং হিন্দুত্ববাদী আগ্রাসন থেকে বাংলার মুসলমানদের রক্ষার জন্য এক বিপ্লবের জন্ম দিয়েছেন তিনি।
বোন জোবাইদার এক যুগান্তকারী সংকলন হলো “ইয়া উখতি “বইটি।

যেখানে তিনি বোনদের ব্যাপারে লেখা বিভিন্ন শাইখদের মুল্যবান কিছু লেখা একত্রিত করেছেন যাতে বাংলার মুসলিম নারীদের মাঝে হারানো গৌরব পূণরায় ফিরিয়ে আনার জাগরণ সৃষ্টি হয় ।

আলহামদুলিল্লাহ , সেই বইটি পড়ে বাংলার অনেক মুসলিম নারী এক উজ্জ্বল পথের দিশা খুঁজে পেয়েছে।
বোন জোবাইদা শুধু উম্মাহকে তাওহীদ ও নববী মানহাযের দিকে আহ্বানই করতেন না বরং তিনি নিজেই ছিলেন তার দাওয়াতের ক্ষেত্রে এক সত্যবাদী নারী।

যিনি জিহাদের ভুমিতে হিজরত করার ইচ্ছা রাখতেন এবং বিয়ের জন্য পাত্র দেখতে আসলে তাকে শর্ত দিয়েছিলেন যে উম্মাহর মুক্তির জন্য জিহাদ করতে হবে এবং শহীদ হতে হবে।

গ্রেফতারের পরবর্তি সময়ও তিনি তার আদর্শের উপর ছিলেন অটল অবিচল।

যখন তার সামনে ত্বাগুতি বাহিনীর হিংস্র জানোয়ারের সদস্যরা দাড়িয়েছিলো- তখনও তিনি ছিলেন নির্ভীক। তিনি তার আদর্শের পক্ষে তাদের বিরুদ্ধে শক্ত দলিল উপস্থাপন করেছেন।
বাংলার এই কিংবদন্তি নারী- যিনি উম্মাহর জন্য নিজেকে উৎসর্গ করে দিয়েছন ।

অবশেষে তাগুতি শক্তি তাকে রত্নকন্যা বলে উপাধি দেয় , এটা ছিলো তার কাজের শত্রুর পক্ষ থেকেই এক স্বীকৃতি।
বোন জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলার পরিচয়–
জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলার জন্ম ভোলার লালমোহন উপজেলার রামগঞ্জ গ্রামে, তবে বড় হয়েছেন লালমোহন সদরে।

পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত স্থানীয় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়েন।

এরপর ভর্তি হন লালমোহন বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে। এই স্কুল থেকে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসএসি) পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন।

আর দুই বছর পর (২০১৯) এসএসসি পরীক্ষায় মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ–৪ পান তিনি। মাধ্যমিক পাস করার পর বোন জোবাইদা আর কলেজে ভর্তি হতে চাননি, চেয়েছিলেন একজন কোরআনের হাফেজা হতে।
প্রিয় বোন জোবাইদার মা খাদিজা বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ে স্কুলে পড়লেও পারিবারিক দ্বিনী পরিবেশের কারণে ছোটবেলা থেকে সে নামাজ পড়ত। এবং ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ার প্রতি বেশ আগ্রহী ছিল।
জোবাইদার বাবা শাহ গোলাম মাওলা ভোলার লালমোহনের একটি মাদ্রাসার শিক্ষকরত ছিলেন।

তিনি মিথ্যা মামলার অভিযোগে এখন কারাগারে আছেন ।
বোন জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলাকে পুলিশ কয়েকদিন গুম করে রাখে অতপর তাকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে।

তাকে আ*নসার আল ই*সলামের একজন নারী সদস্য হিসেবে দেখানো হয়। অথচ আ*ল কা*য়েদার বাংলাদেশ শাখা আ*নসার আল ই*সলাম সংগঠনে কখনই কোনো নারীকে সদস্য করা হয় না । তাকে বোন আফিয়া সিদ্দিকীর মতই এক মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে রেখেছে এই তাগুত প্রশাসন।

অথচ এই বোন তো ছিলেন বিশুদ্ধ তাওহীদের একজন দায়ী মাত্র। যিনি উম্মাহকে তাওহিদের চেতনায় উজ্জীবিত করে পূণরায় জাগ্রত করতে চেয়েছিলেন।।
বাংলার যুবক ভাইদের নিরাবতা পালনের ভূমিকা ,,,
এক তাওহিদী বোনকে মিথ্যা মামলার অভিযোগে গ্রেফতার করে রাখেছে তাগুত প্রশাসন । অথচ, বাংলার মুসলিম যুব সমাজ এ ব্যাপারে একদমই নিরবতার ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে!

প্রিয় মুসলিম ভাই আমার!
আপনি একটু ভেবে দেখুন তো , আগামীকাল যদি আপনার ঘর থেকে আপনার নিজ বোন কিংবা মাকে তাগুত প্রশাসন অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে তুলে নিয়ে যায় তাহলে, কি আপনি ঘরে বসে নিরবতা পালন করবেন?কক্ষনইনা ।

অথচ আজ আমাদের বাংলার যুবক ভাইরা
এই অন্যায়ের প্রতিবাদ না করে ঘরে বসে নিরবতা পালন করছে ।

আমাদের এবং যুবক ভাইদের মাঝে না আছে আত্নমর্যাদা আর না আছে পুরুষত্ত ।

আমাদের কি এই বোনের জন্য কিছুই করার নেই?অবশ্যই আছে! আমরা তার মুক্তির ব্যাপারে আওয়াজ তুলতে পারি! অনলাইনে অফলাইনে তার জুলুমের ব্যাপারে কথা বলতে পারি! নাকি এতটুকু করার মত হিম্মতও আমাদের মাঝে অবশিষ্ট নেই?
বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনের নিরাবতা
খিলাফাতবিহীন উম্মাহর অভিভাবক হিসেবে ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে ইসলামি সংগঠনগুলো।

উম্মাহর বিপদ আপাদে তাদেরই আবশ্যিক দায়িত্ব হয়ে যায় তাদের পাশে দাড়ানো- বাংলাদেশে অর্ধশতাধিক ইসলামি রাজনৈতিক অরাজনৈতিক সংগঠন রয়েছে।

এক বোনকে মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে যার অপরাধ ছিলো- তাওহীদের দাওয়াত দেয়া- ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখা এবং তার জন্য মানুষকে আহ্বান করা- ইসলামের কথা বলার অপরাধে যখন এই বোনকে গ্রেফতার করা হলো- তখন সকল ইসলামি সংগঠনের আবশ্যিক দায়িত্ব ছিলো- এই জুলুমের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়া- এবং লৌহমাধবের ন্যয় দাঁড়িয়ে কথা বলা।

আজকে ইসলামের কথা বলার জন্য এক বোনকে গ্রেফতার করা হয়েছে- আগামিকাল শতাধিক বোনকে গ্রেফতার করা হবে- সেদিনও কি এসব ইসলামি সংগঠনগুলো নিস্তব্দ ভুমিকা পালন করে যাবে? তাহলে এসব সংগঠন থেকে উম্মাহর প্রাপ্তি কি?
সময় হয়েছে অন্যায় ভাবে জুলুম করে বন্দি করে রাখা বোনকে নিয়ে কথা বলার!

আমরা আমাদের বোন বোন জোবাইদা সিদ্দিকা নাবিলার মুক্তি চাই। এই জুলুমের অবসান চাই।

(এই বোনের জন্য যদি কিছুই করার ক্ষমতা না থাকে আপনার তাহলে অন্ততপক্ষে এই লেখাটা কপি করে নিজের টাইমলাইনে পোস্ট করুন- মুসলিম বোনের উপর চালানো জুলুমের বিরুদ্ধে অবস্থান নিন)
#বাংলার_রত্নকন্যা
#জোবাইদা_সিদ্দিকা_নাবিলা
#নিঃশর্ত_মুক্তি_চাই

08/08/2024

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন?

ঠেলার নাম বাবাজী।
02/07/2024

ঠেলার নাম বাবাজী।

20/06/2024

এ বৃষ্টিতে কার কার ছাতা নেই?
তাদের জন্য এ আয়োজন
⛱️☔☔☔☔🌂🌂🌂☂️☂️☂️

গ্রামের দৃশ্য
18/06/2024

গ্রামের দৃশ্য

18/06/2024

ঈদ চলেই গেলো সেলামির হিসাব হলো না। কে কত পেয়েছেন???

গুরুটা হারিয়ে গেছে কেও পেলে যোগাযোগ করুন
16/06/2024

গুরুটা হারিয়ে গেছে কেও পেলে যোগাযোগ করুন

ঘাসফুল আঃ আলীম খন্দকার ওই দেখো দুলছে সুন্দর কাঁশফুলমৃদ হাওয়াই খেলছে লতা পাতা ঘাসফুল হালকা বাতাসে উড়ছে ঘড়ি আকাশে বালকে...
07/05/2024

ঘাসফুল
আঃ আলীম খন্দকার
ওই দেখো দুলছে
সুন্দর কাঁশফুল
মৃদ হাওয়াই খেলছে
লতা পাতা ঘাসফুল
হালকা বাতাসে
উড়ছে ঘড়ি আকাশে
বালকেরা দেখছে
অপলক নয়নে
সাদা বক দল বেঁধে
উড়ছে ডানা মিলে
বৃক্ষরাজি হেলেদুলে
গান গায় প্রভুর নামে।

06/05/2024

আসসালামু আলাইকুম স্যার

26/04/2024

আপনার গরমের অনুভূতি প্রকাশ করুন

24/04/2024

আসসালামু আলাইকুম

23/04/2024

জামাআতের সঙ্গে আমাদের ইখতিলাফ মোটাদাগে অল্প কয়েকটি বিষয় নিয়ে। যার ব্যাপারে তারা খানিকটা উদারতা দেখালেই ঐক্য প্রতিষ্ঠা হতে পারে। কিন্তু এতটুকু উদারতা দেখাতেও নারাজ; যেহেতু বিরাট বড় জনশক্তি তাদের রয়েছে। উদারতা না দেখালেও এত বৃহৎ দল হিসেবে চুপচাপ সমালোচনা হজম করতে পারে। এতে তাদের ক্ষতি নেই। কিন্তু যেভাবে তাদের বড় অংশ প্রতিক্রিয়া দেখায়, তা ভয়াবহ।

'সাহাবিরা সমালোচনার ঊর্ধ্বে কি না' বিষয়টা নিয়ে তাদের সঙ্গে আমাদের দ্বিমত রয়েছে। তারা সমালোচনার ঊর্ধ্বে মনে করে না; আমরা করি। মাওলানা মওদুদির কিছু লেখা নিয়ে আমাদের আপত্তি আছে। যেমন, খে লা ফ ত ও মু লু কিয়্যাত বইটি। চাইলে এটাকে তারা বাদ দিতে পারে। কিন্তু দেবে না ঔদ্ধত্যের কারণে। চার পরিভাষা, ইসমাতে আম্বিয়া, দাজ্জাল ও মাহদি ইত্যাদি কিছু বিষয়েও মতানৈক্য রয়েছে। ইতোপূর্বে সর্বোচ্চ আদব ও শ্রদ্ধা রক্ষা করে যারা তাদের সমালোচনা করেছে, যেমন আলি নদবি ও মনজুর নুমানি রাহিমাহুমাল্লাহ, সেগুলোকেও তারা থোড়াই কেয়ার করেছে। মাওলানা আব্দুর রহিমের মতো ব্যক্তির পরবর্তী সমালোচনাগুলোকেই যেভাবে উড়িয়ে দিয়েছে, তাতে অন্যদের মূল্যায়িত হওয়ার আর কীই-বা আশা আছে! তারা চায় শুধু হাহা ও গালি দেওয়ার অধিকার। এতটুকু গরজ যদি আত্মসংশোধনের ব্যাপারে দেখাত, তাহলে এতদিনে দেশের চিত্র খানিকটা ভিন্ন হতো।

এই দলের অনেক সাথি বিভিন্ন ভ্রান্তিতে জড়িয়ে পড়েছে। কেউ তো আহলে কুরআন হয়েছে। কেউ হয়েছে মডারেট ও মডার্নিস্ট। কেউ হয়েছে আকিদায় বিভিন্ন বাতিল ফেরকার অনুসারী। তাদের মৌলিক লিটারেচারেও রয়েছে অনেক ধরনের ভুল ও অসংগতি। কিন্তু এগুলো তুলে ধরবে কে? তাদের ঘরানার হুজুরদের অবস্থা তো সুস্পষ্ট। অন্য কেউও সংশোধনের নিয়তেও খালি মুখ খুললেই হলো।

'স্মরণ করো ওই সময়ের কথা, যখন তোমাদের সংখ্যাধিক্য তোমাদের বিমোহিত করেছিল। অনন্তর তা তোমাদের কোনো কাজেই আসল না। পৃথিবী তার প্রশস্ততা সত্ত্বেও তোমাদের ওপর সংকীর্ণ হয়ে গেল।' এ দলে সত্যান্বেষী যারা, তারা ইনশাআল্লাহ ধীরে ধীরে সঠিক পথপ্রাপ্ত হবে। আর যারা বক্র অন্তরের অধিকারী, ওরা ধ্বংসপ্রাপ্ত হবে। এভাবেই আল্লাহ নিকৃষ্টদের আলাদা করবেন উৎকৃষ্টদের থেকে। কোনো দলে যখন ইলমে দ্বীন সম্পর্কে অজ্ঞ লোকের সংখ্যা বেশি হয় এবং মূর্খদেূর জন্যই ইজতিহাদের দরজা খুলে দেওয়া হয়, তখন পরিণতি অবশ্য এমনই হয়। আমার বড় আফসোস হয় সম্ভাবনার এমন করুণ অপমৃ*ত্যু দেখে। অবশ্য কীই-বা করার আছে!
তারা তো আর মোটেও গোনে না আমাদের নাসিহাহ, পর্যালোচনা, প্রস্তাব বা সমালোচনাকে।
পৃথিবীতে গণতন্ত্রের দিনই ফুরিয়ে আসছে। এসব সো কল্ড ইসলামপন্থি গণতান্ত্রিকদের জন্য কীই-বা ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে, সেটা সময়ই স্পষ্ট করবে।

22/03/2024

আসসালামু আলাইকুম, সকলকে রোম জানের জুম্মা মোবারক।

কে কে চেনেন এ হসপিটালিটি?
09/03/2024

কে কে চেনেন এ হসপিটালিটি?

25/02/2024

আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে শবে বরাতে অভিনন্দন। কেমন আছেন বন্ধুরা?

09/02/2024

আহলে হাদিস ও আহলে কুরআন এসলে কারা? শুনুন

07/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ খুশি হলাম

Address

Dhaka

Telephone

+8801982969903

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Naiyma media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Naiyma media:

Videos

Share

Nearby media companies


Other Digital creator in Dhaka

Show All

You may also like