Tazmira Yasmin Mukta

Tazmira Yasmin Mukta "পড়ার, দেখার ও জানার আনন্দ ভাগ করে নিতে" 🌸

Permanently closed.
শুভ সকাল ☕️☕️ আজ শনিবার ২৮শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ১৩ইপৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)২৫শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরিতাপমাত...
28/12/2024

শুভ সকাল ☕️☕️
আজ শনিবার
২৮শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
১৩ইপৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (শীতকাল)
২৫শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
তাপমাত্রা: ২৭° C (সাভার, ঢাকা)
সূর্যোদয়: ৬:৪০ (ভোর)
সূর্যাস্ত: ৫:২১ ( সন্ধ্যা)

আজ বলিউড অভিনেতা সালমান খানের জন্মদিন(২৭ শে ডিসেম্বর ১৯৬৫, জন্মস্থান: মধ্যপ্রদেশ, ভারত। পুরো নাম: আব্দুল রশিদ সেলিম সালমান খান) ও
পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বেনজীর ভূট্টোর মৃত্যুদিন( ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০০৭ পাকিস্তানের রাওয়াল পিন্ডিতে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন)

এছাড়াও আজ বিখ্যাত বিজ্ঞানী ও আবিষ্কারক লুই পাস্তুরের জন্মদিন যিনি পেনিসিলিন তথা বিশ্বের প্রথম এন্টিবায়োটিক আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি একাধারে ছিলেন রসায়নবিদ, ফার্মাসিস্ট ও অনুজীববিদ। টিকার মূলনীতি, অনুজীবিক গাঁজন এবং পাস্তুরাইজেনশনের জনক লুই পাস্তুর ১৮২২ সালের ২৭ শে ডিসেম্বর ফ্রান্সে জন্মগ্রহণ করেন

Good morning ☕️☕️
Today is Saturday
28 December, 2024 AD
13 Poush, 1431 Bongabda (Winter)
25 Jumada Al Akhir,1446 Hijri
Temperature: 27° C (Savar, Dhaka)
Sunrise-6:40 am
Sunset- 5:21 pm

Today is the birthday of Bollywood actor Salman Khan (27th December 1965, Birthplace: Madhya Pradesh, India. Full name: Abdul Rashid Salim Salman Khan) and
Death anniversary of the former Prime Minister of Pakistan, Benazir Bhutto (assassinated on December 27, 2007 in Rawal Pindi, Pakistan)

Except that, today is the birthday of famous scientists and inventor Louis Pasteur who is mostly known for the discovery of penicillin that was the first antibiotic. He was simultaneously a chemist, pharmacist and microbiologist. The father of the principal of vaccination, microbial fermentation and pasteurization was born on 27 December , 1822 in Dole , France.

27/12/2024

When you don't give a bare s**t to posh dining table etiquette 🤭
🍌🍌

Miss me??📸 Merina
27/12/2024

Miss me??
📸 Merina

2024 কেমন গেল? নতুন কী কী শিখলেন?
26/12/2024

2024 কেমন গেল? নতুন কী কী শিখলেন?

14/10/2024
☺️☺️
10/10/2024

☺️☺️

Actually what am I?🤔Courtesy: Physicist Page
30/09/2024

Actually what am I?🤔
Courtesy: Physicist Page

30/09/2024

কথা তো ঠিকই বলেছেন!😃

21/09/2024

Did you know that "INVEIGLE" means to entice or lure, or get something by flattery, cleverness or offering incentives? Now you do! Can I "INVEIGLE" anyone into buying me dinner tonight?

Don't worry, I eat a little only!

Send a message to learn more

Did anyone get this?We need to সমন্বয় everywhere 😃পারিবারিক সমন্বয়ক কমিটি (পাসক) 😇
12/09/2024

Did anyone get this?
We need to সমন্বয় everywhere 😃
পারিবারিক সমন্বয়ক কমিটি (পাসক) 😇

11/09/2024

কিছু এলোমেলো চিন্তা। লেখাটা শেষ করা হয়নি। লিখতে লিখতে অন্য কাজ পড়ে গিয়েছিল হয়তো। পরে আর খেয়াল করা হয়নি। আজ চেষ্টা করলাম বাকিটুকু লিখতে। কিছুই মাথায় আসলো না। যে চিন্তা আর অনুভব নিয়ে সেদিন লিখতে বসেছিলাম সেটা আর মাথায় আসছে না। এখন মাথায় ঘুরছে অন্যকিছু। সেটা লিখতে ইচ্ছে করছে না। যারা পুরো লেখা পড়বেন তারা নিজেদের পছন্দমত শেষ ভেবে নিবেন 💙

--------‐‐---------------------

ইদানিং যখনই রিক্সায় চড়ি, ভাবি এই যে দুই পা হাঁটতে পারিনা, রাস্তায় বেরোলেই চাতক পাখির মত রিক্সার খোঁজ করি , এই রিক্সাওয়ালারা যদি না থাকত, তাহলে কী হত! তারপর ভাবি, এই যে বর্তমান বাজারমূল্য, এতে একজন রিক্সাওয়ালার সংসার চলে কিভাবে। আমাদের সমাজে একজন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা শিক্ষক যেমন দরকার, একজন রিক্সাওয়ালা, একজন গার্মেন্টস কর্মী, একজন চা শ্রমিকের দরকার কি তার থেকে কম কোন অংশে? কিন্তু আমরা যেভাবে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, মাস্টার হতে চাই, কেউ কি কোনদিন রিক্সাওয়ালা, চা ওয়ালা হতে চাই। খুব সহজ উত্তর: না চাইনা। কেন চাইব। একজন রিক্সাওয়ালার যে জীবন! একজন চা শ্রমিকের যে জীবন! কে শখ করে সেই জীবনটা চাইবে! এমনকি একজন চা শ্রমিক, একজন গার্মেন্টস কর্মী, একজন রিক্সাওয়ালা এবং একজন কৃষিজীবি মানুষটাও চায় তার সন্তান বড় চাকরিজীবি(!) হোক। এই চাওয়াতে দোষের কিছু নেই। সবাই একটা সুন্দর জীবন চায়। তার থেকেও বড় কথা সবার একটা সুন্দর জীবন পাবার অধিকার আছে। একবার একটু ভেবে দ্যাখেন তো, এমন একটা সমাজ, যেখানে কেউ আর কৃষক না, কেউ আর মাঠে ফসল ফলায় না, কেউ গার্মেন্টস এ কাজ করে না, কেউ রিক্সা চালায় না, কেউ চা বাগানে কাজ করে না। সবাই শুধু ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বড় চাকরিজীবি, গায়ক, নায়ক, শিল্পী! সেই সমাজে আপনার মুখের অন্ন সংস্থান কে করবে? ঘর থেকে বের হলে কে আপনার সুন্দর শরীরটা এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পৌঁছে দেবে। নিজের পরণের সুন্দর জামাগুলো কি আপনি নিজেই তৈরি করে পরবেন? ওভারথিংকিং বলে মনে হচ্ছে, না? এত সহজে কি আর শ্রেণিবৈষম্য ঘুচে যাবে! যাবে না। বরং দিনে দিনে বাড়বে। আপনি , আমি, আমরা যারা দুই পাতা লেখাপড়া করে বিরাট সুখী জীব

09/09/2024

একটা পুরোনো বইয়ের দোকান কি একটা ভাঙা হৃদয়ের ক্ষত সারাতে পারে??

02/09/2024

বাংলা একাডেমি অভিধান অনুযায়ী জামাই অর্থ কন্যার স্বামী। তার মানে আপনার বর আপনার মায়ের জামাই আপনার না। জামাই- Son in Law
Husband- বর, পতি, স্বামী।
নিজে জানুন। অন্যকে জানান।

01/09/2024

কেউ লিখবে না জেনেও যারা নিয়ত প্রতীক্ষায় থাকে তাদেরকে সকলকে বিশ্ব পত্র দিবসের শুভেচ্ছা💌💌💌

এই রিভিউটা অনেকদিন আগে লেখা। আজ মেমোরিতে আসলো। পড়ে দেখতে পারেন। বই:মেঘেদের দিনলেখক:সাদাত হোসাইন প্রকাশনী:অন্যপ্রকাশ ভরা...
31/08/2024

এই রিভিউটা অনেকদিন আগে লেখা। আজ মেমোরিতে আসলো। পড়ে দেখতে পারেন।
বই:মেঘেদের দিন
লেখক:সাদাত হোসাইন
প্রকাশনী:অন্যপ্রকাশ

ভরা ভাদরে শ্রাবণের উপন্যাসের রিভিউ!🤣

গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারে জন্ম নেয়া শাফিয়া দেখতে বেশ সুন্দরী হওয় সত্ত্বেও তার বিয়ে হয় গ্রামের এক ভয়ালদর্শন পুরুষের সাথে। কারণ গ্রামের দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের বিয়ের সময় পাত্রের চেহারা দ্রষ্টব্য নয় । বাবা মা কোনভাবে মেয়ে পার করতে পারলেই বাঁচে। লোকটার নাম হানিফ করাতি। করাত দিয়ে বিশাল বিশাল গাছ কেটে চেরাই করার অসম্ভব দক্ষতার কারণেই তার এমন নাম। তবে করাত দিয়ে সে যে শুধু গাছই কাটে তা নয়। বরং দরকার পড়লে সে করাত দিয়ে মানুষের গলাও কাটতে পারে। হানিফ করাতি দেখতেই যে শুধু ভয়ালদর্শন তা নয় চরিত্র ও তার কুৎসিত। তবে মাথাটা মোটা। তাকে বুদ্ধি দিয়ে চালায় মূলত তার বন্ধু হারু ব্যাপারী। চারিত্রিক দিক দিয়ে হানিফের থেকেও সে ভয়ঙ্কর। হানিফ এবং শাফিয়ার একটা ফুটফুটে মেয়ে আছে নাম তার বুড়ি। হানিফ বা শাফিয়া কেউই কিন্তু মেয়ের নাম বুড়ি রাখেনি। বরং ছোটবেলা থেকেই পাকা পাকা কথা বলার কারণে মানুষ তাকে বুড়ি বলে ডাকত এবং পরবর্তীতে সেটাই হয়ে গেছে তার নাম। এই বুড়ি দিন দিন সত্যি সত্যিই বড় হয়ে উঠছে, ইদানিং শাফিয়া তাকে চোখে চোখে রাখতে চায়, হুটহাট ঘরের বাইরে যেতে দিতে চায় না। বুড়ির গায়ের জামাকাপড়ের দিকেও এখন তার সতর্ক নজর। গ্রামের ছেলেছোকড়াদের সঙ্গে বুড়িকে এখন মিশতেই দিতে চায়না সে। বুড়ির কাছে অদ্ভুত বিরক্তিকর লাগে মায়ের এমন আচরণ। তবে, প্রচন্ড এক ঝড়বৃষ্টির দিনে তার বাবার বন্ধু হারু ব্যাপারীর নৌকায় উঠে আচমকাই সে বুঝতে পারে মায়ের এমন অদ্ভুত আচরণের কারণ কী। বুঝতে পারে এই জগতে মায়েদের চেয়ে বেশি আর কেউ জানেনা, বোঝেনা।
এতদূর শুনে মনে হতে পারে গল্পটা বুঝি বুড়ি আর তার মা শাফিয়ার।
কিন্তু না।
এই গল্পটা মূলত মারুফ আর তানিয়ার। ছয় মাস হলো তাদের বিয়ে হয়েছে। এর মধ্যে অফিস থেকে পাওয়া পাঁচ দিনের ছুটিতে মারুফ তানিয়াকে নিয়ে যাচ্ছে তার ছেলেবেলার স্মৃতিবিজড়িত গ্রাম নীলতলীতে। সেখানে মারুফের নানাবাড়ি। মারুফের উদ্দেশ্য তানিয়াকে সে তার নানাবাড়ির অসম্ভব সুন্দর বৃষ্টিটা দেখাবে। মারুফের মনে আছে নানাবাড়ির কাঠের দোতলা বাড়ির টিনের চালে যখন শ্রাবণের অবিরাম ধারা ঝরে পড়ত তখন কি মোহনীয় সঙ্গীতের সৃষ্টি হত সেখানে! তারপর নানাবাড়ির উত্তরদিকের সেই পুকুর, পুকুরের উপর দুটো হিজল গাছ। গ্রীষ্মের ভোরে হিজলের ফুলে ছেয়ে থাকা সেই পুকুরের পাড়ে দাড়ালে মনে হত পুকুরের জলে কেউ রঙ মাখিয়ে রেখেছে। নানাবাড়িতে মারুফের সৎ নানী আছে, আর আছে তার দুই সৎ মামা। সৎ হলেও মারুফের মামারা তাকে খুব ভালোবাসে। ছোটবেলায় তার মামারা তাকে কাঁধে চড়িয়ে নিয়ে ঘুরত। তার সব অন্যায় আবদার পূরণ করত। সেই ছোট্ট মারুফ এখন বড় হয়েছে, বিয়ে করেছে , বউ নিয়ে সে যখন তার আলাল আর দুলাল মামার সামনে গিয়ে দাঁড়াবে তখন কী হবে! মারুফ ভাবে। তারা নিশ্চয়ই খুব খুশি হবে! খুব হইচই হবে নিশ্চয়ই বাড়িতে! মারুফ চায় তানিয়াকে সেই সুন্দর সময়টা উপহার দিতে।

গল্পটা এখানেই
মারুফ কি আসলে পারে তানিয়াকে সেই সুন্দর সময়টা উপহার দিতে? মারুফের কথা বাদ দিই।
কেউ কি আসলে পারে!
ছোটবেলার সেই সুন্দর সময়কে সেই একইরকম ভাবে আবার বড়বেলায় ফিরে পেতে পারি আমরা?
উত্তর হলো ,না ।পারিনা। আমাদের সবার ই ছোটবেলার এমন দাদাবাড়ি/ নানাবাড়ির স্মৃতি রয়েছে যা আমাদের কাছে এখন রুপকথার মত মনে হয়। প্রায়ই যা আমাদের নষ্টালজিয়ায় ভোগায়। কিন্তু চাইলেই আমরা আর সেগুলো ফিরে পেতে পারিনা, ছুয়ে দেখতে পারিনা সেসব। তার কারণ, সময়। সময় আমাদের বয়ে নিয়ে এসেছে অনেক দূরে।
যেমনটা এই বইয়ে বলা হয়েছে
"সেই একই বাড়ি, তেমনই বৃষ্টির রাত, অথচ মাঝখানে কেবল বয়ে গেছে সুদীর্ঘ সময়। সেই সময় কোথায় যেন বয়ে নিয়ে গেছে সেই মানুষ, সেই অনুভব, সেই স্পর্শগুলো। তারা আর কখনোই ফিরবে না। এ যেন চূড়ান্ত মৃত্যুর আগেই আরো অসংখ্যবার মৃত্যু। আরও অসংখ্যবার অনন্ত যাত্রা।"

এই বইয়ের এই লাইনগুলো আমার দারুণ লেগেছে। ভীষণ সত্যি এই কথাগুলো। সময় আসলেই আমাদের থেকে অনেক কিছুই কেড়ে নিয়ে যায়। জীবিত অবস্থায়ই অনেক মানুষের সাথে আমাদের মৃত্যুসম বিচ্ছেদ ঘটে যায় বহুবার। তাই না?

তবে গল্পটা মারুফ তানিয়ার হলেও বুড়িও কিন্তু এই গল্পের গুরুত্বপূর্ণ একটি চরিত্র, এই গল্পটা বুড়ির ও। দরিদ্র পরিবারের ছোট্ট একটা মেয়ে সে, সংসারের প্রতি উদাসীন যার চরিত্রহীন বাবা, যার গর্ভবতী মা চায় না তার আর কোন মেয়ে হোক, কারণ মেয়ে হলেই তাকে সমাজের কুৎসিত পুরুষ মানুষের থেকে আগলানোর ভয়! বাবার বন্ধু হিসেবে হারু ব্যাপারীর মত ভয়ংকর লোকের যাদের বাড়িতে অবাধ যাতায়াত! সেই বুড়ির জীবনে মারুফ আর তানিয়ার আগমন কি তার জীবনটাকে সহজ করতে পারে?

যাই হোক,
লেখা বড় করে ফেলছি। এই বইটা আসলে খুবই ছোট, সহজ ধরণের একটা বই। খুবই সহজ ভাষায় লেখা। মাত্র 95 পাতার একটা বই। পড়তে বসলে এক বসায় শেষ করে ফেলা যাবে। বড়জোর দেড় থেকে দু ঘন্টার মত সময় লাগবে। আমার এমনই লেগেছিল।
তবে গল্পের বর্নণায় কিছু কিছু জায়গায় শব্দ চয়ণ খুব অতিরঞ্জিত লেগেছে। মানে কোন একটা পরিস্থিতি বা সময়ের বর্ণনা দিতে গিয়ে লেখক যেসব শব্দ চয়ন করেছেন সেগুলো বেশিরভাগ জায়গায় একইরকম। সবই খুব তীব্র। খুব নাটকীয়। সহজ স্বাভাবিক না। কিছু কিছু জায়গায় সেটা ভালো লাগে আবার কিছু কিছু জায়গায় অতটা ভালো লাগে না। আমি শুরুতে গল্পের যে বর্ণনা দিয়েছি সেখানে বইয়ের শব্দ এবং বাক্যগুলোর মত করেই লেখার চেষ্টা করেছি তাই সেখান থেকে হয়তো কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে। বাকিটা পাঠক পড়তে গেলে বুঝবেন। হয়তো আমার কাছে এমন মনে হয়েছে ,বাকিদের কাছে এমন না ও লাগতে পারে।
যাই হোক,
এই গল্পে মারুফ আর তানিয়ার শেষ পর্যন্ত কি হয়, বুড়ির ই বা কি হয়!
সেই সব কথা জানতে চাইলে এই ছোট্ট বইটা পড়ে ফেলতে পারেন । আগেই বলেছি খুবই সহজ ধরণের বই। আমি এটা বলব না যে এটা খুব চমৎকার ধরণের বই, খুব গভীর কোন দর্শন আছে, সকলেরই এই বইটা একবার পড়া উচিত! এমন কিছুই না আসলে। তবে জীবনের খুব পরিচিত এবং কঠিন বাস্তব চিত্র খুব সহজ কথায় এখানে তুলে ধরা হয়েছে। যে গল্প আমরা সবাই জানি এবং খুব সন্তর্পনে এড়িয়ে চলি। অন্তত আমার কাছে তেমনই মনে হয়েছে। অনেকসময় এমন হয়না, যে আমাদের মাথার মধ্যে সব প্যাচ লেগে আছে, অস্থির লাগছে , কঠিন বা খুব গভীর কিছু পড়তে বা শুনতে ইচ্ছা করছে না, বা একেবারেই অবসর! তখন চাইলে এই বইটা পড়তে পারেন। আশা করি ভালো লাগবে। হ্যাপি রিডিং।

Dreaming
29/08/2024

Dreaming

Address

Dhaka
1342

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tazmira Yasmin Mukta posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Tazmira Yasmin Mukta:

Videos

Share