https://www.facebook.com/100562382806914/

𝙋𝙊𝘿𝘾𝘼𝙎𝙏, Dhaka (2024)

21/12/2024

যখন শুনি এক্স যার জন্য আমারে ছাড়ছিলো, সেও ছ্যাকা দিছে।🤣

17/12/2024

সারাদিন জ্বর, জ্বর নিয়ে অফিস করে ক্লান্ত। তারপরও এই দিনটা আমার জন্য বিশেষ। কারন ভালবাসার অভিনেত্রীর জন্মদিন।❤️

আমার শৈশব, কৈশোরকে যদি কেউ রাঙ্গিয়ে থাকে তবে সেই মানুষ তিনি। তখন বিটিভিতে দুইদিন সিনেমা প্রচার করতো, যেদিন শাবনূরের ছবি দিতো সেদিন আমার কাছে ঈদের আনন্দ লাগতো। নায়ক কে, পরিচালক কে এসব তখন মাথায়ই আসতো না। শাবনূরই সম্ভবত বাংলাদেশের একমাত্র নায়িকা যিনি ঢংটাকেও একটা আর্টিস্টিক ওয়েতে প্রেজেন্ট করেছেন। একটা জেনারেশন তার রুপের, চঞ্চলতার, কারিশমায় ডুবে ছিলো। নব্বই দশক থেকে এখন অবধি বাংলা সিনেমার লাস্ট ফিমেল সুপারস্টার শাবনূর, যার জনপ্রিয়তাকে কেউ ওভারকাম করতে পারেনি।

উনি আর্ট জনরার সিনেমা করেছেন কম, তবে মেইনস্ট্রিমের সিনেমায়ও যে পরিমান সুনিপুণ অভিনয় করেছে, তাও তার সময়কার বা পরের জেনারেশনের কেউ টেক্কা দেয়ার মতো কেউ ছিলো না, আসেওনি। শাবনূরের থেকে ফর্সা নায়িকা তার সময়ে অনেক ছিলো, কিন্তু তার মতো গ্ল্যামারাস, স্নিগ্ধ, প্রাণবন্ত একজনও নয়। ঐ সময়ে এত রিবন, হাই ফাউন্ডেশন, মাল্টি লেয়ারের মেকাপ ছিলো না তারপরও আমার চোখে, চোখ ধাধানো সুন্দরী তিনি। উনার সম্পর্কে সিনিয়র থেকে জুনিয়রদের একটাই কথা,' সী ইজ গড গিফটেড একট্রেস।' উনি নাকি স্ক্রিপ্ট একবার দেখেই মুখস্থ হয়ে যেতো, সিরিয়াস সিনের আগেও দুষ্টুমি করতো, যখনই বলা হতো অ্যাকশন তখন অন্য এক শাবনূর হয়ে যেতো।

উনাকে নিয়ে আমার স্মৃতির অভাব নাই, ক্লাস টেনে যখন পড়ি তখন উনার নতুন সিনেমার সংবাদ পেতে তিন কিলো পথ হেঁটে, নদী পার হয়ে পত্রিকা কিনতে আসতাম। পেপার কাটিং করে তার ছবি রাখতাম ডায়েরীতে। ছায়াছন্দে শাবনূরের গান দেখার জন্য পুনঃপ্রচারও মিস করতাম না। এই যে সিনেপোকা ছিলাম শৈশব থেকে, আর শাবনূরের প্রতি ম্যাডনেস ছিলো, যার কারনে পরিবার থেকে সিনেমা হলের পাশের স্কুলে ভর্তি করেনি। শুধুমাত্র উনার সিনেমা যেদিন টিভিতে দিতো, সেদিন এডও বেশি দিতো, একদম রাত হয়ে যেতো সিনেমা শেষ হতে। কতদিন মায়ের হাতের লাঠির মাইর খাইছি সিনেমা শেষ না করে ওঠার জন্য। এগুলা ঐসময়ের ভালবাসা।❤️

উনাকে নিয়ে আফসোসও হয় আমার, চাষী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, শাবনূর যদি বলিউডে জন্ম নিতো তাহলে ঐশ্বরিয়ার লেভেলে থাকতো কিন্তু বাংলা ফিল্ম তার ১০% ট্যালেন্টও ইউটিলাইজ করতে পারেনি। স্কুল পড়ুয়া বয়সে ঢাকা টকিজে টাকা উড়ানোর মতো সুপারস্টার হয়ে গিয়েছিলেন, নিয়মিত সিনেমা করেছেন ১৯৯৩-২০০৯ সাল অবধি, এরপর নতুন কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি। এত অল্প সময়ে সিনেমা থেকে দূরে সরে যাওয়াটা আফসোসেরই। যেখানে জয়া আহসান, অপি করিম, তারিন, ঈশিতা, মৌ রা এখনও কাজ করছেন সেখানে তার বাংলা চলচ্চিত্রকে আরও মানসম্মত সিনেমা উপহার দেয়া উচিত ছিলো। তাহলে আমাদের চলচ্চিত্র আরও বেশি এনরিচড হতো। এখন আর দেশে ভাত দে, গোলাপী এখন ট্রেনে, ময়নামতি, সারেং বউ, অবুজ মন, শ্রীকান্ত, আনন্দ অশ্রুর মতো সিনেমা হয়না। কারন ওনার মতো দক্ষ অভিনেত্রীরা অনিয়মিত হয়ে গেছে ক্যারিয়ারের সবথেকে পরিপক্ক সময়ে, যখন তার কাঁধে ভারী ওয়েটের ক্যারেক্টর দেয়ার মতো সময় হয়েছিলো।

আশা করছি ২০২৫ সালে, মাহফুজ আহমেদের সাথে 'মাতাল হাওয়া' য় সেরকম একটা চরিত্রে উনাকে পাবো।

শুভ জন্মদিন শাবনূর!❤️
তোমাকে ভালবাসি, মন খারাপ ভাল হয়ে যায় তোমার এক্টিং দেখলে।

17/12/2024

Cute Couple!❤️

18/11/2024

নো স্পয়লার।

এক্সিডেন্ট নাকি প্রি-প্লান মার্ডার?..

২০০২ সালে ভারতের একটি রাজ্যে শাবারমাতি এক্সপ্রেস নামের একটি ট্রেনে আগুন লাগানো হয়, যেখানে ৫৯ জন যাত্রী মারা গিয়েছিল আগুনে পুড়ে, অসংখ্য যাত্রী আহত হয়েছিলো। তখনকার সময়ের মিডিয়াতে এটা প্রকাশ হয়েছিলো একটি এক্সিডেন্ট হিসাবে। পরবর্তীতে এটার আসল সত্য সামনে আসে বছর খানেক পড়ে। কেনো চাপা পড়েছিলো আসল সত্য, কারা জড়িতো ছিলো, এসব নিয়েই 'দ্য সাবারমাতি রিপোর্ট' সিনেমার গল্প।

সিনেমার গল্পে কেসটার ব্যাকস্টোরিটাকেই একটু এদিক সেদিক করে প্রেজেন্ট করেছে, তবে রিয়েল স্টোরি থেকে সরে আসেনি। এই ধরনের ট্রু বেসড ইভেন্ট সিনেমায় দেশের ভাবমূর্তির একটা ব্যাপার থাকে, সেই হিসাবে সাহসী নির্মান।

অভিনয়ে বিক্রান্ত ম্যাসি, রাশি ভালই করেছে। চরিত্র অনুযায়ী এক্সট্রিম লেভেলের মতো কিছু দেখানোর স্কোপও ছিলোনা, একদম পরিমিত অভিনয়। নেগেটিভ রোলে আরেকটা মেয়ে অভিনয় করেছে, উনার অভিনয় দারুন ছিলো।

একদম বাইট টু বাইট থ্রিলার হিসাবে এক বসায় দেখে ওঠার মতো। বিজিএম থ্রিলারটাকে আরও বেশি এনজয়বেল করেছে। ওভারঅল গুড ওয়াচিং।

🎬 দ্য সাবারমাতি রিপোর্ট | ৭.৫/১০

15/11/2024

Is 'Maleficent' a bad creator or victim of Fake Love?

এঞ্জেলিনা জোলির অসংখ্য সিনেমার, অসংখ্য স্ট্রং ক্যারেক্টর আছে, তারপরও পছন্দের এই তারকার নাম আসলেই আমার ব্রেইনে 'Maleficent' নামের এই চরিত্রটি ভাসে। কেনো জানেন?

Maleficent is not a bad character, actually she is a victim of Fake Love
People can connect with the character, And I am one of them.

ভালোবাসা কে না চায়? ভিক্টর ফ্রাঙ্কস্টেইনের তৈরী সেই দৈত্যেও তার স্রষ্টাকে বলেছিলো, আমাকে ভালবাসো নয়তো আমার মতো আরেকটা দৈত্য দাও যে আমায় ভালবাসবে। সেখানে মানুষের ভালবাসা চাওয়াটা তো ভুল কিছু নয়।

ভুল মানুষকে ভালোবাসাটা ভুল নয়, লজ্জারও নয়। কাউকে বিশ্বাস করে ঠকে গেলে সেটা অসম্মানের হতে পারে, কারন সে আমার/আপনার ভালবাসার সম্মানটা দেয়নি, তবে লজ্জা পাবার কিছু নয়।

Maleficent ও সেরকম বিশ্বাস করেছিলো ভুল মানুষকে, সুপার পাওয়ার হোল্ড করা এক পরী প্রেমে পড়ে গেলো এক মানুষের, মায়ায় আটকে গেলো ভালোবাসার। তারপর সেই মানুষ ভালবাসা নামক শক্তিশালী হাতিয়ারকে দিয়ে কেটে নিয়ে গেলো তার দুটি ডানাকে। যখন Maleficent পরম বিশ্বাসে, নিরাপদে ঘুমিয়ে ছিলো তার ভালোবাসার মানুষের বুকে। নতুন ভোরে সে চোখ খুলে দেখলো তার ডানা আর নেই, সে ডানা হারানোর কষ্টে কাঁদছিলো না, সে কাঁদছিলো বিশ্বাস হারানোর যন্ত্রনায়। তারপরের কাহিনী সবার জানা, সবাই Maleficent কে দেখেছে নিষ্ঠুর এক শাসকের রুপে। সোসাইটি তাকে ডাইনী খেতাপ দিলো। সমাজ সেই ডাইনী খেতাপ মনেও রেখেছিলো, তার ডাইনী হওয়ার কারন, আর জয়ী হওয়ার গল্পটা আর মনে রাখেনি।

কিন্তু Maleficent বিশ্বাস করতো স্রষ্টার সেই উক্তিতে, বিশ্বাস হারানো পাপ। হয়তো তাই সে ভালবাসায় ঠকে গিয়েও বিশ্বাস হারায়নি, পরম যত্নে আর ভালবাসায় নিজের সন্তান হিসাবে লালন করলো প্রতারক সেই প্রেমিকের কন্যাকে। Maleficent জিতে গিয়েছিলো তার ভালোবাসার জোরে, রিয়েল পরিচয় জানার পরও কন্যা তার একমাত্র এক্সজিসটেন্স হিসাবে Maleficent কে দাবী করলো, তার বাবা যে সম্মানটা দিতে পারেনি, কন্যা সেটা দিয়েছিলো।

আমাদের সমাজে জীবন চলার পথে হয়তো কোথাও না কোথাও হয়তো আমরা ঠকে যাই, বিশ্বাস হারানোর উপক্রম হয়, কিন্তু তাই বলে কি বিশ্বাস হারাবো?

পৃথিবীতে কেউ না কেউ সত্যি ভালবেসে ভালো আছে, কোথাও না কোথাও ভাল মানুষ আছে। আর যেদিন মানুষ মানুষকে আর ভালবাসবে না, সেদিন তো এই পৃথিবী খোদা ধ্বংস করে দিবে, কিয়ামত আসবে। আমার মা-বাবা আমাকে সবসময় এটাই বলে, নিজেকে বিশ্বাস করো, নিজের ভালোবাসায় বিশ্বাস করো, মানুষকে সম্মান করো মানুষ হিসাবেই।

সমাজ হয়তো তাতে পিছনে অনেক কথা বলবে, তাতে কি, আয়নার সামনে দাড়িয়ে নিজেকে প্রশ্নবিদ্ধতো করতে তো হবে না, It gives a mental peace to yourself.

30/10/2024

দাগী" সিনেমা দিয়ে মাসুদ - ময়না আবারও ফিরছেন!

প্রথমবারের মতো আফরান নিশো এবং তমা মির্জাকে জুটি বাধতে দেখা গিয়েছিলো সুড়ঙ্গ" সিনেমা তে৷ সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিলো গতবছরের ঈদ-উল আযহায়, ব্যাবসায়ীকভাবে তুমুল সাফল্যের পাশাপাশি এই জুটিও প্রচুর দর্শকপ্রিয়তা পায়।

আফরান নিশো তিনি কোন লেভেলের অভিনেতা সেটা সবাই জানি, তমা মির্জাও অসাধারণ একজন পার্ফরমার সেটা সুড়ঙ্গ ছবিতে আরও দারুণ ভাবে ফুটে উঠে। এরকম দুজন দূর্দান্ত অভিনেতা, অভিনেত্রী যখন আবারও একসাথে পর্দায় আসবে দারুণ কিছু যে ঘটবে তা বলাই বাহুল্য। এছাড়া নির্মাতা হিসেবে আছেন শিহাব শাহীনের মতো গুণী একজন পরিচালক। আশাবাদীতো হওয়াই যায় "দাগী সিনেমা দিয়ে তারা আবারও দর্শকের মনে দাগ রেখে যাবে....।

29/10/2024

অনম বিশ্বাস গত সপ্তাহেই বলতেছিল, তার এবারের প্রোজেক্টে ফিউচার থেকে কেউ চলে আসবে, অথবা সুপারন্যাচারাল কিছু নেই। এবারের গল্পে যেটা আছে, সেটা একটা মানুষের গল্প, একটা পরিবারের গল্প, মফস্বলের এক দম্পতির গল্প, মাদারহুডের গল্প।

রঙ্গিলা কিতাব একটি বেস্ট সেলার উপন্যাস, উপন্যাস থেকেই হইচই নির্মান করে ফেললো, গতবছর থেকেই সিরিজটি নিয়ে বেশ আশাবাদী।

ট্রেইলার দেখে যতটুকু মনে হয়েছে, গল্পটা একটা মফস্বলের বখাটে ছেলের, যে কিনা প্রেমে পড়ে সংসার, পরিচ্ছন্ন জীবনের স্বপ্ন দেখে। কিন্তু বখাটে, রেকলেস আর দোষী জীবন তাকে আর তাঁর পরিবারকে আর ছাড়ে না। সেই না ছাড়া বিষয়টা থেকেই তাদের পালিয়ে পালিয়ে বেড়ানো, জীবনকে বাঁচাতে, স্বপ্ন বাঁচাতে, সংসার বাঁচাতে, প্রেম বাঁচাতে। এটাই হয়তো পুরো সিরিজে উঠে আসবে।

তারকাদের অভিনয়ের ভেতরে মোস্তাফিজুর নুর ইমরান জাস্ট ব্রিলিয়ান্ট অভিনয় করবে 💯 গ্যারান্টি। চরিত্রটির যতটুক ক্লিপস দেখলাম তাতে তার এরকম একটা গল্প দরকার ছিল। মহানগরের পর তাকে লীড এন্ড বোল্ড ক্যারেক্টরে কমই পাওয়া গেছে। হোপ সো, এইটা ব্লাস্ট করবে।

পরীমনির ক্ষেত্রেও বলবো, ওর এরকম একটা কামব্যাকই দরকার ছিলো। আউল-ফাউল কাজ বহুত করেছে, বিয়ে, মা হওয়া সবমিলিয়ে যে পরিবর্তন টা দেখিয়েছে এই চরিত্রটাও তারই আঙ্গিকে। ক্লিপসে নায়িকা পরীমনির থেকে অভিনেত্রী পরীমনিই বেশি পাওয়া গেছে।

অনম বিশ্বাস নিজেও বলেছেন, চরিত্রটাতে মাদারহুড বিষয়টাকে লালন করতে পারে, যে মা ফাইট করছে সমাজে, পরিস্থিতির কারনে জটিল হতে পারে এমন কাউকে দরকার ছিলো বলেই পরীকে নেয়া।

মনোজ, ইরেশ যাকের, বাবু সাইড ক্যারেক্টরে খুব একটা খারাপ করবে না। সিনেমাটোগ্রাফি, বিজিএম৷ মিউজিকও ঠিকঠাক এক্সপেক্ট করা যাচ্ছে, বাকিটা দেখার পর মিলিয়ে রিভিউ দিবো।

29/10/2024

But the performance was the best ever and ever..❤️

21/10/2024

Absolutely Brilliant Look,Poster!

20/10/2024

Song : Akhiyaan De Col
Singer : Silpa Rao
Movie : Do Patti

Another Slow Burn Song fo Silpa Rao!❤️

আমার মাঝেমধ্যে মনে হয়, মিউজিক লাভারদের শিল্পা 'র ভয়েসের থেকে বড় নেশা আর কিছু হতে পারেনা। আমি এই মেয়েটার ফ্যান সেই স্কুল লাইফ থেকে, তখন সে একদমই নতুন, তেমন কেউ আমাদের দেশের মানুষ চিনতো না। তখন রেডিও ফুর্তিতে 'খোদা জানে' একটা গান প্লে হতো, রনবীর দীপিকার অনস্ক্রিনে। রেডিওতে ভয়েসটা শুনে, ইটস ফিল লাইক ভয়েসে এতো মাদকতায় ভরা কেন! কি যে মায়া! এরপর রেডিওতে টেক্সট করলাম শুধু ওনার নাম জানার জন্য, তখন ইন্টারনেট এতো এভেইলএবেল না। এরপর তার সব গান আমার শোনা, আর এখনতো শিল্পা মানেই গান হিট। ভয়েসের ভেতরে একটা ইউনিক টেক্সার আছে, যা একটা ইন্ডাস্ট্রিতে রোজ আসেনা।

এই গানেও ওনার সেই সিগনেচার টিউন আছে। কৃতি শানানের ওটিটির পারফর্ম গুলো ভালো হয়। এই গানে বেশিই খোলামেলা লাগছে, লুকস গুড। এই ধরনের স্লো বার্ন গান প্রথমবার শুনলে ভাল লাগেনা, পরে শুনতে শুনতে প্লেলিস্টের রিপিট সং হয়ে যায়।

রেটিং : ৩/৫

18/10/2024

Dhoom 4, Ranbir Kapoor In As DHOOM.

16/10/2024

Song : Bhool Bhulaiya

ভুলভুলাইয়া থ্রি সিনেমার টাইটেল ট্রাক, ইউটিউবে রিলিজের পর ট্রেন্ডিংয়ে চলে আসছে। বাট ট্রুলি আমার কাছে গানটা জমেনি। গানের অডিওতে অনেক পরিবর্তন আনা হয়েছে, পিটবুল, দিলজিৎ, নিরাজ থাকার পরও মনে হইলো বেটার কিছু হয়নি। বরং আমার কাছে অক্ষয়ের টাই সেরা। সেকেন্ড কিস্তিরটাও ভাল ছিল। এটাতে ভিডিওতে মনে হয়েছে কার্তিকের আগের ভার্সনের কালার টোন, কস্টিউমস সেইম, ডান্স স্টেপও একই টাইপ। শুধু নিরাজের সিগনেচার পার্ট ' হরে কৃষ্ণা, হরে রাম' ছাড়া কিছুই এনজয় করিনি। ভাইরাল মিমস 'হেই প্রভু, হেই হারি রাম' এটুকও ক্রিঞ্জ লাগছে।

Remarks : Disappointed!

Rating : 2/5

08/10/2024

শাকিব খানকে সেকেন্ড জেনারেশনের সবথেকে বড় সুপারস্টার ও বড় অভিনেতা বললে ভুল হবে না। তবে উনি সম্ভবত ২০০৭ এরপর ফেইমে বাতাসে, অভিনয় না করে জাস্ট ফিল্ম করে গিয়েছিলো।
ক্যারিয়ারের এই সময়ে এসে নিজেকে যেভাবে ভাঙ্গছেন এই ভাঙ্গাটা আরও দশ বছর আগেই উচিত ছিলো, তাইলে দেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির এতো বেহাল দশা হতো না। পরিচালকদেরও উচিত ছিলো ওনাকে এইসব মানানসই চরিত্রে ভাবা, যেখানে তার রিয়েল এক্টিংটা দেখানোর সুযোগ রয়েছে। তুফানের পর আরেকটা এক্টিংবেসড চরিত্র পেতে যাচ্ছে বাংলা চলচ্চিত্র।

A Big Thumbs Up for 'Dard' And The Character 'DULU MIA'.
Upcoming...

07/10/2024

🎬 Singham Again | Trailer Reaction

কিছুদিন আগে অর্জুন কাপুর একটা কথা বলেছিল যে, সে ইন্ডিয়াতে এক্টিং স্কুল খুলবে, তার এক্টিং প্রতিভাকে ছড়িয়ে দিতে। আজকে এই সিনেমার ট্রেইলার দেখে মনে হলো সে তো নিজেকে মূল্যায়নই করেছে। যেখানে বলিউড ভাবলো অক্ষয় কুমায়, অজয় দেবগন, রনভীর সিং, দীপিকা পাড়ুকোন, কারিনা কাপুর, টাইগার শ্রফ, সালমান খান সবার বিপরীতে রাবন হয়ে অর্জুন একাই এনাফ, তাহলে তার ঐ স্টেটমেন্ট ঠিকাছে।🤣

ট্রেইলার দেখে মনে হইলো, একটা নাবালক বাচ্চা ছেলেকে মাঠে নামায়া দিয়া বলতেছে যাও মারো, আর এতগুলা বাঘা বাঘা পুলিশ অফিসার স্ট্রাগল করতেছে তাকে থামাতে।😁

এরেঞ্জমেন্ট খারাপ লাগেনি, অ্যাকশনও ভালই লাগছে, কথা হলো এতোগুলো চরিত্রকে ঠিকঠাক স্ক্রিন টাইম দিতে পারবেতো?🤔
বিপরীতে অর্জুন কাপুর কিভাবে বিট করবে, এখানে দরকার ছিল ঋত্বিক, রনবীর কাপুর অথবা অর্জুন রামপাল, ববি দেওলদের মতো কাউকে যারা অলরেডি নেগেটিভ চরিত্রে পরীক্ষিত। সাথে এন্টিহিরোইন দেয়া দরকার ছিলো কঙ্গনা কিংবা প্রিয়াঙ্কা চোপড়াকে।

যাইহোক সিনেমা হিট হয়ে যাবে শুধু এতোগুলা তারকাদের ফ্যানবেজের কারনেই। না হলে এটা হবে বলিউডের হিস্টোরিক্যাল ডিজেস্টার।😃

06/10/2024

কালা পানি মানে কি ভাবছেন পানির রং কালো? একদমই নয়।
ব্রিটিশদের শাসনামলে ভারতীয় স্বাধীনতাকামী লোকদের গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হতো আন্দামান দ্বীপে, মূলত এই দ্বীপকে ব্রিটিশরা কারাগার হিসাবে ব্যবহার করতো। সেখানে নিয়ে যাওয়ার কিছুদিন পরই কয়েদীদের মেরে ফেলা হতো। আর সেখান থেকেই এই দ্বীপকে ভারতীয়া বলে ‘কাল’ মানে খারাপ বা বিপদ। আর যেহেতু দ্বীপটির চারিদিকে পানিতে ঘেরা তাই এই সিরিজের নাম ‘কালা পানি।’

এই কালা পানিতেই থাকে লাক্ষ লাক্ষ দ্বীপবাসী, দ্বীপে আসেন হাজার হাজার টুরিস্ট। হঠাৎ করেই দ্বীপে কিছু সংখ্যক লোক বিরল এক রোগে আক্রান্ত হয়, যার কোনো ক্লু পাচ্ছেনা মেডিকেল টিম। অন্যদিকে, দ্বীপে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এক মহাউৎসব, যেখানে দেশের টপেস্ট কোম্পানি এটমের ইনভেস্টমেন্ট রয়েছে, সর্বোপরি দ্বীপের মানুষেরও লাভ। কিন্তু, এই অবস্থাতে মেডিকেল চিফ অফিসার মেলার পারমিশন দিতে চাচ্ছেন না। আক্রান্তদের থেকে পুলিশ মিথ্যে স্টেটমেন্ট নিয়ে মেডিকেল অফিসারকে দেখিয়ে উৎসবের পারমিশন নিয়ে নেয়। এর কিছুক্ষন পরেই হেড অব মেডিকেল জানতে পারে স্টেটমেন্টটা মিথ্যে ছিলো। পরবর্তীতে তিনি সত্য জানতে সেসব আক্রান্ত রোগীদের বাড়িতে গেলে সবাইকেই মৃত অবস্থাতে পায়। এতগুলো মৃত্যুর কারন খুঁজতে গিয়ে সে বুঝতে পারে, রোগীদের ভেতরে কমন ফ্যাক্ট হচ্ছে তাঁরা যে জায়গার পানি পান করে, সেসব পানি একই লেক থেকে আসে, আর যে লেকটা ছিলো অজানা এক ভাইরাসে ইনফেক্টেড।

কি সেই ভাইরাস, এর থেকে বের হবার উপায় কি, ডাক্তারসহ সেই আন্দামান দ্বীপে এই পানি নিয়ে আরও কি কি ঘটতে পারে সেসব রহস্য জানতে ‘কালা পানি’ মাস্ট ওয়াচ।

ভারতে মাস্টারপিস সিরিজ কম, তবে যে কয়টা আছে সে কয়টা মনে রাখার মতো। ‘কালা পানি’ তার ভেতরে অন্যতম। কিন্তু সিরিজটি খুবই আন্ডাররেটেড, এত ভাল সিরিজ, গল্প, এক্টিং, স্টোরিলাইন তবুও সেই লেভেলের হাইপ তুলতে পারেনি। এটার একমাত্র কারন হয়তো, লীড কাস্টে কোনো পরিচিত মুখ ছিলোনা। কিন্তু সার্ভাইভাল ড্রামা জনরায় থাকবে, এমন উপাদান এই সিরিজে মিসিং নেই। একটা সিরিজে অনেক উপাদানের পারফেক্ট ব্লেন্ড করতে হয়, ছোট ছোট চরিত্রের সাথে লীড রোলের একটা মানানসই কানেকশন রাখতে হয়। প্রত্যেকটা লীড রোলকে চরিত্রের ব্যাকগ্রাউন্ড দিতে হয়, পরনতি দিতে হয়, গুরুত্ব বহন করার মতো স্পেস দিতে হয়। সেইক্ষেত্রে সিরিজে যথেষ্ট ভাল সুযোগ পেয়েছে প্রতিটা চরিত্র। অভিনয়ে সবাই ন্যাচারাল, ইন্ডিয়াতে অনেক ভাল ভাল আর্টিস্ট রয়েছে বাট বড় সুযোগের অভাবে ভাল কাজ দেখাতে পারেনা। এই সিরিজের লীড ক্যারেক্টরগুলোতে অভিনয় করা সবাই তেমনই আর্টিস্ট।
সিরিজের স্টোরিটেলিংয়ের সাথে বিজিএম আরেকটু থ্রীল আশা করেছিলাম।

ওভারঅল, প্রথম সিজন এনাফ টু ওয়েট ফর সেকেন্ড কিস্তি।

06/10/2024

১১ জুলাই, ২০০৭ সাল। জামালপুরের জগন্নাথগঞ্জ স্টেশন থেকে ময়মনসিংহ পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করে জিএম এক্সপ্রেস ২৫৪ ডাউন নামক লোকাল ট্রেনটি। আজ ট্রেন চালাচ্ছেন ড্রাইভার (লোকো মাস্টার) আব্দুল মতিন এবং এনায়েত খান। ময়মনসিংহ পৌরসভার কাশর এলাকার ইটখলায় যখন ট্রেনটি আসে, তখন ঘড়িতে সময় বেলা ৩টা ১০ মিনিট। হঠাৎ ড্রাইভাররা দেখেন, রেলপথের বাঁ পাশ থেকে বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষ একে অন্যকে ধরাধরি করে রেল লাইনের দিকে আসছে।

মোট ৯ জন। পুরুষ, নারী, শিশু—সবাই একই পরিবারের সদস্য। রেললাইন ধরে চুপচাপ বসে পড়ে তারা।

প্রথমে ড্রাইভাররা কিছুই বুঝতে পারেননি। পরে খেয়াল করলেন, তারা রেললাইন পার হচ্ছে না, লাইনের ওপরেই বসে আছে। ড্রাইভার হুইসেল দিলেন। তারা লাইন থেকে সরল না। ড্রাইভাররা বুঝতে পারলেন এরা সবাই আত্মহত্যা করতে যাচ্ছে। ট্রেন ইমার্জেন্সি ব্রেক করালেন। কিন্তু অনেক দেরি হয়ে গেছে। চোখের সামনে ৯ জন মানুষকে চাপা দিয়ে ট্রেন বেশ খানিকটা সামনে গিয়ে থামে।

তাদের এই আত্মহত্যার পেছনে লুকিয়ে আছে এক রহস্য। আর সেই রহস্যকে ঘিরেই ভিকি জাহেদ বানিয়েছেন চক্র নামের সিরিজটি। আসবে আগামী ১০ ই অক্টোবর। এই সিরিজ নির্মান করতে গিয়েও ঘটেছে নানান বিপত্তি, সেটা না হয় পরিচালকের ফেসবুক টাইমলাইন থেকেই দেখে নিন।

প্রিভিউ দিতে চাচ্ছি না, তবে কালো জাদু নিয়ে যে সারাবিশ্বেই চর্চা হয়, আর সেটা যে কত ভয়ংকর তা নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি দরকার। আধুনিক মানুষজন খুব উপহাসের ছলে বিষয়টা উড়িয়ে দেয়, বাট দীজ ইজ সো রাফ ট্রুথ।

𝙋𝙊𝘿𝘾𝘼𝙎𝙏

21/12/2024

17/12/2024

17/12/2024

18/11/2024

15/11/2024

30/10/2024

29/10/2024

29/10/2024

21/10/2024

20/10/2024

18/10/2024

16/10/2024

08/10/2024

07/10/2024

06/10/2024

06/10/2024

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category

Other Magazines in Dhaka