Let's Know Something

Let's Know Something ✨ Discover. Learn. Grow 🌟
Welcome to "Let’s Know Something", where curiosity meets knowledge! I like writing creative or factual.

Dive into fascinating facts, inspiring stories, life-changing hacks, and more.

📩 Stay connected, stay curious, and never stop learning. 💡 Follow us now! 🚀 I always want to secure a challenging role in a professional environment, utilizing my educational background, strong work ethic, and willingness to take on new responsibilities to contribute to success. I have excellent written and verbal comm

unication skills, speaking in public, in groups, or via electronic media. And I also have confident, articulate, professional speaking abilities, excellent presentation and negotiation skills.

19/01/2025

সাহাবীদের সাথে বসাবস্থায় রাসূলুল্লাহ ﷺ জানালেন যে, এখানে যারা আছেন, তাদের মধ্যে একজন জাহান্নামে যাবে!

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জাহান্নামের বর্ণনা দিয়ে বললেন, জাহান্নামে যাবার পর তার দাঁত হবে উহুদ পাহাড়ের মতো বড়ো!

সাহাবীরা বেশ আতঙ্কিত হলেন।

সাহাবীদের সবচেয়ে বড় গুণ হলো, এসব হাদীস শুনার পর তারা সবসময় নিজের ব্যাপারে ভাবতেন। তারা ভাবতেন, আমাকে যেন আল্লাহ হেফাজত করেন।

এমন না যে তারা খুঁজতেন, কে এমন হতে পারে?

আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু সেদিন গুনে রাখেন ঐ বৈঠকে কারা কারা ছিলো।

তিনি দেখতে পেলেন সবাই ইন্তেকাল করেছে, শুধু জীবিত আছেন তিনি আর আরেকজন সাহাবী।

ঐ সাহাবী কুরআনের কিছু অংশ মুখস্থ করেন, নিয়মিত নামাজ পড়তেন, তাহাজ্জুদ পড়তেন।

আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বুঝতে পারলেন, তাদের দুজনের মধ্যে যেকোনো একজন ইসলাম ত্যাগ করবেন। তিনি নিজের ব্যাপারে অনেক বেশি সচেতন হলেন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইন্তেকাল করলে সেই আরেক সাহাবী, যিনি কিনা ইসলামের প্রতি খুব আন্তরিক ছিলেন, তিনি মুসাইলামা কাজ্জাবের আহ্বানে সাড়া দিয়ে ইসলাম ত্যাগ করেন!

এরকম একজন 'আলেম সাহাবী' মুসাইলামার দলে যোগদান করলে অনেকেই অবাক হয়, মুসাইলামার দল আরো শক্তিশালী হয়।

একসময় যিনি ছিলেন সাহাবী, পরবর্তী যিনি ইসলাম ত্যাগ করেন, তাকে ইয়ামামার যুদ্ধে উমর রাদিয়াল্লাহু আনহুর ভাই যায়িদ ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু হত্যা করেন।

তার নাম আর রাজ্জাল ইবনে উনফুয়া।

সূত্র:

তারীখ আত-তাবারী: ৪/১০৬.

অনেক মানুষ সৃষ্টিকর্তার কাছে সারাদিন কান্না করে পায় না।আবার অনেকে পেয়ে ফেলে দেয়।হায়রে মানুষ!!! স্থানঃ বসুন্ধরা, ঢাকা।
15/01/2025

অনেক মানুষ সৃষ্টিকর্তার কাছে সারাদিন কান্না করে পায় না।
আবার অনেকে পেয়ে ফেলে দেয়।
হায়রে মানুষ!!!

স্থানঃ বসুন্ধরা, ঢাকা।

ইউরিন ইনফেকশন (Urinary Tract Infection বা UTI) একটি সাধারণ সমস্যা, যেখানে ইউরিনারি ট্র্যাক্টে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হয়ে থ...
12/01/2025

ইউরিন ইনফেকশন (Urinary Tract Infection বা UTI) একটি সাধারণ সমস্যা, যেখানে ইউরিনারি ট্র্যাক্টে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হয়ে থাকে। বেকিং সোডা সাধারণত এসিডিটির সমস্যা বা অলস পাচনতন্ত্র নিয়ে আলোচনা করা হয়, তবে এটি ইউরিন ইনফেকশন এর ক্ষেত্রে একটি কার্যকরী চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহৃত হয় কিনা তা নিশ্চিত নয়।

❤️ বেকিং সোডা এবং ইউরিন ইনফেকশন:

বেকিং সোডা (সোডিয়াম বাইকার্বোনেট) সাধারণত পেটের অ্যাসিড কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি একটি আলকালাইন পদার্থ এবং শরীরের এসিডিক অবস্থা কমাতে সহায়তা করে। তবে ইউরিন ইনফেকশনের ক্ষেত্রে, এর কিছু প্রভাব থাকতে পারে:

❤️ ইউরিনের পিএইচ স্তর পরিবর্তন:

বেকিং সোডা ইউরিনের পিএইচ স্তর আলকালাইন বা ক্ষারযুক্ত করতে পারে, যা কিছু ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি করে। তবে এই প্রভাবের ফলে ইউরিন ইনফেকশন এর সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যাকটেরিয়াগুলি পুরোপুরি ধ্বংস হবে এমন কোন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

❤️ অস্থায়ী উপশম:

ইউরিন ইনফেকশন এ যখন পিপাসা বা জ্বালাপোড়া অনুভূত হয়, তখন বেকিং সোডার অল্প পরিমাণ পান করার ফলে কিছুটা অস্থায়ী আরাম হতে পারে, কারণ এটি পেটের এসিড নষ্ট করতে সহায়তা করতে পারে এবং কিছু অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে এটি স্থায়ী চিকিৎসা নয় এবং সমস্যার মূল কারণকে সমাধান করবে না।

❤️ স্বাস্থ্য ঝুঁকি:

বেকিং সোডার অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করলে এটি শরীরে সোডিয়াম এর মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে, যা উচ্চ রক্তচাপ, পানির ভারসাম্যহীনতা বা কিডনি সমস্যায় পরিণত হতে পারে।

❤️ ইউরিন ইনফেকশনের জন্য সঠিক চিকিৎসা:

ইউরিন ইনফেকশন (UTI) সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক দ্বারা চিকিৎসা করা হয়। আপনার সমস্যার তীব্রতা এবং সংক্রমণের ধরন অনুযায়ী ডাক্তার আপনাকে সঠিক অ্যান্টিবায়োটিক এবং অন্যান্য চিকিৎসা পরামর্শ দিতে পারবেন।

❤️ মুখ্য চিকিৎসা পদক্ষেপ:

🔵 অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপি: ইউরিন ইনফেকশন চিকিৎসায় ডাক্তার আপনাকে অ্যান্টিবায়োটিক সাপ্লাই করবেন।

🔵 বিশ্রাম ও প্রচুর পানি পান করা: পানি খাওয়ার মাধ্যমে ইউরিন পাস বাড়ানো এবং ইনফেকশন বের করে দেওয়া সাহায্য করতে পারে।

🔵 এসিডিক খাবার এড়িয়ে চলা: পিপাসা এবং জ্বালাপোড়া কমাতে কিছু মানুষ অল্প এসিডিক খাবার (যেমন সাইট্রাস) খাওয়া কমিয়ে দেন।

❤️ উপসংহার:

বেকিং সোডা ইউরিন ইনফেকশন এর মূল চিকিৎসা নয়। আপনি যদি ইউরিন ইনফেকশন অনুভব করেন, তবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং প্রযোজ্য অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন। বেকিং সোডা কেবলমাত্র সামান্য আরাম দিতে পারে, তবে এটি সঠিক চিকিৎসা নয়।

কিভাবে প্রতিদিন সুস্থ থাকা সম্ভব?প্রতিদিন সুস্থ থাকা সম্ভব হলে তা হবে একটি আশীর্বাদ। সুস্থ থাকার জন্য কিছু বিষয় মেনে চল...
12/01/2025

কিভাবে প্রতিদিন সুস্থ থাকা সম্ভব?

প্রতিদিন সুস্থ থাকা সম্ভব হলে তা হবে একটি আশীর্বাদ। সুস্থ থাকার জন্য কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। যেমন:

❤️ সঠিক খাবার খাওয়া: সুস্থ থাকার জন্য সঠিক খাবার খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার খাদ্যতালিকায় প্রচুর পরিমাণে ফল, শাকসবজি, এবং গোটা শস্য রাখুন। এছাড়াও, মাছ, ডিম, এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খান। Processed food, junk food, এবং অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

❤️ নিয়মিত ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এছাড়াও, ব্যায়াম করলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে, হাড় মজবুত হয়, এবং মন ভালো থাকে। সপ্তাহে কমপক্ষে 150 মিনিট মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম করা উচিত।

❤️ পর্যাপ্ত ঘুমানো: পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের বিশ্রামের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন প্রাপ্তবয়স্কের প্রতি রাতে 7-8 ঘন্টা ঘুমানো উচিত।

❤️ মানসিক চাপ কমানো: মানসিক চাপ শরীরের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম, মেডিটেশন, এবং প্রিয়জনের সাথে সময় কাটানো ইত্যাদি কার্যকর হতে পারে।

❤️ নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা: নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করলে যেকোনো অসুস্থতা প্রাথমিক পর্যায়েই ধরা পড়ে এবং তাড়াতাড়ি চিকিৎসা করা সম্ভব হয়।
এছাড়াও, নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মেনে চললে প্রতিদিন সুস্থ থাকা সম্ভব:

❤️ পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা: পানি শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন কমপক্ষে 8-10 গ্লাস পানি পান করা উচিত।

❤️ ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকা: ধূমপান ও মদ্যপান শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এগুলো ক্যান্সার, হৃদরোগ, এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।

❤️ নিরাপদ যৌনতা নিশ্চিত করা: যৌনবাহিত রোগ থেকে বাঁচতে নিরাপদ যৌনতা নিশ্চিত করা উচিত।

❤️ ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা: ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে সংক্রমণের ঝুঁকি কমে।

এই বিষয়গুলো মেনে চললে প্রতিদিন সুস্থ থাকা সম্ভব। তবে, আপনার যদি কোনও শারীরিক সমস্যা থাকে, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

থাই গ্লাসে দিন-রাতের মারপ্যাঁচ :এখন বাসার জানালা বা দরজায় সাধারণ কাচের বদলে থাই গ্লাস লাগানো হয়। এসব গ্লাসের একটি বিশে...
12/01/2025

থাই গ্লাসে দিন-রাতের মারপ্যাঁচ :

এখন বাসার জানালা বা দরজায় সাধারণ কাচের বদলে থাই গ্লাস লাগানো হয়। এসব গ্লাসের একটি বিশেষত্ব হলো, দিনের বেলা সূর্যের আলোয় রিফলেকশনের কারণে বাইরে থেকে ভেতরের দৃশ্য দেখা যায় না। তবে রাতের বেলা বাইরে থেকে স্বচ্ছভাবেই ভেতরের দৃশ্য দেখা যায়। থাই গ্লাসের এই মারপ্যাঁচ অনেকেই বুঝতে পারেন না। ফলে তারা সন্ধ্যার পর জানালার গ্লাস টেনে দিয়েই ক্ষান্ত হয়ে যান। এদিকে বাইরে থেকে যে ভেতরের সবকিছুই স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, এটা তারা বুঝতে পারেন না। তাই থাই গ্লাস টেনে দিলেও তার ওপর পর্দা দিয়ে রাখতে হবে। যাতে রাতের বেলা বাইরে থেকে কিছুই দেখা না যায়। আবার অনেক সময় জানালার কাচে ঘরের দৃশ্য ফুটে ওঠে, যা অন্য বাসা থেকেও সুস্পষ্ট বোঝা যায়। এ জন্য উচিত হলো, জানালা খোলা থাকলেও পাতলা নেট জাতীয় পর্দা ঝুলিয়ে দেয়া, যাতে ঘরের দৃশ্য জানালায় ফুটে না ওঠে।

মক্কার একজন আলেম ক্ষুধার্ত অবস্থায় ঘর থেকে বের হলেন। রাস্তায় খুঁজে পেলেন একটি ব্যাগ। ব্যাগটা নিয়ে ঘরে আসলেন। খুলে দেখলেন...
09/10/2024

মক্কার একজন আলেম ক্ষুধার্ত অবস্থায় ঘর থেকে বের হলেন। রাস্তায় খুঁজে পেলেন একটি ব্যাগ। ব্যাগটা নিয়ে ঘরে আসলেন। খুলে দেখলেন সেটাতে একটি হীরার নেকলেস!

তিনি বলেন, এমন নেকলেস আমি আমার জীবনে দেখিনি। মুহূর্তের মধ্যেই তিনি কয়েকশো কোটি টাকার মালিক!

কিছুক্ষণ পর দরজায় একজন নক করলো। তিনি দরজা খুললেন। একজন বৃদ্ধ বললো, "আমি আমার একটি ব্যাগ হারিয়ে ফেলছি। সম্ভবত আশেপাশের কোথাও পড়েছে। কেউ যদি ব্যাগটি পেয়ে থাকেন, তাকে আমি ৫০০ দিনার দেবো।"

৫০০ দিনার মানে কয়েক কোটি টাকা!

যে ব্যক্তি ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাস্তায় বের হলেন, তিনি হীরা পেলেন, হীরা ফেরত দেবার বিনিময়ে কোটি টাকার অফার পেলেন, সেই ব্যক্তি আমাদের কাছে অনেক সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে না?

কিন্তু, তিনি ভাবলেন অন্য কিছু। তিনি ভাবলেন, এই হীরার মালিক আমি নই, এগুলোর বিনিময়ে ৫০০ দিনার গ্রহণ করা আমার জন্য ঠিক হবে না।

ফলে, বৃদ্ধকে হীরার থলেটি ফিরিয়ে দিলেন।

মক্কায় জ্ঞানার্জন করতে লাগলেন। এভাবেই কয়েক বছর কেটে গেলো।

একবার তিনি কয়েকজনের সাথে ভ্রমণে বের হলেন। নৌকায় ভ্রমণ করছিলেন। মাঝপথে ঝড় ওঠে। নৌকা ডুবে যায়, প্রায় সবাই মৃত্যুবরণ করে।

সেই আলেম কোনোরকম একটা তীরে ফিরেন। অপরিচিত দ্বীপে গিয়ে কয়েকজনের সাথে কথাবার্তা বললেন। তখন নামাজের সময় হলো।

একজন তার পোশাক দেখে জিজ্ঞেস করলো, "আপনি নামাজ পড়াতে পারবেন?"

তিনি বললেন, "হ্যাঁ, পারবো।"

তার তেলাওয়াত শুনে সবাই মুগ্ধ। তাকে তারা ইমাম হিশেবে রেখে দিলো। তিনি কুরআন পড়তে পারতেন। সেখানকার বাচ্চাদের কুরআন শেখাতে লাগলেন।

প্রতিদিন নানান উপহার-উপঢৌকন আসতে থাকে। দ্বীপের লোকেরা ইমাম সাহেবকে ছাড়তে রাজি না। এমন ইমাম পেয়ে তারা খুব খুশি।

তিনিও ভাবতে লাগলেন, কই থেকে কই আসলেন? একেবারে অপরিচিত এলাকার মানুষ তাকে আপন করে নিলো। আল্লাহ তার রিযিকের কী সুন্দর ব্যবস্থা করেছেন!

ইমাম সাহেব যেন তাদেরকে ছেড়ে যেতে না পারেন, সেজন্য তারা একজন ইয়াতিম মেয়ের সাথে ইমামের বিয়ে দিতে চাইলো। অনেকটা জোর করেই বিয়ে দিলো!

ইমাম সাহেব বাসর রাতে স্ত্রীকে দেখে অবাক। তিনি দেখতে পেলেন স্ত্রীর গলায় সেই হীরার নেকলেস, যেটা তিনি মক্কায় ফেরত দিয়েছিলেন বৃদ্ধকে!

পরদিন লোকজনকে জিজ্ঞেস করলেন, এটা কীভাবে সম্ভব?

লোকজন চিৎকার করে বললো, "আল্লাহু আকবর!"

এমন চিৎকারে ইমাম সাহেব ভয় পেয়ে গেলেন।

লোকজন বললো, "কয়েকবছর আগে আমাদের এলাকার সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি মক্কা থেকে ফিরে একটি ঘটনা শুনান। সেখানে এক যুবক তার হারিয়ে যাওয়া হীরের নেকলেস ফেরত দিয়েছে, যা তিনি নিজের মেয়ের জন্য কিনেছিলেন।

এলাকায় ফিরে তিনি আফসোস করতে থাকেন সেই যুবকের জন্য। তিনি ইচ্ছাপোষণ করেন সেই যুবকের সাথে মেয়ের বিয়ে দেবেন।

কিন্তু, তার আগেই তিনি ইন্তেকাল করেন!

দেখুন, আপনার তাকদীর, সেই সম্ভ্রান্ত লোকের দু'আ আপনাকে এখানে নিয়ে আসলো। আপনি সেই মেয়েকেই বিয়ে করেন, যার জন্য সেই মেয়ের বাবা দু'আ করে যান। যেই হীরার নেকলেস আপনি ফিরিয়ে দিয়েছিলেন, এখন সেই নেকলেস আপনার ঘরে!"

সেই মহান আলেমের নাম ছিলো কাদিল মারিস্তান।

তার মনে পড়লো কুরআনের একটি আয়াত:

"ধৈর্যধারণ করো। আল্লাহ পুণ্যবানদের প্রতিদান নষ্ট করেন না!" [সূরা হুদ: ১১৫]

বিয়ে বন্ধ করার জন্য জ্বীনের সামনে দুটি পথ খোলা থাকে—👉 যদি সে মেয়েটির শরীরে প্রবেশ করতে পারে, তাহলে সে বিয়ের প্রস্তাব নিয়...
29/09/2024

বিয়ে বন্ধ করার জন্য জ্বীনের সামনে দুটি পথ খোলা থাকে—
👉 যদি সে মেয়েটির শরীরে প্রবেশ করতে পারে, তাহলে সে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসা প্রতিটি ছেলের ব্যাপারে তাকে বিরক্ত ও রাগান্বিত করে তোলে এবং জাদুগ্রস্ত মেয়ের মাধ্যমেই বিয়ের প্রস্তাব নাকচ করে দেয়।
👉 আর যদি সে মেয়েটির শরীরে প্রবেশ করতে না পারে, তাহলে সে দূর থেকে অলীক কল্পনার জাদু বাস্তবায়নে কাজ শুরু করে। এতে প্রস্তাবকারী ছেলের চোখে প্রস্তাবিত মেয়েটিকে কুৎসিত করে দেখায় এবং মেয়েটির ব্যাপারে তার মনে (নানা ধরনের) কুমন্ত্রণা দিতে থাকে। অনুরূপ মেয়েটির সাথেও একই কাজ করে।
কোনো মেয়ের বিয়ে বন্ধের জন্য জাদু করা হলে দেখা যায়, তাকে কোনো ছেলে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে প্রথম দিকে (উভয়ে এই) বিয়েতে সম্মতি প্রকাশ করলেও কয়েকদিন পরে (কোনো কারণ ছাড়াই) বিয়ে ভেঙে দেয়। এটি মূলত তার মনে (মেয়েটির ব্যাপারে) শয়তানের ওয়াসওয়াসা বা কুমন্ত্রণা দেওয়ার কারণে হয়ে থাকে।
জাদু যদি খুব কঠিনভাবে করা হয়, তাহলে প্রস্তাবকারী ছেলেটি মেয়ের ঘরে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে (বুকে) খুব সংকীর্ণতা বা কষ্ট অনুভব করে এবং তার সামনে সবকিছু কালো অন্ধকারের মতো লাগে—যেন সে কারাগারে আছে। এমন ভয়ানক অনুভূতির পর ছেলেটি সেখানে দ্বিতীয়বার আর কখনো ফিরে আসে না।
উল্লেখ্য, বিয়ে বন্ধের জাদুতে আক্রান্ত হলে অবশ্যই একজন বিজ্ঞ রাক্কি দ্বারা রুককাইয়াহ করুন।

এই ঠিকানার কেউ কি আমার সাথে যুক্ত আছেন? থাকলে প্লিজ সাড়া দেন..... জরূরী প্রয়োজন.....
18/09/2024

এই ঠিকানার কেউ কি আমার সাথে যুক্ত আছেন? থাকলে প্লিজ সাড়া দেন..... জরূরী প্রয়োজন.....

সূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো
18/07/2024

সূত্রঃ দৈনিক প্রথম আলো

মৃত্যু তোমাকে ধিক্কার জানাতে এলাম।মৃত্যু তোমার সহস্র দুয়ারে সালাম!মৃত্যু তোমায় বরণ করে নিবো বুকে।মৃত্যু তুমি উত্তাপ ছড়াও...
17/07/2024

মৃত্যু তোমাকে ধিক্কার জানাতে এলাম।
মৃত্যু তোমার সহস্র দুয়ারে সালাম!
মৃত্যু তোমায় বরণ করে নিবো বুকে।
মৃত্যু তুমি উত্তাপ ছড়াও-
কোটি শরীরে, শিরায়-উপশিরায়,
শান্ত অথচ প্রতিবাদী চোখে-মুখে।

আবার দেখা হবে .......
15/07/2024

আবার দেখা হবে .......

Bravo BOY.....!!!!!!!Congratulations MY Team Argentina 🥰🥰🥰
15/07/2024

Bravo BOY.....!!!!!!!

Congratulations MY Team Argentina 🥰🥰🥰

একটি নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি!সিয়াম আজ (২৮ জুন ২০২৪) দুপুর থেকে মাদ্রাসা থেকে নিখোঁজ। সে কাসেমুল উলুম লাল মুহাম্মাদ ক্বওমী মাদ্র...
28/06/2024

একটি নিখোঁজ বিজ্ঞপ্তি!

সিয়াম আজ (২৮ জুন ২০২৪) দুপুর থেকে মাদ্রাসা থেকে নিখোঁজ। সে কাসেমুল উলুম লাল মুহাম্মাদ ক্বওমী মাদ্রাসার শিক্ষার্থী (পালপাড়া,কুষ্টিয়া) । আমরা পরিবারের লোকেরা আপ্রাণ চেষ্টা করছি আমাদের কলিজার টুকরার খোঁজ পেতে। তার খোঁজ পেলে দ্রুততম সময়ে আমাদের জানানোর জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ করছি। আপনারা দয়া করে পোস্টটা শেয়ার করবেন যাতে সবার নজরে পড়ে।

নাম: সিয়াম আহমেদ
বয়স: ১২ বছর
বাবা: জনাব শরিফুল ইসলাম
মোবাঃ ০১৭১৮৭০৮৫১২
ঠিকানা: গোয়াল গ্রাম, বোয়ালিয়া ইউনিয়ন, দৌলতপুর, কুষ্টিয়া।
যেকোনো তথ্য জানাতে: সাদিয়া শারমিন (ফুপি)-০১৭৬৪০৫৬১৯৩

🔵 শিশুর বয়স নির্ধারণের এখতিয়ার তদন্ত কর্মকর্তার নেই, বিচারকের জন্য ৫ দফা নির্দেশনাঃআইনের সংস্পর্শে আসা বা আইনের সঙ্গে সং...
20/06/2024

🔵 শিশুর বয়স নির্ধারণের এখতিয়ার তদন্ত কর্মকর্তার নেই, বিচারকের জন্য ৫ দফা নির্দেশনাঃ

আইনের সংস্পর্শে আসা বা আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত কাউকে শিশু হিসেবে নির্ধারণ করার এখতিয়ার কোনো তদন্ত কর্মকর্তার নেই। তবে আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত কাউকে শিশু হিসেবে আপাত মনে হলে তদন্ত কর্মকর্তা বা প্রতিষ্ঠান তার বয়স নির্ধারণে শিশু আদালতে হাজির করবে। ২০১৩ সালের শিশু আইনের ২১ ধারার বিধান অনুসরণ করে বয়স নির্ধারণ করবেন শিশু আদালত।

‘মাওলানা আবদুস সাত্তার বনাম রাষ্ট্র এবং অন্য একজন’ শিরোনামের ফৌজদারি এক আপিল মঞ্জুর করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ে এমন নির্দেশনাসহ পাঁচ দফা নিয়মাবলি (গাইডলাইন) এসেছে। নিয়মাবলির দ্বিতীয় দফায় উল্লিখিত নির্দেশনা আছে।

আইনের সংস্পর্শে আসা (অপরাধের শিকার বা সাক্ষী শিশু) কিংবা আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশুর (অপরাধের যুক্ত শিশু) বয়স নির্ধারণে সংশ্লিষ্ট বিচারককে এই পাঁচ দফা নিয়মাবলি অনুসরণ করতে বলেছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন ও বিচারপতি এ কে এম জহিরুল হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এই রায় দেন। পূর্ণাঙ্গ রায়টি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।

একটি মামলায় এক প্রতিপক্ষের (আসামি) বয়সের সঠিকতা নির্ণয়ে তার স্কুলের ভর্তির রেজিস্ট্রার ও হাজিরা খাতা তলব চেয়ে করা আবেদন নামঞ্জুর করে শিশু আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে আপিলটি করেছিলেন বাদী।

রায়ে হাইকোর্ট বলেছেন, শিশু আইনের ২১ ধারার বিধান অনুযায়ী, কেউ অভিযুক্ত হোক বা না-হোক, কেবল কাউকে শিশু হিসেবে অভিহিত করার অধিকার শুধু শিশু আদালতকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কী কী ধরনের সনদ বা তথ্য–উপাত্তের আলোকে বয়স নির্ধারণ করা হবে, তার সুস্পষ্ট বা সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা এই ধারায় উল্লেখ নেই। তাই কিছু নির্দেশনা দেওয়া আবশ্যক বলে হাইকোর্ট মনে করেন। এ ক্ষেত্রে শিশু আদালতের বিচারক কাউকে শিশু নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে এই নিয়মাবলি অনুসরণ করবেন।

🛡️ সর্বপ্রথম প্রাধান্য পাবে জন্মসনদঃ

নিয়মাবলির প্রথম দফায় বলা হয়, ২০১৩ সালের শিশু আইনের ২১ ধারার বিধান অনুযায়ী, কেবল শিশু আদালত আইনের সংস্পর্শে আসা শিশুর বয়স নির্ধারণ করতে পারবেন। কাউকে শিশু হিসেবে ঘোষণা করার অধিকার এই আদালতের থাকবে।

তৃতীয় দফায় বলা হয়, আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত কোনো শিশুর বয়স নির্ধারণে সর্বপ্রথম তার জন্মসনদ প্রাধান্য পাবে। রায় অনুযায়ী, সে ক্ষেত্রে শিশুর জন্মসনদ ২০০৪ সালের জন্মমৃত্যু নিবন্ধন আইনের ৮ ধারার বিধান অনুযায়ী ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন হতে হবে। অথবা ১৩ ধারার বিধান অনুযায়ী, দুই বছরের মধ্যে বিলম্ব ফি দিয়ে জন্মনিবন্ধন করতে হবে। অথবা ২০০৬ সালের জন্মমৃত্যু নিবন্ধন বিধিমালার ৬, ৭, ৮ ও ৯ ধারার বিধান অনুযায়ী নিবন্ধন হতে হবে।

আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত কোনো শিশুর শিক্ষাগত সনদে উল্লেখিত জন্মতারিখ এবং জন্মমৃত্যু নিবন্ধন আইনের বিধানমতে নিবন্ধিত জন্মসনদের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে জন্মসনদ প্রাধান্য পাবে বলে রায়ে উল্লেখ করেছেন আদালত।

চতুর্থ দফায় বলা হয়েছে, জন্মনিবন্ধনের জন্মতারিখ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সনদের জন্মতারিখ ও আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশুর বাহ্যিক অবয়ব-শারীরিক গঠন আপাতদৃষ্টে সাংঘর্ষিক বলে মনে হলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ভর্তি রেজিস্ট্রার ও ছাত্রছাত্রীর হাজিরা খাতা তলব করে মিলিয়ে দেখতে হবে। তা সম্ভব না হলে সরকারি মেডিকেল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের তিনজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে গঠিত বোর্ডের মাধ্যমে বয়স নির্ধারণ করতে হবে।

রায়ে আদালত বলেছেন, আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত কোনো শিশু বা ব্যক্তিকে যদি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারার বিধানমতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধের জন্য কোনো ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে উপস্থাপন করা হয়; কিন্তু ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বয়স নির্ধারণের কোনো অকাট্য বিশ্বাসযোগ্য দলিল উপস্থাপন না করা হয়, সে ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারার বিধানমতে জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আগে আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশুর বয়স নির্ধারণে শিশু আইনের বিধান অনুযায়ী উপরিউক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।

পঞ্চম দফায় বলা হয়েছে, শিশু আদালত কিংবা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আইনের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িত কোনো শিশুর বয়স নির্ধারণে উপরিউক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করবেন।

যে আপিল সূত্রে নির্দেশনাঃ

নথিপত্র থেকে জানা যায়, জমিজমা নিয়ে বিরোধের সূত্রে মারধর এবং মো. রাকিব হোসেনকে (২৫) হত্যার অভিযোগে মো. আরিফুল ইসলাম ওরফে জিহাদসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর পটুয়াখালীর দশমিনা থানায় মামলা হয়। মামলার বাদী নিহত ব্যক্তির বাবা আবদুস সাত্তার।

মামলায় ২০১৮ সালের ৩০ নভেম্বর তদন্ত কর্মকর্তা আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র এবং একজনের ক্ষেত্রে দোষীপত্র দেন। দোষীপত্রের বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন করে বাদীপক্ষ, যা ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ ম্যাজিস্ট্রেট নামঞ্জুর করেন। আরিফুলকে শিশু হিসেবে অভিহিত করে দোষীপত্র গ্রহণ করা হয়। এ আদেশের বিরুদ্ধে পটুয়াখালীর দায়রা জজ আদালতে ফৌজদারি রিভিশন আবেদন করে বাদীপক্ষ। রিভিশন মঞ্জুর করে আরিফুলের বয়স নির্ধারণে আবার তদন্তে দশমিনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেওয়া হয়।

আরিফুলের বয়স নির্ধারণে ফিজিক্যাল ও রেডিওলজিক্যাল পরীক্ষার প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ২০১৯ সালের ১৪ অক্টোবর সম্পূরক অভিযোগপত্র দেন তদন্ত কর্মকর্তা।

মামলাটি দায়রা মামলা হিসেবে নিবন্ধিত হয়। অভিযোগ গঠনের সময় পটুয়াখালীর দায়রা জজ ২০২০ সালের ৩ নভেম্বর আরিফুলের বয়স নির্ধারণে মামলার নথি শিশু আদালতে পাঠাতে ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দেন।

মামলাটি পাঠানো হলে পটুয়াখালীর শিশু আদালত ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি শুনানির জন্য তারিখ ধার্য করেন। সেদিন আরিফুলের ভর্তি রেজিস্ট্রার ও ছাত্রছাত্রীর হাজিরা খাতা স্কুল থেকে তলবের জন্য বাদীপক্ষ দরখাস্ত করলে তা নামঞ্জুর হয়। এই আদেশের বিরুদ্ধে ২০২১ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন মামলা বাদী আবদুস সাত্তার।

এই আপিল মঞ্জুর করে দেওয়া রায়ে হাইকোর্ট বলেন, পটুয়াখালীর শিশু আদালতের বিচারক প্রতিপক্ষের (আরিফুল) তথা আইনের সঙ্গে সংঘাতে জড়িত শিশুর বয়স নির্ধারণে যে পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন, তা ন্যায়সংগত ও আইনানুগ নয়। শিশু আদালতের ২০২১ সালের ২ ফেব্রুয়ারির আদেশ রদ ও রহিত করা হলো। যদি আদালত মনে করেন, তাহলে প্রতিপক্ষের বয়স পুনর্নির্ধারণে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেন।

হাইকোর্টে আবদুস সাত্তারের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মো. আমিনুল ইসলাম। আরিফুলের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এম কে রহমান ও আইনজীবী আরিফ মঈনুদ্দীন চৌধুরী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আবদুল আজিজ মিয়া ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান।

পূর্ণাঙ্গ রায়টি হাতে পেয়েছেন বলে জানান সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, মামলায় ১৬৪ ধারায় আরিফুল স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে তাঁর বয়স ১৯ বছর উল্লেখ করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা প্রথম অভিযোগপত্রে শিশু নির্ধারণ করে তাঁর বিরুদ্ধে দোষীপত্র দাখিল করেন, যেখানে তাঁর বয়স সাড়ে ১৫ বছর উল্লেখ করা হয়। বয়সের সঠিকতা নির্ণয়ে আরিফুলের স্কুলের ভর্তির রেজিস্ট্রার ও হাজিরা খাতা তলবের জন্য বাদীপক্ষ শিশু আদালতে আবেদন করে। আরিফুলের পিইসি, জেএসসি ও এসএসসি সনদে উল্লেখিত জন্মতারিখকে প্রাধান্য দিয়ে আদালত সেই দরখাস্ত নামঞ্জুর করেন। আরিফুলের বয়স ১৮ বছরের নিচে নির্ধারণ করেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে বাদীপক্ষের করা আপিল মঞ্জুর করে হাইকোর্ট রায় দেন। একই সঙ্গে শিশুর বয়স নির্ধারণের ক্ষেত্রে পাঁচ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারককে এই নির্দেশনাগুলো মেনে চলতে বলা হয়েছে, যা শিশুর বয়স নির্ধারণে সহায়ক হবে।

আসামিপক্ষের আইনজীবী আরিফ মঈনুদ্দীন চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হলেও তা এখনো হাতে পাইনি। রায় হাতে পাওয়ার পর মক্কেলের সঙ্গে আলোচনা করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

বয়স কম দেখানোর প্রবণতা প্রকটঃ

বর্তমান পদ্ধতিতে অনেকেই ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ সংগ্রহ করে থাকেন, যা অহরহ ঘটে বলে রায়ে উল্লেখ করেছেন হাইকোর্ট।

রায়ে বলা হয়, ছেলেমেয়েদের একাডেমিক বর্ষ তথা লেখাপড়া শেষ করার পরে যাতে তাদের চাকরির বয়স বিদ্যমান থাকে, সে উদ্দেশ্যে মা–বাবা-শুভানুধ্যায়ীরা তাদের বয়স কমিয়ে কাগজপত্র তথা জন্মসনদ সৃজন করেন। আরও লক্ষণীয় যে ভালো স্কুল তথা উন্নত স্কুল বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করার জন্য একাধিকার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকার কারণে এবং এই সুযোগ গ্রহণের সুবিধার্থে ছেলেমেয়েদের বয়স কম দেখানোর প্রবণতা প্রকটভাবে দেখা যায়। জন্মসনদ বা একাডেমিক সনদে উল্লেখিত জন্মতারিখ সঠিকতার ক্ষেত্রে বিরাট প্রশ্নবোধক সৃষ্টি করে।

একজন জীবনানন্দ দাশকে আমি খুব কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করেছি। জীবনানন্দ দাশকে যারা জানেন তারা বেশ ভালো করেই জানেন- কবি তার প...
19/06/2024

একজন জীবনানন্দ দাশকে আমি খুব কাছ থেকে দেখার চেষ্টা করেছি। জীবনানন্দ দাশকে যারা জানেন তারা বেশ ভালো করেই জানেন- কবি তার পুরো জীবনটা কি ভয়ংকর তীব্র ট্রমায় কাটিয়েছেন! একটু ভালোবাসার জন্য কতটা ছটফট করেছেন! লাবণ্যপ্রভা-কে প্রথম দেখাতেই ভালো লেগেছিল কবির। তখনো তার হৃদয় থেকে “ওয়াই”-য়ের স্মৃতিচিহ্ন মুছেনি। লাবণ্যর মাঝে তিনি “ওয়াই”-কে দেখলেন। ইডেন কলেজের লাবণ্য কবির দারিদ্র্যতার কুটিরে নিজেকে হারিয়ে খুঁজতে লাগলেন অনবরত। ওদিকে বাহিরে কবির লেখা সাহিত্যকর্ম মুখ থুবড়ে পড়তে লাগলো; এদিকে কবি সংসার নামক জীবন-যাপন লাবণ্যর হাতে গছিয়ে দিয়ে হতাশায় ডুবে যেতে লাগলেন। কুচকুচে কালো চেহারার কবি নিজের ব্যর্থতার পিছনে নিজের গায়ের রঙের পাশাপাশি নিজের বেঁটে হওয়া আর নিষ্ঠুর দুর্ভাগ্যকে দুষতে লাগলেন। আজীবন ভালোবাসা খুঁজে ফেরা কবি ক্রমে ক্রমে জীবন থেকে, সংসার থেকে, ভালোবাসা থেকে দূরে সরে যেতে লাগলেন। কলকাতার ব্যস্ত রাস্তায় নিজেকে ছুঁড়ে দিতে লাগলেন ট্রামের তলায়। দিনে দিনে পিষ্ট হওয়া কবি একদিন হঠাৎ করে সত্যি সত্যিই পিষ্ট হয়ে গেলেন।

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Let's Know Something posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share