Abul Hasan Bin Malik

Abul Hasan Bin Malik Digital Creater
(1)

বেশক...
18/07/2025

বেশক...

শাবিপ্রবির ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেজাল্টে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করলেন ছাত্র জমিয়ত নেতা হাবিবুর রহমান মাসরুরশাহজালাল বিজ্ঞান ও...
15/07/2025

শাবিপ্রবির ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেজাল্টে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করলেন ছাত্র জমিয়ত নেতা হাবিবুর রহমান মাসরুর

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের ইতিহাসে সর্বোচ্চ সিজিপিএ অর্জন করে অনার্স সম্পন্ন করেছেন জকিগঞ্জ উপজেলা ছাত্র জমিয়তের সাবেক তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক, কওমি অঙ্গনের গৌরব মাওলানা হাবিবুর রহমান মাসরুর।

তিনি অনার্স কোর্সে ৪.০০ স্কেলের মধ্যে ৩.৮৪ সিজিপিএ অর্জন করেন, যা এই বিভাগে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ ফলাফল হিসেবে রেকর্ডে স্থান পেয়েছে। শাবিপ্রবির পলিটিক্যাল স্টাডিজ বিভাগের একাধিক সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

মাদ্রাসা ও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার সমন্বয়ে উচ্চতর শিক্ষায় এধরনের কৃতিত্বপূর্ণ অর্জন ছাত্র জমিয়তের অঙ্গনকে যেমন গৌরবান্বিত করেছে, তেমনি কওমি শিক্ষাব্যবস্থার সামগ্রিক মর্যাদা বৃদ্ধিতেও দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

মেধাবী এই ছাত্রনেতার কৃতিত্বপূর্ণ সফলতায় সংগঠনের নেতাকর্মীরা আনন্দিত ও গর্বিত। তারা তাঁর জন্য আন্তরিক দোআ ও শুভকামনা জানিয়েছেন।

এক শুভেচ্ছা বার্তায় বলা হয়—
“আল্লাহ পাক প্রিয় ভাই হাবিবুর রহমান মাসরুরের এই অর্জনকে কবুল করুন, তার যোগ্যতাকে আরও বৃদ্ধি দিন এবং তাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দ্বীন ও মিল্লাতের খিদমতে নিয়োজিত থাকার তাওফিক দিন।”

#ছাত্র_জমিয়ত #কওমি_অঙ্গনের_গর্ব

🌴 খেজুর গাছ শুধু মার্কা নয়, এটা আদর্শের প্রতীক।পবিত্রতা, শান্তি, নম্রতা ও কল্যাণ —এটাই জমিয়তের রাজনীতি।ভোট দিন খেজুর গাছ...
15/07/2025

🌴 খেজুর গাছ শুধু মার্কা নয়, এটা আদর্শের প্রতীক।
পবিত্রতা, শান্তি, নম্রতা ও কল্যাণ —
এটাই জমিয়তের রাজনীতি।
ভোট দিন খেজুর গাছে ✅

ঐক্যের আশা এখনো শেষ হয়ে যায়নি — মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীএকান্ত সাক্ষাৎকার | জেইউআই নিউজ বিডি | ১৪ জুলাই ২০২৫জমিয়তে...
14/07/2025

ঐক্যের আশা এখনো শেষ হয়ে যায়নি — মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী

একান্ত সাক্ষাৎকার | জেইউআই নিউজ বিডি | ১৪ জুলাই ২০২৫

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেছেন, ইসলামি দলগুলোর মধ্যে নির্বাচনী ঐক্য গঠনের সম্ভাবনা এখনো শেষ হয়ে যায়নি। তিনি বলেন, “আমরা এখনো ঐক্য নিয়ে আশাবাদী। আমরা একটি এক বাক্সভিত্তিক চিন্তা ও দর্শন নিয়ে ঐক্যের পথে অগ্রসর হয়েছিলাম। কিন্তু পিআর পদ্ধতি সামনে আসায় সেই এক বাক্সভিত্তিক ঐক্য ধারণাটি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে।”

তিনি স্পষ্ট করেন, “পিআর পদ্ধতি এবং এক বাক্সে নির্বাচন—এই দুটি ধারণা একে অপরের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এখানে বিভ্রান্তির কিছু নেই। দুটি পরস্পরবিরোধী কৌশলকে একসঙ্গে প্রয়োগ করা বাস্তবসম্মত নয়। সমন্বয় জরুরি। এটা গ্রহণযোগ্য নয় যে, দাবি মেনে নিলে সবাই পিআর পদ্ধতিতে গিয়ে নিজ নিজ মার্কা নিয়ে নির্বাচন করব, আর না মানলে এক বাক্সে ঐক্যবদ্ধ থাকব।”

মাওলানা আফেন্দী বলেন, “আমরা শুরু থেকেই বলে আসছি, সমমনা ইসলামি দলগুলো যেন একসঙ্গে বসে আলোচনা করে, বোঝাপড়া তৈরি করে। আমাদের ব্যর্থতা হলো—আমরা এখনো এক হয়ে বসে পিআর ও এক বাক্স পদ্ধতির মধ্যে বৈপরীত্য দূর করতে পারিনি।”

তিনি জোর দিয়ে বলেন, **‘পিআর পদ্ধতির কারণেই ঐক্য নষ্ট হচ্ছে’—এমন কোনো শিরোনাম আমি বা আমার দল সমর্থন করি না।** বরং আমরা চাই, দেওবন্দি চিন্তাধারার ইসলামি দলগুলো এখনো একত্রে বসুক, মতবিনিময় করুক এবং ঐক্যের একটি বাস্তব পথ খুঁজে বের করুক।”

#আফেন্দী #ইনসাফ_ভিত্তিক_রাষ্ট্র #ন্যায়বিচার_প্রতিষ্ঠা #বাংলাদেশ #জমিয়ত

হাসিনার পতনের পর থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে  অনেক প্রো আওয়ামীলীগারকে জামায়াত এবং ইসলামী আন্দোলন পুনর্বাসন করেছে, করছে।এমনকি ...
14/07/2025

হাসিনার পতনের পর থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে অনেক প্রো আওয়ামীলীগারকে জামায়াত এবং ইসলামী আন্দোলন পুনর্বাসন করেছে, করছে।

এমনকি ইসলামী আন্দোলন আয়োজিত সোহরাওয়ার্দীর সমাবেশে একজন বিবর্তিত আওয়ামীলীগ নেতা বক্তৃতাও দিয়েছে।

ভাবছি চরমোনাই পীর সাহেব কি হাফেজ্জি হুজুরের তওবার রাজনীতির মোডিফাইড ভার্সন ফিরায়ে আনলো কিনা!
ইআবা এবং জামায়াতের নির্বাচনী জোটে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন ও ইসলামী ঐক্যজোটের মত দলগুলোকে জোটবদ্ধ করার জন্য তদবীর চলতেছে, অথচ এই দলগুলো বান্ডেলের বিনিময়ে ২৪ এর ডামি নির্বাচনে বেহায়ার মত অংশগ্রহন করে হাসিনাকে ক্ষমতায়ণ করেছিলো।
লীগ পুনর্বাসনকারী ও ডামি নির্বাচনের দালালদের নিয়ে সোকল্ড যেই ঐক্য হচ্ছে সেটাকে জমিয়তের পক্ষ থেকে প্রত্যাখ্যান না করে উপায় ছিল না

কারণ, “জমিয়ত ভোটের রাজনীতির চেয়ে আদর্শিক রাজনীতিতে বেশি সিরিয়াস”।
জমিয়তের আকিদা হচ্ছে ইলম-আমলের সমন্বয়ে কোরআন ও হাদীসের বিশুদ্ধ অনুসরণ। ওলামায়ে দেওবন্দের সংগ্রামী ও আপোষহীন নীতির উপর সুদৃঢ় অবস্থান। তো এই দলটা কিভাবে নৈতিকতা বিবর্জিত ও একদা ফ্যাসিবাদের পদলেহন করা গোত্রগুলোর সাথে ঐক্যবদ্ধ হতে পারে?

সম্ভব?

বিএনপি ও নয় জামাত ও নয় বরং সকল দেওবন্দী আকীদায় বিশ্বাসী দলগুলো একজোট হতে হবে।
13/07/2025

বিএনপি ও নয় জামাত ও নয় বরং সকল দেওবন্দী আকীদায় বিশ্বাসী দলগুলো একজোট হতে হবে।

যুব জমিয়ত বাংলাদেশ দিরাই পৌর শাখা র মাসিক বৈঠক শেষে।
12/07/2025

যুব জমিয়ত বাংলাদেশ দিরাই পৌর শাখা র মাসিক বৈঠক শেষে।

11/07/2025

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর আজকের বিশাল সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল

#হেফাজত #জাতিসংঘ #মানবাধিকারকমিশন #মামুনুলহক #আফেন্দী

09/07/2025

দিরাই শাল্লার ছায়া এমপির এই অবস্থা দেখে অতীতের জালিমদের পরিনতির কথা শরণ হচ্ছে।
এই বুঝি জুলুমের শেষ পরিনতি?
বাপ বাপকেও ছাড়ে না।

07/07/2025
ফুলপ্রুফ পলিটিক্যাল সিস্টেমঅপব্যবহারের সুযোগ শূন্য আপত্তিমুক্ত কোন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত পৃথিবীতে আছে কিনা সন্দেহ।গণমানসিক ...
01/07/2025

ফুলপ্রুফ পলিটিক্যাল সিস্টেম

অপব্যবহারের সুযোগ শূন্য আপত্তিমুক্ত কোন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত পৃথিবীতে আছে কিনা সন্দেহ।

গণমানসিক পরিবেশ-পরিস্থিতি ও ভূরাজনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করে গণ্যমান্য রাজনীতিবিদগণ একেক দেশে একেক পদ্ধতিতে জনমত সংগ্রহ করে সরকার গঠন, পরিবর্তন ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি প্রবর্তন করে থাকেন। সময়ের সাথে সাথে সেগুলোতে সংযোজন বিয়োজন হতে থাকে। ফাঁকফোকর বের হয়, কখনো সেগুলো বন্ধ করা সম্ভব হয়, কখনো বা তার সুযোগ নিয়ে ক্ষমতাসীনরা গণবিরোধী আচরণ শুরু করে। তখন ক্ষমতার পালাবদলে সংঘাত সংঘর্ষ অনিবার্য হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশে হিন্দু এবং বিশেষ দলের পিছনে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের ইনফ্লুয়েন্স কাজ করে, পাহাড়িদের পিছনে বহুজাতিক ষড়যন্ত্র সক্রিয়। এর কারণ হলো আমরা আর্থিক ও সামরিকভাবে শক্তিশালী স্থিতিশীল নই, কোন একটি জাতীয় চেতনায় মজবুতভাবে ঐক্যবদ্ধ নই। আর ইসলামপন্থী ও লিবারেলদের অনেকের মধ্যে বোঝাপাড়া সন্তোষজনক নয়। তারা একে অপরের বিরুদ্ধে মারমুখী ও শত্রু ভাবাপন্ন। এমত অবস্থায় রাষ্ট্রীয় ঐক্য ঠিক রাখার জন্য শক্তিশালী সরকার প্রয়োজন।

১৯৪৭ সালে বর্তমান বাংলাদেশের এই ভূখণ্ড ও মানচিত্র বরাদ্দ হয়েছে মুসলমানদের জন্য। এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুসলমান। মুসলমান ও বাংলাদেশের অখন্ডতা বিরোধী কোন পক্ষকে এখানে সংগঠিত হতে দেয়া যায় না। এমনিতেই তাদের পিছনে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের ইন্ধন থাকে, আবার যদি তাদেরকে সংগঠিত হতে দেওয়া হয়, তাহলে রাষ্ট্র ও রাজনীতির সামনে সমূহ বিপদ দেখা দেবে।

ব্রিটিশ আমলে নির্বাচনের সেপারেট সিস্টেম ছিল-- সংসদে হিন্দু মুসলমানের জন্য ঘোষিত সংরক্ষিত সিটগুলোতে হিন্দুরা হিন্দু প্রার্থীদেরকে ভোট দিবে, মুসলমানরা মুসলমানদেরকে। ফলে নির্বাচনের মাঠে বিভিন্ন জাতি ধর্ম ও দর্শনের মাঝে কোন সমঝোতা হয়নি। এভাবে হিন্দু-মুসলমানের বিভাজনটা প্রকট আকার ধারণ করে এবং দেশভাগে রূপ নেয়। বিভক্তি ঠেকাতে বর্তমান ভারতও পিআর পদ্ধতির চালু করেনি।

প্রশাসনিক দুর্বলতা এবং জনগণের মাঝে সাংঘর্ষিক মতবাদ বিদ্যমান থাকা অবস্থায় বাংলাদেশে যদি পিআর পদ্ধতি চালু করা হয়, তাহলে যেমনিভাবে ইসলাম পন্থীদের মাঝে নির্বাচনী জোটবদ্ধতার দায় কমে আসবে, তেমনি হিন্দু সম্প্রদায়, পাহাড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী, বৌদ্ধ খ্রিস্টান কাদিয়ানী, পরাজিত ফ্যাসিবাদ ইত্যাদি পক্ষ বিভাজন মূলক এজেন্ডা নিয়ে সংগঠিত হয়ে যাবে এবং দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য বিপদ ডেকে আনবে। এই পক্ষগুলো এখনো সংসদে আসন পায়, কিন্তু তারা বাংলাদেশী বড় দলগুলোর অধীনে সিট পায়। আলাদা মোর্চা গড়ে তুলতে পারে না।

এটা ঠিক-- পিআর পদ্ধতিতে ছোট দলগুলো উপকৃত হবে এবং ভোটের অপচয় রোধ হবে, কিন্তু বর্তমান অবস্থায় উপরোক্ত ক্ষতিগুলো রোধ করা যাবে না, বিচ্ছিন্নতাবাদী ও প্রতিশোধকামীরা এই পদ্ধতির সুযোগ নেবে। তাই ছোট লাভের জন্য বড় ক্ষতি ডেকে আনা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।

এমত অবস্থায় দীন দেশ ও জাতির স্বার্থে আমাদেরকে ক্ষুদ্র স্বার্থ বিসর্জন দিতে হবে। আমাদের নির্বাচনী ইশতেহার হতে হবে ইনক্লুসিভ, নির্বাচনের আগে পরে সব ধর্ম দর্শনের মানুষকে কাছে টানার কাছে যাওয়ার পলিসি নিতে হবে। এর বিপরীত পলিসি হবে আত্মঘাতী।

জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী বর্তমান বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও জনপ্রশাসন দুর্বল। নির্বাচন কমিশন সহ রাষ্ট্রের অন্যান্য প্রতিষ্ঠান আগে থেকেই কাঙ্খিত মাত্রায় শক্তিশালী নয়। এখন এই অপরিচিত জটিল পিআর পদ্ধতি প্রয়োগ করার সামর্থ্য আমাদের নেই। পরীক্ষা নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে এটা বাস্তবায়ন করতে অন্তত ১০-২০ বছর সময় লাগবে। তাই যদি পিআর প্রয়োগ করতেই হয়, তবে অতি সীমিত ও ক্ষতিমুক্ত পরিসরে প্রয়োগ শুরু করা যেতে পারে।

গতকাল জমিয়ত মহাসচিব মাওলানা মনজুরুল ইসলাম আফেন্দী দামাত বারাকাতুহুম অত্যন্ত সুন্দর ও দালিলিকভাবে পিআর পদ্ধতি এবং ইসলামপন্থীদের জোট সম্পর্কে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরেছেন। লাভ যাই হোক, দীন দেশ ও জাতির ক্ষতি যেন না হয়, ক্ষতি যেন কমানো যায়, জোটের ক্ষেত্রে এবং পিআর পদ্ধতির ক্ষেত্রে এটাই জমিয়তের মূলনীতি।

তাই পদ্ধতিগত জটিলতা, পরিনামে দুর্বল সরকার গঠিত হওয়া, ভোটার ও সাংসদদের মাঝে যোগাযোগ কমে যাওয়া, স্থিতিশীলতা ফিরে না আসা এবং দীন দেশ ও জাতিবিরোধী পক্ষগুলোর উত্থানের আশঙ্কার কারণে আমরা পিআর নয়, বিদ্যমান এফপিটিএফ পদ্ধতির পক্ষে মত ব্যক্ত করছি।
اللهم الهمنا مراشد امورنا واعذنا من شرور انفسنا ومن سيئات اعمالنا، واهدنا الى سواء السبيل. وصلى الله وسلم على سيدنا ونبينا محمد وعلى اله واصحابه واتباعه الى يوم الدين. امين واخر دعوانا الحمد لله رب العالمين.
মাওলানা মাহমুদ মাসরুর
প্রশিক্ষণ সম্পাদক
যুব জমিয়ত বাংলাদেশ

Address

Derai

Telephone

+8801750182781

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abul Hasan Bin Malik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abul Hasan Bin Malik:

Share