Arosha's world

Arosha's world My name is Arosha.I am a student and little bloggers.

06/05/2024
হুম🙂
09/04/2024

হুম🙂

বোঝা আর বোঝানোর মাঝে পার্থক্য হচ্ছে, যারা বোঝে তাদের বোঝাতে হয় না। আর যারা সব বুঝেও না বোঝার ভান করে, তাদের বোঝানোও যায় না।

কেউ আপনাকে বোঝে মানে, তার কাছে অহেতুক কোনো ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। তবে যে আপনাকে বুঝবে না, তাকে শত ব্যাখ্যা করেও নিজেকে বোঝাতে পারবেন না। বরং তার থেকে পাওয়া অবহেলা, অসম্মান এবং অনাদরে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠবে!

আপনার অসহায়ত্ব, দুঃখ-কষ্ট, খারাপ লাগা অনুভূতি ঠিক তাদের কাছেই মূল্য হারাবে, যারা আপনাকে বোঝে না, বুঝতে চায়ও না। আর যারা আপনাকে বোঝে, আপনার সকল দুঃখ-কষ্ট, খারাপ লাগা অনুভূতিকে গুরুত্ব সহকারে দেখে।

খেয়াল করে দেখবেন, যারা আপনাকে আদতে বোঝে না, ঠিক তারাই কিন্তু ভুল বোঝে। আপনাকে অকারণে দোষারোপ করে এবং সবকিছুতে ভুল ধরে। আপনাকে বুঝবে, এমন সময়টুকু কিংবা ইচ্ছে টুকুও নেই তাদের।

আচরণ, ব্যবহার এবং ব্যক্তিত্ব মানুষের ভেতরের মানুষটাকে বের করে আনে। আপনার ভালো আচরণ, ভালো ব্যবহার এবং অমায়িক ব্যক্তিত্বের পরেও যারা আপনাকে বুঝতে চায় না, আপনাকে বোঝে না, তারা কখনোই আপনার কদর করবে না। তারা শুধু আপনার কাছ থেকে পেতে চাইবে, এমনকি আপনি পুরোপুরি নিঃস্ব হবার পরেও.....

লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼

08/04/2024

💔

10/03/2024

🤲

🙂
24/02/2024

🙂

24/02/2024

😥

Mood off 🫥🫤
26/09/2023

Mood off 🫥🫤

14/09/2023

ফিরাউনের মৃত্যুর বর্ণনা দিতে যেয়ে জিবরাইল (আঃ) বলেন,

"পানিতে তলিয়ে যাওয়ার পর,আমি ফিরাউনের মুখে লাথি দিয়ে কাদা-মাটি ঢুকিয়ে দিতে থাকলাম। কেননা, আমি আশঙ্কা করছিলাম সে হয়তো শেষ মুহুর্তে এসে "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'' পড়ে বসবে আর আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দেবেন।"

এই হাদিস থেকে আল্লাহর সাথে জিবরাইল (আঃ) সম্পর্কের একটা চমৎকার দিক উপলব্ধি করা যায়।

জিবরাইল (আঃ) আল্লাহ তা'আলার সবথেকে নিকটবর্তী ফেরেশতা হওয়ায় আল্লাহর ক্ষমাশীলতা সম্পর্কে তিনি খুব ভালো করে জানেন।

তিনি এ ও জানেন, ফিরাউনের ঔদ্ধত্য যত বড়ই হোক না কেন, আল্লাহর দয়া ও ক্ষমাশীলতা তার থেকেও অনেক বড়ো।
'আলহামদুলিল্লাহ'
( সুনান আত তিরমিজী: ৩১০৭)

14/09/2023

ইস্তিগফারের সীমাহীন উপকারিতা সম্পর্কে জানলে আমরা এই আমলটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতাম। আসুন, আজ বিস্তারিত জেনে নিই।

(১) ইস্তিগফার আজাব-গজব থেকে সুরক্ষা:

আল্লাহ তা‘আলা কুরআন কারিমে বলেন, ‘‘আল্লাহ কখনই তাদের উপর আজাব দেবেন না, যতক্ষণ আপনি (নবিজি) তাদের মাঝে অবস্থান করছেন এবং তারা ইস্তিগফার করা অবস্থায়ও তাদের উপর আজাব অবতীর্ণ করবেন না।’’
[সুরা আনফাল, আয়াত: ৩৩]

আজাব আসার প্রতিবন্ধক ছিলেন নবিজি। তিনি চলে গেছেন। এখন বাকি আছে ইস্তিগফার। সুতরাং এর গুরুত্ব কত বেশি, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

(২) উপভোগ্য জীবনের নিশ্চয়তা:

আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘‘আর, তোমরা তোমাদের রবের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো, অতঃপর তাঁর দিকে ফিরে আসো। তাহলে, তিনি তোমাদেরকে নির্দিষ্ট সময় (মৃত্যু) পর্যন্ত (দুনিয়াতে) উৎকৃষ্ট ভোগ-উপকরণ উপভোগ করাবেন এবং প্রত্যেক (আমলকারী) মর্যাদাশীলকে (আখিরাতে) প্রাপ্য মর্যাদা দেবেন। আর যদি তোমরা বিমুখ হয়ে থাকো, তবে আমি তোমাদের উপর এক মহা-দিবসের শাস্তির আশঙ্কা করছি।’’
[সুরা হুদ, আয়াত: ০৩; ব্রাকেটে উল্লেখিত ব্যাখ্যা তাফসিরে ইবনে কাসির: ২/৪৩৬ ও তাফসিরে আদওয়াউল বায়ান হতে]

(৩) ইস্তিগফার করলে গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমতপ্রাপ্ত হওয়া যায়:

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা বলেন, ‘‘যে গুনাহ করবে অথবা নিজের উপর জুলুম করবে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা (ইস্তিগফার) করবে, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, দয়াময় পাবে।’’
[সুরা নিসা, আয়াত: ১১০]

(৪) ধন-সম্পদ ও সন্তানাদি বৃদ্ধি এবং উত্তম জীবনের নিয়ামত লাভের উপায় ইস্তিগফার:

কুরআন কারিমে এসেছে, ‘‘(নুহ আ. বললেন) অতঃপর আমি বললাম, তোমরা তোমাদের রবের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করো। তিনি অত্যন্ত ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের উপর মুষলধারে বৃষ্টি দেবেন, তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি বাড়িয়ে দিবেন, তোমাদের জন্য বাগ-বাগিচা স্থাপন করবেন এবং তোমাদের জন্য নদী-নালা প্রবাহিত করবেন।’’
[সুরা নুহ, আয়াত: ১০–১২]

(৫) শয়তানকে পরাজিত করার শক্তিশালী এক হাতিয়ার হলো ইস্তিগফার:

হাদিসে কুদসিতে এসেছে, “ইবলিস তার রবকে বললো, আপনার সম্মানের শপথ! আমি আদম-সন্তানকে পথভ্রষ্ট করতেই থাকবো, যতক্ষণ তাদের মধ্যে রূহ থাকে। আল্লাহ বলেন, আমার সম্মান, আমার বড়ত্ব ও আমার উচ্চ অবস্থানের শপথ! আমিও তাদের ক্ষমা করতেই থাকবো, যতক্ষণ তারা আমার নিকট ইস্তিগফার করবে।”
[ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ১১২৩৭; শায়খ আলবানি,

এমন কিছু হারিয়েছেন,,যাকে আপনি অধিক ভালোবাসতেন..!"হতাশ হবেন না....!একবার আপনার রব ও তাঁর ফেরেশতাদের মধ্যে কথোপকথন পড়ে দেখ...
14/09/2023

এমন কিছু হারিয়েছেন,,যাকে আপনি অধিক ভালোবাসতেন..!

"হতাশ হবেন না....!

একবার আপনার রব ও তাঁর ফেরেশতাদের মধ্যে কথোপকথন পড়ে দেখুন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আপনাকে কতই না ভালোবাসেন।

যখন আপনি আপনার কক্ষে রাতে নীরবে কান্না করেন,,
জানেন কি?
তখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কি করেন এবং কি বলেন??

আল্লাহ তাঁর ফেরেশতাদের উদ্দেশ্য করে বলেন,,,

❝কোন জিনিস আমার এই বান্দার চোখে পানি আনলো?❞

ফেরেশতাগণ বলেন,,❝আপনার বান্দা সুখে নেই,,আপনার বান্দা দীর্ঘ সময় যাবৎ হাসে নি।❞
এবলে ফেরেশতাগণ বান্দার জন্য কান্না করতে থাকে এবং আল্লাহ কে বলে,,
❝হে আমার রব,,আপনি জানেন আপনার এই বান্দার হৃদয়ে কি রয়েছে।
অতএব তার জন্য সবকিছু সহজ করে দিন।
আল্লাহ বলেন,,আমার এই বান্দা এমন কিছু তার জীবন থেকে হারিয়ে ফেললো যা সে অধিক ভালোবেসেছিলো,,

অতঃপর আল্লাহ বলেন,,❝আমি আল্লাহ শপথ করছি,
আমার বান্দা যা তার জীবন থেকে হারিয়েছে তার জন্য এর চেয়ে এমন উত্তম জিনিস তাকে এনে দিবো,,যা দেখে দুনিয়া ও আখিরাতের সকলেই দেখে বিস্মিত হবে।❞

সুবহান আল্লাহ
আল্লাহ কতই না উত্তম পরিকল্পনাকারী।
আল্লাহ তায়ালা তাকেই বেশি কষ্ট দেন,,যাকে তিনি বেশি ভালোবাসেন।
(সংগৃহীত)

19/06/2023

🙃

02/06/2023

গরমটাকে ঠিকভাবে উপভোগ করা যাচ্ছেনা, হঠাৎ হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে এসে বিরক্ত করছে 😒

মানুষের আচরণ আমাদের মনে                   তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে।
11/05/2023

মানুষের আচরণ আমাদের মনে
তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে।

Address

Demran
1362

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arosha's world posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Arosha's world:

Videos

Share


Other Digital creator in Demran

Show All

You may also like