Mohtasim Anik

Mohtasim Anik Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mohtasim Anik, Digital creator, Cumilla.

15/09/2024

প্রিয় ছোট বয়স,

পড়ালেখা কম হলেও হোক, ( সবার হয়না)

জীবনে ঠিক ঠাক থাকতে চাইলে, বড় বেলায় কিছুটা শান্তি এবং সুখে থাকতে চাইলে

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যা যা করা যাইতে পারে।

১. নিজের জীবন থেকে ভান ধরা কমায়ো ফেলো। তুমি যা, যা তোমার পরিচয়, যিনি তোমার বাবা,
যেই শ্রেনীতেই তুমি থাকো,

সেইটাই প্রকাশ কইরো।
কোনকিছু ঢাকার চেষ্টা কইরোনা।

বি অরিজিনাল।
কাউরে নকল করতে যাইয়োনা।
নিজের পরিচয়ে, অসন্তুষ্ট থাকলেও সেইটা লুকানোর চেষ্টা করবার মতন, কষ্টকর বোকামিটা করার দরকার নাই।

নিজের অবস্থান নিজের কাছে পরিস্কার থাকা খুব জরুরি।

নইলে অসুখ আসে৷ এংজাইটি আসে।
সারাক্ষণ একটা স্ট্রেসের মধ্যে থাকা লাগে।

লুকানোর জ্ঞান অর্জন করতে করতে, শো অফ করতে করতে সত্যিকার সামনে আর আগানো হয়না।

২ দয়া করে কারো গল্পের সবচেয়ে ক্রুয়েল ক্যারেক্টারটা হয়োনা। কারো মন ভাইঙ্গোনা।

প্রতারণা কইরোনা।
পেছনে প্ল্যান করে, কারো ক্ষতি কইরোনা। ঠকায়োনা। টাকা পয়শা/ জমি কাইরা নিয়োনা।

আমি আমার জীবনে, এরকম 'চালাক' মানুষদের একজনকেও সুখি হইতে দেখিনাই।

৩. দয়া করে, মিথ্যা বলাটা কমায়ে আনো। অজুহাত, ব্লেমিং এসব দুর্বল আত্নার ট্যাকটিক্যাল অবস্থা।

সাহসী মানুষ, এসবে ট্যাকটিসে লুকায়া থাকেনা।

নানা রকম দু:খ আসবে, ফেইলর আসবে।
সবারই আসে।

ফেইলরটা তুমি কিভাবে ফেস করো। কিভাবে নিজের ত্রুটি খুঁজে বের করে ফাইট ব্যাক করো,
তার উপর নির্ভর করে, তুমি আসলে কত দূর যাবা।

নিজের জীবনের সব ঘটনায় আরেকজনের ত্রুটি খুঁজে বের করা মানুষ আসলে খুব বেশিদূর যায়না।

৪ পিছন ফিরে তাকালে, আশেপাশের নানা রকম মানুষের জীবনের দিকে তাকালে,
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কি মনে হয় জানো?

পরোপকার!

মানুষের জন্য কিছু একটা করা।

মানুষের পাশে দাঁড়ানো মানুষ, মন নরম মানুষ, অন্যের দু:খে দু:খি মানুষ,
সাধারনত জীবনে কোন একটা জায়গায় ঠিক পৌছে যায়!

এই তথ্যটা সাবকনশাসে রেখো দিয়ো প্লিজ।। ©

এই বইটি পড়া শুরু করেছিলাম ১ জুলাই, ২০২৪ তারিখে। বইটির সর্বমোট পৃষ্ঠা ২৬৪টি। পরিকল্পনা করেছিলাম প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-১০ পৃষ...
11/09/2024

এই বইটি পড়া শুরু করেছিলাম ১ জুলাই, ২০২৪ তারিখে। বইটির সর্বমোট পৃষ্ঠা ২৬৪টি। পরিকল্পনা করেছিলাম প্রতিদিন কমপক্ষে ৭-১০ পৃষ্ঠা পড়ে ১মাসে শেষ করে ফেলব, কিন্তু ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে পারি নি। নিজের কাছেই নিজে হেরে গেলাম।

প্রায় ১মাসের ও বেশি সময় পর আজ আবার বই পড়া শুরু করলাম। সবেমাত্র ১০৭ পৃষ্ঠাতে এসেছি। 😁 একটা বিষয় খেয়াল করলাম, বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠায় লিখা গুলো এত ঘন আর লাইন গুলো এমন ভাবে লিখা তাতে মনে হচ্ছে আমার মত যারা রেগুলার বই পড়ুয়া না তাদের জন্য হুট করে এত কঠিন শব্দধারার বই প্রথমে না পড়াই ভালো। এতে বই পড়ার মোটিভেশান নষ্ট হয়ে যায়। বইয়ের প্রতিটি কনসেপ্ট এক একটি গল্পের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে। তবে যারা রেগুলার পাঠক তাদের জন্য সমস্যা হবে না।

আজকের পড়া কিছু উক্তি বেশ ভালো লেগেছে:
★ When you read about an athlete or team that wins over and over and over, remind yourself, 'More than ability, they have character'.
- Character is what allows you to reach the top and stay there.

★ I Don't mind losing as long as I see Improvement or I feel I've done as well as I possibly could. If I lose, I just go back to the track and work some more.

★ Some people Don't want to rehearse, they just want to perform. Other people want to practice a hundred times first.

- মোহতাসিম
( ১১ সেপ্টেম্বর , ২০২৪)

কোনো বিষয়ে পারদর্শী হয়ে ওঠার একমাত্র পথ হল সেই বিষয়টা অন্যদের পড়ানো। রিচার্ড ফাইনম্যান একথাই বলেছেন। একবার সিভিল সার্ভিস...
09/09/2024

কোনো বিষয়ে পারদর্শী হয়ে ওঠার একমাত্র পথ হল সেই বিষয়টা অন্যদের পড়ানো। রিচার্ড ফাইনম্যান একথাই বলেছেন। একবার সিভিল সার্ভিসেসের জন্যে পড়তে লেগেছিলাম। তখন এক দাদার সাথে আলাপ হয়। বাপ্পাদিত্য ঘোষ। বাপ্পাদিত্যদা পাস গ্র‍্যাজুয়েট ছিল। কিন্তু পড়তে - পড়তে এমন ধারালো হয়ে গিয়েছিল যে, কী ইতিহাস, কী বিজ্ঞান, কী গণিত, কী ইংরেজি সবেতেই হাই ফাণ্ডা। কোচিং-এ যখন যে বিষয়ের শিক্ষক অনুপস্থিত থাকতেন, তখন বাপ্পাদা সেটাই পড়িয়ে দিত। খুব ভালো পড়াত। প্রথমদিকে আমি বুঝতেই পারিনি যে ও নিজেও একজন ছাত্র। বুঝলাম কবে জানেন? যখন পুলিশ সার্ভিস ক্র‍্যাক করার পর মিষ্টি খাওয়াল।

শিক্ষক দিবস এলে পরে আমাদের স্কুলে একটা অদ্ভুত রীতি ছিল। আমরা নিজেরা যে যে ক্লাসে পড়তাম, সেই ক্লাস বা তার নীচের ক্লাসগুলোতে সেদিন পড়ানোর সু্যোগ পেতাম। চক - ডাস্টার হাতে মাস্টারি। এটা বাস্তবে হলে মনে হয় খুব ভালো হতো। স্টাডি সার্কেলে লিড করা যেত। নিজের ক্লাসের মহাজ্ঞানী ছাত্রটি বুদ্ধ তথাগত হয়ে অন্যদের জ্ঞান বিতরণ করছে, কী ভালোই না হতো! যদি সে বেস্ট স্টুডেন্ট নাও হয়, তাহলেও দেখা যাবে সে সাবজেক্টে সাবলীল হয়ে উঠছে। ভালো নাম্বার পাচ্ছে পরীক্ষায়। কারণ সে ওইসব প্রশ্নগুলোর মুখোমুখি আগেই হয়েছে, যখন সে তার বন্ধুদের পড়াচ্ছিল।

আমি ইতিহাস নিয়ে পড়ি। টুকটাক লিখি-ও। যেহেতু লিখি, সেটা পড়ানোর সমান। লিখতে গেলে ক্রস চেক করতে হয়। তাই বিষয়টা পোক্ত হয়ে ওঠার সু্যোগ থাকে। যদি ভারতের ইতিহাস পড়তে কারো ভয় লাগে, তাহলে তাঁর উচিত পড়াতে শেখা। জ্ঞান লাভের জন্যে জ্ঞান বিতরণ করা হল সহজ উপায়। হোয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম, ফেসবুক ইত্যাদিতে স্টাডি সার্কেল বানিয়ে লেখা পোস্ট করতে পারেন। যে বিষয়টায় কিচ্ছু জানেন না, সেটা নিয়ে বলতে চেষ্টা করুন। প্রশ্ন ধেয়ে আসবে। আপনি চুপ করে যাবেন। কিন্তু ভাবতে থাকবেন। থট প্রসেস চলবে। উত্তরের জন্যে বই হাঁটকাবেন। গুগল করবেন। রেফারেন্স আপনাকে শিখিয়ে দেবে। একটা সময়ে আপনি রেডি৷ দিক না বাউন্সার। মাথা সরিয়ে নেবেন। পরের বলটায় বোলারের ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটলেই স্টেপ আউট করে বাপী বাড়ি যা বলে দেবেন।

যদি কখনো আপনার মনে হয় যে লোকে বই লিখে, ইউটিউব ভিডিও করে, বক্তব্য দিয়ে নিজেকে জ্ঞানী প্রমাণিত করার চেষ্টা করে, তাহলে বলব আপনার চিন্তাধারায় পরিবর্তন আনুন। তাঁরা জ্ঞান দিচ্ছেন না, নিজেদের সমৃদ্ধ করছেন। বই লিখতে গিয়ে পাঁচ - দশটা বই ঘেঁটে, রেইকি করে, ইন্টারভিউ নিয়ে তাঁরা বিশারদ হয়ে উঠছেন। যতক্ষণ না আপনার মধ্যে সেই ইচ্ছেটা দেখা দেবে, ততক্ষণ আপনি শিখতে পারবেন না।

© পড়ানো আসলে পড়ারই একটা রূপ। সম্ভবত শ্রেষ্ঠতম রূপ।

03/09/2024

"আমাকে কেউ কেউ জিজ্ঞেস করেন : আমি নামায পড়ি কি-না?

নামায অবশ্যই পড়ি। পাঁচ ওয়াক্তই পড়ি।

এসব প্রশ্ন আমাকে বিচলিত করে না।

তবে অবাক লাগে এটা ভেবে যে কোন দিন কেউ জানতে চায়নি, আমার উপার্জন হালাল কি-না, সত্য কথা বলি কি-না, মানুষের উপকার করি কি-না, পিতা-মাতার প্রতি দায়িত্ব পালন করি কি-না, চাকরির জায়গায় দায়িত্বশীল থাকি কি-না?

আমার কাছে মনে হয় নামায-রোজা সহজ এসবের তুলনায়।

নামায রোজা করে আমি যদি বেটার মানুষই না হই বরং তা আমার ধর্মের প্রতি অনেক বেশি অপমানজনক ও অবমাননাকর।

আমার চারপাশে কিছু মানুষকে দেখি তাদের ভাবনা ভিন্ন।

তাদের ধারণা নামাজ, রোজা করলেই আর যাকাত দিলেই আল্লাহ্ সব অসততা, দায়িত্বহীনতা, মিথ্যাচার ক্ষমা করে দেবেন।

মানুষের কি ভুল ভাবনা। "

ড. আসিফ নজরুল
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

25/08/2024

বিভিন্ন সময় ফেসবুকসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নানা ধরনের গুজব, অসত্য তথ্য ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে অপ্রাসঙ্গিক কিংবা পুরোনো ভিডিও, ছবি ছড়িয়ে পড়তেও দেখা যায় । এসব তথ্যের মধ্যে সঠিক তথ্যটি বাছাই করা বর্তমান সময়ের বড় চ্যালেঞ্জগুলোর একটি।

সঠিক তথ্যটি যাচাই করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন ফ্যাক্টচ্যাকিং।
বিস্তারিত জানতে কমেন্টে লিংক দেওয়া আছে।

ড. ইউনুস আরেকটি নোবেল পুরস্কার যে কারণে পেতে পারেন! August 23, 2024Updated:August 23, 20243 Mins Readড. মুহাম্মদ ইউনুস, ...
25/08/2024

ড. ইউনুস আরেকটি নোবেল পুরস্কার যে কারণে পেতে পারেন!
August 23, 2024Updated:August 23, 20243 Mins Read

ড. মুহাম্মদ ইউনুস, যিনি বিশ্বের কাছে ‘ড. ইউনিভার্স’ নামে পরিচিত, তাঁর মাইক্রোক্রেডিট ধারণার মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে একটি বিপ্লব সৃষ্টি করেছেন। এই কাজের জন্য তিনি ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন।তবে তাঁর অবদান এখানেই শেষ নয়।

২০১৭ সালে প্রকাশিত তাঁর বই ‘A World of Three Zeros’ এ, ড. ইউনুস একটি নতুন এবং সাহসী ধারণা উপস্থাপন করেছেন, যা তিনি ‘Three Zeros’ থিয়োরি নামে পরিচিত করেছেন। এই থিয়োরি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য নিয়ে গঠিত: Zero Poverty, Zero Unemployment, এবং Zero Net Carbon Emissions। এই ধারণা বাস্তবায়িত হলে এটি আবারও ড. ইউনুসকে নোবেল পুরস্কারের মঞ্চে নিয়ে আসতে পারে, এবং কেননা এই থিয়োরি আমাদের বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলির সমাধান হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।

Zero Poverty: দারিদ্র্যের অবসান
ড. ইউনুসের Three Zeros থিয়োরির প্রথম লক্ষ্য হল Zero Poverty, অর্থাৎ দারিদ্র্যের সম্পূর্ণ অবসান। তিনি বিশ্বাস করেন যে দারিদ্র্য কেবল অর্থনৈতিক সমস্যার ফল নয়, বরং এটি একটি সামাজিক সমস্যা যা সঠিকভাবে সমাধান করা সম্ভব। মাইক্রোক্রেডিট ধারণার মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছেন যে কীভাবে ছোট ঋণ মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করতে পারে। এই মডেলটি দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য কার্যকর একটি উপায় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, এবং ড. ইউনুস এখন আরও বড় পরিসরে এই ধারণাকে প্রসারিত করতে চান, যাতে বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্যের সম্পূর্ণ অবসান সম্ভব হয়।

Zero Unemployment: কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা
Three Zeros থিয়োরির দ্বিতীয় লক্ষ্য হল Zero Unemployment, অর্থাৎ বেকারত্বের সম্পূর্ণ অবসান। ড. ইউনুস বিশ্বাস করেন যে প্রত্যেক মানুষের কর্মসংস্থান একটি মৌলিক অধিকার, এবং এই অধিকার নিশ্চিত করার জন্য তিনি সোশ্যাল বিজনেস মডেলগুলোর ওপর জোর দেন। এই মডেলগুলো লাভের পরিবর্তে মানুষের কল্যাণে নিবেদিত হয়, যা কর্মসংস্থান তৈরি করতে সহায়ক। ড. ইউনুস মনে করেন যে এই মডেলগুলো যদি বৈশ্বিকভাবে গৃহীত হয়, তাহলে বিশ্বের সমস্ত মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব হবে।

Zero Net Carbon Emissions: পরিবেশের রক্ষা
Three Zeros থিয়োরির তৃতীয় এবং সর্বশেষ লক্ষ্য হল Zero Net Carbon Emissions, অর্থাৎ কার্বন নিঃসরণকে সম্পূর্ণভাবে শূন্যে নামিয়ে আনা। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে আমাদের গ্রহকে রক্ষা করতে হলে কার্বন নিঃসরণ হ্রাস একটি জরুরি পদক্ষেপ। ড. ইউনুস বিশ্বাস করেন যে সোশ্যাল বিজনেস মডেলগুলোর মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব উদ্যোগগুলোর প্রসার ঘটানো সম্ভব, যা কার্বন নিঃসরণ কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে। যদি এই মডেলগুলি বৈশ্বিকভাবে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমিয়ে পৃথিবীকে একটি সবুজ ও টেকসই ভবিষ্যতের দিকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।

ড. ইউনুস ইতিমধ্যে তাঁর মাইক্রোক্রেডিট ধারণার জন্য বিশ্বজুড়ে স্বীকৃতি পেয়েছেন, এবং তিনি দেখিয়েছেন যে একজন ব্যক্তি কীভাবে বৈশ্বিক পরিবর্তন আনতে পারে। তাঁর ‘A World of Three Zeros’ বইয়ে প্রস্তাবিত Three Zeros থিয়োরি, যা দারিদ্র্য, বেকারত্ব, এবং কার্বন নিঃসরণের মতো তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক সমস্যার সমাধান প্রদান করে, নোবেল পুরস্কারের জন্য একটি শক্তিশালী প্রার্থীতা হতে পারে। এই থিয়োরি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী একটি টেকসই, ন্যায়সংগত, এবং সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা সম্ভব।

ড. ইউনুসের Three Zeros থিয়োরি আমাদের সময়ের জন্য একটি প্রয়োজনীয় সমাধান হিসেবে দেখা যেতে পারে। যদি এটি বৈশ্বিকভাবে গৃহীত এবং কার্যকরভাবে বাস্তবায়িত হয়, তাহলে এটি তাকে আরও একবার নোবেল পুরস্কারের সম্মান এনে দিতে পারে। তাঁর এই সাহসী এবং প্রয়োজনীয় ধারণা বিশ্বকে একটি নতুন পথে নিয়ে যেতে পারে, যেখানে সকলের জন্য সমান সুযোগ, দারিদ্র্যমুক্ত এবং পরিবেশবান্ধব পৃথিবী সম্ভব হবে।

By Khasru Chowdhury

No Drama, No Photoshoot, No Showing up. Direct 1000 crore BDT fund raise initiative for flood affected people of banglad...
25/08/2024

No Drama, No Photoshoot, No Showing up. Direct 1000 crore BDT fund raise initiative for flood affected people of bangladesh.
This is how a leader act 🤗

23/08/2024

স্টিন জবস একটি ইন্টারভিউতে বলেছিলেন, আপনার চারপাশে আপনি যেটাকে জীবন বলেন সে জীবনের নিয়ম কানুন আসলে এমন সব মানুষই বানিয়েছেন, যারা আমার কিংবা আপনার চেয়ে খুব বেশি স্মার্ট না, আপনি চাইলে এই জীবনটাকে বদলাতে পারেন, আপনি চাইলে আপনার চারপাশের পরিবেশকে ইনফ্লুয়েন্সও করতে পারেন। আর আপনি যখন জানবেন আপনি কিংবা আমার চেয়ে খুব বেশি স্মার্ট মানুষজন এই দুনিয়াটা চালাচ্ছে না তখন কিন্তু আপনি প্রতিনিয়ত পড়তে থাকবেন, শিখতে থাকবেন আর এই জিনিষটা যখন আপনি জানবেন তখন কিন্তু আপনি আর আগের মানুষটা থাকবেন না। আপনি চাইলে এই দুনিয়াটাও পরিবর্তন করতে পারবেন।

Address

Cumilla
3500

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohtasim Anik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share


Other Digital creator in Cumilla

Show All