Majed Bin Mahi

Majed Bin Mahi Welcome to my page

একটা সময় আমরাও এভাবে আবেগ, আগ্রহ ও উত্তেজনা নিয়ে রেজাল্ট দেখতাম। কার রোল কত হয়েছে?কে এগিয়ে গেছে, কে বা পিছিয়ে গেছে? কে ক...
30/12/2024

একটা সময় আমরাও এভাবে আবেগ, আগ্রহ ও উত্তেজনা নিয়ে রেজাল্ট দেখতাম। কার রোল কত হয়েছে?কে এগিয়ে গেছে, কে বা পিছিয়ে গেছে? কে কত মার্ক পেয়েছে? এসব এখন অতীত। এখন ছাত্র ছাত্রীদের আবেগ, আনন্দ, কান্না দেখে সময় পার করছি।আজ মহেশখালী মডেল হাইস্কুলের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষার রেজাল্ট প্রকাশের প্রাক্কালে ও পরবর্তী সময়ে শিক্ষার্থীদের রেজাল্ট দেখার উত্তেজনার কিছু মুহূর্ত।

Our bond is very strong.
29/12/2024

Our bond is very strong.

May our bond remain strong for a lifetime. At the end of the day, you are ours.
28/12/2024

May our bond remain strong for a lifetime. At the end of the day, you are ours.

আড়াই মন স্বপ্ন পূরণের অভিলাষ নিয়ে জীবনের এই পথ চলা।
27/12/2024

আড়াই মন স্বপ্ন পূরণের অভিলাষ নিয়ে জীবনের এই পথ চলা।

কোনো এক বাবার সঞ্চয়ের অপচয় 💔
20/12/2024

কোনো এক বাবার সঞ্চয়ের অপচয় 💔

19/12/2024

চারপাশে প্রচুর মানুষের সাথে দেখা হবে, অনেক ভিড় ঠেলে এগোতে হবে, অনেক রকম কথা কানে আসবে শুধু আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হলো ইগনোর। জীবনে কিছু মানুষ আবর্জনা ছড়াতে আসবে, তাদেরকে আগাছার মতো উপড়ে ফেলে দিতে হবে, লাইফ আপনার বাউন্ডারি আপনাকেই সেট করতে হবে, নেগেটিভিটি যেখানে দেখবেন সটান সেখান থেকে দূরে সরিয়ে নেবেন নিজেকে।

শুনতে খারাপ হলেও আপনার কাছের অনেক মানুষ আপনাকে খারাপ দেখতে চায়, তারা চায় সহানুভূতি নামক মলমের তলে একটু কাটা ঘায়ে নুন ছিটাতে, আপনি সিম্পলি সেই সুযোগ টাই দেবেন না, অযথা তর্কে যাবেন না, বোঝাতে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই, আপনার সামনে কেউ যদি বলে আপনি মুখ্যু তাই মেনে হেসে বেরিয়ে আসুন, ওই যে সময় আর এনার্জি বাঁচিয়ে নিলেন, ব্যাস কেল্লাফতে। যে যা বলছে শুনে নিন, আর মুচকি হেসে শিরদাঁড়া সোজা করে নিজের সিদ্ধান্তটা নিজেই নিন, যারা নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারে তারা আসলেই জীবন চেনে, বোঝে..

আপনাকে নিয়ে যখন বাকিরা সমালোচনা করতে ব্যস্ত থাকবে আপনি ঠিক সেই সময় গাছ লাগান, ঘুরে আসুন, রং তুলি নিয়ে ক্যানভাস সাজান, বাড়ি গোছান, গল্প পড়ুন, হারমোনিয়াম নিয়ে বসুন, আরো দুটো সাহিত্য পড়ুন, নিজের পুরোনো ফটো দেখুন, ব্যাডমিন্টন খেলুন, ফটো তুলুন, চা খেতে বেরিয়ে পড়ুন, সেলাই করুন, পুজো করুন,মোটকথা তাদের কথায় রিয়েক্ট করবেন না, যা বলছে বলুক, আপনার কানে এলেও ফেলে দিন, দিনশেষে আপনি জানেন আপনি কি, কেমন, আর এটাও জানেন যারা বলছে তারা আপনার কাছে জাস্ট ম্যাটার করেনা ঠিক এইটাই।

একটা বাউন্ডারি সেট করুন, একদম যাদের বা যার বুকে মিশে আপনি শ্বাস নেবেন, যার সামনে আপনি আয়নার মতো দাঁড়াতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন ঠিক তাদের কাছেই ওপেন আপ হন, তাদের কাছেই এক্সপ্লেন করুন, তাদের কাছেই ঝুঁকতে শিখুন, কারণ হয়তো তারা বা সে আপনাকে খারাপ দেখতে চাইবে না।
বাদবাকি দুনিয়াকে ' মালা ঘুরা ' করে ঝেড়ে ফেলে দিন।

একটা কথা মাথায় রাখবেন জীবন অনেক সুন্দর, আপনি যে জীবন টা বাঁচতে পারছেন সেটা অনেক সুন্দর, আপনাকে শুধু মাঝে মাঝে গজিয়ে ওঠা আগাছা গুলো মিটিয়ে ফেলতে হবে অথবা কোণে একটা কাঁটাঝোর দেখতে পেলে সাইড কাটিয়ে চলে আসতে হবে, সবকিছুর উত্তর দিতে নেই, সবকিছুতে রিয়েক্ট করতে নেই, সবাইকে বোঝানোর কোনো প্রয়োজন নেই, এগুলো বাদ না দিতে পারলে, লস টা আপনারই।

16/12/2024

একটা বয়স পেরিয়ে মানুষ বুঝে যায়...
কারও সাথে অকারণ তর্কে যাওয়াটা বোকামি। কেউ যদি বলে "পৃথিবী গোল নয় লম্বা", তাতেই সায় দিয়ে হেসে চলে আসাটা বরং বেশি দরকারি। একটা বয়সের পর আপনি বুঝে যাবেন,কেউ কারও ভাবনা-চিন্তা বা মতামত আসলে বদলায় না, অন্তত তর্ক করে আপনি তা বদলাতে পারবেন না। তাই চুপ করে হাসিমুখে নিজের কাজ করে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। একটা বয়সের পেরিয়ে আপনি বুঝে যাবেন, বাইরের লোক তো ছেড়েই দিলাম, আপনার খুব কাছের মানুষজনও আসলে আপনার মনের মতো হবে না। আপনি যেমন করে তাদের ভালোবাসা চান, তারা তেমন করে আপনাকে কখনোই ভালোবাসবে না, আপনাকে তেমন করে গুরুত্ব দেবে না। আসলে সব মানুষই নিজের ইচ্ছে, বিবেচনা, ভাবনা ও সিদ্ধান্ত অনুযায়ী চলে, আর এটাই বাস্তব। প্রত্যেকটা মানুষের বিচার, বিবেক আর বিবেচনাবোধ আলাদা— এটাই কঠিন সত্যি। আপনার মতামত, আপনার চিন্তা- ভাবনা, আপনার জীবনবোধ, আপনার অনুভব একান্তই আপনার নিজস্ব, আর কারো তা নিয়ে ভাববার বা বোঝবার দায় নেই। একথা যত সহজে বুঝবেন, তত আঘাত কম পাবেন। একটা বয়সের পর মানুষ বুঝে যায়, মানুষের কাছে বেশি ভালো হওয়ার চেষ্টা করে,কারো প্রতি বেশি আপনতা দেখিয়ে, বেশি কর্তব্য করে বা কাউকে বেশি ভালোবেসে সবসময় নিজেকে কারো কাছের মানুষ, কারো নিজের মানুষ,কারো ভরসার মানুষ তৈরি করা যায় না। মানুষ আপনাকে ঠিক ততটুকুই ভালোবাসবে, ততটুকুই গুরুত্ব দেবে, ততটুকুই সম্মান বা অগ্রাধিকার দেবে— যতটা তার নিজের জীবনে আপনার প্রয়োজন,গুরুত্ব বা স্বার্থ থাকবে। তার বেশি একচুলও নয়। তাই একটা বয়সের পর আপনি বুঝবেন—কারো জন্য কোনো কিছুই বেশি করে বা আগ বাড়িয়ে বেশি ভালোমানুষি দেখিয়ে আসলে কোনো লাভ হয় না। তাই তখন আপনি ঠিক যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু করতে শিখে যাবেন। একটা বয়সের পর আর কারো উপর কিছু চাপিয়ে দিতে ইচ্ছে করবে না,নিজেকেও সবরকম চাপমুক্ত,ভারমুক্ত রাখতে ইচ্ছে করবে। কারো কাছে কোনোকিছু আশা করে কোনো লাভ হয় না— একটা বয়স তা ভালোভাবেই বুঝিয়ে দিয়ে যায়। তখন নিজের হাতে,নিজের ক্ষমতার মধ্যে যেটুকু আছে শুধু সেটুকু করে মানুষকে ভালো থাকার চেষ্টা করে যেতে হয় অবিরাম,আর বাকিটা ঈশ্বরের উপর ছেড়ে দিতে হয়। একটা বয়সের পর কে আপনার সম্পর্কে কী ভাবলো,আপনাকে নিয়ে কী মন্তব্য করল,আপনাকে কে কী বলল না বলল —কিছুই আর তেমন যায় আসে না। একটা বয়সের পর আপনি বুঝে যাবেন প্রত্যেকটা মানুষ তার নিজের জীবনের গন্ডী,নিজের মনোভাব,নিজের স্বভাব,দৃষ্টিভঙ্গি বা শিক্ষা অনুযায়ী চিন্তা-ভাবনা করে। কারো চিন্তা-ভাবনা আপনাকে নয়,বরং সেই লোকটিকে চেনায়। তাই একটা বয়সের পর আপনি নিজে এবং যাদের আপনার ব্যক্তিগত জীবনে গুরুত্ব আছে তারা ছাড়া পৃথিবীর আর কেউ আপনাকে নিয়ে কী ভাবছে তা অর্থহীন হয়ে যায়। একটা বয়সের পর মানুষ আর সকলের সঙ্গে একটা বিরাট দূরত্ব তৈরি করে নেয়। এমনকি অনেক লোকজনের মধ্যে থাকলেও আসলে তাদের সকলের আর তার নিজের মধ্যে এমন এক বিরাট বড় খাদ,বিরাট এক শূন্যতা তৈরি হয়ে যায় যা আর পার করা যায় না। চারপাশের মানুষের প্রতি গভীর নিরাশা আর বহুকালের জমা ক্ষোভ, অভিমান এই বিরাট দুর্ভেদ্য গহ্বর টা তৈরি করে। একটা বয়সের পর মানুষ বুঝে যায়— পৃথিবীর কারো কাছে তার আর চাওয়া- পাওয়ার কিছু বাকি নেই। একটা সময় পর রাগ, ক্ষোভ, বিরক্তি, অভিমানও হারিয়ে যায়। একটা বয়স ধীরে ধীরে মানুষকে নির্বিকার তৈরি করে,শান্ত হতে শেখায়, নিরুত্তাপ হতে শেখায়। কারো সাথে দেখা করার তাগিদ,কথা বলার তেমন উৎসাহ আর থাকে না। তখন তার একমাত্র প্রিয় বন্ধু,তার একমাত্র কাছের মানুষ সে নিজে। সে নিজেকে ভালোবাসতে শেখে,নিজেকে সময় দিতে শেখে,নিজের গভীরে ডুব দিতে শেখে। অন্য কোনোকিছুই আর তাকে তেমন আনন্দ দেয়না তখন,উৎসাহ দেয় না। কিছুই আর যেন তেমন টানে না তাকে। তখন শুধু নিজের মতো করে ভালো থাকতে পারা,নিজের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানো আর মনের অপরিসীম শান্তি ছাড়া তার বোধহয় আর চাওয়ার কিছুই থাকে না।

13/12/2024

কিছুক্ষণ আগে কবি হেলাল হাফিজ মারা গেছেন নিঃসঙ্গ অবস্থায়।এই নিঃসঙ্গ মৃত্যুটা এক হিসেবে উনারই চয়েজ ছিলো। সেই যে হেলেনকে ভালোবাসলেন। আর কাউকে ভালো বাসতে পারলেন না।এতো নেইম, এতো ফেইম, এতো জনপ্রিয়তা, অথচ কাউকেই আর আপন করতে পারলেন না।

বিদায়, প্রেমের কবি, দ্রোহের কবি, হেলাল হাফিজ।এপারে যে অসম্ভব প্রেমের গদ্য লিখে গেলেন, আল্লাহ আপনাকে ওপারের জীবনে সেই প্রেম যেন দান করেন।আপনার নিঃসঙ্গ জীবন আপনার ভালোবাসার সাক্ষী। আপনার এই জীবন আমাদের শেখালো,এই নকলের যুগেও কাউকে কতটা তীব্রভাবে ভালোবাসা যায়।
আর আপনার এই নিঃসঙ্গ মৃত্যু আমাদের শিখিয়ে গেল, তুমুল ভালোবাসা মানুষকে নক্ষত্রের চেয়েও নিঃসঙ্গ বানাইয়া দেয়!!

সুতো কেটে তুমি গোটালে নাটাই,
আমি তো কাঙাল ঘুড়ি,
বৈরি বাতাসে কী আশ্চর্য
একা একা আজও উড়ি। ( হেলাল হাফিজ😥)

13/12/2024

না রে ভাই/আপা, রাজাকারের প্রেতাত্মার "জয় বাংলা আতংক" না - গত ১৫ বছর "জয় বাংলা"র দোহাই দিয়ে মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করা হয়েছে। বায়বীয় চেতনা দিয়ে লিটারেলি একপক্ষকে আরেক পক্ষের পেছনে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে।
খা-মাখা জাতীয়তাবাদ আর বিদ্বেষ বেইচেন না কাকা।

মাথায় যেটুকু ঘিলুই আছে, ঠিক ততটুকুই ইউজ করেন।

10/12/2024

চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে কুপিয়ে জখম করার পর দিব্যি বেঁচে আছি কোন রকম আমি,তোমারও জেল হয় নাই!ওহ্ সেটা ছিল ভালোবাসার চাপাতি,
আর আমার রক্তাক্ত হৃদয়...
অতঃপর,
ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে লেখা রোগের নাম: মানসিক অবসাদ...

08/12/2024

বছরের শেষ প্রান্তে এসে থমকে দাঁড়াই, ভাবতে বসি—জীবনের অগণিত বাঁক পেরিয়ে এই ৩৬৫ দিনে কত কিছুই না পেলাম, আবার কত কিছুই না হারালাম। সময় যেন এক ধারাবাহিক নদী, যা আমাদের সাথে নিয়ে বয়ে চলে তার নিজস্ব নিয়মে। সুখের মুহূর্তগুলো যেন রোদ্দুরের মতো উষ্ণতা ছড়ায় হৃদয়ে, আর দুঃখগুলো কুয়াশার মতো সবকিছু আবছায়া করে রাখে।

এই বছরে জীবনের প্রতিটি দিন আমাদের জন্য ছিল নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন আশা ও প্রত্যাশা। কিছু প্রাপ্তি ছিল এমন, যা অন্তরে নতুন করে জীবনবোধ জাগিয়েছে। একেকটি অর্জন ছিল এমন, যা আমাদের আত্মবিশ্বাসকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে। কারো জীবনে চাকরি পেয়েছে, কারো জীবনে এসেছে নতুন কোনো সম্পর্ক বা বন্ধু। কেউ পেয়েছে স্বপ্নের গন্তব্যে পৌঁছানোর পথ। এই ছোট-বড় প্রাপ্তিগুলো যেন আমাদের মনে আলো ছড়ায়।
কিন্তু সব প্রাপ্তির সাথে সাথে এসেছে কিছু হারানোর কষ্টও। হারানোর অনুভূতি গভীর এক শূন্যতা সৃষ্টি করে, কখনো কখনো তা মলিন করে দেয় জীবনের সব আনন্দ। কোনো প্রিয়জন হারানোর বেদনা, কোনো স্বপ্নের অপূর্ণতা, বা এমন কিছু যা একসময় আমাদের কাছে সবচেয়ে মূল্যবান ছিল—এগুলোই বছরের বেদনাগুলোকে আরো গভীর করেছে।

সময় চলে তার নিজস্ব ধারায়, তাকে থামানো যায় না। এই চলার পথে রেখে যায় অসংখ্য স্মৃতি—কিছু আনন্দের, কিছু বিষাদের। আনন্দের স্মৃতিগুলো যখন মনে পড়ে, তখন মনে হয়, জীবন সত্যিই সুন্দর। কোনো এক বিকেলে প্রিয়জনের সাথে কাটানো মুহূর্ত, কোনো অর্জনের উদযাপন, বা নিছক কোনো ছোট্ট সাফল্যের দিন—এসবই যেন আমাদের জীবনের রোদ্দুর।
অন্যদিকে বিষাদের স্মৃতিগুলো যেন এক অদৃশ্য বাঁধার মতো আমাদের পথকে কঠিন করে তোলে। হারানোর কষ্টগুলো বারবার আমাদের মনে করিয়ে দেয় জীবনের অনিশ্চয়তা ও ক্ষণস্থায়িত্ব। কিন্তু বিষাদের মাঝেও লুকিয়ে থাকে জীবনের শিক্ষাগুলো, যা আমাদেরকে আরো পরিণত করে তোলে।

বছর শেষে থেমে গিয়ে যখন পেছন ফিরে তাকাই, তখন বুঝি, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তই একেকটি গল্প। কিছু গল্প আমাদের শিখিয়েছে কিভাবে এগিয়ে যেতে হয়, আবার কিছু গল্প আমাদের মনে করিয়ে দিয়েছে যে জীবনের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো ধৈর্য এবং আশাবাদ।
নতুন বছর আমাদের সামনে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এই বছর যা কিছু শিখিয়েছে, তা যেন আমরা ভবিষ্যতে প্রয়োগ করতে পারি। নতুন আশা, নতুন লক্ষ্য, এবং নতুন স্বপ্ন নিয়ে পথচলা শুরু হোক।

জীবন হলো এমন এক সমুদ্র, যেখানে আনন্দ ও দুঃখ ঢেউয়ের মতো আসে। এই বছর আমাদের শিখিয়েছে, জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে উপলব্ধি করতে হবে। সুখকে উপভোগ করতে হবে, আর দুঃখ থেকে শিখতে হবে।

চলুন, আমরা সবাই এই বছরের শেষ মুহূর্তগুলোকে স্মরণ করি কৃতজ্ঞতার সাথে, এবং নতুন বছরের স্বপ্ন সাজাই নতুন উদ্যমে।

ঘড়ির কাঁটা ঠিক রাত ৩টা বাজে চোখ তো ঘুমাতে চাই কিন্তু মস্তিষ্ক সফলতার হিসাব মিলায়!কথায় আছে না, Effort never dies.
04/12/2024

ঘড়ির কাঁটা ঠিক রাত ৩টা বাজে চোখ তো ঘুমাতে চাই কিন্তু মস্তিষ্ক সফলতার হিসাব মিলায়!কথায় আছে না, Effort never dies.

কখনো কখনো অপ্রয়োজনীয় জিনিসটাও প্রয়োজনের তালিকায় চলে আসে, সময়ের ব্যবধান মাত্র!
02/12/2024

কখনো কখনো অপ্রয়োজনীয় জিনিসটাও প্রয়োজনের তালিকায় চলে আসে, সময়ের ব্যবধান মাত্র!

30/11/2024

অবজ্ঞা-অবহেলার চোখ, বিতৃষ্ণা, বিষদৃষ্টি, মুখরক্ষা এবং কটাক্ষ চাহনিগুলো যেদিন থেকে আপনি চিনতে শুরু করবেন, ঠিক সেদিন থেকেই আপনি হবেন সবচেয়ে সেরা সুখী মানুষ।তখন কারোর আলাদাভাবে আর আপনাকে এড়িয়ে চলতে হবে না। বরং সামান্য অবহেলা দেখলে নিজে থেকেই সরে আসবেন। কেউ কটাক্ষ করার পূর্বে আপনি নিজেই এড়িয়ে যাবেন। কারোর চোখেরবালি হওয়ার আগে নিজেই হাসিমুখে বিদায় নিবেন।
চাইলেও তখন কেউ আপনার সাথে মুখরক্ষা করতে পারবে না। বরং, উল্টো আপনি তাদেরকে অনেককিছু দিয়ে আসবেন প্রতিদান ছাড়া-ই।
অপমানের পূর্বে নিরবতা, কটাক্ষের পূর্বে প্রস্থান, খোঁটার পূর্বে প্রতিদান, এগুলো প্রকৃতপক্ষে জীবনে প্রচুর শান্তি এনে দেয়।

সাফারি পার্কের জঙ্গলাকীর্ণ পথ ধরে একা একা হাঁটছি। হঠাৎ দেখি জঙ্গলের ধারে কংক্রিটের বেঞ্চে একজন মুন্ডুবিহীন লোক বসে আছে। ...
27/11/2024

সাফারি পার্কের জঙ্গলাকীর্ণ পথ ধরে একা একা হাঁটছি। হঠাৎ দেখি জঙ্গলের ধারে কংক্রিটের বেঞ্চে একজন মুন্ডুবিহীন লোক বসে আছে। আমার আশেপাশে কোনো লোকজন নেই। প্রথম দেখাতেই বুকের মধ্যে ধুক করে উঠেছে। আমি দাঁড়িয়ে গেলাম। তারপরে লম্বা একটি শ্বাস নিয়ে নিজেকে বুঝলাম, "ওসব ভূত টুট বলে কিছু হয় না। হয়তো আমি ভুল দেখছি। হয়তো ওটা কোনো স্ট্যাচু, যার মাথা হয়তো ভেঙে গেছে।" একবুক সাহস নিয়ে এগিয়ে গেলাম বেঞ্চের দিকে। আজ ভূতের একদিন কী আমার একদিন! মনে মনে ভাবলাম, আজকে একটা বিশাল ফাটাফাটি হইবো।

ওমা কাছে যেতেই দেখি, ভদ্রলোক মহাশয় এমনভাবে ঘাড় বেঁকিয়ে ফোন টিপছে যে ভূতেরাও তাকে নিজের স্বজাতি মনে করে কনফিউজড হয়ে যাবে।

ভাইরে ভাই এমনে কেউ ফোন চালায়! তাও নির্জন জঙ্গলের মধ্যে! যাই হোক এই ভদ্রলোকের জন্য সাফারি পার্কে একটা খাঁচা বরাদ্দ চাই।

24/11/2024

I think my problem is that.Shot on cellphone.
by its me.

23/11/2024

প্রত্যেকের জীবনেই কম বেশি এমন কিছু ঘটে যার উত্তর খুঁজে পাওয়া যায় না, আমরা কেউ বুঝতে পারিনা এর কারণ...অথচ অজানা এক কারণে হতাশায় ভুগি,কাউকে বলতেও পারি না, কোনো প্রমাণ তো নেই শুধু অনুভুতি দিয়ে কারোকে দোষী সাব্যস্ত করা যায় না কি!??এই ধরুন,যাদের সাথে নিত্যদিন ওঠা বসা করছি বা যাতায়াতের পথে দেখা হচ্ছে, বা ফেসবুক ফ্রেন্ড শুধু মাত্র কেউ ইশারায় বোঝাতে চাইছে সে আপনাকে পছন্দ করে, অনুভব করতে পারেন তার আচার ব্যবহার থেকে, আপনার প্রতি এক দূর্বলতার আভাস পান কিন্তু আশ্চার্যজনকভাবে কোনো কমিটমেন্ট বা প্রোপোজাল আসেনা, দীর্ঘদিন শুধু লুকোচুরি খেলাই চলতে থাকে...তারপর হঠাৎ করেই একদিন দেখবেন অন্য কারো সাথে ঠিক একই ভাবে এই খেলা চলছে.....আসলে এটা এক ধরণের মাইন্ড গেম ভালোবাসা না। আপনার অনুভুতি নিয়ে খেলাটা সে শুধুমাত্র এনজয় করে....
খোঁজ নিয়ে দেখবেন এরকম অনেকের মুখেই ওই একটা মানুষকে নিয়ে শুনবেন কিন্তু সব তো মাইন্ড গেম প্রমাণ কোথায়????? চাইলেও তার বিরুদ্ধে কিছু করতে পারবেন না.....

হ্যাঁ, কিছু মানুষ আছে যাদের এরকম মানসিকতা কাজ করে, সে চাইলেই অনেক জন কে ঘোরাতে পারে, কিন্তু ওই যে দোষ রাখা যাবে না, আমি খেলবো অন্যদের মন নিয়ে কিন্তু চাইলেও সে আমাকে দোষী প্রমাণ করতে পারবে না। জানেন তো এই মানসিকতার মানুষরা নিজের আনন্দটাকেই প্রায়োরিটি দেয় সামনের মানুষদের অনুভুতি তারা বোঝেনা, তারা এটা জানে না অজান্তেই কত মানুষের দীর্ঘশ্বাসের কারণ হচ্ছে।মানুষ ভুলে যাবে, মানুষকে ভুল বোঝানোও যাবে কিন্তু প্রকৃতি, সে তার নিজ পথে সব টুকু ফিরিয়ে দেবে।মাইন্ড গেম এর খেলোয়াড় আমাদের আশে পাশে কম নেই, ভালো করে অফজার্ব করলেই এরকম মানুষ দেখতে পাবেন, এরা জানে না তাদের এই মাইন্ড গেম একটা মানুষকে মনের দিক থেকে কতটা ক্ষত বিক্ষত করতে পারে, হয়তো মানুষের কাছে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করা যায় কিন্তু স্রষ্ঠার কাছে কিভাবে??শারীরিক ভাবে হত্যার থেকেও মানসিকভাবে কারোকে হত্যা টা অনেক বেশি ভয়ঙ্কর।প্রতক্ষ্য বা পরোক্ষ যেভাবেই হোক একজনের অনুভুতি নিয়ে খেলা মানেই সে প্রতারক, এটা ভুলবশত হয় না, ইচ্ছাকৃত ভাবেই সে এই মাইন্ড গেম খেলে।

লয়ালিটি সবার থেকে আশা করা যায় না, অনেক কঠিন নিজেকে সামনের মানুষটার মানসিক শান্তির কারণ হিসাবে গড়ে তোলা... একটা মানুষকে ভালো রাখা বা তার ভালো থাকার কারণ হওয়া 🙂
মানুষের আচরণ বলে দেয় সে আদৌতে অনেস্ট/চিটার

Address

Cox's Bazar

Telephone

+8801844897485

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Majed Bin Mahi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Majed Bin Mahi:

Videos

Share

Category