Nature & Beauty

Nature & Beauty Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nature & Beauty, Digital creator, Cox's Bazar.

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম
এই পেজের মাধ্যমে আপনাদের সামনে বিভিন্ন প্রাকৃতিক জিনিস, বিভিন্ন জায়গা এবং আরো অন্যান্য বিষয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো ইনশাল্লাহ।

19/12/2024

যাদের বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে ট্রেন কোন সময় কোন স্টেশনে আসবে এবং কোন স্টেশনে যাত্রা বিরতি দিবে দিবে না তাদের জন্য
৮২৫/৮২৬ পূর্ণাঙ্গ :
৮২৫: আপ জাহানাবাদ✅
খুলনা ছাড়বে: ৬:০০
নোয়াপাড়া: ৬:৩৬
সিঙ্গিয়া : ৬:৫৩
নড়াইল : ৭:১৬
লোহাগাড়া : ৭:৩১
কাশিয়ানী জংশন: ৭:৪৪
ভাংগা জংশন: ৮:১৬
পদ্মা : (ক্রসিং ৭২৬)⚠️
ঢাকা: ৯:৪৫
৮২৬ ডাউন জাহানাবাদ :✅
ঢাকা ছাড়বে: ২০:০০
কেরানীগঞ্জ : (ক্রসিং ৭৯৫)⚠️
ভাঙ্গা জংশন : ২১:০৬
কাশিয়ানী জংশন : ২১:৩৭
লোহাগাড়া : ২১:৫০
নড়াইল : ২২:০৬
সিঙ্গিয়া : ২২:৪০ (ক্রসিং ৭২৫⚠️)
নোয়াপাড়া : ২২:৫৬
খুলনা পৌঁছাবে :২৩:৪০

18/12/2024
18/12/2024

যশোরের নদ-নদীঃ
নদ-নদী যেমন ভূ-গঠনের মুখ্য ভূমিকা পালন করছে, তেমনি মানব সভ্যতার ক্রম-বিকাশেরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। যশোর জেলার উল্লেখযোগ্য নদী সমূহ হল- কপোতাক্ষ, ভৈরব, চিত্রা, মুক্তেশ্বরী ও হরিহর নদী ইত্যাদি।

কপোতাক্ষ নদ: চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনার মাথাভাঙ্গা নদীর শাখা দুইটি গড়াই ও কপোতাক্ষ। কপোতাক্ষ নদী কুষ্টিয়া জেলা থেকে ঝিনাইদহ জেলা হয়ে যশোরের চৌগাছা, ঝিকরগাছা, মনিরামপুর ও কেশবপুর উপজেলার উপর দিয়ে খুলনার পাইকগাছা উপজেলা হয়ে শিবসা নদীতে পড়েছে।

চিত্রা নদীঃ চুয়াডাঙ্গা জেলার দর্শনার মাথাভাঙ্গা নদী থেকে উৎপত্তি। এটি ঝিনাইদহ জেলা হয়ে যশোর জেলার বাঘারপাড়া উপজেলার জহুরপুর ইউনিয়নের ছুটুয়াকান্ডি ভায়া খাজুরা নারিকেল বাড়িয়া ইউনিয়ন হয়ে নড়াইল জেলার মাইজপাড়া, গোবর সিংগাসলপুর পেরুলীর হয়ে নবগঙ্গার সাথে মিলিত হয়েছে।

ভৈরব নদী: সুন্দরবনের শিবসা নদীতে এ নদী মিলিত হয়েছে। শিবসা নদীর উজানে খুলনা-নওয়াপাড়া (অভয়নগর উপজেলা) ভায়া যশোর সদর উপজেলার বসুন্দিয়া ইউনিয়নের আফ্রা এসে এটির একটি অংশ নড়াইল জেলায় এবং আরেকটি অংশ যশোর সদর উপজেলার বসুন্দিয়া, কচুয়া-নরেন্দ্রপুর, যশোর পৌরসভার মধ্য দিয়ে উপ-শহর, নওয়াপাড়া, চুড়ামনকাঠি ও হৈবৎপুর ইউনিয়ন দিয়ে ঝিনাইদহ জেলায় প্রবেশ করেছে।

16/12/2024

খুলনা জেলার নদ-নদী:

খুলনায় রয়েছে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নদী। এখানে প্রধান নদী রূপসা ও ভৈরব। এছাড়া শিবসা, পশুর, কপোতাক্ষ, আড়পাঙ্গাশিয়া, কুঙ্গা, মারজাত, আঠারবাকি, ভদ্রা, বুড়িভদ্রা, শেলমারী, কাজিবাছাডাকাতিয়া, কাঁকরী নামে আরো বেশ কিছু নদী রয়েছে।

12/12/2024

নৌকা বাইচ

নড়াইলের চিত্রা, নবগঙ্গা, মধুমতী কাজলা নদীতে বর্ষাকালে নৌকা বাইচ হয়ে থাকে। সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নৌকা বাইচ হল এস,এম সুলতানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ১০ই আগস্ট অনুষ্ঠিত নৌকা বাইচ। প্রতি বছর ১০ আগস্ট এই বাইচ হয়ে থাকে। পার্শ্ববর্তী গোপালগঞ্জ, মাগুরা, খুলনা জেলা থেকে অনেক বাইচের নৌকা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়। বাইচের নৌকাকে সহানীয় ভাষায় বলে বাছাড়ী নৌকা। দীর্ঘ সরু অপরুপ সাজে সজ্জিত বাইচের নৌকাগুলি দেখতে বড়ই নান্দনিক ।

02/12/2024

ঝামেলা পার্ট ৩
লিখেছেন এই আমি

মনে আমার অনেক কষ্ট,
মাথা হয় যে শুধু নষ্ট।
আমার কাছে কারো নেই বেল,
চালাই আমি বাইসাইকেল।
সিনেমায় নেই কোন সিন,
খাই আমি জিং সিং।
ডাক্তার দেয় ইনজেকশন,
তাই জোর করে করি ইন্সপেকশন,
সরল সোজা আমার কথা
সাইফুলের নেই কোন মাথাব্যথা।

এই ধরনের কবিতা পেতে, কমেন্ট সেকশনে কমেন্ট করে জানান।

01/12/2024

নড়াইলের যাত্রাগানঃ

১৮ শতকের শেষাংশ হতে উনিশ শতকের মাধ্য সময় পর্যন্ত গীত প্রধান পদ্যছন্দে ধর্মীয় কিংবা সমাজ ভিত্তিক কাহিনীগুলিকে রুপকল্পের মাধ্যমে চরিত্রে চিত্রিত করে তার মঞ্চে কিংবা খোলা আসরে অভিনীত হত মুলতঃ তাইই যাত্রা গান এর পরে অবশ্য ইংরেজী থিয়েটারের প্রভাবে যাত্রার মুল চেহারা বদলাতে থাকে। যাহোক সে সময়ে নড়াইলের জমিদার বাড়ী কেন্দ্রীক সংস্কৃতি জাকজমকের সংগে সম্পন্ন হত এবং এর প্রভাবে উৎসাহিত হয়ে বিভিন্ন এলাকায় যাত্রাসহ সাংস্কৃতিক অন্যান্য বিষয় ও বিখ্যাত গায়ক, অভিনেতা, অভিনেত্রী সুরশিল্পীসহ যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষের আবির্ভাব নড়াইলে দেখা যায়।



জমিদার ভ্রাতা বাবু মহীন্দ্র রায় সর্বপ্রথম নড়াইলে যাত্রাদল গঠন করেন এবং বিখ্যাত অভিনেতা শেলকম সাহেব তার দলভূক্ত ছিলেন। এরপর অত্র জেলায় নিম্নবর্ণিত যাত্রাদল গঠিত হয় এবং দলগুলো অতি সুনামের সাথে পরিচালিত হতে থাকে।



০১। মুকুল অপেরা, মহিষখোলা, নড়াইল ।

০২। মহামায়া যাত্রা নলদীরচর গোবরা, নড়াইল।

০৩। স্মৃতি দুর্গা অপেরা গোবরা নড়াইল।

০৪। মালিয়াট যাত্রা পার্টি, মালিয়ার্ট নড়াইল ।

০৫। দিপালী অপেরা, কালিয়া, নড়াইল।

০৬। রংমহল অপেরা, কালিয়া, নড়াইল ।

০৭। সত্যস্বর অপেরা, সিংগাশোলপুর, নড়াইল ইত্যাদি যাত্রাদল ও খ্যাতিমান শিল্পী কুশলী সম্পর্কে জানা যায়।

28/11/2024

নড়াইল :

১৮৬১ সালে যশোর জেলার অধীন নড়াইল মহাকুমা প্রতিষ্ঠিত হয়। নড়াইল শব্দটি স্থানীয় লোকমুখে নড়াল নামে উচ্চারিত হয়। ঐ সময় নড়াইল সদর, লোহাগড়া ও কালিয়া থানার সমন্বয়ে এই মহাকুমা গঠিত হয় । পরবর্তীতে আলফাডাঙ্গা থানা এবং অভয়নগর থানা এই মহাকুমা ভুক্ত হয়। ১৯৩৪ সালে প্রশাসনিক সীমানা পূর্নগঠনের সময় অভয়নগরের পেড়লী, বিছালী ও শেখহাটি এই তিনটি ইউনিয়নকে নড়াইল জেলা ভুক্ত করে অবশিষ্ট অভয়নগর যশোর জেলা ভুক্ত করা হয়। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির সময় এই মহাকুমায় চারটি থানা ছিল ।

১৯৬০ সালে আলফাডাঙ্গা থানা যশোর হতে ফরিদপুর জেলা ভুক্ত হয় । ১৯৮৪ সালের ১লা মার্চ নড়াইল মহাকুমাকে জেলায় রুপান্তরিত করা হয় । প্রথম জেলা প্রশাসক ছিলেন মোঃ শাফায়াত আলী । ১৯৭১ সনের ২৬শে মার্চ নড়াইল মহকুমার প্রশাসক জনাব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকীর নেতৃত্বে অধ্যাপক নূর মোহাম্মদ, জনাব আব্দুল হাই এবং অন্যান্যদের সহযোগিতায় নড়াইল ট্রেজারীর তালা ভেঙ্গে অস্ত্র নিয়ে যশোর সেনানিবাস আক্রমণের মধ্যে দিয়ে এ জেলার মানুষের মুক্তি সংগ্রাম শুরু হয়। অগণিত মুক্তিযোদ্ধার রক্ত এবং অনেক অত্যাচারিত, লাঞ্চিত মা-বোনদের অশ্রু ও সংগ্রামের ফলে ১৯৭১ সনের ১০ ডিসেম্বর নড়াইল হানাদার মুক্ত হয়।

মহান মুক্তিযুদ্ধে নড়াইল জেলার বিশেষ অবদান রয়েছে। নড়াইল জেলা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুক্তিযোদ্ধা অধ্যুষিত জেলা। এ জেলা হতে প্রায় ২০০০ জন মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেছে। দেশের ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠের মধ্যে একজন মরহুম ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ নড়াইলের কৃতি সন্তান। মুক্তিযুদ্ধকালীন পাক বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে শাহাদাৎ বরণকারীর সংখ্যাও একেবারে কম নয়। পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক চিত্রা নদীর পাড়ে লঞ্চঘাটের পল্টুনের উপর ২৮০০ লোককে নৃশংসভাবে হয়।

27/11/2024

সবজি ও ফুলের যশোর:

নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া আর মিষ্টি পানির জন্য যশোরে সবজি ও ফুল ভালো জন্মে। এ কারনে এ জেলাতে বানিজ্যিক ভাবে সবজি ও ফুলের চাষ ব্যাপক বিস্তার লাভ করেছে। জেলার ১৪৩৫০হেঃ জমিতে সবজির মোট ফলন হয় ৩,২১,৯০৩ মেঃ টন। এসব সবজির মধ্যে আছে ফুল কপি, বাঁধাকপি, পালংশাক, লালশাক, সবুজ মাক, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, বেগুন, চাল কুমড়া, টমেটো, মুলা, বরবটি, ডাটা, পুঁইশাক, ঢেঁড়শ, শিম, চিচিংগা, ঝিংগা, করলা, উচ্ছে, গাজর, শালগম, ওলকটি, বাটিশাক, ক্ষিরাই, পেঁপে, কাচকলা, বিচিকলা, মানকচু, মেটে আলু, লতিরাজ, পানিকচু, ও বাংশী। এছাড়া ৫৪২.৫ হেক্টর জমিতে মোট উৎপাদিত ফুলের সংখ্যা ১২০,২১,৪৭,৯৫৪ যার মধ্যে আছে রজনীগন্ধা, গোলাপ, গ্লাডিওলাস, গাঁদা, জারবেরা, ডালিয়া, কচমচ, থোজা ইত্যাদি। যশোরের এই সবজি ও ফুলের উৎপাদন দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানী হচ্ছে।
উল্লেখ্য যশোরের গোয়াদখালি ফলের জন্য বিখ্যাত

26/11/2024

খেজুরের রস ভান্ডার, যশোর

ঋতু বৈচিত্রের বাংলাদেশে শীত যেন অসে খেজুরের রস আর শীতের পিঠার বার্তা নিয়ে। আর এই শীতকে উপভোগ করতে যশোরের খেজুরের রস ও গুড়ের বিকল্প নেই। খেজুর এর রস ভান্ডার যশোরে রয়েছে ৪৬২৯৩০ টি খেজুর গাছ, যার প্রতিটিতে গাছি শীতের শুরুতেই বাড় ঝুলিয়ে দেয়। শীত কালীন এ চিত্র যেন গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যকে আরো সমৃদ্ধ করে। ৫৯৯.২০ হেক্টর জমির খেজুর গাছে আনুমানিক ২৪১২৬২৫০ কেজি রস আহরিত হয় যা থেকে উৎপাদিত গুড়ের পরিমান ৩৮,০০,২০০ কেজি। যশোরের রসের স্বাদ যেমন সুমিষ্ট তেমনি এর তৈরী গুড় ও স্বাদে গন্ধে অতুলনীয়। তাই যশোর যেন খেজুরের রস ভান্ডার হিসেবেই সর্বাধিক পরিচিত। ゚viralfbreelsfypシ゚viral

25/11/2024

শিক্ষায় যশোর

মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম উপাদান হচ্ছে শিক্ষা। যশোরে শিক্ষার বিকাশ ও উৎকর্ষ সাধন সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই শুরু হয়েছে। দেড়শত বছরের ও বেশী সময় ধরে এ উন্নয়নের ধারা প্রবহমান। তার পূর্বে সুলতানী ও মোঘল আমলে এ অঞ্চলে মুসলমান ও হিন্দুদের জন্য উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল যথাক্রমে মাদ্রাসা ও টোল। উচ্চ ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিরাই নিজ নিজ প্রচেষ্টায় মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করে পরিচালনা করতেন। মাদ্রাসা শিক্ষার মাধ্যম ছিল সংস্কৃত। কিন্তু সরকারী চাকুরীর সুবিধার্থে হিন্দু ছাত্ররা ও মাদ্রাসায় মাদ্রাসায় শিক্ষা গ্রহন করত। ঊনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে বৃটিশ পরিবর্তিত সামাজিক ব্যবস্থায় এ শিক্ষা ব্যবস্থা অচল বলে প্রতিয়মান হয়, ফলে গড়ে ওঠে পাশ্চাত্য ভাবধারায় আধুনিক স্কুল কলেজ। এ উপমহাদেশে যে প্রথম চারটি স্কুল প্রতিষ্ঠা হয় তার মধ্যে যশোর জেলা স্কুল অন্যতম, এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৩৮ সালে। ১৩২ জন শিক্ষার্থী নিয়ে স্থানীয় জমিদার পত্নী ক্যাত্যারিনীর কাছারীতে এর কার্যক্রম শুরু হয়। তখন এর নাম ছিল “যশোর সরকারী মডেল স্কুল”। এছাড়া রয়েছে সম্মিলনী ইন্সটিটিউট, মুনসী মেহেরুল্লাহ একাডেমী, বসুনদিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়, জংগল বাধাল মাধ্যমিক বিদ্যালয়( মোমেন গালার্স স্কুল), মধুসূদন তারা প্রসন্ন উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, দাউদ পাবলিক স্কুল, ছাতিয়ানতলা চুড়ামনকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ আরো অনেক। এ সকল বিদ্যালয়ে একই শিক্ষাক্রম চালুর প্রয়োজনে বৃহত্তর যশোর জেলায় ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৩ সালের এক সরকারী আদেশের মাধ্যমে ১৯৬৩ সালে অক্টোবর মাসে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোর প্রতিষ্ঠিত হয়। উচ্চ শিক্ষার জন্য যশোরে রয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ, সিটি কলেজ, সরকারী এম,এম কলেজ, নওয়াপাড়া কলেজ, শহীদ মসিউর রহমান ডিগ্রী কলেজ, বি,এ,এফ শাহীন কলেজ উল্লোখযোগ্য। যশোরের শিক্ষা বিস্তাবে যে সব ব্যক্তির অবদান রয়েছে তাঁদের মধ্যে ডঃ মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, সতীশ চন্দ্র নাথ, মোঃ আব্দুল রউফ, মোঃ মোবারক আলী, আনসারী, অধ্যক্ষ মুহম্মদ আব্দুল হাই, অধ্যক্ষ মোঃ মোখলেসুর রহমান, মোলভী মোঃ আককাচ আলী, প্রবোধ কুমার মিত্র, মনোয়ার খাতুন, ক্যাপ্টেন করিম উল্লেখযোগ্য।
এছাড়াও যশোরের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে প্রচুর স্কুল কলেজ মাদ্রাসা মসজিদ।

I've just reached 300 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏...
24/11/2024

I've just reached 300 followers! Thank you for continuing support. I could never have made it without each one of you. 🙏🤗🎉

23/11/2024

যশোরের কালেক্টরেট ভবনঃ

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাথে যশোর কালেক্টরেটের নাম ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে আছে। যশোর কালেক্টরেট স্থাপিত হয় ১৭৮৬ সালে। ১৭৮১ সালে জেলা ঘোষনার পর প্রথম Mr. Tilman Henckell (1781-1789) জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট কালেক্টরেটের দায়িত্ব পান। যশোর কালেক্টরেট নিজস্ব ভবন তৈরী হয় ১৮০১ সালে। কালেক্টরেট ভবনটি দড়াটানা, যশোর এ অবস্থিত। এটি শহরের প্রাচীনতম স্থাপনা গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি। এই ভবনের সাথে জড়িয়ে আছে বাংলাদেশের ২০০ বছরের ইতিকথা। ভবনটি বর্তমানে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। বর্তমান ভবনের একতলা স্থাপিত হয় ১৮৮৫ সালে এবং দোতলা নির্মিত হয় ১৯৮২ সালে। গবেষকরা রেকর্ড রুমে পেতে পারেন সিপাহী বিদ্রোহ ও নীল বিদ্রোহের নথি ও নজির তূল্য মামলা।

প্রতিদিন অনেক ভ্রমন পিপাসু ভবনটি দেখার জন্য ভিড় করে। আপনিও চাইলে এই ভবনটি দেখতে আসতে পারেন।

22/11/2024

যশোরের ঐহিত্য



¨সাতক্ষীরা হাউজ-জেলা প্রশাসকের বাংলো, যশোর

¨কালেক্টরেট ভবন, দড়াটানা, যশোর

¨যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, উপশহর, যশোর

¨মারকাজ মসজিদ, উপশহর, যশোর

¨শতাব্দী প্রাচীন যশোর পৌরসভা, লালদীঘি পুকুর পাড়

¨রামনারায়ন পাবলিক লাইব্রেরী,

¨নক্সী কাঁথা ও যশোর স্টীচ

¨যশোর ইন্সটিটিউট পাবলিক লাইব্রেরী, টাউন হল ময়দান সংলগ্ন

¨খেজুরের গুড়সহ রসের পিঠা, পায়েশ এ জনপদের মিষ্ঠান্ন ঐতিহ্য

¨যশোরের কই মাছ



মাইকেল মধুসূদন দত্ত

অনুভূতি ও চিন্তার অপূর্ব বাস্তবায়নের নবরূপকার মাইকেল মধুসূদন দত্ত এবং বাংলা সাহিত্য ও যেন একই বৃন্তে ফুটে থাকা দু’টি ফুল। সাহিত্যের গতানুগতিক আদর্শ উৎখাত করে নতুন আদর্শ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যকে বিশ্বের দরবাবে মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত করেন মাইকেল মধুসূদন দত্ত । নাতিদীর্ঘ জীবনের ভেতর মাইকেল মধুসূদন দত্ত যে আত্মপ্রত্যয় ও আত্মদ্রোহের ছাপ বাংলা সাহিত্যে রেখে গেছেন তা অসাধারণ এবং অবিস্মরণীয়।

বাংলা সাহিত্যের আধুনিকতার আলোকবর্তিকা মাইকেল ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি শনিবার যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ী গ্রামে এক ধনাঢ্য পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ছন্দের নানা মাত্রিক পরীক্ষা মিল-বিন্যাস অমিলতা ও যতি স্বাধীনতা দিয়ে মাইকেল বাংলা কবিতার সীমানাকে বহুদূর প্রসারিত করেছে। বাংলা সাহিত্যকে এতদিন যে লোহার বেড়ীর মত পয়ার শিকল পরিয়ে রাখা হয়েছিল-সোনার কাঠির স্পর্শে মধুসূদন নিদ্রিত রাজকন্যার ঘুম ভাঙ্গালেন। সাহিত্যে শর্মিষ্ঠা, পদ্মাবতী, বুড় সালিকের ঘাড়ে রোঁ, কৃষ্ণকুমারী, একেই কি বলে সভ্যতা, তিলোত্তমা সম্ভব, মেঘনাদ বধ কাব্য, ব্রজাঙ্গঁনা কাব্য, বীরাঙ্গনা কাব্য তাঁর অনবদ্য অবদান। তাঁর লেখা বাংলা সাহিত্যকে দিয়েছে আলাদা রূপমাধুর্য যা বাঙালিকে নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে। বাংলা সাহিত্যের এ ক্ষণজন্মা পুরুষ মৃত্যু বরণ করেন ১৮৭৩ সালের ২৯ জুন, রবিবার।

যশোর জেলা আরও ঐতিহ্য ইতিহাস পরবর্তী পার্টগুলোতে প্রকাশিত হবে।

20/11/2024

খুলনা জেলার পুরাকীর্তি :

খুলনা জেলায় হিন্দু, বৌদ্ধ ও মুসলিম আমলের অনেক পুরাকীর্তি ছিল। কালের বিবর্তনে অনেক কীর্তি বিলুপ্ত হয়ে গেছে। হিন্দু কীর্তির মধ্যে রয়েছে- নগরীর মহেশ্বরপাশার জোড়া মন্দির, যাতার দোল, পাইকগাছা উপজেলার কপিলেশ্বরী মন্দির, রূপসা উপজেলার পিঠাভোগ গ্রামে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পুত্র পুরুষের বাড়ি ও ফুলতলা উপজেলার দক্ষিণ ডিহি গ্রামে বিশ্বকবির শ্বশুর বাড়ি প্রভৃতি। কপিলমুনিতে এক সময় অনেক বৌদ্ধ আশ্রম ছিল। এখন তা আর নেই। মুসলিম পুরাকীর্তির মধ্যে আছে- কয়রা উপজেলার মসজিদ কুঁড়ের মসজিদ, বুড়ো খাঁ, ফতে খাঁর মাজার, মদীনাবাদের প্রাচীন কবর। ডুমুরিয়া উপজেলার আরস নগরের মসজিদ, মাগুরা ঘোনার ছালামত খাঁ মাজার, চিংড়ার মসজিদ। ফুলতলা উপজেলার মিছরী দেওয়ান শাহের মাজার, মুক্তেশ্বরী গ্রামের দীঘি, পাইকগাছা উপজেলার সরল খাঁর দীঘি। তাছাড়া খুলনা মহানগরীর পাশে রয়েছে বুড়ো মৌলভীর দর্গা। আরো আছে সুফি খাঁর গড়, খাজা ডাঙ্গার প্রাচীন কবর, মহারাজপুরের কীর্তি, শাকবাড়ের লবণের কারখানা, আলাইপুরের মসজিদ, গোরা ডাকাতের বাড়ি প্রভৃতি।

আমি যতটুকু পেরেছি ততটুকু বর্ণনা করেছি, এছাড়াও আরো অনেক পুরাকীর্তি খুলনা জেলায় আছে।

20/11/2024

খুলনার শিল্পকলকারখানা :

উন্নত সড়ক, নৌ ও রেল যোগাযোগের কারণে গত শতাব্দীর ৫০'এর দশকে খুলনায় একের পর এক শিল্প কলকারখানা গড়ে উঠতে থাকে। ১৯৫৪ সাল থেকে ১৯৭১ সালের মধ্যে মাত্র ১৭ বছরে দৌলতপুর জুট মিল্স লিঃ, প্লাটিনাম জুবিলী জুট মিল্স লিঃ, ষ্টার জুট মিল্স লিঃ, ক্রিসেন্ট জুট মিল্স লিঃ, পিপলস জুট মিল্স লিঃ, এ্যাজাক্স জুট মিল্স লিঃ, সোনালী জুট মিল্স লিঃ, মহসিন জুট মিল্স লিঃ, আলীম জুট মিল্স লিঃ, ইষ্টার্ণ জুট মিল্স লিঃ ও আফিল জুট মিল্স লিঃ, নিউজপ্রিন্ট মিল্স, হার্ডবোর্ড মিল্স, কেবল ফাক্টরি, টেক্সটাইল মিল্স, দাদা ম্যাচ ফ্যাক্টরি, শিপইয়ার্ড, ডকইয়ার্ড, জুট বেলিং প্রেসসহ সরকারি বেসরকারি বহু শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে। এছাড়া স্বাধীনতার পর সাদা সোনা চিংড়ি ও সাধা মাছ চাষের ফলে খুলনাতে গড়ে উঠেছে অর্ধ শতাধিক মাছ কোম্পানি। এসব শিল্প কলকারখানায় হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। তবে গত শতকের ৮০'র দশকে সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসানের কবলে পড়তে থাকে। এক পর্যায়ে নিউজপ্রিন্ট মিল্স, দৌলতপুর জুটমিলসহ বেশ কয়েকটি ভারী শিল্প কারখানা বন্ধ হয়ে যায়। এতে খুলনার ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা নেমে আসে। তবে শিল্প নগরী খুলনা আবারো ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে বেসরকারি উদ্যোগে গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি জুটমিলসহ শিল্প প্রতিষ্ঠান সুপার জুট মিল, আইয়ান জুট মিল,এছাড়াও এশিয়ার সর্ববৃহৎ চামড়ার মিল সুপার এক্স লেদার ফুলতলা উপজেলার উত্তরডিহি গ্রামে অবস্থিত। খুলনা শিপইয়ার্ড লোকসান কাটিয়ে উঠে এখন লাভ করছে। ইতিমধ্যে এখানকার তৈরি যুদ্ধ জাহাজ বাংলাদেশ নৌ বাহিনী ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এছাড়া জাহাজ রফতানির জন্য বিদেশের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে খুলনা শিপইয়ার্ড। এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি এখন দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে।

Address

Cox's Bazar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nature & Beauty posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share