News Coxtoday

News Coxtoday সত্য প্রকাশে অবিচল

আওয়ামীলীগ নেতা আনোয়ার গ্রেফতার।
31/01/2025

আওয়ামীলীগ নেতা আনোয়ার গ্রেফতার।

19/01/2025
চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মাদক কারবারির মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছেনউখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চে...
17/01/2025

চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মাদক কারবারির মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছেন

উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এম.গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে উখিয়ার এক সাংবাদিক নামধারী মাদক কারবারি সাইফুল ইসলাম বাবু কর্তৃক জঘন্য অপবাদ দিয়ে মিথ্যাচার করায় পালংখালী বাসির মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

এতে সংক্ষুদ্ধ অনেকেই নিজেদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে গণপ্রতিবাদ জানিয়েছেন সংবাদ মাধ্যমে।

পালংখালী ইউনিয়নের বিভিন্ন পেশার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মধ্যে ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুরুল আবছার সাজু,সেলিম আজাদ,জিয়াউল হক,তারেক,আবদূর রহিম,মো.রিয়াদ আবু,জসিম উদ্দিন,রহিম উল্লাহ,২ নং ওয়ার্ডের জালাল উদ্দিন,আজিজ উল্লাহ,জামাল উদ্দিন,৩ নং ওয়ার্ডের৷

মোজাফফর আহমদ সওদাগর মেম্বার,সোলতান আহমদ,বাহাদুর,৪নং ওয়ার্ডের সোলতান আহমদ,দুদু মিয়া,বোরহান উদ্দিন,৫নং ওয়ার্ডের ফরিদ আলম,মোহাম্মদ আলী,মোহাম্মদ ইব্রাহীম, ৬নং ওয়ার্ডের তোফাইল আহমদ মেম্বার,মো.শাহজাহান,ছালেহ আহমদ,৭নং ওয়ার্ডের ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ সেলিম, নুরুল হক মেম্বার,কামরুল ইসলাম,এতমিনানুল হক,একরাম,এনামুল হক,৮নং ওয়ার্ডের আব্দুল মাবুদ মেম্বার,রহমত উল্লাহ,কামাল হোসেন মেম্বার,৯নং ওয়ার্ডের যুবনেতা আনোয়ার কামাল,ক্রীড়াবিদ রুস্তম আলী ও মো.হানিফ প্রমুখ।

সহ শত-শত জনতা চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে তীব্র গণপ্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন।
তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন,গত কয়েকদিন ধরে গফুর মিয়া চৌধুরী নামের এক সাংবাদিক নামধারী মাদক কারবারি সেই কক্সবাজারের প্রবাল নিউজ নামে একটা পেইজে লাইভে চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে জঘন্য মিথ্যাচারে করছেন এবং যা মুখের ভাষা ব্যবহার করছেন মানহানিকর।

সংক্ষুদ্ধ জনতা জানান, সাইফুল ইসলাম নিজে একজন মাদক কারবারি তার বিরুদ্ধে কয়েকটি মাদক মামলা রয়েছে নিজেকে রক্ষা করার জন্য মহান পেশা কে বেচে নিয়ে শহরে বসে মাদক কারবার চালিয়ে যাচ্ছেন, যার মামলা নং সহ দেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার সদর থানার মামলা নং-৫২/৮৮৬, তারিখ- ১৮/০৮/২০১৯ ধারা- ৩৬(১) সারণির ১০(ক) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮, তাহারকে ৪০০ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট অবৈধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ পৌরসভাস্থ বাজারঘাটা মসজিদ মার্কেটের সামনে চলাচলের রাস্তার উপর হইতে কক্সবাজার সদর থানার এসআই মোঃ জহিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার করেন।
মোঃ সাইফুল ইসলাম বাবু (৩৯) পিতা-আব্দুর রহিম মাতা-মৃত নুর জাহান সাং-ধামনখালী,বালুখালী, পালংখালী, থানা- উখিয়া, জেলা-কক্সবাজার, বাংলাদেশ বর্তমান: টেকপাড়া, ০৪ নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা- কক্সবাজার সদর, জেলা -কক্সবাজার,

উখিয়া থানার মামলা নং-১৫, তারিখ- ১৫/০২/২০১৭ জি আর নং-৪৬/১৭, ধারা- ১৯(১) এর ৯(খ) ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,
২৯২৫ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট অবৈধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট, হাজিম্মার রাস্তার মাথা নামক স্থানে কক্সবাজার টেকনাফ মহাসড়কের রাস্তার উপর হইতে আটক করে ক. রাসেল মাহমুদ সিফাত(২৭), পিতা-নুরুল ইসলাম, স্থায়ী: ২নং ওয়ার্ড, গ্রাম- ধামানখালী, থানা- উখিয়া, জেলা -কক্সবাজার,খ. সাইফুল ইসলাম বাবুল (৩৭), পিতা-আব্দু রহিম, স্থায়ী: ধামনখালী, বালুখালী, থানা- উখিয়া, জেলা -কক্সবাজার,
সেই নিজে ভিডিও শিকার করছেন চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন চৌধুরীর প্রতিদ্বন্দ্বী তার মামা নির্বাচনের হার এখনো পর্যন্ত মেনে নিতে না পেরে হিংসার বসতি হয়া এখন ও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছেন
চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরীর বিরুদ্ধে জঘন্য মিথ্যাচার করে যাচ্ছেন সেই এবং তার আত্মীয় স্বজন।

তাতে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে উপস্থাপিত তথ্য সম্পুর্ন মিথ্যা অপবাদ বলে দাবী করেন গণপ্রতিবাদকারিরা।তারা বলেন,গফুর উদ্দিন চৌধুরী একজন সহজ-সরল মানুষ। একজন গরীব দরদী মানুষ। দিন মজুর, খেটে খাওয়া মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু।তার তুলনা কারো সাথে মিলেনা।তাকে বার-বার ষড়যন্ত্রের ফাঁদে ফেলা হয়েছে।জনগণের সেবা করতে গিয়ে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন। আমাদের জন্য জেল খেটেছেন।গফুর উদ্দিন চৌধুরীর উপর মানুষের দোয়া আছে,আল্লাহর রহমত আছে।সকল ষড়যন্ত্রের শৃংখল ভেঙে জনগণের কাতারে ফিরে আসেন।এই মুহুর্তে মাদক কারবারি সাইফুল এর নতুন ষড়যন্ত্রে পালংখালী বাসি সংক্ষুদ্ধ হয়েছেন।

পালংখালী বাসির মনে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। মাদক কারবারি সাইফুল কে চেয়ারম্যানের নিকট নি:শর্ত ক্ষমা চেয়ে আবারও একটি সংবাদ মাধ্যম ক্ষমা প্রার্থী পোস্ট দেওয়ার আহবান জানানো হয়।অন্যথায় এর ব্যতিক্রম হলে পালংখালী ইউনিয়ন বাসির পক্ষ থেকে মানহানি মামলা করে আইনী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানান।

এ বিষয়ে ইউপি’র চেয়ারম্যান এম.গফুর উদ্দিন ক্ষুদ্ধ কন্ঠে জানান,সেই একজন মাদক কারবারি হিসাবে পরিচিত এখন দেখি ভিডিওতে সেই সাংবাদিক পরিচয় দিয়েছে একজন মাদক কারবারি ও কয়েকটি মামলার আসামি কি করে মহান পেশার পরিচয় দিয়ে তার মামার আমার সাথে হারের তিক্ততা ভুলতে পারছে না।
আমি কক্সবাজার ও উখিয়া প্রেসক্লাব সাংবাদিক মহলের কাছে বিচার দিলাম।
আমি প্রতিকার চায়।

প্রতিবাদ"কারী
পালংখালী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ
৫ নং পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদ।

17/12/2024

কক্সবাজারে আদালত পাড়া থেকে ব্যবসায়ীকে অপহরণ!

কক্সবাজার আদালত পাড়া থেকে এক ব্যবসায়ীকে অপহরণের অভিযোগ উঠেছে। পরবর্তীতে আইনজীবীসহ প্রত্যক্ষদর্শীরা ব্যবসায়ীকে দুর্বৃত্তদের কবল থেকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। এ ঘটনায় মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকালে ভূক্তভোগি বাদী হয়ে অপহরণকারিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন। গেল ১৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে কক্সবাজার আদালত পাড়াস্থ মসজিদ মার্কেটের সামনে এ ঘটনাটি ঘটে। দুর্বৃত্তরা ভূক্তভোগির দায়ের করা একটি মামলায় অভিযুক্ত। বর্তমানে মামলাটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, মামলা প্রত্যাহার না করায় জনৈক ইউছুপ প্রকাশ মামুন তার ভাড়াটে দুবৃর্ত্ত দিয়ে ব্যবসায়ীকে হত্যার উদ্দেশ্যে অপহরণ করেন। ঘটনার শিকার ব্যবসায়ী আমানুল আমান (৪২) কক্সবাজার পৌরসভার বিজিবি ক্যাম্প এলাকার একেএম হাকিম আলীর ছেলে। তিনি ইকরা রিয়েল এষ্টেট এন্ড ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড নামের কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং জাতীয় ‘দৈনিক বসুন্ধরা’ পত্রিকার চট্টগ্রাম ব্যুরো চীফ হিসেবে কর্মরত আছেন।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানাগেছে, ঐদিন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী আমান প্রাতিষ্ঠানিক কাজে আইনজীবীর চেম্বারে যাওয়ার পথে আদালত পাড়ার মসজিদ মার্কেটের সামনে পৌঁছলে ইউছুপ প্রকাশ মামুন (৪০), মাহামদুল হক (৩০), মোঃ বেলাল (৩২), জয় পাল (২৬)সহ অজ্ঞাত আরও ৩ থেকে ৪জন দুবৃর্ত্ত তার গতিরোধ করে মামলা প্রত্যাহার না করার কারন জানতে চান। মামলায় হয়রাণির অজুহাত দেখিয়ে উল্টো ২ লাখ টাকা চাঁদাও দাবী করে দুর্বৃত্তরা।

চাঁদা দিতে ও মামলা প্রত্যাহারে অপরগতা প্রকাশ করলে দুর্বৃত্তরা ব্যবসায়ীকে এলোপাতাড়ী কিল, ঘুষি, লাথি মেরে এবং গলায় মাফলার পেছিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা চালায়। দুর্বৃত্তরা একপর্যায়ে তার ডান পেটে ছুরি তাক করে চোখের উপর মাফলার পেছিয়ে টানাহেঁচড়া করে সিএনজি গাড়ীতে তুলে নিয়ে শহরের কলাতলী মেরিন ড্রাইভে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থল থেকে তুলে নেওয়ার সময় প্রত্যক্ষদর্শীরা সিএনজির পিছু নিয়ে মেরিন ড্রাইভে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। দুর্বত্তরা ছেড়ে দেওয়ার পূর্বে ব্যবসায়ীর সর্বস্ব লুঠ করে পালিয়ে যায়।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আইনজীবী শাহাজান জানান, ঝুঁকি নিয়ে সন্ত্রাসীদের কবল থেকে আমরা ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছি। প্রত্যক্ষদর্শী শহরের খাজা মঞ্জিল এলাকার ইসহাকের ছেলে মোঃ ফোরকান, নুরপাড়ার মৃত নুরুল হক কণ্ট্রাক্টরের ছেলে তাজুল ইসলাম ভুট্টু, আদালতে আসা টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকার হাকিম আলীর ছেলে জিয়া উদ্দিন জিকুসহ অন্যরা ঘটনার বর্ণনা দেন।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী আমান দাবী করেন, দুর্বৃত্তরা তাকে মেরিন ড্রাইভের পাশে জঙ্গলে নিয়ে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল। থানায় বর্ণিত অভিযোগে এ ব্যবসায়ী জানান, অভিযুক্ত ইউছুপ প্রকাশ মামুন ইতোপূর্বে ৭০ শতাংশ জমি বিক্রয়ে বায়না হিসেবে তার কাছ থেকে কয়েক দফায় ৪২ লক্ষাধিক টাকা নিয়েছেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই জমির দখল তাকে বুঝিয়ে না দিয়ে এবং বাকী টাকা না নিয়ে ওমান প্রবাসী জনৈক নুর আহাম্মদকে প্রতারণামূলক রেজি: মূলে জায়গা বিক্রি করে দেন।

তাই প্রতারণার শিকার ব্যবসায়ী আমান অভিযুক্ত ইউছুপ প্রকাশ মামুনের বিরুদ্ধে প্রচলিত ভূমি আইনে কক্সবাজার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। উক্ত মামলা প্রত্যাহারে ব্যবসায়ীকে বিভিন্ন সময় ভয়ভীতি এবং গুম, খুনের হুমকি দিয়ে আসছিল এ দুর্বৃত্তরা। অভিযুক্ত মামুনের বিরুদ্ধে ইতোপূর্বে মাদক, অস্ত্র, সন্ত্রাসী কার্যক্রমসহ একাধিক মামলা রুজু রয়েছে। যেগুলো আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্তদের কাউকে মুঠোফোনে পাওয়া যাযনি। তবে এ বিষয়ে কক্সবাজার সদর থানার ওসি ইলিয়াস খান জানান, অভিযোগের বিষয়ে তদন্তপূর্বক আইগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পূর্ব জুমছড়ি ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের তাফসির মাহফিল অনুষ্ঠিতসামাজিক শান্তি শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ইসলামের বিকল্প নেই -ভিপি...
13/12/2024

পূর্ব জুমছড়ি ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের তাফসির মাহফিল অনুষ্ঠিত
সামাজিক শান্তি শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ইসলামের বিকল্প নেই -ভিপি বাহাদুর

নিজস্ব প্রতিবেদক::

রামুর পূর্ব জুমছড়ি ইসলামী সমাজ কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ২য় তম তাফসিরুল কোরান মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার রাত ১১টায় পূর্ব জুমছড়ি তাফসীর ময়দানে উক্ত মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সদর-রামু আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী ও সদর জামায়াত ইসলামীর নেতা শহীদুল আলম বাহাদুর। উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দ্যেশ্যে তিনি বলেন- সামাজিক শান্তি শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় ইসলামের কোনো বিকল্প নেই। অতএব ধর্ম বর্ণ নির্বেশেষে আমাদের সকলের উচিত ইসলামী অনুশাসন মেনে চলা।

প্রধান বক্তার বক্তব্যে বিশিষ্ট মুফাস্সিরে কোরান হাফেজ মাওলানা এমদাদুল হক সুলতানী বলেন- ইমান আমলের চর্চা মানব সমাজকে পরস্পরের প্রতি ভ্রাতৃত্ব বৃদ্ধি করে এবং মহান আল্লাহ তায়ালার নৈকট্য লাভের সুযোগ করে দেয়। কাজেই মুসলিমদের ইমান আমলের সাথে সাথে সহিহ আক্বিদা লালন করতে হবে।

মাওলানা সৈয়দ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত তাফসীরুল কোরান মাহফিলে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গর্জনিয়ার বিশিষ্ট সমাজ সেবক মরহুম হাজী ইসলামের পুত্র শাহীনুর রহমান শাহীন। এছাড়াও বিশেষ বক্তা হিসেবে বয়ান করেন মাওলানা আব্দুল জব্বার আল মামুন, মাওলানা রফিকুল ইসলাম আজাদী এবং মাওলানা আব্দুল মোমেন আল আজাদ।

উক্ত তাফসীরুল কোরান মাহফিলে সহস্রাধিক মুসল্লির পাশাপাশি পর্দার আড়ালে বিশেষ ব্যবস্থায় অসংখ্য মা বোনদের ওয়াজেনদের আলোচনা শোনার সুযোগ হয়েছে। পরিশেষে মাহফিলে উপস্থিত থেকে দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ প্রত্যাশী মুসল্লিদের মোবারকবাদ জানিয়েছেন মাহফিলের আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দ।

11/11/2024

কক্সবাজার জেলা ছাত্রদলের সভাপতি পদপ্রার্থী এম. রাশেদুল করিম রাশেদ এর নেতৃত্বে দেশ বিরুধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে মিছিল....

08/11/2024

ভিডিওতে করা মন্তব্য সম্পুর্ন মোক্তার হোসেনের ব্যাক্তিগত......

কক্সবাজার পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শাহাবুদ্দিন সিকদার যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেফতারপ্রেস বিজ্ঞপ্তি রবিবার( ২২ সেপ্ট...
22/09/2024

কক্সবাজার পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শাহাবুদ্দিন সিকদার যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার

প্রেস বিজ্ঞপ্তি

রবিবার( ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখ) সন্ধ্যা ০৭.৩০ ঘটিকায় গোপন সূত্রের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে ম্যাজিস্ট্রেট, র‍্যাব ও পুলিশ এর সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম কক্সবাজার পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের বিতর্কিত কাউন্সিলর শাহাবুদ্দিন শিকদারকে গ্রেফতারের জন্য জরুরি ভিত্তিতে গমন করে।

যৌথ বাহিনী কাউন্সিলর শাহাবুদ্দিনকে পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডস্থ আলীর জাঁহাল এলাকা হতে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। অতঃপর আলীর স্টেশনস্থ শাহাবুদ্দিনের দুটি বাড়ি যৌথ বাহিনীর উপস্থিতিতে তল্লাশি করা হয়। তল্লাশিতে তার বাড়িতে কোন আগ্নেয়াস্ত্র অথবা অবৈধ দ্রব্যাদির আলামত পাওয়া যায় নাই। জানা যায়, সে যৌথ বাহিনী পৌঁছানোর পূর্বেই সব সরিয়ে ফেলে।

তথ্য মতে, কাউন্সিলর শাহাবুদ্দিনের নামে হত‍্যাচেষ্টা, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, ভূমিদখল, অর্থ আত্মসাৎ এক জায়গাকে কয়েকবার বিক্রি করা সহ বেশ কয়েকটি সুনির্দিষ্ট মামলা ও শতাধিক অভিযোগ রয়েছে। উল্লেখ্য যে, শাহাবুদ্দিন গত ০৫ আগস্ট ২৪ এর আগে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করে এবং ০৫ আগস্ট ২৪ এর পরে তার বড় ভাই ইমরান শিকদার(বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত) এর ছত্রছায়ায় এলাকায় সন্ত্রাসী মূলক কার্যক্রম চালিয়ে যেতে থাকে।

উল্লেখ্য যে, শাহাবুদ্দিন সিকদার এর গ্রেপ্তারের খবর শুনে প্রায় শতাধিক লোক থানায় উপস্থিত হয়ে তার কঠোর বিচারের দাবিতে জনসমাগম করে। তার গ্রেফতারের পরে এলাকাবাসীর মাঝে বর্তমানে স্বস্তি বিরাজ করছে।যৌথ বাহিনীর উক্ত অভিযানে কোন হতায়াতের ঘটনা ঘটেনি।

কক্সবাজার সদরে ঝিলংজায় পাহাড় ধসে একই পরিবারের দুই কন্যা শিশুসহ তিন জন নিহতনিজস্ব প্রতিবেদকঃকক্সবাজার সদরের  ঝিলংজায় পাহ...
13/09/2024

কক্সবাজার সদরে ঝিলংজায় পাহাড় ধসে একই পরিবারের দুই কন্যা শিশুসহ তিন জন নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
কক্সবাজার সদরের ঝিলংজায় পাহাড় ধসে একই পরিবারের মা ও দুই কন্যা শিশুসহ তিন জন নিহত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ১২ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত ২ টার দিকে ঝিলংজার ২ ওয়ার্ডের দক্ষিণ ডিককুলে এলাকায় এই এঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, দক্ষিণ ডিককুলের মিজানুর রহমানের স্ত্রী আখি মনি (২৪) এবং তার দুই শিশু কন্যা মিহা জান্নাত নাঈমা(৫) ও লতিফা ইসলাম(১)।

নিহত আখি মনির শাশুড়ী জানান , রাতে ২ টা দিকে ভারী বৃষ্টি হওয়ার সময় মিজানের বাড়ির দিক থেকে একটি পাহাড় ধসের বিকট শব্দ শুনতে পায় তারা। পরে তারা গিয়ে দেখেন স্ব পরিবারে মাটিচাপা পড়েছে মিজান। তাৎক্ষণিকভাবে মিজানকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। পরে এলাকাবাসী ও দমকল বাহিনীর সহযোগিতায় উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে মিজানের স্ত্রী ও দুই শিশু মেয়ের মর'দেহ উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয় এলাকাবাসী জানান, মিজানের বাড়িটি পাহাড়ের পাদদেশে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া ভারী বৃষ্টিতে মাটি নরম হয়ে যায়। পরে মধ্যরাতে উপর থেকে পাহাড় ধসে তার বাড়িতে পড়ে।

সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রেস বিজ্ঞপ্তি: কক্সবাজার সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছ...
29/08/2024

সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

কক্সবাজার সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৯ আগস্ট বৃহস্পতিবার প্রেসক্লাবের নিজস্ব কার্যালয়ে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলমের সঞ্চালনায় প্রেসক্লাবের সভাপতি আরিফুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দু শুক্কুর। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম সিকদার, সহ-সভাপতি সায়েদ, অর্থ সম্পাদক জাফরুল ইসলাম রানা, সদস্য এডভোকেট মুজিবুল হক, শায়েক আহমেদ, ইকবাল চৌধুরী, মোঃ নুরুল ইসলাম, রমজান আলী, রাশেদুল আলম রাশেদ, মোঃ নোমান, ইয়াছিন আরাফাত প্রমুখ।

সভায় বক্তারা বলেন, দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সাংবাদিকদের অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে সাংবাদিকদের উপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।

বক্তারা আরো বলেন, কক্সবাজার সদর উপজেলায় সর্বপ্রথম আমাদের প্রেসক্লাব গঠিত হয়। সাংবাদিকতা ও রাজনীতিকে একসাথে মিশিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী মহল প্রেসক্লাবের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সদর উপজেলা প্রেসক্লাব নিয়ে কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র করলে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে জানান নেতৃবৃন্দ।

ব্যাঙের রাজাসুকুমার রায়রাজবাড়িতে যাবার যে পথ, সেই পথের ধারে প্রকাণ্ড দেয়াল, সেই দেয়ালের পাশে ব্যাঙেদের পুকুর। সোনাব্য...
11/08/2024

ব্যাঙের রাজা

সুকুমার রায়

রাজবাড়িতে যাবার যে পথ, সেই পথের ধারে প্রকাণ্ড দেয়াল, সেই দেয়ালের পাশে ব্যাঙেদের পুকুর। সোনাব্যাঙ, কোলাব্যাঙ, গেছোব্যাঙ, মেঠোব্যাঙ—সকলেরই বাড়ি সেই পুকুরের ধারে। ব্যাঙেদের সর্দার যে বুড়ো ব্যাঙ, সে থাকে দেয়ালের ধারে, একটা মরা গাছের ফাটলের মধ্যে, আর ভোর হলে সবাইকে ডাক দিয়ে জাগায়—“আয় আয় আয়—গ্যাঁক্‌ গ্যাঁক্‌ গ্যাঁক্‌—দেখ দেখ দেখ—ব্যাঙ ব্যাঙ ব্যাঙ—ব্যাঙাচি।” এই বলে সে অহংকারে গাল ফুলিয়ে জলের মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে পড়ে, আর ব্যাঙগুলো সব “যাই যাই যাই—থাক থাক থাক” ব’লে, ঘুম ভেঙে মুখ ধুয়ে দাঁত মেজে, পুকুরপারের সভায় বসে।

একদিন হয়েছে কি, সর্দার ব্যাঙ ফুর্তির চোটে লাফ দিয়েছে উলটোমুখে ডিগবাজি খেয়ে—আর পড়বি তো পড়, এক্কেবারে দেয়াল টপকে রাজপথের মধ্যিখানে। রাজা তখন সভায় চলেছেন, সিপাইশান্ত্রী লোকলস্কর দলবল সব সঙ্গে চলছে। মোটা মোটা সব নাগরাই জুতো, খটমট ঘ্যাঁচম্যাঁচ করে ব্যাঙ বুড়োর মাথার ওপর দিয়ে ডাইনে বাঁয়ে সামনে পিছে এমনি রোখ করে চলতে লেগেছে, যে ভয়ে ব্যাঙের প্রাণ তো যায় যায়! হঠাৎ কোত্থেকে কার একটা লাঠি না ছাতা না কিসের গুঁতো এসে এমনি ধাঁই করে ব্যাঙের গায়ে লেগেছে যে সে বেচারা ঠিকরে গিয়ে পথের ধারে ঘাসের ওপর চিৎপাত হয়ে পড়েছে।

 ব্যাঙ বুড়োর খুব লেগেছিল, কিন্তু হাতও ভাঙে নি, পাও ভাঙে নি, সে আস্তে আস্তে উঠে বসল—আর চারিদিকে তাকিয়ে, দেয়ালের গায়ে একটা ফাটল দেখে, তাড়াতাড়ি তার মধ্যে ঢুকে পড়ল। সেখান থেকে খুব সাবধানে মুখ বার করে সে চেয়ে দেখল, মাথায়-মুকুট রঙিন-পোশাক রাজা, আলো ঝলমল চতুর্দোলায় চড়ে সভায় যাচ্ছেন। লোকেরা সব “রাজা, রাজা” বলে নমস্কার করছে, নাচছে, গাইছে আর ছুটোছুটি করছে। আর রাজামশাই চতুর্দোলায় বসে খুশি হয়ে, এর দিকে তাকাচ্ছেন, ওর দিকে তাকাচ্ছেন, আর কেবলি হাসছেন। তাই দেখে ব্যাঙের বড় ভালো লাগল, সেও দু হাত তুলে নমস্কার করতে লাগল আর বলতে লাগল, “রাজা রাজা রাজা—রাজা রাজা রাজা!” তার মনে হল রাজামশাই ঠিক যেন তার দিকে তাকিয়ে ফিক করে হেসে ফেললেন! ব্যাঙ তখন কাঁদ-কাঁদ হয়ে নিশবাস ফেলে ভাবল, ‘আহা! আমাদের যদি একটা রাজা থাকত!’

তারপর ঘরে ঘরে পথ খুঁজে খুঁজে ব্যাঙ যখন বাসায় ফিরল, তখন প্রায় সন্ধ্যা হয়ে এসেছে। সবাই বলল, “সর্দার বুড়ো, সর্দার বুড়ো সারাদিন তুমি কোথায় ছিলে? আমরা যে কত ডাকলাম, কত খুঁজলাম, তুমি তো কই সাড়াও দিলে না।” সর্দার বলল—“চোপ্‌ চোপ্‌ চোপ্‌ রাও! রাজা দেখতে গিয়েছিলাম।” তাই শুনে ব্যাঙেরা সব এক সঙ্গে “রাজা কে ভাই?” “রাজা কে ভাই?” “রাজা কে ভাই?” বলে চেঁচিয়ে উঠল। বুড়ো তখন গাল ফুলিয়ে, বুক ফুলিয়ে দুচোখ বুজে, দুহাত তুলে লাফিয়ে বলল, “রাজা হচ্ছে এই এত্তো বড়ো উঁচু, আর ধবধবে সাদা আর ঝক্‌ঝকে আলোর মতো—আর তাকে দেখলেই সবাই মিলে ডাকতে থাকে—“রাজা রাজা রাজা রাজা।” তাই শুনে ব্যাঙেরা সবাই বলতে লাগল, “আহা! আহা! আমাদের যদি একটা রাজা, থাকত!” তাদের যে রাজা নেই এই কথা ভাবতে ভাবতে তাদের চোখ দিয়ে ঝর ঝর করে জল পড়তে লাগল। বুড়ো ব্যাঙ বলল, “ভাই সকল, এসো আমরা রাজার জন্য দরখাস্ত করি।” তখন সবাই মিলে গোল হয়ে বসে, আকাশের দিকে চোখ তুলে, নানান সুরে ডাকতে লাগল—“রাজা রাজা রাজা রাজা—রাজা রাজা রাজা রাজা—রাজা চাই রাজা চাই—রাজা চাই রাজা চাই।”

ব্যাঙ পাকুরের ব্যাঙ-দেবতা—যিনি বাদলা দিনে বর্ষা মেঘের ঝাঁঝরি দিয়ে পুকুর ভরে জল ঢালেন—তিনি তখন আকাশতলায় চাদর মেলে ঘুমোচ্ছিলেন। হঠাৎ ব্যাঙেদের চিৎকারে তাঁর ঘুম ভাঙল। তিনি চারদিকে তাকিয়ে বললেন, “বৃষ্টিও নেই, বাদলাও নেই, মেঘের কোন চিহ্নও নেই, বাছারা সব চেঁচাও কেন” ব্যাঙেরা বলল, “আমাদের রাজা নেই, রাজা চাই।” দেবতা বললেন, “এই নে রাজা।” বলে মরা গাছের একখানা ডাল ভেঙে তাদের সামনে ফেলে দিলেন।

ভাঙা ডাল পাকুরপাড়ে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে রইল—তার মাথার ওপর মস্ত মস্ত ব্যাঙের ছাতা জোছ্‌নায় চকচক করতে লাগল। তাই দেখে ব্যাঙেদের ফুর্তি আর ধরে না। তারা গোল হয়ে ঘিরে বসে মনের সুখে গাল ফুলিয়ে গাইতে লাগল—“রাজা রাজা রাজা রাজা—রাজা রাজা রাজা রাজা—”

 এমনি করে দুদিন যায়, দশদিন যায়, শেষটায় একদিন সর্দার ব্যাঙের গিন্নি বললেন, “ছাই রাজা! কর্তা যে সেদিন রাজা দেখলেন, এর চেয়ে সে অনেক ভালো। এ রাজা নড়েও না চড়েও না, এদিকেও দেখে না ওদিকেও দেখে না—ছাই রাজা! তাই শুনে সবাই বলল, “ছাই রাজা! ছাই রাজা!—নড়েও না চড়েও না, দেখেও না শোনেও না—ছাই রাজা!” তখন আবার বুড়ো ব্যাঙ গাছের উপর চড়ে বলল, “ভাই সকল এসো আমরা দরখাস্ত করি—আমাদের ভালো রাজা চাই।” আবার সবাই গোল হয়ে বসে আকাশপানে চোখ তাকিয়ে নানান সুরে ডাকতে লাগল—“রাজা চাই! রাজা চাই! ভালো রাজা—নতুন রাজা।” তাই শুনে ব্যাঙ দেবতা জেগে বললেন, “ব্যাপারখানা কি? এই তো সেদিন তোদের রাজা দিলাম, এর মধ্যে আবার নতুন কি হল?” ব্যাঙেরা বলল, “ও রাজা ছাই রাজা! ও রাজা বিশ্রী রাজা—ও রাজা নড়েও না চড়েও না—ও রাজা চাই না চাই না চাই না চাই না চাই না চাই না—” ব্যাঙ দেবতা বললেন, “থাম্‌ তোরা থাম্‌—নতুন রাজা দিচ্ছি।” এই ব’লে, একটা বককে সেই পুকুরের ধারে নামিয়ে দিয়ে তিনি বললেন, “এই নে তোদের নতুন রাজা।”

তাই না দেখে, ব্যাঙেরা সব অবাক হয়ে বলতে লাগল, “বাপ রে বাপ! কি প্রকাণ্ড রাজা চক্‌চকে ঝক্‌ঝকে ধব্‌ধবে সাদা! ভালো রাজা! সুন্দর রাজা! রাজা রাজা রাজা রাজা।” বকের তখন খিদে ছিল না, মাছ খেয়ে পেট ভরা ছিল, তাই সে কিছু বলল না; খালি চোখ মিটমিট করে একবার এদিকে তাকাল, একবার ওদিকে তাকাল, তারপর এক পা তুলে চুপচাপ করে দাঁড়িয়ে রইল। তাই দেখে ব্যাঙেদের উৎসাহ আর ধরে না, তারা প্রাণ খুলে গলা ছেড়ে গাইতে লাগল। সকাল গেল, দুপুর গেল, বিকেল হল, সন্ধে হল—তারপর ঘুটঘুটে অন্ধকার রাত্রি এল—তখন ব্যাঙেদের গান গাওয়া বন্ধ হল।

তার পরের দিন সকালবেলায় উঠে যেমনি তারা গান ধরেছে, অমনি বক রাজা এসে একটা গোব্‌দামতন মোটা ব্যাঙকে টপাস্‌ করে মুখের মধ্যে পুরে দিয়েছে! তাই দেখে ব্যাঙেরা সব হঠাৎ কেমন মুষড়ে গেল—তাদের ‘রাজা রাজা' গান একেবারে পাঁচ সুর নেমে গেল। বকরাজা ব্যাঙটিকে দিয়ে জলযোগ করে একটি ঠ্যাঙ মুড়ে ধ্যান করতে লাগলেন।

এমনি করে এক-এক বেলায় এক-একটি ব্যাঙ বকরাজার পেটের মধ্যে যায়। ব্যাঙ মহলে হৈ চৈ লেগে গেল। সবাই মিলে সভায় ব’সে যুক্তি করে বলল, “এটা বড় অন্যায় হচ্ছে। রাজাকে বুঝিয়ে বলা দরকার, সে হল আমাদের রাজা, সে এমন করলে আমরা পালাই কোথা?” কিন্তু বুঝিয়ে বলবে কে? সর্দার গিন্নি বললেন, “তার জন্য ভাবছিস কেন? এতে আর মুশকিল কিসের? এই দেখ না, আমিই গিয়ে বলে আসছি।”

সর্দার গিন্নি বকরাজার পায়ের সামনে গ্যাঁট হয়ে বসে, হাতমুখ নেড়ে কড়কড়ে গলায় বলতে লাগলেন, “ও রাজা, তোর ভাগ্যি ভালো, তুই আমাদের রাজা হলি। তোর চোখ ভালো, মুখ ভালো, ঝক্‌ঝকে রঙ ভালো, তোর এক পা-ও ভালো, দুই পা-ও ভালো, কেবল ঐটি তোর ভালো নয়—তুই আমাদের খাস কেন? শামুক আছে শামুক খা না, পোকা-মাকড় প্রজাপতি তাও তো তুই খেতে পারিস। রাজা হয়ে আমাদের খেতে চাস? ছ্যা ছ্যা ছ্যা ছ্যা—রাম রাম রাম রাম—অমন আর কক্ষনো করিস নে।” বক দেখলে তার পায়ের কাছে দিব্যি একটা নাদুস্‌ননুদুস্‌ ব্যাঙ, তার নরম নরম গোলগাল চেহারা! টপ করে বকরাজার জিভ দিয়ে এক ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়ল আর খপ্ করে সর্দার গিন্নি তার মুখের মধ্যে মিলিয়ে গেলেন!

ব্যাঙেদের মুখে আর কথাটি নেই। সবাই তাড়াতাড়ি চট্‌পট্ সরে বসে বড়বড় হাঁ করে তাকিয়ে রইল। পরে সর্দার ব্যাঙ রুমাল দিয়ে চোখ মুছে বলল, “পাজি রাজা! লক্ষ্মীছাড়া দুষ্টু রাজা!” তাই শুনে সবাই এক সঙ্গে আকাশ ফাটিয়ে চোঁচাতে লাগল, “পাজি রাজা! দুষ্টু রাজা!—চাই না চাই না চাই না চাই না—রাজা চাই না, রাজা চাই না।”

ব্যাঙ দেবতা জেগে বললেন, “দূর ছাই! আবার কি হল?” ব্যাঙেরা বলল, “বাপ রে বাপ্! বাপ রে বাপ্! কি দুষ্টু রাজা! নিয়ে যাও, নিয়ে যাও, নিয়ে যাও!”

তখন ব্যাঙ দেবতা হুশ্ করে তাড়া দিতেই বকরাজা পাখা মেলে উড়ে পালাল। আর ব্যাঙেরা সব বাসায় গিয়ে বলতে লাগল, “গ্যাঁক্ গ্যাঁক্ গ্যাঁক্—বাপ্ বাপ্ বাপ্—ছ্যা ছ্যা ছা—রাজাটাজা আর কক্ষনো চাইব না।”

08/08/2024

সীমান্তবর্তী জেলা ও রাজধানীসহ সকল বিভাগীয় শহরে ডাকাতি অথবা জননিরাপত্তা হানিকর কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে বিজিবির সহায়তার জন্য নিম্নে প্রদত্ত মোবাইল নাম্বার সমূহে যোগাযোগ করুন:

ক। বিভাগীয় শহর সমূহ:

বিভাগ : ঢাকা
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769600555
বিকল্প নাম্বার: 01889600555

বিভাগ : বরিশাল এবং খুলনা
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769604609
বিকল্প নাম্বার: 01769 604009

বিভাগ : রাজশাহী
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769602114
বিকল্প নাম্বার: 01769602119

বিভাগ : রংপুর
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769 602314
বিকল্প নাম্বার: 01769602319

বিভাগ : ময়মনসিংহ
কন্টাক্ট নাম্বার: 01669613381

বিভাগ : চট্টগ্রাম
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769601609
বিকল্প নাম্বার: 01769601613

বিভাগ : সিলেট
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769613074
বিকল্প নাম্বার: 01669613080

খ । সীমান্তবর্তী জেলা সমূহ:

জেলা : সাতক্ষীরা
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769604129
বিকল্প নাম্বার: 01769604139

জেলা : যশোর
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769 917914
বিকল্প নাম্বার: 01769917915

জেলা : চুয়াডাঙ্গা এবং মেহেরপুর
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769 604210
বিকল্প নাম্বার: 01769604219

জেলা : কুষ্টিয়া
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769614273
বিকল্প নাম্বার: 01769614257

জেলা : ঝিনাইদহ
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769 604230
বিকল্প নাম্বার: 01769 604239

জেলা : নওগাঁ
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769616666
বিকল্প নাম্বার: 01769616600

জেলা : চাঁপাইনবাবগঞ্জ
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769602129
বিকল্প নাম্বার: 01769616734

জেলা : জয়পুরহাট
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769612345
বিকল্প নাম্বার: 01769612346

জেলা : দিনাজপুর
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769602214
বিকল্প নাম্বার: 01769602229

জেলা : পঞ্চগড়
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769617170
বিকল্প নাম্বার: 01769602429

জেলা : ঠাকুরগাঁও
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769602419
বিকল্প নাম্বার: 01769612592

জেলা : নীলফামারী
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769612655
বিকল্প নাম্বার: 01769612629

জেলা : লালমনিরহাট
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769617037
বিকল্প নাম্বার: 01769602339

জেলা : কুড়িগ্রাম
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769602324
বিকল্প নাম্বার: 01769602329

জেলা : নেত্রকোণা
কন্টাক্ট নাম্বার: 01669613440

জেলা : শেরপুর
কন্টাক্ট নাম্বার: 01669613381

জেলা : জামালপুর
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769617621

জেলা : সুনামগঞ্জ
কন্টাক্ট নাম্বার: 01669613129
বিকল্প নাম্বার: 01769613155

জেলা : মৌলভীবাজার
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769617727
বিকল্প নাম্বার: 01669613590

জেলা : হবিগঞ্জ
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769613637

জেলা : ফেনী
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769617831
বিকল্প নাম্বার: 017696032336

জেলা : কুমিল্লা
কন্টাক্ট নাম্বার: 01897608300
বিকল্প নাম্বার: 01669603643

জেলা : ব্রাহ্মণবাড়িয়া
কন্টাক্ট নাম্বার: 01669613278
বিকল্প নাম্বার: 01669603643

জেলা : খাগড়াছড়ি
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769601309
বিকল্প নাম্বার: 01769611407

জেলা : রাঙ্গামাটি
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769601209
বিকল্প নাম্বার: 01769601207

জেলা : কক্সবাজার
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769601119
বিকল্প নাম্বার: 01669611143

জেলা : বান্দরবান
কন্টাক্ট নাম্বার: 01769601502
বিকল্প নাম্বার: 01669601530

ড. ইউনূস ঢাকায় ফিরলেন, কান্নাজড়িত কণ্ঠে তরুণদের প্রতি জানালেন কৃতজ্ঞতাশান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফ্রান্সের রাজধ...
08/08/2024

ড. ইউনূস ঢাকায় ফিরলেন, কান্নাজড়িত কণ্ঠে তরুণদের প্রতি জানালেন কৃতজ্ঞতা

শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে আজ বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন। বেলা ২টা ১০ মিনিটের কিছু পরে তিনি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান।

আজ রাত আটটার দিকে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নিতে পারে। ড. ইউনূসকে স্বাগত জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, তিন বাহিনীর প্রধান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরা, নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী ও ব্রতীর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন মুরশিদ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

বিমানবন্দরে বেলা পৌনে তিনটার দিকে বক্তব্য দেন ড. ইউনূস। তিনি বলেন, বিপ্লবের মাধ্যমে বাংলাদেশে আজকে নতুন বিজয় সৃষ্টি হলো। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘তরুণ সমাজ এটা সম্ভব করেছে। তাঁদের প্রতি আমরা সমস্ত কৃতজ্ঞতা জানাই।’

30/06/2024

স্থানিয়দের জন্য এনজিও সংস্থার বৈষম্য.......
আগামী কাল থেকে বন্ধ হ‌য়ে যা‌চ্ছে কক্সবাজার সদর হাসপাতা‌লের ICU, CCU সহ অ‌নেক চি‌কিৎসা সেবা কার্যক্রম!

কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের টানা নির্বাচিত দুই বারের জনপ্রিয় ভাইস চেয়ারম্যান রশিদ মিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে...
12/06/2024

কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের টানা নির্বাচিত দুই বারের জনপ্রিয় ভাইস চেয়ারম্যান রশিদ মিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে স্যোসাল মিডিয়াসহ বিভিন্নভাবে মানহানিকর বক্তব্য ও অপপ্রচার চালানোর প্রতিবাদে প্রশাসন সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সুদৃষ্টি কামনায়- সংবাদ সম্মেলন।

প্রিয় জাতির বিবেক সাংবাদিক ভাইয়েরা,
আসসালামু আলাইকুম।
আপনাদের অত্যন্ত দুঃখ ও ভারাক্রান্ত মন নিয়ে জানাচ্ছি যে, আমি কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের টানা নির্বাচিত জনপ্রিয় একজন ভাইস চেয়ারম্যান হই। এছাড়াও আমি কক্সবাজার সদর উপজেলার একটি স্বনামধন্য ও সম্ভ্রান্ত রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। পারিবারিক ভাবে আমাদের দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে কোনো ধরণের কালো দাগ নেই। নির্বাচিত একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবেও আমি যথেষ্ট জনপ্রিয়তা ও সুনামের সহিত নিজ দায়িত্ব-কর্তব্য পালন করে যাচ্ছি।

সম্প্রতি আমার বসবাসের এলাকায় একটি দুঃখজনক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে যা আপনারা ইতিমধ্যে জেনেছেন। ঘটনাটি মূলত আমারই আত্মীয় স্বজনদের দুইপক্ষের মধ্যে সংঘটিত হয়েছে। এমনকি দুই পক্ষের মধ্যে সুষ্ঠু সমাধানের লক্ষ্যে আমি নানা ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করি। কিন্তু তাদের মধ্যে একটি পক্ষ আমার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারকে টার্গেট করে নানা ভাবে আক্রমণ করে যাচ্ছে। আমি জানতে পেরেছি চিহ্নিত কতিপয় রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ইন্ধনে তারা আমার মানহানি এবং হয়রাণি করতে এই হীন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের এহেন কর্মে এটি স্পষ্ট প্রতীয়মান হয় যে- তারা মূলত ঘটনার প্রতিকার চাওয়ার চাইতে আমার মানহানীতেই বেশি আগ্রহী। কাজেই এধরণের দুষ্কৃতিকারীদের ব্যাপারে প্রশাসন সহ সকলের সচেতন সুদৃষ্টি কামনা করছি।

এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- মোহাম্মদ আবুল হাসনাত(৩৮), পিতা-মৃত হাজী আশরাফ আলী, সাং- হাজী পাড়া, ঝিলংজা, থানা ও জেলা-কক্সবাজার কর্তৃক কক্সবাজার সদর মডেল থানায় জায়গা-জমি সংক্রান্তে বিরোধের জের ধরে একটি মামলা দায়ের করে। যার মামলা নং- ২৮/৪০৫, তাং- ০৭/০৬/২০২৪ইং। কিন্তু উক্ত মামলায় আমাকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে হয়রানি করার নিমিত্তে ও আমার জনপ্রিয়তা কমানোসহ সামাজিক ও ব্যক্তিগত মান-মর্যাদা ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে আমাকে এজাহারের ১নং ক্রমিকে আসামীভূক্ত করা হয়েছে। যদিও আমি ১১/০৬/২০২৪ইং তারিখ উক্ত মামলায় মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিন লাভ করি। উক্ত দায়েরকৃত মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আমার মোবাইলে বলা হুকুম অনুযায়ী ঘটনাটি সংঘটিত হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য হয়। উক্ত মামলার এজাহারে বর্ণিত ঘটনার দিন ও সময়ে অর্থাৎ ০৩ জুন, ২০২৪ইং তারিখ দুপুর অনু: ২.০০ ঘটিকার সময় আমি কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদে নিজ কার্যালয়ে কর্মব্যস্ত ছিলাম এবং উক্তরূপমতে কোন কথাবার্তা বলিয়া, কাউকে কোন ধরণের ফোন করি নাই (যার কোন ধরণের রেকর্ড কেউ দেখাতে পারবে না)। এছাড়া উক্ত মামলা দায়ের করার পরও মামলার বাদী মোহাম্মদ আবুল হাসনাত ও মাসুদের স্ত্রী সামিরা জালাল চৌধুরীসহ অন্যান্য সহযোগীরা আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন মনগড়া, মিথ্যা, বানোয়াট কথাবার্তা বলিয়া বক্তব্য প্রদান করতঃ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় মানহানিকর অপপ্রচার চালাচ্ছে। যা ডিজিটাল সিকিউরিটি এ্যাক্ট অনুযায়ী গুরুতর অপরাধ। উক্ত বিষয়ে আমি তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছি।

প্রিয় কলম সৈনিক,
বর্তমানে এহেন পরিস্থিতিতে আমার ব্যক্তিগত ও সামাজিক মর্যাদা চরমভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে মনে করছি। এছাড়াও আমি কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে জনপ্রতিনিধিত্বমূলক গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল থাকায় ঈর্ষান্বিত হয়ে উক্ত ভূমিদস্যু, মিথ্যা মামলাবাজ চক্রটি একটি কুচক্রি মহলের ইন্ধনে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করে এরূপ জঘন্য, মানহানিকর, আক্রমণাত্মক অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এমতাবস্থায়, আমি নিরুপায় হয়ে আপনাদের নিকট আমার এই অসহায়ত্বের কথা তুলে ধরছি এবং উপরোক্ত ভূমিদস্যু, মিথ্যা মামলাবাজ, সন্ত্রাসী ব্যক্তিগণের এহেন কার্যকলাপের বিরুদ্ধে প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সুদৃষ্টি কামনা করছি।

ধন্যবাদান্তে

রশিদ মিয়া,
ভাইস চেয়ারম্যান, কক্সবাজার সদর উপজেলা পরিষদ, কক্সবাজার।
পিতা- মরহুম নবাব মিয়া
সাং- হাজী পাড়া, ঝিলংজা, সদর, কক্সবাজার।

Address

Cox's Bazar

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when News Coxtoday posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to News Coxtoday:

Videos

Share