RIFAT Hi,
This is Rifat. Greetings to my Facebook Fan Page. Stay Connected with me. Thanks in advance !!

14/05/2023

মুসির ভেলকি।।।

24/09/2022

অসাধারণ কোরআন তিলাওয়াত। 💝

06/09/2022

কুতুপালং রাস্তার মাথা স্টেশনে শুভ উদ্বোধন হয়েছে প্রয়োজনীয় পণ্য সামগ্রী ও অফিসিয়াল যে কোন নাস্তা অর্ডারের সমাহা.....

কুতুপালং রাস্থার মাথা ষ্টেশনে নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যের সমাহার নিয়ে আধুনিক মানের " হক সুপার শপ" নামের ব্যবসা প্রতিষ্টানের শ...
05/09/2022

কুতুপালং রাস্থার মাথা ষ্টেশনে নিত্য প্রয়োজনীয় পন্যের সমাহার নিয়ে আধুনিক মানের " হক সুপার শপ" নামের ব্যবসা প্রতিষ্টানের শুভ উদ্বোধন করেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের মান্যবর চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী ----

সিলেটে বন্যার্তদের মাঝে সহযোগীতা করার বিশ্বস্ত মাধ্যম। আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন বিকাশ এপসে।
21/06/2022

সিলেটে বন্যার্তদের মাঝে সহযোগীতা করার বিশ্বস্ত মাধ্যম। আস সুন্নাহ ফাউন্ডেশন বিকাশ এপসে।

09/12/2021

সতর্ক থাকুন।

04/12/2021

❣️Father ❣️

13/09/2021
রুপকথা ইকো রিসোর্ট পাবনা....
19/07/2021

রুপকথা ইকো রিসোর্ট পাবনা....

18/06/2021
04/05/2021

আসলেই বিপদে পড়লে সত্যিকারের বন্ধু গুলোর পরিচয় পাওয়া যায়।

 #আরবের_সামাজিক_অবস্থা:নারীদের অবস্থা:তৎকালীন আরবে বিভিন্ন শ্রেণীর লোকজন বসবাস করত। সেখানকার অভিজাত শ্রেণীর লোকদের অবস্থ...
17/01/2021

#আরবের_সামাজিক_অবস্থা:

নারীদের অবস্থা:

তৎকালীন আরবে বিভিন্ন শ্রেণীর লোকজন বসবাস করত। সেখানকার অভিজাত শ্রেণীর লোকদের অবস্থা তুলনামূলকভাবে খুবই উন্নত ছিল। পুরুষ প্রধান সমাজ ব্যবস্থা থাকলেও নারীদের ছিল মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান। পরিবারে পুরুষ ও মহিলাদের পারস্পরিক সম্পর্ক ছিল মর্যাদা ও ন্যায় ভিত্তিক ব্যবস্থার উপরে প্রতিষ্ঠিত।

অপর পক্ষে সাধারণ ও দরিদ্র শ্রেণীর আরবদের মধ্যে ছিল এর বিপরীত চিত্র। তাদের মধ্যে চার ধরনের বিবাহ চালু ছিল। এক ধরনের ছিল অভিজাত শ্রেণীর মত পারস্পরিক সম্মতি ও মোহরানার বিনিময়ে বিবাহ পদ্ধতি। কিন্তু বাকী তিনটি পদ্ধতিকে বিবাহ না বলে স্পষ্ট ব্যভিচার বলা উচিত।

04/01/2021

#আরবের_পূর্বের_অবস্থা

ইয়াছরিবের ইহুদী-নাছারাদের অবস্থা:

অপর পক্ষে যারা ইহুদী-নাছারা ছিল, যারা প্রধানতঃ ইয়াছরিবে (মদীনায়) বসবাস করত, যারা অত্যাচারী রাজা বখত নছর কর্তৃক কেনআন (ফিলিস্তীন) থেকে উৎখাত হওয়ার পরে ইয়াছরিবে এসে বসবাস শুরু করেছিল এই উদ্দেশ্যে যে, তারা বায়তুল মুক্কাদ্দাস হারিয়েছে। অতএব তারা এখন বায়তুল্লাহর নিকটবর্তী থাকবে এবং নিয়মিত হজ্জ-ওমরাহর মাধ্যমে পরকালীন পাথেয় হাছিল করবে।

দ্বিতীয় উদ্দেশ্য ছিল যে, আখেরী নবীর আবির্ভাব যেহেতু মক্কায় হবে এবং তার আবির্ভাবের সময় আসন্ন, অতএব তারা দ্রুত তার দ্বীন কবুল করবে এবং তার নেতৃত্বে আবার বায়তুল মুক্বাদ্দাস দখল করবে। তবে তাদের ধারণা ছিল এই যে, আখেরী নবী অবশ্যই তাদের বংশ থেকেই হবেন। কিন্তু তা না হওয়াতেই হল যত বিপত্তি। তাদের ধর্ম ও সমাজ নেতারা (الأحبار والرهبان) ভক্তদের কাছে ‘রব’-এর আসন দখল করেছিল।

31/12/2020

মক্কার ধর্মীয় অবস্থা:

শিরকের প্রচলন:

মক্কার লোকেরা মূলতঃ হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর বংশধর ছিল এবং তারা জন্মগতভাবেই তাওহীদ, রিসালাত ও আখেরাতে বিশ্বাসী ছিল। তারা কা‘বা গৃহকে যথার্থভাবেই আল্লাহর গৃহ বা বায়তুল্লাহ বলে বিশ্বাস করত এবং তার রক্ষণাবেক্ষণ ও তত্ত্বাবধান করত। তারা এখানে নিয়মিতভাবে ত্বাওয়াফ, সাঈ ও হজ্জ করত এবং বহিরাগত হাজীদের নিরাপত্তা ও পানি সরবরাহের দায়িত্ব পালন করত।

কিন্তু দীর্ঘদিন যাবৎ কোন নবী না আসায় শয়তানী প্ররোচনায় তাদের সমাজনেতা ও ধনিক শ্রেণীর অনেকে পথভ্রষ্ট হয়ে যায় এবং এক সময় তাদের মাধ্যমেই মূর্তি পূজার শিরকের সূচনা হয়, যেভাবে ইতিপূর্বে নূহের সমাজে হয়েছিল।

বিদ‘আতের প্রচলন:

মূর্তিপূজা করা সত্ত্বেও তারা ধারণা করত যে, তারা দ্বীনে ইবরাহীমের উপরে দৃঢ়ভাবে কায়েম আছে। কেননা আমর বিন লুহাই তাদের বুঝিয়েছিল যে, এগুলি ইবরাহীমী দ্বীনের বিকৃতি নয়, বরং ‘বিদ‘আতে হাসানাহ’। অর্থাৎ ভালো কিছুর সংযোজন মাত্র। এজন্য সে বেশকিছু ধর্মীয় রীতি-পদ্ধতি আবিষ্কার ও চালু করেছিল। যেমন-

(১) তারা মূর্তির পাশে বসে তাকে উচ্চকণ্ঠে আহবান করত ও তাদের অভাব মোচনের জন্য অনুনয়-বিনয় করে প্রার্থনা জানাতো। তারা ধারণা করত যে, এই মূর্তি তাদেরকে আল্লাহর নৈকট্যশীল করবে (যুমার ৩৯/৩) এবং তাদের জন্য আল্লাহর নিকটে সুফারিশ করবে (ইউনুস ১০/১৮)।

(২) তারা মূর্তির উদ্দেশ্যে হজ্জ করত, ত্বাওয়াফ করত, তার সামনে প্রণত হ’ত ও সিজদা করত।

(৩) তারা মূর্তির জন্য নযর-নেয়ায নিয়ে আসত। সেখানে মূর্তির নামে কুরবানী করত (মায়েদাহ ৫/৩)।

দ্বীনে ইবরাহীমীতে উপরোক্ত শিরক ও বিদ‘আত সমূহ চালু করার পরেও তাদের অহংকার ছিল এই যে,

(১) আমরা ইবরাহীম (আঃ)-এর দ্বীনে হানীফ-এর খাঁটি অনুসারী। তাঁরা কা‘বা গৃহের সংরক্ষক ও তত্ত্বাবধায়ক। অতএব তাদের সমকক্ষ আরব ভূখন্ডে কেউ নেই। তাদের এই বড়ত্বের ও আভিজাত্যের অহংকার এতদূর পৌঁছে গিয়েছিল যে, তারা যেহেতু ‘হুম্স’ (حُمْس) অর্থাৎ ‘সবচেয়ে বড় বীর ও বড় ধার্মিক’ অতএব তাদের পক্ষে ‘হারাম’-এর সীমানার বাইরে কোন ‘হালাল’ এলাকায় যাওয়াটা মর্যাদাকর নয়।

তারা যেহেতু ‘ক্বাত্বীন’ (قطين) বা ‘আহ্লুল্লাহ’ অর্থাৎ আল্লাহর ঘরের বাসিন্দা, সেকারণ তারা হজ্জের মওসুমে ‘মুযদালিফায়’ অবস্থান করত, যা ছিল হারাম এলাকার অভ্যন্তরে। হারামের বাইরে হওয়ার কারণে তারা আরাফাতের ময়দানে যেত না বা সেখান থেকে মক্কায় ফিরে আসা অর্থাৎ ত্বাওয়াফে এফাযাহ করত না। যা ছিল হজ্জের সবচেয়ে বড় রুকন। তারা মুযদালেফায় অবস্থান করত ও সেখান থেকে মক্কায় ফিরে আসত। সেজন্য আল্লাহ নির্দেশ দেন,

ثُمَّ أَفِيْضُواْ مِنْ حَيْثُ أَفَاضَ النَّاسُ

‘অতঃপর তোমরা ঐ স্থান থেকে ফিরে এসো ত্বাওয়াফের জন্য, যেখান থেকে লোকেরা ফিরে আসে (অর্থাৎ আরাফাত থেকে) (বাক্বারাহ ২/১৯৯)।

(২) এতদ্ব্যতীত তারা নিজেরা ধর্মীয় বিধান রচনা করেছিল যে, বহিরাগত হাজীগণ মক্কায় এসে প্রথম ত্বাওয়াফের সময় তাদের পরিবেশিত ধর্মীয় কাপড় (ثياب الحُمْس) পরিধান করবে। সম্ভবতঃ এটা তাদের অর্থনৈতিক স্বার্থদুষ্ট বিদ‘আত ছিল।

যদি কেউ (আর্থিক কারণে বা অন্য কারণে) তা সংগ্রহে ব্যর্থ হয়, তবে পুরুষেরা সম্পূর্ণ উলঙ্গ হয়ে এবং মেয়েরা সব কাপড় খুলে রেখে কেবল ছোট্ট একটা কাপড় পরে ত্বাওয়াফ করবে। এতে তাদের দেহ একপ্রকার নগ্নই থাকত। এ প্রেক্ষিতে আল্লাহ আয়াত নাযিল করেন

يَا بَنِيْ آدَمَ خُذُوْا زِيْنَتَكُمْ عِنْدَ كُلِّ مَسْجِدٍ

‘হে বনু আদম! প্রতিবার মসজিদে উপস্থিত হবার সময় তোমাদের পোষাক পরিধান কর’ (আ‘রাফ ৭/৩১)।

(৩) তারা এহরাম পরিহিত অবস্থায় স্ব স্ব বাড়ীর সম্মুখ দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে। কিন্তু বাকী আরবরা সকলে স্ব স্ব বাড়ীর পিছন দিকের সরু পথ দিয়ে গৃহে প্রবেশ করবে। এভাবে তারা তাদের ধার্মিকতার ক্ষেত্রে বৈষম্যগত শ্রেষ্ঠত্বের গৌরব সারা আরবের ঘরে ঘরে ছড়িয়ে দিয়েছিল। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন,

وَلَيْسَ الْبِرُّ بِأَنْ تَأْتُوْا الْبُيُوْتَ مِنْ ظُهُوْرِهَا وَلَـكِنَّ الْبِرَّ مَنِ اتَّقَى وَأْتُواْ الْبُيُوْتَ مِنْ أَبْوَابِهَا

‘আর পিছনের দিক দিয়ে ঘরে প্রবেশ করার মধ্যে কোন মঙ্গল নেই। বরং মঙ্গল রয়েছে আল্লাহকে ভয় করার মধ্যে। তোমরা ঘরে প্রবেশ কর সম্মুখ দরজা দিয়ে’ (বাক্বারাহ ২/১৮৯)।

30/12/2020

#আরবের_পূর্বের_রাজনৈতিক_অবস্থা।

এই সময় আরবের দক্ষিণাংশে ছিল হাবশার সাম্রাজ্য, পূর্বাংশে ছিল পারসিক সাম্রাজ্য এবং উত্তরাংশের ভূখন্ড সমূহ ছিল রোমক সাম্রাজ্যের করতলগত। সম্রাট শাসিত এইসব অঞ্চলের অধিবাসীগণ সবাই ছিল ধর্মের দিক দিয়ে খৃষ্টান। যদিও প্রকৃত ধর্ম বলতে সেখানে কিছুই ছিল না। মক্কা ও ইয়াছবির (মদীনা) সহ আরবের বাকী ভূখন্ডের লোকেরা স্বাধীন ছিল।

তাদের সৎসাহস, আমানতদারী, সত্যবাদিতা, কাব্য প্রতিভা, স্মৃতিশক্তি, অতিথিপরায়ণতা ছিল কিংবদন্তীতুল্য। বছরে চার মাস তাদের মধ্যে যুদ্ধ-বিগ্রহ নিষিদ্ধ ছিল। মক্কার লোকেরা ইহুদী বা খৃষ্টান ছিল না। তারা নিজেদেরকে ইবরাহীম (আঃ)-এর একান্ত অনুসারী হিসাবে ‘হানীফ’ (একনিষ্ঠ একত্ববাদী) বলত।

মক্কা ছিল সমগ্র আরব ভূখন্ডের কেন্দ্রবিন্দু এবং সম্মান ও মর্যাদায় শীর্ষস্থানীয়। সেকারণ খৃষ্টান রাজারা এর উপরে দখল কায়েম করার জন্য বারবার চেষ্টা করত। এক সময় ইয়ামনের নরপতি আবরাহা নিজ রাজধানীতে স্বর্ণ-রৌপ্য দিয়ে কা‘বা গৃহের আদলে একটি সুন্দর গৃহ নির্মাণ করেন এবং সবাইকে সেখানে হজ্জ করার নির্দেশ জারি করেন। কিন্তু জনগণ তাতে সাড়া দেয়নি। বরং কে একজন গিয়ে তার ঐ নকল কা‘বা গৃহে (?) পায়খানা করে আসে।

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সে প্রায় ৬০,০০০ সৈন্য ও হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান করে কা‘বা গৃহকে ধ্বংস করার জন্য। অবশেষে আল্লাহর গযবে তিনি নিজে তার সৈন্যসামন্ত সহ ধ্বংস হয়ে যান। এতে মক্কার সম্মান ও মর্যাদা আরও বৃদ্ধি পায় এবং এ ঘটনা বণিকদের মাধ্যমে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে। শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর জন্মের মাত্র ৫০ বা ৫৫ দিন পূর্বে এই অলৌকিক ঘটনা ঘটে। বস্ত্ততঃ এটা ছিল শেষনবীর আগমনের আগাম শুভ সংকেত। এক্ষণে আমরা মক্কায় শিরক প্রসারের ইতিবৃত্ত সংক্ষেপে বর্ণনা করব।-

29/12/2020

#আরবের_পূর্বের_অবস্থা



★★★ আরবের মরুদুলাল শেষনবী মুহাম্মাদ (সাঃ) মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন ও মদীনায় মৃত্যুবরণ করেন। তাই আমরা প্রথমে আরবদেশ সম্পর্কে আলোকপাত করব।

আরবের অবস্থান স্থল:

মক্কাকে পৃথিবীর নাভিস্থল (وسط الأرض) বলা হয়। কুরআনে একে ‘উম্মুল ক্বোরা’ বা ‘আদি জনপদ’ বলা হয়েছে (আন‘আম ৬/৯২; শূরা ৪২/৭)। তিনদিকে সাগর বেষ্টিত প্রায় ১৩ লক্ষ বর্গমাইল ব্যাপী আরব উপদ্বীপ কেবল পৃথিবীর মধ্যস্থলেই অবস্থিত নয়, বরং এটি তখন ছিল চতুর্দিকের সহজ যোগাযোগস্থল ও ব্যবসা-বাণিজ্যের কেন্দ্রভূমি।

আদি পিতা আদম, নূহ, ইদ্রীস, ছালেহ, ইবরাহীম, লূত্ব, ইসমাঈল, ইসহাক্ব, ইয়াকূব, শু‘আয়েব, মূসা, দাঊদ, সুলায়মান, ইলিয়াস, যাকারিয়া, ইয়াহ্ইয়া, ঈসা (আলাইহিমুস সালাম) এবং সর্বশেষ নবী মুহাম্মাদ(ছাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম) সহ সকল নবী ও রাসূলের আবির্ভাব ও কর্মস্থল ছিল এই পবিত্র ভূখন্ড।

এর প্রথম কারণ ছিল অনুর্বর এলাকা হওয়ার কারণে পৃথিবীর অন্যান্য এলাকার সঙ্গে আরবদের নিয়মিত বাণিজ্যিক যোগাযোগ থাকায় এখানে নবুঅতের দাওয়াত দিলে তা সাথে সাথে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ত।

দ্বিতীয় কারণ, এই ভূখন্ডে ছিল দুইটি পবিত্র স্থানের অবস্থিতি। প্রথমটি এবং সর্বশ্রেষ্ঠটি ছিল মক্কায় বায়তুল্লাহ বা কা‘বা শরীফ। যা হযরত আদম (আঃ) কর্তৃক প্রথম নির্মিত হয়। অতঃপর হযরত ইবরাহীম ও তৎপুত্র ইসমাঈলের হাতে পুনর্নির্মিত হয়।

দ্বিতীয়টি ছিল বায়তুল মুক্বাদ্দাস, যা কা‘বা গৃহের চল্লিশ বছর পর আদম পুত্রগণের কারু হাতে প্রথম নির্মিত হয়। এভাবে আরব উপদ্বীপের দুই প্রধান এলাকা সহ পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র ইবরাহীমের বংশধর বনু ইসমাঈল ও বনু ইসরাঈল কর্তৃক তাওহীদের দাওয়াত প্রসার লাভ করে। সাথে সাথে তাদের সম্মান ও প্রতিপত্তি সর্বত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করে।

আল্লাহ বলেন,

إِنَّ اللّهَ اصْطَفَى آدَمَ وَنُوْحاً وَآلَ إِبْرَاهِيْمَ وَآلَ عِمْرَانَ عَلَى الْعَالَمِيْنَ- ذُرِّيَّةً بَعْضُهَا مِنْ بَعْضٍ وَاللّهُ سَمِيْعٌ عَلِيْمٌ-

‘নিশ্চয়ই আল্লাহ নির্বাচন করেছেন আদম ও নূহকে এবং ইবরাহীম পরিবার ও ইমরান পরিবারকে জগদ্বাসীর মধ্য হ’তে’। ‘তারা একে অপরের সন্তান। আর আল্লাহ সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞ’ (আলে ইমরান ৩/৩৩-৩৪)।

Address

Cox's Bazar
4750

Telephone

+8801867549690

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RIFAT posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to RIFAT:

Videos

Share

Category