Mubarak Uddin Noyon

Mubarak Uddin Noyon প্রিয় দর্শক শ্রোতা আসসালামু আলাইকুম। দয়া করে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করুন।

15/06/2022

মহেশখালীর কালারমারছড়ায় তারেক নৌকা ও বড় মহেশখালীতে বাবুল চশমা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান
নির্বাচিত
#তারেক_বিন_ওসমান_শরিফ
#এনায়েতুল্লাহ_বাবুল
#চেয়ারম্যান_নির্বাচিত
YouTube: https://www.youtube.com/watch?v=JyhwuyzoWZ8

‘ভাবতে কষ্ট হচ্ছে আমাকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমাণ দিতে হলো, আমি বেঁচে আছি’আমার ভাবতে কষ্ট হচ্ছে আমাকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমাণ ...
25/05/2022

‘ভাবতে কষ্ট হচ্ছে আমাকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমাণ দিতে হলো, আমি বেঁচে আছি’

আমার ভাবতে কষ্ট হচ্ছে আমাকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রমাণ দিতে হলো, আমি বেঁচে আছি। আমার মৃত্যু নিয়ে এ ধরনের স্ট্যাটাস কখনও দিতে হবে ভাবিনি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারী এক শ্রেণির বিকৃত মানসিকতার মানুষ তাদের ভিউ, ব্যবসা ও ফলোয়ার বাড়াবার প্রত্যাশায় মানুষের মৃত্যু নিয়ে মিথ্যে ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে অসামাজিক কাজ করছে। ছড়িয়েছে আমার মৃত্যু সংবাদ। একজন সুস্থ মানুষকে মেরে ফেলার পেছনে এদের কি ধরনের মানসিকতা কাজ করে আমার বোধগম্য নয়। তারা কী একবারও চিন্তা করে না আমাদেরও পরিবার আছে, আত্মীয়-স্বজন আছে, শুভাকাঙ্ক্ষী আছে? এ ধরনের সংবাদে তাদের মানসিক অবস্থা কি হতে পারে?
আমি আপনাদের সবার দোয়া ও ভালোবাসায় সুস্থ আছি। ভালো আছি। আমার কোনোরকম কোন দুর্ঘটনাও ঘটেনি। গত দু’দিন ধরে আমি ও আমার পরিবার এই মৃত্যু গুজবের কারণে নিদারুণ মানসিক কষ্টে আছি। শত শত মানুষ যোগাযোগ করেছেন, এখনও করছেন। সুস্থতা কামনা করছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে শুধু ভিউ, লাইক, শেয়ার পাওয়ার জন্য একজন মানুষকে এরা মেরে ফেলবে? এ কি ধরনের মানসিকতা? নাকি এদের অন্য কোনো উদ্দেশ্য আছে?

এর আগেও বেশ কয়েকজন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বের মৃত্যুর আগেই মৃত্যুর গুজব ছড়িয়েছে একটি মহল। সময় এসেছে এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হবার। যেসব মাধ্যম এবং পেজ থেকে এ ধরনের সংবাদ আপলোড হচ্ছে, শেয়ার হচ্ছে তাদের আপনারা বুঝিয়ে দিন, না জেনে না শুনে নিশ্চিত না হয়ে কোনো কিছু শেয়ার করা শুধু অন্যায় নয়, অপরাধও। দেশ বিদেশ থেকে আমার অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী, আত্মীয়-স্বজন ও ভালোবাসার মানুষরা আমাকে সমবেদনা জানিয়েছেন। ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।

আমার আকস্মিক মৃত্যু গুজবে যারা কষ্ট পেয়েছেন, সমবেদনা জানিয়েছেন সবার প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। আর যারা এ ধরনের গুজব ছড়িয়েছে তাদের প্রতি অন্তর থেকে ঘৃণা প্রকাশ করছি। ইতোমধ্যে আমি সাইবার ক্রাইম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তারা শীঘ্রই ব্যবস্থা নেবেন বলে আমাকে আশ্বস্ত করেছেন। আর একটি অনুরোধ, ‘গুজবে কখনও কান দিবেন না’।

আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন। আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসাই আমার পাথেয়।

কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানাধীন বড়ইতলী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে ১৫ কেজি গাঁজাসহ ০৩ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্...
04/04/2022

কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানাধীন বড়ইতলী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে ১৫ কেজি গাঁজাসহ ০৩ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫।

০৩/০৪/২০২২ তারিখ র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল গোপন সূত্রে অবগত হয় যে, কতিপয় মাদক কারবারী চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী রিলাক্স পরিবহন নামক বাসে করে যাত্রী বেশে মাদকদ্রব্য গাঁজা বহন করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল একই তারিখ আনুমানিক রাত ০৪.০০ ঘটিকায় কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানাধীন বড়ইতলী ইউপিস্থ শাহ্ ওমর ফিলিং স্টেশনের সামনে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপর বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশী অভিযান শুরু করে। তল্লাশীর একপর্যায়ে বর্ণিত বাসটি চেকপোস্টের সামনে আসলে র‌্যাব সদস্যগণ বাসটি থামিয়ে তল্লাশী শুরু করলে তিনজন ব্যক্তির আচরণ সন্দেহজনক মনে হয়। ঐ সময় উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে উক্ত ব্যক্তিদের হেফাজতে থাকা তিনটি ব্যাগ তল্লাশী করে সর্বমোট ১৫ (পনের) কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, তাদের পরিচয় ১। মোঃ জাহাঙ্গীর (৩৬), পিতা- মৃত আবুল শমা সওদাগর, সাং- বাস স্টেশন পাড়া, জমজম হাসপাতালের পিছনে, চকরিয়া পৌরসভা, ০৮ নং ওয়ার্ড, থানা- চকরিয়া, জেলা- কক্সবাজার; ২। কামাল উদ্দিন (৩৭), পিতা- মৃত নুরুল আবসার, সাং- বাঁশঘাটা রোড, মাস্টারপাড়া, চকরিয়া পৌরসভা, ০৮ নং ওয়ার্ড, থানা- চকরিয়া, জেলা- কক্সবাজার এবং ৩। নেজাম উদ্দিন (৪২), পিতা- আহমদ শফি, সাং- জালিয়াখালী (সাহাবুদ্দিনের বড় বাড়ি), থানা- পেকুয়া, জেলা- কক্সবাজার। ধৃত আসামীরা আরো জানায়, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য গাঁজা কুমিল্লা থেকে বহন করে কক্সবাজারের বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করে আসছে।

গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জো বাইডেনের চিঠি---যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের প্র...
04/04/2022

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জো বাইডেনের চিঠি
---
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সম্পর্ক এযাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে দৃঢ় অবস্থায় আছে। সোমবার বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে লেখা একটি চিঠিতে তিনি এ কথা বলেছেন।

চিঠিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বলেন, ১৯৭১ সালের যুদ্ধের পর দেশ পুনর্গঠনে এবং বর্তমানের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নে বাংলাদেশিদের কর্মশক্তি অবশিষ্ট বিশ্বের কাছে একটি মডেল হিসেবে কাজ করে। উন্নয়ন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সন্ত্রাসবাদ দমন বিষয়ে ওয়াশিংটন-ঢাকার অংশীদারিত্ব নিয়ে আমরা গর্ব করি। এ দুই দেশ জলবায়ু সংকট মোকাবিলায়, গণহত্যার হাত থেকে রোহিঙ্গাদের প্রাণ বাঁচাতে সহায়তায় এবং বিশ্বব্যাপী শান্তি রক্ষার সমর্থনে একসঙ্গে কাজ করে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকরা গণতন্ত্রের আদর্শ, সমতা এবং মানবাধিকারের প্রতি সম্মান জানানোর বিষয় একইভাবে অনুধাবন করেন। এই অনুধাবন একটি ভালো, নিরাপদ ও সমৃদ্ধ সমাজের ভিত্তি। যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশ কভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করে এবং ওয়াশিংটন ঢাকাকে ৬১ মিলিয়নের বেশি ডোজ ভ্যাকসিন ও ১৩ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলারের বেশি আর্থিক সহায়তা প্রদান করে। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক এযাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেন, ১৯৫৮ সাল থেকেই এ দুই দেশ শিক্ষা ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। ওই সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যুক্তরাষ্ট্রে আয়োজিত ৩০ দিনের এক মতবিনিময় কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। তিনি আরও বলেন, আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে আমাদের শক্তিশালী অংশীদারিত্ব আগামী ৫০ বছরও অব্যাহত থাকবে।

এদিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনকে পাঠানো শুভেচ্ছাবার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন বলেছেন, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও রোহিঙ্গা সমস্যার স্থায়ী সমাধানে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সংবাদসূত্র : সমকাল

04/04/2022

উখিয়া থানাধীন রাজাপালং ইউপিস্থ হাজেমপাড়া এলাকা হতে র‌্যাব-১৫ এর অভিযানে দুই ভূয়া র‌্যাব পরিচয়ধারী গ্রেফতার।

কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানাধীন রাজাপালং ইউপিস্থ হাজেমপাড়া এলাকার বিভিন্ন দোকানে কতিপয় ব্যক্তি র‌্যাব পরিচয় দিয়ে চাঁদা দাবি করছে মর্মে জানা যায়। প্রাপ্ত সংবাদের সত্যতা যাচাই এর লক্ষ্যে ০৪/০৪/২০২২ খ্রিঃ আনুমানিক ১১.১০ ঘটিকায় র‌্যাব-১৫ এর এক আভিযানিক দল বর্ণিত স্থানে পৌঁছালে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় দুইজন ব্যক্তিকে (ভুয়া র‌্যাব সদস্য) র‌্যাবের আভিযানিক দল কর্তৃক আটক করে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ এলিট ফোর্স র‌্যাবের পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন দোকানে চাঁদাবাজি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসছিল। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে এবং জানায় যে, তাদের ভাড়াবাসায় চাঁদাবাজিতে ব্যবহৃত র‌্যাব জ্যাকেট, র‌্যাবের পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মানুষের নিকট হতে আদায়কৃত অর্থ ও অন্যান্য জিনিসপত্র রাখা আছে। অতঃপর উপস্থিত সাক্ষীসহ তাদের নিয়ে বর্ণিত ভাড়া বাসায় তল্লাশী করে ০২ টি ভুয়া র‌্যাব জ্যাকেট, ০১ টি পিস্তলের কভার, ০১ টি রিভলবার সদৃশ লাইটার, ০১ টি স্টিলের ছোরা এবং তাদের দেহ তল্লাশী করে বিভিন্ন দোকান থেকে চাঁদাবাজিকৃত ২,১০০/- টাকা ও ০২ টি মোবাইল উদ্ধার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে ধৃত আসামীগণ তাদের পরিচয়, ১। মোঃ ফয়েজ উদ্দিন (১৯), পিতা-মৃত আবুল কাশেম, মাতা-মোসাঃ নুর জাহান বেগম @ মরিয়ম, সাং-মাহামুদ পাড়া (নুর আলম মিস্ত্রীর বাড়ি), ইউপি-রুপসীপাড়া (০৩ নং ওয়ার্ড), থানা- লামা, জেলা- বান্দরবান; ২। মোঃ আল আমিন (৩৩), পিতা- মোঃ আব্দুল জলিল, মাতা- মৃত বিলকিস বেগম, সাং-আলগী, কান্দাপাড়া (মোহাম্মদ আলী মুন্সির বাড়ি), ইউপি-নুরালাপুর এ/পি-আলগী নতুন বাজার (মাইনুদ্দিন এর বাড়ি), মাধবদী পৌরসভা, থানা- মাধবদী, জেলা-নরসিংদী’ বলে জানায়। পলাতক আসামী সুমন মুন্সি (৩০), পিতা- আকবর আলী মুন্সি, মাতা- মমতাজ বেগম, সাং-রাজপাট, ইউপি-রাজপাট (০৫ নং ওয়ার্ড), থানা-কাশিয়ানী, জেলা-গোপালগঞ্জ এর সহযোগীতায় তারা দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন এলাকায় র‌্যাব জ্যাকেট ব্যবহার করে র‌্যাব সদস্য পরিচয় দিয়ে মানুষজনকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বিভিন্ন জিনিস ও অর্থ আত্নসাৎ করতো মর্মে ধৃত আসামীগণ স্বীকার করে।

আটককৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজার জেলার উখিয়া থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

04/04/2022

টিসিবির পন্যের নামে আমাদের মা-বোন দেরকে ঘর থেকে বের করে রাস্তায় নামিয়ে ভিক্ষার ঝুলি হাতে ধরিয়ে দিয়েছে এই সরকার

04/04/2022

বাংলাদেশ সরকারের প্রতি কতৃজ্ঞতা জানিয়েছেন রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহর পরিবার। সদ্য ঘোষিত রোহিঙ্গাদের ওপর বিধিনিষেধ প্রত্যাহারের আহ্বান হিউম্যান রাইটস ওয়াচের।
ইউটিউব ভিডিও>https://youtu.be/VOK70LRaujU

আত্তুন অ ভাই পেট পুরেদ্দে শিতল্লাই || শিল্পী বুলবুল আক্তার || Atton Ovai Pet Poredde || Singer Bulbul Akter Misti Hasi H...
04/04/2022

আত্তুন অ ভাই পেট পুরেদ্দে শিতল্লাই || শিল্পী বুলবুল আক্তার || Atton Ovai Pet Poredde || Singer Bulbul Akter Misti Hasi HD (মিষ্টি হাসি) || New Ctg Song | Full HD Video Song | Singer Bul Bul Akter ||

Hello Viewers, Please Misti Hasi HD (মিষ্টি হাসি) Channel Subscribe koron.

আপনাদের জন্য রয়েছে- নাচ, গান, ফিল্ম, কৌতুক, ফানি ভিডিও, ডকুমেন্টারি, আশ্বার্যজনিত বিষয়ে আয়োজন থাকবে দৈনন্দিন এই চ্যানেলটি সাবস্কক্রাই করুন।

#আত্তুন_অ_ভাই_পেট_পুরেদ্দে_শিতল্লাই


#চট্টগ্রামের_নতুন_গান
#চট্টগ্রামের_আঞ্চলিক_গান



😀 Music Details 😀
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
❤️ Song : Atton Ovai Pet Poredde
❤️ Singer : BulbulAkter
❤️ Direction Camera, Edit & Color: M U N
❤️ Record Label : Music ever

্তুন অ ভাই পেট পুরেদ্দে শিতল্লাই || শিল্পী বুলবুল আক্তার || Atton Ovai Pet Poredde || Singer Bulbul Akter Misti Hasi HD (মিষ্টি হাসি) || New...

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি, ৯০ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যুভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে ৯০ জনের বেশি অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে। আন...
04/04/2022

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি, ৯০ অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে ৯০ জনের বেশি অভিবাসন প্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে। আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা ডক্টর উইদাউট বর্ডারস জানিয়েছে, ডুবে যাওয়া ঘটনাস্থল থেকে শনিবার ভোরে চারজনকে উদ্ধার করেছে বাণিজ্যিক ট্যাংকার আলগ্রিয়া। অভিবাসন প্রত্যাশীরা লিবিয়া থেকে ইউরোপের দিকে যাচ্ছিল।

টুইট বার্তায় জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার প্রধান রবিবার জানিয়েছেন, ভূমধ্যসাগরে নতুন এক ট্র্যাজেডিতে ৯০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন।

আলেগ্রিয়া-১ এর বরাতে টুইট বার্তায় এমএসএফ জানিয়েছে, উদ্ধারকৃত চারজন প্রায় একশ লোকের সঙ্গে একটি নৌকায় কমপক্ষে চারদিন সমুদ্রে ভাসছিলো। আলেগ্রিয়া-১ ট্যাঙ্কারের লগবুক অনুযায়ী নৌকাডুবির ঘটনায় প্রায় ৯০ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এমএসএফের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘দুর্ঘটনায় জীবিতদের এমন জায়গায় ফেরানো উচিত নয় যেখানে তারা বন্দি, নির্যাতনের সম্মুখীন হতে হয়। আর লিবিয়া কোনও নিরাপদ জায়গা নয়’।

জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার তথ্যমতে, চলতি বছরে ভূমধ্যসাগরে ডুবে প্রাণ গেছে ৩৬৭ জনের। আর ২০২১ সালে মারা গেছেন দুই হাজারের বেশি মানুষ।

সূত্র: দ্য হিন্দু, এনডিটিভি

টিপ পরায় শিক্ষিকাকে হেনস্তা: সেই ‘পুলিশ সদস্য’ চিহ্নিতকপালে টিপ পরা নিয়ে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় শিক্ষিকাকে হেনস্তার ঘ...
04/04/2022

টিপ পরায় শিক্ষিকাকে হেনস্তা: সেই ‘পুলিশ সদস্য’ চিহ্নিত
কপালে টিপ পরা নিয়ে রাজধানীর ফার্মগেট এলাকায় শিক্ষিকাকে হেনস্তার ঘটনায় এক পুলিশ কনস্টেবলকে চিহ্নিত করে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (৪ এপ্রিল) সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপ-কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, হেফাজতে নেওয়া ওই কনস্টেবলের নাম নাজমুল তারেক। ঘটনার সঙ্গে জড়িত হিসেবে তাকে চিহ্নিত করেছি আমরা।

শনিবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর গ্রিন রোডের বাসা থেকে কলেজে যাওয়ার পথে উত্ত্যক্তের শিকার হন তেজগাঁও কলেজের থিয়েটার অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের প্রভাষক ড. লতা সমাদ্দার। তিনি অভিযোগ করেন, হেঁটে কলেজের দিকে যাওয়ার সময় হুট করে পাশ থেকে মধ্যবয়সী, লম্বা দাড়িওয়ালা একজন- ‘টিপ পরছোস কেন’ বলেই বাজে গালি দেন তাকে। ওই মধ্যবয়সী ব্যক্তির গায়ে পুলিশের পোশাক ছিল।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, ঘটনার প্রতিবাদ জানালে একপর্যায়ে তার পায়ের ওপর দিয়েই বাইক চালিয়ে চলে যান সেই ব্যক্তি। পরে এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

এ খবর প্রকাশিত হলে শুরু হয় তীব্র সমালোচনা। এ ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে অনেকেই নিজের টিপ পরা ছবি ফেসবুকসহ বিভ্ন্নি সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেছেন। নারীদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন পুরুষরাও। অনেক পুরুষ নিজের টিপ পরা ছবি শেয়ার করছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। সংসদেও এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সংরক্ষিত আসনের এমপি সুবর্ণা মুস্তাফা।

জাকাত দয়া নয়, ধনীদের সম্পদে গরিবের অধিকারএম এ মান্নানজাকাত দয়া নয়, ধনীদের সম্পদে গরিবের অধিকারপ্রতীকী ছবিইসলাম আল্লাহ- প...
04/04/2022

জাকাত দয়া নয়, ধনীদের সম্পদে গরিবের অধিকার
এম এ মান্নান
জাকাত দয়া নয়, ধনীদের সম্পদে গরিবের অধিকার

প্রতীকী ছবি

ইসলাম আল্লাহ- প্রদত্ত মানবকল্যাণের জীবনব্যবস্থা। এ জীবনব্যবস্থা মানুষকে অন্য মানুষের কল্যাণে নিবেদিত হতে উদ্বুদ্ধ করে। ইসলামী বিধান অনুযায়ী আল্লাহ সব সম্পদের মালিক। তিনি কৃপাবশত বান্দাকে সম্পদের অধিকারী করেন। ধনীর সম্পদে গরিবের হক থাকে যা জাকাতের মাধ্যমে তাদের পৌঁছে দিতে হবে। এটি গরিবের প্রতি ধনীর কৃপা প্রদর্শন নয়, বরং তাদের অধিকার।

ইসলামের ভিত্তি পাঁচটি বিষয়ের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এগুলো হলো ১. আল্লাহ ছাড়া অন্য কোনো মাবুদ নেই এবং হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর রসুল এ সাক্ষ্য প্রদান ২. নামাজ কায়েম ৩. জাকাত আদায় ৪. হজ পালন ৫. রমজানের রোজা রাখা।
আল কোরআন ও হাদিসের আলোকে স্পষ্টভাবে বলা যায়, জাকাত আল্লাহ কর্তৃক সামর্থ্যবানদের ওপর ফরজ একটি বিধান এবং ইসলামের একটি অন্যতম স্তম্ভ। ইতিহাসমতে আল্লাহর এ বিধান অর্থাৎ জাকাত আনুষ্ঠানিকভাবে তৃতীয় হিজরি সনে অর্থাৎ ৬২২ খ্রিস্টাব্দে ফরজ হয়। জাকাত শব্দের অর্থ বৃদ্ধি পাওয়া, পবিত্রতা বা পরিশুদ্ধতা। জাকাতের আরেক অর্থ পরিবর্ধন। ইসলামী বিশ্বকোষ অনুযায়ী জাকাতের অর্থ পবিত্রতা ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা।

আল্লাহতায়ালা বলেন, ‘হে নবী! আপনি তাদের মালামাল থেকে জাকাত গ্রহণ করুন যাতে আপনি এর মাধ্যমে সেগুলোকে পবিত্র ও বরকতময় পরিশুদ্ধ করতে পারেন।’ সুরা তওবা আয়াত ১০৩।

ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায়, বনি হাশেম অর্থাৎ আওলাদে রসুল (সা.) ছাড়া জীবনযাত্রার অপরিহার্য প্রয়োজন পূরণের পর সম্পদ পূর্ণ এক বছরকাল অতিক্রম করলে ওই সম্পদ থেকে নির্দিষ্ট অংশ গরিব ও অভাবীদের মধ্যে বণ্টন করাকে জাকাত বলা হয়। এটাকে জাকাত বলার কারণ হলো এভাবে জাকাতদাতার অর্থসম্পদ এবং তার নিজের আত্মা পবিত্র-পরিচ্ছন্ন হয়ে যায়।

রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘জাকাত ইসলামে ধনী-গরিবের সেতুবন্ধ।’ মুসলিম। ইসলামী শরিয়তের পরিভাষায় বছর অতিক্রান্ত হয়েছে এমন নিসাব পরিমাণ সম্পদের একটি অংশ গরিব-অভাবীদের মধ্যে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির লক্ষ্যে অর্পণ করাই হলো জাকাত। সম্পদের ওই অংশকে তার হক হিসেবে অর্পণ করতে হবে। এর অন্যথা হলে চলবে না। অর্থাৎ যিনি জাকাত দেবেন তিনি একে দয়া-দাক্ষিণ্য ভাবতে পারবেন না। তাকে ভাবতে হবে এটি আল্লাহর পক্ষ থেকে দেওয়া গরিবের অধিকার।

প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন সাড়ে ৭ ভরি সোনা, সাড়ে ৫২ তোলা রৌপ্যের মালিক মুসলিম নর-নারীর ওপর জাকাত প্রদান করা ফরজ। কোনো ব্যক্তি মৌলিক প্রয়োজনীয় উপকরণাদি ছাড়া নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হওয়ার পর চাঁদের হিসাবে পরিপূর্ণ এক বছর অতিবাহিত হলে তার ওপর পূর্ববর্তী বছরের জাকাত প্রদান করা ফরজ। অবশ্য যদি কোনো ব্যক্তি জাকাতের নিসাবের মালিক হওয়ার পাশাপাশি ঋণগ্রস্ত হয় তবে ঋণ বাদ দিয়ে নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে তার ওপর জাকাত ফরজ হবে।

জাকাত ফরজ হওয়ার পর যদি কোনো ব্যক্তি জাকাত প্রদান না করে টাকা খরচ করে ফেলে তা হলেও তাকে তার আগের জাকাত দিতে হবে। নাবালেগ ও পাগলের ওপর জাকাত ফরজ হবে না। কারণ তাদের ওপর শরিয়তের বিধান আরোপিত হয় না। তবে যদি কোনো মস্তিষ্কবিকৃত ব্যক্তি নিসাবের মালিক হওয়ার সময় এবং বছর পরিপূর্ণ হওয়ার সময় সুস্থ থাকে কিন্তু মধ্যবর্তী সময় মস্তিষ্ক বিকৃতির শিকার হয় তাহলে তাকে জাকাত প্রদান করতে হবে।

জাকাতদাতা গরিব ব্যক্তিকে জাকাত দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো জাগতিক স্বার্থের কথা ভাবলেও তা বৈধ বলে বিবেচিত হবে না। এ ধরনের যে কোনো প্রয়াসে জাকাত আদায় হবে না। জাকাতদানকারী গরিব ব্যক্তিকে জাকাত দান করে তার ওপর কোনো অনুগ্রহ করছেন এমন ভাবলেও তা অন্যায় বলে বিবেচিত হবে। কারণ সম্পদের ওই নির্দিষ্ট অংশ হলো আল্লাহর পক্ষ থেকে দেওয়া গরিবের হক বা অধিকার।

আল কোরআনে ইরশাদ হচ্ছে, ‘এবং তাদের (ধনীদের) সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে অভাবগ্রস্ত ও বঞ্চিতদের অধিকার।’ সুরা জারিয়াত আয়াত ১৯।

জাকাত বণ্টনের ব্যাপারে আল কোরআনের স্পষ্ট ঘোষণা হচ্ছে, ‘নিশ্চয়ই সাদাকাহ (জাকাত) তো কেবল নিঃস্ব, অভাবগ্রস্ত ও জাকাত আদায়ে নিয়োজিত কর্মচারীদের জন্য, যাদের চিত্ত আকর্ষণ করা হয় তাদের জন্য, দাসমুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের, আল্লাহর পথে ও মুসাফিরদের জন্য। এটাই আল্লাহর বিধান।’ সুরা তওবা আয়াত ৬০।

যারা জাকাতদানে অস্বীকৃতি জানাবে বা কার্পণ্য করবে তাদের ওপর আল্লাহর বিধান অত্যন্ত কঠোর। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার সম্পদের জাকাত আদায় করবে না কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার গলায় সাপ ঝুলিয়ে দেবেন।’ তিরমিজি।

ইসলাম ধনীদের সম্পত্তির বর্ধিত অংশকে গরিবের পাওনা বা হক হিসেবে দেখে। যে কারণে জাকাত আদায়কালে আদায়কারীর উদ্দেশ্য হতে হবে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি। এর অন্যথা হলে তা আমল হিসেবে বিবেচিত হবে না। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ নিয়ে তাঁর অনুসারীদের সতর্ক করে বলেছেন, ‘নিশ্চয় নেক আমলের মধ্যে সামান্যতম লৌকিকতা শিরক।’

আল্লাহ আমাদের সবাইকে যথাযথভাবে জাকাত আদায়ের তৌফিক দান করুন।

লেখক- ইসলামবিষয়ক গবেষক।

কক্সবাজারস্থ র‍্যাব-১৫ পৃথক অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজাসহ ৪ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফ্তার কক্সবাজারস্থ র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালি...
04/04/2022

কক্সবাজারস্থ র‍্যাব-১৫ পৃথক অভিযানে ইয়াবা ও গাঁজাসহ ৪ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফ্তার
কক্সবাজারস্থ র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)-১৫ পৃথক অভিযান চালিয়ে টেকনাফের রাজারছড়া এলাকা থেকে ইয়াবা এবং চকরিয়ার বড়ইতলী এলাকা থেকে গাঁজাসহ ৩ জনসহ মোট চার মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৯,৬০০ পিস ইয়াবা ও ১৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে।

র‌্যাব-১৫ জানায়,রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী টেকনাফ সদর ইউপিস্থ ৭ নং ওয়ার্ড এর রাজারছড়া সাকিনস্থ মেরিন ড্রাইভ সড়কের উপর মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রয়ের জন্য অবস্থান করছে।

উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫ এর একটি দল রবিবার রাত সাড়ে ১২টায় উক্ত স্থানে পৌঁছালে র‌্যাব সদস্যদের উপস্থিতি বুঝতে পেরে একজন ব্যক্তি পালানোর চেষ্টাকালে টেকনাফ সদর ইউপিস্থ ৭ নং ওয়ার্ড এর হাবিবছড়া এলাকার মোঃ রফিক ও খুরশিদা বেগমের পুত্র মোঃ মুরশেদ আলম (২০)কে ধরে ফেলে।

পরে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে ধৃত ব্যক্তির দেহ তল্লাশী করে হাতে থাকা শপিং ব্যাগ হতে সর্বমোট ৯ হাজার ৬০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে টেকনাফ থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

অপর অভিযানে কক্সবাজারের চকরিয়া থানাধীন বড়ইতলী এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে ১৫ কেজি গাঁজাসহ ০৩ জন মাদক কারবারীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫।

রবিবার র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল গোপন সূত্রে অবগত হয় যে, কতিপয় মাদক কারবারী চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজারগামী রিলাক্স পরিবহন নামক বাসে করে যাত্রী বেশে মাদকদ্রব্য গাঁজা বহন করছে।

উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল রাত ৪ ঘটিকায় চকরিয়ার বড়ইতলী ইউপিস্থ শাহ্ ওমর ফিলিং স্টেশনের সামনে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপর বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশী অভিযান শুরু করে।

তল্লাশীর একপর্যায়ে বর্ণিত বাসটি চেকপোস্টের সামনে আসলে র‌্যাব সদস্যগণ বাসটি থামিয়ে তল্লাশী শুরু করলে তিনজন ব্যক্তির আচরণ সন্দেহজনক মনে হয়।

ঐ সময় উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে উক্ত ব্যক্তিদের হেফাজতে থাকা তিনটি ব্যাগ তল্লাশী করে সর্বমোট ১৫ (পনের) কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, তাদের পরিচয়

১। মোঃ জাহাঙ্গীর (৩৬), পিতা- মৃত আবুল শমা সওদাগর, সাং- বাস স্টেশন পাড়া, জমজম হাসপাতালের পিছনে, চকরিয়া পৌরসভা, ০৮ নং ওয়ার্ড, থানা- চকরিয়া, জেলা- কক্সবাজার;

২। কামাল উদ্দিন (৩৭), পিতা- মৃত নুরুল আবসার, সাং- বাঁশঘাটা রোড, মাস্টারপাড়া, চকরিয়া পৌরসভা, ০৮ নং ওয়ার্ড, থানা- চকরিয়া, জেলা- কক্সবাজার এবং

৩। নেজাম উদ্দিন (৪২), পিতা- আহমদ শফি, সাং- জালিয়াখালী (সাহাবুদ্দিনের বড় বাড়ি), থানা- পেকুয়া, জেলা- কক্সবাজার।

ধৃত আসামীরা আরো জানায়, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য গাঁজা কুমিল্লা থেকে বহন করে কক্সবাজারের বিভিন্ন জায়গায় সরবরাহ করে আসছে।

গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে চকরিয়া থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

টেকনাফের পুঁটিবনিয়া চাকমাপল্লির ২৮ চাকমা পরিবারের বন্দিজীবনবিশেষ প্রতিবেদক :: কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনি...
04/04/2022

টেকনাফের পুঁটিবনিয়া চাকমাপল্লির ২৮ চাকমা পরিবারের বন্দিজীবন

বিশেষ প্রতিবেদক :: কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উনচিপ্রাং বাজার থেকে পশ্চিম দিকে দুই কিলোমিটার গেলে পাহাড়ঘেরা পুঁটিবনিয়া চাকমাপল্লি। বংশপরম্পরায় এ পল্লিতে বসবাস করছেন ২৮ চাকমা পরিবারের প্রায় ১৪০ জন। একসময় চাকমা পল্লির মানুষ আশপাশের পাহাড় ও সমতলের জমিতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতেন।

২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের ঢল শুরু হলে চাকমাপল্লির বাসিন্দারা বিপাকে পড়েন। ওই পল্লিসহ আশপাশের পাহাড়-জঙ্গল কেটে গড়ে তোলা হয় প্রায় ২২ হাজার রোহিঙ্গার উনচিপ্রাং আশ্রয়শিবির। এতে সাড়ে চার বছর ধরে চাকমা পরিবারগুলো আশ্রয়শিবিরের ভেতরেই বন্দিজীবন কাটাচ্ছে।

পাহাড়ঘেরা আশ্রয়শিবিরটির চারদিক কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে ঘেরা। ফলে চাকমাদের মিলেমিশে থাকতে হচ্ছে রোহিঙ্গাদের সঙ্গে। খাদ্য, পানি, পয়োনিষ্কাশনব্যবস্থা, নিরাপত্তাসহ নানা সংকটে দিশেহারা পল্লির বাসিন্দারা। এ ছাড়া মিয়ানমারের উগ্র মগ সম্প্রদায়ের মানুষের সঙ্গে চাকমাদের চেহারায় মিল থাকায় রোহিঙ্গারা তাদের সহ্য করতে পারে না।

গত ৩১ মার্চ সকালে চাকমাপল্লিতে গিয়ে দেখা যায়, একটি বাড়ির আঙিনায় বিমর্ষ হয়ে বসে আছেন উকিলা চাকমা (৫৭)। কাছে যেতেই তিনি বলেন, ‘পল্লির চারপাশে রোহিঙ্গা বসতি। রোহিঙ্গারা তাঁদের দেখে ভিন্ন দৃষ্টিতে। অন্য কোথাও মাথা গোঁজার ঠাঁই নাই, এখান থেকে ঘরবাড়ি তুলে নিয়ে চলে যাব। এখানে কোনো নিরাপত্তা নাই।’

পল্লির এক পাশে মং চিচা চাকমার (৮১) আধা পাকা বাড়ি। তাঁর জীবন কেটেছে এ পাহাড়ে। বর্তমানে সময় প্রতিকূলে জানিয়ে মং চিচা চাকমা বলেন, পাঁচ বছর আগেও চাকমারা সচ্ছল জীবন কাটিয়েছেন। পাহাড়ে জীবনধারণের নানা উপায় ছিল। এখন কিছু নেই। দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে তিনি বলেন, ‘আমরা অসহায়, আমাদের পাশে কেউ নাই।’

মংচিচা চাকমার প্রতিবেশী সমাজপতি নিচামং চাকমা (৬২) বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কারণে চাকমাদের জীবন–জীবিকা হুমকিতে পড়েছে। রোহিঙ্গারা জাতিসংঘসহ নানা সংস্থার মানবিক সহায়তা পেলেও স্থানীয় জনগোষ্ঠী হিসেবে চাকমারা কিছুই পাচ্ছে না।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে পালিয়ে এসে কক্সবাজরের টেকনাফ ও উখিয়ায় আশ্রয় নেয় ৮ লাখ রোহিঙ্গা। এর আগে বিভিন্ন সময় এসেছে আরও কয়েক লাখ। বর্তমানে উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি আশ্রয়শিবিরে নিবন্ধিত রোহিঙ্গার সংখ্যা সাড়ে ১১ লাখ। এর মধ্যে উনচিপ্রাং (ক্যাম্প-২২) আশ্রয়শিবিরে আছে ২২ হাজার রোহিঙ্গা।

চাকমাপল্লির কয়েকজন বাসিন্দার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পল্লির চারপাশে চাষাবাদের ৭৮ হেক্টর জমি ছিল। এর সবটুকুই চলে গেছে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পেটে। ক্যাম্প গড়তে গিয়ে চাকমাদের ফসলি জমি, পাহাড়ের গাছপালা, প্রাকৃতিক ঝরনা ও ছড়া ধ্বংস করা হয়। পাঁচ বছর আগেও পল্লির পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া রইক্ষ্যং খালে (পাহাড়ি ছড়া) ব্লক (অস্থায়ী বাঁধ) বসিয়ে বছরজুড়ে চাষাবাদ করতেন তাঁরা। উৎপাদিত ফসল বিক্রি হতো উনচিপ্রাং ও হোয়াইক্যং বাজারে। এখন রোহিঙ্গা বর্জ্যে খালটি ভরাট হয়ে গেছে।

পানি চলাচল বন্ধ থাকায় দূষণের শিকার হয়ে খালটি এখন অস্তিত্বসংকটে পড়েছে। পাহাড় কেটে আশ্রয়শিবির গড়ে ওঠায় চাকমাদের জুমচাষও বন্ধ। আয়ের সব দিক বন্ধ হওয়ায় সংসার পরিচালনা এবং উপার্জন নিয়ে দিশাহারা ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর এই মানুষগুলো।

চাকমাপল্লির কয়েকজন বাসিন্দা জানান, পল্লির শিশুদের পড়াশোনার জন্য বেসরকারি একটি উন্নয়ন সংস্থার স্কুল ছিল। রোহিঙ্গা ক্যাম্প হওয়ার পর সেটিও বন্ধ হয়ে গেছে। ক্যাম্পের ভেতরের রাস্তা দিয়ে শিশুদের কয়েক কিলোমিটার দূরে উনচিপ্রাং বাজারের কাছে স্কুলে যাতায়াত করতে হয়। অপহরণের ভয়ে চাকমা শিশুদের ঘর থেকে একাকী কোথাও বের হতে দেওয়া হয় না। এতে এখন তাদের পড়াশোনাও বন্ধ।

চাকমা সম্প্রদায়ের কয়েকজন বলেন, বছরখানেক আগে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ড হয়। তখন রোহিঙ্গা বসতির পাশাপাশি পুড়ে যায় পল্লির মাছু চাকমার বাড়িটিও। রোহিঙ্গাদের বাড়িগুলো বিভিন্ন এনজিও সংস্থা পুনর্নির্মাণ করে দিলেও মাছু চাকমার পরিবার এখন পলিথিনের ঝুপড়িতে অমানবিক জীবন কাটাচ্ছে। মাছু চাকমা বলেন, আঙিনায় গাছপালা রোপণ বা চাষাবাদ করলে সেগুলোও লুট করে নিয়ে যায় রোহিঙ্গারা। বাড়িতে প্রাপ্তবয়স্ক নারী থাকায় কোথাও গেলে সন্ধ্যার আগেই ফিরতে হয়। রোহিঙ্গাদের ভয়ে চাকমা মেয়েরা পাহাড়ে চাষাবাদ তো দূরের কথা, বাড়ি থেকেও বের হতে পারে না।

একসময় চাকমাপল্লিতে ৩৫ পরিবারের বাস ছিল। নানা সংকটের মুখোমুখি হয়ে অনেকে চলে গেছেন। সর্বশেষ জানুয়ারি মাসে দুই পরিবার ভিটেমাটি ছেড়ে হোয়াইক্যং ইউনিয়নের হরিখোলা চাকমাপল্লিতে চলে যায়। এখন আছে ২৮ পরিবার। পল্লির বাসিন্দাদের ভাষ্য, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন দীর্ঘস্থায়ী হলে তাঁদের জীবন-জীবিকা আরও ঝুঁকিতে পড়বে। রোজগারের বিকল্প ব্যবস্থা না হলে সবাইকে না খেয়ে মরতে হবে। এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তাঁরা।

স্থানীয় হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নুর আহমদ আনোয়ারী বলেন, চাকমা পরিবারগুলোকে ইউপির পক্ষ থেকে যৎসামান্য সহযোগিতা দেওয়া হয়। কিন্তু রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পক্ষ থেকে তাঁদের কোনো ধরনের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে না।

নুর আহমদ আনোয়ারী আরও বলেন, রইক্ষ্যং খালটির একটি মুখ পাহাড়ের দিকে (চাকমাপল্লি) গেছে, আরেকটি গেছে ক্যাম্পের দিকে। ক্যাম্পের ভেতরের খালে বাঁধ নির্মাণ করে সেই পানি শোধন করে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সরবরাহ করছে অক্সফাম নামের একটি বেসরকারি সংস্থা। খালের অপর অংশটি রোহিঙ্গাদের ফেলা পলিথিনের বর্জে ভরে গেছে। ফলে দক্ষিণ পাড়ায় খালে এলজিইডি কর্তৃক ১ কোটি ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত স্লুইসগেটটি অচল হয়ে পড়েছে। এ কারণে চাকমা পল্লিসহ ক্যাম্পের আশপাশের অন্তত ৫০০ একর জমির চাষাবাদ বন্ধ হয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছে চাকমাসহ ২৫১ পরিবারের অন্তত দেড় হাজার কৃষক।

চাকমাপল্লির নিরাপত্তা এবং সহযোগিতা প্রসঙ্গে কক্সবাজারের অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দ্দৌজা বলেন, প্রথম দিকে চাকমা পরিবারগুলোকে কয়েক দফা ত্রাণসহায়তা ও কয়েকজনকে চাকরিও দেওয়া হয়েছিল। এখন তারা কী অবস্থায় আছে, তা সরেজমিনে দেখে তিনি ব্যবস্থা নেবেন।

আব্দুল কুদ্দুস রানা,প্রথম আলো।

যেভাবে পালিত হয় মিশরীয়দের রমজানবাতি জ্বালিয়ে রমজান বরণইতিহাসজুড়ে আছে মিশরীয়দের জমকালো সব সৃষ্টির কথা। সভ্যতার আদিযুগ থেক...
04/04/2022

যেভাবে পালিত হয় মিশরীয়দের রমজান
বাতি জ্বালিয়ে রমজান বরণ
ইতিহাসজুড়ে আছে মিশরীয়দের জমকালো সব সৃষ্টির কথা। সভ্যতার আদিযুগ থেকেই শানদার এ জাতির রমজান পালনের রীতিও খুবই চমৎকার। যেমন জমকালো তাদের সব কৃষ্টি ও নিদর্শন, তেমনি রমজান উদযাপনও করে জমকালো সব বাতি জ্বালিয়ে।

ফানুসে ফানুসে পবিত্র আমেজ
অনেকটা ফানুস আকৃতির এসব বাতি তৈরি হয় ধাতু ও রঙিন কাঁচ দিয়ে। নিখুঁত এসব কারুকাজ মূলত শতবর্ষব্যাপী প্রচলিত মিশরীয় সংস্কৃতির অসাধারণ সব সৃষ্টিকর্মকেই মনে করিয়ে দেয়। পুরো রমজান মাসে রাস্তা, দোকান, বাড়ির ছাদ—সর্বত্র ছেয়ে যায় এই বাতির আলোয়। রমজান মাসের মহিমা যেনো পুরো শহরে ছড়িয়ে পড়ে আলো হয়ে। সবার মনে জেগে ওঠা ত্যাগের মহিমার বাস্তবিক প্রকাশ হয়ে ওঠে এই বাতি।

সেহরিতে জাগায় মেসেহারাতি
সেহরিতে সবাইকে জাগিয়ে দেওয়ার চিরায়ত মুসলিম সংস্কৃতির অংশ হিসেবে মিশরের রাস্তায় ‘মেসেহারাতি’ নামের একদল মানুষের দেখা মেলে। তাঁরা নিঃস্বার্থভাবে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে সবাইকে জাগিয়ে দেন সেহরির জন্য।

কর্মঘণ্টা কমিয়ে আনা
রমজান মাসে তুর পাহাড়ের দেশ মিশরে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করে। রোজা পালনের সুবিধার্থে সরকারি অফিস-আদালতের কর্মঘণ্টা কমিয়ে আনা হয়। এর ফলে মিশরের মানুষ ইবাদত এবং মসজিদে বেশি সময় ব্যয় করতে পারেন



একসঙ্গে ইফতার পালন
দেশটিতে পরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে ইফতার পালনের সংস্কৃতি আছে। তবে, আধুনিকতার ছোঁয়ায় এই সংস্কৃতিতে ধীরে ধীরে পরিবর্তন আসছে। আজকাল মিশরীয় তরুণরা ক্যাফে ও রেস্তোরাঁতেই ইফতার করতে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে।

দলবেঁধে তারাবির জন্য রওনা
তারাবির নামাজকে কেন্দ্র করে একটি বিশেষ সংস্কৃতি রয়েছে দেশটিতে। ইফতারের পরপরই দলবেঁধে ‘আল্লাহু আকবার’ ধ্বনিতে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে তারাবির জন্য রওনা হন মিশরীয় যুবকরা।



কামানের গোলার শব্দে সেহরি-ইফতার
বাংলাদেশে যেমন মসজিদে সাইরেন বাজানোর মাধ্যমে সেহরি এবং ইফতারের সময় জানানো হয়। মিশরীয়রা এ ক্ষেত্রে কামানের গোলার শব্দকে অনুসরণ করে সেহরি এবং ইফতার করে।

ভিন্ন ধর্মালম্বীদের উপবাস
দেশটিতে মুসলিমদের পাশাপাশি খ্রিষ্টান সম্প্রদায়েরও উল্লেখযোগ্য-সংখ্যক মানুষ রয়েছে। রমজান মাসে রোজার সম্মানে তারাও প্রকাশ্যে পানাহার থেকে বিরত থাকেন। খ্রিষ্টানধর্মীও অনেকে সারাদিন উপবাস থেকেও রোজার পবিত্রতা রক্ষা করেন

১০ ধরনের মানুষের ওপর রোজা ফরজ নয়রোজা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। মুসলমানদের জন্য হিজরী বছরের নবম মাস, রমজান মাস, য...
04/04/2022

১০ ধরনের মানুষের ওপর রোজা ফরজ নয়
রোজা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। মুসলমানদের জন্য হিজরী বছরের নবম মাস, রমজান মাস, যে মাসে পবিত্র কুরআন নাযিল হয়েছিল, সে মাসে রোজা রাখা ফরজ। রমজান ছাড়া অন্য কোনো মাসে ফরজ রোজা নেই।

রোজা ফরজ হওয়ার জন্য কয়েকটি শর্ত রয়েছে। প্রথম শর্ত হলো- রোজাদারকে মুসলিম হতে হবে। অর্থাৎ কাফির, নাস্তিক কিংবা মুসলিম ছাড়া অন্য ধর্মাবলম্বীদের উপর রোজা ফরজ নয়।

এছাড়াও দশ প্রকার মানুষের ওপর রোজা পালন করা ফরজ নয়। তারা হলেন-

১.অমুসলিম : ইসলাম গ্রহণের পূর্বে কাফিরের ওপর রোজা ফরজ নয় এবং তার জন্য ইসলাম গ্রহণের পর কাজা করাও জরুরি নয়।

২. অপ্রাপ্ত বয়স : অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে-মেয়ের ওপর রোজা ফরজ নয়। কিন্তু অভ্যাস গড়ার জন্য তাদেরকে রোজা পালনের আদেশ করা যাবে।
Sponsored Content
Mgid
Mgid

৩. পাগল : প্রাপ্ত বয়স্ক পাগলের ওপর রোজা ফরজ নয়। এমনকি তার জন্য রোজা করিয়ে নেয়ারও প্রয়োজন নেই। অনুরূপ বিধান যার জ্ঞান লোপ পেয়েছে এবং যে অতি মাত্রায় মতিভ্রম হওয়ার কারণে ভালো-মন্দ তারতম্য করতে পারে না।

৪. অশীতিপর বৃদ্ধ : বার্ধক্যে উপনীত এমন লোক যে ভালো-মন্দ পার্থক্য করতে পারে না, অতিমাত্রায় বার্ধক্যের কারণে ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করতে পারে না।

৫. চির রোগী ও অক্ষমে: বিশেষত এমন বৃদ্ধ ব্যক্তি যে রোজা রাখতে শারীরিকভাবে সক্ষম নয়; অসুস্থতার কারণে কিছুক্ষণ পর পর ওষুধ গ্রহণ জরুরি, অন্যথায় অসুস্থতা বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। এমন রোগী যার রোগমুক্তির সম্ভাবনা নেই। এরূপ ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ফিদইয়া দেয়া ওয়াজিব।

৬. মুসাফির : মুসাফিরের জন্য সফরে রোজা রাখা বা না রাখার এখতিয়ার আছে। তবে যদি সফরে রোজা না রাখে তাহলে পরে এসব রোজা কাযা করে নেবে। উল্লে­খ্য, মুসাফির ইচ্ছে করলে যতদিন সফরে থাকবে (উক্ত সফর স্থায়ী বা স্বল্পকালীন হোক) ততদিন রোজা ছাড়তে পারবে।

৭. রোগাক্রান্ত ব্যক্তি : অস্থায়ীভাবে রোগাক্রান্ত ব্যক্তির পক্ষে রোজা রাখা কঠিন হলে সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত রোজা রাখবে না। আর রমজানেই সুস্থ হয়ে গেলে অবশিষ্ট রোজা তাকে অবশ্যই রাখতে হবে এবং যেসব রমজানের রোজা রাখতে সক্ষম হয়নি তা সুস্থ হওয়ার পর গাইরে রমজানে কাযা করে নেবে।

৮. ঋতুবতী মহিলা : হায়েজ তথা মাসিক ঋতুস্রাব অথবা নিফাস তথা সন্তান প্রসব জনিত স্রাব হলে উক্ত অবস্থায় রোজা না রেখে স্রাব চলে যাওয়ার পর কাযা করে নেবে।

৯. গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী নারী : গর্ভধারণ বা দুগ্ধপান করানোর কারণে যদি তাদের প্রতি রোজা রাখা কঠিন হয় বা স্বীয় সন্তানের অনিষ্টের আশঙ্কা থাকে তবে রোজা না রেখে যখন আশঙ্কামুক্ত হবে তখন সুবিধামত সময়ে কাযা করে নেবে।

১০. দুর্ঘটনা কবলিত লোককে রক্ষাকারী নিরুপায় ব্যক্তি : এমন ব্যক্তি যে রোজা ছেড়ে দিতে বাধ্য, যেমন কোন ছোট বাচ্চা পানিতে ডুবে গেছে অথবা আগুনে পুড়ে যাচ্ছে তাকে মুক্ত করার জন্য রোজা ছেড়ে দিতে হলে ছেড়ে দেবে কিন্তু পরবর্তীতে তাকে কাজা করে নিতে হবে।

বিনা উজরে সিয়াম ভঙ্গ করলে তার জন্য ভীষণ শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে।

একযোগে পদত্যাগ করলেন শ্রীলঙ্কার ২৬ মন্ত্রীদ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেই মন্ত্রিসভা থেকে একযোগে ২৬ জন ম...
04/04/2022

একযোগে পদত্যাগ করলেন শ্রীলঙ্কার ২৬ মন্ত্রী
দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেই মন্ত্রিসভা থেকে একযোগে ২৬ জন মন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন। দেশটির প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে ও প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে ছাড়া মন্ত্রিসভার ২৬ সদস্য রোববার রাতে এক বৈঠকের পর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।

শ্রীলঙ্কার শিক্ষামন্ত্রী দীনেশ গুণবর্ধন সংবাদমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।

তবে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে ও প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দ্রা রাজাপাকসে পদত্যাগপত্র জমা না দিলেও প্রধানমন্ত্রীর ছেলে নমাল রাজাপাকসে পদত্যাগ করেছেন। এক টুইট বার্তায় তিনি বলেছেন, তিনি আশা করছেন, এটি জনগণ ও সরকারের জন্য স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নিতে প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীকে সহায়তা করবে।

এদিকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ ঠেকাতে শ্রীলঙ্কার রাস্তায় দেশটির সেনারা অবস্থান নিয়েছে। বিক্ষোভকারীরা সরকারের জারি করা ৩৬ ঘণ্টার কারফিউ উপেক্ষা করে বিক্ষোভ করছে। এ ছাড়া বিক্ষোভ দমনে করতে সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ করে দিয়েছে।

দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে বর্তমানে তীব্র খাদ্য, জ্বালানি এবং অন্য প্রয়োজনীয় পণ্যদ্রব্যের সংকট দেখা দিয়েছে। সঙ্গে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি এবং বিদ্যুৎ বিপর্যয় তো আছেই। ১৯৪৮ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার পর এর আগে এমন সংকটে আর পড়েনি দেশটি।

সংকট মোকাবিলায় সরকার ব্যর্থ দাবি করে গত বৃহস্পতিবার জনতা দেশটির রাজধানী কলম্বোতে থাকা প্রেসিডেন্টের বাসভবনের সামনে বিক্ষোভ শুরু করে। পরদিন শুক্রবার বিক্ষোভ ঠেকাতে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপাকসে জরুরি অবস্থা জারি করেন। পরে শনিবার দেশব্যাপী ৩৬ ঘণ্টার কারফিউ জারি করে সরকার।

দেশের প্রথম পাতাল রেলের কাজ শুরু শিগগির, পরিবেশে সর্বোচ্চ গুরুত্ববিমানবন্দর থেকে কুড়িল, নদ্দা, বাড্ডা ছুঁয়ে কমলাপুর পর্য...
04/04/2022

দেশের প্রথম পাতাল রেলের কাজ শুরু শিগগির, পরিবেশে সর্বোচ্চ গুরুত্ব
বিমানবন্দর থেকে কুড়িল, নদ্দা, বাড্ডা ছুঁয়ে কমলাপুর পর্যন্ত ছুটবে দেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল। এই অংশের দৈর্ঘ্য হবে ১৯ দশমিক ৮৭২ কিলোমিটার। সব ঠিক থাকলে ডিপো নির্মাণের কাজ শুরু হবে আগামী জুন মাসে।

এবার প্রকল্প এলাকায় বিশেষ গুরুত্ব থাকবে পরিবেশের ওপর। যথাসম্ভব রোধ করা হবে শব্দ ও বায়ুদূষণ। ব্যবহার করা হবে না কোনো জীবাশ্ম জ্বালানি। নির্মাণকাজ কমলাপুর থেকেই শুরু হবে বলে জানায় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

ডিএমটিসিএল সূত্র জানায়, ঢাকা মহানগরী ও পার্শ্ববর্তী এলাকার যানজট নিরসন, পরিবেশ উন্নয়নে অত্যাধুনিক গণপরিবহন হিসেবে ছয়টি মেট্রোরেলের সমন্বয়ে গঠিত ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি (ডিএমটিসিএল)। এর আওতায় মোট ১২৯ দশমিক ৯০১ কিলোমিটার মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে উড়াল ৬৮ দশমিক ৭২৯ কিলোমিটার এবং পাতাল ৬১ দশমিক ১৭২ কিলোমিটার। দীর্ঘ রুটে ১০৫টি স্টেশন থাকবে। এর মধ্যে উড়াল ৫২টি ও পাতাল ৫৩টি।

এমআরটি লাইন-১
Sponsored Content
Mgid
Mgid

এটি বাংলাদেশের প্রথম পাতাল মেট্রোরেল। এর মোট দৈর্ঘ্য ৩১ দশমিক ২৪১ কিলোমিটার। এটি দুটি অংশে বিভক্ত। অংশ দুটি হলো- বিমানবন্দর রুট (বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর) এবং পূর্বাচল রুট (নতুনবাজার থেকে পিতলগঞ্জ ডিপো)। বিমানবন্দর রুটের মোট দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৮৭২ কিলোমিটার এবং মোট পাতাল স্টেশন সংখ্যা ১২টি। পূর্বাচল রুটের মোট দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৩৬৯ কিলোমিটার। সম্পূর্ণ অংশ উড়াল এবং মোট স্টেশন সংখ্যা ৯টি। নতুনবাজার ও নদ্দা স্টেশন বিমানবন্দর বুটের অংশ হিসেবে পাতাল নির্মিত হবে। নতুনবাজার স্টেশনে ইন্টারচেঞ্জ থাকবে। এই ইন্টারচেঞ্জ ব্যবহার করে বিমানবন্দর রুট থেকে পূর্বাচল রুটে এবং পূর্বাচল রুট থেকে বিমানবন্দর রুটে যাওয়া যাবে। উভয় রুটের বিস্তারিত স্ট্যাডি সার্ভে ও বেসিক নকশা সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে ডিটেইলড নকশার কাজ চলমান। ডিটেইল্ড নকশা অগ্রগতি শতভাগ। নির্মাণকাজের সব দরপত্র দলিল প্রস্তুত কার্যক্রমের অগ্রগতি ৮৬ শতাংশ। এমআরটি-১ এর ডিপো ও ডিপো অ্যাক্সেস করিডোর নির্মাণের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার পিতলগঞ্জ ও ব্রাহ্মণখালী মৌজায় ৯২ দশমিক ৯৭২৫ একর ভূমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে।

এমআরটি রুট-১ এর অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক (সিভিল, ট্রান্সপোর্ট প্ল্যানিং অ্যান্ড ইউটিলিটি) মো. মাহবুব উল আলম জাগো নিউজকে বলেন, দেশের প্রথম পাতাল রেল নির্মাণকাজ শুরুর শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। চলতি বছরের জুন মাসে কমলাপুর থেকে নির্মাণকাজ শুরু হবে বলে আশা করছি। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাসে পাতাল মেট্রোরেলের খননকাজ শুরু করতে পারবো। এই লক্ষ্যে আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। পাতাল মেট্রোরেল নির্মাণের আগে যেসব কাজ করতে হয় তার সবই শেষ পর্যায়ে।

ডিএমটিসিএল জানায়, নির্মাণকাজ তত্ত্বাবধানের জন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগ কার্যক্রমের অগ্রগতি ৭০ শতাংশ। ডিপোর ভূমি উন্নয়ন সংক্রান্ত প্যাকেজের কারিগরি দরপত্র মূল্যায়ন প্রতিবেদনের ওপর গত ২০ ফেব্রুয়ারি জাইকা সম্মতি দিয়েছে। ডিপোর ভূমি উন্নয়নের জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ কার্যক্রমের অগ্রগতি ৮০ শতাংশ।

এমআরটি-১ প্রকল্পের আওতায় বিমানবন্দর থেকে কমলাপুর ও নতুনবাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত মোট ৩১ দশমিক ২৪ কিলোমিটার পথে মেট্রোরেল নির্মিত হবে। এ প্রকল্পের মোট খরচ ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপান সরকার দেবে ৩৯ হাজার ৪৫০ কোট, বাকি ১৩ হাজার ১১১ কোটি টাকা আসবে সরকারি তহবিল থেকে।

রুট
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-খিলক্ষেত-কুড়িল-যমুনা ফিউচার পার্ক-বাড্ডা-রামপুরা-মালিবাগ-রাজারবাগ-কমলাপুর এবং কুড়িল থেকে কাঞ্চন সেতুর পশ্চিম পাশ পর্যন্ত।

প্রস্তাবিত স্টেশন
বিমানবন্দর, খিলক্ষেত, কুড়িল, যমুনা ফিউচার পার্ক, নতুনবাজার, বাড্ডা, হাতিরঝিল, রামপুরা, মালিবাগ, রাজারবাগ, কমলাপুর ও কুড়িল, বসুন্ধরা, মাস্তুল, পূর্বাচল পশ্চিম, পূর্বাচল সেন্টার, পূর্বাচল টার্মিনাল।

ডিএমটিসিএল জানায়, মেট্রোরেল সম্পূর্ণ বিদ্যুৎচালিত বিধায় কোনো ধরনের জীবাশ্ম ও তরল জ্বালানি ব্যবহৃত হবে না। ফলে বায়ুদূষণ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। মেট্রোরেল অল্প সময়ে অধিক সংখ্যায় যাত্রী পরিবহন করবে বিধায় ছোট ছোট যানবাহনের ব্যবহার বহুল সংখ্যায় কমে জীবাশ্ম ও তরল জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস পাবে। এতে বায়ুদূষণ উল্লেখযোগ্য মাত্রায় কমে যাবে। মেট্রোরেলের রেলওয়ে ট্র্যাকের নিচে মাস স্প্রিং সিস্টেম (এমসিসি) থাকবে। কন্সট্রাকশন উইলডিডি রেল ব্যবহার করা হবে। উড়াল মেট্রোরেলের ভায়াডাক্টের উভয় পাশে শব্দ প্রতিবন্ধক দেওয়াল থাকবে এবং পাতাল মেট্রোরেলের টানেল সংলগ্ন মাটি শব্দ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে। ফলে মেট্রোরেলে শব্দ ও কম্পন দূষণ মাত্রা মানদণ্ড সীমার অনেক নিচে থাকবে। সার্বিকভাবে পরিবেশ দূষণে নেতিবাচক কোনো প্রভাব ফেলবে না, বরং পরিবেশ উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

প্রকল্প ব্যবস্থাপক (এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড হেলথ সেফটি) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রথম পাতাল মেট্রোরেলের খননকাজ শুরু হবে সহসাই। আমরা পরিবেশগত বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছি। যাতে খনন, ধুলোবালি ও নির্মাণকাজ করতে গিয়ে স্থানীয়রা দুর্ভোগে না পড়েন। আমরা স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলেছি। আমাদের একটাই লক্ষ্য থাকবে যাতে বায়ুদূষণ না হয়। বর্তমানে ঢাকার বায়ুদূষণের মাত্রা কত, প্রকল্পের কাজ শুরুর পরে কত হবে- বিষয়গুলো নিয়ে নানা ধরনের ছক কষছি। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য থাকবে, প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে স্থানীয়রা যাতে দুর্ভোগে না পড়েন এবং ঢাকার বায়ুমান যেন ঠিক থাকে।

উত্তরা দিয়াবাড়ি থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২১ দশমিক ২৬ কিলোমিটার উড়াল মেট্রোরেল নির্মাণকাজ চলমান। প্রকল্প এলাকার বাসিন্দারা ধুলাসহ নানা ধরনের দুর্ভোগে পড়েছেন। এমন কোনো সমস্যা সৃষ্টি হবে? এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, এমআরটি-৬ এর দায়িত্বে আমি নেই। তবে আমি বলতে পারি এমআরটি-১ প্রকল্পে ১৬ কিলোমিটারের বেশি পাতাল মেট্রো। সুতরাং এখানে সমস্যা হবে না। যেখানে উড়াল মেট্রোরেল নির্মাণ হবে সেই অংশেও জনবসতি কম। তারপরও পরিবেশ ও মানুষের প্রতিবন্ধকতা যেন না হয় সে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে। প্রকল্পের কারণে ধুলোবালি, দূষণ ও মানুষের স্বাস্থ্যগত দিক যাতে ঠিক থাকে সে বিষয়টি অধিক গুরুত্ব দেওয়া হবে।’

Address

South Muhuripara, Bisic Link Road
Cox's Bazar
4700

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mubarak Uddin Noyon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mubarak Uddin Noyon:

Videos

Share



You may also like