
22/12/2024
আন্তর্জাতিকভাবে সেনাবাহিনীর উপর নিষেধাজ্ঞা এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি।ফিরছেন হাসিনা
আজ, ২২ ডিসেম্বর, আন্তর্জাতিক আদালত থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিকট একটি চিঠি এসেছে, যা বাংলাদেশের শান্তি মিশনে অংশগ্রহণ নিয়ে বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি করেছে। চিঠিতে উল্লেখ করা হয় যে, যদি বাংলাদেশ ৩০ দিনের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এবং অবৈধ সরকার উৎখাতের পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা বাহিনী পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিতে পারে। সেই সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে শান্তি মিশনে অংশগ্রহণ থেকে চিরতরে বাদ দেওয়া হবে।
এই ঘোষণার পর, সেনাবাহিনীর মধ্যে একটি অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। সেনাবাহিনী কী করবে? বাংলাদেশের ভবিষ্যত কী হবে? এই মুহূর্তে দেশের রাজনীতিতে ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে, বিশেষত সেনাবাহিনীর পদক্ষেপ নিয়ে।
শেখ হাসিনার ফিরে আসার সম্ভাবনা
এদিকে, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা তার দলের নেতাকর্মীদের বিপ্লবের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দিয়েছেন। শেখ হাসিনার বক্তৃতা থেকে স্পষ্ট হচ্ছে, তিনি পুনরায় ক্ষমতায় ফিরে আসার জন্য দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ। শেখ হাসিনার ফিরে আসার সম্ভাবনা শতভাগ নিশ্চিত হয়েছে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। তার রাজনৈতিক কৌশল এবং নেতৃত্বের প্রতি দলের বিশ্বাস দেশের পরিস্থিতি পাল্টে দিতে পারে।
সেনাবাহিনীর পদক্ষেপ: মার্শাল ল নাকি সেনা কূটনীতি?
এই মুহূর্তে সেনাবাহিনীর মধ্যে বিশাল এক অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তারা কী করবে? দেশের পরিস্থিতি যদি আরও বেগতিক হয়, তাহলে সেনাবাহিনী কি মার্শাল ল বা সামরিক শাসন জারি করবে, নাকি সেনাবাহিনী কূটনীতির মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে পুনরায় ক্ষমতায় আনতে সক্রিয় ভূমিকা নেবে? প্রশ্ন উঠছে, সেনাবাহিনীর মধ্যে এই সংকটের সমাধান কীভাবে হবে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং শান্তি মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে আলোচনা চলছে। জাতিসংঘের চাপ এবং সরকারের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ শাসন কাঠামোকে প্রভাবিত করবে।