Hriday Blogs

Hriday Blogs Hriday blogs is a personal page. Totally free of politics.I can move forward if I get your love.

09/10/2023

Hello there! Let's continue building our community with interesting discussions and engaging posts.

সবার প্রিয়
30/07/2022

সবার প্রিয়

19/07/2022

কাউকে নিয়ে সমালোচনা করা যতটা সহজ তার জায়গায় থেকে পরিস্থিতি বুঝা ঠিক ততটাই কঠিন কাজ।

একনজরে ব্রাহ্মণবাড়িয়াব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ইতিহাসব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের...
11/07/2022

একনজরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ইতিহাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। উপজেলার সংখ্যানুসারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাংলাদেশের একটি “এ” শ্রেণীভুক্ত জেলা।

আয়তন ও অবস্থান [সম্পাদনা]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আয়তন ১৮৮১.২১ বর্গ কিলোমিটার (৪,৬৪,৮৫৬ একর)। চট্টগ্রাম বিভাগের সর্ব-উত্তরে ২৩°৩৯´ থেকে ২৪°১৬´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০°৪৪´ থেকে ৯১°৫১´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে এ জেলার অবস্থান। এ জেলার দক্ষিণে কুমিল্লা জেলা; পশ্চিমে নারায়ণগঞ্জ জেলা, নরসিংদী জেলা ও কিশোরগঞ্জ জেলা; উত্তরে কিশোরগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা এবং পূর্বে হবিগঞ্জ জেলা ও ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশ অবস্থিত।

ইতিহাস[সম্পাদনা]
প্রতিষ্ঠাকাল[সম্পাদনা]
এক সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাংলাদেশের সমতট জনপদের একটি অংশ ছিল। ঈসা খাঁ বাংলায় প্রথম এবং অস্থায়ী রাজধানী স্থাপন করেন সরাইলে। ১৭৬৫ খ্রিষ্টাব্দে বাংলা দেওয়ানী লাভের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ত্রিপুরাকে দুইটি অংশে বিভক্ত করে। সেগুলি হলো ত্রিপুরা ও চাকলা রৌশনাবাদ। ১৭৮১ সালে সরাইল পরগনা ব্যতীত বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী নিয়ে একটি জেলা ইংরেজরা গঠন করে এবং এর নাম দেয় টিপারা (Tippera) জেলা বা ত্রিপুরা জেলা। ত্রিপুরা জেলার দুটি পরিচয় ছিল। সাধারণভাবে ত্রিপুরা জেলা বলতে সমগ্র জেলাকে আর টিপারা প্রপার বলতে চাকলা রৌশনাবাদকে বোঝাত। তবে ইংরেজরা এ জেলাকে রোশনাবাদ ত্রিপুরা বলত। ১৭৮৯ সালে রাজস্ব আদায়ের সুবিধার্থে এটিকে ত্রিপুরা জেলা হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়। ১৭৯০ সালে প্রশাসনিক ক্ষমতাসহ ত্রিপুরা জেলা হিসাবে ঘোষিত হয়। ১৮৩০ সালে ছাগলনাইয়া (ফেনী জেলার অন্তর্গত) থানা ছাড়া বৃহত্তর নোয়াখালীর বাকী অংশ ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয় এবং ময়মনসিংহ থেকে সরাইল, দাউদপুর, হরিপুর, বেজরা ও সতেরখন্দল পরগনাকে ত্রিপুরায় অর্ন্তভুক্ত করা হয়। ত্রিপুরার তিনটি সাব-ডিভিশন থেকে নাসিরনগর মহকুমা সৃষ্টি হয় ১৮৬০ সালের ব্রিটিশ আইনে। ১১ বছর পর মহকুমা সদর নাসিরনগর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে স্থানান্তরিত হয়। মহকুমার নামকরণ করা হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং ছয়টি থানা গঠিত হয়। যথা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সরাইল, নাসিরনগর, নবীনগর, কসবা ও বাঞ্ছারামপুর। ১৮৬৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।। ১৮৭৬ সালে ছাগলনাইয়া থানাও ত্রিপুরা জেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়। তারপর থেকে ১৯৬০ সালে পর্যন্ত এই জেলাটি ত্রিপুরা জেলা নামেই পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬০ সালে এক প্রশাসনিক আদেশে ত্রিপুরা জেলাকে কুমিল্লা জেলা নামে অভিহিত করা হয়। এরপর সুদীর্ঘ চব্বিশ বৎসর পর ১৯৮৪ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি গঠিত হয় বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।

নামকরণ[সম্পাদনা]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নামকরণ নিয়ে একাধিক মত প্রচলিত আছে। এস এম শাহনূর প্রণীত “নামকরণের ইতিকথা” থেকে জানা যায়, সেন বংশের রাজত্বকালে এই অঞ্চলে অভিজাত ব্রাহ্মণকুলের বড়ই অভাব ছিল। যার ফলে এ অঞ্চলে পূজা অর্চনার জন্য বিঘ্নতার সৃষ্টি হত। এ সমস্যা নিরসনের জন্য সেন বংশের শেষ রাজা লক্ষণ সেন আদিসুর কন্যকুঞ্জ থেকে কয়েকটি ব্রাহ্মণ পরিবারকে এ অঞ্চলে নিয়ে আসেন। তাদের মধ্যে কিছু ব্রাহ্মণ পরিবার শহরের মৌলভী পাড়ায় বাড়ী তৈরি করে। সেই ব্রাহ্মণদের বাড়ির অবস্থানের কারণে এ জেলার নামকরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া হয় বলে অনেকে বিশ্বাস করেন। অন্য একটি মতানুসারে দিল্লী থেকে আগত ইসলাম ধর্ম প্রচারক শাহ সুফী হযরত কাজী মাহমুদ শাহ এ শহর থেকে উল্লেখিত ব্রাহ্মণ পরিবার সমূহকে বেরিয়ে যাবার নির্দেশ প্রদান করেন, যা থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া নামের উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আঞ্চলিক উচ্চারণ ‘বাউনবাইরা’। এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিকৃত নাম ‘বি-বাড়িয়া’ বহুল প্রচলিত। যার ফলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঐতিহ্য ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। এ অবস্থার উত্তরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে এবং ২০১১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন হতে সকল ক্ষেত্রে বি-বাড়িয়ার পরিবর্তে ‘ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ লেখার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন[সম্পাদনা]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গ কেন্দ্র করে স্বদেশী আন্দোলন শুরু হলে বিপ্লবী উল্লাস কর (অভিরাম) দত্ত কর্তৃক বোমা বিস্ফোরণের অভিযোগে আন্দামানে দ্বীপান্তরিত হয়েছিলেন। ১৯৩১ সালের ১৪ ডিসেম্বর তারিখে সুনীতি চৌধুরী, শান্তি ঘোষ ও গোপাল দেব প্রকাশ্য দিবালোকে তদানিন্তন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সি.সি.বি স্টিভেনসকে তারই বাসগৃহে গুলি করে হত্যা করে। ১৯৩০ সালে কৃষক আন্দোলনের সময় কংগ্রেস নেতা আব্দুল হাকিম খাজনা বন্ধের আহ্বান জানান। এ সময় ব্রিটিশ সৈন্যদের বেপরোয়া গুলিবর্ষণে চারজন বেসামরিক লোক নিহত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস[সম্পাদনা]
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অবদান অনেক। আবদুল কুদ্দুস মাখনের মত ব্যক্তিরা এখানে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সান্ধ্য আইন জারি করা হয় এবং এদিনই ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী জনগণ সান্ধ্য আইন ভঙ্গ করে মিছিল বের করেন । ২৭ মার্চ সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়োজিত চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার কর্নেল শাফায়াত জামিল বীর বিক্রম তার সাথের বাঙালি সেনাদের নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া আর্মি ক্যাম্পের সকল পাকিস্তানি অফিসার ও সৈন্যকে বন্দি করেন। ঐদিন দুপুরে মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীর উত্তম মৌলভীবাজারের শমসেরনগর হতে তার সেনাদল নিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসেন এবং কর্নেল শাফায়াত জামিল তার কাছে চতুর্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কোম্পানির দায়িত্ব অর্পণ করেন। মুক্তিযুদ্ধে ১৯৭১ সালের ৮ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া হানাদার মুক্ত হয়। বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল ১৮ এপ্রিল ১৯৭১ সালে আখাউড়ার দরুইন গ্রামে শহীদ হন । ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বিজয়নগর উপজেলার ইসলামপুরে এস ফোর্সের অধিনায়ক তৎকালীন সেনাপ্রধান মেজর কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম এর নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে পাকিস্তানি বাহিনীর যুদ্ধ হয়। ঐ যুদ্ধে দুজন মুক্তিযোদ্ধা শহীদ এবং ১১ জন আহত হন । পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ২৫ জন নিহত ও ১৪ জন বন্দী হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি সংরক্ষণে গড়ে তোলা হয়েছে কুল্লাপাথর শহীদ স্মৃতিসৌধ। এখানে ৫০ জন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার কবর রয়েছে।

ঐতিহ্য[সম্পাদনা]
মুঘল আমলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া মসলিন কাপড় তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল। এ জেলার বিখ্যাত মিষ্টান্নের মধ্যে ছানামুখী অন্যতম, যা দেশের অন্য কোন অঞ্চলে তেমন প্রচলন নেই। এছাড়া তালের রস দিয়ে তৈরি আরেকটি মিষ্টান্ন তালের বড়া ও রসমালাই বিখ্যাত।

প্রশাসনিক এলাকাসমূহ [সম্পাদনা]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ৯টি উপজেলা, ৯টি থানা, ৫টি পৌরসভা, ১০০টি ইউনিয়ন, ৯৯৩টি মৌজা, ১৩৩১টি গ্রাম ও ৬টি সংসদীয় আসন নিয়ে গঠিত।

উপজেলাসমূহ [সম্পাদনা]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় মোট ৯টি উপজেলা রয়েছে। উপজেলাগুলো হল:

১। আখাউড়া

২। আশুগঞ্জ

৩। কসবা

৪। নবীনগর

৫। নাসির নগর

৬। বিজয় নগর

৭। বিজয় নগর

৮। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর

৯। সরাইল

সংসদীয় আসন[সম্পাদনা]

সংসদীয় আসন জাতীয় নির্বাচনী এলাকা সংসদ সদস্য রাজনৈতিক দল

২৪৩ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ নাসিরনগর উপজেলা - বদরুদ্দোজা মোঃ ফরহাদ হোসেন - বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

২৪৪ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ সরাইল উপজেলা এবং আশুগঞ্জ উপজেলা আবদুস সাত্তার ভূঞা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল

২৪৫ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা এবং বিজয়নগর উপজেলা উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

২৪৬ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আখাউড়া উপজেলা এবং কসবা উপজেলা আনিসুল হক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

২৪৭ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ নবীনগর উপজেলা এবাদুল করিম বুলবুল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২৪৮ ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ বাঞ্ছারামপুর উপজেলা এ বি তাজুল ইসলাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ

যোগাযোগ ব্যবস্থা [সম্পাদনা]
আশুগঞ্জ-ভৈরব রেল সেতু (রাজা ৬ষ্ঠ জর্জ রেলসেতু)

সড়কপথ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা দুটি হাইওয়ে রোডের সাথে যুক্ত, একটি হল ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক, যেটি এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক এর অংশ এবং অপরটি হল কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক। সরাইল উপজেলার বিশ্বরোডে দুটি হাইওয়ে রোড মিলিত হয়েছে।তাছাড়া ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য আখাউড়া হয়ে কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিস চালু হয়েছে এবং আশুগঞ্জ-আখাউড়া চার লেন সড়কের কাজও চলছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে নদীর উপর রয়েছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু যা আশুগঞ্জ ও ভৈরবের মাঝে সংযোগ স্থাপন করেছে। এটি ২০০২ সালে নির্মিত এবং এর দৈর্ঘ্য ১২০০ মিটার। সেতুটির পূর্ব নাম বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য মৈত্রী সেতু। এটির পাশেই রয়েছে ১৯৩৭ সালে নির্মিত রাজা ৬ষ্ঠ জর্জ রেলসেতু। এর বর্তমান নাম শহীদ হাবিলদার আব্দুল হালিম সেতু।

রেলপথ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সাথে ঢাকা, সিলেট, চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহের রেল যোগাযোগ রয়েছে। আখাউড়া রেলওয়ে জংশন বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে জংশন। আখাউড়া-আগরতলা ডুয়েলগেজ রেললাইন নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। ২০১৬ সালের ৩১ জুলাই আখাউড়া-আগরতলা রেললাইন প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়। এছাড়া আশুগঞ্জ-ভৈরব দ্বিতীয় রেল সেতু বর্তমানে নির্মাণাধীন রয়েছে।

নৌপথ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় নৌ যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম তিতাস ও মেঘনা নদী। শাখা নদীর মধ্যে রয়েছে হুরল, সিংরা কালাছড়া, বালুয়া, আউলিয়া জুড়ি, পাগলা, ডোল ভাঙ্গা, বলভদ্র, বিজনা, লংঘন, লহুর, রোপা, সোনাই, ছিনাইহানি প্রভৃতি। আশুগঞ্জ ঘাটের সাথে হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, সিলেট ও কিশোরগঞ্জের লঞ্চ যোগাযোগ রয়েছে । তাছাড়া আশুগঞ্জে আন্তর্জাতিক নৌ-বন্দর স্থাপন করা হয়েছে এবং এটি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় মালামাল পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে ।

জনসংখ্যার উপাত্ত [সম্পাদনা]
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোট জনসংখ্যা ২৮,৪০,৪৯৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৩,৬৬,৭১১ জন এবং মহিলা ১৪,৭৩,৭৮৭ জন। মোট পরিবার ৫,৩৮,৯৩৭টি।

10/07/2022
জামিদারের নাতি বউ নাটকের প্রধান চরিত্রের মানুষ
08/07/2022

জামিদারের নাতি বউ নাটকের প্রধান চরিত্রের মানুষ

প্রকৃতি যখন সবুজ সাজে সাজতে থাকে তখন তার সাজে নিজেকে সাজানো হল উত্তম কাজ
07/07/2022

প্রকৃতি যখন সবুজ সাজে সাজতে থাকে তখন তার সাজে নিজেকে সাজানো হল উত্তম কাজ

03/07/2022

টাকা দিয়ে টাকা কেনা হারাম

পুরাতন ১১০টাকা দিয়ে নতুন ১০০টাকা কেনা সম্পূর্ণ হারাম।

তবে কেনাবেচার পরিবর্তে নতুন ১০০ টাকার সাথে পুরাতন ১০০টাকা অদল বদল করা জায়েজ।

আসুন সাবধান হই।
নিজে সুদ থেকে বিরত থাকি, অন্যকে সাবধান করি।

01/07/2022

বাঞ্ছারামপুর বিদ্যুৎ বন্ধের বিজ্ঞপ্তি
আগামীকাল ০২/০৭/২০২২ খ্রিঃ তারিখ রোজ শনিবার জরুরী রক্ষণাবেক্ষন কাজের জন্য সকাল ৮ঃ০০ ঘটিকা হতে দুপুর ৪:০০ ঘটিকা পর্যন্ত বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সকল স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে।এই সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

DGM Bancharampur PBS

দুর্গারামপুর - দশদোনা রাস্তায়
22/06/2022

দুর্গারামপুর - দশদোনা রাস্তায়

আগামীকাল ১৫ জুন ২০২২   ৩নং দরিয়া দৌলত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আপনাদের মহা মূল্যবান ভোট দিয়ে হেলিকপ্টা...
14/06/2022

আগামীকাল ১৫ জুন ২০২২ ৩নং দরিয়া দৌলত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আপনাদের মহা মূল্যবান ভোট দিয়ে হেলিকপ্টার মার্কা কে জয় যুক্ত করুন।

রাসূলের (সা.) মেরাজের ইতি কথাবিশ্ব নবীর মেরাজ সম্পর্কে কিছু লেখার জন্য কলম ধরার সৌভাগ্য যে আল্লাহ দান করলেন তার মহান দরব...
06/06/2022

রাসূলের (সা.) মেরাজের ইতি কথা

বিশ্ব নবীর মেরাজ সম্পর্কে কিছু লেখার জন্য কলম ধরার সৌভাগ্য যে আল্লাহ দান করলেন তার মহান দরবারে জানাই লাখো কোটি নজরানা।

হৃদয় উজাড় করা সবটুকু আবেগ অনুভূতি নিয়ে অন্তরের মণিকোঠা থেকে অসংখ্য দরুদ ও সালাম জানাই পিয়ারা নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্ (সা.) তার আসহাব ও আহ্লে বাইতগণের প্রতি।

পবিত্র কুরআনের বহু আয়াত ও ৪৫ জন বিশেষ মর্যাদাপূর্ণ সাহাবির বর্ণনা অনুযায়ী হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নবীকুল শিরোমণির মেরাজ। প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গ্রন্থ লিখন, কলাম লিখন, বর্ণনা- বিবৃতি কোনো কিছু দিয়েই এমন অলৌকিকতার বয়ান বোঝানো বা শেষ করা সম্ভব নয়।

তাই ভাবছি অক্ষম হস্তে- নরাধমের কলম দ্বারা কীভাবে ফুটিয়ে তুলব সৃষ্টির দুলালের মেজারের বৃত্তান্তকে? তবুও ইমানি জজবা নিয়ে আল্লাহর প্রতি পূর্ণাঙ্গ ভরসা ও মদিনাওয়ালার নেকনজর কামনা করে শুরু করলাম। বাকি তার দয়ার পথের মুসাফির হয়ে থাকব।

মেরাজ শব্দের আভিধানিক অর্থ- সিঁড়ি। ইসলামি পরিভাষায় এর অর্থ উচ্চমর্যাদা, আধ্যাত্মিক পূর্ণতা, ঊর্ধ্বলোকে গমন, বিশেষত আল্লাহর নৈকট্য লাভ।

রাসূলের মেরাজকে ইস্রা নামে ও নামকরণ করা হয়েছে। মশহুরগণের মতে, ইস্রা ও মেরাজ একই বাস্তবতার দুটি ভিন্ন ভিন্ন নাম।

ইস্রা অর্থ রাত্রিকালীন ভ্রমণ, নৈশ ভ্রমণ, লয়ে যাওয়া ইত্যাদি। যেন স্থান হিসাবে ওই ভ্রমণের নাম মেরাজ আর কাল হিসাবে ইস্রা।

মাসজিদুল হারাম থেকে মাসজিদুল আকসা পর্যন্ত ইস্রা আর আকসা থেকে ঊর্ধ্বলোক পর্যন্ত ভ্রমণকে মেরাজ বলেও মন্তব্য পাওয়া যায়। সাহাবিরা কখনো ইস্রা শব্দ বলে মেরাজ বোঝাতেন, আবার কখনো শুধু ঊর্ধ্বলোকে গমন অর্থেই শব্দটি ব্যবহার করতেন।

মেরাজ বা ইস্রা ঘটনা দুটি রাত্রিকালে সংঘটিত হয়েছিল যে কারণে ইস্রা শব্দটি উভয় ঘটনার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। মেরাজ একটি সফর।

ওই সফর ছিল ‘আলমে-মূলক থেকে ‘আলমে-মালাকুত ‘আলমে-জাবারুত ও ‘আলমে-লাহুত পর্যন্ত। ‘আলমে মুলক ছিল হাবিবে খোদার (সা.) বাশারী হাকিকতের বিকাশ, ‘আলমে মালাকুতে মালাকি- হাকিকতের বিকাশ, ‘আলমে জাবারুত ও লাহুত ছিল হাক্কি হাকিকতের বিকাশ।

ওই সফর ছিল একজনের ভ্রমণ আর একজনের গ্রহণের সফর। রাসূলে দোজাহা ছাড়া অন্য কোন নবী-রাসূল, ফেরেশতা, জিন, মানব সন্তান তথা সৃষ্টিজগৎ এমন মর্যাদাপূর্ণ সফরের গৌরব অর্জন করতে পারেননি।

মাসজিদুল হারাম থেকে মাসজিদুল আকসা পর্যন্ত রাসূলের ভ্রমণ এবং মেরাজের ঘটনা ২৭ রজব রাতে সংঘটিত হয়েছিল। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতি বছর ২৭ রজব মেরাজের স্মৃতি বার্ষিকী মুসলিম বিশ্বে পালিত হয়ে থাকে।
দয়াল নবীর মেরাজ সংঘটিত হয়েছিল নবুয়্যতের ১২ সালে। কুরাইশদের তীব্র অত্যাচার, রাসূলের সহধর্মিণী হজরত খাদিজার ইন্তেকাল, চাচা আবু তালেবের মৃত্যু, তায়েফ গমনের হৃদয়বিদারক ঘটনা প্রভৃতি কারণে যখন রাসূল (সা.) সীমাহীন ব্যথিত ছিলেন- তখন পবিত্র মেরাজের সফরে হাবিবকে ধন্য করেন আল্লাহতায়ালা।

কুরআন মাজিদের সূরা বানি ইসরাইলের ১নং আয়াতে সূরা নাজম-এর ১-১৮নং আয়াতে এবং সূরা তাকভীরের ১৯-২৪নং আয়াতগুলোয় মেরাজের ঘটনা উল্লেখ আছে।

এর মধ্যে সূরাতুল ইসরার (বানি ইসরাইল) সমগ্র অংশেই মেরাজের বিভিন্ন অবস্থা বর্ণিত হয়েছে। প্রথমদিকে রাসূল (সা.)-এর মাসজিদুল হারাম থেকে মাসজিদুল আকসা পর্যন্ত ভ্রমণের বর্ণনা, মধ্য ভাগে উপদেশ ও নসিহত।

অতঃপর পার্থিব দুঃখ কষ্ট ভোগ করার কারণে মুমিনরা যাতে ব্যথিত ও ভারাক্রান্ত হৃদয় না হয়, তদুদ্দেশ্যে পূর্বজুগীয় নবী-রাসূলদের ঘটনাবলি স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এতদসহ ইসলামের শত্রু কুরাইশদের শান্তি সমন্ধে সতর্ক করে দেওয়া, প্রসঙ্গক্রমে ইঙ্গিতে রাসূল (সা.) কে হিজরতের আদেশ দেওয়া, অতঃপর মুসলিম উম্মাহর প্রতি মেরাজের প্রতিক্রিয়ার কথা বর্ণনা করা হয়েছে।

সবশেষে মুমিনদের মধ্যে সাহস সঞ্চালনের উদ্দেশ্যে মূসা (আ.) মিসর থেকে হিজরতে বাধ্য হওয়ার কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে।

বন্ধুর মেরাজের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে মহান আল্লাহ কুরআন মাজিদের সূরা নাজমের ১-১৮ ও সূরা তাকভীরের ১৯-২৪নং আয়াতে মানবাত্মার আধ্যাত্মিক পূর্ণতা লাভের সর্বশেষ স্তরের কথা বর্ণনা করেছেন।

কতটা কাছে আল্লাহ তার হাবিবকে (সা.) নিয়েছিলেন কুরআনের বর্ণনা থেকে পরিষ্কার বোঝা যায়- ‘ফলে তাদের মধ্যে দুই ধনুক পরিমাণ অথবা তারচেয়েও অল্প দূরত্ব রহিল’ (সূরা নাজম; আয়াত-৯)। বলা প্রয়োজন এ স্তরে পৌঁছা সত্ত্বেও মানবাত্মা মানবাত্মাই থেকে যায়, সে আল্লাহ্ হয়ে যায় না। সে নিশ্চই আল্লাহ্তে আত্মা বিলীন হয়ে যায়। আল্লাহ্র মুখ দিয়ে কথা বলেন এবং তার ইচ্ছানুযায়ী প্রতিটি কার্য করে থাকেন।

মেরাজবিষয়ক আলোচনায় সালাতের বর্ণনা অত্যন্ত গুরুত্বের অধিকারী। এ কারণেই হাদিসে সালাতকে মুমিনের মেরাজ বলে বর্ণনা করা হয়েছে।

আল্লাহর মহিমা, নিজের অক্ষমতা এবং তার প্রতি স্বীয় দাসত্ব প্রকাশের উদ্দেশ্যে বান্দা সিজদায় লুটিয়ে পড়ার পর যখন নিজেকে আল্লাহর দরবারে সম্পূর্ণরূপে উপস্থিত অথবা উপস্থিত হওয়ার যোগ্য দেখে তখন সে তার খিদমতে যাবতীয় তাহিয়্যাত, সম্মান ও সালাম পেশ করেন এবং নিজেকে স্মরণ করিয়ে দেয় যে, তাঁর পথপ্রদর্শক রাসূল (সা.) ও যখন আল্লাহর দরবারে উপস্থিত হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন, তখন আল্লাহ্ রাসূলকে ‘হে নবী! আপনার প্রতি সালাম, আল্লাহর রহমত ও তাঁর বরকতগুলো নাজিল হউক।’

এ তুহফা দ্বারা সম্মানিত করেছিলেন। আল্লাহ্ পাকের জান্নাতি অভিবাদন পাওয়ার পর রাসূল (সা.) ‘আমাদের প্রতি এবং আল্লাহর নেককার বান্দাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক।’ বলে জবাব প্রদান করেছিলেন।

মেরাজের রাতে রাসূল (সা.) হজরত আবুজার গিফারির ঘরে মতান্তরে হজরত উম্মে হানীর ঘরে মতান্তরে- কাবার হাতিমে নিদ্রাবস্থায় ছিলেন। জিবরাইল (আ.) তাঁর কাছে আগমন করেন এবং বুরাক মারফত মেরাজে রওনা হন।

হাবিবে খোদা মেরাজের জন্য ঊর্ধ্বলোকে গমনের আগে আম্বিয়া কিরামদের রুহগুলো বাইতুল মাকদিসে রাসূলকে (সা.) অভ্যর্থনা জ্ঞাপন করেন। তিনি সেখানে ২ রাকাত সালাত আদায় করেন। সালাতে সবাই রাসূলকে নিজেদের ইমাম মনোনীত করেছিলেন।

বাইতুল মাকদিস থেকে ঊর্ধ্বলোকে গমন করলে প্রতিটি আসমানে রাসূলরা সাদর সম্ভাসন জানিয়েছেন রাসূলে খোদাকে (সা.)। প্রথম আসমানে আদম (আ.) দ্বিতীয় আসমানে ইয়াহইয়া ও ঈসা (আ.) তৃতীয় আসমানে ইউছুফ চতুর্থ আসমানে ইদ্রিস পঞ্চম আসমানে হারুন ষষ্ঠ আসমানে মূসা এবং সপ্তম আসমানে ইবরাহিম (আ.) সাদর সম্ভাসন জানিয়েছেন।

রাসূল যখন এক আসমান থেকে অন্য আসমানে উঠছিলেন জিবরাইল তার জন্য প্রতিটি আসমানের দরজা খুলে দেওয়াচ্ছিলেন। এভাবে ঊর্ধ্ব আরোহণ করতে করতে রাসূল এমন এক স্থানে পৌঁছালেন- যেখান থেকে দপ্তরে কলম চলার আওয়াজ আসছিল। ওই স্থানে সালাত ফরজ হয়।
সালাতের গুরুত্ব সম্পর্কে মহান আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন- ‘তোমার পরিবারবর্গকে সালাতের আদেশ দাও এবং তুমি নিজেও উহাতে অবিচল থাক........’ (সূরা তা-হা; আয়াত-১৩২)।

ধারাবাহিক চলার গতিতে রাসূল সিদরাতুল মুনতাহায় পৌঁছালেন। তৎপর জান্নাত ও জাহান্নাম প্রত্যক্ষ করলেন। নবীজি জান্নাত পরিদর্শনে গেলে তাঁর সম্মানে ফুলের বাগানগুলো মধুর সুগন্ধ ছড়িয়ে দেয়। জাহান্নাম পরিদর্শনে গেলে নবীজির সম্মানে জাহান্নামের আগুন নিভে যায়।

রাসূলে আরাবির (সা.) মেরাজ সফরে জিবরাইল, মিকাইল (আ.)সহ ৫০ হাজার ফেরেশতা রাসূলের খেদমতে আবির্ভূত হয়েছিলেন। বোরাক নামক বাহন বেহেশত থেকে পাঠানো হয়েছিল।

বোরাকের গতি ছিল বিদ্যুতের গতি। অবতরণকালে সামনের পা দু’খানা লম্বা ও আরোহণকালে পেছনের পা দু’খানা লম্বা হয়ে যায়। দৃষ্টির শেষ সীমানায় পা ফেলে বোরাক। তা ছাড়া রাসূলের মেরাজের ওই সফরে আরও ১০টি সোপান খেদমতের সৌভাগ্য লাভ করে বলে জানা যায়।

ইমামুল মুরসালিন (সা.) মেরাজ থেকে প্রত্যাবর্তনের পর পবিত্র মক্কায় যখন এর চর্চা হচ্ছিল তখন প্রত্যেকই স্বীয় মানসিকতা অনুযায়ী এতদসম্পর্কে ধারণা করতে থাকে।

কুরাইশরা রাসূলের কাছে জিজ্ঞেস করল যদি তুমি বাইতুল মাকদিস প্রত্যক্ষ করে থাক, তবে- উহার দৃশ্য বর্ণনা কর।

এ প্রসঙ্গে সরদারে দোজাহার (সা.) একটি হাদিস পেশ করা হলো- ‘হজরত জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলকে বলতে শুনেছেন- মেরাজের ব্যাপারে কুরাইশরা যখন আমাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করল তখন আমি কাবাগৃহের হাতিমে দাঁড়ালাম। তখন আল্লাহতায়ালা বাইতুল মাকদিস মসজিদ খানা আমার সম্মুখে প্রকাশ করে দিলেন। ফলে আমি উহার দিকে তাকিয়ে উহার চিহ্ন ও নিদর্শনগুলো তাদের বলে দিতে থাকলাম। (বুখারি- মুসলিম)।

মরুর দুলালের মেরাজ ছিল একটি ব্যতিক্রমধর্মী সফর। যা সাধারণ জ্ঞানে বোঝা বড়ই দুরূহ ব্যাপার। ওই সফরে চক্ষু দ্বারা দেখার জন্য যেসব শর্ত পূরণ আবশ্যক সেসব শর্তের যাবতীয় বাধা রাসূলের চক্ষু থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। শ্রবণের সাধারণ নিয়মাবলি অপসারিত হয়েছিল এবং স্থান ও কালের সব দূরত্ব তাঁর জন্য সংকুচিত করা হয়েছিল।

হাবিবে খোদার (সা.) মেরাজ রাতের বিচরণ যতদূর পর্যন্ত হয়েছিল তাতে তার মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব অন্যান্য নবী-রাসূলদের সব শ্রেষ্ঠত্বকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। বাইতুল মাকদিসে মুসল্লি হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করেছিলেন নবী-রাসূলদের আত্মাগুলো, বাইতুল মামুরে ফেরেশতাকুল।

ধন্য হয়েছিল আকাশ-বাতাস, আরশ, কুরসি, লাওহে-মাহফুজ, কলম, জান্নাত-জাহান্নাম তথা ঊর্ধ্বজগৎ। মেরাজের রাতে সৃষ্টির নিদর্শনগুলোয় বন্ধুকে দেখায়ে যুগ-জনমের ইচ্ছা পূরণ করেছিলেন আল্লাহ্, আর নিদর্শনগুলো দেখে চক্ষু শীতল করেছিলেন মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)।

একান্ত সান্নিধ্যের সফরে নিজস্ব পরিবেশে ঊর্ধ্ব দিগন্তে দুই ধনুকের ব্যবধানে নিকটবর্তী হয়ে যা অহি করার তা অহি করে- পরিপূর্ণ আত্মিক শক্তি সম্পন্ন করে দিলেন- মহান আল্লাহ্ তার হাবিবকে (সা.)।
১৪০০ বছর পর আল্লাহর হাবিবের মেরাজের স্মৃতিবার্ষিকী দিবস তথা মেরাজুন্নবীর (সা.) লিখনীতে আমাদের মিনতি হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের ক্ষমা করুন। আমাদের অন্তরে রাসূলের প্রেম দান করুন।

05/06/2022

হে আল্লাহ চট্টগ্রামে সীতাকুণ্ডে, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড থেকে অসহায় মানুষদের আপনি রক্ষা করুন। আর যারা নিহত হয়েছে তাদের কে বেহেস্ত নসিব করুন।

আমিন

05/06/2022

নির্বাচন প্রচারনা

05/06/2022

Add ফ্রি ভিডিও দেখার জন্য

ইসলামিক পদ্ধতিতে গরু জবাইয়ের সময় গরু ব্যাথা অনুভব করে কি না এ নিয়ে একটা পরীক্ষা করা হয়েছিল।। গরুজবাইয়ের সময়ে EEG পরীক্ষা...
01/06/2022

ইসলামিক পদ্ধতিতে গরু জবাইয়ের সময় গরু ব্যাথা অনুভব করে কি না এ নিয়ে একটা পরীক্ষা করা হয়েছিল।। গরু
জবাইয়ের সময়ে EEG পরীক্ষা করে গরুর মস্তিষ্ক এবং ECG করে গরুর হার্ট দেখা হয়।

পরীক্ষায় দেখা যায়,
*জবাইয়ের প্রথম ৩সেকেন্ডে EEG গ্রাফে কোনো পরিবর্তন দেখা যায় না, অর্থাৎ গরু কোনো ব্যাথা পায় না।
*পরের ৩ সেকেন্ডের EEG রেকর্ডে দেখা যায়, গরু গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকার মতো অচেতন হয়ে থাকে,শরীর হতে প্রচুর রক্ত বের হয়ে যাওয়ায় ব্রেইনে রক্ত সরবরাহ হয় না বলে এই অচেতন অবস্থা হয়।
*এই প্রথম ৬ সেকেন্ড পরে EEG গ্রাফে Zero level দেখাচ্ছিলো, তার মানে গরু কোনো ব্যাথা পাচ্ছিলো না।
*গরুর যে খিচুনি আমরা দেখি সেটা Spinal cord এর একটি Reflex Reaction, এটা মোটেও ব্যাথার জন্য হয় না।

(এই পরীক্ষাটি করেন জার্মানির হ্যানোভার বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রফেসর শুলজ এবং ডক্টর হাজিম।)

সুবহানাল্লাহ।
আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীন এমন ভাবে সব কিছু সৃষ্টি করে দিয়েছেন, যা অত্যন্ত নিখুঁত। যারা ভাবেন যে পশু জবাইয়ের মাধ্যমে মুসলমানরা পশুকে কষ্ট দিচ্ছে তারা আল্লাহ রাব্বুল আল-আমীনের এই রহমতের কথা জানতে পারলে সত্যিই অবাক হবে।

ভালবাসা মানে আবেগের পাগলামি ভালবাসা মানে কিছুটা দুষ্টামিভালবাসা মানে শুধু কল্পনাতে ডুবে থাকাভালবাসা মানে অন্যের মাঝে নিজ...
30/05/2022

ভালবাসা মানে আবেগের পাগলামি
ভালবাসা মানে কিছুটা দুষ্টামি
ভালবাসা মানে শুধু কল্পনাতে ডুবে থাকা
ভালবাসা মানে অন্যের মাঝে নিজের ছাঁয়া দেখা।

30/05/2022

Motivations

পড়ন্ত বিকেলের চিত্র
28/05/2022

পড়ন্ত বিকেলের চিত্র

*****ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম চলতেছে।******প্রায় সারা বাংলাদেশের সবগুলো জেলা এবং উপজেলায় গত ২০ তারিখ ২০২২ইং থেক...
26/05/2022

*****ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম চলতেছে।******

প্রায় সারা বাংলাদেশের সবগুলো জেলা এবং উপজেলায় গত ২০ তারিখ ২০২২ইং থেকে ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রম চালু হয়েছে শুধুমাত্র বন্যা কবলিত কিছু অঞ্চল ছাড়া। যা নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করতেছে। তাই আপনার লক্ষ্য রাখতে হবে যে কখন বা কবে আপনার বাড়িতে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা তথ্য সংগ্রহের জন্য যাবে। আর এর জন্য আপনি আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে থাকতে হবে। যাতে করে কর্মকর্তা আপনার বাড়িতে গেলে প্রয়োজনীয় যে কাগজপত্রাদী লাগে সেগুলো সাথে সাথে দিতে পারেন। তো এর জন্য মূলত এই পোস্টটি আপনাকে ভালো করে পড়তে হবে।

কোন কোন উপজেলাতে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হবে, কত তারিখ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হবে এবং কত তারিখে নিবন্ধন সম্পন্ন করা হবে তা দেখতে উপরের স্ক্রিনশটগুলি ভালো করে দেখে নিন।

******ভোটার হালনাগাদের সময়সীমা:****

আসলে বাংলাদেশের সকল জেলা বা উপজেলায় একসাথে ২০/০৫/২০২২ইং থেকে শুরু হয়ে ০৯/০৬/২০২২ইং তারিখ পর্যন্ত তথ্য সংগ্রহের কাজ করা হবে। তবে নিবন্ধন কার্যক্রমের তারিখটা এলাকা ভিত্তিক আলাদা আলাদা সময়ের মধ্যে হবে যা উপরের স্ক্রিনশটগুলি খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন। তো আপনি যে এলাকার সে এলকাটি দেখলেই হবে। আর মনে রাখবেন যে এলাকার নাম এখানে নেই সেগুলো ধাপে ধাপে পরবর্তীতে আগামী ২০ নভেম্বর ২০২২ইং তারিখ মধ্যে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।

*******ভোটার হওয়ার যোগ্যতা:*****-

এইবারে তথ্য সংগ্রহের পদ্ধতিটা আলাদা। আগে ১৮ বছর বা তার উপরের বয়সের ব্যক্তিদের তথ্য নেওয়া হতো এবং তাদের আইডি কার্ড দেওয়া হতো। তবে এবার যাদের বয়স ১৫ বছর বা তার উপরে তাদেরও সবারই তথ্য সংগ্রহ করা হবে। কিন্তু বয়স অনযায়ী ধাপে ধাপে সেগুলোর আইডি কার্ড দেওয়া হবে। তো এইবারের নিয়মানুযায়ী আপনার বয়স যদি ১৫ বা তার উপরে হয়ে থাকে তাহলে নির্বাচন কর্মকর্তার কাছে আপনার তথ্য দিতে পারেন। এতে করে আপনার আইডি কার্ড করার জন্য প্রাপ্ত বয়স না হলেও কাজটা একধাপ এগিয়ে থাকলো। পরবর্তীতে সময় অনুযায়ী কার্ডটি পেয়ে যাবেন। তো সেটা কবে পাবেন তা আমি নিচে উল্লেখ করে দিব।

********প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:*******

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র করার জন্য কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। কাগজগুলো হলো নিবন্ধন ফরম-২ যেটা কর্মকর্তা দিবে এবং উনি সেটা পূরণ করবেন। এছাড়া আপনার অনলাইনকৃত জন্ম সনদ, আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন বা পড়ালেখা করে থাকেন তাহলে আপনার যেকোন একটি সার্টিফিকেট এর ফটোকপি, নাগরিক সনদ, হোল্ডিং ট্যাক্স বা বিদ্যুৎ বিল অথবা বাড়ি ভাড়া পরিশোধের রশিদের ফটোকপি। তো এই প্রয়োজনীয় কাগজগুলি গুছিয়ে নিজের কাছে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে কর্মকর্তা আপনার বাড়িতে আসলে আপনি তাৎক্ষণিক দিতে পারেন। মনে রাখবেন কর্মকর্তা যখন আপনার বাড়িতে গিয়ে আপনার তথ্য সংগ্রহ করবেন তখন তিনি ফরম-২ নামক একটি ফরমে আপনার সম্পূর্ণ ডাটা বা তথ্য পূরণ করবেন এবং আপনাকে একটি কপি বা নকল দিবেন। যাতে করে আপনি প্রথম ধাপে সাথে সাথে দেখে নিতে পারেন আপনার দেওয়া কোন তথ্য ভুল এন্ট্রি বা পূরণ করা হয়েছে কিনা। যদি সব ঠিকঠাক থাকে তাহলে তিনি আপনাকে একটা ফরম দিবে যেটাতে উল্লেখ থাকবে কত তারিখে আপনার নিবন্ধন করা হবে। তো সে তারিখ অনুযায়ী আপনাকে নিবন্ধনের কার্যালয়ে গিয়ে আপনার ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিয়ে কার্যক্রম সম্পন্ন করে আসতে হবে। এছাড়াও আপনি যেদিন নিবন্ধন করবেন অর্থাৎ ছবি, ফিঙ্গার এবং চোখের আইরিশ দিতে যাবেন এবং দিবেন। সেদিন আপনার সকল কার্যক্রম সম্পাদনের পরে আপনাকে দ্বিতীয় ধাপে আরেকটি কপি দেওয়া হবে। যেটার মাধ্যমে আপনি দেখে নিতে পারবেন আপনার দেওয়া ডাটা বা তথ্য টাইপিং এর কারণে ভুল হয়েছে কিনা। যদি হয়ে থাকে তাহলে তা তাৎক্ষণিক ঠিক করে নিতে পারবেন। এই সুযোগটি এইবারই প্রথম রাখা হয়েছে। কেননা বিগত কয়েক সাল ধরে যে নিবন্ধনগুলো করা হয়েছে সেগুলো জন্ম তারিখ সহ নামে বেশ ভুল লক্ষ্য করা গেছে।

*****জাতীয় পরিচয়পত্র কবে পাবেন:****

আপনার যদি বয়স ০১লা জানুয়ারি ২০০৫ইং সাল বা তার আগের হয়ে থাকে অর্থাৎ ১৭ বা ১৮ বছরের উপরে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার আইডি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৩ইং সালে পেতে পারেন। আর আপনার বয়স যদি ০১লা জানুয়ারি ২০০৬ইং সাল বা তার আগে হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার কার্ডটি সম্ভাব্য ২০২৪ সালের ০২য় মার্চে পেতে পারেন। সর্বশেষ আপনার বয়স যদি ০১ জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগের হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনাে জাতীয় পরিচয়পত্রটি সম্ভাব্য তারিখ ০২য় মার্চ ২০২৫ইং সালে পেতে পারেন।

*******কিছু কথা:******

আপনি যদি শিক্ষার্থী হোন তাহলে ভোটার তালিকায় আপনার নাম, পিতার ও মাতার নাম ও জন্ম তারিখ এগুলো সার্টিফিকেট অনুযায়ী দিবেন। কেননা তানাহলে আপনার সার্টিফিকেটের কোন মূল্য থাকবে না। ভালো করে করে বারবার আপনার দেওয়া ডাটাগুলো সঠিকভাবে পূরণ এন্ট্রি হয়েছে কিনা তা দেখে নিবেন। তারপর আপনাকে ডেলিভারী স্লিপ হিসেবে একটি ছোট্ট স্লিপ বা ফরম দিবে সেটি যত্নসহকারে সংরক্ষণ করে রাখবেন। যাতে করে যেদিন আপনার আইডি কার্ড দেওয়া হবে সেদিন এটি দিয়ে আনতে পারেন। মনে রাখবেন ০১লা জানুয়ারি ২০০৭ইং সাল বা এর আগে যাদের জন্ম কিন্তু কোন কারণে এখনো ভোটার তালিকায় নাম উঠাতে পারেননি এবং জাতীয় পরিচয়পত্র পাননি তারাও কিন্তু এখন ভোটার তালিকায় নাম উঠানোর সুযোগ পাবেন। তাই অবহেলা না করে এই সুযোগটি কাজে লাগান। তানাহলে পরবর্তীতে কাজে ক্ষেত্রে গিয়ে সমস্যার সম্মুখীন হবেন।

26/05/2022

প্রকৃতি যখন কথা বলে

Address

Dariadaulat, Bancharampur, Brahmanbaria
Comilla
3420

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hriday Blogs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Hriday Blogs:

Videos

Share

Category



You may also like