17/11/2023
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
দৈনন্দিন দন্ত সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও পেতে পেইজে ফলো করে পাশে থাকুন
ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
দাঁত স্কেলিং এবং পলিশিং এর উপর থাকছে স্পেশাল৫০%ডিসকাউন্ট অফার।
অফার পেতে এখনই
এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিন এই নাম্বারে ০১৬০১৪১৯৮২১
অফারের সময়সীমা ১৮-১১-২৩ থেকে ২৪-১১-২৩
চেম্বারের নাম: Safety Dental care & Orthodontic center
চেম্বারের ঠিকানা লাকসাম, পশ্চিমগাঁও, নতুন ব্রিজ সংলগ্ন উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স এর বিপরীত পাশে রুস্তম আলি প্লাজা।
May this rain continue🦷❤️
দাঁতে ক্যাপ বা ক্রাউন যেভাবে করা হয়।
স্বামীর প্রতি স্ত্রীর ভালোবাসা কম হলেও সমস্যা বেশি হলেও সমস্যা। কম হলে ঘরে থাকা যায়না, বেশি হলে বাহিরে থাকা যায়না।
Alhamdulillah
পালং শাক, বিটকপি, ডালিম, টমেটো , ডিম , খেঁজুর, চিনাবাদাম ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা দেহের রক্ত স্বল্পতা রোধ করে।
কলা, শুকনো ফল, পুদিনাপাতা, সবুজ শাকসবজি বিশেষ করে পালংশাক, বাঁধাকপি, ব্রকলি, গাজর, টমেটো, বিনস এগুলোয় আয়রন ও ফলিক অ্যাসিড আছে, যা গর্ভস্থ শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে, বুদ্ধিমত্তা বাড়াতে সাহায্য করে।
পরিপূর্ণ ঘুম না হলে একজন মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং হার্ট অ্যাটাক এর সম্ভাবনা বেড়ে যায় প্রায় দশ গুন!
তাই সঠিক সময়ে ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন।
Chamber Time.
কথা বলতে পারা আল্লাহর কত বড় নিয়ামত, আলহামদুলিল্লাহ 💗💗💗
এমন যন্ত্র এর আগে কেউ কখনো দেখেছেন কি????
যেটা একজন কথা বলতে না পারা মানুষকে কথা বলতে সাহায্য করে.....
আসুন ওনার মুখেই বিস্তারিত সবকিছু শুনি.....
#হাসপাতাল
পর্যাপ্ত পানি শাক-সবজি না খাওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য হচ্ছে এবং এটি থেকেই পরবর্তীতে আরও খারাপ রোগের দিকে এগিয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে,তাই কমপক্ষে ২-৩ লিটার পানি,আঁশযুক্ত ফলমূল,শাক সবজি খান নিয়মিত।
গলা ব্যথা উপশমের জন্য লবণ মিশিয়ে কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করুন।
ছেলে-মেয়ে দেখতে গেলে কমপক্ষে ৫ টি বিষয়ে খোঁজ নিবেন। যথা-
মেয়ে দেখার ক্ষেত্রে-
১. মেয়ের ঘুমের টাইম। কখন কখন ঘুমায়?
২. মেয়ের নিজের কাজকর্ম কে করে দেয়? যেমন তার কাপর-চোপর কে ধুয়ে দেয়? বিছানা কে ঝেড়ে দেয়। খানা কে বেড়ে দেয়? ইত্যাদি।
৩. মেয়ে তার মা বাবার কী কী খেদমত করে?
৪. মেয়ের ব্যক্তিগত আমল ও আমলের সময়।
৫. দুলাভাই, চাচাতো, মামাতো, খালাতো, ফুফাতো ভাইদের সাথে কথাবার্তা বলে কিনা? বললে কিভাবে?
তখন সেখানে উপস্থিত এক বৃদ্ধ বললেন, মেয়ের জন্য ছেলে দেখতে গেলে কী দেখব?
বললাম,এক্ষেত্রে কমপক্ষে ৭ টি বিষয়ে খোঁজ নিবেন। যথা-
১. ছেলে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কোথায় পড়ে?
২. আয়ের কতটুকু বাড়িতে দেয়?
৩. সংসারের কোন কোন দায়িত্ব পালন করে?
৪. বাসায় মা বাবা কোন কোন ওষুধ সেবন করেন?
৫. বাসায় কখন ফেরে?
৬. ব্যক্তিগত আমল ও আমলের সময়।
৭. পরিবার ও সমাজের গায়রে মাহরাম নারীদের সাথে তার আচরণ কেমন?
লিখা: আহমাদ ইউসুফ শরীফ (হাফি.)
__
আপনার সন্তানকে আপনি জেনারেল লাইনে পড়ান বা মাদ্রাসায় পড়ান, শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি করেই দুশ্চিন্তামুক্ত হয়ে বসে থাকলেন আর আশা করলেন যে আপনার সন্তান ভালো ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার বা হাফেজ,মাওলানা হয়ে যাবে,মানুষের মতো মানুষ হবে!
এরকম ভাবাটা নিতান্তই বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়! কেন এরকম বলছি?
কারণ ডাক্তার/হাফেজ বা অন্য যেটিই হোক না কেন সবার আগে ভালো মানুষ হতে হবে। আপনার সন্তানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিন্তু তাকে ভালো মানুষ হতে একদমই সাহায্য করবে না। এই শিক্ষা সে পাবে আপনার পরিবার থেকে, আপনি ভালো বা খারাপ যেটিই শেখান সেটিই শিখবে সে।
এজন্য আপনার শিশুকে হাতেখড়ি দিয়ে নৈতিকতা, ভালো,খারাপের পার্থক্য বুঝাতে হবে কিন্তু আপনারই। খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই দায়িত্ব। ছেলেমেয়েকে সময় দিতে হবে, ভালোবাসতে হবে, শাসনও করতে হবে।তবেই সে ভালো মানুষ হবে!
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরাজ থেকে ফিরে এসে বলেন,
‘আমি জাহান্নাম কয়েকবার দেখেছি, কিন্তু আজকের মতো ভয়ানক দৃশ্য আর কোনো দিন দেখিনি। তার মধ্যে নারীর সংখ্যাই বেশি দেখেছি। তারা বলল, আল্লাহর রাসূল কেন?
তিনি বললেন, তাদের অকৃতজ্ঞতার কারণে।
জিজ্ঞেস করা হলো, তারা কি আল্লাহর অকৃতজ্ঞতা করে?
বললেন- না, তারা স্বামীর অকৃতজ্ঞতা করে, তার কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে না। তুমি যদি তাদের কারও ওপর যুগ-যুগ ধরে অনুগ্রহ কর, এরপর কোনো দিন তোমার কাছে তার বাসনা পূর্ণ না হলে সে বলবে, আজ পর্যন্ত তোমার কাছে কোনো কল্যাণই পেলাম না’
(মুসলিম)।
নারীরা এই হাদিস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবেন।♥️🥀
প্রেগন্যান্সিতে সবুজ শাকসবজি বিশেষ করে পালংশাক, বাঁধাকপি, ব্রকলি, গাজর, টমেটো, বিনস দৈনন্দিন খাবারের তালিকায় রাখতে হবে। এগুলোয় লুটেইন নামে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
বাদাম, কালোজামও খেতে পারেন গর্ভাবস্থায়। এগুলোয় বিদ্যমান ভিটামিন ই এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শিশুর স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।
আমাদের কয়জনের স্বামী কিংবা স্ত্রী একে অপরের ভালো বন্ধু? আমরা তাদের সাথে প্রতিদিন কতটুকু সময় হাসিঠাট্টায় পার করি, কতটুকু সময় আমরা একে অপরকে দিচ্ছি। অফিস করে ক্লান্ত দেহ নিয়ে বাড়ি ফিরে যদি কারো সাথে কথাই না বলেন, তাহলে এই ক্লান্তি আপনার কোনদিন দূর হবেনা। প্রতিটা মানুষই আপনার বন্ধু হতে পারে যদি আপনি সম্পর্কটার একটু পরিচর্যা করেন।
আমার আজকের এই পোস্টটা মূলত সেইসব স্বামী এবং স্ত্রীদের নিয়ে যারা তাদের পার্টনারের সাথে রসিকতা করাটাকে বাড়াবাড়ি মনে করেন, যারা মনে করেন স্বামী স্ত্রীর মাঝে সম্পর্কটা শুধুই ভাবলেশহীন এবং দৈহিক সম্পর্কের মাঝেই সীমাবদ্ধ তারা একটু নিজেরাই ভেবে দেখুন তাদের এই সম্পর্কটা কি খুব সুখের কিনা এবং এর ভবিষ্যৎ কি?
কিংবা আপনি যে আপনার পার্টনারের বিরুদ্ধে ঠিকমতো সময় না দেওয়ার অভিযোগ করছেন তার দোষের মাত্রাটা ঠিক কতটুকু যেখানে আপনি দিনে একবারও তার খোঁজ নিচ্ছেন নাহ, অফিস থেকে ফেরার সময় কিছু সাথে নিয়ে যাচ্ছেন না। অথচ আল্লাহর রাসূল (সা:) বলছেন, স্ত্রীর মুখে খাবারের লোকমা তুলে দেওয়াটাও সাদাকাহ এবং সুন্নাহ। এমনটা কি করেছেন কখনও? কখনও কি তার কাজে আপনি সাহায্য করেছেন?
আপনি দাবি করছেন আপনার জীবনে শান্তি নেই অথচ আপনি নিজেই এই শান্তিকে দাবিয়ে রেখেছেন। কখনই স্ত্রীকে জোকস শোনাচ্ছেন নাহ, কখনই তার সাথে দূরে কোথাও ঘুরতে যাচ্ছেন নাহ তাহলে সুন্দর সম্পর্কটা কিভাবে গড়ে উঠবে? আপনার সুখের দেখা আপনি তাহলে কিভাবে পাবেন বলুন!
অল্প সময়ের জন্যই এই পৃথিবীতে আমাদের আসা। যতদিন বেঁচে থাকবেন, ততদিন যেন আপনার দ্বারা কোন মানুষ কষ্ট না পায় সেই খেয়াল রাখবেন। আপনজনদের খুশি রাখতে পারলে নিজের সুখ আসবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
মনে রাখবেন যে সুখ খুঁজে পাওয়ার আশায় আমরা দিগ্বিদিক ঘুরি, সেই সুখ আমাদের ঘরেই। আমাদের বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তানই হলো সুখ। দিনশেষে তাদের মলিন হাতই আপনার বিমর্ষ হাতে পাবেন।
তিনটি জিনিস স্ত্রীর চেয়ে স্বামীর অধিক হওয়া উচিত
১.বয়স
২.জ্ঞান
৩.অর্থ
পাঁচটি জিনিস স্বামীর চেয়ে স্ত্রীর বেশি থাকা উচিত
১.ধৈর্য
২.ভালোবাসা
৩.পরিচ্ছন্নতা
৪.পরিকল্পনার জ্ঞান
৫.শুদ্ধ জিবন যাপন
তিনটি জিনিস উভয়ের সমান হওয়া উচিত
১.একে অপরকে বুঝতে পারা
২.একে অপরের প্রতি সহনশীলতা
৩.একে অপরের প্রতি সম্মান ও শ্রদ্ধা ।
উপরোক্ত ১১ টি জিনিস সংসারের ভিত্তি ।
স্ত্রীরা স্বামীর কাছে কি কি প্রত্যাশা করে?
১.সম্মান, ইজ্জত ওয়ালা সুন্দর জীবন।
২.স্ত্রীর সঠিক প্রাপ্য, স্ত্রীর শারীরিক মানসিক চাহিদা পূরণ করা।
৩.সম্পূর্ণ ভরণপোষণ দেওয়া।
৪.স্ত্রীর পরিবারের প্রতি সুধারনা রাখা,তাদের সম্মান।
৫.অহেতুক সন্দেহ না করা।
৬.কিছু হাতখরচ দেওয়া ।
৭.ঘুরতে নিয়ে যাওয়া,মন খারাপ থাকলে মন ভালো করার চেষ্টা করা ।
৮.স্ত্রীর সাথে সময় কাটানো।
৯.মাঝে মধ্যে কিছু হাদিয়া উপহার দেওয়া যেটা সে পছন্দ করে।
১০.বিশেষ কোন দিন থাকলে তাকে সারপ্রাইজ দিলে অনেক খুশি হয়।
১১.একান্তই স্ত্রীকে ভালোবাসা এবং অন্য নারী থেকে দূরে থাকা।
১২ সন্তানদের প্রতি যত্নশীল হওয়া,আদর্শ স্বামী হওয়ার পাশাপাশি তাকে আদর্শ পিতা ও হতে হবে।
১৩. অভিমান করলে স্বামী যেন আগে রাগ ভাঙায়।
১৪.যতো দোষ করুক না বকে যেন বুঝিয়ে বলে।
১৫.কেউ না বুঝলে স্বামী যেন তাকে বুঝতে পারে, এমন কেউ তার স্বামী হোক প্রতিটা নারীর ই এমন চাওয়া।
১৬. সবশেষে পাওয়া না পাওয়ার খাতা বন্ধ করে একসাথে ম-র-তে চাই।
"জামাই মরলেও মেয়ে পেনশনে চলতে পারবে" এটা সরকারি পাত্র খোঁজার নিয়ত হলে, আপনি মেয়েকে বিধবা দেখতে চাচ্ছেন, তাই না?
ঋতু পরিবর্তনের সময় আমাদের নানান রকমের রোগ ও শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। গলা খুসখুস করা এর মধ্যে অন্যতম।
হাজারো কর্মব্যস্ততায় নিজের স্বামী/স্ত্রীর খোঁজ নিন। এটিকে একটি অভ্যাস হিসেবে গড়ে তুলতে পারলে, নিজের অগোচরেই একে অপরের প্রতি নতুন করে ভালোবাসা জন্মাবে।
🤍
মস্তিষ্কের গঠন যেন ভালো হয় ও স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় সেজন্য গর্ভবতী নারীদের দিনে অন্তত দুটো করে ডিম খাওয়া উচিত যার থেকে কোলিন মেলে।ডিমে থাকা প্রোটিন ও আয়রন জন্মের সময় বাচ্চার ওজন বাড়িয়ে দেয়।
আপনার বিয়ে করা সুন্দরী, যুবতী স্ত্রী যখন আপনার বা আপনার পরিবারের বা আপনার সন্তানের খেদমত করতে করতে একসময় চেহারায় আর সেই যুবতী ভাব থাকছে না, কাজের প্রেসারে, মানসিক প্রেসারে চেহেরার লাবন্যতা কমে গিয়ে মলিনতা চলে আসছে তখন আর আপনার নিজের স্ত্রীকে ভালো লাগছে না।
আপনি কি কখনও চিন্তা করে দেখেছেন যে আপনি কতোটা স্বার্থপর বা অকৃতজ্ঞ!!!
তাই বিয়ে করার আগে এসব ভেবেচিন্তেই বিয়ে করবেন।
বিয়ে মানেই শুধু ফ্যান্টাসি, সুন্দরী স্ত্রী, শারীরিক চাহিদা এগুলো নয়!!
বিয়ে মানে দায়িত্ববোধ, কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, মায়া-মমতা, ত্যাগ, সুখ ও কষ্ট।
ঠিকভাবে ঘুম না হওয়ার কারণে শারীরিক অনেক সমস্যাই হয়ে থাকে।তাই ভালো ঘুম হওয়ার জন্য কিছু জিনিস মেনে চলুন এবং কিছু জিনিস এড়িয়ে চলুন।
ঘুমানোর আগে যা করবেন
▪️শোয়ার ঘরটি শান্ত ও নীরব থাকা উচিত। শোয়ার ঘরে টেলিভিশন অথবা অন্য ইলেকট্রনিকসামগ্রী থাকা উচিত নয়। ঘুমানোর আগে ভারী কোনো খাবার খাবেন না।
▪️প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়ার অভ্যাস করুন। চিকিৎসকেরা বলেন, রাত ১০-১১টার মধ্যে ঘুমাতে গেলে পরিপূর্ণভাবে ঘুমানো যায়।
▪️স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলুন। ঘুমানোর দুই-তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খান।
▪️ঘুমানোর সময় সাধারণত শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়। তাই ঘুমানোর কক্ষটির তাপমাত্রা ঠান্ডা রাখা উচিত।
▪️ঘুমানোর আগে সব ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি অর্থাৎ মুঠোফোন, ট্যাব ইত্যাদি দূরে রাখুন।
▪️বেশ কিছুক্ষণ আগে হালকা ব্যায়াম অথবা মেডিটেশন করা যেতে পারে।
ঘুমানোর আগে যেসব কাজ করবেন না
▪️ঘুমানোর আগে বিকেল পাঁচটার পর কফি, চকলেট অর্থাৎ ক্যাফেইন-জাতীয় খাবার ও চা খাবেন না। তবে দুধ খেতে পারে।
▪️ধূমপান করবেন না।
▪️সব ধরনের মাদক গ্রহণ থেকে দূরে থাকুন।
▪️চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঘুমের ওষুধ খাবেন না।
▪️দিনে লম্বা ঘুম না ঘুমানোই ভালো। খুব ক্লান্ত থাকলে ভিন্ন কথা।
▪️ঘুমের আগে কোনো বিষয় নিয়ে দুশ্চিন্তা না করাই ভালো।
তর্ক করে স্ত্রীর সাথে জয়ী হওয়ার চেষ্টা করবেন না কখনো৷ তর্কে জয়ী হতে চাওয়াটা মেয়েলী স্বভাব। আপনি একটা বললে ওরা দশটা বলবে। এভাবে কথা বাড়তেই থাকবে। তার চেয়ে স্ত্রীকেই কথা বলার সুযোগ দিন। সে যখন দেখবে কবি নীরব, তখন আর বেশিক্ষণ বকবক করার স্কোপ পাবে না। একসময় নিজেই রণেভঙ্গ দিয়ে বলবে, ধুত্তোরি! আমি কি মরা মানুষের সাথে কথা বলছি!
রাগ কমে গেলে তার হাতে হাত রেখে বলুন, তুমি যতই আমাকে ঝাড়ি দাও না কেন, এই হাত আমি ছাড়ব না। একেবারে জান্নাত অবধি ধরে রাখব শক্ত করে।
দেখবেন, সে তখন অন্তর থেকেই একটা অনুশোচনা বোধ করতে থাকবে। মনে মনে ভাববে, মানুষটাকে হুদাই বকাঝকা করলাম। প্রত্যুত্তরের চেয়ে নীরব থাকা সাংসারিক লাইফে অনেকটা মাখনের মতো কাজ করে।
~জাকারিয়া মাসুদ
সাধারণত জন্মের সময়ে একটি সুস্থ বাচ্চার ওজন ২.৫ থেকে ৪.৫ কেজির মধ্যে হয়ে থাকে। মায়ের প্রসবের রাস্তা যথেষ্ট প্রশস্ত হলে এবং কোনো জটিলতা না থাকলে এই ওজনের শিশুর নরমাল ডেলিভারি করা যায়। কিন্তু ৪.৫ কেজির বেশি ওজনের শিশু আকারে স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত বড় হয়।
মুখে ঘা এখন খুব বেশি দেখা যায়।
সিগারেট খাওয়া, মদপান করা মুখের ভেতরে ক্যান্সার হওয়ার অন্যতম কারণ।
হাজারো মানুষ ধুঁকে ধুঁকে মরছে এ মর-ণব্যধিতে
কবে মানুষ শোধরাবে?
🫧 খাবারের প্লেট ছোট আর গ্লাস বড় করুন। এতে খাবারের পরিমাণ কমবে এবং পানি খাওয়ার পরিমাণ বাড়বে। স্থূলতা কমাতে প্রচুর পানির প্রয়োজন। গ্লাস বড় হলে অজান্তেই সেটা আপনাকে সাহায্য করবে। খাওয়ার আগে এক গ্লাস পানি পান করুন। এতে পাকস্থলীর একটি অংশ ভরবে, ফলে আপনি এমনিতেই কম খাবার খাবেন।
🫧 যাঁরা রাত জাগেন এবং গভীর রাতে খাওয়ার অভ্যাস আছে, তাঁদের ওজন বাকিদের তুলনায় বেশি বাড়ে। রাত জেগে থাকলে শরীর কিন্তু ক্যালরি পোড়াতে পারে না। তা ছাড়া রাত জাগলে স্বাভাবিকভাবেই খাবার গ্রহণের পরিমাণটা বেশি হয়। এ জন্য ঘুমোনোর দুই ঘণ্টা আগে ও রাত ১০টার মধ্যে খেয়ে নেওয়া ভালো।
🫧 যাঁরা দ্রুত খাবার খান, তাঁদের খাদ্যগ্রহণ অন্যদের তুলনায় বেশি। তাই ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাবার খান। এতে অল্প খাবারেই ক্ষুধা মিটবে। গল্প করতে করতে কিংবা টিভি দেখতে দেখতে খাবেন না। এতে অজান্তেই বেশি খেয়ে ফেলবেন।
স্বামীর পোষাকের দিকে তাকালে বুঝা যায়, স্ত্রী কতটা ব্যাক্তিত্ববান।
স্ত্রীর পোষাকের দিকে তাকালে বুঝা যায়, স্বামী কতটা দ্বীনদার।
✅আক্কেল দাঁত উঠার সময় কি কি উপসর্গ থাকে ?
🔷শেষের দাঁতে প্রচন্ড ব্যথা হয়।
🔷মাঢ়ি ফুলে যেতে পারে
🔷মাঢ়ি থেকে রক্তপাত হতে পারে
🔷মুখ ফুলে যেতে পারে
🔷মুখ হাঁ করতে কষ্ট হয়
🔷খাবার চিবিয়ে খেতে সমস্যা হতে পারে
🔷জ্বর থাকতে পারে
আগে এবং পরে
এমন সমস্যাটি হলো অবশ্যই নিকটস্থ ডেন্টিষ্টের সাথে যোগাযোগ করুন🙂
ডায়াবেটিস ধরা পড়লে প্রথমেই যা করা দরকার তা হলো সাদা চিনিযুক্ত সব খাবার বর্জন করা। চিনি বা শর্করা অন্যান্য খাবারেও আছে, তাই সরাসরি চিনি বাদ দিলে ক্ষতি নেই। শর্করা খাবার হলো ভাত, রুটি, নুডলস ইত্যাদি। এসব সীমিত পরিমাণে খেতে হবে এবং সাদা চাল ও আটা বা ময়দার পরিবর্তে লাল চাল ও আটা খাওয়া ভালো।
গর্ভবতী মায়েদের প্রতি সদয় হোন এবং উত্তম আচরণ করুন।যারা মা হয় তারাই বোঝে ১০ মাস কতোটা কষ্ট পোহাতে হয় তাদেরকে।তাদের এই প্রেগন্যান্সিকে সহজ করতে সাহায্য করতে পারেন আপনারাই।অর্থাৎ সবথেকে সাপোর্ট লাগে তার স্বামীর এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের।
সুস্থ সন্তান ও সুস্থ মা পেতে চাইলে পরিবারের সদস্যগণ তার প্রতি সদয় হোন!
দাঁতের চিকিৎসা অনেকটাই টেকনোলজি নির্ভর।। যত বেশি ছাড়,,তত বেশি কোয়ালিটি কম্প্রোমাইজ।। 🦷🦷
অনেকে ছোট বাচ্চাদের ধরে দাঁড় করানোর চেষ্টা করে,এটা করলে বাচ্চার পায়ের উপর চাপ পড়ে এবং পা বেঁকে যেতে পারে।তাই ১ বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত বা বাচ্চা যতদিন নিজে থেকে দাঁড়ানোর চেষ্টা না করবে ততোদিন এটা করা যাবে না।
Comilla
3500
Be the first to know and let us send you an email when Dentist Junayed Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to Dentist Junayed Hossain:
দাঁত স্কেলিং এবং পলিশিং এর উপর থাকছে স্পেশাল৫০%ডিসকাউন্ট অফার। অফার পেতে এখনই এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিন এই নাম্বারে ০১৬০১৪১৯৮২১ অফারের সময়সীমা ১৮-১১-২৩ থেকে ২৪-১১-২৩ চেম্বারের নাম: Safety Dental care & Orthodontic center চেম্বারের ঠিকানা লাকসাম, পশ্চিমগাঁও, নতুন ব্রিজ সংলগ্ন উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্স এর বিপরীত পাশে রুস্তম আলি প্লাজা।
দাঁতে গর্ত হয়েছে শিরশির করছে কসমেটিক ফিলিং এর মাধ্যমেএখনই সমাধান করে নিন #dentistjunayed #tooth #viralvideos #cosmeticdentistry @followers Junayed Hossain Dentist Junayed Hossain @highlight
ক্যান্সারের ১০টি লক্ষণ। #oral #tooth #viralvideos #reelsvideo #cancer #Dentist_Junayed_hossain #Dental #dentistjunayed #reelsvideotrending
কথা বলতে পারা আল্লাহর কত বড় নিয়ামত, আলহামদুলিল্লাহ 💗💗💗 এমন যন্ত্র এর আগে কেউ কখনো দেখেছেন কি???? যেটা একজন কথা বলতে না পারা মানুষকে কথা বলতে সাহায্য করে..... আসুন ওনার মুখেই বিস্তারিত সবকিছু শুনি..... #medical #hospital #doctor #patient #হাসপাতাল
মুখের দুর্গন্ধ হওয়ার কারণসমূহ এবং দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি পেতে এগুলো এড়িয়ে চলুন #tooth #DentistJunayedhossain #viralvideos #reelsvideo
যে কারনে দাঁত আকা বাকা হয়ে উঠে। #tooth #Dental #Dentist_Junayed #dentistjunayedhossain #animation Junayed Hossain
দাঁত সম্পর্কিত ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে নিজের দাঁত ও মাড়ির যত্ন নিন। #DentistJunayedhossain #Dental #tooth
কিভাবে বুঝবেন আপনার দাঁতে সমস্যা হচ্ছে #DentistJunayedhossain #গবেষণায় #Root_canal_Treatment #animation
দাঁত স্কেলিং বা ওয়াশ করলে দাঁতে যে উপকারিতা মাড়ির রক্ত পড়াও বন্ধ হয়.. নিজে জানি এবং অন্যকে জানাই ৬ মাস অন্তর অন্তর একবার ডেন্টিস্টের পরামর্শ নেই এবং সুস্থ থাকি। #DentistJunayedhossain #DentistJunayedhossain #গবেষণায় Junayed Hossain