01/12/2022
এস এস সি পরিক্ষার্থী ২০২২ এ ১০০% পাসের সফলতা অর্জনের পাশাপাশি উন্নত রেজাল্ট এর জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে শুকরিয়া আদায় করি আলহামদুলিল্লাহ।
It is an educational institute at Bakalia in Chittagong .We want to know the problem of students and
এস এস সি পরিক্ষার্থী ২০২২ এ ১০০% পাসের সফলতা অর্জনের পাশাপাশি উন্নত রেজাল্ট এর জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার দরবারে শুকরিয়া আদায় করি আলহামদুলিল্লাহ।
Collected but necessary
Collected...
But necessary for you..
Mother tongue means a language through which the people of a country express their ideas, thoughts, feelings, and emotions clearly. 21st February is International Mother Language Day. This day has been declared as the International Mother Language Day by UNESCO to pay due respect to the existing mother tongues of different countries. In reply to a proposition of Bangladesh Govt. the declaration has come to reality. The day has a long glorious historical background. It is very unfortunate that the then rulers of Pakistan tried to impose 'Urdu' as the state language on us instead of Bengali..
the independence of our country in 1952, the then Pakistani ruler Jinnah declared in the public meeting that "Only Urdu and Urdu shall be the state language of Pakistan". The people of our country burst into protestation against this unjustified decision. Some of the heroic sons of this- soil came forward and sacrificed their valuable lives for the cause of the mother tongue on the 21st February 1952. The objective of observing the day is to pay homage to the language martyrs. The day is important for the people of Bangladesh.
Trees are important for us to live in. Tree plantation alludes to planting trees at a spot. Tree plantation has many advantages on the earth and our wellbeing. We as a whole inhale oxygen to live, and trees are the main characteristic source of oxygen. Tree plantation guarantees that the supply of oxygen never ends.
Tree plantation additionally urges vegetation to develop. Birds make their homes in the trees, subsequently adding to the beauty of nature. Birds additionally scatter seeds and pollen on the ground, resulting in the development of different plants. So, tree plantation expands the bio-diversity of a specific region.
Climate change is regarded as a change in the climate pattern that is a result of internal and external forces. External forces can be defined as the change in the orbit of Earth, change in solar radiation, plate tectonics, volcanic eruptions, etc. It can also result due to human activities like carbon emission, greenhouse gases etc. Internal forces are defined as the natural procedures that happen within the entire climate system. All of these includes the variation in ocean- atmosphere variability and the existence of human life on the planet.
Climate change has a negative influence on the wildlife, forests, polar region and water systems on the planet. There are various species of animals and plants that have become extinct due to the variations in the Earth Climate change is regarded as a change in the climate pattern that is a result of internal and external forces. External forces can be defined as the change in the orbit of Earth, change in solar radiation, plate tectonics, volcanic eruptions, etc. It can also result due to human activities like carbon emission, greenhouse gases etc. Internal forces are defined as the natural procedures that happen within the entire climate system. All of these includes the variation in ocean- atmosphere variability and the existence of human life on the planet.
Climate change has a negative influence on the wildlife, forests, polar region and water systems on the planet. There are various species of animals and plants that have become extinct due to the variations in the Earth climate..
আগামীকাল শুক্রবার বিকেলে
এই সুত্র সমুহ শিখে আসার আদেশ দেয়া হচ্ছে।।।
Class nine ict + Bangla
16th week
SSC exam 2021 assignment 8th week bussines enterprinership
Ssc 2021 assignment 8th week
According
class nine 13th week
SSC EXAM ASSIGNMENT 2021
SUB: finance and banking
Assignment number : 02
................. ₩₩₩₩₩ helped by gyanworld
SSC 2021 assignment exam
Week : first week
Sub: accounting
By
Nce from abid
SSC exam 2021
Finance and banking assignment
First week
প্রশ্ন: উদাহরণ সহ অর্থায়নের ধারণা যথাযথভাবে ব্যাখ্যা করা।
উত্তর:
অর্থায়ন মূলত অর্থ বা তহবিল ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে থাকে। কোন উৎস হতে কী পরিমাণ, কতটুকু তহবিল সংগ্রহ করে, কোথায় কীভাবে বিনিয়ােগ করা হলে কারবারে সর্বোচ্চ মুনাফা হবে, অর্থায়ন সেই সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে। একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মালামাল বা পণ্য ক্রয় বিক্রয় থেকে অর্থের আগমন ও নির্গমন হয়। কারবাওে মালামাল প্রস্তুত ও ক্রয় করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তহবিলের প্রয়ােজন হয়। উদাহরণ:- মেশিন ক্রয় বাবদ খরচ, কাঁচামাল ক্রয় বাবদ খরচ, শ্রমিকদের মজুরি প্রদান ইত্যাদি অর্থায়নের উল্লেখযােগ্য কয়েকটি উদাহরণ।
তহবিলের এই প্রয়ােজন অনুযায়ী পরিকল্পনামাফিক তহবিল সংগ্রহ করতে হয়, যেন উৎপাদনপ্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে। অর্থায়ন বলতে তহবিল সংগ্রহ ও ব্যবহার সংক্রান্ত এই প্রক্রিয়াগুলােকে বুঝায়। যেমন: আমার গ্রামে কোনাে দর্জির দোকানে গেলে দেখতে পাই যে, একজন বা দুজন সেলাই মেশিনে কাপড় সেলাই করছে। আবার হয়তাে কেউ কাপড় কাটছে বা বােতাম সেলাই করছে। ফলে একটি দর্জির দোকানের মালিককে তার এই কার্যপ্রক্রিয়া সঠিকভাবে চালিয়ে নেয়ার জন্য সেলাই মেশিন ক্রয়, সুতা, বােতাম, কাঁচি ইত্যাদি প্রয়ােজনীয় পরিমাণে ক্রয় করতে হয়। ব্যবসার শুরুতে সাধারণত এসব ক্রয়ের জন্য প্রয়ােজনীয় তহবিল সে তার নিজস্ব মূলধন ব্যবহার করে নির্বাহ করে। পরিশেষে বলা যায় যে, একটি অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা হলাে এমন একটি প্রক্রিয়া যা কোন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তহবিলের সামগ্রিক কার্য প্রক্রিয়া ধাপ।
প্রশ্ন: কারবারি অর্থায়নের গুরুত্ব বর্ণনা করা।
উত্তর:
আজকালকার দিনের প্রতিযােগিতামূলক মুক্তবাজার ব্যবস্থায় মুনাফা অর্জনের জন্য প্রতিটি সরকারি, বেসরকারি, আন্তর্জাতিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলােকে গুরুত্বের সাথে পূর্ব-পরিকল্পনামাফিক অর্থায়ন করতে হয়। নিচে কারবারি অর্থায়নের গুরুত্ব তুলে ধরা হলাে:
১) ব্যবসায়িক মূলধন-সংকট:
বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ বলে আর্থিক সংকট ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলাের জন্য একটি নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। এই সংকটের জন্য কারবার প্রতিষ্ঠান সুচারুরূপে পরিচালনা করা একটি কঠিন কাজ। উদাহরণসরূপ বলা যায় যে, একটি প্রতিষ্ঠানের কাঁচামাল কেনা প্রয়ােজন কিন্তু অর্থসংকটের জন্য সে যদি যথাসময়ে উপযুক্ত পরিমাণে কাঁচামাল কিনতে অপারগ হয়,তাহলে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদনপ্রক্রিয়া ব্যাহত হতে পারে।
২) অনগ্রসর ব্যাংক ব্যবস্থা:
অনেক সময় ব্যাংক ঋণের বিপরীতে যে সম্পত্তি বন্ধক রাখতে হয়, তার অপ্রতুলতার কারণে ব্যাংক ঋণ উপযুক্ত সময়ে ও যথার্থ পরিমাণে পাওয়া যায় না। ফলে ব্যবসায়ীদের এ অর্থসংকট হতে উদ্ভুত সমস্যা মােকাবিলা করার জন্য খুবই পরিকল্পিতভাবে অর্থের সংস্থান করতে হয় এবং সঠিক বিনিয়ােগ সিদ্ধান্তের মাধ্যমে অর্থের লাভজনক ব্যবহার করার প্রয়ােজন হয়।
৩) স্বল্পশিক্ষিত উদ্যোক্তা:
বাংলাদেশের বেশির ভাগ ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা স্বল্পশিক্ষিত বলে তারা একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার মাধ্যমে অর্থায়ন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে না। এতে করে । অনেক লাভজনক প্রতিষ্ঠান উপযুক্ত আর্থিক পরিকল্পনার অভাবে আর্থিক সংকটে সুষ্ঠভাবে চলতে পারে না এবং অবশেষে লাভের বদলে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
৪) উৎপাদনমুখী বিনিয়ােগ ও জাতীয় আয়:
একটি সফল বিনিয়ােগ জাতীয় আয় বৃদ্ধিতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে। অর্থায়নবিষয়ক জ্ঞানের প্রয়ােগে একজন ব্যবসায়ী বিনিয়োগের বিভিন্ন প্রকল্পগুলাের মধ্যে ভবিষ্যৎ আয়-ব্যয়ের সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণ করে সবচেয়ে লাভজনক প্রকল্পটি বেছে নিতে পারে। এই ধরনের লাভজনক বিনিয়ােগ কারবারটির জন্য যেমন অর্থবহ, তেমনি সারা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্যও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। পরিশেষে বলা যায় যে, উপরােক্ত বিষয়গুলাে কারবারি অর্থায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
প্রশ্ন: উদাহরণসহ আয় সিদ্ধান্ত বা অর্থায়ন সিদ্ধান্ত যথাযথভাবে ব্যাখ্যা করা।
উত্তর:
আয় সিদ্ধান্ত বলতে মূলত তহবিল সগ্রহের প্রক্রিয়াকে বুঝায়। অর্থায়ন সিদ্ধান্তের আওতায় তহবিল সংগ্রহের ভিন্ন উৎস নির্বাচন এবং এসব উৎসের সুবিধা-অসুবিধা বিশ্লেষণ করে অর্থায়ন-সংক্রান্ত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। সাধারণত চলতি ব্যয় নির্বাহের জন্য স্বল্পমেয়াদি উৎস থেকে আর স্থায়ী ব্যয় নির্বাহের জন্য দীর্ঘমেয়াদি উৎস থেকে অর্থ সংগ্রহ করা হয়। সাধারণত ব্যবসায় তহবিল সগ্রহে মালিকপক্ষের নিজস্ব পুঁজি ও বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবসায় তহবিল সংগ্রহ করা হয়। এছাড়া বড় কোম্পানিগুলাে শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করতে পারে।
এই শেয়ার হােল্ডাররাই কোম্পানির মালিক। কোনাে প্রতিষ্ঠান ঋণের মাধ্যমে তহবিলের যে অংশ সংগ্রহ করে, তার জন্য প্রতিষ্ঠানটির ঋণের দায় বৃদ্ধি পায়, আবার মালিকপক্ষ হতে সংগৃহীত মূলধনের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে মালিকপক্ষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়। ফলে সঠিক অর্থায়ন সিদ্ধান্তের মাধ্যমেই একটি প্রতিষ্ঠান ঋণের দায় ও মালিকানাস্বত্বের মধ্যে লাভজনক ভারসাম্য সৃষ্টিতে সফল হয়।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, আমার এলাকায় লাবিব নামে একজন মুদির দোকানি তার ব্যবসায়ের অর্থায়ন সংগ্রহ করতে চায়। তার দোকানের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, মালামাল ক্রয়ের জন্য যে খরচের অঙ্গ সংগ্রহ করতে হবে, তাই হলাে আয় সিদ্ধান্ত না অর্থায়ন সিদ্ধান্ত।
তাই বলা যায় যে,একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য কতটুকু পরিমাণ অর্থের প্রয়ােজন তা শুধুমাত্রই আয় সিদ্ধান্তের মাধ্যমেই জানা সম্ভব হয়। অর্থায়নের সুষ্ঠু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারলেই ব্যবসায়ের সফলতা অর্জন সম্ভব হয়।
প্রশ্ন: উদাহরণসহ ব্যয় সিদ্ধান্ত বা বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত যথাযথ ব্যাখ্যা করা।
উত্তরঃ
একজন দর্জি দোকানের সেলাই মেশিন ক্রয়-সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত একটি বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত। মুদি দোকানের আসবাবপত্র, রেফ্রিজারেটর এয়-সংক্রান্ত একটি বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য উৎপাদনমুখী মেশিন ক্রয়, কারখানা নির্মাণের খরচও এই জাতীয় সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে প্রত্যাশিত আগমন-নির্গমনের একটি পরিকল্পনা করতে হয়।
যেমন; প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের মেশিন ক্রয়-সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি গৃহীত হয়। যদি মেশিন দ্বারা প্রস্তুতকৃত পণ্যসামগ্রীর বিক্রয় পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পায়, এতে করে যদি মুনাফা ও নগদ প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং সর্বমােট নগদ প্রবাহ যদি মেশিনের ক্রয় মূল্য থেকে বেশি হয়। অর্থাৎ, মেশিনটি যদি আগামী দশ বছর ব্যবহার করা যাবে মনে হয়, তাহলে মেশিনের বিনিয়ােগ সিদ্ধান্তটির জন্য আগামী দশ বছরে মালামাল বিক্রয় থেকে যে অর্থের আগমন হবে তার সাথে মেশিনের ক্রয়মূল্যের তুলনা করতে হবে। সুতরাং আগামী দশ বছরে পণ্যের মূল্য কী হবে এবং কী পরিমাণ বিক্রয় হবে তা বিবেচনা করেই কেবল আগামী দশ বছরের বিয়া নগদ প্রবাহ বের করা সম্ভব।
নগদ প্রবাহ হতে মুনাফার পরিমাণ নির্ণয়ের জন্য বিক্রয়লব্ধ অর্থ থেকে উৎপাদন ও অন্যান্য খরচ বাদ দিয়ে নগদ প্রবাহ নির্ধারণ করতে হয়। ভবিষ্যতের পণ্য বিক্রয়ের পরিমাণ ও পণ্যের মূল্য নির্ধারণ একটি দুরূপ কাজ বলে বিনিয়ােগ সিদ্ধান্তটি প্রতিষ্ঠানের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।
প্রশ্ন: উদাহরণসহ অন্যান্য সিদ্ধান্তের যথাযথ ব্যাখ্যা করা।
উত্তর:
আয় সিদ্ধান্ত বা অর্থায়ন সিদ্ধান্ত ও ব্যয় সিদ্ধান্ত বা বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত আর্থিক ব্যবস্থাপকের জন্য সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়া আর্থিক ব্যবস্থাপককে আরাে কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হয়, যেমন:
ক) কী পরিমাণে কাঁচামাল ক্রয় বা প্রতিষ্ঠানের জন্য উপযােগী এবং সেই অর্থ কোথা থেকে সংগ্রহ করা যাবে- এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তকে চলতি বিনিয়ােগ সিদ্ধান্ত বলে।
খ) দৈনন্দিন প্রয়ােজন নির্বাহ করার জন্য কী পরিমাণ নগদ অর্থ রাখা উচিত, সেটাও একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।
গ) যেসব উৎস থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়েছে, তাদের প্রাপ্য প্রদান করা আরেকটি সিদ্ধান্ত।
ব্যাংক ঋণ ও অন্যান্য ঋণ যেমন- বন্ড, ডিবেঞ্চার ইত্যাদির মাধ্যমে তহবিল সংগৃহীত হলে যথাসময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ সুদ প্রদান করার সিদ্ধান্ত আর্থিক ব্যবস্থাপকের একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। একইভাবে শেয়ার বিক্রয়ের মাধ্যমে সংগৃহীত তহবিলের ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত হারে মুনাফা অর্জন ও লভ্যাংশ বন্টন ও আর্থিক ব্যবস্থাপকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়।
স্তরঃ এস.এস.সি পরীক্ষা ২০২১
বিভাগঃ ব্যবসায় শিক্ষা, বিষয়ঃ ব্যবসায় উদ্যোগ, বিষয় কোডঃ ১৪৩
অ্যাসাইনমেন্ট নম্বর-০১
অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনামঃ প্রথম অধ্যায়: ব্যবসায় পরিচিতি
অ্যাসাইনমেন্টঃ বাংলাদেশে ব্যবসায় সম্প্রসারণে ব্যবসায় পরিবেশের প্রভাব বিশ্লেষণ।
বিষয়বস্তুঃ
১. ব্যবসায়ের ধারণী ব্যাখ্যা ,
২. ব্যবসায়ের প্রকারভেদ বর্ণনা ,
৩.ব্যবসায়ের উপর প্রভাব বিস্তারকারী পরিবেশের উপাদান।
ব্যবসায় উদ্যোগ উত্তর:
“বাংলাদেশে ব্যবসায় সম্প্রসারণে ব্যবসায় পরিবেশের প্রভাব বিশ্লেষণ”
ব্যাবসায়ের ধারণা:
সাধারণভাবে মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে পরিচালিত অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে ব্যবসায় বলে। মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে মানুষ যে সব বৈধ অর্থনৈতিক কার্যাদি সম্পন্ন কওে থাকে তাকে ব্যবসায় বলে।
পরিবারের সদস্যদেও জন্য খাদ্য উৎপাদন করার লক্ষ্যে হাস মুরগী পালন করা, সবজি ও ফসল চাষাবাদ করাকে ব্যবসায় বলা যায় না। কিন্তু যখন কোন কৃষক মুনাফার জন্য ধান, সবজি, ফল বা ফসল ফলায় তাকে ব্যবসায় বলে গণ্য করা হয়। তবে মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত সকল অর্থনৈতিক কর্মকান্ড ব্যবসায় বলে গণ্য হবে যদি সেগুলো, দেশের আইনে বৈধ ও সঠিক উপায়ে পরিচালিত হয়।
সুতরাং যে কাজকে আমরা ব্যবসায় বলবো তার চারটি মৌলিক উপাদান থাকতে হবে।
যেমন-
ক. অর্থনৈতিক কাজ
খ. মুনাফার উদ্দেশ্য
গ. ঝুঁকি
ঘ. বৈধতা
এই চারটি উপাদান না থাকলে কোন কাজকে ব্যবসায় বলা যাবে না। ব্যবসায়ের আরও কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট আছে, যা ব্যবসায় কে অন্যান্য পেশা থেকে আলাদা করেছে। ব্যবসায়ের সাথে জড়িত পণ্য বা সেবার অবশ্যই আর্থিক মূল্যমান থাকতে হবে।
ব্যবসায়ের আরও একটি অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, এর সাথে ঝুঁকির সম্পর্ক থাকা। মূলত মুনাফা অর্জনের আশাতেই একজন ব্যবসায়ী বিনিয়োগ করে থাকেন।
। ব্যবসায়িক কর্মকান্ডের মাধ্যমে মুনাফা অর্জনের পাশাপাশি অবশ্যই সেবার মনোভাব থাকাটাও জরুরী।
ব্যবসায়ের প্রকারভেদ:
বর্তমানে ব্যবসায় শুধু দ্রব্য বা পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্যে সীমিত নয়। পন্য, দ্রব্য ও সেবা, কর্ম উৎপাদন, বিনিময় ও এর সহায়ক কাজের সমষ্টিও ব্যবসায়। পন্য বা দ্রব্য বিনিময় সংক্রান্ত সহায়ক কাজে পরিবহন, বিমা, ব্যাংকিং, গুদামজাতকরণ ও বিজ্ঞাপন, বিপণনও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এসবও ব্যবসায়ের অংশ।
আধুনিক ব্যবসাকে প্রধাণত তিনভাবে ভাগ করা হয়েছে।
ক. শিল্প
খ. বাণিজ্য
গ. প্রত্যক্ষ সেবা
Dear students
Write the graph of three kinds of modern business..
class 9 finance assignment 9th week
মাদ্রাসার দাখিল ৬ষ্ঠ শ্রেণি ইংলিশ ৮ম সপ্তাহ
in my area. there are many persons who perform important duties. They help us to live well. Amena is one of them
She lives in a slum with her family.
Being a service provider, she works in my family. She does the cleaning, cooking here. She reduces my mother’s work. Normally, she starts her work at 7 am and finishes at 5 pm.
After reaching our home, she makes breakfast for us. Then she cleans some part of our home. And then she cooks rice, curry and so on for lunch. At 1 pm. we all together seats for lunch included Amena.
She is satisfied with the job because she can easily express her opinions, problems with us.
During Covid-19 she faced various problems with her family. Her earning was not sufficient for her family
She also shared with us her problems then. My father financially helped her family. That is how she could manage to overcome those challenges.
I personally get benefits from that lady.
As I am also a man, she likes to gossip with me which gives me more pleasure. Sometimes she makes delicious food for me. That’s why I like her so much.
Actually, her job is very important. It is a very tough and risky job as well. We, all are thankful for her contribution to our life.
New shine coaching
01825172737
class seven 9th week assignment 2021
class six 9th week assignment. 2021
ssc 2022 er math answer..... 3red aassignment...
class nine 3red week math answer... only jara akhono joma dawni..
৯ম শ্রেণীর বাংলা ৩য় অংশ
কপোতাক্ষকে ঘিরেই কবির স্বদেশপ্রেম উচ্চকিত হয়েছে। তাই কপোতাক্ষ সনেটটির মধ্য দিয়ে কবির প্রগাঢ় স্বদেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে। দূরে বসেও তিনি যেন কপোতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পান।
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতায় কবির স্মৃতিকাতরতার আবরণে অত্যুজ্জ্বল দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে। কপোতাক্ষ নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে বেড়ে ওঠা কবি সুদূর ফ্রান্সে বসবাস করেও স্মৃতিকাতর হয়েছেন, দূরে বসেও তিনি কপোতাক্ষ নদের কলকল ধ্বনি শুনতে পান। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে, বিভিন্ন নদ-নদীর পানি পান করে কণ্ঠের পিপাসা মিটালেও হৃদয়ের তৃষ্ণা একমাত্র কপোতাক্ষের জলই দূর করতে পেরেছে। কেননা, ওই নদের সঙ্গে রয়েছে তাঁর আত্মিক সংযোগ বা নাড়ির বন্ধন। কবির মনে সন্দেহ জাগে তিনি আবার তাঁর শৈশব-কৈশোরের স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদের দেখা পাবেন কি না!
কত দেশে কত নদ-নদী তিনি দেখেছেন, কিন্তু জন্মভূমির এই নদ যেন মায়ের স্নেহডোরে তাঁকে বেঁধেছে, কিছুতেই তিনি তাকে ভুলতে পারেন না। কবির মনে সন্দেহ জাগে, আর কি তিনি এই নদের দেখা পাবেন! কপোতাক্ষ নদের কাছে তাঁর সবিনয় মিনতি-বন্ধুভাবে তাকে তিনি স্নেহাদরে যেমন স্মরণ করেন, কপোতাক্ষও যেন একই প্রেমভাবে তাঁকে সস্নেহে স্মরণ করে। কপোতাক্ষ নদ যেন তার স্বদেশের জন্য হৃদয়ের কাতরতা বঙ্গবাসীদের নিকট ব্যক্ত করে।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে সহজেই প্রতীয়মান হয় যে, বঙ্গবাণী ও কপোতাক্ষ নদ উভয় কবিতারই মূলভাব দেশপ্রেম ।
৯ম শ্রেণির bangla বাকি অংশ
কবির চিত্তে তীব্র ক্ষোভ এজন্য যে, যারা বাংলাদেশের জন্মগ্রহণ করেছে, অথচ বাংলা ভাষার প্রতি তাদের মমতা নেই, তাদের বংশ ও জন্ম পরিচয় সম্পর্কে কবির মনে সন্দেহ জাগে।
কবি সখেদে বলেছেন, এসব লোক, যাদের মনে স্বদেশের ও স্বভাষার প্রতি বিন্দুমাত্র অনুরাগ নেই তারা কেন এদেশ পরিত্যাগ করে অন্যত্র চলে যায় না! বংশানুক্রমে বাংলাদেশেই আমাদের বসতি, বাংলাদেশ আমাদের মাতৃভূমি এবং মাতৃভাষায় বর্ণিত বক্তব্য আমাদের মর্ম স্পর্শ করে। এই ভাষার চেয়ে হিতকর আর কি হতে পারে!
বঙ্গবাণী ও কপোতাক্ষ নদ কবিতায় দেশপ্রেম সম্পর্কিত আলোচনা
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতার কবি যশোর জেলার কপোতাক্ষ নদের তীরে সাগরদাঁড়ি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে মধুসূদন এই নদের তীরে প্রাকৃতিক পরিবেশে বড় হয়েছেন। যখন তিনি ফ্রান্সে বসবাস করেন,তখন জন্মভূমির শৈশব-কৈশোরের বেদনা-বিধুর স্মৃতি তাঁর মনে জাগিয়েছে কাতরতা। মাতা, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির প্রতি মানুষের টান থাকে শৈশব থেকেই। একটি সংস্কৃতি শ্লোকে বলা হয়েছে ‘জননী জন্মভূমি স্বর্গাদপি গরীয়সী’ অর্থাৎ জননী জন্মভূমি স্বর্গের চেয়ে গরীয়ান। তাই মানুষ তার জন্মভূমিকে কোনদিন ভুলে না।
উক্ত কবিতা থেকে জানা গেছে কবি কত গভীরভাবে কপোতাক্ষ নদ কে ভালবাসেন।।
৯ম শ্রেণির ৮ম সপ্তাহের বাংলা অ্যাসাইনমেন্টের উত্তর
বঙ্গবাণী ও কপোতাক্ষ নদ কবিতায় দেশপ্রেম সম্পর্কিত আলোচনা। ‘বঙ্গবাণী’ ও ‘কপোতাক্ষ নদ’ উভয় কবিতাতেই মাতৃভাষা প্রীতির মাধ্যমে দেশপ্রেম প্রকাশ পেয়েছে- মন্তব্যটির স্বপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করা হলো।
‘বঙ্গবাণী’ কবিতাটি কবি আবদুল হাকিমের ‘নূরনামা’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে। মধ্যযুগীয় পরিবেশে বঙ্গভাষী এবং বঙ্গভাষার প্রতি এমন বলিষ্ঠ বাণীবদ্ধ কবিতার নিদর্শন দুর্লভ।
‘কপোতাক্ষ নদ’ কবিতাটি কবির চতুর্দশপদী কবিতাবলি থেকে গৃহীত হয়েছে। এই কবিতায় কবির স্মৃতিকাতরতার আবরণে তাঁর অত্যুজ্জ্বল দেশপ্রেম প্রকাশিত হয়েছে।
কবি ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায় তাঁর গভীর উপলব্ধি ও বিশ্বাসের কথা নির্দ্বিধায় ব্যক্ত করেছেন। আরবি ফার্সি ভাষার প্রতি কবির মোটেই বিদ্বেষ নেই। এইসব ভাষায় আল্লাহ ও মহানবীর স্মৃতি বর্ণিত রয়েছে। তাই এসব ভাষার প্রতি সবাই পরম শ্রদ্ধাশীল। যে ভাষা জনসাধারণের বোধগম্য নয়, যে ভাষায় অন্যের সঙ্গে ভাব বিনিময় করা যায় না সেসব ভাষাভাষী লোকের পক্ষে মাতৃভাষায় কথা বলা বা লেখাই একমাত্র পন্থা। একারণেই কবি মাতৃভাষায় গ্রন্থ রচনায় মনোনিবেশ করেছেন।
তৎকালীন এ দেশের রাষ্ট্রভাষা ছিল ফারসি। ধর্মীয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন কিছু রক্ষণশীল গোঁড়া ব্যক্তিবর্গ তাদের মাতৃভাষা বাংলাকে বাদ দিয়ে আরবি-ফারসির প্রতি গভীর অনুরাগ দেখাতে থাকে। কূপমণ্ডূকতার কারণে তারা মনে করত, কোরআন-হাদিসের ভাষা যেহেতু আরবি, কাজেই আরবি-ফারসি ভাষা ছাড়া আল্লাহ-রাসুলের সান্নিধ্য লাভ সম্ভব নয়। তা ছাড়া এ দেশের প্রাচীন অধিবাসী ছিল হিন্দু এবং তাদের ভাষা ছিল বাংলা। বাংলা বর্ণমালাগুলো এসেছে ব্রাহ্মীলিপি থেকে, যা হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের তৈরি করা। তাই মুসলমান হয়ে এ ভাষাকে ভালোবাসা সম্ভব নয়। এ কারণে তারা বাংলা ভাষাকে অবজ্ঞা করে হিন্দুর অক্ষর বলত।
‘বঙ্গবাণী’ শব্দটির অর্থ বাংলা ভাষা। এমন এক সময় ছিল যখন মুসলিম সমাজ বাংলাভাষাকে ধর্ম ও জ্ঞান চর্চার বাহন হিসেবে গ্রহণ করতে দ্বিধান্বিত ছিলেন। আব্দুল হাকিম মধ্যযুগের কবি। কিন্তু আশ্চর্য স্বাভাবিক বুদ্ধিতে তিনি এর ভ্রান্তি বুঝতে পেরেছিলেন। এ ভ্রান্তির কথাই তিনি বলেছেন ‘বঙ্গবাণী’ কবিতায়। এ কবিতায় কবি মাতৃভাষা ও স্বদেশের গুণগান গেয়েছেন। কবির মতে, মানুষ মাত্রই নিজ ভাষায় স্রষ্টাকে ডাকে আর স্রষ্টাও মানুষের বক্তব্য বুঝতে পারেন।
Class six 8th week assignment..
SSC 2022 2nd week assignment..
try to read
Chittagong
Chittagong
Be the first to know and let us send you an email when New Shine Coaching Center - NSC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
The Purbo Shongbad - পূর্ব সংবাদ
Block-D