শিকলবাহা ইউনিয়ন কৃষক দল।

শিকলবাহা ইউনিয়ন কৃষক দল। কৃষক বাঁচাও, দেশ বাঁচাও মানবতার জয় হোক

চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলার কর্নফুলী উপজেলার চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ                   ------------------------...
20/12/2024

চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলার কর্নফুলী উপজেলার চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ
--------------------------
তিনমাসব্যাপী সংখ্যাগরিষ্ট কৃষক জনগোষ্ঠির অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশের অংশ হিসাবে আজ চট্রগ্রাম দক্ষিন জেলার কর্নফুলী উপজেলার চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশে প্রান্তিক কৃষকদের প্রশ্নোত্তর পর্বে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদল কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল হাসান পলাশ ভাই ও দক্ষিণ জেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব মীর জাকের ভাই।

এক ঐতিহাসিক শোভাযাত্রার  প্রস্তুতি নিচ্ছে চট্রগ্রাম মহানগর, উত্তর- দক্ষিন জেলা  কৃষকদল                         ---------...
09/12/2024

এক ঐতিহাসিক শোভাযাত্রার প্রস্তুতি নিচ্ছে চট্রগ্রাম মহানগর, উত্তর- দক্ষিন জেলা কৃষকদল
------------------------
আগামী ১৩ ডিসেম্বর শুক্রবার জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের ৪৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চট্রগ্রাম মহানগর, উত্তর- দক্ষিন জেলা কৃষকদলের উদ্যোগে দুপুর ২ টায় কাজীর দেউড়ী নসিমন ভবনের সামনে থেকে ঐতিহাসিক শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে।

জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন ও সাধারন সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলসহ জাতীয় নেতৃবৃন্দ উক্ত শোভাযাত্রার নেতৃত্ব দিবেন।

“জনগণের সমর্থন নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে কৃষকদের জন্য ‘ফার্মার্স কার্ড’ তৈরি করব। যা প্রতি মৌসুমে কৃষকের সার-বীজ বা ...
07/12/2024

“জনগণের সমর্থন নিয়ে দেশ পরিচালনার সুযোগ পেলে কৃষকদের জন্য ‘ফার্মার্স কার্ড’ তৈরি করব। যা প্রতি মৌসুমে কৃষকের সার-বীজ বা আর্থিক সহযোগিতা প্রাপ্তিতে কাজে লাগবে।”


তারেক রহমান
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, বিএনপি

ডিসেম্বর ২, ২০২৪, খুলনা ও ময়মনসিংহে ‘রাষ্ট্র মেরামতে বিএনপি প্রদত্ত ৩১ দফা’র বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালায়।

24/11/2024

আমাদের মধ্যে অনেকেই মনে করছেন আহারে সামনে নির্বাচন, ফাঁকা মাঠ। দয়া করে এই ভুলটা কেউ করবেন না। বিশ্বাস করুন সামনে অসম্ভব শক্তিশালী একটি অদৃশ্য দেওয়াল আপনার জন্য অপেক্ষা করছে।
- তারেক রহমান

23/11/2024

তিনমাস ব্যাপী ইউনিয়ন কৃষক সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে পটিয়া উপজেলা ও পৌরসভা কৃষক দলের বর্ধিত সভা

22/11/2024
22/11/2024
22/11/2024
22/11/2024

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কৃষক দল। বর্ধিত সভা ২০২৪ ইংরেজি

২০/১১/২৪
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার আওতাধীন চন্দনাইশ উপজেলা কৃষকদলের বর্ধিত সভা ২০২৪ বিশেষ অতিথি বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক এম,শফিউল করিম শফি।

16/11/2024

বাংলাদেশ সংখ্যা গরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সু সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারাদেশে তিন মাস ব্যাপী কৃষক সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কর্ণফুলী উপজেলার আওতাধীন চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক নেতা শামসুল আলম সওদাগরের সভাপতিত্বে এবং কর্ণফুলী উপজেলার কৃষক দলের সদস্য সচিব বাহারুল ইসলাম বাহারের সঞ্চালনায় ১৫ নভেম্বর সৈন্যারটেক এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়, এতে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক এম,শফিউল করিম শফি,প্রধান অতিথি ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক আব্দুল গফুর মেম্বার,প্রধান বক্তা ছিলেন চরলক্কা ইউনিয়ন বিএনপি'র সভাপতি এটিএম হানিফ,বিশেষ অতিথি ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপি'র আহ্বায়ক কমিটি সদস্য এজাবত উল্লা,চারলক্কা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনির আহমদ মুনশি,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন জুয়েল,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কৃষক দল নেতা আলহাজ্ব মোহাম্মদ ফোরকান, ইলিয়াছ সওদাগর,বক্তব্য রাখেন কর্ণফুলী উপজেলার কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক যথাক্রমে মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, শের আলী, মোঃ মহিউদ্দিন,দিদারুল আলম,মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মোহাম্মদ হোসেন, আব্দুল করিম, মোঃ ইকবাল,মোঃ ইব্রাহিম,মোহাম্মদ জাবেদ,মোহাম্মদ ইয়াসিন, মোহাম্মদ আসিফ, আব্দুল মালেক প্রমুখ।

Celebrating my 6th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
16/11/2024

Celebrating my 6th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

বাংলাদেশ সংখ্যা গরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সু সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারাদেশে তিন মাস ব্যাপী কৃষক সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে চট্টগ...
16/11/2024

বাংলাদেশ সংখ্যা গরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সু সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারাদেশে তিন মাস ব্যাপী কৃষক সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কর্ণফুলী উপজেলার আওতাধীন চরলক্ষ্যা ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক নেতা শামসুল আলম সওদাগরের সভাপতিত্বে এবং কর্ণফুলী উপজেলার কৃষক দলের সদস্য সচিব বাহারুল ইসলাম বাহারের সঞ্চালনায় ১৫ নভেম্বর সৈন্যারটেক এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়, এতে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক এম,শফিউল করিম শফি,প্রধান অতিথি ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক আব্দুল গফুর মেম্বার,প্রধান বক্তা ছিলেন চরলক্কা ইউনিয়ন বিএনপি'র সভাপতি এটিএম হানিফ,বিশেষ অতিথি ছিলেন কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপি'র আহ্বায়ক কমিটি সদস্য এজাবত উল্লা,চারলক্কা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনির আহমদ মুনশি,সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন জুয়েল,চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা কৃষক দল নেতা আলহাজ্ব মোহাম্মদ ফোরকান, ইলিয়াছ সওদাগর,বক্তব্য রাখেন কর্ণফুলী উপজেলার কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক যথাক্রমে মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন, শের আলী, মোঃ মহিউদ্দিন,দিদারুল আলম,মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মোহাম্মদ হোসেন, আব্দুল করিম, মোঃ ইকবাল,মোঃ ইব্রাহিম,মোহাম্মদ জাবেদ,মোহাম্মদ ইয়াসিন, মোহাম্মদ আসিফ, আব্দুল মালেক প্রমুখ।

কর্নফূলী উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম-আহবায়ক মহিউদ্দিন এর মমতাময়ী মা ইন্তেকাল করেছেন।ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।মর...
14/11/2024

কর্নফূলী উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম-আহবায়ক মহিউদ্দিন এর মমতাময়ী মা ইন্তেকাল করেছেন।
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

মরহুমাকে আল্লাহ জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান হিসেবে কবুল করুক।

তারেক রহমানের ভাবনায় কৃষির উন্নয়ন ও কৃষকের ক্ষমতায়নবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি সবসময়ই উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতিতে বিশ...
12/11/2024

তারেক রহমানের ভাবনায় কৃষির উন্নয়ন ও কৃষকের ক্ষমতায়ন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি সবসময়ই উন্নয়ন ও উৎপাদনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেছে এবং কৃষিখাতকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ এবং সবসময়ই কাজ করে গেছে। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের কৃষি খাতের উন্নয়নে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছিলেন। তিনি নিজ হাতে কোদাল তুলে নিয়ে খাল খনন করেছিলেন, যা বাংলাদেশের কৃষি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করেছে। তার এই কর্মের ধারাবাহিকতায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান দেশের মাটি ও মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তারা সবসময় কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছেন এবং কৃষিখাতে বিশেষ মনোযোগ দিয়েছেন, যেন কৃষকরা তাদের পরিশ্রমের মূল্য পায়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কৃষিখাতকে বিশেষভাবে মূল্য দিচ্ছেন। তারেক রহমান তাঁর ঘোষিত রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা রূপরেখায় কৃষিকে খুব গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করেছেন।

তারেক রহমান বিশ্বাস করেন, কৃষক কেবল খাদ্য উৎপাদনকারী নয়, বরং দেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। তার লক্ষ্য কৃষি খাতের উন্নয়ন এবং কৃষকদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা, যাতে তারা তাদের কষ্টের ফল পায় এবং দেশের উন্নয়নে অংশ নিতে পারে। সেচ ও খাল খনন কর্মসূচি পুনরায় চালুর মাধ্যমে, তিনি কৃষকদের পানির অভাবের সমস্যা সমাধান করতে চান, যেমনটি শহীদ জিয়াউর রহমান করেছিলেন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে, কৃষকদের জন্য একটি আধুনিক সেচ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হলে কৃষি উৎপাদন আরও বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

তারেক রহমানের ভাবনায় কৃষকদের জন্য যে সমবায় ভিত্তিক ব্যবস্থার প্রস্তাব রয়েছে, তা যেন একটি নতুন আশা ও শক্তি দেয় গরীব কৃষকদের। তিনি জানেন, বাংলাদেশের কৃষকরা তাদের পরিশ্রমে দেশের খাদ্য উৎপাদন অব্যাহত রাখে, অথচ অনেক সময় তারা সেই পরিশ্রমের সঠিক মূল্য পায় না। তারেক রহমান এই অবস্থা পরিবর্তন করতে চান। তিনি কাজ করতে চান যাতে কৃষকরা অতিরিক্ত পানি ব্যবহার না করে এবং তা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারে। তিনি বিশ্বাস করেন, এই উদ্যোগগুলি দেশের কৃষি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করবে এবং কৃষকরা তাদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করতে সক্ষম হবে। তারেক রহমানের এই চিন্তা-ভাবনা কৃষকদের জন্য এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এবং দেশের কৃষি খাতকে বিশ্বমানে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

তারেক রহমানের প্রতিশ্রুতি দেশের কৃষকদের আর্থিক নিরাপত্তা এবং জীবনমান উন্নয়নে নিবেদিত। তিনি বিশ্বাস করেন যে, কৃষি খাতে পর্যাপ্ত বরাদ্দ এবং এর সঠিক ব্যবস্থাপনা কৃষকদের জন্য এক নতুন সমৃদ্ধি আনে। তার লক্ষ্য দেশের জিডিপির ৮% কৃষি খাতে বরাদ্দ করা, যা সরাসরি কৃষকদের কাজে লাগবে এবং তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করবে। এই বরাদ্দের সুবিধাগুলি যাতে কৃষকদের হাতে সরাসরি পৌঁছায়, তার জন্য তিনি কঠোর মনোযোগ দিতে চান, বিশেষ করে যাতে মধ্যস্বত্বভোগীরা কোনোভাবেই সুবিধা না পায়। সারের ভর্তুকি ও সরকারি সহায়তার পূর্ণ সুবিধা যেন কৃষকরা গ্রহণ করতে পারে, সেজন্য তিনি একটি স্বচ্ছ ও নির্ভরযোগ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চান।

তারেক রহমান শুধু কৃষকদের জন্য নয়, বরং সাধারণ মানুষের জন্যও একটি সহায়ক বাজার ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি জানেন, বাজারে বিভিন্ন পণ্য কেনার ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের যে কষ্ট হয়, তা শুধুমাত্র তাদের পকেটের ওপরই চাপ সৃষ্টি করে না, বরং কৃষকদের জন্যও ক্ষতিকর। তাই তিনি সিন্ডিকেট এবং মধ্যস্বত্বভোগীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে চান, যাতে কৃষকরা তাদের পণ্যের সঠিক মূল্য পায় এবং সাধারণ মানুষও সঠিক দামে পণ্য কিনতে পারে। তারেক রহমানের এই উদ্যোগে দেশের কৃষি এবং বাজার ব্যবস্থা উভয়ই সুষমভাবে উন্নতি লাভ করবে, যা সবার জন্য লাভজনক হবে।

এছাড়াও, ছোট ও মাঝারি কৃষকদের জন্য খাস জমি ব্যবহার করে ফসল মাড়াইয়ের জায়গার ব্যবস্থা করতে চান তিনি, যা তাদের উৎপাদন কার্যক্রমকে আরও সহজ করবে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের জন্য তিনি কৃষি বিমা চালুর উদ্যোগ নিয়েছেন, যা কৃষকদের সম্পদ রক্ষা ও জীবনযাত্রার স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সহায়ক হবে। তারেক রহমানের এই প্রতিশ্রুতিগুলো প্রমাণ করে যে, তিনি কৃষকদের শুধু উৎপাদনের নয় বরং তাদের জীবিকার সার্বিক উন্নয়নে মনোযোগী।

তারেক রহমানের চিন্তা কেবল বরাদ্দ বৃদ্ধি ও সরাসরি কৃষকের হাতে সহায়তা পৌঁছানোর মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, তিনি বাংলাদেশের কৃষি খাতের উন্নয়নকে একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা হিসেবে দেখেন। তার পরিকল্পনায় রয়েছে বিভিন্ন অঞ্চলে পণ্যভিত্তিক কোল্ড স্টোরেজ স্থাপন, যাতে ফসল বেশি উৎপাদন হলেও তা নষ্ট না হয় এবং কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্য সঠিক সময়ে বাজারজাত করতে পারে। তিনি বিশ্বাস করেন যে, এসব উদ্যোগের মাধ্যমে কৃষকদের উৎপাদন থেকে লাভবান হওয়া সহজ হবে এবং দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে, যা আমদানি নির্ভরতা কমাতে সাহায্য করবে।

এছাড়া, তারেক রহমান দেশের কৃষকদের জন্য এক নতুন দিগন্ত তৈরি করতে চান, যেখানে তারা শুধু উৎপাদনকারী নয়, বরং অর্থনৈতিকভাবে সুরক্ষিত এবং উন্নত জীবনযাপন করতে পারবেন। তিনি কৃষকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য কৃষি বিমা চালুরও পরিকল্পনা করেছেন, যাতে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে তাদের ক্ষতি মোকাবেলা করা সম্ভব হয়। তারেক রহমানের এই উদ্যোগগুলো কেবল তার রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি নয়, বরং দেশের কৃষি ও কৃষকদের প্রতি তার গভীর ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধের প্রতিফলন।

তারেক রহমানের কৃষি খাতে রপ্তানিমুখী ব্যবস্থা গড়ে তোলার যে স্বপ্ন, তা আমাদের জন্য এক অসীম সম্ভাবনার পথে এগিয়ে যাওয়ার একটি চমৎকার সুযোগ। তিনি বিশ্বাস করেন, দেশের কৃষি খাত শুধুমাত্র খাদ্য উৎপাদনের খাত নয়, বরং একটি অর্থনৈতিক শক্তি হতে পারে। কৃষিক্ষেত্রে শিল্পায়ন, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, এবং সঠিক নীতিমালার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি আত্মনির্ভরশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তিনি। তারেক রহমানের এই ভাবনা আমাদের দেশের কৃষি খাতকে এক নতুন মাত্রায় নিয়ে যাবে এবং তা বিশ্বের দরবারে আমাদের পরিচিতি এবং সম্মান বৃদ্ধি করবে।

তারেক রহমানের নেতৃত্বে, বাংলাদেশের কৃষি খাতের অপার সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছে মানুষ। তিনি যখনই তৃণমূলে ছুটে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন, তখনই তিনি কৃষকদের কল্যাণে কাজ করেছেন, ভেবেছেন কৃষকদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও মানবিক মর্যাদার কথা। জনগণের ভোটের মাধ্যমে বিএনপি সরকার গঠনের পর, তার পরিকল্পনাগুলো বাস্তবে রূপ নিলে, কৃষি খাতে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের একটি রোল মডেল, যেখানে রাষ্ট্রীয় নীতিমালা ও কৃষকের ক্ষমতায়নে শক্তিশালী হবে কৃষিখাত, নিয়ন্ত্রিত হবে দ্রব্যমূল্য এবং গড়ে উঠবে একটি সমৃদ্ধ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ।

লেখক: মাহবুব নাহিদ, কথাসাহিত্যিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

12/11/2024

স্যালুট প্রিয়নেতা
আগামীর রাষ্ট্র নায়ক
তৃণমূল নেতাকর্মীদের প্রাণ
দেশ নায়ক তারেক রহমান !
#কৃষকদল
#বিএনপি
#তারেকরহমান
#খালেদা

তারেক রহমান : বাংলাদেশের কৃষি জাগরণের নবদূত—মিনহাজ আহমেদ প্রিন্সপ্রকাশ : ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৩ পিএমঅনলাইন সংস্করণ, দৈনি...
12/11/2024

তারেক রহমান : বাংলাদেশের কৃষি জাগরণের নবদূত

—মিনহাজ আহমেদ প্রিন্স
প্রকাশ : ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৩ পিএম
অনলাইন সংস্করণ,
দৈনিক কালবেলা (সম্পাদকীয়)

বাংলাদেশ কৃষিপ্রধান দেশ হলেও এর কৃষিখাত ও কৃষকের বর্তমান পরিস্থিতি একই সঙ্গে দুঃখজনক এবং চিন্তনীয় বিষয়। কৃষিখাতে এদেশের অপার সম্ভাবনা থাকলেও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে যোগ্য ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির অভাবে এ খাতটি চরম দুর্নীতির মধ্য দিয়ে গেছে। আর তাই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, আমদানিনির্ভর কৃষিখাত, কৃষকদের কৃষিঋণের দুষ্টচক্রে আটকে ফেলাসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে আছে এদেশের কৃষিব্যবসা।

দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর একজন শিক্ষার্থী হিসেবে দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও সামগ্রিক সামাজিক নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তা-ভাবনা নিত্যকার পরিধিতেই থাকে। আর আগামীর বাংলাদেশ এবং এর সম্ভাবনা নিয়ে এদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কেমনটা মনে করেন তা জানার আগ্রহ বরাবরই। গত ৯ নভেম্বর ২০২৪ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষক দল আয়োজিত ৩ মাসব্যাপী প্রান্তিক কৃষি ও কৃষকভিত্তিক একটি কর্মসূচির উদ্বোধন করে প্রধান অতিথির বক্তব্য রেখেছেন তারেক রহমান। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে শুনলাম ওনার সম্পূর্ণ বক্তব্য; যেখানে দেশের কৃষক ও কৃষিখাতকে বাঁচাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান যে সম্ভাবনাময় পরিকল্পনা ও দিকনির্দেশনা দিয়েছেন তা শুধু সময়োপযোগীই নয় বরং বিশদ আলোচনা-পর্যালোচনার মাধ্যমে পালনযোগ্যও বটে।

দেশনায়ক তারেক রহমানের ভাষ্যমতে, প্রায় ২০ কোটি বাংলাদেশিদের অধিকাংশ এই কৃষিখাতের সঙ্গে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে যুক্ত। তাই, ২০২৩ সালে বিএনপি প্রণীত রাষ্ট্র মেরামতের রূপরেখা ৩১দফায় কৃষিবান্ধব বাংলাদেশ গড়ার যে নির্দেশনা দিয়েছেন তা বাস্তবায়ন করতে এবং অবহেলায় জর্জরিত এদেশের কৃষিখাতকে ‘কৃষিশিল্প’-তে উন্নীত করতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের কৃষকের কাছে পৌঁছে তাদের সমস্যা জানার উপর জোর দিয়েছেন তিনি।

তার কৃষিভাবনা এমন কৃষিনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়কে উল্লেখ করতে গিয়েই প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান ও খান মো. মনোয়ারুল ইসলাম ‘তারেক রহমান: পরম্পরার নিশানটি যার হাতে’ শীর্ষক প্রবন্ধে বলেছেন: ‘ঠিক জিয়ার মতো দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের দরিদ্র কৃষকদের সার, কীটনাশক গবাদিপশু বিতরণ করেছেন...’ বাংলাদেশের কৃষিশিল্পের উন্নয়নের জন্য যে সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন তন্মধ্যে ফসলের বীজ সমস্যার কথা সর্বপ্রথমে উল্লেখ করেছেন। এছাড়া সার ব্যবসায় ডিলারের অপ্রতুলতা, দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের কৃষিশ্রমিকদের ঋণের দুষ্টচক্রে আটকে যাওয়া, কৃষিজমির পরিমাণ কমে দেশে খাদ্য উৎপাদন সংকট ও তার ফলে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, সেচ সমস্যা, সঠিকভাবে পানি ব্যবহারে প্রশিক্ষণের অভাবের মতো বাস্তবসম্মত কিছু সমস্যাকে নির্দেশ করেছেন।

এছাড়াও, আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন তিনি, যেখানে কৃষি জমির অপ্রতুলতা ও খাদ্য উৎপাদনে সংকটের বিষয়টি উঠে এসেছে। দিন দিন কৃষি জমির পরিমাণ কমার কারণে প্রায় ২০ কোটির মতো এত বিশাল একটা জনসংখ্যার জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য উৎপাদনে সংকট দেখা দিচ্ছে। যার থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য আমদানিনির্ভর কৃষি ব্যবসা গড়ে উঠেছে। ফলে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও অনিয়ন্ত্রিত বাজার ব্যবসাও দিনদিন বেড়ে চলেছে বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।

কৃষিকাজে পানির অপ্রতুলতা, খাল খনন কর্মসূচিকে সঠিকভাবে পরিচালনা না করার ফলে বন্যায় জনজীবন ও কৃষিজ সম্পদসহ অন্যান্য জানমালের ক্ষয়ক্ষতি, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের অভাবে সেচের পানির সুষ্ঠু ব্যবহারে অজ্ঞতা -এমন আরও মৌলিক সমস্যাকে বাংলাদেশের কৃষিখাতের অন্তরায় বলে তারেক রহমান উল্লেখ করেছেন।

শুধু সমস্যা চিহ্নিতকরণই নয় বরং তার বাস্তবসম্মত ও আধুনিক সমাধানের রূপরেখাও তারেক রহমানের কৃষিভাবনায় উঠে এসেছে। দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের কৃষিশ্রমিকদের জন্য তিনি ‘কৃষিবিমা’ প্রচলনের কথা বলেছেন। বিশ্ব খাদ্য সংস্থার জরিপ মতে, সারা পৃথিবী জুড়ে ক্ষুদ্র ও পারিবারিক কৃষকরা প্রায় ৮০ শতাংশের বেশি খাদ্যশস্য উৎপাদন করেন এবং বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। তাই দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কিংবা মহাজনদের ঋণের দুষ্টচক্রে জর্জরিত এসব কৃষকদের সহযোগিতার মাধ্যম হতে পারে এই কৃষিবীমার প্রচলন।

খাদ্যসংকট মোকাবিলা ও আমদানি নির্ভর বাণিজ্যরোধে কৃষিজমির পরিমাণ কিভাবে বাড়ানো যায়, তার বিজ্ঞানসম্মত উপায় বের করার কথা বলেছেন তিনি। পেঁয়াজ, আলু, ডিম, শাকসবজি, গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগিসহ অন্যান্য মৌলিক খাদ্যদ্রব্যগুলোর উৎপাদন কোথায় কিভাবে বাড়ানো যায় এবং আমদানি কমানো যায় এ বিষয়ে বাস্তব উপায় বের করার চিন্তাও তাঁর কৃষিভাবনায় উঠে এসেছে। একইসঙ্গে সরকারি বা বেসরকারিভাবে এইসব কৃষিজ পণ্য বিশেষায়িত কোল্ড স্টোরেজ করে সংগ্রহের মাধ্যমে খাদ্য সংকট সমাধানের একটি দিকও আলোচনা করেছেন।

কৃষির সকল ক্ষেত্রে অর্থাৎ, ফসল উৎপাদন থেকে হাঁস-মুরগি, গরু-ছাগল পালন, মৎস্য চাষসহ সবখাতে কৃষকের পণ্য সরাসরি ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেয়ার ব্যবসা করতে হবে যেন উভয়পক্ষই দ্রব্যমূল্যের যে ঊর্ধ্বগতির সূচক, তা থেকে বের হয়ে সহজ স্বাভাবিক মানসম্মত জীবনযাপন করতে পারে। এক্ষেত্রে তারেক রহমান ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারিভাবে ক্রয়কেন্দ্র স্থাপন করে ফসল ও অন্যান্য কৃষি পণ্য বিক্রয়ের ব্যবসা উল্লেখ করে কৃষিক্ষেত্রে একটি নতুন এবং বাস্তবসম্মত সম্ভাবনার দিকও নির্দেশ করেছেন।

সেচ ব্যবসার সংকট নিরসনে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বীর উত্তম কর্তৃক ১৯৭৬ সালের ০১ নভেম্বর যে খাল খনন কর্মসূচির উদ্বোধন করেছিলেন, ২০২৪ এ কৃষিজমিতে সেচের পানির অপ্রতুলতা নিরসনে খাল খনন কর্মসূচি পুনঃপ্রবর্তনের গুরুত্বও তুলে ধরেছেন তারেক রহমান।

অধ্যাপক গোলাম হাফিজ কেনেডি তার ‘বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট জিয়ার অবদান’ শীর্ষক প্রবন্ধে উল্লেখ করেন, স্বাধীনতার পর দুর্ভিক্ষে জর্জরিত বাংলাদেশে খাল খনন কর্মসূচির ফলে সর্বপ্রথম ১৯৮০-৮১ সালে ধানের বাম্পার ফলন হয় এবং বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো চাল রপ্তানি করতে সক্ষম হয়। সেচের পানি অপচয় রোধ করার জন্য Barret pipe line-এর সঠিক ব্যবহারের উল্লেখও তার কৃষিভাবনায় উঠে এসেছে।

এছাড়া তারেক রহমান তার কৃষিভাবনায় খাল খননের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করেছেন, যে খাল খননের মাধ্যমে বন্যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ রোধও সম্ভব এবং একইসাথে Reservoir তৈরির মাধ্যমে বন্যার পানি পরবর্তীতে কৃষিকাজে ব্যবহারও সম্ভব। একইসঙ্গে যেসব প্রত্যন্ত অঞ্চলে পানির ব্যবসা অপর্যাপ্ত সেখানে খাল খননের মাধ্যমে মানুষের প্রাত্যহিক কাজে পানি ব্যবহারে সুবিধা হবে এবং পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ-ব্যাধিসহ চর্মরোগের সমস্যাও দূরীভূত হবে। কৃষিপণ্য রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন, বাজার সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনা, শস্য মাড়াইয়ের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের কৃষকেদের খাস জমির বন্দোবস্ত করা, সমবায়ভিত্তিক কৃষিব্যবসা প্রচলনের মাধ্যমে ক্ষুদ্র কৃষকদের সহযোগিতা প্রদান করা, জাতীয় বাজেটে কৃষিখাতে নির্ধারিত উল্লেখযোগ্য অংশ (মোট জিডিপির প্রায় ৮ শতাংশ) কৃষকদের উন্নয়নে বিশেষত ক্ষুদ্র ও মাঝারি কৃষকদের জন্য ব্যয় করার মাধ্যমে বাংলাদেশের কৃষিখাতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখেছেন আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমান। বাংলাদেশের কৃষিখাতকে কৃষিশিল্পে রূপান্তর করতে সুচিন্তা প্রসূত যে রূপরেখা তিনি দিয়েছেন তা তার দূরদর্শী রাজনৈতিক বিচক্ষণতা এবং বাংলাদেশের জন্য যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্বকেই নির্দেশ করে।

এম ফিল শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, কেন্দ্রীয় সংসদ

10/11/2024

Address

জহুর মার্কেট
Chittagong
৪০০০

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শিকলবাহা ইউনিয়ন কৃষক দল। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to শিকলবাহা ইউনিয়ন কৃষক দল।:

Share

Category