19/12/2023
মাইজভান্ডারে উঠেছে তৌহিদের নিশানা||মুহাম্মদ জানে আলম রেজা||🤲
��
(1)
মাইজভান্ডারে উঠেছে তৌহিদের নিশানা||মুহাম্মদ জানে আলম রেজা||🤲
ছাড়বনা প্রিয়া তোরে গেল এই প্রাণ
খেলিব প্রেমের খেলা হাসরের ময়দান।
- আল্লামা ভুজপূরী(কঃ)।
হুজুর গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী (কঃ)-এর অন্যতম খলিফা মুফতিয়ে আজম আল্লামা শাহসুফি সৈয়দ আবদুস সালাম ভুজপুরী (কঃ)-এর বার্ষিক ওরশ শরীফ মহাসমারোহ ভুজপুর দরবার শরীফে অনুষ্ঠিত হবে।
"শুভ খোশরোজ মোবারক " হে প্রাণ প্রিয় মুনিব রাহবারে আলম মওলা হুজুর মাইজভান্ডারি(মঃ)
ছদ মারহাবা ছদ মারহাবা, শাহানশাহা হক ভান্ডারী
দশে পৌষে মাইজভান্ডারে, উদয় হল পার কান্ডারী,,,
Hafez Syed Nazmush Shakib
"মন দিয়াছি প্রাণ দিয়াছি, সব দিয়াছি তোরে সুজন
আর কিছু ধন রাখছি না তো,রাখছি কেবল তোরে মওলা,,,
📌 নাই কোনো বন্ধু গো্
নাই দরদি নাই ❤️
🎙 Mainuddin Hossain Sabid
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
"সুফি দৃষ্টিভঙ্গি: শান্তি এবং ন্যায়বিচার" শীর্ষক 'মুক্ত আলোচনা'
বিশ্বসমাদৃত 'ত্বরিকা-ই-মাইজভাণ্ডারীয়া'র উজ্জ্বল নক্ষত্র শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র নামে প্রতিষ্ঠিত 'এস জেড এইচ এম ট্রাস্ট'র গবেষণা ও প্রকাশনা উইং 'মাইজভাণ্ডারী একাডেমি 'র ব্যবস্থাপনায় আমেরিকার নিউইংল্যান্ডের বাংলাদেশি প্রফেশনালদের নির্বাচিত ব্যক্তিবর্গের সাথে "সুফি দৃষ্টিভঙ্গি: শান্তি এবং ন্যায়বিচার" শীর্ষক 'মুক্ত আলোচনা'
আমেরিকার বস্টনস্থ Studio Hall, 101 Rogers Street, Cambridge MA-02142 হতে সরাসরি:
বিশ্বঅলি শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক্ মাইজভান্ডারির সংক্ষিপ্ত জীবনী।
#মাইজভান্ডার
ইশকে রাসুল ﷺ এর ওয়াজ করতেই কাঁ*ন্নায় ভেঙ্গে পড়লেন ! শায়েখ সাইফুল আজম বাবর আযহারী❤️❤️
আজরাইল যার আমিও তার, দুজন করি দুই চাকুরী,
আজরাইল জান কবজ করে, আমি করি তাবেদারী😭🙏
আমি কি মরন কি ডরি, আমি কি মরন ডরি
বুকের পাটা শক্ত আছে, মালিক বাবা মাইজভাণ্ডারী❤️
নিজেদের দাওয়াত প্রদানেরউপযুক্ততা অর্জন করতে হবে,, জ্ঞানগত ভাবে, সাংগঠনিকভাবে,আচরণগতভাবে।
বাণীঃ রাহবারে আলম শাহ্ সুফি সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী (মাঃ) মওলা হুজুর
আমেরিকার নিউইংল্যান্ডের বিভিন্ন শ্রেণী পেশায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা বাংলাদেশী কৃতীজনদের সাথে মুক্ত আলোচনা। অনুষ্ঠিত হবে ২ ডিসেম্বর ২০২৩।
ছদারত ও সভাপতিত্ব করিবেন
লক্ষ কুটি আশেকের হৃদয়ের স্পন্দন
আওলাদে রাসূল ﷺ
রাহবারে আলম মাজহারে গাউছুল আজম
জিল্লেবারী হযরত সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান_বাবা_মাইজভাণ্ডারী (মা:জি:আ:)🟢🔴⚫⚪
★★ইমা'মুল আউলিয়া হযরত হুজুর গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (কঃ)র যুগপৎ আওলাদ ও ত্বরিকার উত্তরাধিকারী গাউসিয়া হক মনজিলের সাজ্জাদানশীন রাহবারে আলম, মাযহারে গাউসুল আযম সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভাণ্ডারী (মঃ)★★
★মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফ চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৪ কিলোমিটার উত্তরে ফটিকছড়ি থানার অন্তর্গত।এখানেই ১৮২৬ খ্রিষ্টাব্দ/১লা মাঘ ১২৩৩ বঙ্গাব্দ জন্মগ্রহণ করেন মাইজভাণ্ডারী ত্বরিকার প্রবর্তক,পূর্ণতাদানকারী,বেলায়তে মোতলাকার দ্বার উন্মোচক রাহমাতুল্লিল আ'লামিন'র তাজধারী ইমা'মুল আউলিয়া,খাতেমুল অলদ গাউসুল আযম হযরত মওলানা শাহসূফি সৈয়দ আহমদ উল্লাহ্ মাইজভাণ্ডারী (ক.)।তাত্ত্বিকবিশ্লেষকদের মতে পৃথিবীর পঞ্চম তীর্থভূমি হিসেবে খ্যাত এই মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফ।এই পঞ্চম তীর্থভূমিতেই শতবছর পর ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দ ২৫-এ ডিসেম্বর/১০-এ পৌষ ১৩৩৫,বঙ্গাব্দ/১২-এ রজব ১৩৪৭ হিজরীতে জন্মগ্রহণ করেন ইমা'মুল আউলিয়া হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র সুযোগ্য উত্তরাধিকারী বিশ্বঅলি শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.)।ইমা'মুল আউলিয়া খাতেমুল অলদ গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র জন্মের একশত বছর পর এই শিশু তাঁর বংশের উত্তরসুরী।আল্লাহর প্রিয় হাবীব (দ.) বলেছেন, প্রতি শতবছরের মাথায় একজন ধর্মীয় যুগ সংস্কারকের আবির্ভাব হয়।
বংশের প্রথম আলোকপ্রদ্বীপ তিন বোন জন্মের পর পরিবারের প্রথম পুত্র সন্তান; পরম আরাধ্য ধন।তাই দরবারে পাকে আনন্দের বান ডাকে।সপ্তম দিবসে বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনায় নবজাতকের নাম রাখা ও আক্বীকা অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।এটাই দরবারে পাকের সকল পরিবারের ও আত্মীয় স্বজনের সম্মিলিত এক অনন্য প্রাণবন্ত অনুষ্ঠান।উল্রেখ্য যে, তৎকালীন মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফের অনুষ্ঠান প্রতিষ্ঠান ও এন্তেজামের একক দায়িত্বে ছিলেন সৈয়দ মোহাম্মদ হাশেম সাহেব।
শিশুর নাম রাখা হয় সৈয়দ বদিউর রহমান।এই অনুষ্ঠানের পর স্বপ্নে শিশুর পিতাকে ইমা'মুল আউলিয়া,খাদেমুল অলদ হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) ভাবগম্ভীর স্বরে বলেন শিশুর নাম রাখুন সৈয়দ "জিয়াউল হক"।অনুতপ্ত পিতা পরদিনই পুনঃ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।দু'টো গরু জবেহ করে রাখা হলো স্বপ্নাদিষ্ট পবিত্র নাম।শিশুর বয়স যখন চার বছর অতিক্রান্ত তখন ধর্ম ও বর্ণ শিক্ষার ব্যবস্থা করা হলো। ইমা'মুল আউলিয়া,খাতেমুল অলদ হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র পবিত্র হুজরা শরিফে শিশুর পিতা (মাইজভাণ্ডারী ত্বরিকার স্বরূপ উন্মোচক,অছিয়ে গাউসুল আযম, খাদেমুল ফোকরা হযরত সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.)) শিশুকে প্রথম পাঠদান করেন।তিনি বাবার মুখে মুখে উচ্চারণ করলেন "রব্বি জিদনী ই'লমা" (হে প্রভু আমাকে জ্ঞান দান করুন)।প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সমাপান্তে তিনি চট্টগ্রামের গ্রামাঞ্চলের বেসরকারী উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত সর্বপ্রথম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কানোনগো পাড়া স্যার আশুতোষ কলেজে ভর্তি হন।দূর দূরান্ত থেকে ছাত্ররা এখানে আসতো উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য।সেকালে এ কলেজের শিক্ষার মান উন্নত ছিল।এ কলেজ থেকে ১৯৫৩ সালে বি. এ. টেস্ট পরীক্ষার তৃতীয় দিন পরীক্ষার হলে আনমনা হয়ে অনেকক্ষণ বসে থাকেন।কোন লেখা ছাড়া সাদা খাতাটি জমা দিয়ে পরীক্ষার হল থেকে বেরিয়ে আসেন।ঠিক তাঁর নানার মতো।তাঁর প্রিয় নানাজান গাউসুল আযম বিল বিরাসত কুতুবুল আকতাব মওলানা শাহসূফি সৈয়দ গোলামুর রহমান প্রকাশ বাবা ভাণ্ডারী (ক.) ও ঊলা পরীক্ষার তৃতীয় দিন একই কাজ করেন।দুর্গম পথের অভিযাত্রী তিনি কানোনগো পাড়া থেকে হেঁটে সোজা মাইজভাণ্ডার দরবার শরিফ চলে আসেন।পদ্ধতিগত শিক্ষাকে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন।অগ্রসর হলেন মহান শিক্ষকের অনন্ত সত্যকে জানার জন্য।বাড়িতে আসার পর প্রথম দিকে তিনি অন্যমনস্ক হয়ে দিন কাটাতেন।পানাহারের কথা ভুলে যেতেন।মাঝে মধ্যে ভাব-বিভোর অবস্থায় জজবা হাল চরমে পৌঁছে যেত।অত্যধিক প্রেরণার দরুণ ক্রমশঃ তিনি আহার নিদ্রা একবারেই ত্যাগ করেন।দু'-চার দিন কোন খাদ্য পানীয় গ্রহণ করতেন না।এমনকি একদিন নিজ কক্ষের দরজা-জানালা বন্ধ করে দিয়ে দীর্ঘ আঠার দিন পানাহার ছাড়া কাটিয়েছেন।তিনি বেঁচে আছেন কিনা তাও বুঝা ভার।পরবর্তীতে সবাই মিলে অনেক কষ্ট করে দরজা খুলেন।কিছু দিনের মধ্যেই তিনি সর্বভোলা হয়ে গেলেন।ছেলের এমন অবস্থা দেখে পিতা বিশেষ চিন্তিত হয়ে পড়েন।এক রাতে তিনি চিন্তাযুক্ত হয়ে বিশ্রাম করছিলেন,এমন সময় হঠাৎ তিনি দেখতে পেলেন ইমা'মুল আউলিয়া,খাতেমুল অলদ হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) পাশে এসে বলছেন, "আপনি এত চিন্তিত হচ্ছেন কেন? আমার হরিণ রঙ্গের কবা (জুব্বা) তাঁর গায়ে পড়িয়ে দিন।"
জাগ্রত হয়ে রওজা শরিফ স্মৃতি কক্ষ হতে জুব্বা এনে ছেলের গায়ের উপর চড়িয়ে দেন।
তখনকার সময়ে ইমা'মুল আউলিয়া,খাতেমুল অলদ হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র রওজা শরিফে জিকির মাহফিল হতো।একদিন তিনি সেখানে উপস্থিত হয়ে ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সবাইকে মারতে লাগলেন।যে যেদিকে পারেন ছুঁটে গিয়েছেন।পিতার নিকট অভিযোগ যায়।তিনি ছেলেকে হুজরায় ডাকেন,হুজরা শরিফের সকল দরজা বন্ধ করে দেন।তিনি পিতাকে জিজ্ঞেস করলেন, হযরত কেবলা কে? পিতা উত্তর দিলেন, ইমা'মুল আউলিয়া,খাতেমুল অলদ হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)।পুনঃ প্রশ্ন,বাবাজান (বাবা ভাণ্ডারী) কেবলা কে? পিতা উত্তর দেন, আল্লাহর অলি,দু'য়ে মিলে এক।তিনি পুনঃ প্রশ্ন করেন, আপনি কে? পিতা উত্তর দেন, আমি হযরত কেবলার অসি স্থলাভিষিক্ত এবং বাবাজান কেবলার ফয়েজপ্রাপ্ত,তাঁরা উভয়ে আমার মধ্যে আছেন।
পুনরায় কী যেন প্রশ্ন করলেন (অশ্রুত), এতে পিতা উচ্চস্বরে বলেন, আমাকে এখনো চিননি? আমি কে তা কি দেখবে? তারপর অনেকক্ষণ নিশ্চুপ,নিস্তব্ধ।দরজা খুলে দিলে বাইরে অবস্থানরত লোকেরা দেখেন পিতার মুখমণ্ডল রক্তিম লালিমাময় পুত্র দু'হাতে ভার দিয়ে মুখ নিচু করে বসে আছেন।পিতা খাদেমকে নির্দেশ দিলেন "ওকে আন্দর (ভিতর) বাড়িতে নিয়ে যাও"। ধরাধরি করে তাঁকে নিয়ে মায়ের বিছানায় শোয়ানো হলো।ছেলের অবস্থায় মা বাকরুদ্ধ।পিতা আবেক ভরে বলতে লাগলেন, "আমাকে পুনঃ পুনঃ প্রশ্ন করাতে একটু জজব গালেব হয়।
যে শক্তি আমি তাঁর উপর ঢেলেছি মণির পাহাড়ে (পার্বত্য চট্টগ্রাম) ঢাললে সে পাহাড় ঢলে যেত, সাগরে ঢাললে সাগনর জলশূন্য মরুভূমি হয়ে যেত, আমার রক্তের বান (উত্তরাধিকারী) বলে এখনো টিকে আছে।"
একদা ইমা'মুল আউলিয়া,খাতেমুল অলদ, গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র অন্যতম খাদেম ও খলিফা হযরত মওলানা নূরুচ্ছফা (র.) ছেলের পিতাকে বলেন, "হুযুর! জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী কোথায়? আমি তাঁকে দেখতে এসেছি'; গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) স্বপ্নে আমাকে বলেছেন, আমার দেলা ময়নার চিন্তিত হওয়ার কোন হেতু নেই।জিয়াউল হক-কে আমি সবার জন্য বাতি জ্বালাচ্ছি।"
তৎকালে যোগাযোগের সুব্যবস্থার অভাবে সুদূর দাঁতমারা গ্রামে তাঁর বিবাহ অনুষ্ঠানে যেতে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে বিয়ের পূর্বরাতে তাঁর বংশধর সৈয়দ আবু তাহের সাবরেজিস্টারকে ইমা'মুল আউলিয়া গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) স্বপ্নে বলেন, "জিয়াউল হক-কে আমি তোমাদের জন্য বাতি জ্বালাচ্ছি।"
মাঘ মাসের দু'তারিখ ষোল-ই জানুয়ারী ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দ ইমা'মুল আউলিয়া গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) স্বপ্নে তাঁর পিতাকে নির্দেশ দেন, "জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী'র আমানত তাঁকে অর্পণ করুন।" ৯-ই মাঘ ১৩৭৩ বঙ্গাব্দ ১০-ই মাঘ ওরশ শরিফ উপলক্ষে দেশ-বিদেশ, দূর-দূরান্ত হতে বহুলোক এসেছে এবং আরো আসছে।পরদিন ১০-ই মাঘ ওরশ শরিফের প্রধান অনুষ্ঠান।সকাল ১১ টায় রওজা শরিফ গোসল দেওয়া হয়।ইমা'মুল আউলিয়া,খা'তেমুল অলদ,গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র অসি,মাইজভাণ্ডারী তরিকার স্বরূপ উন্মোচক, খা'দেমুল ফোকরা হযরত মওলানা শাহসূফি সৈয়দ দেলাওর হোসাইন মাইজভাণ্ডারী (ক.) স্বপ্নের নির্দেশ পালনে রওজা শরিফ স্মৃতিকক্ষ হতে হলুদ ও খয়েরি রঙ্গের :দু'খানা চাদর খাদেম আবদুল মালিকের দ্বারা আনয়ন করেন।
অতঃপর খা'তেমুল অলদ,গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র গদি শরিফে দু'পা ঝুলিয়ে রওজামুখী হয়ে বসেন।পুত্রকে আনার জন্য দরবারে পাকের প্রধান কর্মকর্তা মওলানা সৈয়দ মাহফুজুল করিম সাহেবকে পাঠান।তিনদিন হতে যে ঘরের দরজা বন্ধ,মওলানা সাহেব দরজায় পৌঁছা মাত্র খুলেন। খা'তেমুল অলদ,গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র আমানত গ্রহণের জন্য তাঁকে নিতে পাঠিয়েছেন বলে জানালে খুবই শান্তভাবে বলেন, "আচ্ছাজী আমি জানি, একটু অজু করে আসি।"
ইমা'মুল আউলিয়া গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র হুজরা শরিফে গিয়ে পিতাকে যথাবিহীত সম্মান জানিয়ে একটু দূরে নতজানু হয়ে পিতার মুখোমুখী এমনভাবে বসেন যেন হযরত কেবলা ও বাবা ভাণ্ডারী কেবলা'র রওজা শরিফ পিছনে না পড়ে।হলুদ রঙ্গের চাদরটি নিজ গায়ে জড়িয়ে পিতা গুরুগম্ভীর স্বরে বলেন, ইমা'মুল আউলিয়া, খা'তেমুল অলদ গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র যে আমানত আমার হেফাজতে ছিলো আজ তা আপনাকে অর্পণ করছি; হেফাজত করবেন।একথা বলে খয়েরি রঙ্গের চাদরখানা নিজ হাতে ছেলের গায়ে পড়িয়ে দেন।ছেলের কণ্ঠে ধ্বনিত হয় আলহামদুলিল্লাহ্।
উল্লেখ্য যে, ওখানেই শাহানশাহ্ বাবাজান উপস্থিত আশেকগণকে বায়াত করান।
এসময় হুজরা শরিফের বারান্দা ও মাঠে অসংখ্য লোক উপস্থিত ছিলেন।
★ মাযহারে গাউসুল আযম,রাহবারে আলম মওলা বাবা মাইজভাণ্ডারী (ম.জি.আ.) প্রসঙ্গ,,,,,,,
যথাসময়ে চেরাগে গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী, বিশ্বঅলি শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র পবিত্রালয় নব আলোয় আলোকিত করে সুভাগমন করলেন এক নবশিশু।খোদায়ী রহস্য নবরূপে প্রকাশিত হলো।দিনটি ছিল ১৯-এ ডিসেম্বর,১৯৬৯ খ্রিষ্টাব্দ/৫-এ পৌষ,১৩৭৬বঙ্গাব্দ/৯-এ শাউয়াল,১৩৮৯ হিজরী।
যথাসময়ে আক্বীক্বা সম্পন্য করতঃ গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী(ক.)'র হুজরা শরিফে শিশুর পিতামহ অছিয়ে গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র ক্রোড়ে তোলে দেওয়া হলে তিনি শিশুকে নিয়ে হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.)'র রওজা শরিফের দিকে ফিরে বলেন, "আপনি আমার বড় মিয়ার মাধ্যমে আমার বড় ভাই মীর হাসানকে পাঠালেন? এইবলে তিনি দোয়া করেন এবং উপস্থিত সকল মানুষকে লক্ষ্য করে বলেন, "ইনি আমার বড় ভাই; সৈয়দ হাসান মিয়া।"
১৯৭৩-৭৪ সালে আফ্রিকার ইথিওপিয়া ও বাংলাদেশের দুর্ভিক্ষের সময় পিতার পবিত্র কণ্ঠ থেকে একাধিকবার শোনা গিয়েছে, "শিশুরা খাওয়ার জন্য একটু দুধও পাচ্ছেনা, আমার হাসান মিয়া না বাঁচলে দুনিয়াতে কোন শিশু বাঁচবেনা।" (জীবনী শরিফ-৩৭৭ পৃ:)।
মাত্র পাঁচ বছর বয়সে কোটি কোটি শিশুর প্রাণ প্রতীকে পরিণত হন হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভাণ্ডারী (ম.জি.আ.)।
সাত বছর বয়সে শিশুর খতনা পরবর্তী অনুষ্ঠান উপলক্ষে সুন্দর জামা-কাপড় পরিধান করে সালাম করতে গেলে প্রায় দেড় ঘন্টা হুজরা শরিফের খাটে বসিয়ে রেখে পিতা ছেলেকে একনজরে চেয়ে থাকেন।একপর্যায়ে ছেলের অবস্থা অস্বাভাবিক হয়ে (তসর্রোফাতের দরুণ ঢলে পড়ে) গেলে পিতা তাঁর মাথায় পানি ঢালতে নির্দেশ দেন।
এরপর বাকলিয়ার বর্ষিয়ান আওয়ামী লীগ নেতা তাহের উদ্দিনকে উদ্দেশ্য করে মওলা বাবাজানের শানে শাহানশাহ্ বাবাজান বলেন,
"আমার হাসান মিয়া আল্লাহর মস্ত বড় অলি,মানুষের কল্যাণের জন্য এসেছেন; সাধ্যমত ইজ্জত সম্মান করবেন।"
এরকম আরো অসংখ্য কালামে পাকের মধ্য দিয়ে শাহানশাহ্ বাবাজান মওলা বাবাজানের মাহাত্ম বর্ণনা করেছেন,যার কিছু আলোকপাত শাহানশাহ্ বাবাজানের জীবনী শরিফের শেষের দিকে রয়েছে।
শাহানশাহ্ বাবাজান লোকান্তরিত হওয়ার একদিন পূর্বে তাঁর একমাত্র পুত্র তাঁরই গুণে গুণান্বিত মাযহারে গাউসুল আযম, রাহবারে আলম হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভাণ্ডারী (ম.জি.আ.)-কে খেলাফত প্রদান করে ঘোষণা করেন, "আল্লাহ্ ও রাসূলের মধ্যে কি কোন ভিন্নতা আছে? আমরা দুইজনের মধ্যেও নাই।"
১৩-এ অক্টোবর,১৯৮৮ খ্রিষ্টাব্দ,১লা রবিউল আওয়াল,রোজ-বুধবার,রাত ১২.২৭টায় খোদায়ী জলওয়ায় প্রজ্বল্লিত তাঁরই নূরে বিকশিত মহান সত্ত্বা বিশ্বঅলি শাহানশাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) তাঁর মিশন সম্পন্ন করে তাঁর যোগ্য উত্তরসুরী মাযহারে গাউসুল আযম, রাহবারে আলম হযরত সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভাণ্ডারী (ম.জি.আ.)-কে খোদায়ী বিধি অনুযায়ী নিজ সিংহাসনে অধিষ্টিত করিয়ে এ ধরাদাম (যাহেরীভাবে) ত্যাগ করেন।
আমার ভাবের ঘরে আগুন দিল কেরে
সদাই প্রাণ খুঁজে বেড়ায় তারে।
আমার বন্ধু বিনে মনের আগুন কে নিবাতে পারে।।
সুখ শয়ন স্বপনে, বসে মন হৃদাসনে
দরশন ভুলালে আমারে
সেই অবধি আমার প্রাণে, ঘরে যেতে বাহিরে টানে
কি টোনা করিলা বন্ধু মোরে।।
রূপ তোয়ার অপরূপ, যেই রূপেতে সর্বরূপ
স্বরূপ থাক রূপের ঘরে।
আমার সেই রূপে ভুলিল আঁখি, আমারে বিরূপে রাখি,
ফাঁকি দিয়ে ফির আড়ে আড়ে।।
তোমার অদর্শনে বারি, নয়ন বারি আনিবারি,
এই বারি নিবারি কেমন করে।
আমি অগাধ জলে ঝম্প দিব, নয় অনলে প্রবেশিব,
যদি বন্ধু না দেখি তোমারে।।
এবে সে বুঝিনু আমি, নিমায়া নিঠুর তুমি,
দয়া নাই তোমারি শরীরে।
রমেশ কয় প্রাণ সখা, একটু খানি দিয়ে দেখা,
যাহা ইচ্ছা তাহা কর মোরে।।
রচয়িতাঃ রমেশ ফকির মাইজভাণ্ডারী
যারা বেলায়তে মোতলাকা নিয়ে কটাক্ষ করেন,
অছি-এ গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী (কঃ) কে আক্রমণ করেন। আমরা তাঁদের সমর্থন করতে পারি না। কোন জায়গাতেই না।
বাণীঃ- রাহবারে আলম মওলা হুজুর হযরত শাহসুফি সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান মাইজভাণ্ডারী
(মা: জি:আ:)🟢🔴⚫⚪
❌প্রতিবাদ পোস্ট ❌
মাইজভান্ডারকে
জাহান্নামের কাউন্টার বলাই তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি ✊
এবং সাথে সাথে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারি সকল
আশেক ভক্ত মুরিদান ও সকল সুন্নি জনতারকে জানাই
এই রেজাউল করিম আবরার কুলাঙ্কারের বাচ্চা কে আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেওয়ার জন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি।
জুমা মোবারক।
যারা শাহজাদা আল্লামা শাহসূফী সৈয়দ আহমদুল হক মাইজভান্ডারি হুজুর কিবলার এই ভিডিও টি থেকে কেটে মাত্র ২৭-২৮ সেকেন্ডের একটা ভিডিও এডিট করে শাহজাদা সৈয়্যদ আহমদুল হক মাইজভান্ডারি হুজুর কিবলার নামে অপপ্রচার করতেছে, এবং যারা বিভ্রান্ত হচ্ছে তারা সম্পূর্ণ ভিডিও টি দেখার অনুরোধ করছি।
বিশ্বঅলি শাহানশাহ বাবা🥰
বিশ্বঅলি জিয়া বাবা🖤
মাওলা বাবা❤️
#সবাই_শেয়ার_করেন🙏🙏
ফরিয়াদ
মহান ২৬ আশ্বিন উরস শরিফ
আওলাদে রাসূল (দ.) রাহবারে আলম শাহ সুফি সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান বাবা মাইজভাণ্ডারি (ম.) ❤🙏
#সবাই_শেয়ার_করেন
""আমিন আমিন ধ্বনিতে মুখরিত গাউছিয়া হক মঞ্জিল আখেরী মুনাজাতের মাধ্যমে মহান ২৬ আশ্বিন পবিত্র ওরশ শরীফের কেন্দ্রিয় মাহফিল সম্পন্ন।
মুনাজাত পরিচালনা করেন আওলাদে রাসুল(সঃ),আওলাদে গাউসুল আজম মাইজভান্ডারী,, গাউছিয়া হক মঞ্জিল এর সাজ্জাদানশীন রাহবারে আলম আলহাজ্ব সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান বাবা মওলা হুজুর মাইজভাণ্ডারী (মাঃজিঃআ)কেবলা কাবা।
"মকবুল অধীনে বলে, খোদার নূর আদম ছলে
দেখিবার ইচ্ছা হলে, মাইজভাণ্ডারে দেখি আয়।"
মারহাবা মারহাবা দয়াল মওলা মারহাবা
মহান ২৬ আশ্বিন পবিত্র ওরশ শরিফ সফল হচ্ছে
মহান ২৬ আশ্বিন ওরশ শরীফ সফল হোক। 🖤
মাইজভাণ্ডার শরীফে একটা মোমবাতি জ্বলছে, সে মোমবাতির আলোয় সব জায়গা আলোকিতসে বাতির আলোয় মানুষেরা পোকার মত উড়ে উড়ে পড়ছে
বানী--বিশ্বঅলি শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী(কঃ)❤
মহান ২৬ শে আশ্বিন ওরশ শরীফ
সাক্ষাৎ দিচ্ছেন রাহবারে আলম মাজহারে গাউসুল আজম আলহাজ্ব শাহ সুফি সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান মাইজভান্ডারী কেবলা কাবা 🥰🥰
আওলাদে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লামা শাহসুফি সৈয়্যদ জামাল আশরাফী আল জিলানী ও
মাখদুমে আহলে সুন্নাত আল্লামা হাফেজ শাহ আলম নঈমী আশরাফি বরাকাতি মুনঈমী রেজভী আল মাইজভান্ডারি ( ম জি আ) হুজুরের সদারতে
যিকরে ইলাহী( জিকরে সেমা)
তোমারে না পাইলে আমার❤️🖤
আমার মাওলা বাবা🙏🙏
আসসালামু আলাইকুম,
সম্মানিত তরিকতের প্রাণ প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আসা করি আপনারা আমার এই কথা গুলো গুরুত্ব সহকারে নিবেন,
আপনারা কেউ যদি দরবারের পুকুরে গোসলের নিয়তে যান,আপনারা কখনো নাপাক অবস্থায় যাবেন না,নাপাক অবস্থায় দরবারের পুকুরে নাম্বেন না,কারণ এইটা হচ্ছে বড় পুকুর,হযরতের পুকুর,সবাই সাবধান হয়ে থাকবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
জন্ম-মৃত্যুর অধীনযারা তাদের করো হুঁশিয়ারি, যে দেশে নাই জন্ম-মরণ সেই দেশে মোর বসতবাড়ি।
আযরাইল যার আমিও তার, দুজন করি দুই চাকরী
আযরাইলে জান কবজ করে আমি করি তাবেদারী
আমি কি মরণকে ডরি, বুকেরপাটা শক্ত আছে মালিক মওলা মাইজভাণ্ডারী
মোরাকাবা-মোশাহেদা পীরের বর্জক থাকলে ধরি
রমেশ বলে আযরাইল এসে খুঁজে পায় না আসল বাড়ি।
মাইজভান্ডার শরীফ❤️🖤
Chittagong
Chittagong
Be the first to know and let us send you an email when সত্যের আলো জিয়া মাওলা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to সত্যের আলো জিয়া মাওলা:
মাইজভান্ডারে উঠেছে তৌহিদের নিশানা||মুহাম্মদ জানে আলম রেজা||🤲 #bdvlog #bangladeshivlogger #foryou #viralpage
ছদ মারহাবা ছদ মারহাবা, শাহানশাহা হক ভান্ডারী দশে পৌষে মাইজভান্ডারে, উদয় হল পার কান্ডারী,,, Hafez Syed Nazmush Shakib
বিশ্বঅলি শাহানশাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক্ মাইজভান্ডারির সংক্ষিপ্ত জীবনী। #মাইজভান্ডার #viralvideo #viralpost
যারা শাহজাদা আল্লামা শাহসূফী সৈয়দ আহমদুল হক মাইজভান্ডারি হুজুর কিবলার এই ভিডিও টি থেকে কেটে মাত্র ২৭-২৮ সেকেন্ডের একটা ভিডিও এডিট করে শাহজাদা সৈয়্যদ আহমদুল হক মাইজভান্ডারি হুজুর কিবলার নামে অপপ্রচার করতেছে, এবং যারা বিভ্রান্ত হচ্ছে তারা সম্পূর্ণ ভিডিও টি দেখার অনুরোধ করছি।
ফরিয়াদ মহান ২৬ আশ্বিন উরস শরিফ আওলাদে রাসূল (দ.) রাহবারে আলম শাহ সুফি সৈয়দ মোহাম্মদ হাসান বাবা মাইজভাণ্ডারি (ম.) ❤🙏 #সবাই_শেয়ার_করেন
আওলাদে রাসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লামা শাহসুফি সৈয়্যদ জামাল আশরাফী আল জিলানী ও মাখদুমে আহলে সুন্নাত আল্লামা হাফেজ শাহ আলম নঈমী আশরাফি বরাকাতি মুনঈমী রেজভী আল মাইজভান্ডারি ( ম জি আ) হুজুরের সদারতে যিকরে ইলাহী( জিকরে সেমা)
নব্বই দশকের কাওয়ালী মাহফিল এই যেনো এক প্রেমের জমজমাট আসর ছিলো!💙 শিল্পী :আব্দুল মান্নান কাওয়াল🖤 #followpage #viralvideo #foryou
নাউজুবিল্লাহ শুধু একটা কথা বলার আছে আল্লাহ যেন এই ভন্ডকে হেদায়েত দান করে। সেই অনেক বড় বাটপার,তাকে সবাই চিনে রাখুন।
BAF Shaheen College Inspiration
Bhandar