অজানা বিচিত্রা

অজানা বিচিত্রা Welcome ❤️🤗

04/02/2025

সত্যি বলতে, দেশে এখন চারিদিকে লাশের একটা ছড়াছড়ি হয়ে গেছে। এগুলো দেখে এই দেশে এখন পশুপাখির থেকে ও মানুষেকে অনিরাপদ মনে হচ্ছে। বিষয় টা নিয়ে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করতেছি।
Bangladesh Police Chief Adviser GOB

🌹🌹বাংলাদেশের ১ম সারির রাজনৈতিক দল গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত পরিচিতি 🌹🌹বাংলাদেশের প্রথম সারির রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিষ্ঠাতা...
04/02/2025

🌹🌹বাংলাদেশের ১ম সারির রাজনৈতিক দল গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত পরিচিতি 🌹🌹

বাংলাদেশের প্রথম সারির রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান নেতৃত্বসহ সংক্ষিপ্ত পরিচিতি নিচে দেওয়া হলো:

✍️ ১. **আওয়ামী লীগ (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ)**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৪৯ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, শেখ মুজিবুর রহমান প্রমুখ
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: শেখ হাসিনা (সভাপতি)
- **মতাদর্শ**: বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, সমাজতন্ত্র
- **ইতিহাস**: বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী দল। ১৯৭১ সালের পর থেকে বেশ কয়েকবার ক্ষমতায় এসেছে। বর্তমানে ক্ষমতাসীন দল।

✍️২. **বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৭৮ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: জিয়াউর রহমান
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: খালেদা জিয়া (চেয়ারপারসন), তারেক রহমান (ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান)
- **মতাদর্শ**: জাতীয়তাবাদ, মুক্তবাজার অর্থনীতি, ইসলামী মূল্যবোধ
- **ইতিহাস**: বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক দল। বেশ কয়েকবার ক্ষমতায় এসেছে এবং আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী।

✍️৩. **জাতীয় পার্টি (জাপা)**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৮৬ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ (চেয়ারম্যান), জিএম কাদের (সহ-চেয়ারম্যান)
- **মতাদর্শ**: জাতীয়তাবাদ, সামাজিক ন্যায়বিচার
- **ইতিহাস**: এরশাদের নেতৃত্বে ১৯৮০-এর দশকে ক্ষমতায় ছিল। বর্তমানে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল।

✍️৪. **জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৪১ সাল (পাকিস্তান আমলে), বাংলাদেশে ১৯৭৯ সালে পুনরুজ্জীবিত
- **প্রতিষ্ঠাতা**: আবুল আলা মওদুদী
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: শফিকুর রহমান (আমির)
- **মতাদর্শ**: ইসলামী রাজনীতি, শরিয়া আইন প্রতিষ্ঠা
- **ইতিহাস**: বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী ভূমিকার জন্য সমালোচিত। ইসলামপন্থী ভোটারদের মধ্যে জনপ্রিয়।

✍️৫. **বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৮০ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: হায়দার আকবর খান রনো, রাশেদ খান মেনন প্রমুখ
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: রাশেদ খান মেনন (সভাপতি)
- **মতাদর্শ**: সমাজতন্ত্র, মার্কসবাদ-লেনিনবাদ
- **ইতিহাস**: একটি বামপন্থী রাজনৈতিক দল, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের অধিকারের পক্ষে কাজ করে। বর্তমানে আওয়ামী লীগের জোটের অংশ।

✍️ ৬. **গণফোরাম**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৯২ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: ড. কামাল হোসেন
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: ড. কামাল হোসেন (সভাপতি)
- **মতাদর্শ**: গণতন্ত্র, মানবাধিকার, সামাজিক ন্যায়বিচার
- **ইতিহাস**: ১৯৯০-এর দশকের গণআন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একটি প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল।

✍️৭. **বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৪৮ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: মনি সিংহ, তোহা প্রমুখ
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: মোহাম্মদ শাহ আলম (সাধারণ সম্পাদক)
- **মতাদর্শ**: কমিউনিজম, মার্কসবাদ-লেনিনবাদ
- **ইতিহাস**: বাংলাদেশের প্রাচীন বামপন্থী দলগুলোর মধ্যে একটি। শ্রমিক ও কৃষকদের অধিকারের পক্ষে কাজ করে।

✍️৮. **বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ)**
- **প্রতিষ্ঠা**: ১৯৮০ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: বাদশাহ মিয়া, খালেকুজ্জামান প্রমুখ
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: খালেকুজ্জামান (সাধারণ সম্পাদক)
- **মতাদর্শ**: সমাজতন্ত্র, বিপ্লবী রাজনীতি
- **ইতিহাস**: একটি বামপন্থী দল, শ্রেণীসংগ্রাম ও বিপ্লবী পরিবর্তনের পক্ষে কাজ করে।

✍️ ৯. **ইসলামী ঐক্য জোট**
- **প্রতিষ্ঠা**: ২০০১ সাল
- **প্রতিষ্ঠাতা**: বিভিন্ন ইসলামী দলের সমন্বয়ে গঠিত
- **বর্তমান নেতৃত্ব**: বিভিন্ন ইসলামী দলের নেতৃবৃন্দ
- **মতাদর্শ**: ইসলামী রাজনীতি, শরিয়া আইন প্রতিষ্ঠা
- **ইতিহাস**: বিভিন্ন ইসলামী দলের জোট, সাধারণত বিএনপির সাথে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশ নেয়।

এই দলগুলো বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। প্রতিটি দলের নিজস্ব মতাদর্শ, ইতিহাস ও লক্ষ্য রয়েছে, যা দেশের রাজনীতিকে প্রভাবিত করে।

📣আরো নতুন নতুন তথ্য জানতে চোখ রাখুন অজানা বিচিত্রা ফেসবুক পেজে।যদি তথ্য গুলো জেনে উপকৃত হউন তাইলে লাইক শেয়ার পরে পাশে থাকুন এবং অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।ধন্যবাদ❤️❤️📣

⚓🫡বাংলাদেশ নৌবাহিনী🫡⚓বাংলাদেশ নৌবাহিনী (Bangladesh Navy) বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা দেশের সমুদ্...
03/02/2025

⚓🫡বাংলাদেশ নৌবাহিনী🫡⚓
বাংলাদেশ নৌবাহিনী (Bangladesh Navy) বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা দেশের সমুদ্রসীমা ও জলসীমার নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত। এটি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রতিষ্ঠিত হয়। নৌবাহিনীর প্রধান কার্যালয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত।

⚓ইতিহাস
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রতিষ্ঠা ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়। পাকিস্তানি নৌবাহিনীর কিছু বাঙালি সদস্য ও অফিসার স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশ নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ নৌবাহিনী গঠন করেন। যুদ্ধের সময় নৌবাহিনীর সদস্যরা বিভিন্ন অপারেশনে অংশ নেয়, যেমন নদীপথে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ, সরবরাহ লাইন বিচ্ছিন্ন করা এবং মুক্তিবাহিনীকে সহায়তা করা।

⚓সংগঠন ও কাঠামো
বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রধানত নৌ সদর দপ্তর, নৌ অপারেশন কমান্ড, নৌ প্রশিক্ষণ কমান্ড এবং নৌ লজিস্টিক কমান্ডে বিভক্ত। নৌবাহিনীর প্রধান হলেন চীফ অব naval স্টাফ (CNS), যিনি একজন অ্যাডমিরাল পদমর্যাদার অফিসার।

⚓ নৌবাহিনীর ভূমিকা
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রধান ভূমিকা হলো:
1. **দেশের সমুদ্রসীমা ও জলসীমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা**।
2. **সমুদ্রপথে বাণিজ্য ও যোগাযোগ রক্ষা করা**।
3. **সমুদ্র সম্পদ রক্ষা ও ব্যবস্থাপনা**।
4. **মানবিক সাহায্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণ**।
5. **আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তা মিশনে অংশগ্রহণ**।

⚓নৌবাহিনীর শক্তি
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর শক্তি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে নৌবাহিনীতে রয়েছে:
- **ফ্রিগেট**: বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ফ্রিগেটগুলি সমুদ্রে দীর্ঘ সময় অপারেশন পরিচালনা করতে সক্ষম।
- **করভেট**: ছোট ও দ্রুতগতির যুদ্ধজাহাজ, যা উপকূলীয় নিরাপত্তা ও গশত অপারেশনে ব্যবহৃত হয়।
- **প্যাট্রোল ক্রাফট**: উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্রসীমা প্যাট্রোল করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- **সাবমেরিন**: বাংলাদেশ নৌবাহিনী সম্প্রতি সাবমেরিন যুক্ত করেছে, যা নৌবাহিনীর শক্তি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
- **এয়ার উইং**: নৌবাহিনীর নিজস্ব এয়ার উইং রয়েছে, যেখানে হেলিকপ্টার ও সামুদ্রিক টহল বিমান রয়েছে।

⚓ প্রশিক্ষণ ও শিক্ষা
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর সদস্যদের উচ্চমানের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। নৌবাহিনীর প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে রয়েছে:
- **বাংলাদেশ naval একাডেমি (Bangladesh Naval Academy)**: চট্টগ্রামে অবস্থিত, যেখানে নৌ ক্যাডেটদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
- **naval স্টাফ কলেজ**: ঢাকায় অবস্থিত, যেখানে উচ্চপদস্থ অফিসারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

⚓আন্তর্জাতিক সহযোগিতা
বাংলাদেশ নৌবাহিনী বিভিন্ন আন্তর্জাতিক নৌ মহড়া ও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করে। এছাড়াও, নৌবাহিনী জাতিসংঘের শান্তি মিশনেও অংশ নেয়।

⚓ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ক্রমাগত আধুনিকীকরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে আরও আধুনিক যুদ্ধজাহাজ, সাবমেরিন এবং বিমান যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও, নৌবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নতুন প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।

বাংলাদেশ নৌবাহিনী দেশের সমুদ্রসীমা ও জলসীমার নিরাপত্তা রক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে এবং ভবিষ্যতেও এর ভূমিকা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায়।
📣আরো নতুন নতুন তথ্য জানতে চোখ রাখুন অজানা বিচিত্রা ফেসবুক পেজে।যদি তথ্য গুলো জেনে উপকৃত হউন তাইলে লাইক শেয়ার পরে পাশে থাকুন এবং অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।ধন্যবাদ❤️❤️📣

✨🥰🌹বান্দরবান জেলা🌹 🥰✨বান্দরবান জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি পার্বত্য জেলা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের অন্ত...
03/02/2025

✨🥰🌹বান্দরবান জেলা🌹 🥰✨
বান্দরবান জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি পার্বত্য জেলা। এটি চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে কম জনবসতিপূর্ণ জেলাগুলির মধ্যে একটি। বান্দরবান জেলা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পাহাড়, নদী, এবং উপজাতীয় সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত। নিচে বান্দরবান জেলার আয়তন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো:

🥰আয়তন:
বান্দরবান জেলার মোট আয়তন প্রায় **৪,৪৭৯ বর্গ কিলোমিটার**। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলাগুলির মধ্যে একটি।

🥰ভৌগোলিক অবস্থান:
- **অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ**: ২১°৪৮' উত্তর থেকে ২২°৩০' উত্তর এবং ৯২°১৫' পূর্ব থেকে ৯২°৩৫' পূর্ব।
🥰সীমানা:
- উত্তরে রাঙ্গামাটি জেলা ও চট্টগ্রাম জেলা
- পূর্বে মিয়ানমার (বার্মা)
- দক্ষিণে মিয়ানমার
- পশ্চিমে চট্টগ্রাম জেলা ও কক্সবাজার জেলা

🥰প্রশাসনিক বিভাগ:
বান্দরবান জেলায় ৭টি উপজেলা রয়েছে:
1. বান্দরবান সদর
2. রুমা
3. রোয়াংছড়ি
4. থানচি
5. লামা
6. আলীকদম
7. নাইক্ষ্যংছড়ি

🥰জনসংখ্যা:
বান্দরবান জেলার জনসংখ্যা প্রায় **৪ লক্ষ** (২০২৩ সালের আনুমানিক তথ্য অনুযায়ী)। এখানে বিভিন্ন উপজাতি সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে, যেমন: চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা, মুরং, তঞ্চঙ্গ্যা, বম, এবং খেয়াং।

🥰প্রাকৃতিক সৌন্দর্য:
বান্দরবান জেলা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। এখানকার প্রধান আকর্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:
🥰নীলাচল পাহাড়: বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ (প্রায় ১,০৩২ মিটার)।
🥰চিম্বুক পাহাড়: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২,৫০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।
🥰নীলগিরি পর্যটন কেন্দ্র: পাহাড়ের চূড়া থেকে প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করার জন্য বিখ্যাত।
🥰সাঙ্গু নদী: বান্দরবানের প্রধান নদী, যা পাহাড়ি সৌন্দর্যে ভরপুর।
🥰বগালেক ঝর্ণা: প্রাকৃতিক ঝর্ণা এবং পিকনিক স্পট।
🥰কেওক্রাডং: বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ (প্রায় ১,২৩০ মিটার)।

🥰অর্থনীতি:
বান্দরবানের অর্থনীতি মূলত কৃষি, বনজ সম্পদ, এবং পর্যটনের উপর নির্ভরশীল। এখানে ধান, আনারস, আদা, এবং বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি চাষ হয়। এছাড়াও, পাহাড়ি এলাকায় রাবার, চা, এবং কফির চাষও করা হয়।

🥰সংস্কৃতি:
বান্দরবানে বিভিন্ন উপজাতি সম্প্রদায়ের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি রয়েছে। এখানকার লোকজ উৎসব, নাচ, গান, এবং ঐতিহ্যবাহী পোশাক খুবই আকর্ষণীয়। মারমা, চাকমা, এবং অন্যান্য উপজাতিরা তাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি বজায় রেখেছে।

🥰যোগাযোগ:
বান্দরবান জেলায় যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম সড়কপথ। চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবানের দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। এছাড়াও, ঢাকা থেকে সরাসরি বাস সার্ভিস রয়েছে।

🥰পর্যটন শিল্প:
বান্দরবান বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান পর্যটন কেন্দ্র। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে আসেন। পাহাড়ি ট্রেকিং, ক্যাম্পিং, এবং প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান।

🥰উপসংহার:
বান্দরবান জেলা তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, উপজাতীয় সংস্কৃতি, এবং পাহাড়ি পরিবেশের জন্য বাংলাদেশের একটি অনন্য স্থান। এটি প্রকৃতি প্রেমী এবং অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকদের জন্য একটি স্বর্গরাজ্য।

📣আরো নতুন নতুন তথ্য জানতে চোখ রাখুন অজানা বিচিত্রা ফেসবুক পেজে।যদি তথ্য গুলো জেনে উপকৃত হউন তাইলে লাইক শেয়ার পরে পাশে থাকুন এবং অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।ধন্যবাদ❤️❤️📣

🫡🇧🇩বাংলাদেশ সেনাবাহিনী 🇧🇩🫡বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহি...
03/02/2025

🫡🇧🇩বাংলাদেশ সেনাবাহিনী 🇧🇩🫡

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর স্থল শাখা হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান দায়িত্ব দেশের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষা করা। এছাড়াও, তারা দেশের অভ্যন্তরে শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে অংশ নেয়।

🫡 ইতিহাস
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় গঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় এটি মুক্তিবাহিনী নামে পরিচিত ছিল। স্বাধীনতার পর এটি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

🫡 সংগঠন ও কাঠামো
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিভিন্ন কোর, ডিভিশন, ব্রিগেড এবং ইউনিটে বিভক্ত। এর প্রধান হলেন সেনাপ্রধান (চীফ অব আর্মি স্টাফ)। সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর ঢাকার সেনানিবাসে অবস্থিত।

🫡 ভূমিকা ও কার্যক্রম
১. **প্রতিরক্ষা**: দেশের সীমানা রক্ষা করা এবং যেকোনো বহিঃশত্রুর আক্রমণ প্রতিহত করা।
২. **আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা**: দেশের অভ্যন্তরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়তা করা।
৩. **মানবিক সাহায্য**: প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে অংশ নেওয়া।
৪. **শান্তিরক্ষা মিশন**: জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান রাখা।

🫡 প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের উচ্চমানের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে তারা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি (বিএমএ), কুমিল্লা এবং বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) সেনাবাহিনীর উচ্চশিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান।

🫡 শান্তিরক্ষা মিশনে অবদান
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করে আসছে। এটি বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অঙ্গীকারের প্রতীক।

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের নিরাপত্তা ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।

Address

Chittagong
4203

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অজানা বিচিত্রা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to অজানা বিচিত্রা:

Share