চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, নিবন্ধন নং ৬১

  • Home
  • Bangladesh
  • Chittagong
  • চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, নিবন্ধন নং ৬১

চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, নিবন্ধন নং ৬১ চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদসহ দেশ-? চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, নিবন্ধন নং ৬১/১৮ এর সংবাদসহ গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ প্রকাশের পেজ।

02/12/2023
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=641291477979521&id=100062960243114&mibextid=Nif5ozবিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যা...
13/07/2023

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=641291477979521&id=100062960243114&mibextid=Nif5oz

বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের কনভোকীদের জন্য ২য় কনভোকেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করলেন 'ব্লা'

বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের কনভোকীদের রেজিষ্ট্রেশন সুবিধার জন্য হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করলেন বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি 'ল' অ্যালমনাই এসোসিয়েশন (ব্লা)। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর'২৩ ইং বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম এর ২য় কনভোকেশন, চন্দনাইশস্থ বিজিসি বিদ্যানগর, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের 'বঙ্গবন্ধু ফ্রিডম স্কোয়ার' এ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উক্ত কনভোকেশনে আইন বিভাগের কনভোকীদের অংশ গ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এবং রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত সার্বিক সহায়তার জন্য চট্টগ্রামস্থ কোর্ট হিল, আইনজীবী ভবন-০১, ৬৩৯ নং চেম্বারে একটি হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি এড. রিগ্যান আচার্য্যের সভাপতিত্বে, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. মোঃ নাওশাদ আলীর সঞ্চালনায় হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এড. শাহেদ উল আলম সাইমন, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ সভাপতি এড. মহিউদ্দিন আলমগীর। ব্লা'র কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে কনভোকেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন সংগঠনের সভাপতি এড. রিগ্যান আচার্য্য।
হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন কালে কনভোকী হিসেবে সেবা গ্রহণ করেন এড. মোঃ জমির উদ্দিন, এড. হাবিবুর রহমান আজাদ, রেশমী, রাশেদ সহ অনেকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি 'ল' অ্যালমনাই এসোসিয়েশন (ব্লা)'র নব নির্বাচিত কার্যকরী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মিজানুর রহমান, অর্থ সম্পাদক এড. জাহাঙ্গীর দৌল্লা রানা, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক আজিজুল হক চৌধুরী রিকন, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এড. শাহিনুল ইসলাম আরফাত, মহিলা বিষয়ক- সম্পাদক- এড. পারভিন আক্তার, কার্যনির্বাহী সদস্য - এড. হাবিবুর রহমান আজাদ, সবুজ বড়ুয়া, এড. অনিক দেব নাথ, এড. মিশু গুপ্ত ও সিফাত উল্লাহ সিফাত সহ প্রমূখ।

13/07/2023

https://www.facebook.com/groups/200821705330692/permalink/635901675156024/?mibextid=Nif5oz
বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের কনভোকীদের জন্য ২য় কনভোকেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করলেন 'ব্লা'

বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের কনভোকীদের রেজিষ্ট্রেশন সুবিধার জন্য হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করলেন বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি 'ল' অ্যালমনাই এসোসিয়েশন (ব্লা)। আগামী ৯ সেপ্টেম্বর'২৩ ইং বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম এর ২য় কনভোকেশন, চন্দনাইশস্থ বিজিসি বিদ্যানগর, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের 'বঙ্গবন্ধু ফ্রিডম স্কোয়ার' এ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। উক্ত কনভোকেশনে আইন বিভাগের কনভোকীদের অংশ গ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এবং রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত সার্বিক সহায়তার জন্য চট্টগ্রামস্থ কোর্ট হিল, আইনজীবী ভবন-০১, ৬৩৯ নং চেম্বারে একটি হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি এড. রিগ্যান আচার্য্যের সভাপতিত্বে, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এড. মোঃ নাওশাদ আলীর সঞ্চালনায় হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এড. শাহেদ উল আলম সাইমন, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহ সভাপতি এড. মহিউদ্দিন আলমগীর। ব্লা'র কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে কনভোকেশন হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন করেন সংগঠনের সভাপতি এড. রিগ্যান আচার্য্য।
হেল্প ডেস্ক উদ্বোধন কালে কনভোকী হিসেবে সেবা গ্রহণ করেন এড. মোঃ জমির উদ্দিন, এড. হাবিবুর রহমান আজাদ, রেশমী, রাশেদ সহ অনেকে। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি 'ল' অ্যালমনাই এসোসিয়েশন (ব্লা)'র নব নির্বাচিত কার্যকরী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এড. মিজানুর রহমান, অর্থ সম্পাদক এড. জাহাঙ্গীর দৌল্লা রানা, তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক আজিজুল হক চৌধুরী রিকন, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক এড. শাহিনুল ইসলাম আরফাত, মহিলা বিষয়ক- সম্পাদক- এড. পারভিন আক্তার, কার্যনির্বাহী সদস্য - এড. হাবিবুর রহমান আজাদ, সবুজ বড়ুয়া, এড. অনিক দেব নাথ, এড. মিশু গুপ্ত ও সিফাত উল্লাহ সিফাত সহ প্রমূখ।

13/09/2022

আমার স্ত্রীকে সেদিন খুব মারার পর আর তেমন একটা কথা বলে না।
বেশিরভাগ সময় চুপচাপ থাকে ।
সংসারের কাজকর্ম চুকিয়ে চুপচাপ বসে কাঁথা সেলাই করে। আগের মত আর ফোন চাপে না, গুন গুন সুরে গান করে না। পাড়ার কোনো মহিলার সাথেও সেভাবে কথা বলে না।যখন হাতে একেবারেই কোনো কাজ থাকে না তখন পুকুর পাড়ে গিয়ে বসে।

আমার বেশ ভালই লাগে। সারাক্ষণ বক বক করে মাথা খেত। এতটা বাচাল হওয়া কোনো বিবাহিত মেয়েরই ঠিক নয়। তাই ভাবলাম শুরুতেই ডগা ছেঁটে দেই।
তাই সেদিন দিলাম কয়েক ঘা বসিয়ে। সেদিন অর্পি শুধু নির্বাক হয়ে তাকিয়ে ছিল।
তার চোখের জল টলমল করে উপছে পড়তে চায়। আমি হাত উঁচু করে বলেছিলাম যদি সে কাঁদে তবে তাকে খুন করে ফেলব।
সেইযে চুপ ভয়ে এখন সে কাঁদতেও ভুলে গিয়েছে।

বেশ খেয়াল করে দেখছি যে তার ফোনে কোনো কলও আসে না৷ একটা আশংকা নিয়ে অর্পির ফোন নিয়ে দেখি ফোনটা খোলাই আছে। আমি অবাক হলাম এই ভেবে ফোন খোলা অথচ কেউ ফোন করে না।
অবশ্য ফোন করবে কে, বাবার বাড়ি থেকেই কোনো খোঁজ নেয় না তার আবার অন্য লোক!

কয়েকজন বান্ধবীর সাথে দেখতাম নিয়মিত কথা বলত। এখন তাও বলছে না। কল লিস্ট এবং সেভ করা নম্বর চেক করে দেখি সেখানে শুধু আমার আর আমার আত্মীয়-স্বজনের নম্বর। ব্যাপারটা বেশ ভালই লাগল। বিয়ের পর মেয়েদের নিজের বাপের বাড়ির সাথে অত কথা কিসের? বেশ তৃপ্তি নিয়ে সেদিন ঘুমাতে গেলাম।

ঘুমের ঘোরে বিছানাটা ফাঁকা মনে হলো। হুট করেই জেগে দেখি পাশে অর্পি নেই। মুহুর্তেই ঘুম উধাও।
বিছানা ছেড়ে উঠে গেলাম। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখলাম রাত তিনটার কাঁটা ছুঁয়ে গেছে।

ঘর ছেড়ে বারান্দায় এলাম সেখানেও অর্পি নেই। পাশের কামরায় উঁকি দিয়ে দেখি জানালা দিয়ে সে আকাশ দেখছে। ঠিক বুঝতে পারলাম না ঘোরতর অমাবস্যার রাতে আকাশে দেখার কি থাকে? ওর পিছনে দাঁড়িয়ে আমি নিজেও আকাশ পানে দৃষ্টি নিবদ্ধ করলাম। অজস্র তারায় আকাশটা কেমন সেজে উঠেছে। তারার অস্পষ্ট আলোতেও প্রকৃতি সত্যিই মোহনীয় সাজের দ্যূতি ছড়াচ্ছে।
যারা এই আকাশ দেখেনি তারা বুঝবে না এর কি দুর্নিবার আকর্ষণ। অর্পি আকাশ দেখায় এতটাই মগ্ন যে আমার উপস্থিতি তার অনুভবেই আসেনি। কিছু না বলে পিছনের পা পিছনে রেখেই শোবার ঘরে ফিরে আসি। ঘরে এসে কিছুতেই মন টিকছে না। মেয়েটার উপর হয়তো অবিচার করা হচ্ছে।

খুব মন খারাপ করে থাকে আজকাল। যা বলি শুধু তারই উত্তর দেয়। যা বাজার করি তাই রান্না করে। বিগত ছয় ছয়টি মাস ধরে সে মুখ ফুঁটে কিছুই খেতে চায়নি। কেমন যেন বোবা হয়ে গিয়েছে। আদরেও নির্লিপ্ত থাকে শাসনেও তাই। কেমন যেন জড় পদার্থের মত হয়ে গিয়েছে। খাঁচায় ভরা পাখির মত মাঝে মাঝে ছটফট করে সে। তবে কি অর্পি মুক্তি চায়?

মনটা খুব করে খারাপ হয়ে গেল।
সারাদিন শেষে ও তো শুধু বান্ধবীর সাথেই কথা বলতো।বাস্তবিক পক্ষে অর্পি খুব ভালো মানুষ। খুব ভালো মনের সে। তবে ওকে হারাবার কিসের ভয় আমার? তবে কি আমি সন্দেহ বাতিক গ্রস্থ? না, আর দেরি করা চলবে না। আগামীকালই আমি একজন সাইক্রিয়েটিস্ট এর কাছ থেকে পরামর্শ নেব। সাতপাঁচ ভাবতে ভাবতে কখনযে ঘুমিয়ে গিয়েছি জানি না।

সকালে সবার চেচামেচিতে ঘুম ভেঙে বাইরে এসে দেখি ঘরের পূর্বদিকের খালপাড়ের কাত হয়ে পড়া জির গাছটির মোটা ডালে অর্পি কালো ভেড়াটার দঁড়ি গলায় দিয়ে ঝুলছে।

বন্দী পাখি
সমাপ্ত
কালেক্ট

11/09/2022

কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.
গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি থামছে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকেও স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত সুখের স্বপ্ন বুনছে!
কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি!! কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে।
কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে. কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!
কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে।

কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায়, রাস্তায়, ওভার ব্রিজে অঘোরে ঘুমোচ্ছে।
কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা.
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে।
সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...!
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটির নীচে।
#কালেক্টেড #

11/09/2022

বুড়ি মরে গেল।😭
বুড়োটা ভাঁজ হয়ে থাকা চামড়ার মাঝে ছোট্ট বসে যাওয়া চোখখানা দিয়ে দেখলো...
কিছু জল চোখের কোণ থেকে ঝরে পড়লো...
'লোক দেখানো শোক'
চললো কিছুদিন, তারপর যেন এক নাটকের সমাপ্তি ঘটলো...
তার ব্যবহৃত শাড়ি নিয়ে মেয়েদের ভাগাভাগি চললো।
কেউ বালিশের কভার বানাবে, কেউ বিছানার চাদর হিসেবে ব্যবহার করবে,
কেউ কানের দুল নেবে, কেউ বালাজোড়া......
যার যার নিজের সংসারে যেন একটা বোঝা নেমে গেল...
বুড়ো একা বসে বসে দেখে তাদের কান্ডকারখানা...
মনের বাজারে স্মৃতির দর'কষাকষি করতে করতে সেটাও একসময় বিক্রি হয়ে যায় মস্তিকের কোন এক ফাঁক ফোকরে...
যে যার কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়,
বুড়ো একা হয়ে পড়ে,
হাতের লাঠিখানায় ভর করে এদিক সেদিক পায়চারী করে...
সেদিন ছোট নাতনী এসে বলে গেল
"দাদু দাদু, তুমি মরে গেলে কিন্ত এই লাঠিখানা আমার, আমি খেলবো.!"
এদিক থেকে বৌমা দৌড়ে আসে
"দাঁড়া, তোকে আজ মেরে ফেলবো।
এসব কথা বলতে নেই, বলেছি না.?
বুড়ো হাসে...
যে বৌমার এমন শাসন সেও গোপনে প্রতিবেশির কাছে গল্প করে বুড়োটার খালি কষ্ট, মরে গেলেই বাঁচে...
সেদিন নাতি তার বন্ধুদের নিয়ে তার ছোট ঘরে আড্ডা দিচ্ছে আর বলছে
"দাদুর অবস্থাও বেশি ভাল না।
কিছুদিনের মধ্যে উইকেট পড়ে যেতে পারে। তখন ওই ঘর আমার,
তখন জমিয়ে আড্ডা হবে.!"
বুড়ো শুধু আকাশের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে...
দুই ছেলের মাঝে তো প্রায়দিন ঝগড়া লেগেই থাকে,
বুড়ো কার কাছে ক'দিন খাবে এই নিয়ে...
বুড়োটা আজ কারো বাবা নয়,
আজ কারো শ্বশুর নয়,
কারো দাদুও নয়,
সে আজ শুধুই এক বোঝা...
আজ বুড়োর জন্মদিন।
গত বছর বুড়িটা বেঁচে ছিল,
তাও একটু পায়েশ রেঁধে খাইয়েছিলো...
আজ সারাটা দিন গেল,
কেউ কিছুই বললো না...
কিই বা বলবে.!
যার মৃত্যুর জন্য সকলে মুখিয়ে আছে,
কি বা দরকার তাকে সেই জন্মের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার.!
অথচ কিছুদিন আগে কত লোক খাইয়ে নাতনীর জন্মদিন পালন করা হলো...
বুড়োর হিসেব টা জমা পড়ে আছে,
কারণ তার মৃত্যুর পরেও তো অনেক মানুষকে খাওয়াতে হবে...
সেখানেও দুই ভাইয়ের ঝগড়া হবে খরচ করা নিয়ে...
বুড়িটার বেলা তে তো তাই হয়েছিল...
বুড়ো ভাবে, কিসের এ জীবন.?
কাদের জন্য এতকিছু.!
বুড়ো চশমাটা চোখ থেকে নামিয়ে একটু মুছে নেয়।
কেমন যেন ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে...
আকাশের দিকে তাকিয়ে বুড়ো একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো,
মনে মনে এটাই বললো
"পৃথিবীর সমগ্র বাবা যেন বাবা হয়েই বাঁচে, বোঝা হয়ে নয়...! (সংগৃহীত)

10/09/2022
10/09/2022

নওগাঁ সদর হাসপাতালে সাংবাদিককে লাঞ্ছিত : বিএমএসএস সহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ। সাংবাদিকগণ জানতে চায় এই ডাক্তারের খুঁটির জোর কোথায়?
নওগাঁ সদর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গতকাল বিকেল আনুমানিক পাঁচটার সময় "দৈনিক আজকের প্রভাত ও দেশ আজকাল প্রত্রিকার নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি মো. সুজন রানা" হঠাৎ বুকে ব্যথা ও বুমি শুরু করলে তাঁকে মুভি বাংলা টিভি ও দৈনিক চিত্র পত্রিকার নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি মো. মেহেদী হাসান অন্তর চিকিৎসার জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতালে ইমার্জেন্সিতে টিকেট কেটে মো. সুজন রানাকে দেখতে গেলে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ( ডাক্তার লুমা) রোগীকে তার রুমে থাকা সব রোগী বের করে দিয়ে ঔষধ কোম্পানির রিপ্রেজেনটেটিভ নবেল হোসেনের দেওয়া উপহার, রুমে লাগানোর পর্দার বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করতে থাকে। একপর্যায়ে কর্তব্যরত ডাক্তার লুমাকে, রুগী দেখার বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে, তারা চড়াও হয়ে ওঠে এবং রাগান্বিত কন্ঠে বলতে থাকে ওষুধ কোম্পানির লোক যে কোনো মুহূর্তে আসবে এবং ডাক্তার ভিজিট করতে পারবে। তাদের কোন নিদিষ্ট সময়ের প্রয়োজন নেই। এই বিষয়ে আমাদের কোনো নির্দেশনা নাই। আপনার এতে সমস্যা কি, আপনি ভিডিও কেন করছেন, কার অনুমতি নিয়ে ভিডিও করছেন। একপর্যায়ে ডাক্তারের অনুমতিতে, ডাক্তারের রুমে থাকা ঔষধ কোম্পানির লোক "নবেল হোসেন ও হাসপাতালের ট্রলি ম্যান জাহিদ" এসে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে ভিডিও ধারণ করা মোবাইল কেড়ে নিয়ে ধাক্কাধাক্কি ও মারধর করে বের করে দেয়।
এই বিষয়ে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক জাহিদ হাসান চৌধুরী সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আজ ছুটির দিন আমি বাসায় আছি। এই বিষয়ে আমি জেনেছি, আগামীকাল আসেন, বিষয়টি দেখব।
নওগাঁ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. নজরুল ইসলাম জুয়েল বলেন, একটি অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ ঘটনায় "চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ" এর পক্ষ থেকে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। (সংগৃহীত)

04/08/2022

বিয়ে ছাড়া বছরের পর বছর ঘর সংসার, প্রায় এলাকায় বাসায় মিনি পতিতালয়, আশুলিয়া এখন সিঙ্গাপুরকেও পিছনে ফেলছে!
ঢাকার আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকায় বিদেশ-সিঙ্গাপুরের মতো এরকম অনেক নারী পুরুষ বিয়ে না করে অবৈধ ভাবে দৈহিক চাহিদা মিটিয়ে থাকে। মধুর মিলনে অন্তঃসত্ত্বা হলে তখন লোকজন জানাজানি হয়। পুরুষ কথিত স্বামী পালিয়ে যায় বা ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার হয়ে কারাগারে গেলে এই অবৈধ সন্তান জন্মের পর পিতৃকুল পরিচয় না দিতে পেরে এসব নারীরা দিশেহারা হয়ে পড়েন এবং ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে নবজাতক শিশুকে হত্যা করে বা রাস্তায় ডাস্টবিনে ফেলে পালিয়ে যায়।
এসব ঘটনার সহযোগীতা করে থাকেন সমাজের কিছু অসাধু চরিত্রহীন ব্যক্তি। তারা এই ঘটনার সাথে জড়িত থাকায় নিজেদের সম্মান বাঁচাতে কৌশলে কিছু সাংবাদিক ও পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে থাকে, এই চরিত্রহীন ব্যক্তিরা অনেক সময় ভালো মানুষকে ফাঁসিয়ে ফিটিংবাজি করে, সুন্দরী নারী হলে তার পক্ষ নিয়ে রহস্যজনক ভুমিকা রাখে। এইসব চরিত্রহীনরা নাকি একসময় নেতা ছিলো!
সচেতনতার অভাবে এবং সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতায় এসব হচ্ছে বলে অনেকেই অভিমত প্রকাশ করেন।

টঙ্গীতে হাফেজ সিয়ামের রহস্যজনক মৃত্যুঃ-  টঙ্গীতে টঙ্গী বড় দেওড়া মিত্তি বাড়ী নিবাসী হাফেজ মাওলানা মোঃ সিয়ামের রহস্য জনক ...
30/07/2022

টঙ্গীতে হাফেজ সিয়ামের রহস্যজনক মৃত্যুঃ- টঙ্গীতে টঙ্গী বড় দেওড়া মিত্তি বাড়ী নিবাসী হাফেজ মাওলানা মোঃ সিয়ামের রহস্য জনক মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। গত ২৭শে জুলাই বৃহস্পতিবার তার রহস্য জনক মৃত্যু হয় বলে এলাকাবাসী জানায়।
স্থানীয় বাসিন্দাসহ অপরাপর এলাকাবাসীরা জানায়, তার মৃত্যুর মধ্যে রহস্য রয়েছে। তার আপন বড় ভাই ফখরুল আবেদীন তাকে বিভিন্ন সময় পাগল ও মানসিক রোগী বানিয়ে ছিলো। এলাকাবাসী আরো জানায়, তাদের দেওড়ায় নিজেদের বাড়ীর জমি ও দেশের জমি একক অংশীদার হওয়ার জন্যই তার আপন বড় ভাই তাকে বিভিন্ন সময় পাগল বানিয়ে রাখতো
গত কয়েক বছর পুর্বে তার বড় ভাই তাকে ঘরে আটকিয়ে রাখে এবং বিভিন্ন সময় তাকে মারধর করতো মর্মে জানা যায়।
এলাকাবাসী আরও জানায়, তার বড় ভাই একজন মেডিসিন ব্যবসায়ী তার বাড়ীর নিচে মেডিসিনের দোকান রয়েছে এবং আউচ পাড়া ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে একটি হাসপাতালে পার্টনারশিপ রয়েছে। স্থানীয় লোকজনসহ এলাকাবাসীর ধারণা, তার ভাই মেডিসিন ব্যবসায়ী হওয়ায় বিভিন্ন মেডিসিন খাইয়ে তাকে পাগল ও মানসিক রোগী বানিয়ে রাখতো!
মৃত্যুর পর তার দাফন তড়িঘড়ি করে সম্পন্ন করা হয় । কি তার রহস্য এলাকাবাসী জানতে চায়। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ প্রশাসনের কাছে এলাকাবাসীর দাবি, মাওলানা সিয়ামের লাশটি উত্তোলনের মাধ্যমে ময়না তদন্ত পূর্বক সঠিক তদন্ত করে, দোষীদের আইনের আওতায় আনা হোক।
এ বিষয়ে হাফেজ সিয়ামের বড় ভাই ফখরুল আবেদিনের সাথে যোগাযোগ করলে, তিনি বিষয়টি স্বাভাবিক মৃত্যু বলে জানায়। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের নাম ব্যবহারে সাংবাদিকদের বিভিন্ন ভয়-ভীতি দেখানোরও অভিযোগ রয়েছে।

বিএনপিকে চরমোনাইর পীরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান মুফতি ফয়জুল করীমেরঅনির্বাচিত অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে কো...
29/07/2022

বিএনপিকে চরমোনাইর পীরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান মুফতি ফয়জুল করীমের

অনির্বাচিত অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে কোন স্বার্থক আন্দোলন তৈরি করতে ব্যর্থ বিএনপিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাইর পীরের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেন, দেশের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থাকার কারণেই গণমুখী সংগঠন ইসলামী আন্দোলন ইসির লোক দেখানো সংলাপে অংশগ্রহণ করেনি। দেশের মানুষের আগ্রহের জায়গা হল নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে। বিগত দিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা মনে করি দলীয় সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ আমাদের দেশে নেই।

আজ (২৯ জুলাই) শুক্রবার বিকাল ৩টায় গুলিস্থানস্থ কাজী বশির মিলনায়তনে ইসলামী যুব আন্দোলন বাংলাদেশ আয়োজিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী জমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। যুব আন্দোলনের সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারী জেনারেল আতিকুর রহমান মুজাহিদের সঞ্চালনায় জমায়েতে বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান ও ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারি মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ুম, দফতরর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি নূরুল করীম আকরাম, ইসলামী যুব আন্দোলনের জয়েন্ট সেক্রেটারি এ আর খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি মনসুর আহমদ সাকি প্রমুখ।

মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, দেশ প্রতিনিয়তই চরম সংকটের দিকে ধাবিত হচ্ছে। অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সাংবিধানিক সংকট প্রকট আকার ধারণ করছে। মেগা মেগা উন্নয়নের নামে মেগা লুটপাটের কারণে দেশের অর্থনীতি আজ সংকটাপন্য। তিনি বলেন, দেশের অর্থ লুটপাট, অপচয় ও বিদেশে অর্থ পাচারে দেশের অর্থনীতি মারাত্মক সংকটে। তিনি বলেন, বর্তমানে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের নামে দেশের মানুষের ভোগান্তি আজ চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। তাই আমরা মনে করি শুধু সাশ্রয় নয়; বিদ্যুতের টেকসই উৎপাদন বৃদ্ধি করা অত্যন্ত জরুরি। সরকার বিভিন্ন ক্ষেত্রে তথ্য নিয়ে লুকোচুরি খেলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি দেখাচ্ছে, যার ফলে আজ দেশের এই চরম দুর্দশা।

তিনি আরো বলেন, বিগত দিনের সরকারের আমলে শুনতাম খাম্বা কাহিনী আর বর্তমান সরকারের আমলে শুনি পর্দা ও বালিশ কাহিনী। এভাবে দুর্নীতি করে ক্ষমতাসীন ও তাদের মদদে ১৫ ল¶ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশকে দেউলিয়া করতে চাচ্ছে। তাই যে কোন মূল্যে এই পাচারকারীদের হঠাতে হবে। পাকিস্তাানের বর্তমান ক্ষমতাসীনরা যেভাবে বিদেশি শক্তির মদদে ¶মতায় বসেছে বিএনপি সেই ভাবেই বিদেশী শক্তির মদদে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে চায়, তাই তারা জনগণের কাছে না গিয়ে বিদেশিদের কাছে ঘুরছে। যে ইসি স্থানীয় ছোট ছোট নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করতে সক্ষম হয় নাই সেই শেষের কাছে জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ভাবে করার কোনই ক্ষমতা নাই, তাই ইসলামী আন্দোলন ইসির বৈঠকে শুধুমাত্র সময় অপচয় হিসেবে মনে করে। আসুন আমরা সকলে ঐক্যবদ্ধভাবে নুরুল হুদা কমিশনের শাস্তির দাবিতে আন্দোলন গড়ে তুলি তাহলেই কোন সিইসি ঐরকম লজ্জাজনক নির্বাচন দিতে সাহস পাবে না।

স্বামী স্ত্রী প্রচন্ড ঝগড়ার পর স্বামী রাগ করে অফিসে চলে গেলেন। দশ মিনিট পরে স্ত্রীর ফোন "আমি চললাম, তোমার সংসার ছেলে মেয়...
27/07/2022

স্বামী স্ত্রী প্রচন্ড ঝগড়ার পর স্বামী রাগ করে অফিসে চলে গেলেন।
দশ মিনিট পরে স্ত্রীর ফোন "আমি চললাম, তোমার সংসার ছেলে মেয়ে সব ফেলে, যেদিকে দু চোখ যায়।"
স্বামী ঠিক আছে, যাও বলে ফোনটা কেটে দিল। ( এটা বিশ্বাস) ।
দুপুরে লাঞ্চ টাইমে বাসায় এসে দেখে, স্ত্রী কোথাও যায়নি বাসাতেই আছে এবং রান্না বান্না করে টেবিলে খাবার সাজিয়ে রেখেছে। (এটা মায়া)
এরপর দুজন দুই রুমে মুড অফ করে শুয়ে আছে, কারো কোন কথা নেই। কেউ কাউকে খেতেও ডাকছে না, নিজেও খাচ্ছে না। (এটা অভিমান)
বিকেলে স্ত্রী তার বাচ্চাকে নিয়ে কোচিং-এ চলে গেল। (এটা দায়িত্ববোধ)
স্বামী বেচারি প্রচন্ড ক্ষুধার্ত হয়ে ডাইনিং টেবিলে গিয়ে দেখে দুটো প্লেট সাজানো, দুটো গ্লাসে পানি ঢালা, তারপর কি ভেবে ফিরে এলো রুমে। ঠিক করলো স্ত্রী এলে দুজন একসাথে খাবে। (এটা অপেক্ষা)
রুমে এসে স্ত্রীর মোবাইলে টেক্সট করলো, "তুমি যে কারনে যেতে পারোনি, আমিও সে কারণে খেতে পারিনি।"এটা ভালোবাসা।
শুধু ভালোবাসা দিয়ে সংসার টিকে না, দরকার আছে বিশ্বাস,মায়া,অভিমান,দায়ীত্ববোধ এবং অপেক্ষার। (সংগৃহীত)

দন্ডিত হলেন ওসি প্রদীপ কুমার ও তার স্ত্রীর চমকিঃ-অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আলোচিত টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত ...
27/07/2022

দন্ডিত হলেন ওসি প্রদীপ কুমার ও তার স্ত্রীর চমকিঃ-
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আলোচিত টেকনাফ থানার বরখাস্ত হওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ ২৮ বছর ও তার স্ত্রী চুমকি কারণকে ২৯ বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
আজ বুধবার (২৭ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুন্সী আবদুল মজিদ এ রায় ঘোষণা করেন।
দুদকের মামলার আইনজীবী চট্টগ্রাম আদালতের পিপি মাহমুদুল হক গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রী চুমকির বিরুদ্ধে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ বাদী হয়ে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলাটি দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দীন। (সংগৃহীত)।

অবশেষে সাজাপ্রাপ্ত আসামী রাঙ্গুনিয়া থানাধীন ঘাটচেক এলাকার নিলু আকতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে।
27/07/2022

অবশেষে সাজাপ্রাপ্ত আসামী রাঙ্গুনিয়া থানাধীন ঘাটচেক এলাকার নিলু আকতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে।

ডেমরায় স্কুলগামী ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করায় র‍্যাব-১০ এর হাতে গ্রেফতার কিশোর গ্যাং প্রধান সিয়ামসোহরাওয়ার্দীঃরাজধানীর ড...
26/07/2022

ডেমরায় স্কুলগামী ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করায় র‍্যাব-১০ এর হাতে গ্রেফতার কিশোর গ্যাং প্রধান সিয়াম
সোহরাওয়ার্দীঃ
রাজধানীর ডেমরা শান্তিবাগ এলাকার শামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজের সামনে স্কুল গামী ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত করায় ডেমরা যাত্রাবাড়ী এলাকার কুখ্যাত চাঁদাবাজ কিশোর গ্যাং গ্রুপের লিডার সিয়ামকে আটক করেছে র‍্যাব-১০।
মঙ্গলবার ২৬ জুলাই র‍্যাব-১০গোয়েন্দারা তাকে আটক করেছে।
স্থানীয়রা জানায়,সিয়াম এলাকার কিশোর গ্যং প্রধান, সিয়াম ফুটপাতে হকারদের কাছ থেকে এবং ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সার চালকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করত। র‍্যাবের হাতে আটক সিয়াম নিজেকে পুলিশের আইজিপি বেনজির আহমেদের ভাগ্নে পরিচয় দিয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।
মাতুয়াইল শান্তিবাগ,বাদশা মিয়া রোড, ফার্মের মোড়, ডগাইড় এলাকায় শতাধিক উঠতি বয়সী ছেলেদের নিয়ে তার একটি কিশোর গ্যাং বাহিনী রয়েছে।
সে পুলিশের সোর্স হিসেবে কাজ করতো। নিরীহ মানুষকে নানা সময়ে মাদক দিয়ে মিথ্যা নাটক সাজিয়ে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দিয়ে অর্থ আদায় করত।
সিয়ামের আটকের খবর পেয়ে শান্তিবাগ এলাকায় মানুষের মাঝে আনন্দ উদ্দীপনা লক্ষ্য করা গেছে। মাতুয়াইল শান্তিবাগ এলাকায় মানুষের শান্তি বিনষ্টকারী সিয়ামকে গ্রেফতার করায় র‍্যাবের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে এলাকাবাসী। (কপি)।

মা তার ছেলে মেয়েকে সর্বপ্রথম  কি খাবার দিয়ে বড় করেঃ ছবিটিতে মায়ের শরীরের যে অংশের দিকে, মানুষের চোখ সবার প্রথমে যায়, সেট...
25/07/2022

মা তার ছেলে মেয়েকে সর্বপ্রথম কি খাবার দিয়ে বড় করেঃ ছবিটিতে মায়ের শরীরের যে অংশের দিকে, মানুষের চোখ সবার প্রথমে যায়, সেটাকে শুদ্ধ বাংলা ভাষায় স্তন বলে, যা অনেকের কাছে মাংসের দলা হতে পারে, অনেকের কাছে নারীকে ধর্ষণ করার একটা কারণ হতে পারে, অনেকের কাছে তা হলো নারীকে মাল বলার কারণ ! আবার অনেকের কাছে, ভীড় বাসে/ট্রেনে একটু আলতো করে স্পর্শ করে মজা নেয়ার জন্য একটা নরম বল হতে পারে৷ কিন্তু মায়ের কোলে শুয়ে থাকা শিশুটির কাছে এগুলোর কিছুই না৷ তার কাছে স্তন হলো বেঁচে থাকার সম্বল। ছোট্ট চারা গাছ যেমন মাটি থেকে তথা ধরিত্রী থেকে প্রয়োজনীয় উপাদান সংগ্রহ করে বেড়ে ওঠে তেমনিভাবে এই শিশুটির কাছেও তাই৷ তখন তার কাছে 'মা' হল ধরিত্রী, যিনি তার সন্তানের জন্মের পর থেকে তাঁর চারাগাছ তথা তার সন্তানকে খাদ্য সরবরাহ করে বড় করে তোলে৷ আপনি-আমি, আমরা সবাই আমাদের মায়ের স্তন পান করেই বেঁচে থেকেছি; ছোট থেকে বড় হয়েছি। কিন্তু সেই পুত্র শিশুই বড় হয়ে কোনো না কোনো নারীর বক্ষ দেখে তাকে ধর্ষণ করার ইচ্ছা পোষণ করে, তাকে উদ্দেশ্য করে নোংরা ইঙ্গিত করে, বাজে কথা বলে কিংবা নিজেদের শরীরে যৌন সুড়সুড়ি অনুভব করে, ভুলে যায় তার অতীতের কথা৷ নারীকে নারী দিবসের শ্রদ্ধা জানাতে হবে না, নারী নির্যাতন বন্ধ করার জন্য মানববন্ধন করতে হবে না, নারীকে ধর্ষিতা হওয়ার অাশংকা নিয়ে ঘরের বাইরে বের হতে হবে না; যেদিন পাশ দিয়ে হেঁটে যাওয়া নারীর বুকের দিকে পুরুষজাতি লোভাতুর দৃষ্টিতে তাকাবে না, তার শরীর দেখে নোংরা ইঙ্গিত করবে না, নারীর শরীরকে খাদ্যদ্রব্য না ভেবে নারীকে মানুষ ভাববে, যেদিন পুরুষ নিজেকে পুরুষ না ভেবে মানুষ ভাবতে শুরু করবে, সেটাই হবে পুরুষ জাতির জন্য অনেক বড় অর্জন।পরিশেষে বলি, আপনি নারীর যে অঙ্গ দেখে উত্তেজিত হয়ে পরেন, নোংরা মন্তব্য করেন, নিজের অজান্তেই মানসিকভাবে আপনি পশুতে রূপান্তরিত হন; ভাই ওই অঙ্গের নাম স্তন, যা না থাকলে পৃথিবীর মানব সভ্যতা ৫০ হাজার বছর পার করতে পারত না। গুহাবাসী আদিম শিশু গুহাতেই মারা যেত,পাথরে পাথর ঠোকার প্রস্তর যুগই শুরু হতো না। আরও সোজা বাংলায় বলি, আপনার-আমার জন্ম হতো না, মানব জাতির বিকাশ বন্ধ হয়ে যেত। তাই নারী জাতিকে সম্মানের চোখে দেখুন, তাদের মানুষ ভাবতে শিখুন। কারণ আপনার মা, বোন, কন্যাও নারী....। তাদেরও স্তন আছে, তাদের দেখেও অাপনার মত অন্য পুরুষের মনে নোংরামী করার ইচ্ছা জাগ্রত হতে পারে! অতএব, পরিবর্তন শুরু হোক নিজের থেকেই। নিজে বদলে যান, নোংরা মানসিকতা ত্যাগ করুন, দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন করুন; দেখবেন দুনিয়াটাই বদলে গেছে। একটা কথা বলা বাহুল্য যে, সেই সম্মান নারীকে পেতে হলে, তাদেরকেও শালীনতা রক্ষা করে চলতে হবে।
(ছবি ও লেখা সংগৃহীত)

11/07/2022
উপলব্ধি করার জন্য:১০ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী 'নজর কাড়া' মেয়েটা এখন দুই বাচ্চার মা। কিন্তু তার সেই রূপ যৌবন এখন...
11/07/2022

উপলব্ধি করার জন্য:
১০ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী 'নজর কাড়া' মেয়েটা এখন দুই বাচ্চার মা। কিন্তু তার সেই রূপ যৌবন এখন আর নাই! এখন আর সে আলাদা ভাবে সুন্দরী হিসাবে কারো 'নজর কাড়ে' না!!
সব পরীক্ষায় নকল করে করে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা ছেলেটা এখন আইবিএ/ডিইউ থেকে বের হওয়া এক্স স্টুডেন্টদের সাথে সরকারী অফিসের ভালো পদে 'দারুণ' স্যালারিতে ‘দক্ষতার’ সহিত জব করে!!
পড়াশোনায় সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করা ক্লাসের সেই মেধাবী ছেলেটা এখনো বেকার ঘুরে!!
৬ বছর আগে ক্লাসের সবচেয়ে লাক্সারিয়াস ভাবে চলাফেরা করা মেয়েটা এখন স্বামী-সংসার নিয়ে সাধারণ জীবন যাপনে অভ্যস্ত !!
১৫ বছর আগে স্কুলের ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চে বসা ও কন্টিনিউয়াস খারাপ রেজাল্ট করা ছেলেটাই এখন সুপ্রতিষ্ঠিত ঝানু ব্যবসায়ী !!
৭-৮ বছর ধরে নিজের ইচ্ছেমত একের পর এক প্রেম করা সুন্দরী মেয়েটা এখন নিজের অনিচ্ছায় অপছন্দের মানুষের সাথে সংসার করে!!
৫ বছর ধরে দেখা সবচেয়ে বেশি আহ্লাদি জুটিটা এখন একজন আরেক জনের ব্লক লিস্টে!
৬-৭ বছর ধরে 'আরও ভালো'র আশায় বিয়ের ব্যাপারে বার বার অসম্মত হওয়া ফর্সা সুন্দরী মেয়েটা এখন পাত্র পক্ষের কাছে বয়সের দোহাইয়ে বার বার রিজেক্ট হয়!!
৩৫-৪০ বছর আগে প্রেম করে বিয়ে করা জুটিটা এখন নিজের ছেলে/মেয়ের প্রেম আছে শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে যায় ! !
১০ বছর আগে আড্ডা জমানো ছেলেটাকে বন্ধু সার্কেল থেকে সরিয়ে দেয়া মানুষটা এখন নিজেই বন্ধুহীনতায় ভুগে!!
অন্য ক্লাসমেটদের চেয়ে ৪-৫ বছর আগেও তুলনামুলক ভালো জায়গায় জব পেয়ে ‘ইস্টাবলিশ’ ছেলেটা এখন দুই বছর ধরে কবরে!! ...
কখন যে কার কপালে কি ঘটে, তা আগে থেকে প্রেডিক্ট করা আসলেই মুশকিল !!
অর্থ-বিত্ত, রূপ-গুণ আর প্রভাব-প্রতিপত্তির মাধ্যমে সাময়িক কিছু দিনের জন্য আপনি হয়তো 'সময়'কে নিজের মত করে চালাতে পারবেন, কিন্তু সর্বদা ‘সময়’ আপনার ইচ্ছা আর কর্ম অনুযায়ী চলবে, এমন আশা করলে ভুল করবেন !!
রূঢ় বাস্তবতা যে, সবার বেলায়ই 'সময়' ঘুরে ফিরে আসবে !! কারো জীবনে তা হয়তো ৫ মাস পরে আসে, আর কারো ২৫ বছর পরে.....
আজকে আপনি কারো উপর জুলুম করলে, কাউকে কটাক্ষ করলে, অহংকার করলে শিউর থাকেন ভবিষ্যতে এক দিন আপনাকেও একই সিটুয়েশনে পড়তে হবে!!
তেমনি ভাবে আপনাকে দুর্বল মনে করে কেউ যদি আপনার সাথেও এমন কিছু করে ফেলে, হতাশ হওয়ার দরকার নাই।
ভবিষ্যতে 'সময়' নিজেই এর শোধ নিবে!....অল্প কয়দিনের জিন্দেগী !! তার চেয়েও অল্প কয়দিনের প্রভাব-প্রতিপত্তি আর রূপ-গুণের ঠাটবাট !! (মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর আই ডি থেকে সংগৃহীত)।

পুরুষের বীর্য থেকে ছেলে সন্তান.!নারীর বীর্য থেকে কন্যা সন্তান।**বিজ্ঞান যদিও বহু বছর পর এর সমাধান বের করেছে, কিন্তু রাসূ...
07/07/2022

পুরুষের বীর্য থেকে ছেলে সন্তান.!
নারীর বীর্য থেকে কন্যা সন্তান।
**
বিজ্ঞান যদিও বহু বছর পর এর সমাধান বের করেছে, কিন্তু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সমাধান দিয়ে গেছেন।
যেমন আল্লাহর বাণীতে বলা হয়েছে
لِّلَّهِ مُلْكُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِۚ يَخْلُقُ مَا يَشَآءُۚ يَهَبُ لِمَن يَشَآءُ إِنَٰثًا وَيَهَبُ لِمَن يَشَآءُ ٱلذُّكُورَ
আসমান ও জমিনের রাজত্ব একমাত্র আল্লাহর। তিনি যা চান তাই সৃষ্টি করেন। যাকে ইচ্ছা কন্যাসন্তান দান করেন এবং যাকে ইচ্ছা পুত্রসন্তান দান করেন।
أَوْ يُزَوِّجُهُمْ ذُكْرَانًا وَإِنَٰثًاۖ وَيَجْعَلُ مَن يَشَآءُ عَقِيمًاۚ إِنَّهُۥ عَلِيمٌ قَدِيرٌ
অথবা তাদেরকে পুত্র ও কন্যা উভয়ই দান করেন। আবার যাকে ইচ্ছা নিঃসন্তান রাখেন। নিশ্চয়ই তিনি মহাজ্ঞানী, সর্বশক্তিমান। (আশ-শূরা :৪৯-৫০)
فَقَالَ نَبِيُّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ نَعَمْ فَمِنْ أَيْنَ يَكُونُ الشَّبَهُ إِنَّ مَاءَ الرَّجُلِ غَلِيظٌ أَبْيَضُ وَمَاءَ الْمَرْأَةِ رَقِيقٌ أَصْفَرُ فَمِنْ أَيِّهِمَا عَلاَ أَوْ سَبَقَ يَكُونُ مِنْهُ الشَّبَهُ ‏"‏ ‏.‏
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ পুরুষের বীর্য সাদা আর মহিলাদের বীর্য হলুদ। যখন উভয়ের বীর্য একত্রিত হয় এবং পুরুষের বীর্য মহিলাদের বীর্যের উপর প্রাধান্য লাভ করে, তখন আল্লাহর হুকুমে পুত্র সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়। আর যখন মহিলাদের বীর্য পুরুষের বীর্যের উপর প্রাধান্য লাভ করে, তখন আল্লাহর হুকুমে কন্যা সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়।(সহীহ মুসলিম ৫৯৭)
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عَدِيٍّ، وَعَبْدُ الأَعْلَى، عَنْ سَعِيدِ بْنِ أَبِي عَرُوبَةَ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَنَسٍ، أَنَّ أُمَّ سُلَيْمٍ، سَأَلَتْ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ عَنِ الْمَرْأَةِ تَرَى فِي مَنَامِهَا مَا يَرَى الرَّجُلُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ ‏"‏ إِذَا رَأَتْ ذَلِكَ فَأَنْزَلَتْ فَعَلَيْهَا الْغُسْلُ ‏"‏ ‏.‏ فَقَالَتْ أُمُّ سَلَمَةَ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَيَكُونُ هَذَا قَالَ ‏"‏ نَعَمْ مَاءُ الرَّجُلِ غَلِيظٌ أَبْيَضُ وَمَاءُ الْمَرْأَةِ رَقِيقٌ أَصْفَرُ فَأَيُّهُمَا سَبَقَ أَوْ عَلاَ أَشْبَهَهُ الْوَلَدُ ‏"‏ ‏.‏
ইবনে মাজাহ পৃষ্ঠা নং হাদিস নং২/৬০১। আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। উম্মু সুলাইম রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট জিজ্ঞেস করেন, পুরুষের ন্যায় কোন নারীর স্বপ্নদোষ হলে সে কী করবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ যদি তার স্বপ্নদোষ হয় এবং তার বীর্যপাত হয়, তবে তাকে গোসল করতে হবে। উম্মু সালামাহ (রাঃ) বলেন, হে আললাহর রাসূল! তাই কি হয়? তিনি বলেনঃ হ্যাঁ। পুরুষের বীর্য গাঢ় সাদা এবং স্ত্রীলোকের বীর্য পাতলা হলদে রংবিশিষ্ট। সুতরাং এদের মধ্যে যার বীর্য আগে স্খলিত হয়, সন্তান তার সদৃশ হয়।
তাখরীজ কুতুবুত সিত্তাহ: মুসলিম ৩১০-১১, নাসায়ী ১৯৫, ২০০; আহমাদ ১২৬৪২, ১৩৬৯৮; দারিমী ৭৬৪। তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ। তাখরীজ আলবানী: সহীহাহ ১৩৪২
وَعَنْ أُمِّ سَلَمَةَ قَالَتْ قَالَتْ أُمُّ سُلَيْمٍ: يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ اللَّهَ لَا يَسْتَحْيِي مِنَ الْحَقِّ فَهَلْ عَلَى الْمَرْأَةِ من غسل إِذا احْتَلَمت قَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ «إِذَا رَأَتِ الْمَاءَ» فَغَطَّتْ أُمُّ سَلَمَةَ وَجْهَهَا وَقَالَتْ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَوَتَحْتَلِمُ الْمَرْأَةُ قَالَ: «نعم تربت يَمِينك فَبِمَ يشبهها وَلَدهَا؟»
মিশকাতুল মাসাবিহ পৃষ্ঠা নং হাদিস নং৪৩৩-[৪] উম্মু সালামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন (আনাস (রাঃ)-এর মা) উম্মু সুলায়ম (রাঃ)বললেন, হে আল্লাহর রসূল! আল্লাহ তা‘আলা হক কথা বলতে লজ্জাবোধ করেন না। স্ত্রীলোকের স্বপ্নদোষের কারণে তার ওপর কি গোসল ফরয হয়? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) উত্তরে বললেনঃ হাঁ, যদি (ঘুম থেকে জেগে উঠে) বীর্য দেখে। এ উত্তর শুনে উম্মু সালামাহ্ (রাঃ) (লজ্জায়) স্বীয় মুখ ঢেকে ফেললেন এবং বললেন, হে আল্লাহর রসূল! স্ত্রীলোকেরও আবার স্বপ্নদোষ হয় (পুরুষের ন্যায় বীর্যপাত হয়)। উত্তরে তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, হ্যাঁ। কি আশ্চর্য! (তা না হলে) তার সন্তান তার সদৃশ হয় কীভাবে? ] সহীহ : বুখারী ১৩০, মুসলিম ৩১৩।
وَزَادَ مُسْلِمٌ بِرِوَايَةِ أُمِّ سُلَيْمٍ: «أَنَّ مَاءَ الرَّجُلِ غَلِيظٌ أَبْيَضُ وَمَاءَ الْمَرْأَةِ رَقِيقٌ أَصْفَرُ فَم أَيِّهِمَا عَلَا أَوْ سَبَقَ يَكُونُ مِنْهُ الشَّبَهُ»
মিশকাতুল মাসাবিহ পৃষ্ঠা নং হাদিস নং৪৩৪-[৫] কিন্তু ইমাম মুসলিম (রহঃ) উম্মু সুলায়ম (রাঃ)-এর বর্ণনায় এ কথাগুলো বেশী বলেছেন, তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ কথাও বলেছেন যে, সাধারণত পুরুষের বীর্য গাঢ় ও সাদা। স্ত্রীলোকের বীর্য পাতলা ও হলদে। উভয়ের বীর্যের মধ্যে যেটিই জয়ী হয়, অর্থাৎ- যে বীর্য আগে গর্ভাশয়ে প্রবেশ করে সন্তান তার সাদৃশ্য হয়।[1][1] সহীহ : মুসলিম ৫৯৭
وَعَن أنس قا ل سَمِعَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَلَامٍ بِمَقْدَمِ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ فِي أَرْضٍ يَخْتَرِفُ فَأَتَى النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَالَ إِنِّي سَائِلُكَ عَنْ ثَلَاثٍ لَا يَعْلَمُهُنَّ إِلَّا نَبِيٌّ: فَمَا أَوَّلُ أَشْرَاطِ السَّاعَةِ وَمَا أَوَّلُ طَعَامِ أَهْلِ الْجَنَّةِ؟ وَمَا يَنْزِعُ الولدُ إِلَى أبيهِ أَو إِلَى أمه؟ قا ل: «أَخْبرنِي بهنَّ جِبْرِيلُ آنِفًا أَمَّا أَوَّلُ أَشْرَاطِ السَّاعَةِ فَنَارٌ تَحْشُرُ النَّاسَ مِنَ الْمَشْرِقِ إِلَى الْمَغْرِبِ وَأَمَّا أَوَّلُ طَعَامٍ يَأْكُلُهُ أَهْلُ الْجَنَّةِ فَزِيَادَةُ كَبِدِ الْحُوت وَإِذَا سَبَقَ مَاءُ الرَّجُلِ مَاءَ الْمَرْأَةِ نَزْعَ الْوَلَدَ وَإِذَا سَبَقَ مَاءُ الْمَرْأَةِ نَزَعَتْ» . قَالَ: أشهد أَن لاإله إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّكَ رَسُولُ اللَّهِ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّ الْيَهُودَ قَوْمٌ بُهْتٌ وَإِنَّهُمْ إِنْ يعلمُوا بِإِسْلَامِي من قبل أَن تَسْأَلهُمْ يبهتوني فَجَاءَتِ الْيَهُودُ فَقَالَ: «أَيُّ رَجُلٍ عَبْدُ اللَّهِ فِيكُمْ؟» قَالُوا: خَيْرُنَا وَابْنُ خَيْرِنَا وَسَيِّدُنَا وَابْنُ سيدِنا فَقَالَ: «أرأَيتم إِنْ أَسْلَمَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَلَامٍ؟» قَالُوا أَعَاذَهُ اللَّهُ مِنْ ذَلِكَ. فَخَرَجَ عَبْدُ اللَّهِ فَقَالَ أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللَّهِ فَقَالُوا: شَرُّنَا وَابْنُ شَرِّنَا فَانْتَقَصُوهُ قَالَ: هَذَا الَّذِي كُنْتُ أَخَافُ يَا رسولَ الله رَوَاهُ البُخَارِيّ رواہ البخاری (4480) ۔ (صَحِيح)
মিশকাতুল মাসাবিহ পৃষ্ঠা নং হাদিস নং৫৮৭০-[৩] আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, 'আবদুল্লাহ ইবনু সালাম রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম.) -এর মদীনায় আগমনের সংবাদ শুনতে পেলেন। এ সময় তিনি নিজের এক বাগানে খেজুর পাড়ছিলেন। অতঃপর নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর কাছে এসে বললেন, আমি আপনাকে এমন তিনটি প্রশ্ন করব, যা নবী ছাড়া আর কেউই জানে না।
১. কিয়ামতের সর্বপ্রথম আলামত কি?
২. জান্নাতবাসীদের সর্বপ্রথম খাদ্য কি?
৩. কিসের কারণে সন্তান (আকৃতিতে) কখনো তার পিতার মতো হয়, আবার কখনো তার মায়ের মতো হয়?
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম.) বললেন, এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জিবরীল আলায়হিস সালাম এইমাত্র আমাকে অবহিত করে গেলেন। কিয়ামতের সর্বপ্রথম আলামাত হলো একটি আগুন, যা লোকেদেরকে পূর্ব দিকে হতে পশ্চিম দিকে সমবেত করে নিয়ে যাবে। আর জান্নাতবাসীগণ সর্বপ্রথম যে খাদ্য খাবে, তা হলো মাছের কলিজার অতিরিক্ত টুকরা আর (সন্তানাদির বিষয়টি) যদি নারীর বীর্যের উপর পুরুষের বীর্যের প্রাধান্য ঘটে, তবে সন্তান বাপের মতো হয়। আর যদি নারীর বীর্যের প্রাধান্য ঘটে, তবে সন্তান মায়ের রূপ ধারণ করে। তখন ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম বলে উঠলেন, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ তা'আলা ছাড়া ইবাদাত পাওয়ার যোগ্য কেউ নেই এবং নিশ্চয় আপনি আল্লাহর রাসূল।
(অতঃপর তিনি বললেন) হে আল্লাহর রাসূল! ইয়াহূদীরা এমন একটি জাতি, যারা অপবাদ আনবে। অতঃপর ইয়াহুদীগণ নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) -এর কাছে আসলে তিনি তাদেরকে প্রশ্ন করলেন, তোমাদের মাঝে আবদুল্লাহ কে? তার উত্তরে বলেন, আমাদের মধ্যে সর্বোত্তম লোক এবং সর্বোত্তম ব্যক্তির সন্তান। তিনি আমাদের নেতা এবং আমাদের নেতার সন্তান। তখন নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম.) বললেন, আচ্ছা বল তো, আবদুল্লাহ ইবনু সালাম যদি ইসালাম গ্রহণ করে, তখন তারা বলে উঠল, আল্লাহ তা'আলা তাকে তা হতে রক্ষা করুন। এমন সময় ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (আড়াল হতে) বের হয়ে এসে কালিমাহ্ উচ্চারণ করে বললেন, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাসনার যোগ্য কেউ নেই এবং নিশ্চয় মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম.) আল্লাহর রাসূল। তখন তারা (ইয়াহূদীরা) বলতে লাগল, (এ লোকটি) আমাদের মধ্যে সর্বনিকৃষ্ট ব্যক্তির সন্তান। অতঃপর তারা তাকে খুব তাচ্ছিল্যভাবে তুচ্ছ প্রতিপন্ন করল। তখন ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ) বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! (এদের ব্যাপারে) আমি এটাই আশঙ্কা করেছিলাম।)
সহীহ: বুখারী ৪৪৮০, মুসনাদে আহমাদ ১২৯৯৩, মুসনাদে আবদ ইবনু হুমায়দ ১৩৮৯, আবূ ইয়া'লা ৩৪১৪, সহীহ ইবনু হিব্বান ৭৪২৩, আস্ সুনানুল কুবরা লিন্ নাসায়ী ৯০৭৪।
عَن عبد الله بن مَسْعُود قَالَ: حَدَّثَنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَهُوَ الصَّادِق المصدوق: «إِن أحدكُم يجمع خلقه فِي بطن أمه أَرْبَعِينَ يَوْمًا ثمَّ يكون فِي ذَلِك علقَة مثل ذَلِك ثمَّ يكون فِي ذَلِك مُضْغَة مثل ذَلِك ثمَّ يُرْسل الْملك فينفخ فِيهِ الرّوح وَيُؤمر بِأَرْبَع كَلِمَات بكتب رزقه وأجله وَعَمله وشقي أَو سعيد فوالذي لَا إِلَه غَيره إِن أحدكُم لَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ الْجَنَّةِ حَتَّى مَا يَكُونُ بَيْنَهُ وَبَيْنَهَا إِلَّا ذِرَاعٌ فَيَسْبِقُ عَلَيْهِ الْكِتَابُ فَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ النَّارِ فَيَدْخُلُهَا وَإِنَّ أَحَدَكُمْ لَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ النَّارِ حَتَّى مَا يَكُونُ بَيْنَهُ وَبَيْنَهَا إِلَّا ذِرَاعٌ فَيَسْبِقُ عَلَيْهِ الْكِتَابُ فَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ الْجَنَّةِ فَيَدْخُلُهَا»
মিশকাতুল মাসাবিহ পৃষ্ঠা নং হাদিস নং৮২-[৪] ইবনু মাস্‘ঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, সত্যবাদী ও সত্যবাদী বলে স্বীকৃত আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের প্রত্যেকেরই জন্ম হয় এভাবে যে, তার মায়ের পেটে (প্রথমে তার মূল উপাদান) শুক্ররূপে চল্লিশ দিন পর্যন্ত থাকে। অতঃপর তা চল্লিশ দিন পর্যন্ত লাল জমাট রক্তপিন্ডরূপ ধারণ করে। তারপর পরবর্তী চল্লিশ দিনে মাংসপিন্ডর রূপ ধারণ করে। অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা একজন মালাককে চারটি বিষয় লিখে দেয়ার জন্য পাঠন। সে মালাক লিখেন তার- (১) ‘আমল [সে কি কি ‘আমল করবে], (২) তার মৃত্যু, (৩) তার রিয্‌ক্ব (রিজিক/রিযিক) ও (৪) তার নেককার বা দুর্ভাগা হওয়ার বিষয় আল্লাহর হুকুমে তার তাক্বদীরে লিখে দেন, তারপর তন্মধ্যে রূহ্ প্রবেশ করান। অতঃপর সে সত্তার কসম, যিনি ব্যতীত প্রকৃত আর কোন ইলাহ নেই! তোমাদের মধ্যে কেউ জান্নাতবাসীদের ‘আমল করতে থাকে, এমনকি তার ও জান্নাতের মধ্যে মাত্র এক হাত দূরত্ব থাকে, এমন সময় তার প্রতি তাক্বদীরের লিখা তার সামনে আসে। আর তখন সে জাহান্নামীদের কাজ করতে থাকে এবং জাহান্নামে প্রবেশ করে। তোমাদের কোন ব্যক্তি জাহান্নামীদের মতো ‘আমল করতে শুরু করে, এমনকি তার ও জাহান্নামের মধ্যে এক হাত দূরত্ব অবশিষ্ট থাকে। এমন সময় তার প্রতি সে লেখা (তাক্বদীর) সামনে আসে, তখন সে জান্নাতীদের কাজ করতে শুরু করে, ফলে সে জান্নাতে প্রবেশ করে। (
[1] সহীহ : বুখারী ৩২০৮, মুসলিম ২৬৪৩, আবূ দাঊদ ৪৭০৮, ইবনু মাজাহ ৭৬, তিরমিযী ২১৩৭, সহীহ ইবনু হিব্বান ৬১৭৪, আহমাদ ৩৯৩৪।
سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ عُبَيْدِ اللهِ بْنِ أَبِي بَكْرِ بْنِ أَنَسٍ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ وَكَّلَ اللهُ بِالرَّحِمِ مَلَكًا فَيَقُولُ أَيْ رَبِّ نُطْفَةٌ أَيْ رَبِّ عَلَقَةٌ أَيْ رَبِّ مُضْغَةٌ فَإِذَا أَرَادَ اللهُ أَنْ يَقْضِيَ خَلْقَهَا قَالَ أَيْ رَبِّ أَذَكَرٌ أَمْ أُنْثَى أَشَقِيٌّ أَمْ سَعِيدٌ فَمَا الرِّزْقُ فَمَا الأَجَلُ فَيُكْتَبُ كَذَلِكَ فِي بَطْنِ أُمِّهِ
বুখারী শরীফ খন্ড নং পৃষ্ঠা নং হাদিস নং৬৫৯৫. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) সূত্রে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আল্লাহ্ রেহেমে (মাতৃগর্ভে) একজন ফেরেশতা নিযুক্ত করেছেন। তিনি বলেন, হে প্রতিপালক! এটি বীর্য। হে প্রতিপালক! এটি রক্তপিন্ড। হে প্রতিপালক! এটি গোশতপিন্ড। আল্লাহ্ যখন তার সৃষ্টি পূর্ণ করতে চান, তখন ফেরেশতা বলে, হে প্রতিপালক! এটি নর হবে, না নারী? এটি দুর্ভাগা হবে, না ভাগ্যবান? তার রিযক্ কী পরিমাণ হবে? তার জীবনকাল কী হবে? তখন (আল্লাহর নির্দেশমত) তার মায়ের পেটে থাকাকালে ঐ রকমই লিখে দেয়া হয়। [৩১৮] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬১৩৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬১৪৩)
Al-Hajj 22:5
يَٰٓأَيُّهَا ٱلنَّاسُ إِن كُنتُمْ فِى رَيْبٍ مِّنَ ٱلْبَعْثِ فَإِنَّا خَلَقْنَٰكُم مِّن تُرَابٍ ثُمَّ مِن نُّطْفَةٍ ثُمَّ مِنْ عَلَقَةٍ ثُمَّ مِن مُّضْغَةٍ مُّخَلَّقَةٍ وَغَيْرِ مُخَلَّقَةٍ لِّنُبَيِّنَ لَكُمْۚ وَنُقِرُّ فِى ٱلْأَرْحَامِ مَا نَشَآءُ إِلَىٰٓ أَجَلٍ مُّسَمًّى ثُمَّ نُخْرِجُكُمْ طِفْلًا ثُمَّ لِتَبْلُغُوٓا۟ أَشُدَّكُمْۖ وَمِنكُم مَّن يُتَوَفَّىٰ وَمِنكُم مَّن يُرَدُّ إِلَىٰٓ أَرْذَلِ ٱلْعُمُرِ لِكَيْلَا يَعْلَمَ مِنۢ بَعْدِ عِلْمٍ شَيْـًٔاۚ وَتَرَى ٱلْأَرْضَ هَامِدَةً فَإِذَآ أَنزَلْنَا عَلَيْهَا ٱلْمَآءَ ٱهْتَزَّتْ وَرَبَتْ وَأَنۢبَتَتْ مِن كُلِّ زَوْجٍۭ بَهِيجٍ
হে মানুষ! পুনরুত্থান সম্বন্ধে তোমাদের যদি কোন সন্দেহ থাকে তাহলে (ভেবে দেখ,) আমিই তো তোমাদেরকে (প্রথম মানুষ আদমকে) মাটি থেকে, তারপর (অন্যান্যদেরকে) বীর্য থেকে, তারপর জমাট রক্তপিণ্ড থেকে, তারপর সুগঠিত ও সুগঠিত নয় এমন মাংসখণ্ড থেকে সৃষ্টি করেছি; তোমাদের কাছে (আমার ক্ষমতা) প্রকাশ করার জন্য। আমি যা (সৃষ্টি করতে) চাই তা একটি নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত মাতৃগর্ভে রেখে দেই; তারপর তোমাদেরকে শিশু অবস্থায় বের করে আনি; পরে যাতে তোমরা পূর্ণ শক্তির বয়সে উপনীত হও। তোমাদের মধ্যে কতক (অল্প বয়সে) মারা যায়, আবার তোমাদের মধ্যে কতককে নিকৃষ্টতম বয়সে (জরাজীর্ণ বার্ধক্যে) উপনীত করা হয়, যাতে তারা জানার পরে আবার কিছুই না জানে (সবকিছু ভুলে যায়)। আর তুমি জমিনকে দেখতে পাও মৃত, তারপর আমি যখন তাতে পানি (বৃষ্টি) বর্ষণ করি তখন তা নড়ে (জীবিত হয়ে) ওঠে, বেড়ে ওঠে আর সবরকম সুন্দর উদ্ভিদ উদ্‌গত করে।
ثُمَّ خَلَقْنَا ٱلنُّطْفَةَ عَلَقَةً فَخَلَقْنَا ٱلْعَلَقَةَ مُضْغَةً فَخَلَقْنَا ٱلْمُضْغَةَ عِظَٰمًا فَكَسَوْنَا ٱلْعِظَٰمَ لَحْمًا ثُمَّ أَنشَأْنَٰهُ خَلْقًا ءَاخَرَۚ فَتَبَارَكَ ٱللَّهُ أَحْسَنُ ٱلْخَٰلِقِينَ
তারপর শুক্রবিন্দুকে জমাটবদ্ধ রক্তে এবং জমাটবদ্ধ রক্তকে মাংসপিণ্ডে পরিণত করেছি। তারপর মাংসপিণ্ড থেকে হাড় সৃষ্টি করেছি এবং হাড়গুলোকে আবার মাংস দ্বারা আচ্ছাদিত করেছি। অবশেষে তাকে অন্য এক সৃষ্টিরূপে তৈরী করেছি। অতএব, সর্বোত্তম সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ কত মহান! (সূরা মু'মিনুন :১৪)
وَٱللَّهُ خَلَقَكُم مِّن تُرَابٍ ثُمَّ مِن نُّطْفَةٍ ثُمَّ جَعَلَكُمْ أَزْوَٰجًاۚ وَمَا تَحْمِلُ مِنْ أُنثَىٰ وَلَا تَضَعُ إِلَّا بِعِلْمِهِۦۚ وَمَا يُعَمَّرُ مِن مُّعَمَّرٍ وَلَا يُنقَصُ مِنْ عُمُرِهِۦٓ إِلَّا فِى كِتَٰبٍۚ إِنَّ ذَٰلِكَ عَلَى ٱللَّهِ يَسِيرٌ
আল্লাহ তোমাদেরকে মাটি ও বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন (প্রথম মানুষকে মাটি থেকে ও তার বংশধরদেরকে বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছেন), তারপর তোমাদেরকে (নারী-পুরুষের) জোড়া বানিয়েছেন। নারী যে গর্ভধারণ করে ও সন্তান প্রসব করে তা আল্লাহর জ্ঞাতসারেই হয়। বয়স্ক ব্যক্তি যে অধিক বয়স পায় কিংবা তার বয়স থেকে যা হ্রাস করা হয় তাও কিতাবে (লাওহে মাহ্‌ফূযে) লিখিত আছে। নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর পক্ষে সহজ। ( সূরা ফাতির : ১১)
أَوَلَمْ يَرَ ٱلْإِنسَٰنُ أَنَّا خَلَقْنَٰهُ مِن نُّطْفَةٍ فَإِذَا هُوَ خَصِيمٌ مُّبِينٌ
মানুষ কি দেখে না যে, আমি তাকে (নাপাক) বীর্য থেকে সৃষ্টি করেছি? আর সে কিনা হয়ে যায় প্রকাশ্য ঝগড়াটে। (সূরা ইয়াছিন: ৭৭)
ٱللَّهُ ٱلَّذِى جَعَلَ لَكُمُ ٱلْأَرْضَ قَرَارًا وَٱلسَّمَآءَ بِنَآءً وَصَوَّرَكُمْ فَأَحْسَنَ صُوَرَكُمْ وَرَزَقَكُم مِّنَ ٱلطَّيِّبَٰتِۚ ذَٰلِكُمُ ٱللَّهُ رَبُّكُمْۖ فَتَبَارَكَ ٱللَّهُ رَبُّ ٱلْعَٰلَمِينَ
আল্লাহ তো সেই মহান সত্তা, যিনি পৃথিবীকে তোমাদের বাসস্থান করেছেন, আকাশকে ছাদ বানিয়েছেন, তোমাদের আকার গড়েছেন, তোমাদের আকারকে সুন্দর করেছেন এবং তোমাদেরকে উৎকৃষ্ট জীবিকা দান করেছেন। ইনিই আল্লাহ, তোমাদের প্রভু। বিশ্বজগতের প্রভু এই আল্লাহ কত মহান! ( সূরা গাফির :৬৪)
خَلَقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضَ بِٱلْحَقِّ وَصَوَّرَكُمْ فَأَحْسَنَ صُوَرَكُمْۖ وَإِلَيْهِ ٱلْمَصِيرُ
তিনি যথাযথভাবে আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন, তোমাদের আকৃতি দিয়েছেন এবং তোমাদের আকৃতি সুন্দর করেছেন। তাঁর কাছেই (সবার) প্রত্যাবর্তন। (সূরা তাগাবুন : ৩)
هُوَ ٱلَّذِى خَلَقَكُم مِّن تُرَابٍ ثُمَّ مِن نُّطْفَةٍ ثُمَّ مِنْ عَلَقَةٍ ثُمَّ يُخْرِجُكُمْ طِفْلًا ثُمَّ لِتَبْلُغُوٓا۟ أَشُدَّكُمْ ثُمَّ لِتَكُونُوا۟ شُيُوخًاۚ وَمِنكُم مَّن يُتَوَفَّىٰ مِن قَبْلُۖ وَلِتَبْلُغُوٓا۟ أَجَلًا مُّسَمًّى وَلَعَلَّكُمْ تَعْقِلُونَ
তিনিই তোমাদেরকে (আদমকে) মাটি দ্বারা, তারপর (আদমের সন্তানদেরকে) শুক্রবিন্দু দ্বারা ও তারপর জমাট রক্ত দ্বারা সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর তোমাদেরকে (মায়ের পেট থেকে) শিশুরূপে বের করেন। তারপর (বড় করে তোলেন) যাতে পূর্ণ শক্তির বয়সে (যৌবনে) উপনীত হও, তারপর বৃদ্ধ হও— যদিও তোমাদের কেউ কেউ তার আগেই মারা যায়— আর যাতে একটি নির্ধারিত সময়কালে পৌঁছাতে পার, এবং যাতে তোমরা (সবকিছু ভালভাবে) বুঝতে পার। ( সূরা গাফির : ৬৭)
خَلَقَ ٱلْإِنسَٰنَ مِن نُّطْفَةٍ فَإِذَا هُوَ خَصِيمٌ مُّبِينٌ
তিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন এক ফোঁটা শুক্র থেকে। অথচ এই মানুষই প্রকাশ্য বিরোধী হয়ে যায়। (সূরা নাহল : ৪)
Al-Insan 76:2
إِنَّا خَلَقْنَا ٱلْإِنسَٰنَ مِن نُّطْفَةٍ أَمْشَاجٍ نَّبْتَلِيهِ فَجَعَلْنَٰهُ سَمِيعًۢا بَصِيرًا
আমি তো মিশ্র বীর্যের একটি ফোঁটা থেকে মানুষ সৃষ্টি করেছি, তাকে পরীক্ষা করব বলে; তাই তাকে শ্রবণশক্তিসম্পন্ন ও দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন করেছি। (সূরা ইনসান : ২
خَلَقَ ٱلْإِنسَٰنَ مِنْ عَلَقٍ
তিনি মানুষ সৃষ্টি করেছেন জমাটবদ্ধ রক্ত থেকে। (সূরা আলাক্ব : ২)
ٱلَّذِىٓ أَحْسَنَ كُلَّ شَىْءٍ خَلَقَهُۥۖ وَبَدَأَ خَلْقَ ٱلْإِنسَٰنِ مِن طِينٍ
যিনি প্রত্যেকটি জিনিস সুন্দর করে সৃষ্টি করেছেন এবং মাটি থেকে মানুষ সৃষ্টি শুরু করেছেন (প্রথম মানুষ আদমকে সৃষ্টি করেছেন)। (সূরা আস-সাজদাহ : ৭)
لَقَدْ خَلَقْنَا ٱلْإِنسَٰنَ فِىٓ أَحْسَنِ تَقْوِيمٍ
অবশ্যই আমি মানুষকে সবচেয়ে সুন্দর গঠনে সৃষ্টি করেছি। (সূরা ত্বীন : ৪)। এটি মোঃ আতিকুর রহমান, আতিক নামক পেজবুক আই, ডি হতে সংগৃহীত।

Address

Chittagong
DRAN

Telephone

+8801819107730

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, নিবন্ধন নং ৬১ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to চট্টগ্রাম সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, নিবন্ধন নং ৬১:

Videos

Share

Category