HSC Physics

HSC Physics physical world and mesurment

14/07/2022

একদিন শিক্ষক ক্লাসে আসলেন এবং বোর্ডে লিখলেন-
৮ x ১ = ৭
৮ x ২ = ১৬
৮ x ৩ = ২৪
৮ x ৪ = ৩২
৮ x ৫ = ৪০
৮ x ৬ = ৪৮
৮ x ৭ = ৫৬
৮ x ৮ = ৬৪
৮ x ৯ = ৭২
৮ x ১০ = ৮০
লেখা শেষ করে তিনি ছাত্রছাত্রীদের দিকে তাকালেন আর দেখলেন সবাই মিটিমিটি হাসছে।
তিনি বললেন, "আমি জানি তোমরা কেন হাসছো, আমি নামতার প্রথম লাইন ভুল লিখেছি। আমি প্রথম লাইন ভুল লিখেছি তোমাদেরকে একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় শেখানোর জন্য।”
ছাত্রছাত্রীরা আগ্রহের সাথে শুনছিলো ।
শিক্ষক আবার বলা শুরু করলেন,“দেখো, আমি নয়টা লাইন সঠিক লিখেছি। এজন্য তোমরা আমার প্রশংসা করো নি বা ধন্যবাদও দাও নি। অথচ একটা লাইন ভুল লিখেছি বলে হাসাহাসি করছো, সমালোচনা করছো।”

এটাই পৃথিবীর নিয়ম, এটাই বাস্তবতা। তুমি হাজারটা ভাল কাজ করো কেউ তোমার প্রশংসা করবে না, একটা সামান্য ভুল করে দেখো পুরো পৃথিবী মাইক নিয়ে নেমে পড়বে তোমার সমালোচনা করার জন্য।

10/07/2022

মৌলিক সংখ্যা মনে রাখার সহজ উপায়ঃ

পিএসসির বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন আসে ।

১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ২৫ টি

১ থেকে ১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৪ টি (২,৩,৫,৭)

১১ থেকে ২০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৪ টি (১১,১৩,১৭,১৯)

২১ থেকে ৩০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি (২৩,২৯,)

৩১ থেকে ৪০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৩১,৩৭)

৪১ থেকে ৫০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৩ টি (৪১,৪৩,৪৭)

৫১ থেকে ৬০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৫৩,৫৯)

৬১ থেকে ৭০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি(৬১,৬৭)

৭১ থেকে ৮০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০৩ টি (৭১,৭৩,৭৯)

৮১ থেকে ৯০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০২ টি (৮৩,89)

৯১ থেকে ১০০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যা = ০১ টি(৯৭)

17/06/2022

পরীক্ষার আগে শিক্ষার্থীরা :

১. পরীক্ষার আগের রাত সালাতুল হাজ দুই রাকাত নফল সালাত আদায় করে নিন ।

২. আল্লাহর ৯৯ টি নামের মাঝে "ইয়া মুমিনু" পাঠ করতে থাকুন সাথে ❝রাব্বি জিদনি ইলমা ❞ বেশি বেশি পাঠ করুন ।

৩. পরীক্ষার হলে বেশি দুশ্চিন্তা হলে এই দোয়া পড়বেন
❝হাসবুনাল্লাহু ওয়া নিমাল ওয়া কিল❞ ।
অর্থঃ আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট এবং তিনি উত্তম সাহায্যকারী কার্যসম্পাদনকারী।

৪.❝বিসমিল্লাহ ❞ বলে লেখা শুরু করবেন।

৫. কোনো প্রশ্নের উত্তর মনে না আসলে এই দোয়া পড়বেন -
❝রব্বিশ রহলি সদরি ওয়া ইয়াসসিরলি আমরি , ওয়াহলুল উকদাতা মিল্লিসানি , ইয়াফকহু কওলি ।❞
অর্থ- " হে আমার রব , আমার প্রশস্ত করে দিন । এবং আমার কাজ সহজ করে দিন । আর আমার জিহ্বার জড়তা দূর করে দিন যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে । (সূরা ত্বহা , আয়াত ২৫-২৮ ) ।

৬. স্থিরতা অবলম্বন করা অনেকে পরীক্ষার সময় অস্থির হয়ে পড়েন । খুব বেশি তাড়াহুড়া করেন । ফলে অনেক ক্ষেত্রে ভুল উত্তর দিয়ে বসেন । ইসলাম তাড়াহুড়া পছন্দ করে না । কারণ এটি শয়তানের অভ্যাস ।

ধন্যবাদ 🥰

17/06/2022

⚫চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:-

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৮টি বিভাগ ও ৬টি ইনস্টিটিউট রয়েছে। এতে ৪ হাজার ৯২৬টি আসন রয়েছে। এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে আসন রয়েছে ১ হাজার ২১২টি, ‘বি’ ইউনিটে ১ হাজার ২২১টি, ‘সি’ ইউনিটে ৪৪১টি, ‘ডি’ ইউনিটে ১ হাজার ১৬০টি। উপইউনিটের মধ্যে বি১ ইউনিটে ১২৫টি ও ডি১ ইউনিটে ৩০টি আসন রয়েছে।

⚫আবেদনের সময়সীমা:
১৫ জুন ২০২২ তারিখ সকাল ১১:০০ টা থেকে ০৩ জুলাই ২০২২ তারিখ রাত ১১:৫৯ টা পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদন ফি আগামী ১৫ জুন ২০২২ তারিখ সকাল ১১:০০ টা থেকে ০৫ জুলাই ২০২২ তারিখ রাত ১১:৫৯ টা পর্যন্ত জমা দেয়া যাবে।

⚫পরীক্ষার সময়সূচী:
A ইউনিট: ১৬ ও ১৭ আগস্ট ২০২২, মঙ্গলবার ও বুধবার
C ইউনিট: ১৯ আগস্ট ২০২২, শুক্রবার
B ইউনিট: ২০ ও ২১ আগস্ট ২০২২, শনিবার ও রবিবার
D ইউনিট: ২২ ও ২৩ আগস্ট ২০২২, সোমবার ও মঙ্গলবার
B1 উপ-ইউনিট: ২৪ আগস্ট ২০২২, বুধবার (সকাল ৯:৪৫ টায়)
D1 উপ-ইউনিট: ২৪ আগস্ট ২০২২, বুধবার (দুপুর, ১:৪৫ টায়)

⚫আবেদন ফি:
প্রতি ইউনিট ও উপ-ইউনিটের জন্য ৮৫০ টাকা।

⚫আবেদনের যোগ্যতা:

এ ইউনিট:
বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেরিন সায়েন্সেস অ্যান্ড ফিশারিজ অনুষদভুক্ত সব বিভাগ ও ইনস্টিটিউট নিয়ে এ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। যেসব শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বা কৃষিবিজ্ঞান শাখায় উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয়সহ ন্যূনতম মোট জিপিএ-৮.০০ পেয়েছেন এবং উভয় পরীক্ষায় আলাদাভাবে ন্যূনতম জিপিএ-৪.০০ পেয়েছেন, তাঁরা এই ইউনিটে আবেদনের যোগ্য বিবেচিত হবেন।

বি ইউনিট:
কলা ও মানববিদ্যা অনুষদভুক্ত সব বিভাগ ও ইনস্টিটিউট নিয়ে বি ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা উচ্চমাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার মানবিক/মিউজিক/সাধারণ (মাদ্রাসাশিক্ষা বোর্ড)/গার্হস্থ্য অর্থনীতি শাখা, বিজ্ঞান/কৃষিবিজ্ঞান শাখা, ব্যবসায় শিক্ষা/সমমান শাখাসহ সব শাখার আবেদনকারীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

তবে বিজ্ঞান/কৃষিবিজ্ঞান শাখার শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত জিপিএ-৮.০০ এবং আলাদাভাবে ৩.৫০ থাকতে হবে।

মানবিক/মিউজিক/সাধারণ (মাদ্রাসাশিক্ষা বোর্ড)/গার্হস্থ্য অর্থনীতি/সমমান শাখার শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত জিপিএ-৭.৫০ এবং আলাদাভাবে ৩.০০ থাকতে হবে।

এ ছাড়া ব্যবসায় শিক্ষা/ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা/সমমান শাখায় উচ্চমাধ্যমিক/আলিম/সমমান উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত জিপিএ-৮.০০ এবং আলাদাভাবে ৩.৫০ থাকতে

16/06/2022

দৈর্ঘ্যের অত্যন্ত ক্ষুদ্র একটি একক হচ্ছে অ্যাংস্ট্রম। আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য, অণু-পরমাণুর মধ্যকার দূরত্ব বা ব্যাস, ক্রিস্টাল বা স্ফটিকের তলগুলোর মধ্যকার দূরত্ব, কোষের বিভিন্ন পরিমাপ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য প্রকাশের জন্য অ্যাংস্ট্রম একক ব্যবহার করা হয়। যেমন আমরা বলি, বেগুনী আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য ৪,০০০ অ্যাংস্ট্রম। সুইডেনের বিজ্ঞানী অ্যান্ডার্স জোনাস অ্যাংস্ট্রমের (Anders Jonas Ångström) নামানুসারে অ্যাংস্ট্রম এককের নামটি এসেছে। বিকিরণ বিশ্লেষণে বর্ণালিবীক্ষণ যন্ত্র বা স্পেকট্রোস্কোপ ব্যবহারের পথিকৃৎ ছিলেন তিনি। সূর্যে যে হাইড্রোজেন আছে সেটা সূর্যের আলো বিশ্লেষণের মাধ্যমে তিনিই জানিয়েছিলেন।

এক অ্যাংস্ট্রম হচ্ছে এক মিটারের দশ বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ বা 10−10 মিটার (0.0000000001)।

এক অ্যাংস্ট্রম = ০.১ ন্যানো মিটার

অ্যাংস্ট্রমকে স্ক্যান্ডিনেভীয় বর্ণ Å এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়।

অ্যাংস্ট্রম আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একক হলেও এটি এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি এসআই (SI) পদ্ধতির অন্তর্ভুক্ত নয়।

16/06/2022

আমাদের প্রতিবেশী গ্যালাক্সি এন্ড্রোমিডা, আর আমরা বাস করি মিল্কিওয়েতে। কোনোও একদিন উভয় গ্যালাক্সি মিলে বড় একটি গ্যালাক্সিতে পরিণত হবে। নিকটতম গ্যালাক্সিতে পৌছতে আলোর বেগে ছুটে চললেও মিনিমাম ৫০ লক্ষ বছর লাগবে। ৫০ লক্ষ বছর তো অনেক দুরের কথা আমরা কি আর ৫০ বছর বাচি?

আমরা কখনোই অন্য কোনো গ্যালাক্সিতে যেতে পারবনা। তবে সর্বোচ্চ যেটার চেষ্টা করতে পারি তা হলো, আমাদের এই সৌরজগতের এবং নিকটবর্তী ১০ আলোকবর্ষ ব্যাসার্ধের মধ্য যে সমস্ত জ্যোতিষ্ক রয়েছে সেগুলোতে হয়তোবা অভিযান চালাতে পারি। তাও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছেনা। কারণ, ১০ আলোকবর্ষ ঘুরা চাট্টিখানি কথা নয়, এতটুকু ভ্রমণ করতে সর্বোচ্চ বেগসম্পন্ন আলোর ই সময় লাগে বিশ বছর। আপনি কি সেখানে যেতে পারবেন? আলোর বেগে ছুটতে পারবেন? এতো লম্বা ভ্রমণের ধকল আমরা সহ্য করতে পারবো? এত বেগে ছুটে চলার মতো কোনো স্পেসশিপ আদৌ তৈরি হয় নাই। টাইম ট্রাভেল বা আলোর বেগে ভ্রমণ করা এগুলি কেবল সায়েন্স ফিকশন আর আমাদের কল্পনাতেই সীমাবদ্ধ।

16/06/2022

এই দ্বিতীয়বার এলো এক অবিস্মরণীয় সাফল্য। M87 ব্ল্যাকহোলের ছবি পাওয়ার পর এবার আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রে অবস্হিত সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল স্যাজিটারিয়াস "এ" এর ছবি তুলতে সক্ষম হয়েছে প্রথম ব্ল্যাকহোলের ছবি তুলতে পাওয়া Event Horizon Telescope।

এই ব্ল্যাক হোলের খুটিনাটি জানার আগে চলুন জেনে আসি আসলে ব্ল্যাক হোল জিনিস টা কি

ব্ল্যাক হোল( BLACK HOLE):
ব্ল্যাকহোল শব্দটি দ্বারা কিন্তু কোন গর্ত বোঝায় না। ব্ল্যাকহোল এমন একটি জায়গা যেখানে খুবই অল্প জায়গায় অনেক অনেক ভর ঘনীভূত হয়ে রয়েছে। এতই বেশী যে, কোন কিছুই এর কাছ থেকে রক্ষা পায় না এমনকি সর্বোচ্চ গতি সম্পন্ন আলোও নয়!
মহাকাশের এক অনন্ত বিস্ময় এই ব্ল্যাকহোল। ব্ল্যাকহোলকে কৃষ্ণবিবর, কৃষ্ণগহ্বর ইত্যাদি বলা হয়। জেনারেল থিওরি অব রিলেটিভিটি অনুসারে, কৃষ্ণগহ্বর মহাকাশের এমন একটি বিশেষ স্থান যেখান থেকে কোন কিছু, এমনকি আলো পর্যন্ত বের হয়ে আসতে পারে না। মহাকাশীয় এই দানবের কাছে পথ হারায় আলোকতরঙ্গ। ব্ল্যাকহোলের ধারণা নিয়ে আমাদের অনেকের মধ্যেই একটা ধোঁয়াশা কাজ করে। হয়তো ভালোভাবে জানার সুযোগ হয় না কিংবা শেষমেষ নিজেদের এই বলে সান্ত্বনা দেই যে, জগতে এমন অনেক কিছুই আছে যা আমাদের জানার দরকার নেই।
কিন্তু না, অজানা সবকিছুই জানার আগ্রহ থাকতে হবে এবং জানতে হবে। আসলেই তো! কী এই ব্ল্যাকহোল? ব্ল্যাকহোলের রহস্যই বা কী? চলো তবে, আজকের লেখাটি পড়ে জেনে নেয়া যাক, মহাবিশ্বের এই ব্ল্যাকহোলের রহস্য!

ব্ল্যাকহোল কী?
মহাবিশ্বের এমন কিছু তারকা বা নক্ষত্র আছে, যারা এমন শক্তিশালী মহাকর্ষ বল তৈরি করে যে এটি তার কাছাকাছি চলে আসা যেকোন বস্তুকে একেবারে টেনে নিয়ে যায়, হোক তা কোন গ্রহ, ধুমকেতু বা স্পেসক্রাফট, তা-ই ব্ল্যাক হোল। পদার্থবিজ্ঞানী জন হুইলার এর নাম দেন ‘ব্ল্যাক হোল’।
এই তারকাদের অস্বাভাবিক আকার, ভর ও ঘনত্ব থাকে, আর এর জন্যে এই সব তারকা থেকে নির্গত আলো বাইরে আসতে পারে না। সহজ ভাষায় বলতে গেলে- যখন একটি তারকার জীবনকাল শেষ হয়ে যায়, সেই মুহূর্তে তার অভিকর্ষ শক্তি এতই প্রবল হয় যে আলো ওখান থেকে বের হতে পারে না। আর এই ঘটনা তখনই ঘটে যখন একটি তারকার জীবনকাল অর্থাৎ তার নির্দিষ্ট জ্বালানি শেষ হয়ে যায়। তারকাটি পরিণত হয় ব্ল্যাকহোলে। এভাবেই একটি ব্ল্যাকহোলের সৃষ্টি হয়।

ব্ল্যাকহোল-এর জন্ম কীভাবে?
কৃষ্ণগহ্বরের জন্ম ইতিহাস অনেকটা কবিতা

16/06/2022

♦️নিজের অজান্তেই পদার্থবিদ্যা কতভাবে যে ব্যবহার করি দৈনন্দিন জীবনে♦️

চাপ=প্রযুক্ত বল/ক্ষেত্রফল

ওপরের সমীকরন থেকে স্পষ্ট যে প্রযুক্ত বল স্থির রেখে যদি ক্ষেত্রফল বাড়ায় তাহলে চাপ কম লাগবে সোজা হিসাব! চিত্রে দেখুন সাহায্যকারী বাঁশকে তীর্যক ভাবে রেখেছেন অবলম্বন দেওয়ার জন্য! নীল জামা পরিহিত কর্মরত ব্যাক্তি নিজস্ব ওজন জনিত একটি উপাংশ বল বাঁশে প্রয়োগ করছে! বাঁশটিও প্রতিক্রিয়া স্বরূপ সমান বল(reaction force) ব্যাক্তির দেহে প্রয়োগ করছে! এখন শুধু বাঁশ থাকলে এই সাপোর্ট নেওয়া কষ্টকর হত কারন প্রতিক্রিয়া বল কম ক্ষেত্রফলে প্রযুক্ত হত তাই একখানি প্লাস্টিকের চেয়ার দিয়ে ক্ষেত্রফল বাড়িয়ে নেওয়া হয়েছে, চাপও কমেছে!

16/06/2022

উচ্চমাধ্যমিকে ফার্স্ট বয়ের পছন্দ মায়ের ফিজিক্স

কলকাতার পঞ্চসায়র শিক্ষা নিকেতনের পড়ুয়া স্বাগতম হালদার এ বারের উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৫। টিভি দেখেই আজ প্রথম রেজাল্ট জেনেছেন স্বাগতম। সকাল থেকেই শুভেচ্ছার বন্যায় ভাসতে ভাসতে শেয়ার করলেন তাঁর ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা। বাবা চিকিত্সক হলেও স্বাগতম অঙ্ক বা পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়তে চান তিনি।

ছোট থেকেই মায়ের কাছে পড়াশোনা। স্কুলে পড়ানোর পাশাপাশি মা সবসময় ছেলেকে গাইড করেছেন। মায়ের কাছে পড়েই পদার্থবিদ্যায় আগ্রহ। সাহিত্য পছন্দ হলেও অঙ্ক বা পদার্থবিদ্যার জটিল রহস্য তাঁর কাছে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং।

অবসর কী ভাবে কাটাতেন স্বাগতম?

না! অবসর তেমন একটা মেলে না। তবে গল্পের বই তাঁর নিত্যসঙ্গী। সত্যজিত্ রায়ের লেখা পড়তে সবচেয়ে ভালবাসেন। আর পছন্দের চরিত্র? ঝটিতি জবাব, ‘ফেলুদা’।

সময় ধরে পড়া না পসন্দ স্বাগতমের। আর জুনিয়রদের জন্য সাজেশন? সহাস্য জবাব, ‘‘আমার থেকে ভাল সাজেশন তো টিচাররা দেবেন।’’

16/06/2022

চিকিৎসা ক্ষেত্রে পদার্থবিজ্ঞানের উদ্ভাবিত যন্ত্রপাতি
--------------------------------------------------------------------
চিকিৎসা ক্ষেত্রে বহুল ব্যবহৃত পদার্থবিজ্ঞানের উদ্ভাবিত যন্ত্রপাতিগুলো হলোঃ
1. এক্সরে
2. আল্ট্রাসনোগ্রাফি
3. সিটিস্ক্যান
4. এমআরআই
5. ইসিজি
6. এন্ডোসকোপি
7. রেডিওথেরাপি
8. ইটিটি
9. এনজিওগ্রাফি
10. আইসোটোপের ব্যবহার ইত্যাদি

চিকিৎসা ক্ষেত্রে কি কাজে লাগে নিচে তা বর্ণনা করা হলোঃ
1. এক্সরে
-----------------------
এক্সরের সাহায্যে স্থানচ্যুত হাড়, হাড়ে ফাটল, ভেঙে যাওয়া হাড়, মুখমন্ডলের যেকোনো ধরনের রোগ, অন্ত্রের প্রতিবন্ধকতা, পিত্তথলি ও কিডনির পাথর, ফুসফুসে রোগ সনাক্ত করা যায়। এক্সরে ক্যান্সার কোষকে মারতে সক্ষম।

2. আল্ট্রাসনোগ্রাফি
------------------------
আল্ট্রাসনোগ্রাফির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার স্ত্রীরোগ এবং প্রসূতিবিজ্ঞানে লক্ষ করা যায়। এর সাহায্যে ভ্রুণের আকার, পূর্ণতা, ভ্রুণের স্বাভাবিক বা অস্বাভাবিক অবস্থান জানা যায়। প্রসূতিবিদ্যঅয় এটি একটি দ্রুত, নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য কৌশল। আল্ট্রাসনোগ্রাফির সাহায্যে জরায়ুর টিউমার শনাক্ত করা যায়।

3. সিটিস্ক্যান
---------------------
শরীরের নরম টিস্যু, রক্তবারহী শিরা, ফুসফুস এবং অগ্ন্যাশয়ের ক্যান্সার সনাক্ত করার কাজে সিটিস্ক্যান ব্যবহৃত হয়। সিটিস্ক্যানের প্রতিবিম্ব চিকিৎসককে টিউমার সনাক্তকরণ, টিউমারের আকার, অবস্থান এবং টিউমারটি পার্শ্ববর্তী অন্য টিস্যুকে কী পরিমাপণ আক্রান্ত করেছে তা নির্ধারণেও সাহায্য করে। মাথার সিটিস্ক্যানের সাহায্যে মস্তিষ্কের ভেতরে কোনো ধরনের রক্তপাত, ধমনীর ফুলা এবং টিউমারের উপস্থিতি সম্পর্কে জানা যায়।

4. এমআরআই
---------------------
পায়ের গোড়ালি মচ্কানো এবং পিঠের ব্যাথ্যায় এমআরআই ব্যবহার করে আঘাতের তীব্রতা নিরূপণ করা হয়। ব্রেন এবং মেরুরজ্জুর বিস্তৃত প্রতিবিম্ব তৈরির জন্য এমআরআই হলো অত্যন্ত মূল্যবান পরীক্ষা।

5. ইসিজি
---------------------
বুকের ধড়-পড়ানি, অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন, বুকে ব্যাথ্যা ইত্যাদির কারণ নির্ণয় করার জন্য ইসিজি করতে হয়।

16/06/2022

v = u + at সূত্রটিতে
v = 15m/s, u = 5m/s এবং
a = 2m/s² হলে t = ?

11/12/2021

📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚📚📚📚📚📚
📚📚📚📚📚📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚

📚📚📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚📚📚

📚📚📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚 📚
📚📚
📚📚
📚📚
📚📚 📚
📚📚📚📚📚
📚📚📚📚

📚📚📚📚📚
📚📚📚📚📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚📚📚📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚

📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚📚📚📚📚📚
📚📚📚📚📚📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚

📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚 📚📚
📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚

📚📚📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚📚📚

📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚
📚📚
📚📚
📚📚
📚📚
📚📚📚📚

📚📚📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚 📚
📚📚
📚📚
📚📚
📚📚 📚
📚📚📚📚📚
📚📚📚📚

📚📚📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚📚📚
📚📚
📚📚
📚📚📚📚📚
📚📚📚📚

Address

Sadar Road
Chittagong
8430

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HSC Physics posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to HSC Physics:

Share

Category