তিলক ফোটা-Tilok Fota

তিলক ফোটা-Tilok Fota বস্ত্র প্রকৌশলী👖👕🥻
AB+

শ্রীচরণ ভরসা মাত্র 👣🙏🖤

04/01/2025

পিউর কটন বাটিক শাড়ীর সমারোহ 💗☺️
ভিজিট করুনঃ ® শাড়ী কুঞ্জ 👈

03/01/2025

প্রিমিয়াম কোয়ালিটির কটন বাটিক শাড়ী 💗

02/01/2025

প্রতিদিন আমাদের ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে একবারের জন্য হলেও মৃ* ত্যুকে স্মরন করা উচিত।

কারন মৃ* ত্যুই সত্য। জন্মিলে ম* রিতে হইবে এটাই বিধির বিধান। পৃথিবীতে এখনও অব্দি এমন কোন মানুষের জন্মই হয় নি যে মৃ* ত্যুর সাধ গ্রহন না করবে।

জীবদ্দশায় আমরা যেসকল খারাপ কর্মগুলো করি। মৃ* ত্যুর ভয় থাকলে হয় তো মানুষ এসব কর্মে লিপ্ত হতো না। মায়ার জালে ফেঁসে গিয়ে মৃ* ত্যুর ভয়কে তেয়াক্কা করি না আমরা।

একটা সত্যি ঘটনা বলি....
আমার পরিচিত এক লোকের কথা।
জীবদ্দশায় সে ছিল ধনবান ও ক্ষমতাশালী। সাধারন মানুষকে মানুষ বলে গণ্য করতো না। পরের জায়গা জমির উপর ভীষণ লোভ কাজ করতো। বিপদে মানু্ষকে দুটাকা দিয়ে সাহায্য করেছে কিনা সন্দেহ আছে। পরেরটা কিভাবে মেরে খাওয়া যায় সেই চিন্তায় থাকতো। এলাকার মানুষরাও তাকে খুব একটা ভাল চোখে দেখতে পারতো না।

একবার তার পারিবারিক একটা ঝামেলায় পড়ে তার জন্মদাতা পিতাকে পা দিয়ে লাথি মেরে বাসা থেকে বের করে দেয়। তার বাবা এমন আচরন দেখে স্ট্রোক করেই মারা যান সঙ্গে সঙ্গে। এরপর সৃষ্টিকর্তার বিচার শুধু হয়ে যায়।

একটা কথা আছে, যেদিন আপনার পাপের ষোল আনা পূর্ণ হবে সেদিন আপনার ধ্বং* স বা পতন নিশ্চিত।

একটা বছর না ঘুরতেই সেই লোকের পায়ে পচন ধরে। যে পা দিয়ে সে তার জন্মদাতা পিতাকে লাথি দিয়েছিল সেই পা টাই পচতে শুরু করে। অনেক ডাক্তার চিকিৎসা করেও কাজ হলো না। এভাবে পচে যাওয়া পা নিয়ে বছর খানেক যন্ত্রনা ভোগ করে অবশেষে পাটাই কেটে ফেলে দিতে হয়েছিল। পা কেটেও রেহায় পায় নি। ধীরে ধীরে শরীরে পচন ধরতে শুরু করলো, যন্ত্রনা সহ্য করতে না পেরে সবশেষে বিষ খেয়ে আ* ত্মহ* ত্যা করলো সেই ধনবান ক্ষমতাশালী ব্যক্তিটি। এলাকার কোন মানুষই ওই ব্যক্তির সৎকারের কাজ করতে রাজি ছিল না।

সুতরাং বুঝতেই পারছেন। ক্ষমতা চিরকাল থাকে না। এই পৃথিবীর সকল কিছুই ক্ষণস্থায়ী। মৃ* ত্যু চিন্তা যদি কোন মানুষের থাকে তবে আমার বিশ্বাস সেই মানুষটি কখনোই খারাপ কাজে লিপ্ত হবে না।

বেচে থাকতে এমন ভাবে কর্ম করুন, যেন মৃ* ত্যুর পরেও মানুষ আপনার কথা বলে, আপনার গুনগান করে।
এই শ্মশানই আমাদের শেষ ঠিকানা। সবাইকেই একদিন এখানে আসতে হবে। মৃ* ত্যুর সাধ গ্রহন করতে হবে। মৃ* ত্যুকে আলিঙ্গন করতে হবে।

রাধে রাধে 🙏

® তিলক ফোটা

01/01/2025

মধুর বৃন্দাবনে হরিনাম সংকীর্তন 🙏
স্থানঃ শ্রীশ্রী হরি মন্দির, নাহারা পূর্ব পাড়া, কচুয়া, চাঁদপুর।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

® তিলক ফোটা

31/12/2024

দলটি ছিল বিমল কৃষ্ণ সম্প্রদায়। কি বাজালো ভাই।
আসরে উপস্থিত সকল ভক্তদের চোখে জল চলে আসলো।

সত্যি বলতে মাঝে মাঝে কীর্তনে গেলে এমন কিছু সুর শুনতে পাই যেগুলো একদম হৃদয়ে গিয়ে বিধে যায়।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

® তিলক ফোটা

30/12/2024

হরিনাম শ্রবন করতে আজকে গিয়েছিলাম নাহারা গ্রামে। এটি চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলাতে অবস্থিত একটি গ্রাম। আজ কীর্তনের শেষ দিন ছিল। প্রচুর ভক্তবৃন্দের সমাগম হয়েছিল আজকে।
আসরে গিয়ে আমরা শ্রী শ্রী বিমল কৃষ্ণ সম্প্রদায় দলটির কীর্তন শ্রবন করেছিলাম। খুবই ভাল একটি কীর্তনীয়া দল ছিল এটি। আসরটিকে একদম বৃন্দাবনে পরিনত করেছিল দলটি।
কীর্তন শ্রবনের পর সবাই মিলে মহাপ্রসাদও আস্বাদক করেছিলাম। খুব সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছি।

এই হরিনামই একমাত্র সম্বল। কলির পাপাচারী জীব এই নামেই উদ্ধার হবে। হরিনাম বিনে কলির জীবের আর কোন গতি নেই।

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

আবারও দেখা হবে নতুন কোন গ্রামে, নতুন কোন কীর্তন আসরে।

জয় রাধে শ্যাম 🙏
® তিলক ফোটা

30/12/2024

পার্টি শাড়ী- ভিনটেজ প্রিমিয়াম হ্যান্ডলুম সিল্ক 💚💚
পেজটি ঘুরে আসুন 🙏 ® শাড়ী কুঞ্জ

29/12/2024

রাত যত গভীর হয়, কীর্তনের সুর ততই মধুর লাগে 🪷🙏☺️

হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে।
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।

কীর্তন আঙ্গিনাঃ নাহারা পূর্ব পাড়া, কচুয়া উপজেলা, চাঁদপুর

🫶🙏

29/12/2024

সনাতন বাঙ্গালীর ইমোশন X সংকীর্তন 🖤
শুভ সকাল মিত্রগণ 🙏
দিনের শুরুটা হোক হরিনাম সংকীর্তন শ্রবন করে ☺️
সবার দিনটি সুন্দরভাবে কাটুক 🖤🙏

28/12/2024

শ্রী শ্রী মেহার কালীবাড়ি হলো বিশ্বের একমাত্র দশমহাবিদ্যা সিদ্ধ পীঠস্থান। এই পীঠস্থানে মহাসাধক সর্বানন্দ দেবের সাধনায় তুষ্ট হয়ে দেবী পার্বতী তাঁর দশ মহা রূপ নিয়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন। চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার শাহরাস্তি বা মেহারে এই কালীমন্দির অবস্থিত।

মহাতীর্থ এই মেহের কালীবাড়িকে ঘিরে রয়েছে অনেক ইতিহাস। পুরাকালে মেহের কালীবাড়ি ছিল মাতঙ্গ মুনির আশ্রম, যেখানে মাতঙ্গ মুনি স্থাপন করেছিলেন ‘মতঙ্গেশ শিব লিঙ্গ’যা বর্তমানকালে পাতালগামী। মহাসাধক সর্বানন্দ মায়ের ইচ্ছায় অষ্টম বাড়ের মত জন্ম নেন এই মেহের কালীবাড়িতে। কিন্তু এই মহাসাধক ছেলে বেলা থেকেই ছিলেন সহজ-সরল, উদাসীন এবং নিরক্ষর। ১৪২৬ সনে সর্বানন্দের বড় ভাই ছিলেন মেহার রাজসভার সভাপন্ডিত। সর্বানন্দ ভাইয়ের পরিবর্তে একদিন সভায় যান। কল সভাসদ গণ তাঁর সরলতা দেখে তাঁকে নিয়ে মজা করেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয় সেদিন কোন তিথি ছিল? কিন্তু সর্বানন্দ সঠিক তিথি জানতেন না,তবুও তিনি উত্তর দেন আজ পূর্ণিমা তিথি। কিন্তু সেদিন ছিল আমাবস্যা তিথি। সেদিন সেই সভায় সর্বানন্দকে অনেক তিরস্কার করা হয়। সেদিন তিনি এতটাই ব্যথিত হন যে নিজের মূর্খতা দুর করবেন সিদ্ধান্ত নেন এবং নির্জনে চলে যান।

তিনি যখন নির্জনে বাস করছিলেন তখন একদিন সন্ন্যাসী রূপে দেখ দেন মহাদেব এবং তাঁকে সর্বসিদ্ধিমন্ত্র শিখিয়ে দেন। সন্ন্যাসী রূপী মহাদেব আরো বলেন মতঙ্গেশ জীনবৃক্ষমূলে শবের উপর বসে এ মন্ত্র জপ করলে ইষ্ট দেবতার দর্শন পাবেন এবং সকল মনোবাসনা পূর্ণ হবে। এই সময় তিনি সাধনসঙ্গী হিসেবে পান পূর্নানন্দ দেবীকে। দুজনে মিলে দৈব সাধনস্থান খুঁজতে শুরু করেন এবং একজন মুসলিম পীরের সাহায্যে তাঁরা সাধনস্থান খুঁজে পান। কিন্তু তখন সমস্যা হয়ে দাঁড়ালো শবদেহ কারণ,সাধনার জন্য শবদেহ কোথায় পাবে। এইসময় পূর্নানন্দ বললেন তিনি তাঁর যোগবলে দেহত্যাগ করে আবার মায়ের কৃপায় বাহ্যজ্ঞানে ফিরে আসতে পারেন। অবশেষে,সর্বানন্দ পূর্নানন্দের শবের উপর বসে সাধনা শুরু করলেন। সাধনার সময় সর্বানন্দকে দিতে হয় অনেক কঠিন পরীক্ষা। কিন্তু তিনি সব পরীক্ষায় জয় লাভ করেন এবং কামদেবকেও পরাস্ত করেন। একদিন ব্রক্ষপ্রহরে (রাতের শেষ প্রহরে) মা তাঁর প্রতি তুষ্ট হয়ে তাঁকে দর্শন দেন। মা তাঁকে বর প্রার্থণা করতে বললে তিনি পূর্নানন্দের বাহ্যজ্ঞান ফিরে চাইলেন এবং দুজনে মায়ের দশমহাবিদ্যা রূপ দর্শনের প্রার্থণা করলেন। মা প্রথমে তাঁদের দেখা দিতে চাননি। কিন্তু তাঁদের কঠিন তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মা তাঁর-কালী , তারা , ষোড়শী , ভুবনেশ্বরী , ভৈরবী , ছিন্নমস্তা , কমলা, বগলা , ধুমাবতী এবং মাতঙ্গী - এ দশবিধরূপে ঠাকুর সর্বানন্দ ও পূর্নানন্দকে দর্শন দিলেন।

মায়ের এই রূপ দেখে মহাদেব স্বয়ং স্থির থাকতে পারেনি কিন্তু সাতজনমের সাধনার ফলস্বরূপ সাধকদ্বয় মায়ের দর্শন পেলেন। সর্বানন্দের পূর্ব অপমানের যন্ত্রণা সইতে না পেরে মা সেদিন অমাবস্যার রাতে পূর্নিমার চাঁদের আলোয় অলোকিত করেন মেহার কালীবাড়িসহ সারা দেশ। যাঁর সাক্ষ্য হলেন তৎকালীন মেহারবাসী। সেই থেকে মেহার হলো দশমহাবিদ্যা সিদ্ধ পীঠস্থান। মেহার কালীবাড়িতে মাকে পরমা প্রকৃতি রুপে ঐ বৃক্ষতে পূজা করা হয়। আজও কোনো মানুষ হিন্দু বা মুসলিম কেউ জুতা পায়ে মন্দিরের আঙ্গিনায় প্রবেশ করেন না। কালী পূজার দিন মেহার কালীবাড়িতে অসংখ্য ভক্তের সমাগম ঘটে।

জয় মা মেহারেশ্বরী 🙏

27/12/2024

অ র্গা ঞ্জা ত ন্তু জ শা ড়ী 🫶💜

27/12/2024

বিশ্বরূপ দর্শন যোগের পদ্যাংশ ও অনুবাদ 🙏☺️
জয় গীতা 🙏🙏🍀 🪷

26/12/2024

পৃথিবীর সমগ্র বাবা যেন বাবা হয়েই বাঁচে, বোঝা হয়ে নয় 🙏

বুড়ি মরে গেল।
বুড়োটা ভাঁজ হয়ে থাকা চামড়ার মাঝে ছোট্ট বসে যাওয়া চোখখানা দিয়ে দেখলো...
কিছু জল চোখের কোণ থেকে ঝরে পড়লো...

'লোক দেখানো শোক'
চললো কিছুদিন, তারপর যেন এক নাটকের সমাপ্তি ঘটলো...

তার ব্যবহৃত শাড়ি নিয়ে মেয়েদের ভাগাভাগি চললো। কেউ বালিশের কভার বানাবে, কেউ বিছানার চাদর হিসেবে ব্যবহার করবে, কেউ কানের দুল নেবে, কেউ বালাজোড়া......

যার যার নিজের সংসারে যেন একটা বোঝা নেমে গেল...

বুড়ো একা বসে বসে দেখে তাদের কান্ডকারখানা...

মনের বাজারে স্মৃতির দর'কষাকষি করতে করতে সেটাও একসময় বিক্রি হয়ে যায় মস্তিকের কোন এক ফাঁক ফোকরে...

যে যার কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়, বুড়ো একা হয়ে পড়ে, হাতের লাঠিখানায় ভর করে এদিক সেদিক পায়চারী করে...

সেদিন ছোট নাতনী এসে বলে গেল "দাদু দাদু, তুমি মরে গেলে কিন্ত এই লাঠিখানা আমার, আমি খেলবো.!"

এদিক থেকে বৌমা দৌড়ে আসে "দাঁড়া, তোকে আজ মেরে ফেলবো। এসব কথা বলতে নেই, বলেছি না.?

বুড়ো হাসে...
যে বৌমার এমন শাসন সেও গোপনে প্রতিবেশির কাছে গল্প করে বুড়োটার খালি কষ্ট, মরে গেলেই বাঁচে...

সেদিন নাতি তার বন্ধুদের নিয়ে তার ছোট ঘরে আড্ডা দিচ্ছে আর বলছে "দাদুর অবস্থাও বেশি ভাল না। কিছুদিনের মধ্যে উইকেট পড়ে যেতে পারে। তখন ওই ঘর আমার, তখন জমিয়ে আড্ডা হবে.!"

বুড়ো শুধু আকাশের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে...

দুই ছেলের মাঝে তো প্রায়দিন ঝগড়া লেগেই থাকে,
বুড়ো কার কাছে ক'দিন খাবে এই নিয়ে...

বুড়োটা আজ কারো বাবা নয়, আজ কারো শ্বশুর নয়, কারো দাদুও নয়,
সে আজ শুধুই এক বোঝা...

আজ বুড়োর জন্মদিন। গত বছর বুড়িটা বেঁচে ছিল, তাও একটু পায়েশ রেঁধে খাইয়েছিলো...
আজ সারাটা দিন গেল, কেউ কিছুই বললো না...

কিই বা বলবে.! যার মৃত্যুর জন্য সকলে মুখিয়ে আছে, কি বা দরকার তাকে সেই জন্মের কথা মনে করিয়ে দেওয়ার.!

অথচ কিছুদিন আগে কত লোক খাইয়ে নাতনীর জন্মদিন পালন করা হলো...

বুড়োর হিসেব টা জমা পড়ে আছে, কারণ তার মৃত্যুর পরেও তো অনেক মানুষকে খাওয়াতে হবে...

সেখানেও দুই ভাইয়ের ঝগড়া হবে খরচ করা নিয়ে...

বুড়িটার বেলা তে তো তাই হয়েছিল...

বুড়ো ভাবে, কিসের এ জীবন.? কাদের জন্য এতকিছু.!

বুড়ো চশমাটা চোখ থেকে নামিয়ে একটু মুছে নেয়। কেমন যেন ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে...

আকাশের দিকে তাকিয়ে বুড়ো একটা দীর্ঘশ্বাস ছাড়লো,
মনে মনে এটাই বললো "পৃথিবীর সমগ্র বাবা যেন বাবা হয়েই বাঁচে, বোঝা হয়ে নয়...!"

নিজেকে শক্ত করে গড়ে নিন,, এই স্বার্থপর দুনিয়াতে খারাপ পরিস্থিতিতে আপনার পাশে কেউ থাকবে না।

26/12/2024

সফ্ট কাঞ্চি কাতান সিল্ক শাড়ী 💜💚💙

26/12/2024

ম স লি ন শা ড়ী ❤️

25/12/2024

Fancy Party Saree❤️🖤

22/12/2024

হাতে বুনন করা ইক্কাত খাদি শাড়ী 💜🫶

22/12/2024

হ্যান্ডলুম এর তৈরী করা একটি মিনাকারী শাড়ী 💜
® শাড়ী কুঞ্জ 👈

Address

Chandpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তিলক ফোটা-Tilok Fota posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share