Train's Love

Train's Love Md. Shahedul Haque Sumon
Krishno Pur, Shahrasti, Chand Pur, Bangladesh.

আসুন জেনে নেই কিভাবে ট্রেনের সম্পূর্ণ কোচ রিজার্ভ করবেন?বিভিন্ন সময়ে পিকনিক ও বিয়ে উপলক্ষ্যে পুরো কোচ রিজার্ভের প্রয়োজন ...
09/01/2025

আসুন জেনে নেই কিভাবে ট্রেনের সম্পূর্ণ কোচ রিজার্ভ করবেন?

বিভিন্ন সময়ে পিকনিক ও বিয়ে উপলক্ষ্যে পুরো কোচ রিজার্ভের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশ রেলওয়েতেও সেই সুযোগ রয়েছে। তবে তার জন্য আপনাকে অফিশিয়ালি এগোতে হবে এবং অবশ্যই মাসখানেক সময় হাতে রেখে।

প্রথমে, পারিবারিক ভ্রমণ বা অফিশিয়াল ভ্রমণ সেটি জানিয়ে একটি দরখাস্ত প্রস্তুত করুন। আপনার প্রতিষ্ঠানের প্যাডে হতে হবে সেটি। তাতে উল্লেখ থাকতে হবে যে বিষয়গুলোঃ ট্রেনের নাম ও নম্বর, কবে, কোন শ্রেনীর কতটি টিকেট। যিনি টিকেটগুলো কালেক্ট করবেন তার পরিচয় ও মোবাইল নম্বর অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে তাতে। খুবই সাধারণ একটি দরখাস্তই যথেষ্ট। সেক্ষেত্রে যোগাযোগ করতে পারেন স্টেশন ম্যানেজার/ মাস্টারদের সাথে।
কমপক্ষে ১৫-২০ দিন আগে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবরে। আপনি যদি ঢাকায় থাকেন, তাহলে রেলভবনে দরখাস্তটি জমা দিবেন “এডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল/অপারেশন” বরাবরে। তিনি এটি ফরোয়ার্ড করবেন চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার/পূর্ব অথবা পশ্চিম বরাবরে। তবে আপনি যদি চট্টগ্রাম বা রাজশাহীতে থাকেন, তবে সরাসরি এড্রেস করে জমা দিতে পারবেন সিসিএম/পূর্ব অথবা পশ্চিম অফিসে যথাক্রমে।
আপনি যেখানেই এপ্লিকেশনটি জমা দিন না কেন, উল্লিখিত তারিখ মোতাবেক আপনাকে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে হবে। কারন এবার আপনার জন্য একটি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হবে সিসিএম সাহেবের অফিস থেকে এবং আপনাকে সেটি কালেক্ট করতে হবে। সাধারণত সেটির একটি কপি আপনাকে এবং আরেকটি কপি স্টেশন ম্যানেজার বা স্টেশন সুপারিনটেন্ডেন্টদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হয়। সাধারনতঃ কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয়, তবে আপনার অনুরোধে হাতে হাতেও সেটি পাবার সুযোগ রয়েছে।
নির্ধারিত তারিখে সেটি কালেক্ট করে নিয়ে এবার চলে যাবেন রেলস্টেশনে স্টেশন ম্যানেজার/সুপারিনটেন্ডেন্টের কাছে। তার নির্দেশনা আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। খেয়াল রাখবেন, যিনি টিকেট কালেক্ট করবেন মর্মে এপ্লিকেশনে নাম্বার দিয়েছিলেন, তিনিই যেন উপস্থিত থাকেন তখন। আপনি নির্ধারিত দিন ও সময়ে তার নির্দেশিত কাউন্টারে পুরো টাকা জমা দিয়ে আপনার জন্য বরাদ্দকৃত আসনগুলোর বিপরীতে টিকেট সংগ্রহ করবেন।

অন্যান্য দিন আপনি চাহিদার সব কয়টি টিকেটই পাবেন আশা করা যায়, তবে বৃহষ্পতি ও রবি এবং এরকম ছুটির পাল্লা থাকলে রাতের ট্রেনে আপনার চাহিদার সকল টিকেট নাও দেয়া হতে পারে। বিষয়টি সম্পূর্ণ কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।

সবশেষ অনুরোধ থাকবে, সদলবলে ভ্রমণ করলে দয়া করে কোচের চেয়ার-টেবিলের কোন রকম ক্ষতি করবেন না। কোনো রকম উচ্ছৃংখলতা করে সহযাত্রীদের বিড়ম্বনা তৈরী করবেন না। এটেনডেন্টকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করবেন। রাতের ট্রেনের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করবেন।

ধন্যবাদ।
নিরাপদ ও আনন্দময় ভ্রমণের জন্য রেল সবসময় বদ্ধপরিকর।

ঘন কুয়াশায় দূর্ঘটনা এড়াতেরেলওয়ের সর্তকতামূলক নির্দেশনা।
05/01/2025

ঘন কুয়াশায় দূর্ঘটনা এড়াতে
রেলওয়ের সর্তকতামূলক নির্দেশনা।

05/01/2025

কর্ম বিরতি
04/01/2025

কর্ম বিরতি

03/01/2025

ব্রিটিশ আমলের তৈরি ট্রেন ব্রীজ
bridge

মাইলেজের দাবি পূরণ হয়নি, ২৮ জানুয়ারি থেকে কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত রেলের রানিং স্টাফদের       's Love
31/12/2024

মাইলেজের দাবি পূরণ হয়নি, ২৮ জানুয়ারি থেকে কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত রেলের রানিং স্টাফদের
's Love

31/12/2024

কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার মধ্যে "কন্টেইনার এক্সপ্রেস"

 #ট্রেনের_টিকিট_কাটবেন_যেভাবে।ট্রেন চলবে কিন্তু ট্রেনের টিকিট না কেটে তো ট্রেনে চড়তে পারবেন না। নড়াইল রুটের নতুন যাত্রীর...
25/12/2024

#ট্রেনের_টিকিট_কাটবেন_যেভাবে।

ট্রেন চলবে কিন্তু ট্রেনের টিকিট না কেটে তো ট্রেনে চড়তে পারবেন না। নড়াইল রুটের নতুন যাত্রীরা অনেকেই জানতে চেয়েছেন টিকিট কীভাবে পাবো? সেই নতুন যাত্রীদের জন্য আমার এই পোস্টটি।

#টিকিট সাধারণত দুই ভাবে কাটা যায়:
১. অনলাইন থেকে
২. কাউন্টার থেকে

#অনলাইন থেকে যেভাবে কাটবেন: প্রথমে আপনার ফোনের প্লে-স্টোর থেকে Rail Sheba এপসটি ডাউনলোড করে নিন। এখানে আপনার এনআইডি, ই-মেইল নম্বর, ফোন নম্বর এবং ব্যক্তিগত তথ্যাদি প্রদান করতে হবে। এরপর মোবাইলে একটি ওটিপি (one time password) আসবে। সেটি সঠিকভাবে পূরণ করে ভেরিফাই বাটনে ক্লিক করতে হবে। সব তথ্য ঠিক থাকলে রেজিস্ট্রেশন সফল হবে।

এছাড়া রেলওয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে (https://eticket.railway.gov.bd/) একইভাবে রেজিস্ট্রেশন করে টিকিট কাটতে পারবেন।

#টিকিট_কেনার_পদ্ধতি:
এখন আপনার রেজিস্ট্রেশন করা এপসে বা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে দেখতে পাবেন- FROM (প্রারম্ভিক স্টেশন), TO (গন্তব্য স্টেশন), CLASS (কোন শ্রেণির সিটে ভ্রমণ করতে চান), JOURNEY DATE (যাত্রার তারিখ) এ সবগুলো অপশন পূরণ করে সার্চ ট্রেন ক্লিক করলে নতুন পেইজ আসবে। এখানে আপনার ট্রেন ও পছন্দের শ্রেণির অপশন বেছে নিয়ে BOOK NOW ক্লিক করবেন। এরপর আপনার কাঙ্ক্ষিত বগি (ক, খ, গ...সিট ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে) ও পছন্দের সিটে ক্লিক করে নিচে CONTINUE PURCHASE ক্লিক করবেন।

এরপর আপনার ফোনে আপনার আইডি ভেরিফাই করার জন্য একটি ওটিপি আসবে ওটা পূরণ করে দিবেন। এখন দেখবেন আপনার আইডির বিস্তারিত দেখাচ্ছে। যদি আপনি একাধিক টিকিট কাটেন তবে এখানে আপনার সহযাত্রীদের নাম লিখে দেন। আর একটা হলে লিখতে হবে না।
এরপর নিচে PROCEED ক্লিক করবেন।

পরবর্তী ধাপে বিকাশ, নগদ, রকেট, উপায় অথবা ব্যাংকের মাধ্যমে টিকিটের দাম পরিশোধ করতে পারবেন। যে মাধ্যমে পরিশোধ করবেন সেটা সিলেক্ট করে নাম্বার, পিন নাম্বার ও ওটিপি বসিয়ে পেমেন্ট করলে টিকিট সাকসেস হবে।

এখানে ই-টিকিট অটো ডাউনলোড অপশন দেখাবে ওখান থেকে ডাউনলোড করলে গ্যালারিতে সেভ হবে। পাশাপাশি আপনার ইমেইলে টিকিটের কপি চলে যাবে। সেখান থেকেও ডাউনলোড করতে পারবেন। টিকিট ফোনে রেখেই ভ্রমণ করতে পারবেন, চায়লে প্রিন্ট করে নিজের কাছেও রাখতে পারবেন।

#কাউন্টার থেকে যেভাবে কাটবেন: প্রথম দিন কাউন্টারে টিকিট কাটতে গেলে অবশ্যই এনআইডি কার্ডের ফটোকপি সাথে নিয়ে যাবেন। কাউন্টার আপনাকে রেজিস্ট্রি করে নেবে। (যদি অনলাইনে আপনার আগেই রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তাহলে এনআইডি কার্ড নেওয়ার প্রয়োজন নাই)।

#মনে_রাখবেন:
১. একটি আইডি দিয়ে অনলাইন কিংবা কাউন্টার থেকে একই সাথে চারটি টিকিটের বেশি কাটতে পারবেন না। চারটির বেশি টিকিট নিতে হলে ভিন্ন ভিন্ন আইডি থেকে আপনাকে টিকিট কাটতে হবে।

২. যাত্রার দিন থেকে ১১ দিন আগে অনলাইন কিংবা কাউন্টারে টিকিট পাবেন। যেমন: আপনি যদি ডিসেম্বরের ৫ তারিখে যাত্রা করতে চান, তবে আজকে ২৫শে নভেম্বর সকাল ৮ টায় ৫ তারিখের টিকিট ওপেন হবে। অর্থাৎ শেষ দিনের টিকিট ১১ দিন আগে সকাল ৮ টায় ছাড়ে। আর মাঝের যেকোনো দিনের টিকিট ২৪ঘন্টার যেকোনো সময় কাটতে পারবেন।

আপাতত এতোটুকু জেনে রাখুন, বাকিটা আপনি নিজেই বুঝে যাবেন তখন আপনিই অন্যদের বুঝাতে পারবেন।

ও হ্যা টিকিট না কেটে ট্রেনে উঠলে ডাবল ভাড়া জরিমানা গুনতে হবে। প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করতে পারেন।
_____________________
#ছবি: #টিকিট_কাউন্টার
Md.Shahedul Haque Sumon

ঢাকা-খুলনা-ঢাকা "জাহানাবাদ এক্সপ্রেস" এর সময়সূচি
25/12/2024

ঢাকা-খুলনা-ঢাকা "জাহানাবাদ এক্সপ্রেস" এর সময়সূচি

https://www.dhakapost.com/national/331413
23/12/2024

https://www.dhakapost.com/national/331413

মাইলেজ যোগ করে পেনশন ও আনুতোষিক প্রদানের দাবির বিষয়ে কোনো সুরাহা না হওয়ায় আবারও নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টায় ফিরে যাচ্ছ....

21/12/2024
💖সুখবর!               💖সুখবর!                💖সুখবর!খুলনা—ঢাকা—বেনাপোল—ঢাকা—খুলনা রুটে ---------💥চালু হচ্ছে নতুন দুই জোড...
19/12/2024

💖সুখবর! 💖সুখবর! 💖সুখবর!

খুলনা—ঢাকা—বেনাপোল—ঢাকা—খুলনা রুটে ---------

💥চালু হচ্ছে নতুন দুই জোড়া আন্তঃনগর ট্রেন,
🚇(৮২৫/৮২৬) - জাহানাবাদ এক্সপ্রেস.
🚇(৮২৭/৮২৮) - রূপসী বাংলা এক্সপ্রেস.

⛔বিস্তারিত নিচের নোটিশে দেওয়া হলো,

©️ Bangladesh Railway - বাংলাদেশ রেলওয়ে.

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে আরও এক জোড়া বাড়তি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছে রেলওয়ে। পাশাপাশি স্থায়ী করা হচ্ছে বর্তমান...
18/12/2024

চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার রুটে আরও এক জোড়া বাড়তি ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছে রেলওয়ে। পাশাপাশি স্থায়ী করা হচ্ছে বর্তমানে চলাচলরত বিশেষ ট্রেন। বিশেষ ট্রেন স্থায়ী করার এবং ট্রেন বাড়ানোর প্রস্তাব রেলওয়ের মহাপরিচালককে পাঠিয়েছে রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল। এই প্রস্তাবে দুই জোড়া ট্রেনের নতুন নামও রাখা হয়েছে। তবে কোচ ও ইঞ্জিনসংকটের কারণে বিরতিহীন আন্তনগর ট্রেন চলাচল খুব শিগগির শুরু হচ্ছে না।

চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ১০২ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন রেলপথ নির্মাণ করা হয়েছে। শুরুতে ঢাকা থেকে ট্রেন দেওয়া হলেও চট্টগ্রাম থেকে কোনো ট্রেন দেওয়া হয়নি। এ নিয়ে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মানুষের তীব্র ক্ষোভ ছিল। চলতি বছর পবিত্র ঈদুল ফিতরের সময় গত ৮ এপ্রিল চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত এক জোড়া বিশেষ ট্রেন চালু করা হয়। দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এই ট্রেন। কিন্তু একপর্যায়ে ৩০ মে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের চাপে সে অবস্থান থেকে সরে আসে রেলওয়ে। পবিত্র ঈদুল আজহার সময় ১২ জুন থেকে আবার চালু করা হয় বিশেষ ট্রেন, যা এখনো চলছে।

এই বিশেষ ট্রেন স্থায়ী না করার কারণে যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা ছিল। তাই ট্রেনটি স্থায়ী বা নিয়মিত করার দাবি জানিয়ে আসছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অবশেষে বিশেষ ট্রেনটি স্থায়ী করার উদ্যোগ নিয়েছে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চল।

ট্রেনটি স্থায়ী করার অনুরোধ জানিয়ে ১১ ডিসেম্বর রেলওয়ের মহাপরিচালককে চিঠি দেন রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মো. শহিদুল ইসলাম। ওই চিঠিতে বলা হয়, যাত্রী চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে এক জোড়া স্পেশাল ট্রেন পরিচালনা করা হচ্ছে। এই ট্রেন স্থায়ীভাবে পরিচালনার জন্য কক্সবাজার ও আশপাশের এলাকার সামাজিক, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা অনুরোধ জানিয়েছেন। এর পাশাপাশি আরও এক জোড়া ট্রেন যোগ করে এখন দুই জোড়া ট্রেন পরিচালনার প্রস্তাব করা হলো।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে চলাচলরত বর্তমান বিশেষ ট্রেনের নাম ‘সৈকত এক্সপ্রেস’ এবং নতুন ট্রেনের নাম ‘প্রবাল এক্সপ্রেস’ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিটি ট্রেনে ৭৪৩টি আসন থাকবে। ১৬টি কোচ নিয়ে ট্রেনগুলো চলাচল করবে।

রেলওয়ের নতুন প্রস্তাবে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার এবং কক্সবাজার-চট্টগ্রাম রুটে ট্রেন চলাচলের সময়সূচি পরিবর্তন করা হয়েছে। বর্তমানে বিশেষ ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৭টায় চট্টগ্রাম রেলস্টেশন ছেড়ে যায়। কক্সবাজারে পৌঁছায় সকাল ১০টা ২০ মিনিটে। আবার কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামের উদ্দেশে ছাড়ে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়। চট্টগ্রামে পৌঁছায় রাত ১০টায়।

প্রস্তাবিত দুই জোড়া ট্রেনের সময়সূচি অনুযায়ী, প্রথম ট্রেন চট্টগ্রাম রেলস্টেশন ছাড়বে সকাল সাড়ে ৬টায়। কক্সবাজারে পৌঁছাবে সকাল ১০টায়। ওই ট্রেন সকাল ১০টা ২০ মিনিটে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে কক্সবাজার স্টেশন ছেড়ে যাবে। এটি চট্টগ্রামে পৌঁছাবে বেলা সোয়া ২টায়।

চট্টগ্রাম রেলস্টেশন থেকে বেলা পৌনে তিনটায় আরেকটি ট্রেন কক্সবাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। ওই ট্রেন কক্সবাজার স্টেশনে পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটে। কক্সবাজার থেকে সন্ধ্যা ৭টায় আবার ছাড়বে। সেটি চট্টগ্রাম স্টেশনে এসে পৌঁছাবে রাত সাড়ে ১০টায়।

এই দুই জোড়া ট্রেন যাত্রাপথে যাত্রী ওঠা-নামার জন্য ষোলশহর, জানালীহাট, পটিয়া, দোহাজারী, সাতকানিয়া, চকরিয়া, ডুলাহাজারা ও রামু স্টেশনে থামবে।

রেলওয়ের কর্মকর্তারা জানান, কক্সবাজারে নতুন রেলপথ চালু হওয়ার পর এটি নিয়ে মানুষের ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। বিশেষ করে দেশের বৃহত্তম সমুদ্রসৈকত পর্যটন শহর কক্সবাজারে ট্রেনে করে যাওয়ার জন্য টিকিটের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত দুই জোড়া ট্রেন চলাচল করছে। আর চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত এক জোড়া। কিন্তু তা চাহিদার তুলনায় কম। এ জন্য এই রুটে আরও বেশি ট্রেনের চাহিদা রয়েছে।

গত বছরের ১ ডিসেম্বর ট্রেন চালুর পর চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত যাত্রী পরিবহন করা হয়েছে ১০ লাখ ৩৯ হাজার ২৯৩ জন। রেলের আয় হয়েছে প্রায় ৮০ কোটি টাকা। এর মধ্যে সাড়ে ৭২ কোটি টাকা আসে তিনটি নিয়মিত ট্রেন থেকে এবং বাকি টাকা বিশেষ ট্রেন থেকে। এর মধ্যে কক্সবাজার স্পেশাল ৯ ও ১০ ট্রেন নামে পরিচিত এই ট্রেন থেকে রেলওয়ের আয় হয়েছে ২ কোটি ৪৩ লাখ ৩৭ হাজার ৪৮৯ টাকা। যাত্রী চড়েছেন ১ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬২ জন।

ট্রেন স্থায়ী করা ও বাড়ানোর প্রস্তাব ঢাকায় পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রেলওয়ের বিভাগীয় রেল ব্যবস্থাপক (চট্টগ্রাম) এ বি এম কামরুজ্জামান। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, কক্সবাজার রুটে ট্রেনের টিকিটের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ইঞ্জিন ও কোচসংকটের কারণে নতুন ট্রেন দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এখন চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত যে বিশেষ ট্রেন চলছে, তা দিয়ে দুই জোড়া ট্রেন পরিচালনার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই প্রস্তাব দ্রুত অনুমোদন করা হবে বলে তাঁরা আশাবাদী। ট্রেন বাড়লে স্থানীয় বাসিন্দারা কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন।

আলোর মুখ দেখছে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল কর্ড লাইন...ঢাকা-চট্টগ্রাম দূরত্ব কমবে ৯০ কিলোমিটার। সময় বাঁচবে ৯০ মিনিট।ড়কপথে চট্টগ্র...
02/12/2024

আলোর মুখ দেখছে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেল কর্ড লাইন...

ঢাকা-চট্টগ্রাম দূরত্ব কমবে ৯০ কিলোমিটার। সময় বাঁচবে ৯০ মিনিট।
ড়কপথে চট্টগ্রাম-ঢাকার দূরত্ব ২৪৮ কিলোমিটার। রেলপথে এ দূরত্ব ৩২০ কিলোমিটার। ট্রেনে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাতায়াত করতে হয় টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়া ঘুরে। সড়কের চেয়ে রেলে বেশি সময় ব্যয় করে ঢাকায় যেতে হয়। এই বাড়তি দূরত্ব ও সময় কমিয়ে আনতে একমাত্র সমাধান ঢাকা-লাকসাম কর্ড লাইন।
গতিপথ সোজা করে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের দূরত্ব কমানোর উদ্যোগ আগেই নেয়া ছিল বাংলাদেশ রেলওয়ের। বাংলাদেশ রেলওয়ে প্রথমে ঢাকা থেকে নারায়ণগঞ্জ হয়ে লাকসাম, পরে কুমিল্লা পর্যন্ত একটি কর্ড লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হতে থাকে। এটি বাস্তবায়ন হলে ট্রেনে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাতায়াতের সময় ও দূরত্ব কমে আসবে।
রেল কর্মকর্তারা বলছেন, এই লাইন চালুর পর ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের রেলপথের দূরত্ব ৯০ কিলোমিটার কমে যাবে। একইসঙ্গে সময় কম লাগবে প্রায় ৯০ মিনিট।
নির্মাণের পর এই লাইনটি শুধু যাত্রী পরিবহনে ব্যবহৃত হতে পারে। বর্তমানে চালু থাকা ৩২০ কিলোমিটার দীর্ঘ ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনটি সেক্ষেত্রে মালামাল পরিবহনে ব্যবহার হতে পারে।
বন্ধ হয়ে যাওয়া সমীক্ষার কাজ পুনরায় শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়। ২৫ নভেম্বর রেলপথ মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় প্রকল্পটির সমীক্ষা কার্যক্রম পুনরায় শুরুর নির্দেশনা দিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।কর্ডলাইন বাস্তবায়নের জন্য নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া শ্যামপুর-নারায়ণগঞ্জ-বন্দর-সোনারগাঁ-মেঘনা-তিতাস-মুরাদনগর-দেবিদ্বার-বুড়িচং-কুমিল্লা সদর রুটে সাতটি স্টেশনের প্রস্তাব করেছে রেলওয়ে। এর মধ্যে শ্যামপুর ও কুমিল্লায় স্টেশন রয়েছে। পাঁচটি স্টেশন নতুন করে নির্মাণ করতে হবে। স্টেশনগুলো হলো জালকুঁড়ি, সোনারগাঁ, তিতাস, দেবিদ্বার ও বুড়িচং।

অন্যদিকে টঙ্গী-ভৈরব-আখাউড়ার মধ্যকার বিদ্যমান লাইনটিও সচল থাকবে। দুই লাইনে গতিশীল হবে রেলওয়ের যাত্রী ও পণ্য পরিবহন। বর্তমানে আন্তঃনগর ট্রেন সুবর্ণ এক্সপ্রেসের ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যেতে সময় লাগে ৪ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট। কর্ডলাইন বাস্তবায়ন হলে ট্রেনটির যাতায়াত সময় ৩ ঘণ্টা ৫ মিনিটে নেমে আসবে বলে জানিয়েছেন রেলওয়ের কর্মকর্তারা

এখন থেকে কাউন্টারে টিকিট কাটলে যাত্রীর রেজিষ্টার্ড মোবাইল নাম্বারে ওটিপি যাবে। সুতরাং মোবাইল নাম্বার সাথে রাখুন। রেজিস্ট...
28/11/2024

এখন থেকে কাউন্টারে টিকিট কাটলে যাত্রীর রেজিষ্টার্ড মোবাইল নাম্বারে ওটিপি যাবে। সুতরাং মোবাইল নাম্বার সাথে রাখুন। রেজিস্ট্রেশন করা না হলে এখনই রেজিষ্ট্রেশন করে নিন।

রেলের ব্যাবহার করা কিছু তথ্য থ্রু পাস = কোনো স্টেশনে ট্রেন না দাঁড়িয়ে (স্টপেজ না থাকলে) একই গতি/ধির গতিতে স্টেশন ত্যাগ ক...
26/11/2024

রেলের ব্যাবহার করা কিছু তথ্য

থ্রু পাস = কোনো স্টেশনে ট্রেন না দাঁড়িয়ে (স্টপেজ না থাকলে) একই গতি/ধির গতিতে স্টেশন ত্যাগ করাকে থ্রু পাস বলে।

আউট সাইড = কোনো ট্রেন স্টেশনে ঢুকার পূর্ব মূহুর্তে সিগনালের কারনে দাড়িয়ে যাওয়াকেই আউট সাইড বলে।

এহেড/ইন রিপোর্ট = কোনো ট্রেন স্টেশন ত্যাগ করবে কিন্তু সামনের ট্রেনের জন্য অর্থাৎ এর আগে যে ট্রেন ছেড়ে গেছে সেই ট্রেন সামনের স্টেশনে না পৌছানো পর্যন্ত পরের ট্রেন তার বর্তমান স্টেশন ত্যাগ করতে পারবে না,তাকেই এহেড/ইন রিপোর্ট বলে।

অপারেশনাল স্টপেজ = নির্ধারিত যাত্রা স্টপেজ না থাকার পরেও বাধ্যতামূলক ট্রেনের যান্ত্রিক পরিক্ষা করার জন্য স্টপেজ দেওয়াকে অপারেশনাল স্টপেজ বলে।যেমনঃ বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব/পশ্চিম

PLC = পেপার লাইন ক্লিয়ারেন্স(এমতবস্থায় স্টেশনে স্টেশন মাস্টার চলন্ত ট্রেনে লোকোমাস্টার কে রিং দেওয়াকে PLC বলে।)

PRC = প্রেফার রেল ক্রসিং(এমতাবস্থায় স্টেশনে বসে থাকা ট্রেনকে পিছনের ট্রেন থ্রু পাস করাকে PRC বলে।)

GOH = জেনারেল ওভার হোলিং(লোকোকে নতুন ভাবে রং করা এবং তৈরি করাকে GOH বলে)

রান ওভার = দূর্ঘটনা বশত ট্রেনের নিচে পড়ে মৃত্যু কে রান ওভার বলে।

ডিরেল = ট্রেন লাইনচূত হওয়াকে ডিরেল বলে।

লোকো ফেইল = ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটি হলে লোকো ফাইল বলি।

লুপ লাইন = স্টেশনের মেইন লাইন বাদে সব গুলোকে লুপ লাইন বলে।

ধন্যবাদ 💚(Train's Love)

Address

Chandpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Train's Love posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Train's Love:

Videos

Share