M Junaid Uddin

M Junaid Uddin I Love My Family

শীত শীত ভাব 😊✅😊
28/12/2023

শীত শীত ভাব 😊✅😊

21/12/2023
11/12/2023

#ভর্তি_বিজ্ঞপ্তি (৬ষ্ঠ হতে ৯ম শ্রেণি)
-----------------------------------------
মহেশখালী উপজেলার হোয়ানক আদর্শ বিদ্যাপীঠ এ ২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ৬ষ্ঠ শ্রেণি হতে ৯ম শ্রেণিতে ভর্তি চলছে।
নিম্নবর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
#ভর্তি ফরম বিতরণ:০১.১২.২০২৩ খ্রিস্টাব্দ হতে....
#ভর্তি কার্যক্রম:২৪.১২.২০২৩ খ্রিস্টাব্দ হতে ৩১.১২.২০২৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত।
#বই বিতরন উৎসব:০১.০১.২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।
#ক্লাস শুরু:০২.০১.২০২৪ খ্রিস্টাব্দ।

মোহাম্মদ জাফর আলম
প্রধান শিক্ষক
মোবাইল:০১৩০৯-১৪৪২৯৮

ট্রাই করতে পারেন।
02/12/2023

ট্রাই করতে পারেন।

জনজোয়ার কাকে বলে? কক্সবাজার-১ (চকরিয়া,পেকুয়া) নৌকার মাঝি আলহাজ্ব সালাহ উদ্দিন আহমদ সিআইপির গণংসংবর্ধনা ও শোকরিয়া সমাবেশ ...
29/11/2023

জনজোয়ার কাকে বলে?
কক্সবাজার-১ (চকরিয়া,পেকুয়া) নৌকার মাঝি আলহাজ্ব সালাহ উদ্দিন আহমদ সিআইপির গণংসংবর্ধনা ও শোকরিয়া সমাবেশ পৌর বাসটার্মিনালের কিছু চিত্র।

28/10/2023
24/10/2023

অতিপ্রবল হলো ‘হামুন! পায়রা ও চট্টগ্রাম ৭ , কক্সবাজার ৬ ও মোংলা সমুদ্রবন্দরে ৫ নম্বর বিপৎসংকেত বহাল রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ইয়া আল্লাহ আপনি ফিলিস্তিনকে হেফাজত করুন 😪Ya Allah protect Palestine😪        's Best                  
23/10/2023

ইয়া আল্লাহ আপনি ফিলিস্তিনকে হেফাজত করুন 😪
Ya Allah protect Palestine😪








's Best













22/10/2023

13/10/2023

ব্রেকিং
২৪ নভেম্বর প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ১ম ধাপের( বরিশাল, সিলেট, রংপুর) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

13/10/2023

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশে এই নিয়ে ডেঙ্গুতে এবছরে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৪৮ জনে।

13/10/2023

✅✅জেনে রাখতে পারেন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কোন ওয়ার্ডে কি চিকিৎসা দেওয়া হয় তার একটি ছক নিচে দেওয়া হলঃ--
ওয়ার্ড ১- জরুরী বিভাগ
ওয়ার্ড ২- চর্ম ও যৌন বিভাগ
ওয়ার্ড ৩- মানসিক বিভাগ
ওয়ার্ড ৬- রেডিওথেরাপি বিভাগ
ওয়ার্ড ৭- ডেন্টাল ও শিশু (বহিঃবিভাগ)
ওয়ার্ড ৮- শিশু ও মেডিসিন
ওয়ার্ড ৯- শিশু বিভাগ
ওয়ার্ড ১০- প্রসাশনিক ব্লক
ওয়ার্ড ১১- সি সি ইউ
ওয়ার্ড ১২- কার্ডিওলজি বিভাগ
ওয়ার্ড ১৩- মেডিসিন বিভাগ ১
ওয়ার্ড ১৪- মেডিসিন বিভাগ ২
ওয়ার্ড ১৫- রেডিওলজি বিভাগগ
ওয়ার্ড ১৬- মেডিসিন বিভাগ ৩
ওয়ার্ড ১৭- নেফ্রোলজী বিভাগ
ওয়ার্ড ১৮- নিউরো মেডিসিন বিভাগ
ওয়ার্ড ১৯- নাক,কান,গলা
ওয়ার্ড ২০- চক্ষু বিভাগ
ওয়ার্ড ২১-ও,টি (পশ্চিম)
ওয়ার্ড ২২- আই,সি,ইউ
ওয়ার্ড ২৩- ও,টি (পূর্ব)
ওয়ার্ড ২৪- সার্জারি ইউনিট ১
ওয়ার্ড ২৫- সার্জারি ইউনিট ২ ও থোরাসিক সার্জারি ইউনিট
ওয়ার্ড ২৬; ৭৯- অর্থোপেডিক্স সার্জারি
ওয়ার্ড ২৭- সার্জারি ইউনিট ৩
ওয়ার্ড ২৮- নিউরো সার্জারি বিভাগ
ওয়ার্ড ২৯- কেবিন (সাধারণ)
ওয়ার্ড ৩০- কেবিন (গৃহিণী)
ওয়ার্ড ৩১- গাইনী (স্ত্রী রোগ)
ওয়ার্ড ৩২- নিউনেটাল পেয়িং
ওয়ার্ড ৩৩- প্রসূতি বিভাগ
ওয়ার্ড ৩৪- মা ও শিশু বিভাগ
ওয়ার্ড ৩৫- ইউরোলজি বিভাগ
ওয়ার্ড ৩৬- বার্ণ ও প্লাস্টিক বিভাগ
ওয়ার্ড ৩৭- রক্ত রোগ বিভাগ
ওয়ার্ড ৩৮- গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগ,লিভার কেন্সার
ওয়ার্ড ৩৯- এন্ড্রোক্রাইনোলজি বিভাগ,ডায়বেটিস আর হরমোন
ওয়ার্ড ৭৭- কার্ডিয়াক সার্জারি
ওয়ার্ড ৮৩,৮৪- শিশু সার্জারি
ওয়ার্ড নং ২০৪ : পেডিয়াট্রিক ডেন্টিস্ট্রি ওয়ার্ড
এরা বাচ্চাদের দাঁতের(দুধদাঁত) যত্ন, সুরক্ষা ও চিকিৎসা, প্রভৃতি দিয়ে থাকেন।
ওয়ার্ড নং ২০২: অর্থোডন্টিকস ওয়ার্ড
আঁকাবাঁকা, উঁচুনিচু, ফাকা দাঁত সুবিন্যস্ত ও সুন্দর করেন।
ওয়ার্ড নং ২০১ : কনজারভেটিভ ডেন্টিস্ট্রি ও এন্ডোডন্টিকস ওয়ার্ড : দাঁতের ফিলিং, রিশেপিং, রুট ক্যানেল চিকিৎসা ইত্যাদি দিয়ে থাকেন।
ওয়ার্ড নং ১০৭ : ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী ওয়ার্ড :
আক্কেল দাঁতের সমস্যা,মুখমণ্ডল ও চোয়ালের ফ্র্যাকচার, সিস্ট, টিউমার,
মুখের ক্যান্সার, ঠোট ও তালু কাটা, চোয়ালের হাড় বাঁকা সহ মুখমণ্ডলের যাবতীয় রিকন্সট্রাক্টিভ সার্জারি করে থাকেন।
ওয়ার্ড নং২০৫ :প্রস্থোডন্টিকস ওয়ার্ড
দাঁত ও মাড়ির আংশিক বা সম্পূর্ণ প্রতিস্থাপন ইত্যাদি করেন।
ওয়ার্ড নং ১১০ : পেরিওডন্টোলজি ওয়ার্ডঃ দাঁতের স্কেলিং সহ মাড়ির রোগের চিকিৎসা করেন।
ওয়ার্ড নং ১০৩ :ওরাল & ম্যাক্সিলোফেসিয়াল যাবতীয় জটিল রোগের ডায়াগনোসিস ওয়ার্ড।

২A- ফিজিক্যাল মেডিসিন
ল্যাব- আউটডোর বিল্ডিং ৪র্থ তলা

ওয়াজিহা ফ্যাশন, চকরিয়া ওসান সিটি মার্কেট কাচাবাজার রোড চকরিয়া পৌরসভা
10/10/2023

ওয়াজিহা ফ্যাশন, চকরিয়া ওসান সিটি মার্কেট কাচাবাজার রোড চকরিয়া পৌরসভা

টাইম লাইনে রেখে দিতে পারেন ✅
09/10/2023

টাইম লাইনে রেখে দিতে পারেন ✅

03/10/2023

ছোটদের বিতর্ক প্রতিযোগিতা ✅✅

03/10/2023

লেখাটি হৃদয় ছুঁয়েছে....৷

বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য। এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এক লোক কিছু দাস- দাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে।

আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে। মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে।

তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে। এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন।

মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন। স্নেহ করতেন। এবং তারা লক্ষ্য করলেন যে, তাদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রাহমাত ও বরকত চলে এসেছে।
এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন "বারাকাহ"।

এই গল্প, বারাকার গল্প।

তারপর একদিন আব্দুল্লাহ, ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন। আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায়।

উনার যাত্রার দুই এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন, আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তার কোলে এসে পড়লো।

পরদিন ভোরে তিনি বারাকাকে এই স্বপ্নের কথা বললেন।
উত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন, "আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তানের জন্ম হবে"

আমেনা তখনও জানতেন না তিনি গর্ভ ধারণ করেছেন কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন, বারাকার ধারণাই সত্যি।

আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেন নি, সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেন।

আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে, বারাকা ছিলেন একমাত্র সবচেয়ে কাছের সঙ্গী।

একসময় আমেনার অপেক্ষা শেষ হয় এবং তিনি জন্ম দিলেন আমাদের প্রিয় নবীকে।

শেখ ওমর সুলাইমানের বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম আমাদের নবীকে দেখার ও স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল যে মানুষটির, সে হলো এই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটি।

আমাদের নবীকে নিজ হাতে আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন, আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন,
"আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম সে হবে চাঁদের মত কিন্তু এখন দেখছি, সে যে চাঁদের চেয়েও সুন্দর "

এই সেই বারাকা। নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তের বছর। ছোটবেলায় শিশু নবীকে আমেনার সাথে যত্ন নিয়েছেন, গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন,আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন।

মৃত্যুর সময় আমেনা, বারাকার হাত ধরে অনুরোধ করেছিলেন তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন।
বারাকা তাই করেছিলেন। বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে, ইয়াতিম নবী চলে আসলেন দাদা আবদুল মোত্তালিবের ঘরে।

উত্তরাধিকার সূত্রে নবী হলেন বারাকার নতুন মনিব।
কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন, বললেন,
-"আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন , আপনি স্বাধীন ও মুক্ত।"

সেই শিশুকাল থেকেই নবী এই ক্রীতদাস প্রথাকে দূর করতে চেয়েছিলেন। বারাকা নবীকে ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না। রয়ে গেলেন। মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন।

এমনকি নবীজির দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না। উনার একই কথা, -"আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি, আমি কোথাও যাবো না"

তারপর একদিন খাদিজা (রাঃ) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো। বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন। তিনি বললেন, "উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক মা "

বিয়ের পর রাসূল (সাঃ) একদিন বারাকাকে ডেকে বললেন,
-"উম্মি। আমাকে দেখাশুনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন, আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবে।" (নবীজি উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না)

তারপর রাসূল (সাঃ) ও খাদিজা মিলে উনাকে উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন। কিছুদিন পর বারাকার নিজের একটা ছেলে হলো, নাম আইমান। এরপর থেকে বারাকার নতুন নাম হয়ে গেলো "উম্মে আইমান"।

একদিন বারাকার স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন, নবীজি গিয়ে আইমান ও বারাকাকে সাথে করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন।

কিছুদিন যাওয়ার পর নবীজি একদিন বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন,

"আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই, বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে কিন্তু তিনি জান্নাতি, তোমাদের মধ্যে কেউ কি একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?"

এইকথা শুনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রাঃ) নবীজির কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন। নবীজি উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করলেন।

বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) জায়েদকে বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়, ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন,
"তুমি কাকে বিয়ে করেছো, জানো জায়েদ?"
-হাঁ, উম্মে আইমানকে। জায়েদের উত্তর। নবীজি বললেন, -"না, তুমি বিয়ে করেছো, আমার মা কে "

সাহাবীরা বলতেন, রাসূল (সাঃ) কে খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না। উনি সেটা পছন্দ করতেন না। কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী, যিনি রাসূল (সাঃ) কে খাবার দিয়ে "খাও".." খাও".. বলে তাড়া দিতেন। আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন। নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন।

রাসূল (সাঃ) উনার দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে তার উপর হালিমাকে বসতে দিতেন ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন নবীজি উনার গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে, উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, "উম্মি! জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না"

নবীজি মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন। সেই সব কথার মধ্যে একটা ছিল, উম্মে আইমানের কথা। বলেছেন, "তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মত। তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন। আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য, যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন।"

সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন। গায়ের রং নয়, এক সময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়, তাঁর পরিচয় তিনি যে নবীর আরেক মা। মায়ের মতোই তাঁরা, এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন।

সূত্র: ইবনে হিশাম ও শেখ ওমর সুলাইমান। - অনুলিপি।

02/10/2023

দেশের জনগণের উত্তাল আন্দোলন আর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চাপে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা থেকে চলতি অক্টোবরেই বিদায় নেবে।-বিএনপি

30/09/2023

জেনে নিই
বিশ্বের দীর্ঘতম ১০ টি সমুদ্র সৈকত ✅

১) প্রায়া ডো ক্যাসিনো বীচ, #ব্রাজিল: ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত এটি বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২৪১ কিলোমিটার। দীর্ঘ এ সমুদ্র সৈকতটি রিও গ্রান্ডে উপকূল থেকে উরুগুয়ে সীমান্ত পর্যন্ত বিস্তৃত। সৈকতের সাদা বালি ও উষ্ণ তাপমাত্রা সারা বিশ্বের পর্যটকদের কাছে অন্যতম আকর্ষনীয় স্থান।

২) নাইনটি মাইল বীচ, #অস্ট্রেলিয়া: অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়াতে অবস্থিত প্রায় ১৫১ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সমুদ্র সৈকতটি। সৈকতের অপরূপ সৌন্দর্য্য উপভোগ করার জন্য প্রতি বছর পচুর সংখ্যক পর্যটক এখানে বেড়াতে আসে। সৈকতের সৌন্দর্য ছাড়াও রয়েছে বীচে বসে ডলফিন ও তিমির দৃশ্য উপভোগ করার সুবিধা। সাতাড়ুদের কাছেও দারুণ জনপ্রিয় এ সৈকতটি।

৩) কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত, #বাংলাদেশ: পাহাড় আর সমুদ্রের অপূর্ব সমন্বয় দেখতে বাংলাদেশের দক্ষিণে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে প্রতি বছর পাড়ি জমায় লাখ লাখ পর্যটক। ১২০ কি.মি দীর্ঘ এ সমুদ্র সৈকতটিকে পৃথিবীর অন্যতম বালুকাময় সমুদ্র সৈকত ও বলা হয়ে থাকে। সাগরের বিশাল ঢেউ, মায়াবী গোধূলী, সূর্যোদয়ের দৃশ্য সবকিছুই যেন মন কাড়ে পর্যটকদের।

৪) পাদ্রে আইল্যান্ড আন্তর্জাতিক সমুদ্র সৈকত, #যুক্তরাষ্ট্র: যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ টেক্সাসে অবস্থান এই সমুদ্র সৈকতটির। পাদ্রে আইল্যান্ডের তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা দীর্ঘতম এ সমুদ্র সৈকতটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১১২ কিলোমিটার। অপার সৌন্দর্যের ভাণ্ডার এ সমুদ্র সৈকতে বসে আরো উপভোগ করা যায় সামুদ্রিক কচ্ছপের ঘোরাঘুরি, বিচিত্র প্রজাতির পাখি প্রভৃতি।

৫) প্লেয়া নভিলেরো, #মেক্সিকো: প্রায় ৯০ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সমুদ্র সৈকতটির অবস্থান হলো মেক্সিকোর টেকুয়ালা শহরে। গিনেস বুকের রেকর্ড অনুসারে এটি পৃথিবীর অন্যতম দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত। প্রতি বছর মেক্সিকোর উষ্ণতম মাস জুন থেকে আগষ্টে এখানে প্রচুর সমুদ্রপ্রেমী পর্যটকের সমাগম ঘটে। মাছ ধরা ও চিংড়ি চাষের জন্য ও এ সমুদ্র সৈকতটি অত্যন্ত জনপ্রিয়।

৬) নাইনটি মাইল বীচ, #নিউজিল্যান্ড: প্রাকৃতিক বিস্ময়ে ভরপুর নিউজিল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত এই সমুদ্র সৈকতটির দৈর্ঘ্য ৮৮ কিলোমিটার। উত্তর আইল্যান্ডে অবস্থিত এ সমুদ্র সৈকতটি ও চার পাশের পাহাড় - এ দুই ই পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষনীয়। ১৯৩২ সালের দিকে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বিমানের রানওয়ে হিসেবে এটিকে ব্যবহার করা হতো।

৭) ভার্জিনিয়া বীচ, #যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত এ সমুদ্র সৈকতটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৬ কিলোমিটার। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের কাছে বেশ সুপরিচিত স্থান এটি, ভ্রমন প্রেমী বিদেশী পর্যটকদের জন্য ও অন্যতম আকর্ষনীয় স্থান। প্রতি বছর এ বীচে অনুষ্ঠিত হয় উত্তর আমেরিকার জনপ্রিয় ফুটবল প্রতিযোগিতা।

৮) লং বীচ, #যুক্তরাষ্ট্র: লং বীচ সমুদ্র সৈকতটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে অবস্থিত। লং বীচ পোর্টকে বিশ্বের দ্বিতীয় ব্যস্ততম সমুদ্র বন্দর বলা হয়। এই সমুদ্র সৈকতটির দৈর্ঘ্য ৪৫ কিলোমিটার। রোদ ঝলমলে এই সমুদ্র সৈকতটিতে সমুদ্রের অপার সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটকদের ভীড় জমে।

৯) মিউজেনবার্গ, #দক্ষিণ_আফ্রিকা: দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনে অবস্থিত মিউজেনবার্গ সমুদ্র সৈকতটির দৈর্ঘ্য প্রায় ২০ কিলোমিটার। এ সমুদ্র সৈকতে আগে সাদা হাঙ্গরও দেখা যেত। যারা সমুদ্রে সার্ফিং করতে ভালোবাসেন, তাদের জন্য এটি হতে পারে ভ্রমনের অন্যতম আকর্ষনীয় স্থান। এটি বিশ্বের ব্যস্ততম সমুদ্র সৈকতের মধ্যে অন্যতম।

১০) স্টকটোন বীচ, #অস্ট্রেলিয়া: অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস এর পূর্ব দিকে স্টকটোন বীচটি অবস্থিত। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩২ কিলোমিটার। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানী বাহিনীর হামলার বিরুদ্ধে এ স্থানটি ছিলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখনো প্রতি বছর অস্ট্রেলিয়ার এই সমুদ্র সৈকতের দৃশ্য উপভোগ করতে আসে হাজার হাজার দেশী বিদেশী পর্যটক।

কালেক্ট

29/09/2023

১। Internet আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে।
২। Email আবিষ্কৃত হয় 1971 সালে।
৩। Hotmail আবিষ্কৃত হয় 1996 সালে।
৪। Google আবিষ্কৃত হয় 1998 সালে।
৫। Facebook আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে।
৬। Youtube আবিষ্কৃত হয় 2005 সালে।
৭। Twitter আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে।
৮। বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৬৯সালে
৯। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয়
১৯৯৩ সালে।
১০। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার
জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯৯৬ সালে।
১১। বাংলাদেশে 3g চালু হয় 14
OCTOBER,2012।
১২। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম
কম্পিউটার "IBM-1620 ‘ যা স্থাপিত হয়
বাংলাদেশ পরমানু শক্তি কমিশনে ১৯৬৪
সালে।
১৩। ২১মে ২০০৬ সালে কক্সবাজারের
ঝিলংজা-তে ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের
মাধ্যমে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে
যুক্ত হয়।
১৪। বাংলাদেশর বিজ্ঞানীরা
প্রথমাবারের মতো ‘জীবনরহস্য‘ উন্মোচন
করেছেন মহিষের।
১৫। ২০১৩সালে দেশি পাটের জীবন রহস্য
উন্মোচনে নেতৃত্ব দেন ড মাকসুদুল আলম।
১৬। ১৯৮১ এপসন কোম্পানি সর্বপ্রথম
ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রচলন করেন তার
নামঅসবর্ন-১।
১৭। বিশ্বের একমাত্র কম্পিউটার জাদুঘরটি
অবস্থিতযুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টায়।
১৮। বাংলা সামাজিক মাধ্যম ‘‘বেশত‘‘ চালু
হয় ২৮ ফ্রেব্রু ২০১৩।
১৯। বাংলাদেশের ‘টেলিফোন শিল্প
সংস্থা লিমিটেড(টেশিস) কর্তৃক তৈরী
প্রথম ল্যাপটপ --এর নামদোয়েল।
২০। জাতিসংঘ রেডিও বাংলা যাত্রা শুরু
করে ২১ ফ্রেব্রু:২০১৩।
২১। বাংলাদেশের প্রথম সার্চ ইঞ্চিন
‘‘পিপীলিকা‘‘ উদ্ধোধন করা হয় ১৩এপ্রিল,
২০১৩।
২২। বাংলাদেশে দ্রুত গতির ইন্টারনেট
‘‘ওয়াইম্যাক্স‘ চালু হয় >>June,2009, Banglalion।
২৩। বাংলাদেশে কবে , কোথায় সাইবার
ক্যাফে চালু হয় ১৯৯৯ সালে,বনানীতে।
২৪। বাংলাদেশের প্রথম মোবাইল ফোন
কোম্পানীর সিটিসেল ডিজিটাল, ১৯৯৩
সাল।
২৫। বাংলাদেশে প্রথম ডিজিটাল
টেলিফোন ব্যবস্থা চালূ হয় ৪ জানুয়ারী,
১৯৯০।
২৬। বাংলাদেশে কখন থেকে কার্ড ফোন
চালূ হয় ১৯৯২ সালে।
২৭। প্রথম ডিজিটার জেলা যশোর।
২৮। প্রথম ওয়াই ফাই নগর সিলেট।
২৯। সাইবার সিটি সিলেট।
৩০। প্রথম ডিজিটাল টেলিফোন এক্সচেঞ্জ
মিঠাপুকুর ,রংপুর।
=> GIF এর পূর্ণরূপ — Graphic Interchangeable
Format
=> BMP এর পূর্ণরূপ — Bitmap
=> JPEG এর পূর্ণরূপ — Joint Photographic Expert
Group
=> PNG এর পূর্ণরূপ — Portable Network
=> Wi-Fi র পূর্ণরূপ — Wireless Fidelity
=> HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer
Protocol
=> HTTPS এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer
Protocol Secure
=> URL এর পূর্ণরূপ — Uniform Resource Locator
=> IP এর পূর্ণরূপ— Internet Protocol
=> VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information
Resource Under Seized
=> UMTS এর পূর্ণরূপ — Universal Mobile
Telecommunication System
=> RTS এর পূর্ণরূপ — Real Time Streaming
=> AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave
=> SIS এর পূর্ণরূপ — Symbian OS Installer File
=> AMR এর পূর্ণরূপ — Adaptive Multi-Rate Codec
=> JAD এর পূর্ণরূপ — Java Application Descriptor
=> JAR এর পূর্ণরূপ — Java Archive
=> MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll
=> 3GPP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation
Partnership Project
=> 3GP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Project
=> MP4 এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 video file
=> SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module
=> 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation
=> GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile
Communication
=> CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple
Access
=> AAC এর পূর্ণরূপ — Advanced Audio Coding
=> SWF এর পূর্ণরূপ — Shock Wave Flash
=> WMV এর পূর্ণরূপ — Windows Media Video
=> WMA এর পূর্ণরূপ — Windows Media Audio
=> WAV এর পূর্ণরূপ — Waveform Audio
1) GOOGLE : Global Organization Of Oriented
Group Language Of Earth
2) YAHOO : Yet Another Hierarchical Officious
Oracle
3) WINDOW : Wide Interactive Network
Development for Office work Solution
4) COMPUTER : Common Oriented Machine
Particularly United and used under Technical and
Educational Research
5) VIRUS : Vital Information Resources Under
Siege
6) UMTS : Universal Mobile Telecommunications
System
7) AMOLED: Active-matrix organic light-emitting
diode

★OLED : Organic light-emitting diode
9) IMEI: International Mobile Equipment Identity
10) ESN: Electronic Serial Number
11) UPS: uninterrupted power supply
12) HDMI: High-Definition Multimedia Interface
13) VPN: virtual private network
14) APN: Access Point Name
15) SIM: Subscriber Identity Module
16) LED: Light emitting diode
17) DLNA: Digital Living Network Alliance
18) RAM: Random access memory
19) ROM: Read only memory
20) VGA: Video Graphics Array
21) QVGA: Quarter Video Graphics Array
22) WVGA: Wide video graphics array
23) WXGA: Wide screen Extended Graphics Array
24) USB: Universal serial Bus
25) WLAN: Wireless Local Area Network
26) PPI: Pixels Per Inch
27) LCD: Liquid Crystal Display
28) HSDPA: High speed down-link packet access
29) HSUPA: High-Speed Uplink Packet Access
30) HSPA: High Speed Packet Access.

আকাশ থেকে প্রিয় কক্সবাজার শহর 🟢🔴
31/08/2023

আকাশ থেকে প্রিয় কক্সবাজার শহর 🟢🔴

ডেঙ্গুর কোন ঔষধ নাইজিনিসটা মাথায় ঢুকিয়ে ফেলুন।মূল চিকিৎসা হচ্ছে শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স ঠিক রাখা।এইটা আপনি পারবেননা, কোন...
31/08/2023

ডেঙ্গুর কোন ঔষধ নাই
জিনিসটা মাথায় ঢুকিয়ে ফেলুন।
মূল চিকিৎসা হচ্ছে শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স ঠিক রাখা।
এইটা আপনি পারবেননা, কোন ফার্মেসির দোকানদার, টেকনেশিয়ান, ভন্ড চিকিৎসক, আপনার মহা জ্ঞানী প্রতিবেশী কেউই পারবেন না।

সুতরাং কারো পরামর্শে কিচ্ছু করবেন না। কোন ঔষধ খাওয়াও নিষেধ।

ফ্লুইড খাবেন বেশি করে,
যেমন ডাবের পানি, বাসায় বানানো ফলের রস, লেবুর শরবত ইত্যাদি।

জ্বর এলেই Dengue Ns1 পরীক্ষাটা দ্রুত করে ফেলুন।
জ্বরের পাঁচ দিনের মধ্যেই এই টেস্ট করতে হয়, পাঁচদিন কেটে গেলে এই টেস্ট নেগেটিভ আসে। তখন ডেংগু কনফার্ম করার জন্য অন্য টেস্ট করতে হয়।
তাই জ্বর এলে দেরি না করে সেদিনই NS1 করে ফেলুন)
এবং অবশ্যই হেলাফেলা না করে ডাক্তার দেখান।
পরামর্শ নিন।
ফোনে ইনবক্সের চিকিৎসা না, সিরিয়াস রোগী হোন।
আর নিজের বাসার কোথাও পরিস্কার পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল রাখুন।
প্রতিবেশীদেরকেও সতর্ক করুন।
ছাদে কোথাও পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল করুন।
কারো উপর নির্ভর করে আসলে কোন লাভ নেই।
নিজেদের কাজ নিজেদেরই করতে হবে এখন।

রক্তে প্লাটিলেট বাড়াবেন যেভাবে
(ডেঙ্গুতে মৃত্যুর প্রধান কারন রক্তে প্লাটিলেট কমে যাওয়া)

রক্তে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা রক্তজমাটে সাহায্য করে। ২০ হাজারের নিচে প্লাটলেটের সংখ্যা নেমে আসলে কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই রক্তক্ষরণ হতে পারে। কোনো কারণে রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিছু খাবার আছে যেগুলো প্লাটিলেট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের নাম।

পেঁপে এবং পেঁপে পাতা

পেঁপে খুব দ্রুত রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডেঙ্গু জ্বরের কারণে রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে পেঁপে পাতার রস তা দ্রুত বৃদ্ধি করে। রক্ত প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন পেঁপে পাতার রস কিংবা পাকা পেঁপের জুস পান করুন।

মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ

মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।

লেবুর রস

লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায়।

আমলকী

আমলকীতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। এছাড়াও আমলকীতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে আমলকী খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

অ্যালোভেরার রস

অ্যালোভেরা রক্তকে বিশুদ্ধ করে। রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

ডালিম

ডালিম রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর আয়রন রয়েছে যা প্লাটিলেট বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন ১৫০ মিলিলিটার ডালিমের জুস দুই সপ্তাহ পান করুন। ডালিমের রসের ভিটামিন দুর্বলতা দূর করে কাজে শক্তি দেবে।
(সংগৃহীত)

জনস্বার্থে পোস্টচিত্র-১। যদি রাস্তার মাঝখানে কাটাকাটা সাদা দাগ থাকে, তাহলে বুঝবেন, আপনি ওভারটেক করতে পারবেন।চিত্র-২। যদি...
28/08/2023

জনস্বার্থে পোস্ট

চিত্র-১। যদি রাস্তার মাঝখানে কাটাকাটা সাদা দাগ থাকে, তাহলে বুঝবেন, আপনি ওভারটেক করতে পারবেন।

চিত্র-২। যদি দাগ এক টানা হয়ে থাকে, তাহলে বুঝবেন, ওভারটেক করা ঝুঁকিপূর্ণ।

চিত্র-৩। যদি দাগ ডাবল দেওয়া থাকে, তাহলে ভুলেও ওভারটেক করার চেষ্টা করবেন না। এটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, বিপদজনক এবং আইনত দণ্ডনীয়।
সংগৃহীত

25/08/2023

নরসিংদীর শিবপুরে ঢাকা সিলেট মহাসড়কে ট্রাক-মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ৭ জন নিহত। আহত আরও ৪ জন।

বন্য পরিবর্তী চকরিয়ায় ৮৮ পরিবারকে ১৭৬ বান টিন ও ১০ হাজার টাকা করে দিয়েছেন আস্ সুন্নাহ ফাউন্ডেশন
24/08/2023

বন্য পরিবর্তী চকরিয়ায় ৮৮ পরিবারকে ১৭৬ বান টিন ও ১০ হাজার টাকা করে দিয়েছেন আস্ সুন্নাহ ফাউন্ডেশন

Address

Chakaria Cox’s Bazar
Chakaria
4740

Telephone

+8801763434082

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when M Junaid Uddin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to M Junaid Uddin:

Videos

Share