BFRC Media

BFRC Media Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from BFRC Media, TV/Movie Award, Fasiakhali_4740, Cox's Bazar, Chakaria.

07/03/2021
03/12/2020

চারুকলা শিক্ষার মানোন্নয়ন ও বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষে ৩০ কর্মদিবস ব্যাপী জ্যামিতি ও গণিত দ্বারাপাতে "যান্ত্রিক ও গাণিতিক পদ্ধতিতে " কর্মসংস্থান মূলক চারুকলা প্রশিক্ষণ কোর্স গঠন হচ্ছে। উক্ত প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করার জন্য আগ্রহী প্রার্থীদের নিকট হতে আবেদনপত্র আহবান করা যাচ্ছে।

*যোগ্যতা: এইচ.এস.সি-স্নাতক / সমমান , অভিজ্ঞ ও অনভিজ্ঞ নারী- পুরুষ সহ কর্মসংস্থান মূলক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

সুযোগ সুবিধাঃ
👉 ৩০ কর্মদিবস প্রশিক্ষণের মধ্যেই (বিএফআরসি'র)
অধীনে মাধ্যমিক/ নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ।
👉 কক্সবাজার জেলার আওতায় সকল উপজেলায়
সর্বনিম্ন ১০ জন নিয়োগ প্রাপ্ত হবেন।
👉 নিয়োগ পূর্বক চাকুরী চলমান অবস্থায় প্রতি মাসে দুই
দিন প্রশিক্ষণ চলমান থাকবে।
👉 নিয়োগ কার্যকরের ক্ষেত্রে টাকার লেনদেন
একেবারেই প্রযোজ্য নয়।
👉 প্রশিক্ষণ ফি. প্রযোজ্য।
👉 প্রশিক্ষণ শেষে সার্টিফিকেট প্রদান।
👉বেতন বিএফআরসির অধীনে পরিচালিত হবে।

বিঃদ্রঃ - সকল আবেদন প্রার্থীদের নিয়োগ পরিক্ষা প্রযোজ্য নিয়োগ পরিক্ষায় উত্তীর্ণরাই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

🚖 আবেদনের ঠিকানাঃ বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র (কক্সবাজার শাখা)
মেসার্স আইয়ুব গ্যাস ফিলিং ষ্টেশনের বিপরীতে,(চট্টগ্রাম -কক্সবাজার হাইওয়ে) সংলগ্ন , ভেন্ডীবাজার, চকরিয়া, কক্সবাজার।
বিস্তারিত জানতে ফোন করুনঃ ০১৬৪৫৮২৯৩৮০?

চারুকলা শিক্ষার মানোন্নয়ন ও বেকারত্ব  দূরীকরণে লক্ষে  বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র (বিএফআরসি'র) কক্সবাজার জেলা শাখার ...
24/11/2020

চারুকলা শিক্ষার মানোন্নয়ন ও বেকারত্ব দূরীকরণে লক্ষে বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র (বিএফআরসি'র) কক্সবাজার জেলা শাখার আওতাভুক্ত মাধ্যমিক/ নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে সহকারি শিক্ষক (চারুকলা) পদে যোগদানের ক্ষেত্রে ৩০জন চারুকলা প্রশিক্ষণার্থী নিয়ে একটি ব্যাচ গঠন করা হচ্ছে উক্ত কর্মসংস্থান মূলক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করার জন্য বাংলাদেশী স্থায়ী আগ্রহী নাগরিকদের নিকট হতে আবেদনপত্র আহবান করা যাচ্ছে।

*যোগ্যতা: এইচ.এস.সি-স্নাতক / সমমান , অভিজ্ঞ ও অনভিজ্ঞ নারী- পুরুষ সহ কর্মসংস্থান মূলক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

সুযোগ সুবিধাঃ
👉 ৩০ কর্মদিবস প্রশিক্ষণের মধ্যেই চাকুরিতে যোগদান।
👉 চাকুরী চলমান অবস্থায় প্রতি মাসে দুই দিন প্রশিক্ষণ
চলমান থাকবে।
👉 প্রশিক্ষণ শেষে সার্টিফিকেট প্রদান।
👉 বিদ্যালয় পর্যায় নিয়োগ কার্যকরের ক্ষেত্রে টাকার
লেনদেন একেবারেই প্রযোজ্য নয়।
👉প্রশিক্ষণ ফি. প্রযোজ্য।

বিস্তারিত জানতে লিঙ্কে ক্লিক করুন
https://www.facebook.com/110733477273419/posts/192274612452638/

09/11/2020

অপরাধ ইসলাম খুলনা বিভাগ জাতীয় জেলা/উপজেলা ধর্ম-কর্ম ফিচার সারা বাংলা ঝিনাইদহে মহানবী (সাঃ)কে নিয়ে কটুক্তির অভিয.....

বিগত ১৪/০৮/২০২০ অনুষ্ঠিত পরিক্ষার ফলাফলঃ
17/08/2020

বিগত ১৪/০৮/২০২০ অনুষ্ঠিত পরিক্ষার ফলাফলঃ

বিগত ১৪/০৮/২০২০ অনুষ্ঠিত পরিক্ষার ফলাফল

সতর্কতা
13/08/2020

সতর্কতা

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে আমাদের অর্জনঃ এম. আজিজুল হক সুমন-জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে...
09/08/2020

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে আমাদের অর্জনঃ এম. আজিজুল হক সুমন-

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ও আদর্শ অনুসরণ শুধু বাঙ্গালী জাতির ক্ষেত্রে নয়, পুরো পৃথীবিতে এক অনস্বীকার্য ভুমিকায় অবতীর্ণ হতে চলছে। বঙ্গবন্ধুর বিচক্ষণ চেতনা ও সাহসিকতা ইতিহাসের স্বর্ণাক্ষরে বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে আছে। শিশু বয়সেই দুঃসাহসী বলিষ্ঠতা দেখিয়ে জানিয়েছিলেন বজ্রমুষ্টি ‘বঙ্গবন্ধু’ হয়ে ওঠার উত্থানের কথা। জীবনের সব ধাপেই মুজিব এক সাহসী ব্যক্তিত্বের নাম। শিশু মুজিব বাঁকে বাঁকে স্বপ্নের ফেরিওয়ালার মতো সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। যে নেতৃত্বের বাহুবলিতে ঘাত- প্রতিঘাত ফেরিয়ে স্বপ্ন দেখালেন স্বাধীনতার ঘ্রাণ, স্বাধীনতার মালা পড়িয়ে তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে উন্নত দেশের দিকে পাড়ি দিতে না দিতেই নিজেকে বলি দিতে হলো সোনার বাংলার কাঁদা মাঠিতে। সর্বশেষ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে আমাদের অর্জনের পেছনে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কণ্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বলিষ্ট ভুমিকা রেখে যাচ্ছেন। তাই বর্তমান প্রেক্ষাগৃহে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে আমাদের অর্জনের ভুমিকা অপরিসীম।

যেখানেই অন্যায়, সেখানেই শেখ মুজিব প্রতিবাদকারী বলিষ্ঠ নেতৃত্ব। ধর্মীয় শিক্ষাকে জেনেই তিনি স্ব-জ্ঞানে বুঝেছিলেন অসাম্প্রদায়িকতার চেতনাকে। তাই গোটা জীবনে তিনি ধর্মীয় ভেদাভেদকে আমলে নেননা।শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক যখন বাংলার প্রধানমন্ত্রী আর সোহরাওয়ার্দী শ্রমমন্ত্রী। তাঁরা গোপালগঞ্জে এসেছিলেন। সেসময় হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মিশন স্কুল দেখতে এলেন, স্কুল দেখা শেষ করে তিনি চলে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ মুজিব তাঁর সামনে গিয়ে দাঁড়ান, বিনয়ের সঙ্গে বলে ওঠেন, ‘স্যার আমাদের একটা আবেদন আছে।’ সোহরাওয়ার্দী হেঁসে বলেন, ‘বলো বলো। শুনি তোমাদের আবেদন।’ কিশোর মুজিব বলেন, ‘স্যার আমাদের স্কুলের কয়েকটা ক্লাসের ছাদ ফুটো। বৃষ্টি হলে পানি পড়ে, ক্লাস করা যায় না। আপনি মেরামতের ব্যবস্থা করতে বলে দেন।’ মুজিবের কথা বলার ভঙ্গি দেখে তিনি মুগ্ধ হলেন। বললেন, এ তো আবেদন নয়, ন্যায্য দাবি করেছ। অবশ্যই মেরামত করা হবে। আমি নির্দেশ দিয়ে যাচ্ছি।’ ওই আয়োজন শেষে শেরেবাংলা নিজ পকেট থেকে নোটবুক বের করে বঙ্গবন্ধুর নাম-ঠিকানা লিখে নিয়েছিলেন। পরে কলকাতায় গিয়ে চিঠি লেখেন। এভাবে কিশোর বয়সেই জাতীয় রাজনীতির স্পর্শ পেয়েছিলেন মুজিব। খুব অল্প বয়স থেকেই বাঙ্গালী জাতির মুক্তির বার্তা নিয়ে স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে সংগ্রাম করতে করতে নিজের জীবনকে শেষ করে দিলেন। লুঠেরা ও খৃুনির দল ভেবেছিলো বঙ্গবন্ধুকে শেষ করা হলে লুন্ঠন রাজ্য প্রতিষ্ঠা করার মধ্য দিয়ে এইদেশকে রসাতলে ফেলা সম্ভব। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর রক্ত যে এই দুনিয়ার বুকে আজো সূর্যের আলোর ন্যায় দীপ্তমান, সেই আমাদের প্রদীপ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে অগ্রসর হচ্ছেন এবং যে উৎস দিয়ে বঙ্গবন্ধু যাত্রা করেছেন তারই ধারাবাহিক অর্জনের মধ্য দিয়ে আজ দুর্বার গতিতে বাংলাদেশ।

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে আমাদের অর্জনের প্রকারভেদ বহু আঙ্গিকে পরিলক্ষিত হয়। উন্নয়নের প্রতিটি ধাপ অলংকরণ করার একটি ঐতিহাসিক সীমারেখায় রুপ নেবে যা কয়েকটি প্রবন্ধ রচিত হবার, ছোট্ট একটি রচনায় যায়গা পাবার নয়। তুলে ধরতে হলে সংক্ষেপে উল্লেখযোগ্য অর্জনের কয়েকটি ধাপের প্রকারভেদ দেওয়া যায়, বঙ্গবন্ধু ছোট বেলাই জাতির কল্যাণে নিজেকে ধাপে ধাপে সমাদ্রিত করেছেন। যার প্রেক্ষাপটে তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বগুণে খুব অল্প বয়সে উন্নয়নের ধার খুঁজে নিয়েছেন, তিনি ঘাত - প্রতিঘাত পেরিয়ে বহুসংগ্রামের মধ্য দিয়ে একটি স্বাধীন- স্বার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি দুর্নীতি দমনে জিরো টলারেন্স ছিলেন। যে দেশটিতে পাকিস্তানি লুটেরারেরা শুধুমাত্র মাটি রেখেগিয়েছিল বললে চলে, তলা-বিহীন ঝুড়িতে আমার সোনার বাংলা, তারপরেও বঙ্গবন্ধু দেশকে অতুলনীয় নেতৃত্বগুণে সমৃদ্ধশালী করে তোলার প্রেক্ষাগৃহে প্রাণ গেল কাঁদা মাটিতে। ক্ষমতা দখলকারী খুনিদের তত্ত্বাবধানে প্রায় ২০টি বছর কেটে গেলো লুন্ঠনের মধ্য দিয়ে। ৯৫’তে আসলেন আবার বঙ্গবন্ধুর রক্ত, সবকিছু আবার সঠিক পর্যায়ে আনার সংগ্রামে ৫ বছর যেতে না যেতে ক্ষমতার পালাবদলের ঘাড়ে পড়ে দেশ এগিয়ে যাওয়ার পথে বাধাগ্রস্থ হলো। কালক্রমে আবার বঙ্গকণ্যার হাতে দেশ, ফিরে ফেলো আলোর ঠিকানা, শুরু হলো উন্নয়নের মহাযাত্রা। বহি:বিশ্বে জাগিয়ে উঠলো বাংলার প্রতিচ্ছবি, উন্নত রাষ্ট্রের এক নতুন সমীকরণের পথে বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে আমাদের অর্জনের প্রকারভেদ লিখে শেষ হবার নয়, তবুও সারসংক্ষেপ আলোকপাত করা হলো। এই সময়ে উন্নয়নের পথে বাধা হলো এক অদৃশ্য শক্তি, করোনা ভাইরাস (কোভিট-১৯) যে ক্ষতির মূখে দেশ ও জাতি যা মহান সৃষ্টিকর্তার কৃপা ছাড়া পুরো দুনিয়ায় কারো শক্তি নেই যে, হঠাৎ এই মহামারির ক্ষতি পুষিয়ে আনা। তবুও আমরা এগিয়ে চলার পথকে সুগম করতে সব বাঁধাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রতিহত করার স্বপ্ন বুনি। “যে স্বপ্ন পিতা মুজিব দেখিয়েছিলেন”।

বঙ্গবন্ধুর জীবনের মূল্যবান সময়গুলো কেটেছে কারাগারের অন্ধ কুঠরিতে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর রাজনৈতিক জীবনে ৪ হাজার ৬৮২ দিন কারাভোগ করেছেন। শুধু জাতির মুক্তির ঠিকানা খুঁজে নিতে সংগ্রাম জেল-কারাবাস সর্বশেষ নিজের জীবনকে বলি দিলেন, যা মানবজীবনে এক মর্মান্তক স্বরণীকা। তিনি ঘাত-প্রতিঘাত ফেরিয়ে একটি স্বাধীন স্বার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে দেশকে তলাবিহীন ঝুঁড়ি থেকে উন্নত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাসহ বিশ্ব জয়ের পথে ধাপিত হবার পথে ১৯৭৫ এর ১৫’ই আগষ্ঠ পাকিস্তানি দোষররা নির্মমভাবে বঙ্গবন্ধুর স্ব-পরিবারকে হত্যা করেছিলো। এই নৃশংস হত্যাকান্ড এতই নির্মম হয় যে, বঙ্গবন্ধুর পোষা প্রাণীকেও রক্ষা দেইনি। কিন্তু একটু ভিন্নতা দৃশ্যমান যে- রাখে সৃষ্টিকর্তা মারে কে? ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে জাতির পিতাকে হারালাম, তবুও অনুভূতিতে একটি কন্ঠস্বর শোভা জাগালো আজ জাতি হিসাবে ভাগ্যবান, কেননা সেই খুনিদের নীল-নকশা মহান বিধাতা ব্যর্থ করে।

দেশের বাহিরে থাকার সুভাদে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা বেঁচে যায়, আর কালক্রমে দুনিয়ার বুকেই পাপের প্রাশ্চিত্য দিতে হয় খুনিদের। দখলধারের কোনটাসাই এইদেশ প্রায় বিশ বছর লুন্ঠনের রাজ্যে ধাবিত হয়। কিন্তু এতেই শেষ নয় মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপাই জাতির পিতার রেখে যাওয়া দুই মানিক আমাদের এইদেশকে মুক্তির ঠিকানা খুঁজার স্বপ্ন যুগিয়েছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখার দৃঢ় প্রত্যয়ে মানবতার “মা” স্বীকৃত, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের রুল মডেলে বাংলাদেশ। যে দেশটি ৪৫ বছর আগে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় পরিনত হয়ে সমৃদ্ধ হওয়ার কথা সেই দেশটি কালক্রমে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কণ্যার হাতে সমৃদ্ধশালী। কিছু কিছু দুর্নীতির অন্ধরমহল সাফ করার কাজ এখনো চলমান থাকলেও উন্নয়নে মহাযাত্রায় বাংলাদেশ আজ বিশ্ব নেতৃত্বের ধারপ্রান্ত খুঁজে নিতে সক্ষম হয়েছে, একমাত্র জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর রেখে যাওয়া সুযোগ্য কণ্যার ধারায় সম্ভব হলো।

কথায় আছে- পিতার হাতে দেশ, কন্যার হাতে সমৃদ্ধি।

পিতা তুমি জন্মেছিলে ভবে আজ সমৃদ্ধিতে সোনার বাংলা,

তুমি দিলে মাতৃভুমিরপূর্ণ মর্যাদা

কন্যা দিলো বিশ্বশান্তির বার্তা।

তাইতো প্রজন্ম স্বপ্ন বুনে দিবা-নিশী,

আলোকিত হবে জাতি।

থাকবেনা আর দুঃখ-যন্ত্রণা,

সবার ঘরে জ্বলছে আলো,

ফুটলো হাঁসি সবার মুখে।

ছোট্ট দেশটি সবদিকে হাহাকারে ভরপুর,

বঙ্গকণ্যা দিলো সব বিভীষীকাময় মূহুর্তের বলি।

মাত্র এক দশকের ব্যবধানে বাংলাদেশ কীভাবে ঘুরে দাঁড়াল- শেখ হাসিনার সেই তত্ত্ব বুঝতে হলে আরেকটু পেছনে যেতে হবে। প্রায় তিন দশক আগে নিজের জীবন-সংগ্রামের বর্ণনা দিতে গিয়ে নিজের ওরা টোকাই কেন (১৯৮৯) গ্রন্থে শেখ হাসিনা লিখেছিলেন, “আমার চলার পথটি কখনোই সহজ নয়। বহু চড়াই-উৎরাই পার হতে হচ্ছে। নানা সমস্যা চোখে পড়ে। দুঃখ-দারিদ্র্যক্লিষ্ট আমাদের সমাজ জীবনের এই দিকগুলি সবাই চিন্তা করুক। সমাজ ও দেশ উন্নয়নের কাজে রাজনৈতিক ও মানবিক চেতনায় সবাই উজ্জীবিত হয়ে উঠুক, এটাই আমার একমাত্র আকাঙক্ষা।”

শেখ হাসিনার দূরদর্শিতার কারণেই ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদের বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে উঠেছিল। সংক্ষিপ্তভাবে বলতে গেলে সে সময়ে শেখ হাসিনা সরকারের উল্লেখযোগ্য সাফল্যগুলো ছিল- ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গা নদীর পানি চুক্তি, পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি, যমুনা নদীর উপর বঙ্গবন্ধু সেতু নির্মাণ এবং খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ং-সম্পূর্ণতা অর্জন। কৃষকদের জন্য বিভিন্ন কল্যাণমূলক কর্মসূচি এবং ভূমিহীন, দুস্থ মানুষের জন্য সামাজিক নিরাপত্তামূলক কর্মসূচি চালু করার পদক্ষেপেও তিনি পিছিয়ে ছিলেন না।এ বিষয়ে নেওয়া কার্যক্রমের মধ্যে ছিল- দুস্থ মহিলা ও বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বয়স্কদের জন্য শান্তি নিবাস, আশ্রয়হীনদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প এবং একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প। স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন ও সচেতনতার জন্য গড় আয়ু বেড়ে হয়েছে ৭১ বৎসরের উর্দ্ধে।

শেখ হাসিনা সরকার ২০০৯ সালে আবার ক্ষমতায় আসার পর কয়েকটি বড় প্রকল্পের কাজ শুরু করে এবং শেষ পর্যন্ত সরকারের অগ্রাধিকারমূলক প্রকল্প হিসেবে এগুলো বাস্তবায়নে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করে সরকার। শত বাঁধা বিপত্তি কাঠিয়ে শেখ হাসিনার দুঃসাহসী, বিচক্ষণ রাজনৈতিক চেতনায় পরিবর্তনের মহাপরিকল্পনা স্বরুপ মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন পর্যায়ে অধিষ্টিত হতে চলছে- পদ্মা বহুমূখী সেতু প্রকল্প, ঢাকায় মেট্রোরেল প্রকল্প, পদ্মা সেতুতে রেল সংযোগ প্রকল্প, দোহাজারী হতে রামু হয়ে কক্সবাজার এবং রামু হয়ে ঘুমধুম পর্যন্ত রেল লাইন নির্মাণ প্রকল্প, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্প, কয়লা ভিত্তিক রামপাল থার্মাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প, পায়রা বন্দর নির্মাণ প্রকল্প এবং সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মাণ প্রকল্প।

নতুন শতাব্দীতে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো মূলত সেখান থেকেই, যা গত কয়েক বছর ধরেই চলছে। যদিও ১১ বছর খুব বেশি সময় নয়; অথচ এ সময়েই শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সামাজিক নিরাপত্তা, কৃষি, বিজ্ঞান, তথ্যপ্রযুক্তিসহ সব সূচকে যেভাবে তিনি অগ্রগতি, সাফল্য আর উন্নয়নের ফানুস উড়িয়েছেন; তাতে সহজেই অনুমেয়- আগামীর বাংলাদেশ ২০৪১ সালের আগেই উন্নত দেশের সারিতে কাঁধ মেলাতে সক্ষম হবে।

উপরের সাদৃশ্যের আলোকে দেখা যায় যে, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের পথে আমাদের অর্জন অবিস্বরণীয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রেখে যাওয়া নয়নের মনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বগুণে আজ আমরা সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রের গ্রাণ অনুভব করি। বলতে গেলে শত বাঁধাকে ডিঙ্গিয়ে আলোর প্রদীপ শিখা জ্বালাতে সক্ষম হয়েছেন বঙ্গকণ্যা।
http://humanitytv.net/2326/

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ও আদর্শ অনুসরণ শুধু বাঙ্গালী জাতির ক্ষেত্রে নয়, পুরো পৃথীবিতে এক...

04/08/2020

বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র (বিএফআরসি) কর্তৃক চারুকলা শিক্ষার মানোন্নয়ন ও দক্ষ জনবল কাঠামো সৃষ্টিকল্পে শিক্ষিত নারী-পুরুষের বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলার আওতায় (বিএফআরসি)’র আওতাভুক্ত মাধ্যমিক/ নিম্ন মাধ্যমিক সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সমূহে (খন্ডখালীন) (চারুকলা) পদে নিয়োগ দেওয়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থী হিসেবে বাংলাদেশী স্থায়ী নাগরিকদের নিকট হতে আবেদন পত্র আহ্বান করা যাচ্ছে।

👉যোগ্যতা: এইচ.এস.সি-স্নাতক / সমমান , ডিপ্লোমাধারীরাও আবেদন করতে পারবেন।
চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

*নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে চারুকলায় অভিজ্ঞ ও অনভিজ্ঞদের বিশেষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে বিদ্যালয় পর্যায় নিয়োগ কার্যকর করা হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনপ্রকার চার্জ নেই। তবে (বিএফআরসি) গঠনতন্ত্র অনুসারে "সদস্য ও প্রশিক্ষণ নিবন্ধন ফি. প্রদান করে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করতে হবে।

👉প্রশিক্ষণ ফি. নিয়োগ ও ভাইবা পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারণ করা হবে।

✌️*সুযোগ-সুবিধাবলীঃ

১) সারাদিনের প্রশিক্ষণ ক্লাস।
২) বিণামুল্যে যাবতীয় প্রশিক্ষণ সামগ্রী প্রদান।
৩) প্রশিক্ষণ চলাকালীন যাতায়াত ভাতা প্রদান।
৪) সকাল ১১টায় নাস্তার ব্যবস্থা। দুপুরে খাবার ব্যবস্থা।
৫) প্রশিক্ষণ চলমান অবস্থায় নিয়োগ কার্যকর করা হবে।
৬) প্রশিক্ষণ শেষে মানসম্মত সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।

👉আবেদন ফি ৩৫০ টাকা, বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র, ব্যাংক এশিয়া হিসাব নং-১০৮৩৩২২০০০৬১৩ জমা করে অনলাইন রিসিভড কপি সংগ্রহ করুন।

👉এই লিঙ্ক-এ প্রবেশকরে https://bfrcmedia.com/বিএফআরসি-তে-কক্সবাজার-জে/ আবেদন ফরমটি কম্পিউটারে টাইপ করুণঃ এবং ব্যাংক রিসিভড ও আপনার একটি ছবি সহ আবেদন ফরমের সাথে সংযুক্ত করে এক কপি নিচের যে-কোন একটি ইমেইলে পাঠিয়ে দিতে হবে।
👉ই-মেইলে [email protected] or
[email protected]
webmail: [email protected]
আরেক কপি নিম্নোক্ত কাগজপত্রের সাথে সংযুক্ত করে সরাসরি অফিস চলমান অবস্থায় এসে জমা দিন। অথবা নিয়োগ পরীক্ষার দিন ১ঘন্টা পূর্বে এসেও জমা দেয়ার সুযোগ থাকবে।

★ প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ ★
ক) শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদের সত্যায়িত ফটোকপি।
খ) চারিত্রিক সনদপত্রের কপি।
গ) নাগরিকত্ব সনদপত্রের কপি।
ঘ)সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজ ছবি ০৪(চার)
কপি।
ঙ) জাতীয় পরিচয় পত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
চ) জীবনবৃত্তান্ত বা বায়োডাটা।

👉আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৩/০৮/ ২০২০ ইং।

🔎অফিস ঠিকানাঃ বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র (কক্সবাজার শাখা) মেসার্স আইয়ুব গ্যাস ফিলিং ষ্টেশনের বিপরীতে, ভেন্ডীবাজার, ফাঁসিয়াখালী-৪৭৪০, চকরিয়া, কক্সবাজার।🔍

✍️আমাদের প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সকল তথ্য জানতে ওয়েব সাইট লিঙ্কে প্রবেশ করুণঃ
https://bfrcmedia.com/

🤳☎️📞জরুরি প্রয়োজনেঃ
০১৮৭৭-৯৫১৬৮৪/ ০১৭৫৩-৯৬৫৬৪১ (৭/২৪)

বিগত ১০/০৭/২০২০ ইং অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ভাইবাসহ সকল যাচাই-বাচাই পরীক্ষার চুড়ান্ত ফলফল প্রকাশ করা হলো।বিঃ...
27/07/2020

বিগত ১০/০৭/২০২০ ইং অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরিক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে ভাইবাসহ সকল যাচাই-বাচাই পরীক্ষার চুড়ান্ত ফলফল প্রকাশ করা হলো।
বিঃদ্রঃ কারো রেজাল্ট এর বিষয়ে কোন প্রকার যাচাই-বাচাই করার প্রয়োজন মনে হলে সরাসরি অফিসে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।

বিগত নিয়োগ পরিক্ষায় বিষয় ভিত্তিক সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ এবং বিবেচনাধীন থাকা প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল প্রকাশ করা হলো। উত্ত...
21/07/2020

বিগত নিয়োগ পরিক্ষায় বিষয় ভিত্তিক সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ এবং বিবেচনাধীন থাকা প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ ফলাফল প্রকাশ করা হলো। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের আগামী ২৪/০৪/২০২০ ইং সকাল ৯:০০ ঘটিকা হতে দুপুর ১:১৫ ঘটিকার মধ্যে (বিএফআরসি), কক্সবাজার শাখায় সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার মুল সনদ নিয়ে মৌখিক পরিক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলো।
বিবেচনাধীন থাকা প্রার্থীদের পরবর্তী সিদ্ধান্ত আসলে জানানো হবে।
অনুরোধক্রমেঃ (বিএফআরসি) কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র (বিএফআরসি) কক্সবাজার শাখায় বিগত ১০/০৭/২০২০ ইং অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরিক্ষায় সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ...
20/07/2020

বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র (বিএফআরসি) কক্সবাজার শাখায় বিগত ১০/০৭/২০২০ ইং অনুষ্ঠিত নিয়োগ পরিক্ষায় সকল বিষয়ে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করা হলো।

বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র, কক্সবাজার শাখায় চারুকলা শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় হল পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার সদর উপজেলা মা...
10/07/2020

বাংলাদেশ চারুকলা গবেষণা কেন্দ্র, কক্সবাজার শাখায় চারুকলা শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় হল পরিদর্শনে আসেন কক্সবাজার সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার জনাব, রাসেদুল হাসান।
অদ্য ১০/০৭/২০২০ ইং। এ সময় হলে
উপস্থিত (বিএফআরসি) চেয়ারম্যান এম. আজিজুল হক সুমন, মহাসচিব- সরওয়ার কামাল, অর্থ-সম্পাদক ও কক্সবাজার জেলা ওলামালীগ সভাপতি নুরুল আলম সরকার, জেলা পরিদর্শক- ইখতেয়ার উদ্দিন বিএ, সদস্য ও চারুকলা শিক্ষক যথাক্রমে - মোঃ শাহজাহান, হাসিনা বেগম, উম্মে হাবিবা, অফিস সহকারী - আরিয়ান ফারুকী রুমা, কামরুল হাসান নয়ন, রাশেদা বেগম সহ সকল নিয়োগ প্রত্যাশীদের উপস্থিতিতে নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে ।

সারা বাংলাদেশে জেলা শাখা গঠনের জন্য উদ্যোক্তা আহ্বানঃইতিমধ্যে কক্সবাজার ,নীলফামারী, বগুড়া, জামালপুর,  চট্টগ্রাম,দিনাজপুর...
16/06/2020

সারা বাংলাদেশে জেলা শাখা গঠনের জন্য উদ্যোক্তা আহ্বানঃ
ইতিমধ্যে কক্সবাজার ,নীলফামারী, বগুড়া, জামালপুর, চট্টগ্রাম,দিনাজপুর, জেলা শাখা গঠনপ্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

✍️🙏 (অল্প পুঁজিতে, স্বল্প সময়ে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হউন) যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, বিজয় নিশান হবেই হবে।

👬👫আসুন আমরা বদলে যায়... বদলে দেই... আর নয় চাকরির পিছনে ঘুরাঘুরী। উদ্যোক্তা হয়ে নিজে ও দেশের আর্ত-সামাজিক উন্নয়নে অংশিদার হয়।

👐আবেদনের পরবর্তী সময় থেকে ২০ কর্মদিবসের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন করা হবে।
e-mail: [email protected]/ ‍[email protected]/ webmail: [email protected]/ website: https://bfrcmedia.com
রাজশাহী ও রংপুর বিভাগীয় সমন্বয়কঃ মোবারক আলী (বগুড়া)- 01729-940499, আবু সায়েম (নীলফামারী)-01783-227663
জরুরি প্রয়োজনে: 01877-951684, 01753-965641

👍এই পেইজে লাইক এবং লিঙ্কে দেওয়া আমাদের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রেখে সকল কার্যক্রমের স্থিরচিত্র সবার আগে পেতে বেল আইকন বাজিয়ে রাখতে পারেন । youtube link: https://youtu.be/tqX8WR1xCT4

👉নিচের লিঙ্কে প্রবেশ করে ফরম পুরণ করুণ ও প্রাথমিক আবেদন নিশ্চিত করুনঃ
https://forms.gle/cLwD9cQeLr67qj5v7

বিস্তারিত লিঙ্কে প্রবেশ করুন👉👇
https://bfrcmedia.com/সারা-বাংলাদেশে-জেলা-শাখা/

সারা বাংলাদেশে জেলা শাখা গঠনের জন্য উদ্যোক্তা আহ্বানঃ ইতিমধ্যে কক্সবাজার , নীলফামারী, বগুড়া, জামালপুর, খাগড়াছড়ি .....

লিঙ্কে দেওয়া ফরমটি পুরণ করে সাবমিট করুণ। https://forms.gle/poajU1X9dhi5BS3dAআবেদনের সকল তথ্য জানতে নিচে লিঙ্ক এ প্রবেশ ক...
02/06/2020

লিঙ্কে দেওয়া ফরমটি পুরণ করে সাবমিট করুণ।
https://forms.gle/poajU1X9dhi5BS3dA

আবেদনের সকল তথ্য জানতে নিচে লিঙ্ক এ প্রবেশ করুণঃ
https://bfrcmedia.com/বিএফআরসির-আওতায়-শিক্ষক/

https://youtu.be/j7R75vPH6Yc?t=156 সহকারি শিক্ষক (চারুকলা) পদে নিয়োগঃ এখনই আবেদন সম্পন্ন করুণ আবেদন সম্পর্কেঃ চারুকলা বিষয়ে দক্ষ জনবল .....

30/05/2020

https://bfrcmedia.com

Bangladesh Fine Arts Research Center (BFRC) is an educational institution based development organization. We are committed to the practice of healthy culture and the spread of fine arts. Moreover, in the context of the era, to expand the teaching of fine arts in the creative learning method discover...

Address

Fasiakhali_4740, Cox's Bazar
Chakaria
4740

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BFRC Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to BFRC Media:

Share

Category


Other Chakaria media companies

Show All