Ratan

Ratan আমি সত্য খুঁজতে চাই।
(5)

09/10/2022
03/10/2022
26/09/2022
19/09/2022
12/09/2022
11/09/2022

🟧চাকুরি খুঁজছেন এমন ব্যক্তি দের জন্য টু ডু লিস্ট:

মানুষ যখন চাকুরী খুজে, তখন এমন অনেক দিন যায় যখন সে বাসায় থাকে,,, বাসায় থাকার এ সময় টা খুব হতাশাজনক হতে পারে,,এ সময় টা প্রোডাক্টিভ ভাবে কাজে লাগালে এ হতাশা থাকেনা ও নিজের প্রতি কনফিডেন্স বাড়ে,,,, তাই এ সময়ে প্রতিদিন মানুষ নিচের কাজ গুলো করতে পারে:

১। নিজের জব রিলেটেড স্কিল (মাইক্রোসফট অফিস, গ্রাফিক্স ডিজাইনিং, বা যেকোন কিছু) ডেভেলাপ করতে প্রতিদিন অন্তত ৬০ মিনিট ব্যয় করা। ইউটিউবে টিউটোরিয়াল দেখে দেখে প্রেকটিস করা।

২। প্রতিদিন অন্তত ৫ টা প্রোফেশানাল কানেকশান বানানো (লিংকডিন, ফেসবুকে).

৩। প্রতিদিন অন্তত ৫ জন "পটেনশিয়াল জব গিভার" (যার থেকে আপনার চাকুরি এর খবর বা চাকুরি পাবার সম্ভাবনা আছে) এর সাথে কমিউনিকেশান করার চেস্টা করা।

৪। অন্তত ৬০ মিনিট নিজের ইংরেজি দক্ষতা ও স্পিকিং স্কিল বাড়ানোর পেছনে দেয়া, মোবাইল ক্যামেরায় নিজের ইংরেজি স্পিকিং নিজে দেখা ও ভুল শুধরানো।

৫। নিজের সিভি একবার রিভিউ করা।

৬। ধর্মীয় কাজ নিয়মিত করা।

এ ধরণের আরো পোস্ট পেতে আমাদের পেইজ টি ফলো দিয়ে রাখুন।

29/08/2022
28/08/2022

সে হিসেবে ৪৫তম প্রিলি পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে। প্রিলি প্রার্থীরা সিরিয়াস হোন।

প্রিলির পর লিখিত প্রস্তুতির জন্য সময় পাবেন মাত্র ৬০ দিন।

Courtesy : Nayeem Sir

10/08/2022

আমাদের অনেকেই অনার্স-মাস্টার্স পাশ করার পরও যখন কোনো ইন্টারভিউর ভাইভা বোর্ডে জিজ্ঞেস করা হয়, "অনার্স-মাস্টার্স তো শেষ করলেন; আচ্ছা বলুন তো 'শিক্ষা' বলতে কী বোঝায়?"
- তখন খুব কম লোকই তা গুছিয়ে উত্তর দিতে পারেন।

তাহলে আসুন আজ জেনে নেই-
মূলত "জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের পদ্ধতিগত প্রক্রিয়াকে শিক্ষা বলে।"

এটি এমন এক জ্ঞান, যা দ্বারা মানুষের আচার-আচরণের ইতিবাচক পরিবর্তন করে এবং এই ইতিবাচক পরিবর্তন সমাজের অধিকাংশ মানুষ দ্বারা স্বীকৃত।

অন্যকথায়- মানুষের আচরণের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনকে শিক্ষা বলে।
তার মানে, যে শিক্ষা মানুষের আচরণের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আনতে পারে না বা ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে না; সেটাকে শিক্ষা বলে যাবে না!

***এবার আসুন জেনে নেই- "শিক্ষার উদ্দেশ্য কী?"

১। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার শিক্ষার উদ্দেশ্যঃ প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য ১টি।
প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য মূলত একটি। শিক্ষার্থীদেরকে বাড়ি থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (Home to School) যেতে অভ্যস্ত করা এবং পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রস্তুত করে তোলা।
এই স্তরে মূলত শিক্ষার্থী তেমন বই পড়ে না; শুধু স্কুলে যেতে অভ্যস্ত হয়।
(যদিও আমরা হয়তো তাদের একগাদা বই ধরিয়ে দেই! পারলে ২-৩জন হাউজ টিউটরও রাখি!)

২। প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্যঃ প্রাথমিক শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য ২টি। যথা-
(ক) শিক্ষার্থীদেরকে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করা; তথা সাক্ষরতা* এর জ্ঞান প্রদান করা।
(খ) মাধ্যমিক শিক্ষার উপযোগী করে তোলা

৩। মাধ্যমিক শিক্ষার উদ্দেশ্যঃ
মাধ্যমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য ২টি। যথা-
(ক) শিক্ষার্থীদের কর্মক্ষম করে তোলা; অর্থাৎ তারা যেন কিছু একটা করে খেতে পারে; সেই উপযোগী করে তোলা।
(খ) উচ্চ শিক্ষা গ্রহণের উপযোগী করে তোলা। অর্থাৎ, যারা উচ্চ শিক্ষা তথা অনার্স-মাস্টার্স/ডিগ্রি করতে চায় তাদের সেই উপযোগী করে তোলা।
(তার মানে উচ্চ শিক্ষা সবার জন্য প্রয়োজন নেই)

৪। উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্যঃ
উচ্চ শিক্ষার উদ্দেশ্য প্রধানত ৩টি। যথা-
(ক) নলেজ জেনারেট করা; তথা সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রয়োজন অনুযায়ী বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে নতুন নতুন জ্ঞান উৎপন্ন করা। যাতে করে মানুষ উচ্চশিক্ষিত মানুষদের কাজ থেকে নিত্য-নতুন ভালো কিছু শিখতে পারে, জানতে পারে।
(খ) জ্ঞান সংরক্ষণ করা। অর্থাৎ, বিদ্যমান যেসব জ্ঞান মানুষ, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য উপকারী তা সংরক্ষণ করা।
(গ) জ্ঞানকে ছড়িয়ে দেয়া। অর্থাৎ, নিজের লব্ধ জ্ঞানকে অন্যের মাঝে ছড়িয়ে দেয়া। যেন সমাজ ও রাষ্ট্র এগিয়ে যেতে পারে।

***বি.দ্র. এখানে উল্লেখ্য যে, একজন ভালো শিক্ষকের প্রধান কাজ হলো শিক্ষার্থীদের ব্রেইন-স্ট্রমিংয়ের মাধ্যমে স্বপ্ন দেখানো এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের পাথেয় বলে দেয়া।

©___ Gazi Mizanur Rahman
***35th BCS Cadre
*** Career Specialist
*** Writer & Motivational Speaker



#শিক্ষা

06/08/2022
01/08/2022
04/07/2022

#বাংলার_প্রাচীন_জনপদসমূহ

#পুণ্ড্র :
বৃহত্তর বগুড়া, রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অংশ বিশেষ।
প্রাচীন বাংলার জনপদগুলাের মধ্যে অন্যতম হলাে পুন্ড্র। বলা হয় যে, পুন্ড্র বলে একটি জাতি এ জনপদ গড়ে তুলেছিল। বর্তমান বগুড়া, রংপুর, রাজশাহী ও দিনাজপুর অঞ্চল নিয়ে এ পুন্ড্র জনপদটির সৃষ্টি হয়েছিল।পুন্ড্রদের রাজ্যের রাজধানীর নাম ছিল পুণ্ড্রনগর। পরবর্তীকালে এর নাম হয় মহাস্থানগড়। মহাস্থানগড় প্রাচীন পুন্ড্র নগরীর ধ্বংসাবশেষ বলে পণ্ডিতেরা মনে করেন। প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনের দিক দিয়ে পুন্ড্রই ছিল প্রাচীন বাংলার সবচেয়ে সমৃদ্ধ জনপদ। পাথরের চাকতিতে খােদাই করা লিপি এখানে পাওয়া যায়। ধারণা করা হয়, বাংলাদেশে প্রাপ্ত এটিই প্রাচীনতম শিলালিপি।

#বরেন্দ্ৰ:
বগুড়া,পাবনা, রাজশাহী বিভাগের উত্তর পশ্চিমাংশ, রংপুর ও দিনাজপুরের কিছু অংশ।
বরেন্দ্রী, বরেন্দ্র বা বরেন্দ্রভূমি নামে প্রাচীন বাংলায় অপর একটি জনপদের কথা জানা যায়। এটিও উত্তরবঙ্গের একটি জনপদ। অনুমান করা হয়, পুরে একটি অংশ জুড়ে বরেন্দ্রর অবস্থান ছিল। বগুড়া, দিনাজপুর ও রাজশাহী জেলার অনেক অঞ্চল এবং সম্ভবত পাবনা জেলাজুড়ে বরেন্দ্র অঞ্চল বিস্তৃত ছিল।

#বঙ্গ :
ঢাকা, ফরিদপুর, বিক্রমপুর, বাকলা (বরিশাল)।
‘বঙ্গ একটি অতি প্রাচীন জনপদ। বর্তমান বাংলাদেশের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বঙ্গ জনপদ নামে একটি অঞ্চল গড়ে উঠেছিল। অনুমান করা হয়, এখানে বঙ্গ’ বলে একটি জাতি বাস করতাে। তাই জনপদটি পরিচিত হয় ‘বঙ্গ’ নামে। প্রাচীন শিলালিপিতে বঙ্গের দুইটি অঞ্চলের নাম পাওয়া যায়—একটি বিক্রমপুর, আর অন্যটি নাব্য। বর্তমানে নাব্য বলে কোনাে জায়গার অস্তিত্ব নেই। ধারণা করা হয়, ফরিদপুর, বাখেরগঞ্জ ও পটুয়াখালীর নিচু জলাভুমি এ নাব্য অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত ছিল। প্রাচীন বঙ্গ জনপদ ছিল খুব শক্তিশালী অঞ্চল। ‘বঙ্গ থেকে বাঙালি জাতির উৎপত্তি ঘটেছিল।

#গৌড়:
মালদহ , মুর্শিদাবাদ,বীরভূম,বর্ধমান ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ।।
গৌড়’ নামটি সুপরিচিত হলেও প্রাচীনকালে ঠিক কোথায় গৌড় জনপদটি গড়ে উঠেছিল তা জানা যায়নি। তবে ষষ্ঠ শতকে পূর্ব বাংলার উত্তর অংশে গৌড় রাজ্য বলে একটি স্বাধীন রাজ্যের কথা জানা যায়। সপ্তম শতকে শশাঙ্ককে গৌড়রাজ বলা হতাে। এ সময় গৌড়ের রাজধানী ছিল কর্ণসুবর্ণ। বর্তমান মুর্শিদাবাদ জেলায় ছিল এর অবস্থান। বাংলায় মুসলমানদের বিজয়ের কিছু আগে মালদহ জেলার লক্ষণাবতীকেও গৌড় বলা হতাে।

#সমতট:
বৃহত্তর কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চল।
পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব বাংলায় বঙ্গের প্রতিবেশী জনপদ হিসেবে সমতটের অবস্থান। কেউ কেউ মনে করেন, সমতট বর্তমান কুমিল্লার প্রাচীন নাম। গঙ্গা-ভাগীরথীর পূর্ব তীর থেকে শুরু করে মেঘনার মােহনা পর্যন্ত সমুদ্রকূলবর্তী অঞ্চলকেই সম্ভবত বলা হতাে সমতট। কুমিল্লা শহরের ১২ মাইল পশ্চিমে বড় কামতা এর রাজধানী ছিল। কুমিল্লার ময়নামতিতে কয়েকটি প্রাচীন নিদর্শনের সন্ধান পাওয়া গেছে। শালবন বিহার এদের অন্যতম।

#রাঢ় :
পশ্চিম বাংলার দক্ষিণাঞ্চল বর্ধমান জেলা।

#হরকূল_বা_হরিকেল:
চট্টগ্ৰাম, পার্বত্য চট্ৰগ্ৰাম, ত্ৰিপুরা, সিলেট।
সপ্তম শতকের লেখকরা হরিকেল নামে অপর একটি জনপদের বর্ণনা করেছেন। এ জনপদের অবস্থান ছিল বাংলার পূর্ব প্রান্তে। মনে করা হয়, আধুনিক সিলেট থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত এই জনপদ বিস্তৃত ছিল।

#চন্দ্ৰদ্বীপ:
বরিশাল, বিক্ৰমপু্‌র, মুন্সীগঞ্জ জেলা ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল।
প্রাচীন বাংলায় আরও একটি ক্ষুদ্র জনপদের নাম পাওয়া যায়। এটি হলাে চন্দ্রদ্বীপ। বর্তমান বরিশাল জেলাই ছিল চন্দ্রদ্বীপের মূল ভূখণ্ড ও প্রাণকেন্দ্র। এ প্রাচীন জনপদটি বালেশ্বর ও মেঘনার মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত ছিল।

#সপ্তগাঁও:
খুলনা এবং সমুদ্ৰ তীরবর্তী অঞ্চল।

#তাম্ৰলিপ্ত:
মেদিনীপুর জেলা।
হরিকেলের দক্ষিণে অবস্থিত ছিল তাম্রলিপ্ত জনপদ। বর্তমান মেদিনীপুর জেলার তমলুকই ছিল তাম্রলিপ্তের প্রাণকেন্দ্র। সপ্তম শতক থেকে এটি দণ্ডভুক্তি নামে পরিচিত হতে থাকে।

#রূহ্ম (আরাকান):
কক্সবাজার, মায়ানমারের কিছু অংশ, কর্ণফুলি নদীর দক্ষিণা অঞ্চল।

#সূহ্ম:
গঙ্গা-ভাগীরথীর পশ্চিম তীরের দক্ষিণ ভূভাগ,আধুনিক মতে বর্ধমানের দক্ষিণাংশে, হুগলির বৃহদাংশ, হাওড়া এবং বীরভূম জেলা নিয়ে সূহ্ম দেশের অবস্থান ছিল।

#বিক্রমপুর:
মুন্সীগঞ্জ এবং পার্শ্ববর্তী অঞ্চল।

#বাকেরগঞ্জ:
বরিশাল, খুলনা, বাগেরহাট।

AHR

Address

Baghopara, Gokul
Bogura

Telephone

+8801948829780

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ratan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category