bnews24x7.com

bnews24x7.com বাংলাদেশের সংবাদ ২৪ ঘন্টা ৩৬৫ দিন।

05/12/2022
25/10/2022

বগুড়ার শহীদ জিয়া মেডিকেল হাসপাতালে পুলিশের এএসআই ও তাঁর স্ত্রীর উপর আনসারদের হামলার অভিযোগ !!!

বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনসার সদস্যদের হাতে স্ত্রীসহ হামলা, মারধরের শিকার হয়েছেন বলে পুলিশের এক সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) অভিযোগ করেছেন। তাঁর নাম সাহিদুল ইসলাম।

সোমবার বেলা ১১টার দিকে হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। তবে আনসার সদস্যদের ভাষ্য ভিন্ন। তাঁরা বলছেন, মারধর করে উল্টো হামলার অভিযোগ করছেন ওই এএসআই ও তাঁর স্ত্রী।

এএসআই সাহিদুল ইসলাম সিরাজগঞ্জের চৌহালী থানায় কর্মরত। তাঁর স্ত্রীর নাম রুমা খাতুন। তাঁদের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার হরিখালী ইউনিয়নের হাসরাজ গ্রামে।

সাহিদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, ‘আমার দেড় মাস বয়সী শিশু সিয়াম নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। চার দিন আগে তাকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পাঁচতলায় শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি করি। আজ সকালে একটা কাজে ওয়ার্ডের বাইরে যাই। বেলা ১১টার দিকে স্ত্রী রুমা কল করলে শিশু ওয়ার্ডের ঢোকার সময় আনসার সদস্যরা ভেতরে যেতে বাধা দেন। এ সময় পুলিশের পরিচয় দিলে বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে গালাগাল করতে থাকেন তাঁরা। হইচই শুনে ভেতর থেকে আমার স্ত্রী এসে বাধা দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে আনসার সদস্যরা আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে তিন-চারজন আনসার সদস্য আমার ও আমার স্ত্রীর ওপর হামলা করেন। রুবেল নামের একজন আনসার সদস্য আমার স্ত্রীর গালে থাপ্পড় দেন। এ সময় আমার স্ত্রীর সঙ্গে আনসার সদস্যদের ধস্তাধস্তি হয়। হাসপাতাল প্রশাসনের কাছে নেওয়ার কথা বলে নিচতলায় নামিয়ে আনসার সদস্য শফিকুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন, মোমিনসহ কয়েকজন দ্বিতীয় দফা আমাদের মারধর করেন। এ সময় আমার পেটেও লাথি মারেন একজন।’

তবে হাসপাতাল প্রশাসনের মধ্যস্থতায় বিষয়টি মিটমাট হয়ে গেছে বলে দাবি করেন আনসার ভিডিপির বগুড়া জেলা কমান্ড্যান্ট শেখ ফিরোজ আহমেদ। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘ঘটনার পরপরই হাসপাতালে গিয়ে আনসার সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছি। একজন আনসার সদস্য আহত হয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, হাসপাতালের পরিচালকের ওয়ার্ড পরিদর্শন করার কথা ছিল। এ কারণে বাইরের দর্শনার্থীর প্রবেশ সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই পুলিশ কর্মকর্তা ও তাঁর স্ত্রী ভেতরে যেতে চান। এটা নিয়ে বাগ্‌বিতণ্ডার একপর্যায়ে তাঁর স্ত্রী ওই আনসার সদস্যকে মারধর করেন।’

শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক জাকারিয়া রানা বলেন, আনসার সদস্যদের সঙ্গে পুলিশের এক এএসআইয়ের সামান্য ধাক্কাধাক্কি হয়েছিল। পরে মিটমাট হয়ে গেছে।

সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মণ্ডল বলেন, ‘হাসপাতালে সিসিটিভি ফুটেজ দেখে বগুড়া জেলা পুলিশকে বিষয়টি তদন্ত করতে বলেছি। তদন্ত প্রতিবেদন পেলে এ বিষয়ে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

★ আমি নিজে কদিন আগে ৭ দিনের জন্য সেখানে ভর্তি ছিলাম তাই স্বচক্ষে দেখেছি তাদের ভয়াবহ দুর্নীতি আর ভয়ংকর খারাপ আচরণের বাস্তব চিত্র। শত শত রোগীদের সামনে প্রকাশ্যে একজনকে পেটানো হয় আমি ভিডিও করতে গেলে আনসার সদস্যরা এসে উল্টো আমার ক্যামেরা কেড়ে নিয়ে ভিডিও ডিলিট করে আমাকেই অপরাধী বানায় --- রুমেল

19/10/2022

ব্রেকিং নিউজঃ

★ বগুড়ার চারমাথা এলাকায় আনুমানিক ১/২ বছর বয়সী এই বাচ্চাটিকে পাওয়া গেছে।

ধারণা করা হচ্ছে ইচ্ছে করেই কেউ বাচ্চাটিকে গাড়ির ভেতর রেখে গেছেন।

একজন রিকশাচালক ভাই বাচ্চাটিকে খুঁজে পান এবং বর্তমানে বাচ্চাটি তার হেফাজতে তার বাড়িতেই আছে।

05/10/2022

এই মুহুর্তে গাবতলী উপজেলায়

23/06/2022
13/12/2021

সফল হওয়ার জন্য বেশিনা, মাত্র ১ টা এরকম ভাইরাল ভিডিও লাগে

09/11/2021
29/06/2021

আমাদের অনুপ্রেরণা, আমাদের আশার প্রদীপ -
★ শহীদ খোকন, শহীদ রুমী, শহীদ কর্নেল তাহের, শহীদ জননী জাহানারা ইমাম এবং আরও লাখো শহীদ, শহীদ স্ত্রী, শহীদ সন্তান ও শহীদ জননী।

27/06/2021

ইতিহাস কথা বলে।

15/06/2021

প্রিয় ভাই, বোন ও বন্ধুরাঃ
বাংলাদেশের প্রথম মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ইউটিউব চ্যানেলে আপনাদের স্বাগতম।
★ আমাদের চ্যানেলে আপনারা দেখবেন বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা এবং বাংলাদেশের প্রতিটি উপজেলার মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ ছবি ও ভিডিও এবং জানবেন জেলা ও উপজেলা ভিত্তিক মুক্তিযুদ্ধের বিস্তারিত ইতিহাস।
এছাড়াও থাকবে মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের সাক্ষাৎকার। থাকবে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনের উপর ভিত্তি করে নির্মিত ডুকুমেন্টারী।
★ থাকবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের বক্তব্য এবং সাক্ষাৎকার, থাকবে স্বচক্ষে মুক্তিযুদ্ধ দেখা মানুষদের গল্প, থাকবে মুক্তিযুদ্ধের নিদর্শনের ছবি ও ভিডিও।
★ আপনার জেলা এবং আপনার উপজেলার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আমাদের চ্যানেলে প্রচার করতে দ্রুত আমাদের সংগে যোগাযোগ করুন।
★ এছাড়াও আপনার পিতার জীবনী আমাদের চ্যানেলে প্রচার করতে আমাদের সংগে দ্রুত যোগাযোগ করুন।

23/05/2021

আমাদের ভিডিও লোগো।

★ মেয়েদের কারও লাশের স্তন পাইনি, যোনিপথ ক্ষত-বিক্ষত এবং পেছনের মাংস কাটা দেখেছি। মেয়েদের লাশ দেখে মনে হয়েছে - তাদের হ...
18/03/2021

★ মেয়েদের কারও লাশের স্তন পাইনি, যোনিপথ ক্ষত-বিক্ষত এবং পেছনের মাংস কাটা দেখেছি। মেয়েদের লাশ দেখে মনে হয়েছে - তাদের হত্যা করার পূর্বে স্তন জোরপূর্বক টেনে ছিঁড়ে নেয়া হয়েছে, যোনিপথে বন্দুকের নল বা লোহার রড ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে"/- ঢাকা পৌরসভার ছন্নুডোম, ২৯ মার্চের অভিজ্ঞতা বর্ননার অংশবিশেষ! /"
★ " আমাদের সংস্থায় আসা ধর্ষণের শিকার নারীদের প্রায় সবারই ছিল ক্ষত - বিক্ষত যৌনাঙ্গ।
বেয়োনেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ছিরে ফেলা রক্তাক্ত যোনিপথ, দাঁত দিয়ে ছিরে ফেলা স্তন, বেয়োনেট দিয়ে কেটে ফেলা স্তন-উরু এবং পশ্চাৎদেশে ছরির আঘাত নিয়ে নারীরা পুনর্বাসন কেন্দ্রে আসতো।"
- মালেকা খান, যুদ্ধের পর পুনর্বাসন সংস্থায় ধর্ষণের শিকার নারীদের নিবন্ধীকরণে যুক্ত সমাজকমী'।
★ "যুদ্ধ শেষে ক্যাম্প থেকে কয়েকটি কাঁচের জার উদ্ধার করা হয়, যার মধ্যে ফরমালিনে সংরক্ষিত ছিল মেয়েদের শরীরের বিভিন্ন অংশ। অংশগুলো কাটা হয়েছিলো খুব নিখুঁতভাবে। "
-ডা: বিকাশ চত্রুবতী', খুলনা।
★ "কোনো কোনো মেয়েকে পাকসেনারা এক রাতে ৮০ বারও ধর্ষণ করেছে।"
-সুসান ব্রাউনি মিলার (এগেইনেস্ট আওয়ার উইল: ম্যান, উইম্যান এন্ড রেপঃ ৮৩)
★ "এক একটি গণধর্ষণে ৮/১০ থেকে শুরু করে ১০০ জন পাকসেনাও অংশ নিয়েছে।"
-ওয়ার ক্রাইমস ফ্যাক্টস ফাইন্ডিং কমিটির গ্রন্থ “যুদ্ধ ও নারী”
★ " মার্চে' মিরপুরের একটি বাড়ী থেকে পরিবারের সবাইকে ধরে আনা হয় এবং কাপড় খুলতে বলা হয়। তারা এতে রাজি না হলে বাবা ও ছেলেকে আদেশ করা হয় যথাক্রমে মেয়ে ও মাকে ধর্ষণ করতে। এতেও তারা রাজি না হলে প্রথমে বাবা ও ছেলেকে টুকরো টুকরো করে হত্যা করা হয় এবং মা মেয়ে দুজনকে দুজনের চুলের সাথে বেধেঁ উলঙ্গ অবস্থায় টানতে টানতে ক্যাম্পে নিয়ে যাওয়া হয়।"
- মো: নরুল ইসলাম, বাটিয়ামারা কুমারখালি।
★ উলঙ্গ মেয়েদেরকে গরুর মত লাথি মারতে মারতে, পশুর মত পিটাতে পিটাতে উপরে হেডকোয়ার্টারে দোতলা, তেতলা ও চারতলায় উলঙ্গ অবস্থায় দাঁড় করিয়ে রাখা হতো।
পাঞ্জাবী সেনারা চলে যাওয়ার সময় লাথি মারতে মারতে আবারো কামরার ভেতর ঢুকিয়ে তালাবদ্ধ করে রাখতো। বহু যুবতীকে হেডকোয়ার্টারের ওপরের তলার বারান্দায় মোটা লোহার তারের ওপর চুলবেধেঁ ঝুলিয়ে রাখা হতো। পাঞ্জাবীরা সেখানে নিয়মিত যাতায়াত করতো।
এসে ঝুলন্ত উলঙ্গ যুবতীদের কোমরের মাংস বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে রক্তাক্ত করতো; কেউ তাদের বক্ষের স্তন কেটে নিয়ে যেত; কেউ হাসতে হাসতে তাদের যোনিপথে লাঠি ঢুকিয়ে দিয়ে বিকৃত আনন্দ উপভোগ করতো; কেউ ধারালো চাকু দিয়ে কোন যুবতীর পাছার মাংস আস্তে আস্তে কাঁটতো; কেউ চেয়ারে দাঁড়িয়ে উন্নত বক্ষ নারীদের স্তনে মুখ লাগিয়ে ধারালো দাঁত দিয়ে স্তনের মাংস কামড়ে তুলে নিয়ে আনন্দে অট্টহাসি করতো !!!
কোনো মেয়ে এসব অত্যাচারে চিৎকার করলে তার যোনিপথে লোহার রড ঢুকিয়ে দিয়ে তৎক্ষণাৎ হত্যা করা হতো। প্রতিটি মেয়ের হাত পিছনের দিকে বাধা থাকতো। মাঝে মাঝে পাকিস্তানি সৈন্যরা সেখানে এসে উলঙ্গ ঝুলন্ত মেয়েদেরকে এলোপাতাড়ি বেদম প্রহার করতো। প্রতিদিনের এমন বিরামহীন অত্যাচারে মেয়েদের মাংস ফেটে রক্ত ঝরছিল; কারও মুখেই সামনের দিকে দাঁত ছিল না; ঠোঁটের দুদিকের মাংস কামড়ে এবং টেনে ছিড়ে ফেলা হয়েছিল; লাঠি ও লোহার রডের বেদম পিটুনিতে মেয়েদের আঙুল, হাতের তালু ভেঙে থেঁতলে ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছিল ! এসব অত্যাচারিত ও লাঞ্ছিত মেয়েদেরকে প্রস্রাব পায়খানা করার জন্যেও হাত ও চুলের বাঁধন খুলে দেয়া হতো না। এমন ঝুলন্ত আর উলঙ্গ অবস্থাতেই তাদের প্রস্রাব পায়খানা করতো হতো। আমি প্রতিদিন সেখানে গিয়ে এসব পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করতাম "/ - সুইপার রাবেয়া, ৭১ এর অভিজ্ঞতা বর্ননায় ! /"
★ একদিন রাজাকারদের হাতে ধরা পড়ল এক বিধবা পল্লীবালা ভাগীরথী। তাকে নিয়ে এল পিরোজপুর সামরিক ক্যাম্পে। খান সেনারা এবার ভাগীরথীর উপর তাদের হিংস্রতার আয়োজন করল।
এক হাট বারে তাকে শহরের রাস্তায় এনে দাড় করানো হল জনবহুল চৌমাথায়। সেখানে প্রকাশ্যেতার অংগাবরন খুলে ফেলল কয়েকজন খান সেনা। তারপরদু'গাছি দড়ি ওর দু'পায়ে বেধে একটি জীপে বেধে জ্যান্ত শহরের রাস্তায় টেনে বেড়াল ওরা মহাউৎসবে। ঘন্টাখানেক রাজপথ পরিক্রমার পর আবার যখন ফিরে এল সেই চৌমাথায় তখনও তার দেহে প্রাণের স্পন্দন রয়েছে। এবার তারা দুটি পা দু'টি জীপের সাথে বেধে নিল এবং জীপ দুটিকে চালিয়ে দিল বিপরীত দিকে। ভাগীরথী দু'ভাগ হয়ে গেল। সেই দু'ভাগ দু'জীপে আবার শহর পরিক্রমা শেষ করে জল্লাদ খানরা আবার ফিরে এল সেই চৌমাথায় এবং এখানেই ফেলে রেখে গেল সেই বিকৃত মাংসগুলো।
একদিন-দুদিন করে মাংসগুলো ঐ রাস্তার সাথেই একাকার হয়ে গেল একসময়। বাংলা মায়ের ভাগীরথী আবার এমনিভাবে মিশে গেল বাংলার ধুলিকণার সাথে। কেবল ভাগীরথী নয়, আরো দু' জন মুক্তিযোদ্ধাকে ওরা এভাবেই হত্যা করেছে পিরোজপুর শহরে।“
—দৈনিক আজাদ, ৩ ফেব্রুয়ারী, ১৯৭২।
★ পাঞ্জাবী, বিহারী ও পশ্চিম পাকিস্থানী পুলিশ জিভ চাটতে চাটতে ট্রাকের সামনে এসে মেয়েদের টেঁনে হিঁচড়ে নামিয়ে নিয়ে তৎক্ষণাৎ কাপড় চোপড় খুলে নিয়ে উলঙ্গ করে আমাদের চোখের সামনেই মাটিতে ফেলে কুকুরের মত ধর্ষণ করতো।
সারাদিন নির্বিচারে ধর্ষণ করার পর বিকালে পুলিশ হেডকোয়ার্টার বিল্ডিং এর ওপর উলঙ্গ করে লম্বা লোহার রডের সাথে চুল বেধে রাখা হতো। রাতে এসব নিরীহ বাঙালী নারীর ওপর অবিরাম ধর্ষণ চালানো হতো। গভীর রাতে মেয়েদের ভয়াল চিৎকারে ঘুম ভেঙে যেত। ভয়ংকর, আতঙ্কিত আর্তনাদ ভেসে আসতো- ‘বাঁচাও, আমাদের বাঁচাও, পানি দাও, একফোঁটা পানি দাও, পানি...
পানি....’!!!"/ - রাজারবাগ পুলিশ লাইনের আর্মস্ এসআই, বিআরপি সুবেদার খলিলুর রহমান।
★ বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে লাখের বেশি শহীদের রক্তের বিনিময়ে, বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে লাখের বেশি মা বোন বীরাঙ্গনার ইজ্জতের বিনিময়ে। বাংলাদেশের জন্মের সাথেই পাকিস্তান ও পাকিস্তানের দালাল বিহারী, জামায়াত - শিবির - রাজাকারদের প্রতি ঘৃনা ছিলো, আছে এবং থাকবে।
বিহারী ও জামায়াত - শিবির, রাজাকারদের প্রতি ঘৃণা হলো বাংলাদেশী হওয়ার একটি মৌলিক উপাদান।
বিহারী ও জামায়াত - শিবির, রাজাকারদের প্রতি যার ঘৃণা নেই সে নিশ্চিত ১৯৭১ এর জঘন্য অপরাধ গুলোকে সমর্থন করে।
বিহারী ও জামায়াত - শিবির, রাজাকারদের প্রতি যার ঘৃনা নেই সে নিশ্চিত ১৯৭১ থেকে এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশ বিরোধী জঘন্য অপরাধ গুলোকে সমর্থন করে।
সুতরাং পাকিস্তান ও পাকিস্তানের দালালদের জন্য যার ঘৃণা নেই সে বাংলাদেশী নয় এবং সে বাংলাদেশী হতেও পারবেনা কোনোদিন।
_____________
লিখেছেনঃ
★ সাইন্সার এক্সক্লুভাস রুমেল
( গবেষক, উদ্ভাবক ও বিজ্ঞানী। )
______________
তথ্যসূত্রঃ
★ [ উৎস: বই:: ১) মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র ]
২) বীরাঙ্গনা ১৯৭১ -মুনতাসীর মামুন ]

সবাইকে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের শুভেচ্ছা
08/03/2021

সবাইকে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের শুভেচ্ছা

Address

Boubazar, Nataipara
Bogura
5800

Telephone

+8801730191385

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when bnews24x7.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to bnews24x7.com:

Videos

Share

Category

Nearby media companies


Other Newspapers in Bogura

Show All