নারীর পর্দা- মুফতি মতিউর রহমান সাঈফী,ভৈরব।
‘পর্দা’ শব্দটি মূলত ফার্সী। যার আরবী প্রতিশব্দ ‘হিজাব’। পর্দা বা হিজাবের বাংলা অর্থ- আবৃত করা, ঢেকে রাখা, আবরণ, আড়াল, অন্তরায়, আচ্ছাদান, বস্ত্রাদি দ্বারা সৌন্দর্য ঢেকে নেয়া, আবৃত করা বা গোপন করা ইত্যাদি।
ইসলামী শরীয়তের পরিভাষায়, নারী-পুরুষ উভয়ের চারিত্রিক পবিত্রতা অর্জনের নিমিত্তে উভয়ের মাঝে শরীয়ত কর্তৃক নির্ধারিত যে আড়াল বা আবরণ রয়েছে তাকে পর্দা বলা হয়।
আবার কেউ কেউ বলেন, নারী তার বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ রূপলাবণ্য ও সৌর্ন্দয পরপুরুষের দৃষ্টি থেকে আড়ালে রাখার যে বিশেষ ব্যবস্থা ইসলাম প্রণয়ন করেছে তাকে পর্দা বলা হয়।
মূলত হিজাব বা পর্দা অর্থ শুধু পোশাকের আবরণই নয়, বরং সামগ্রিক একটি সমাজ ব্যবস্থা, যাতে নারী-পুরুষের মধ্যে অপবিত্র ও অবৈধ সম্পর্ক এবং নারীর প্রতি পুরুষের অত্যাচারী আচরণ রোধের বিভিন্ন ব্যবস্থা রয়েছে।
প্রকৃতপক্ষে যারা পর্দাহীনভাবে চলাফের
নাতে রাসুলঃ নবী প্রেমের গজল ( মুফতি ক্বারী আশরাফ সাকী।
নাতে রাসুলঃ নবী প্রেমের গজল ( মুফতি ক্বারী আশরাফ সাকী।
পৃথিবীর সবচেয়ে সুমধুর ধ্বনির নাম আজান—এটি মুসলিম-অমুসলিম-নির্বিশেষে কোটি মানুষের উপলব্ধি। তা হবে না কেন? এ আজান তো সৃষ্টির প্রতি মহান সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তার আহ্বান। একজন মানুষকে যখন তার মহান মালিকের প্রতি আহ্বান করা হয়, তার উপলব্ধি তখন কেমন হতে পারে? তাই আজানের আওয়াজ শুধু মুসলমানের অন্তরেই নাড়া দেয় না, বরং তা অমুসলিমের অন্তরকেও আকর্ষণ করে। যুগে যুগে যার অজস্র উদাহরণ রয়েছে। হ্যাঁ, হিংসুক ও নিন্দুকের কথা ভিন্ন। আল্লাহর ভাষায়, ‘যার অন্তরে আল্লাহ মোহর মেরে দেন, সে (হেদায়েতের) আলো থেকে বঞ্চিত হবেই।’
তাই ইসলামে আজানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়ারও রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। আজান শ্রবণকারীরও মৌখিকভাবে আজানের উত্তর দেওয়া সুন্নত।
#রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যখন তোমরা আজান শুনবে, এর জবাবে মুয়াজ্জিনের অনুরূপ তোমরাও বলবে।’ (বুখারি, হাদিস
আমাদের জীবনের সব প্রশ্নের উওর মহান আল্লাহ তাল্লা কুরআানের মধ্যে বলে দিয়েছেন।
আমরা যারা হতাশ বা ডিপ্রেশন করি 🖤🖤🖤
হতাশ হবেন নাহ নিরাশ হবেন নাহ ভরসা রাখুন আল্লাহর উপর❤️❤️
#ডিসিশন_আপনার_আপনি_কী_করবেন
আল্লাহর রহমতে দিকে যাবে নাকি শয়তানের
দিকে যাবেন?❤️
হাইয়্যা আলাস্সালাহ্, হাইয়্যা আলাস্সালাহ,
অর্থ : এসো নামাজের দিকে, এসো নামাজের দিকে।
হাইয়্যা আলাল্ ফালাহ, হাইয়্যা আলাল্ ফালাহ,
অর্থ : এসো কল্যাণের পথে, এসো কল্যাণের পথে।