Digital Dream Team

Digital Dream Team Digital Dream Team is one of the most popular digital marketing agency in Bangladesh.

14/07/2023

টিউশন ছাড়াও যেভাবে আয় করবেন ছাত্র অবস্থায়

শিক্ষার্থীদের আয়ের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম টিউশন। কিন্তু বর্তমানে এ টিউশন পেতেই শিক্ষার্থীদের নাভিশ্বাস ছুটছে। এর কারণ হিসেবে বলা যায় টিউটরদের সহজলভ্যতা কিংবা গ্রামে থাকার কারণে সেখানকার অভিভাবকদের বেশি বেতন দিয়ে প্রাইভেট পড়ানোর প্রতি উদাসীনতা। তাই জেনে নেয়া যাক অন্যান্য কিছু মাধ্যম যার দ্বারা একজন শিক্ষার্থী আয় করে স্বাবলম্বী হতে পারবে।

অফলাইনে আয় করার মাধ্যম:

১. খণ্ডকালীন চাকরি করে আয়
বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট, সুপার শপ, ফ্যাশন হাউজ উৎসব বা মেলায় খন্ডকালীন লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে, সেখানে যথেষ্ট কাজ করার সুযোগও থাকে । তাছাড়া বিভিন্ন কল সেন্টার, এনজিও, কর্পোরেট হাউস বা রিসার্চ ফার্মগুলো মাঝে মাঝে খন্ডকালীন কর্মী নিয়োগ করে, সে সুযোগও কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে।

২. ছোট ব্যবসা
শিক্ষার্থী অবস্থায় ছোটখাটো অনেক ব্যবসা করা যায় যেমন-টিশার্ট বানানোর, এক্সেসরিজ বিক্রি, ছোট রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে আপনি যে এলাকায় আছেন সে এলাকা চাহিদা অনুযায়ী যে কোনো কিছু নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

৩. ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট করে আয়
যে কোনো অনুষ্ঠান আয়োজনের দক্ষতা থাকলে ফুড ফেস্টিভ্যাল, কর্পোরেট ইভেন্ট, কালচারাল প্রোগ্রাম ইত্যাদি অনুষ্ঠান আয়োজনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যেতে পারে।

৪. রাইডার করে আয়
নিজস্ব বাইক থাকলে পাঠাও, উবার ইত্যাদিতে রাইডার হিসেবে যুক্ত হয়ে বা চুক্তিতেও বেশ ভাল আয় করা যায়। এছাড়াও বাইকে কুরিয়ার এর জিনিসপত্র গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর মাধ্যমেও (বাইক মেসেঞ্জারিং) অর্থ আয় করা যায়।

৫. এজেন্ট হওয়া করে আয়
বিভিন্ন কোম্পানি তাদের বিক্রয় বৃদ্ধির জন্য নির্দিষ্ট কমিশন এজেন্ট নিয়োগ করেন । ছাত্রজীবনে চাইলে এ ধরনের কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন ।

অনলাইনে যেভাবে আয় করা যায়:

১. ডিজাইন
বর্তমানে বাজারে ডিজাইনারের চাহিদা রয়েছে প্রচুর। কেউ যদি ভালো ডিজাইনিং পারে তাহলে এ সেক্টরে কাজ করে অর্থ আয় করতে পারে।

২. লেখালেখি করে আয়
ভালো লেখার হাত থাকলে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কনটেন্ট রাইটার হিসাবে কাজের সুযোগ রয়েছে । এছাড়া বিভিন্ন অনলাইন এবং দৈনিক পত্রিকাগুলোতেও লেখালেখির মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায়।

৩. অনুবাদ করে আয়
বিদেশি ভাষায় দক্ষতা থাকলে নিবন্ধ, ওয়েবসাইট কন্টাক্ট, সংবাদ ইত্যাদি এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদের মাধ্যমে ঘরে বসেই অর্থ আয় করা যায়, যা ভাষার দক্ষতা বৃদ্ধিতেও সহায়ক।

৪. ফ্রিল্যান্সিং/ আউটসোর্সিং করে আয়
কম্পোজ, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইনিং সহ ইত্যাদি বিষয়ে দক্ষতা থাকলে সে বিষয়ে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করে সহজে স্বাবলম্বী হতে পারেন।

৫. গ্রাফিক্স ডিজাইন/ ভিডিও এডিটিং
গ্রাফিক্স ডিজাইন ও ভিডিও এডিটিং এ ভালো দক্ষতা থাকলে বিভিন্ন কোম্পানির লোগো, ওয়েবসাইট ব্যানার, ছবি সম্পাদনা, বিজ্ঞাপন তৈরি, এনিমেশন ইত্যাদি কাজ করে সহজেই স্বাবলম্বী হওয়া যায়।

৬. প্রডাক্ট রিভিউ করে আয়
অনলাইনে পণ্য কেনার আগে পণ্যের চাহিদা থাকায় এখন অনলাইন পণ্য রিভিউ লিখে মোটা অঙ্কের অর্থ আয়ের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ।

৭. কোডিং
তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে কেউ যদি ভালো কোডিং পারে তাহলে এপ ডেভেলপ, ওয়েবসাইট ডেভেলপ বা কোনো কোম্পানির জন্য সফটওয়্যার বানিয়ে আয় করা যাবে।

আলহামদুলিল্লাহ এত কম খরচে পেইজ প্রোমোট!"
10/07/2023

আলহামদুলিল্লাহ এত কম খরচে পেইজ প্রোমোট!"

আলহামদুলিল্লাহ, ভালই যাচ্ছে--1 Campaign 2 ad Sets 2 Ads
08/07/2023

আলহামদুলিল্লাহ, ভালই যাচ্ছে--
1 Campaign 2 ad Sets 2 Ads







🌟🌟 All Should call to mind ✍️✍️If you keep stop yourself at present, you will lose everything.If you try hard and soul, ...
26/06/2023

🌟🌟 All Should call to mind ✍️✍️
If you keep stop yourself at present, you will lose everything.
If you try hard and soul, You will be successful. (In-sha-Allah).
Don't lose your hope.

🫶🫶 So ➡️➡️

🫱🫱 Grow Your Skill.
🫱🫱 Focus on your Communication.
🫱🫱 Focus on your work.
🫱🫱 Try hard and soul to achieve your goal.
🫱🫱 Learn well, Earn Well. Thanks All.



অনলাইন বিজনেস কিভাবে শুরু করা উচিৎ?অনেকেই অনলাইনে কিছু একটা করতে আগ্রহী, কিন্তু কী করবে সেটা সিলেক্ট করতে পারেনা, অনলাইন...
23/06/2023

অনলাইন বিজনেস কিভাবে শুরু করা উচিৎ?

অনেকেই অনলাইনে কিছু একটা করতে আগ্রহী, কিন্তু কী করবে সেটা সিলেক্ট করতে পারেনা, অনলাইনে এত এত কাজের মধ্যে কোন কাজটি নিজের জন্য সবচেয়ে বেশী সুবিধাজনক এবং প্রফিটেবল হবে তা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেনা.

অনলাইন দুনিয়ায় সফল হতে হলে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য সেট করতে হবে। লক্ষ্য ছাড়া আপনি বড় কোন Achievement পাবেননা. পেলেও ধরে রাখতে পারবেন না, But কিভাবে লক্ষ্যকে সুনির্দিষ্ট করা যেতে পারে? কিভাবে নিজের জন্য স্পেসেফিক ক্যাটেগরির কাজ সিলেক্ট করা যেতে পারে? কিভাবে একটা গোল সেট করে নিজেকে সফলতার দিকে এগিয়ে নেওয়া যেতে পারে! চলুন এই ব্যাপারটা নিয়ে একটু কথা বলা যাক:

*নিজের জন্য সঠিক কাজটি খুজে বের করুন:

পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ আলাদা বৈশিষ্টের অধিকারী. আপনার কাজিন অথবা পরিচিত কাছের কোন ব্যাক্তি অনলাইনের নির্দিষ্ট কোন সেক্টরে সফল বলে আপনিও যে সফল হবেন, এমনটা না ও হতে পারে। তার মানে এই না যে, আপনি ঐ নির্দিষ্ট কাজটি সম্পর্কে জানবেন না. ভালো লাগলে আপনি অবশ্যই কাজটি সম্পর্কে করবেন. আপনি যথা সম্ভব অধিক কাজ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করুন.

আমরা যদি কোন ছোট বাচ্চাকে জিজ্ঞেস করি যে, তুমি জীবনে কী হতে চাও? তখন সে উত্তরে হয়তো বলে: ডক্টর. ইন্জনিয়ার. পাইলট অথবা অন্যকিছু. অধিকাংশ বাচ্চা এগুলোই বলবে, কারণ পৃথিবীতে যে আরো লক্ষ্যাধিক পেশা আছে, তা বাচ্চাটির জানা নেই. তাই তাকে লিমিটেড অপশনগুলোর মধ্য থেকেই চুজ করতে হচ্ছে.

আপনার কাছে কোন কোন কাজ সবচেয়ে বেশী ভালো লাগে তার একটি তালিকা তৈরী করুন. তালিকা তৈরীর আগে যত বেশী সম্ভব কাজ সম্পর্কে জেনে নিন, অনলাইনে কী কী কাজ করা যেতে পারে, সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা অর্জন করুন.

(জানার জন্য সময় নিন, নিজেকে রিল্যাক্স রাখুন, কারণ আপনার সিলেকশনই আপনি আগামীতে কত উপরে উঠবেন তা ঠিক করে দিবে)

মনে করুন: আপনি ৩ টি কাজ খুজে পেলেন, যেগুলো আপনার সবচেয়ে ভালো লাগে, এরপর ৩ টি কাজের প্রতিটা কাজকে আরেকটু ভালো করে পর্যবেক্ষণ করুন. প্রয়োজনে প্রতিটি কাজকে ১ থেকে ১০ এর মধ্যে মার্ক দিন.

মার্ক দেওয়ার ক্ষেত্রে ৩ টা বিষয় মাথায় রাখবেন:

- এক. কাজটি কতটা ভালো লাগে.

- দুই. মিনিমাম ১০ বছর পরে এই কাজটি করা সম্ভব হবে কিনা বা এর মার্কেট ভ্যালু কেমন থাকবে.

- তিন. কাজটি করার জন্য আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ Essentials বা জরুরী জিনিষগুলো আছে কিনা.

যখন আপনি সর্বাধিক মার্কপ্রাপ্ত কাজটি খুজে পাবেন, তখন আপনাকে স্বাগত জানানোই যায়, কারণ আপনি আপনার প্রথম সিঁড়ি অতিক্রম করেছেন, যেখানে অধিকাংশ মানুষ সব সময় আটকে থাকে. আপনি যে কাজটি সিলেক্ট করেছেন, এই মুহূর্তে উক্ত কাজের শীর্ষে যারা আছেন, তাদেরকে যথাসম্ভব গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করুন.

*এখন আপনাকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন কাজটি করতে হবে:

আপনি খাতায় লিখে ফেলুন: প্রজেক্টটি থেকে আপনি আগামী দশ বছর পর মাসে কতটা টাকা আয় করতে চান. প্রজেক্টটির কতগুলো শাখা-প্রশাখা তৈরী করতে চান এবং উক্ত সেক্টরে আপনি কী পরিমান সফলতা চান. (যথাসম্ভব স্বপ্নটি বড় করে লিখুন, আপনার চিন্তার সর্বোচ্চ ড্রিমটি লিখুন)

আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করার চিন্তা থাকে, তাহলে লিখুন: আগামী দশ বছর পর আপনার ওয়েবসাইটটি কতটা সফল হিসেবে দেখতে চান. এবং উক্ত ওয়েবসাইটের অধিনে সর্বমোট কতগুলো ওয়েবসাইট, App, ইউটিউব চ্যানেল থাকবে, বা কী কী সার্ভিস বা প্রডাক্ট থাকবে, বিস্তারিত গভীরভাবে চিন্তা করুন. এর পর লিখা শুরু করুন:

লিখার মধ্যে এই দুইটি বিষয় অবশ্যই রাখবেন:

-এই প্রজেক্টটি কত বড় করতে চান. প্রজেক্টটির অধিনে কী কী রাখতে চান ইত্যাদী (বিস্তারিত তথ্য সম্বলিত করে লিখুন)

-নিজেকে প্রশন্ন করুন: এই প্রজেক্ট থেকে আমি ১০ বছর পর যা চাই, তা কম্পিলিট হবার পর প্রজেক্টটির পরবর্তী কাজ কী হবে? (সুগভীর চিন্তা থেকে সংক্ষিপ্ত আকারে লিখুন)

ব্যাস! ১০ বছরে নিজেকে কোথায় দেখতে চান তা পরিষ্কার, এখন

এরপর নিচে দাগ দিয়ে লিখুন, আগামী ৫ বছরে প্রজেক্টটি থেকে কী কী অর্জন করতে চান! ৫ বছরে প্রজেক্টটির আওতায় কী কী রাখতে চান, এরপর যথাক্রমে ৩-২-১ বছরে কী অর্জন করতে চান তা লিখে ফেলুন.

এরপর আগামী ৬ মাসের একটি গোল সেট করুন এবং তা লিখে রাখুন: আগামী ৬ মাসের কোন মাসে কতটুকু প্রগ্রেস করতে চান তা মার্কার দিয়ে মার্ক করুন.

এরপর আগামী ১ মাসে আপনার প্রজেক্টটি কোন পর্যায়ে নিতে চান এবং তার জন্য কী কী করতে হবে তা লিখুন. এখন আপনি জানেন যে, আপনার স্বপ্ন পুরনের জন্য আগামী একমাসে কী কী কাজ করতে হবে.

একটি কার্জ তালিকা তৈরী করুন:

একটা মাসে ৩ থেকে ৪ টা সপ্তাহ থাকে, আপনি প্রতিটি সপ্তাহের কাজ আলাদা আলাদা করে লিখুন. মাসের কোন সপ্তাহে কতটুকু কাজের অগ্রগতি চান তা লিখুন, কাজটি সম্পন্ন করার জন্য আপনার একশন কী হবে, বা আপনার কাজটি কী হবে তা লিখুন. একশন বলতে বুঝিয়েছি (কোন কাজটি কিভাবে করতে চান এবং কোনটি আপনি নিজে করতে চান, আর কোনটি অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিতে চান তা লিখে রাখুন)

এখন আপনি জানেন আপনার আগামী সপ্তাহের কাজ কী কী: আপনার স্বপ পুরনের জন্য আগামী এক সপ্তাহে কী কী করতে হবে: সেই কাজগুলোর তালিকা তৈরী করে এরপর মার্ক করুন: মার্ক করার ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে বিক্ষাত বই “টাইম ম্যানেজমেন্ট” এর Author ব্রয়ান ট্রেসি ২০/৮০ সিস্টেমে মার্ক করতে বলেছেন.

মানে কোন ২০% পার্সেন্ট কাজ সবচেয়ে সবচেয়ে বেশী জরুরী, আর কোন ৮০% কাজ তুলনামূলক কম জরুরী. বা কোন ২০% কাজ করলে বাদ বাকী ৮০ পার্সেন্টের কোন ইফেক্ট পড়বে না।

বাকী ৮০ পার্সেন্ট কাজ যে করবেন না তা নয়, বাকী ৮০% এর কিছু কাজ কাজ অন্যকে দিয়ে করিয়ে নিন.

তবে এখানে ভয় হলো অন্য কেউ কাজটি হয়তো আপনার মতো করে করবেনা. কাজটি হয়তো ভালো হবেনা. আপনি সব সময় এমন কাউকে দিয়ে কাজ করাবেন, যে উক্ত কাজটিতে আপনার থেকে বেশী এক্সপার্ট.

(হাউ সাক্সেসফুল পিপল থিংক্ বইয়ের লেখক: জন সি. ম্যাক্সওয়েল এর মতে, আপনার যে কাজটি অন্য কেউ সর্বনিম্ন ৭০% আপনার মতো করতে পারবে, এমন কেউ পেলে তাকে কাজটি দিয়ে দেওয়া উচিৎ)

এর পর প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে আপনার আগামী দিনের সকল কর্জবলী দেখে নিন, সকল কার্জবলীর মধ্যে যাবতীয় সব থাকবে, আপনি কখন ঘুম থেকে উঠবেন, কত সময় নিজেকে ফিট রাখার জন্য এক্সারসাইজ করবেন, কখন কাজ শুরু করবেন, কোথাও ঘুরতে পাবেন কিনা, কখন নির্দিষ্ট কোন কাজের জন্য কাউকে ফোন করবেন. কখন কোন বইটির কত পৃষ্ঠা থেকে কত পৃষ্ঠা পর্যন্ত পড়বেন. কখন পরের দিনের জন্য কার্জ তালিকা তৈরী করবেন. ইত্যাদি সব কিছু শর্টকার্টে লিখুন. (পরের দিনের কাজের তালিকা তৈরী করতে যে কোন সময়কে বেছে নিতে পারেন, আমি রাতে ঘুমের আগে করাকে বেশী উপযুক্ত মনে করি. যখনই কাজের তালিকা তৈরী করেন না কেন, রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই কাজগুলো একটু শান্তভাবে দেখে নিন) এবং প্রতিটি কাজের ডেডলাইন তৈরী করুন বা প্রতিটি কাজ কোন সময়ের মধ্যে সমাপ্ত করতে চান, তা লিখুন.

(ডেডলাইন সেট করার ক্ষেত্রে ৩০% এক্সট্রা টাইম যুক্ত করুন, এতে করে ডেডলাইনের মধ্যে কাজটি সম্পাদন না হলে এক্সট্রা ৩০ পার্সেন্ট সময় পাবেন, এতে ব্রেইন কাজটি করতে আরো রিল্যাক্স ফিল করবে)

আপনার আগামী দিনের প্রতিটি কাজের লিষ্ট আপনার সামনে, এখন A,B,C,D এর মাধ্যমে প্রতিটি কাজের মূল্যয়ন মার্ক করে রাখুন,

A, মানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন কাজ. (যা না করলে আপনার স্বপ্ন থেকে পিছনে পড়ে যাবেন)

B, মানে গুরুত্বপূর্ন তবে না করলে সমস্যা নেই.

C, মানে করলে করলাম না করলে নাই. (সুস্থ্য বিনোদন চর্চা, বন্ধুদের সাথে কিছুক্ষন আড্ডা দেওয়া ইত্যাদী)

D, দিয়ে ওই কাজগুলো মার্ক করবেন, যেগুলো আপনি কোনভাবেই করবেন না, যেমন যখন-তখন ফেসবুকে ঢুকে ব্রাউজ করতে থাকা, Instagram এ ঢুকে ঘন্টার পর ঘন্টা অযথা সময় ব্যায় করা ইত্যাদি.

You are awesome! এখন এক গ্লাস পানি পান করে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ুন! আপনার নিশ্চিত ভালো ঘুম হবে, কারণ আপনি আপনার আগামী দিনের সকল কাজ লিপিবদ্ধ করে আসছেন, এটা ভাবতেই আমার প্রচুর ঘুম চলে আসে, এবং রিল্যাক্স হয়ে যাই.





বিজনেস করার জন্য ফেসবুক পেজ আইডি কিভাবে খোলবো?ফেসবুক পেজ খুলতে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:ধাপ 1: ফেসবুকে লগইন ...
22/06/2023

বিজনেস করার জন্য ফেসবুক পেজ আইডি কিভাবে খোলবো?

ফেসবুক পেজ খুলতে নিম্নলিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন:

ধাপ 1: ফেসবুকে লগইন করুন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকলে, আপনার ফেসবুক আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে ফেসবুকে লগইন করুন।

ধাপ 2: নতুন ফেসবুক পেজ তৈরি করুন ফেসবুকে লগইন করার পর, ফেসবুক হোমপেজে যান এবং সামাজিক মিডিয়া মেনুর উপরে দেখানো "বিজনেস সেটিংস" অপশনে ক্লিক করুন। এই অপশনের মাধ্যমে আপনি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারবেন।

ধাপ 3: পেজের তথ্য পূরণ করুন পেজ তৈরি করার পর, আপনাকে পেজের নাম, পেজ ক্যাটাগরি, পেজের বিবরণ, পেজের লোগো এবং কভার ফটো সহ পেজের তথ্য পূরণ করতে হবে। আপনি এই তথ্যগুলো পরবর্তীতে সহায়তা ছাড়াই পরিবর্তন করতে পারবেন।

ধাপ 4: পেজের সেটিংস নির্ধারণ করুন পেজের তথ্য পূরণের পর, আপনাকে পেজের সেটিংস নির্ধারণ করতে হবে। এই ধাপে আপনি পেজের গোপনীয়তা নির্ধারণ, মোবাইল পেজ, পোস্ট অ্যাক্সেস, মেসেঞ্জার সেটিংস ইত্যাদি সহ বিভিন্ন সেটিংস নির্ধারণ করতে পারেন।

ধাপ 5: পেজের প্রফাইল পিকচার আপলোড করুন একটি পেজ তৈরি করার পর, আপনি পেজের প্রফাইল পিকচার আপলোড করতে পারেন। পেজের প্রফাইল পিকচার হলেই আপনার পেজ একটি চিত্রসহ নজর আসবে।

এই ভাবে আপনি একটি ফেসবুক পেজ খুলতে পারবেন। তারপরে আপনি পেজে পোস্ট করতে এবং আপনার ব্যবসায়িক প্রচারে ফেসবুক পেজ ব্যবহার করতে পারবেন।




20/06/2023

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আপনি আপনার ক্যারিয়ার সুন্দরভাবে বিল্ড আপ করতে পারেন!

একটি ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে হয় ?আপনি যদি কোনো সমস্যা ছাড়া ফেসবুকে নিজের ব্যবসা চালিয়ে যেতে চান, তাহলে নিচে দিয়ে দেওয়া...
18/06/2023

একটি ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে হয় ?

আপনি যদি কোনো সমস্যা ছাড়া ফেসবুকে নিজের ব্যবসা চালিয়ে যেতে চান, তাহলে নিচে দিয়ে দেওয়া এই উপায়, টিপস বা ট্রিকস গুলো ভালো করে দেখুন ও অনুসরণ করুন।

১. কি ধরণের কনটেন্ট পাবলিশ করবেন ?
আপনি নিজের ফেসবুক পেজে কি ধরণের কনটেন্ট গুলো শেয়ার করছেন বা করবেন এটা সত্যি একটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

এক্ষেত্রে এমন কোনো বিশেষ বা কঠিন নিয়ম অবশই নেই যদিও আপনাকে এমন কনটেন্ট পাবলিশ করা দরকার যেগুলোকে শ্রোতারা সহজেই শেয়ার করবেন।

কারণ, যখন আপনার কনটেন্ট গুলো ফেসবুকে অধিক বেশি শেয়ার করা হবে তখন আপনারা ব্র্যান্ড সচেতনতা উচ্চমানের হয়ে দাঁড়াবে এবং অধিক শ্রোতাদের কাছে পৌঁছোতে পারবেন।

২. ভিডিও কনটেন্ট এর চাহিদা বেশি
মনে রাখবেন, যেকোনো ধরণের আকর্ষক একটি ভিডিও পোস্ট ফেসবুকে অধিক শ্রোতাদের আকর্ষণ সাংঘাতিক ভাবে গ্রহণ করতে সাহায্য করে থাকে।

কারণ যেকোনো text বা image content এর তুলনায় video content এর চাহিদা অনেক বেশি।

তাই, আপনি আপনার ফেসবুক পেজের বিষয় হিসেবে বিভিন্ন ভিডিও কনটেন্ট গুলো তৈরি করে নিয়মিত বা সপ্তাহে কমেও ৩ থেকে ৪ দিন পাবলিশ করুন।

দেখবেন এতে কতটা তাড়াতাড়ি জনপ্রিয়তা ও ফলোয়ার্স বৃদ্ধি হবে। মনে রাখবেন, সাধারণ photo posts গুলোর তুলনায় video post গুলো প্রায় 135% থেকেও অধিক organic reach উৎপন্ন করার ক্ষমতা রেখে থাকে।

তাই আপনারা দেখবেন, বর্তমান সময়ে প্রায় প্রচুর YouTubers-রা ইউটিউবের সাথে সাথে নিজের ফেসবুক পেজ গুলোতেও video content publish করে থাকেন।

৩. আপনার শ্রোতাদের উত্তর দেত্তয়া
এখন আপনার একটি ফেসবুক পেজ আছে যেখানে আপনি নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করছেন। যখন নিয়মিত কনটেন্ট পাবলিশ করা হচ্ছে তখন প্রচুর শ্রোতারাও আপনার সাথে সংযুক্ত হচ্ছেন এবং আপনাকে তারা বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন করাটাও স্বাভাবিক।

যখন আপনার শ্রোতারা আপনার পোস্ট গুলোতে কমেন্ট করেন, এর মানে হলো শ্রোতারা আপনার সাথে সংযুক্ত হতে আগ্রহী। তাই, আপনাকেও সেই আলোচনা গুলো চালিয়ে যেতে হবে।

শ্রোতারা করা কমেন্ট গুলোর নিয়মিত উত্তর দিতে হবে এবং তাদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।

৪. ছোট ছোট পোস্ট এর গুরুত্ব
80 বা এর থেকে কম characters-এর সাথে লেখা পোস্ট গুলো ফেসবুকে লং পোস্ট গুলোর তুলনায় ২৫% অধিক শ্রোতাদের আকর্ষক গ্রহণ করতে সক্ষম হয়।

কেননা আপনার ফেসবুক পোস্ট যতটা শর্ট ভাবে লেখা থাকবে সেটা পড়তে ততই কম সময় লাগবে এবং এই ধরণের পোস্ট গুলো সুবিধাজনক ভাবে পড়া সম্ভব।

তাই, চেষ্টা করবেন অনেক কম শব্দের ব্যবহার করে যাতে নিজের ফেসবুক পেজে পোস্ট গুলো পাবলিশ করেন।

৫. পেজ প্রোমোট করুন
একবার নিজের পেজ তৈরি করে সেখানে নিয়মিত কিছুটা পোস্ট পাবলিশ করার পর, এখন আপনি চাইলে নিজের পেজটিকে প্রোমোট করতে পারেন। পেজ প্রমোট করা মানে আপনি বিভিন্ন উপায় গুলো অনুসরণ করে নিজের পেজটি প্রচার করবেন। এতে, অধিক শ্রোতারা আপনার পেজের বিষয়ে জানতে পারবেন।

নিচে বলে দেওয়া উপায় গুলোর দ্বারা ফেসবুক পেজ প্রচার করুন,

১. আপনার পেজ এর বিষয়ের ওপর রুচি রাখা নিজের বন্ধু এবং আত্মীয় দের পেজ লাইক করার জন্যে আমন্ত্রণ জানান।

২. যদি আপনার অন্য কোনো সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল থেকে থাকে তাহলে সেখানেও নিজের পেজের প্রচার করুন।

৩. Facebook Ads-এর দ্বারা কিছু টাকা খরচ করে নিয়মিত নতুন নতুন লক্ষ্যবস্তু শ্রোতাদের কাছে পৌঁছোতে পারবেন।

৪. আপনার যদি কোনো website বা YouTube channel আছে, তাহলে তার মাধ্যমে নিজের ফেসবুক পেজের প্রচার করা সম্ভব।

৬. Facebook Ads চালিয়ে পেজের ব্যস্ততা বাড়ান
Facebook-এর মধ্যে থাকা promote post-এর অপশন ব্যবহার করে আপনি আপনার পেজ ও পোস্ট এর ব্যস্ততার হার দারুণভাবে বাড়িয়ে নিতে পারবেন। এখানে আপনার ১০০০ বা ২০০০ খরচ করার দরকার নেই, আপনি চাইলে মাত্র ১০০ বা ২০০ টাকা খরচ করেও এই সুবিধার লাভ নিতে পারেন।

Promote post বা Facebook ads-এর দ্বারা আপনি আপনার পোস্ট বা পেজটিকে ফেসবুকের মধ্যে থাকা বিভিন্ন টার্গেটেড শ্রোতাদের কাছে পৌঁছোতে পারবেন।

তবে এর জন্যে ফেসবুক আপনার থেকে কিছুটা টাকা নিলেও আপনার এখানে কোনো ক্ষতি নেই।

কেননা, আপনি সামান্য পরিমানে টাকা দিয়ে নতুন নতুন ও targeted audience পেতে পারছেন।

আপনি আপনার পেজে করা প্রত্যেকটি পোস্ট এর নিচেই “Promote Post” এর একটি অপসন পাবেন।

যেই পোস্টটি টাকা দিয়ে paid promotion করলে অধিক audience-দের আকর্ষণ পাওয়া যাবে বলে মনে হবে সেই পোস্ট গুলো মাজে মাজে অবশই প্রোমোট করবেন।

৭. একটি পোস্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করুন
নিয়মিত কোন কোন বিষয়ে কি কি পোস্ট গুলো নিজের ফেসবুক পেজে করবেন, এর জন্যে একটি পোস্ট ক্যালেন্ডার অবশই তৈরি করা দরকার। এতে আপনি আগের থেকেই নিশ্চিত থাকতে পারবেন যে কোন সময় কি কি পোস্ট করতে হবে।

আপনার মনের মধ্যে থাকা প্রত্যেকটি কনটেন্ট আইডিয়া গুলোর একটি লিস্ট তৈরি করুন।

এবার সম্পূর্ণ সপ্তাহের একটি সময়সূচী তৈরি করুন, কোন কোন টপিক গুলো নিয়ে পোস্ট করবেন, পোস্টার মধ্যে কি লিখবেন, ছবি বা ভিডিও থাকবে কি না ? যদি থাকে সেগুলোতে কি কি দিবেন ? সবটার আগের থেকেই একটি ধারণা তৈরি করে রাখুন।

এভাবে আপনি বিভ্রান্ত হবেননা এবং সব কাজ একে একে সঠিক ভাবে হয়ে যাবে।

উপসংহার,

তাহলে বন্ধুরা, আমি আমার ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাই বা পরিচালনা করি সেই বিষয়ে আপনারা জানলেন।
আশা করছি, ফেসবুক পেজ কিভাবে চালাতে ও পরিচালনা করতে হয় এই বিষয়টি আপনার আপনার ক্লিয়ার।
আর্টিকেলের সাথে রিলেটেড কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে, নিচে কমেন্ট করে কিন্তু জানাবেন।






বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা1. ব্লগিং বিজনেস আইডিয়া :-আপনার যদি লেখার প্রতিভা থাকে, আপনি যদি ইন্টারনেট সম্পর্কে সামান...
17/06/2023

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা

1. ব্লগিং বিজনেস আইডিয়া :-

আপনার যদি লেখার প্রতিভা থাকে, আপনি যদি ইন্টারনেট সম্পর্কে সামান্য কিছু জানেন এবং আপনার কাছে যদি একটি মোবাইল এবং ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকে, তাহলে আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারেন । এর জন্য, আপনাকে প্রথমে আপনার ডোমেইন নাম কিনতে হবে, তারপরে আপনি যদি ওয়ার্ড প্রেসে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তবে একটি হোস্টিং প্রয়োজন হবে এবং একটু টাকাও খারিজ হবে না ।

ব্লগিং -এ শুরু করলে বেশি টাকা খরজ হবে না । ব্লগিং শুরু করার আগে দেখে নিন কোন ফিল্ডে আপনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন, মানে আপনি কোন ফিল্ডের টপিক বেছে নেবেন । আপনি যদি এখন এটি সম্পর্কে আরও তথ্য পেতে চান তবে আপনি ইউটিউবের সাহায্য নিতে পারেন, যার সাহায্যে আপনি ব্লগিংয়ে আপনার ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন ।

2. রিয়েল এস্টেট ব্যবসা :-

রিয়েল এস্টেট ব্যবসা এমন একটি ব্যবসা যা আপনি গ্রামে এবং শহরে উভয় জায়গায় শুরু করতে পারেন । এই ধরনের ব্যবসায়, আপনি একটি রিয়েল এস্টেট এজেন্সি খুলে কমিশন আকারে অর্থ উপার্জন করতে পারেন । অনেকে প্লট কিনে বাড়ি তৈরি করতে চায় এবং তারা সম্পত্তি কেনার জন্য রিয়েল এস্টেট এজেন্সির লোকদের সাথে যোগাযোগ করে, রিয়েল এস্টেট এজেন্সির লোকেরা এমন লোকদের সাথে যোগাযোগ করে যারা তাদের জমি বিক্রি করতে চায় এবং তাদের জমি বিক্রি করে । এবারে এই সমস্ত ক্রয়-বিক্রয় থেকে 5-10 % পর্যন্ত কমিশন নিন। এর জন্য, আপনাকে বিভিন্ন সম্পত্তির মালিকদের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে যারা তাদের সম্পত্তি বিক্রি করতে চান ।

3. নাস্তার দোকান খুলুন :-

প্রাতঃরাশের ব্যবসা একটি অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসায়িক আইডিয়া কারণ আজকাল মানুষের কাছে সকালের নাস্তা তৈরি করার সময় নেই, তাই লোকেরা মনে করে যে আমরা বাইরেই নাস্তা করি, এর একটি কারণ হ’ল লোকেরা প্রায়শই তাদের অফিস থেকে দেরি করে আসে । এবং সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠে, যারা শহরে একা থাকেন, তাদের কাছে সময় নেই এবং তারা প্রায় বাইরেই সকালের নাস্তা করে ।

বড় শহরগুলোতে যারা তাড়াহুড়ো করে অফিসে যায়, তারা স্নান সেরে বাইরেই নাস্তা করে নেয়। এই ব্যবসাটি শুরু করার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা থাকতে হবে যেখানে মানুষের বসার ব্যবস্থা থাকবে, পাশাপাশি আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার সকালের নাস্তা যেন সুস্বাদু হয় যাতে লোকেরা আপনার সকালের নাস্তায় আঙুল চাটতে থাকে।

এটি সুস্বাদু হলে আরও গ্রাহক আপনার কাছে আসবে। এই ধরনের ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনাকে কিছু পাত্র এবং এক বা দুইজন দক্ষ কারিগর রাখতে হবে, আপনি প্রায় 25 থেকে 30 হাজার টাকায় এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আপনি এই স্বল্প বাজেটের ব্যবসায় লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।

4. যোগব্যায়াম :-

আপনি যদি যোগব্যায়াম সম্পর্কে জানেন তবে আপনি মানুষকে যোগব্যায়াম করার প্রশিক্ষণ দিতে পারেন । বর্তমান সময়ে মানুষ কাজকর্মে খুব ব্যস্ত থাকে তাই নিজের মনে জোর দিয়ে শরীরচর্চা করার সময় পায় না এবং এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই স্থূলতা, হাঁটু, কোমর ইত্যাদির ব্যাথায় ভোগেন, এই সমস্ত ব্যাথা বেদনা একমাত্র যোগব্যায়ামের মাধ্যমে দূর করা সম্ভব ।

যোগব্যায়াম ক্লাস চালাতে মোটামুটি একটু জায়গা লাগবে এবং সারাদিনও কাটাতে হবে না, এমন অবস্থায় 20 জনকে যোগা শেখানো শুরু করলে, প্রতিদিন 1 ঘণ্টা শিখিয়ে প্রতি মাসে 6 থেকে 8 হাজার টাকা আয় করা যায় । এর সাথে যদি সংখ্যা বাড়তে থাকে তাহলে আপনি আরও সময় নিয়ে আরও বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারেন ।

5. ব্লগিং বিজনেস আইডিয়া :-

আপনার যদি লেখার প্রতিভা থাকে, আপনি যদি ইন্টারনেট সম্পর্কে সামান্য কিছু জানেন এবং আপনার কাছে যদি একটি মোবাইল এবং ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকে, তাহলে আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে পারেন । এরজন্য, আপনাকে প্রথমে আপনার ডোমেইন নাম কিনতে হবে, তারপরে আপনি যদি ওয়ার্ড প্রেসে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তবে একটি হোস্টিং প্রয়োজন হবে এবং একটু টাকাও খারিজ হবে । ব্লগিং -এ শুরু করলে বেশি টাকা খরজ হবে না ।

ব্লগিং শুরু করার আগে দেখে নিন কোন ফিল্ডে আপনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন, মানে আপনি কোন ফিল্ডের টপিক বেছে নেবেন । আপনি যদি এখন এটি সম্পর্কে আরও তথ্য পেতে চান তবে আপনি ইউটিউবের সাহায্য নিতে পারেন, যার সাহায্যে আপনি ব্লগিংয়ে আপনার ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন ।

6. ইউটিউব চ্যানেল :-

যারা প্রথমবার শুনছেন যে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়, তাদের জন্য এটি একটি নতুন ব্যবসা । আপনাকে শুধু ইউটিউবে একটি চ্যানেল বানিয়ে ভিডিও আপলোড করতে হবে, আপনি যদি এক বছরের মধ্যে 4000 ঘন্টা দেখার সময় (watch time) এবং 1000 সাবস্ক্রাইবার সম্পূর্ণ করেন, তাহলে আপনার ভিডিওগুলি অর্থ উপার্জনের যোগ্য হয়ে ওঠে ।

এই ব্যবসাটি নারী এবং পুরুষ উভয়ের জন্য । আপনাকে মনে রাখতে হবে যে আপনি স্বল্প মেয়াদে ইউটিউব থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না, তবে আপনার যদি এমন কোনও প্রতিভা থাকে যা আপনি ইউটিউবে ভিডিওর মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারেন এবং আপনি মনে করেন যে আমি দীর্ঘ মেয়াদে এটি করতে পারি তবে আপনাকে স্বাগতম ।

7.ড্রাগন ফলের চাষ :-

চিরাচরিত ও গতানুগতিক চাষ পদ্ধতির বাইরে বেরিয়েও কৃষক বন্ধুরা নতুন, বিকল্প চাষের সন্ধানে লেগে পড়েছেন এবং তার চাষ পদ্ধতি নিয়েও তাদের মধ্যে উৎসাহের কোনো খামতি নেই । ধান, পাট, আলু ও. শাকসবজি জাতীয় ফসল থেকে আশানুরূপ লাভের মুখ না দেখতে পেয়ে বিকল্প চাষ হিসাবে ড্রাগন ফলের চাষ করে এ রাজ্যের কৃষকবন্ধুরা কিছুটা হলেও লক্ষ্মীলাভ করছেন ।

8. অ্যালোভেরা চাষ :-

ঘৃতকুমারী , বৈজ্ঞানিক নাম Aloe Vera একটি রসালো উদ্ভিদ প্রজাতি । ঘৃতকুমারী সুপরিচিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ ঔষধি গাছ । ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা দেখতে অনেকটা আনারস গাছের মতো । অ্যালোভেরা গাছের গোড়া থেকেই সবুজ রঙের পাতা হয় এবং পাতাগুলো পুরু ধরনের হয় যার দুই পাশেই ছোট ছোট কাঁটা থাকে । পাতার ভেতরে স্বচ্ছ পিচ্ছিল ধরনের শাঁস থাকে যাকে অ্যালোভেরা জেল বলা হয় । বর্তমানে অ্যালোভেরার বাজারে খুব চাহিদা রয়েছে, অ্যালোভেরার চাষ করে এ রাজ্যের কৃষকবন্ধুরা কিছুটা হলেও লক্ষ্মীলাভ করছেন ।

9. মাশরুম চাষ :-

বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমের কল্যাণে আমরা মাশরুম চাষে সফল ভাই-বোনদের গল্প শুনতে পাই । যদি আমরা তাদের মধ্যেও সফলতার কাতারে দাঁড়াতে চাই তাহলে মাশরুম চাষ কে সম্ভাবনাময় কর্মসংস্থানের উপায় হিসেবে বেছে নিয়ে এই বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে কাজ শুরু করতে পারি । যদি আপনার কৃষিবিষয়ক কাজগুলো করার প্রতি ঝোঁক থাকে তাহলে আপনাকে হাইলি রিকমেন্ড. করব মাশরুম চাষের ব্যবসা শুরু করার জন্য । মাশরুম আমাদের ভারতের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী প্রচুর চাহিদা রয়েছে । তাই দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করে প্রচুর আয় করা সম্ভব ।

10. বিরিয়ানির ব্যবসা :-

আমরা ব্যবসার আইডিয়া লিখতে গিয়ে যতই সামনে অগ্রসর হচ্ছি ততই অবাক হচ্ছি যে পৃথিবীতে কত রকমের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা রয়েছে । বিরিয়ানির ব্যবসা তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য এবং বেশ লাভজনক একটা ব্যবসা বলে আমরা সবাই জানি । যদি আপনার বিরিয়ানির প্রতি দুর্বলতা থাকে তাহলে এই জিনিসটা নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন । যদি 100% বা তার চেয়ে অধিক লাভ জনক কোন ব্যবসা করতে চান সে ক্ষেত্রে বিরিয়ানির ব্যবসা করতে পারেন।

এ ব্যবসাতে ঝামেলা কম কারণ শুধুমাত্র একটা আইটেম নিয়ে ব্যবসা করবেন। অল্প পুঁজিতে ব্যবসা শুরু করতে চাইলে এটা খুবই ভালো হতে পারে। বিরিয়ানি ব্যবসা করতে চাইলে অবশ্যই একটা ভালো পরিবেশে খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করতে হবে। বিরিয়ানি ব্যবসায়ী হোম ডেলিভারি সার্ভিস চালু করেও এক্সট্রা বেনিফিটেড হওয়া সম্ভব।

11. মসলা উৎপাদন :-

মশলা একটি নিয়মিত খাদ্য উপাদান এবং এটি বেশিরভাগ ভারতীয়রা ব্যাপকভাবে খায় । আপনি সীমিত বিনিয়োগে ক্ষুদ্র পরিসরে মসলা উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

12. ফ্রিল্যান্সার :-

আজকাল এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যেগুলি মানুষকে অনলাইনে কাজ করায় এবং লোকেরা অনলাইন কাজের বিনিময়ে সংস্থার কাছ থেকে অর্থ নেয়, এমন কিছু সংস্থা রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেও কাজ করতে পারেন । আপনি যদি ওয়েবসাইট ডিজাইনিং, আর্টিকেল রাইটিং, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, ফটো এবং ভিডিও এডিটিং, ইউটিউব থাম্বনেইল ইত্যাদিতে কাজ করতে জানেন, তাহলে আপনিও হতে পারেন একজন ফ্রিল্যান্সার ।.

এখানে কাজ করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হবে আপনি যখন খুশি এই কাজটি করতে পারবেন এবং দ্বিতীয়ত আপনি নিজেই এর দাম নির্ধারণ করতে পারবেন । আমরা কিছু কোম্পানির নাম দিচ্ছি যেমন Fiverr.com, Freelancer.com, Upwork.com, Guru.com ইত্যাদি । আপনি এই ওয়েবসাইটগুলিতে আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিজস্ব ব্যবসার ধারণা শুরু করতে পারেন ।

13. পপকর্ন তৈরির ব্যবসা :-

গ্রাম হোক বা শহর, শিশু, বৃদ্ধ কিংবা মহিলা পপকর্নের নাম শুনলেই মুখে জল চলে আসে । খুব অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন । আপনি পপকর্নের ছোট প্যাকেট তৈরি করে খুচরা মূল্যে বিক্রি করতে পারেন বা আপনি একটি দোকান খুলতে পারেন, আপনি প্রায় 20 হাজার টাকা দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন, এতে একটি মেশিন, একটি গ্যাস সিলিন্ডার এবং কিছু কাঁচামাল প্রয়োজন হবে । এই সমস্ত জিনিস আপনি সহজেই আপনার কাছাকাছি বড় শহর বাজারে পেয়ে যাবেন ।

14. মোমবাতি ব্যবসা :-

মোমবাতি সবসময় চাহিদা, যা এটিকে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় ব্যবসা বিকল্প করে তোলে । মোমবাতির ঐতিহ্যগত চাহিদা ধর্মীয় এবং সাজসজ্জার উদ্দেশ্য থেকে আসে । উৎসবের সময় এর চাহিদা অনেক বেশি থাকে । অন্যথায়, আজকাল অনেক রেস্তোরাঁ, বাড়ি এবং হোটেলের সাথে একটি পরিবেশ তৈরি করতে সুগন্ধি এবং থেরাপিউটিক মোমবাতির একটি ক্রমবর্ধমান চাহিদা রয়েছে । মোমবাতি তৈরির ব্যবসা প্রায় 20,000-30,000 টাকার কম বিনিয়োগে ঘরে বসে শুরু করা যেতে পারে ।

ব্যবসা শুরু করার জন্য ব্যবহৃত কাঁচামালের মধ্যে রয়েছে মোম, ছাঁচ, থ্রেড, সুগন্ধি তেল এবং আরও অনেক কিছু । প্রধান কাঁচামাল ছাড়াও, আপনার কিছু মোমবাতি তৈরির সরঞ্জামও প্রয়োজন । এর মধ্যে রয়েছে একটি গলানোর পাত্র, থার্মোমিটার, পাত্র, ওজন করার স্কেল, হাতুড়ি এবং একটি ওভেন (মোম গলানোর জন্য)।

15. আচার ব্যবসা :-

আচার ভারতের একটি ঐতিহ্যবাহী খাদ্য আইটেম এবং অত্যন্ত জনপ্রিয় । আপনি প্রতিটি ভারতীয় বাড়িতে অন্তত এক ধরনের আচার পাবেন । সুতরাং, আপনি যদি ছোট ব্যবসা শুরু করতে চান, তাহলে আচার ব্যবসা একটি নিরাপদ এবং সহজ বিকল্প । ভারতের বাজার ছাড়াও বিদেশেও ভারতীয় আচারের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে । আপনি প্রায় 20,000-25,000 টাকার অল্প পুঁজিতে আপনার বাড়িতে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন ।

16. কাগজের ব্যাগ তৈরির ব্যবসা :-

পরিবেশ বান্ধব ব্যাগ এবং কাগজের তৈরি প্যাকেজিং জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে কারণ মানুষ বুঝতে পেরেছে যে অ-বায়োডিগ্রেডেবল প্লাস্টিকের ব্যাগ পরিবেশের জন্য কতটা ক্ষতিকর । শপিং আইটেম, খাদ্য আইটেম, চিকিৎসা সামগ্রী, গহনা এবং আরও অনেক কিছু প্যাক করতে কাগজের ব্যাগ ব্যবহার করা যেতে পারে । স্বল্প বিনিয়োগে ছোট পরিসরে কাগজের ব্যাগ উৎপাদন শুরু করা যায় ।

স্বয়ংক্রিয় কাগজের ব্যাগ তৈরির মেশিনটি প্রায় 5 লক্ষ টাকা থেকে শুরু হয় এবং এর বিশাল ক্ষমতা রয়েছে – ঘন্টায় কয়েক হাজার ইউনিট তৈরী করতে পারে । আধা-স্বয়ংক্রিয় মেশিনগুলিও 3 লক্ষ টাকার কম দামে পাওয়া যায়, তবে এতে আরও কাজ এবং শ্রম জড়িত । উদ্যোক্তাদের কাগজের শীট, কালি, প্রিন্টিং রাসায়নিক, ট্যাগ ইত্যাদির মতো কাঁচামাল সোর্সিংয়েও বিনিয়োগ করতে হবে ।

17. খাম এবং ফাইল তৈরির ব্যবসা :-

যোগাযোগ ডিজিটাল হলেও, স্কুল, কলেজ, কর্পোরেট ইত্যাদিতে কাগজের খাম এবং ফাইলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে । ক্রেতাদের প্রয়োজনীয়তার উপর নির্ভর করে বিভিন্ন ধরনের কাগজ যেমন ম্যাপলিথো পেপার বা স্ক্র্যাপ পেপার ব্যবহার করা যেতে পারে । আঠাও বাজার থেকে কিনতে পাওয়া যায় । খাম তৈরির মেশিনের দাম 1.5 লক্ষ থেকে 11 লক্ষ টাকার মধ্যে যখন এই মেশিনগুলিতে কাগজ ঢোকানো হয়, তখন এটি নির্দিষ্ট আকারে কাটা হয় । আঠা প্রয়োগ করার পরে, খামটি শুকিয়ে প্যাকেজিংয়ের জন্য পাঠানো হয় । এই পণ্যগুলি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর, সুপারমার্কেট বা সরাসরি স্কুল, কলেজ এবং কর্পোরেট অফিসগুলিতে বিক্রি করা যেতে পারে ।

18. ধূপকাঠি তৈরির ব্যবসা :-

দেশে এবং বিদেশে ব্যাপক চাহিদার কারণে ভারতে আগরবাতির (ধূপকাঠি) বাজার বাড়ছে । বেশিরভাগ ভারতীয় পরিবারে ধূপকাঠি ব্যবহার করা হয় এবং উৎসবের মরসুমে তাদের জনপ্রিয়তা ও চাহিদা বৃদ্ধি পায় । অন্যান্য দেশে ধ্যানের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা এবং ধূপকাঠির ব্যবহারও তাদের রপ্তানির দিকে পরিচালিত করেছে ।

ছোট আকারের ধূপকাঠি তৈরির প্রথম পর্যায়ে বাজার থেকে গন্ধহীন ধূপকাঠি কেজিদরে কিনে তাতে চন্দন, জুঁই, গোলাপ, চম্পা ইত্যাদির মতো সুগন্ধযুক্ত যুক্ত করে বিক্রি করা যেতে পারে । গন্ধহীন ধুপকাঠিগুলি তেল দিয়ে প্রলেপ দেওয়া হয় এবং শুকানো হয় । ব্যবসা বড়ো হলে সবকিছুই নিজের থেকে করা যেতে পারে, এবং মানুষের পরিবর্তে মেশিনের ব্যবহার ককরলে সুবিধা হয় ।

19. বোতামের ব্যবসা :

বোতামগুলি পোশাক শিল্পে ব্যবহৃত সবচেয়ে প্রয়োজনীয় দ্রবগুলির মধ্যে একটি এবং এর বিপুল বাজার সম্ভাবনা রয়েছে । প্লাস্টিক থেকে ফ্যাব্রিক এবং স্টিলের বোতাম পর্যন্ত, এই জায়গাটিতে বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে যা আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারেন । আপনি হয় একটি জায়গা ভাড়া নিতে পারেন বা প্রায় 30,000-40,000 টাকার মৌলিক বিনিয়োগের সাথে বাড়িতে শুরু করতে পারেন ৷

20. স্মার্টফোনের জন্য টেম্পারড গ্লাসের ব্যবসা :

সঙ্কুচিত বিশ্ব বাজার সত্ত্বেও ভারতে স্মার্টফোনের বাজার বাড়ছে । ইন্টারন্যাশনাল ডেটা কর্পোরেশন (IDC) অনুসারে, ভারতীয় বাজারে 2019 সালের প্রথম প্রান্তিকে 32 মিলিয়ন ইউনিটের চালান হয়েছে । স্মার্টফোনের জিনিসপত্র যেমন টেম্পারড গ্লাসেরও প্রচুর চাহিদা রয়েছে । এগুলি উচ্চ-তাপমাত্রার মেশিনে তৈরি করা হয়, যেখানে গ্লাস উত্তপ্ত হয় এবং তারপর দ্রুত ঠান্ডা হয় । টেম্পারড গ্লাসকে কঠোরতা পরীক্ষা, ব্রেকিং পরীক্ষা এবং মাত্রা পরীক্ষাও পাস করতে হয় ।

টেম্পারড গ্লাসে সিলিকন, অতিরিক্ত সুরক্ষা এবং আঠাও রয়েছে । আঠালো, যা স্মার্টফোনের স্ক্রিনে টেম্পারড গ্লাস আটকে রাখে, এটি উত্পাদনের একটি অপরিহার্য উপাদান । কম ধারণক্ষমতার টেম্পারড গ্লাস তৈরির মেশিনের দাম প্রায় 75,000 টাকা এবং বেশি ধারণক্ষমতার 1.5 লাখ টাকার বেশি ।

21. ডিজাইনার লেইস ব্যবসা :

লেইস সাধারণত পোশাক এবং নৈপুণ্যের কাজে ব্যবহৃত হয় । এটি ব্যবসার একটি ঐতিহ্যগত রূপ এবং সহজেই ঘরে বসে শুরু করা যায় । উদীয়মান ফ্যাশন প্রবণতার সাথে, বিভিন্ন ধরণের লেসের চাহিদা বেড়েছে । লেইস বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়, যা যারা ছোট ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য এটি একটি ভাল সুযোগ করে তোলে । লেসগুলি ম্যানুয়ালি ডিজাইন করা যেতে পারে । আপনি প্রায় 25,000-50,000 টাকার কম বিনিয়োগে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন ।

22. আইসক্রিম কোন তৈরির ব্যবসা :

গরমকাল সহ প্রায় সবঋতুতে (অতিরিক্ত ঠান্ডা ছাড়া) সবাই আইসক্রিমের জন্য চিৎকার করে, এবং এটি আজকের অন্যতম জনপ্রিয় ডেজার্ট । ক্রমবর্ধমান আইসক্রিম খাওয়ার কারণে আইসক্রিম কোনের চাহিদা বেড়েছে । সুতরাং, আপনি যদি একটি ছোট ব্যবসা শুরু করতে চান তবে এই ধারণাটি একটি লাভজনক ব্যবসায়িক বিকল্প হতে পারে ।

আপনি প্রায় 1 লক্ষ থেকে 1.5 লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করে একটি ছোট জায়গায় একটি আইসক্রিম কোন উত্পাদন ইউনিট শুরু করতে পারেন । যাইহোক, আপনি যদি উচ্চ-ক্ষমতার যন্ত্রপাতি দিয়ে বড় আকারের কাজ করতে চান তবে বিনিয়োগ খরচ কিছুটা বেশি হয়ে যায় ।

23.জৈব (প্রাকৃতিক) সাবান ব্যবসা :

আপনি যদি একটি ছোট ব্যবসা শুরু করতে চান তবে জৈব সাবান তৈরির ব্যবসা একটি দুর্দান্ত বাজার । এটি একটি উচ্চ চাহিদার পণ্য যা প্রতিদিন কোটি কোটি মানূষ দ্বারা ব্যবহৃত হয় । একটি ছোট ভেষজ সাবান ব্যবসা শুরু করতে আপনার কাঁচামাল যেমন গ্লিসারিন, ভেষজ দ্রব, তেল, ছাঁচ, মাইক্রোওয়েভ এবং আরও অনেক কিছু প্রয়োজন । স্কেলড উৎপাদনের জন্য প্রায় 1.5 লক্ষ থেকে 2 লক্ষ বিনিয়োগ প্রয়োজন । আপনি বাড়িতে ব্যবসা শুরু করতে পারেন বা একটি পৃথক ছোট জায়গা ভাড়া নিতে পারেন । আপনি যদি সাবান তৈরির প্রক্রিয়া শিখতে চান তবে বিভিন্ন সরকারি কোর্স রয়েছে ।

24.নারকেল তেল ব্যবসা :

আজকাল মানুষ প্রাকৃতিক পণ্য ব্যবহারে সচেতন হয়ে উঠেছে । যখন স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্যের কথা আসে, তখন অনেকেই মানসম্পন্ন পণ্যের জন্য প্রিমিয়াম দিতে দ্বিধা করেন না । অতএব, একটি নারকেল তেল তৈরির ব্যবসা (কোকোনাট হেয়ার অয়েল) শুরু করা একটি ভাল ছোট ব্যবসার ধারণা হতে পারে । এই কম খরচের ব্যবসায়িক ধারণার জন্য আনুমানিক 1 লক্ষ টাকা বিনিয়োগ প্রয়োজন ৷ আপনি হয় একটি ছোট খামার ভাড়া করে শুরু করতে পারেন বা আপনার এলাকার কৃষকদের সাথে কাজ করতে পারেন ।

25. ই-কমার্স :

ভারতে ই-কমার্স ব্যবসা অনেক বেড়েছে । ইন্টারনেটে আরও সহজলভ্যতা এবং আরও বেশি লোকের সাথে, ই-কমার্স ভারতের একটি সম্ভাব্য ব্যবসায়িক ক্ষেত্র হয়ে উঠেছে । ইকমার্স ভারতের সবচেয়ে আশাব্যঞ্জক বিজনেস আইডিয়ার মধ্যে একটি । আপনি আপনার পণ্য বিক্রির জন্য ই-কমার্স বেছে নিতে পারেন । ই-কমার্সের মাধ্যমে প্রচুর পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা যায় । আপনি ই-কমার্সের মাধ্যমে বিভিন্ন আইটেম রপ্তানি ও আমদানি করতে পারেন এবং পেমেন্টও করতে বা পেতে পারেন । তবে আপনাকে প্ল্যাটফর্মটি নিয়ে খুব ভালভাবে জানতে হবে ।

26. কুরিয়ার সার্ভিস :

অনলাইন যোগাযোগের বৃদ্ধি সত্ত্বেও, কিছু নথিপত্র বা ডকুমেন্টস এবং অন্যান জিনিস রয়েছে যা তাড়াতাড়ি এবং ঝামেলামুক্ত ডেলিভারির জন্য কুরিয়ার সার্ভিস দ্বারা সরবরাহ করা হয় । ভারতে কুরিয়ার সার্ভিসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে । সুতরাং, আপনি এখানে আপনার কুরিয়ার সার্ভিস বিজনেস শুরু করতে পারেন । এই বিজনেসের জন্য অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে । আপনাকে একটি সঠিক অফিস স্থান নির্বাচন করতে হবে, ভাল কর্মচারী নিয়োগ করতে হবে, ভ্যানের ব্যবস্থা করতে হবে এবং দক্ষতার সাথে আপনার সেবার প্রচস্র করতে হবে । কিন্তু, এটি একটি বেশ ভালো বিজনেস আইডিয়া ।

27. মুরগির ডিমের বিজনেস :

পোল্ট্রি ফার্ম ভারতে একটি পুরনো ব্যবসা । এটি এখনও একটি মহান চাহিদা এবং একটি ভাল মুনাফাযুক্ত বিজনেস । সুতরাং, কৃষিভিত্তিক ভারতে এটি একটি ভালো বিজনেস আইডিয়া ৷ আপনাকে একটি সঠিক স্থান, মুরগির একটি ভাল জাত, তাদের খাবার এবং সঠিক সতর্কতা বেছে নিতে হবে । কিন্তু ব্যবসা শুরু করার আগে আপনার ভালো প্রশিক্ষণ এবং জ্ঞান প্রয়োজন ।

28. পোল্ট্রি ব্রয়লার :

অন্য যেকোনো দেশের মতো ভারতেও মুরগির ভালো চাহিদা রয়েছে । এটি আপনার জন্য একটি অত্যন্ত লাভজনক ব্যবসা । এই বিজনেস শুরু করার জন্যে আপনাকে একটি শান্ত জায়গা, উচ্চ ফলনশীল মুরগি, খাদ্য, সঠিক পোল্ট্রি ঘর, এবং উপযুক্ত চাষ পদ্ধতি নির্বাচন করতে হবে ।

29. হাঁসের চাষ :

ভারতে মুরগির ডিমের চেয়ে হাঁসের ডিমের চাহিদা বেশি । এর মাংসও বেশ জনপ্রিয় । সুতরাং, এটি আপনার জন্য একটি ভাল ব্যবসায়িক ধারণা । হাঁস পালন তুলনামূলক ভাবে সহজ । আপনার একটি পুকুর বা কোন জলাশয় থাকতে হবে । তারপর আপনাকে বংশ বা জাত, খাদ্য, আশ্রয় এবং তাদের রোগের সঠিক ব্যবস্থাপনা নির্বাচন করতে হবে । ডিম পাড়ার পর, সেগুলো পরিষ্কার করে ভালোভাবে প্যাক করে নিতে হবে । মনে রাখবেন, মাংস এবং ডিম উৎপাদনের জন্য হাঁসের আলাদা জাত রয়েছে । সুতরাং, আপনাকে আপনার ব্যবসার মডেল অনুসারে জাতটি বেছে নিতে হবে ।

30. ছাগল পালন :

ভারতে ছাগলের মাংস খুবই জনপ্রিয় । আপনি কম ঝামেলা সহ বড় মুনাফার জন্য এই ব্যবসায়িক ধারণাটি নির্বাচন করতে পারেন । আপনাকে সঠিক সময়ে অবস্থান, জাত নির্বাচন, খাদ্য, চিকিৎসা সেবা, প্রজনন এবং বিপণনের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে । রোগ এড়াতে আপনাকে ছাগলকে সময়মত টিকা দিতে হবে । তাদের উচ্চ চাহিদার কারণে ভারতে ছাগলের ব্যবসা কঠিন কাজ নয় ।

31. সবজি চাষ :

ভারতের মানুষ সারা বছর সব ধরনের সবজি খায় । তাই বিভিন্ন ধরনের সবজির চাহিদা বেশি । আপনি আত্মবিশ্বাসের সাথে আপনার বাণিজ্যিক সবজি চাষের ব্যবসা শুরু করতে পারেন । সবজি চাষের ব্যবসায়, আপনাকে প্রথম ধাপে আপনার পণ্য বিক্রি নিশ্চিত করতে হবে, কারণ সবজি পচনশীল পণ্য । পরবর্তী, প্লট নির্বাচন করুন এবং মাটি পরীক্ষা করুন । তারপর, ফসল নির্বাচন করুন এবং যথাযথ যত্ন এবং ব্যবস্থাপনার সাথে চাষ প্রক্রিয়া শুরু করুন । সঠিক বিজ্ঞাপন বা প্রচার প্রয়োজন ।

*** বর্তমানে সবচেয়ে বেশি লাভজনক ব্যবসা কোনটি ?

বাংলাদেশের সবচেয়ে লাভজনক ব্যাবসা হলো রাজনীতি। এটা শুধু বর্তমান সময়ের জন্য নয়, সবসময়ই এমন ছিল। দ্বিতীয় লাভজনক ব্যবসা হতে পারে ঠিকাদারি। সরকারি প্রচুর কাজ হচ্ছ বর্তমান কালে, সেগুলোর ঠিকাদারি হতে পারে প্রচুর লাভজনক।

**** 50 হাজার টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায় ?

৫০ হাজার টাকা দিয়ে আপনি প্রাথমিকভাবে ব্যাবসা করতে চাইলে, আপনি মুরগীর ফার্ম, হাসের ফার্ম অথবা ছোট্ট পরিসরে ছাগলের ফার্ম দিয়ে শুরু করতে হবে যার ফলে আপনাকে ৪-৬ মাস অপেক্ষা করতে হবে। তারপর থেকেই আপনি ইনশাআল্লাহ মুনাফা পেতে থাকবেন। তাছাড়া আপনি ছোট একটি চায়ের দোকান দিতে পারেন।

**** কম খরচে কি ব্যবসা করা যায় ?

অল্প পুজিতে ব্যবসা হলো বিভিন্ন রকম পোশাক তৈরি করে বিক্রি করা আপনি ঘরে বসে অল্প টাকা খরচ করে বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি করতে পারেন। যেমন : থ্রি পিস , লুঙ্গি , শাড়ি, গামছা , পাঞ্জাবি ইত্যাদি। এই ব্যবসায় লাভ অনেক বেশি এবং এ ব্যবসার চাহিদা অনেক বেশি।






Address

Vill: Baratengra, Post: Karamjatala, Patharghata
Barguna
8720

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Digital Dream Team posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Digital Dream Team:

Share


Other Digital creator in Barguna

Show All