Ushainue Marma

Ushainue Marma My name is Ushainue Marma. I'm a content creator & trying to spread positive vibes on the Internet. madyem para, Bandarban

ফারাহ রিক্ষ্যে (বুদ্ধ স্নান) এর পর শুরু হয় মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসব সাংগ্রাইং পোয়েঃ💦🔫💦 #সাংগ্রাইং
15/04/2024

ফারাহ রিক্ষ্যে (বুদ্ধ স্নান) এর পর শুরু হয় মৈত্রী পানি বর্ষণ উৎসব সাংগ্রাইং পোয়েঃ💦🔫💦
#সাংগ্রাইং

15/04/2024

🌿🌼💦🔫🔫সাংগ্রাইং উৎসবে পবিত্র চন্দন জল দিয়ে সাঙ্গু নদীর তীরে বৌদ্ধ স্নান🌿🌼💦🔫🔫
#সাংগ্রাইং

🌿🔫💦❤মাহা সাংগ্রাইং পোয়েঃ উপলক্ষে সকলকে মৈত্রীময় শুভেচ্ছা❤🌿🔫💦
14/04/2024

🌿🔫💦❤মাহা সাংগ্রাইং পোয়েঃ উপলক্ষে সকলকে মৈত্রীময় শুভেচ্ছা❤🌿🔫💦

🙏🙏🙏বান্দরবান,রোয়াংছড়ি উপজেলা সত্য বুদ্ধ (আসাংম্রাই ফরাঃ) এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরলাম 👉হাজার বছর আগের কথা।  কথিত আছে, ...
04/04/2024

🙏🙏🙏বান্দরবান,রোয়াংছড়ি উপজেলা সত্য বুদ্ধ (আসাংম্রাই ফরাঃ) এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরলাম
👉হাজার বছর আগের কথা। কথিত আছে, বর্তমান বান্দরবান জেলার রোয়াংছড়ি উপজেলা পাইংখ্যং খালের সন্নিকটে এক ম্রো আদিবাসী জনবসতি ছিল। ম্রোদের আদি ধর্ম ক্রামা। সে সময়ে ম্রোরা প্রকৃতিকে বেশি পূজা করত। ঐ গ্রামের জনৈক কাইম্প্রা ম্রো এর স্ত্রী একদিন পাইংখ্যং নদীর মোহনা তাখ্যং ঝিড়িতে মাছ ধরতে যায়।
👉ম্রো মহিলাটি মাছ ধরতে গিয়ে দুপুর গড়িয়ে যায় কিন্তু কোনো মাছ ধরতে পাচ্ছিল না। এদিকে সূর্য ঠিক তির্যক বরাবর আলো দিতে শুরু করেছে। ম্রো মহিলাটি মনে মনে বলতে থাকে, যে করেই হোক আজকের মাছ ধরে বাড়িতে ফিরবেই৷ এ ভেবে চাঁই দিয়ে মাছ ধরার সময় একটি শেওলা ধরা এক মূর্তি উঠে আসল।
👉চাঁই এর ওঠা ছোট ছোট মাছগুলোকে নিয়ে, অবশিষ্ট থাকা পাথর কাঁকর সবকিছু ফেলে দিল। খানিকটা সামনে এগোতে আবার সে চাঁইয়ের মধ্যে শেওড়া ধরা মূর্তি ওঠে আসে। সে বিড়বিড় করে বলতে থাকে, আজকের আমার সাথে এসব কি হচ্ছে? মাছেরা গেল কই, বারবার এই মূর্তি চাঁই এর ভিতরে আসছে কেন।
👉এবার বিরক্ত হয়ে সে সজোরে ছুড়ে মারে। ছুড়ে মারার মূর্তিটা একটি বড় পাথরের লেগে চিৎকার দিয়ে ওঠল। কিন্তু তার মনে খটকা লেগে যায়, নিশ্চয়ই এই মূর্তি সাধারণ মূর্তি নয়। আজ আর মাছ ধরবনা। বাড়ির ফিরার সময় কেন জানি মনে করে সে শেওড়া ভরা মূর্তিটাকে থুরুং এ করে নিয়ে আসে।
👉বাড়িতে এসে মূর্তিটিকে এক কোণায় ফেলে রাখে। মাঝে মাঝে ম্রো শিশুরা মূর্তিটাকে পুতুল ভেবে খেলা করে। এভাবে মাস বছর পেরিয়ে যায়। জনৈক ম্রো দম্পতি খেয়াল করল, এই মূর্তি আসার পর থেকে তাদের ঘরে কোনো চুরি-ডাকাতি হয়না। কোনো অসুখ-বিসুখও হয়না, মাঝেমধ্যে ধান শুকানোর সময় কোণায় বসিয়ে রাখলেও পোকামাকড়, ইদুর, পক্ষীরা ধান খেতে আসত না। মূর্তিটা তাদের কাছে এক বিশ্বস্ত পাহারাদারে পরিণত হল।
👉তারা ভাবল মূর্তিটা বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজের লাগানো যায়। এটি যেন তেন কোনো মূর্তি নয়। এটি উপকারী এবং পূজিত। এভাবে তারা এই মূর্তিটিকে খাবার দিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে রাখল। ততক্ষণে এই মূর্তির গুণের কথা আশেপাশে গ্রামের সর্বত্র জায়গার ছড়িয়ে পড়ল। এভাবে মাস বছর পেরিয়ে যায়।
👉একদিন অংগ্য মারমা (রোয়াজা) যিনি বৃটিশ সরকার কতৃক স্বীকৃতি প্রাপ্ত মর্মে কথিত, শুনতে পেলেন পাইখ্যং এলাকায় ম্রো ঘরে আশ্চর্যজনক এক মূর্তি রয়েছে। মূর্তিটি তাদের ঘরে আসার পর তারা খুব সুখে শান্তিতে রয়েছে। অতি উৎসুক হয়ে তিনি মূর্তিটাকে দর্শন করতে গেলেন। তিনি দেখলেন এটি কোনো সাধারণ মূর্তি নয়। এটি চক্রবাল গুণসম্পন্ন মহামতি বুদ্ধের মূর্তি।
👉 ম্রো দম্পতির সঙ্গে একসময় আলাপচারিতায় তিনি বুঝতে পারলেন, মূর্তিটাকে কারো কাছে দিতে চাই না। অংগ্য মারমা তিনি চিন্তা করতে লাগলেন, কিভাবে এই পূজনীয় বুদ্ধকে পাওয়া যায় এবং যথাযথ মর্যাদায় আসনে রাখা যায়। এরপর হতে সে গ্রামের আসা-যাওয়া করতে লাগল। নানা উপঢৌকন নিয়ে গিয়ে তাদের সাথে সখ্যতা বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন।
👉 ম্রোদের উৎসব হলে পোশাক পরিচ্ছদ, বিভিন্ন দামী দ্রব্য নিয়ে হাজির হতো। একসময় ঐ ম্রো কর্তার সাথে রক্ত শপথের মাধ্যমে বন্ধুত্ব সম্পর্ক তৈরি করে ফেলেন।
( ম্রোদের এখনও প্রচলিত আছে যে, রক্ত শপথের মাধ্যমে বন্ধুত্ব তৈরি হলে, নিজের থাকার সর্বশ্ব দিয়ে হলেও সাহায্যের এগিয়ে আসে, সহযোগিতার হাত বাড়ায় এমনকি সম্পত্তির পর্যন্ত ভাগ করে)
👉এভাবে অংগ্য মারমা কয়েক বছর ম্রো বন্ধুর বিপদে-আপদে একে অপরকে সহযোগিতা করে আসছিল। একদিন অংগ্য সে বুদ্ধ মূর্তিটাকে চাই। বলেন, এই মূর্তিটাকে বিহারে সম্মানিত আসনে রাখব এতে সকলের মঙ্গল বয়ে আনবে। ম্রো বন্ধুটি বলে, বন্ধু কিছু মনে করবেননা, তুমি আমার আপন ভাইয়ের চেয়েও আপন, তোমার কথা আমি না করতে পারিনা, তবে মূর্তিটা আমার না, আমার বউয়ের যেহেতু সে কুড়িয়ে পেয়েছে। ওর যদি আপত্তি না থাকে তাহলে এতে আমার কোনো কথা নেই। একসময় ম্রো দম্পতির দীর্ঘ আলাপচারিতায়, ম্রো স্ত্রীর দিতে রাজি হয়৷
👉অংগ্য তাঁর অনেক দিনের সাধনার ফল বুদ্ধ মূর্তিটাকে মাথায় করে গ্রামে নিয়ে এসে বৌদ্ধ বিহারে স্থাপন করেন। পরের দিন গ্রামের সকলকে নিয়ে যথানিয়মে ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পূজা করার ব্যবস্থা করেন। তখন থেকে বুদ্ধ মূর্তিটি আপন মর্যাদায় আসীন রয়েছে।
👉কালক্রমে একদিন অংগ্য মারমা পরিবার পরিজন ও গ্রামবাসীদের নিয়ে শংখ নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে সফোখ্যং(বড়ইতলি) এলাকায় বসতি স্থাপন করেন। কয়েকবছর পর অংগ্য রোয়াজা আবারো কাইথওয়া (কান্তারমুখ) এলাকায় বসতি স্থাপন করেন। অংগ্য রোয়াজার জীবৎকালে সে গ্রামে বিহার আগুনে পুড়ে যায়। ঘটনার পর অনেক খুঁজাখুজি করেও বুদ্ধ মূর্তিটিকে না পেয়ে দিশেহারা হয়ে পড়ে। দুঃশ্চিতায় দিন কাটে অংগ্য মারমার। এক এক রাতে স্বপ্ন দেখলেন, বুদ্ধ মূর্তিটি এক সুউচ্চ নারিকেল গাছের উপর আসীন আছেন।
👉অংগ্য মারমা ভোর সকালে ওঠে পাড়াবাসীকে নিয়ে নারিকেল গাছ হতে বুদ্ধ মূর্তিটাকে উদ্ধার করতে সক্ষম হন। পরবর্তীতে রোয়াংছড়ি আপামর বৌদ্ধ নরনারী একান্ত প্রচেষ্টায় রোয়াংছড়ি জেতবন কেন্দ্রীয় বিহারে ফাং করে নিয়ে আসা হয়। রোয়াংছড়ি জেতবন কেন্দ্রীয় বিহারে প্রায় ২৪৩ বছরের অধিক আসীন রয়েছে।
👉২য় বিশ্ব যুদ্ধ চলাকালে একদল গোর্খার সেনা রোয়াংছড়ি বিহারে এসে অবস্থান করেন। তিনি বৌদ্ধানুরাগী ছিলেন। তিনিও এই নকহাই আসাংম্রাই বুদ্ধের গুণ সম্পর্কে জেনে দর্শন করে গিয়েছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, বুদ্ধ মূর্তিটি তাদের (ইন্ডিয়া) দেশের।
বিঃদ্রঃ লেখাটি বিভিন্ন গণমাণ্য / ভিক্ষুসংঘের সাক্ষাৎকার/ বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে লেখা, ভুলক্রটি মার্জনীয় ও সংশোধনযোগ্য।

লেখক -প্লাইং-থং -মং এবং Nuthowai Marma Barang

⛰️তীব্র গরমের এই সময়ের পাহাড়ের পানির শূন্যতা বেড়েই চলেছে।আর এই সময়ে সাজেকের মনোরম পরিবেশে তৈরি হচ্ছে সুইমিংপুল আর এর নিচ...
02/04/2024

⛰️তীব্র গরমের এই সময়ের পাহাড়ের পানির শূন্যতা বেড়েই চলেছে।আর এই সময়ে সাজেকের মনোরম পরিবেশে তৈরি হচ্ছে সুইমিংপুল আর এর নিচে ঝিরিঝর্ণায় পানি অপর নাম জীবনের জন্য আদিবাসীরা হাহাকার করছে। এরা পাহাড় কেটে সুইমিংপুল বানানোকে আধুনিকতা ভাবে কিন্তু পাহাড়িদের প্রয়োজন বোঝেনা! শুধু সাজেকে নয় বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, সকল পাহাড়ি অঞ্চলে , বর্ষাকাল ছাড়া পাহাড় যেন ধুধু মরুভূমি! একমাত্র যারা পাহাড়ে বসবাস করে তারাই বোঝে কত কষ্ট করে জীবনযাপন করছে😭।

★⛰️পাহাড়ের প্রকৃতিকে বাঁচাতে হবে⛰️★
❤️⛰️প্রকৃতি বাঁচলেই বাঁচবে পাহাড়ের সম্পদ⛰️❤️

31/03/2024

🙏রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় জেতবন বৌদ্ধ বিহারের বিহারাধ্যক্ষ ষষ্ঠ তম মহামান্য সংঘনায়ক, বয়স-৯১, বর্ষা-৭১, পরম পূজনীয় ভদন্ত বিচারিন্দ মহাথের এর মহাপ্রয়াণে জাতীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া উদযাপন উপলক্ষে রোয়াংছড়ি দলের সইং নৃত্য ゚viral

31/03/2024

🙏রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় জেতবন বৌদ্ধ বিহারের বিহারাধ্যক্ষ ষষ্ঠ তম মহামান্য সংঘনায়ক, বয়স-৯১, বর্ষা-৭১, পরম পূজনীয় ভদন্ত বিচারিন্দ মহাথের এর মহাপ্রয়াণে জাতীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া উদযাপন উপলক্ষে এয়ইং নৃত্য🙏 ゚viral

30/03/2024

👏রোয়াংছড়ি কেন্দ্রীয় জেতবন বৌদ্ধ বিহারের বিহারাধ্যক্ষ ষষ্ঠ তম মহামান্য সংঘনায়ক, বয়স-৯১, বর্ষা-৭১, পরম পূজনীয় ভদন্ত বিচারিন্দ মহাথের এর মহাপ্রয়াণে জাতীয় অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া উদযাপন উপলক্ষে সইং নৃত্য।
゚viral

09/03/2024

#উচাইন্দাওয়ারা

26/01/2024

সব সেরা ড্যান্সাররা যখন এক সাথে।

25/01/2024

শীম চাষে লাভজনক হওয়ায় সাঙ্গু নদীর চড়ে ব্যাপক পরিমানে শীমের আবাদ হচ্ছে।

24/01/2024

বাংলাদেশের পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চলের চট্টগ্রাম ও বান্দরবান জেলার একটি নদী সাঙ্গু । পাহাড়ের কোল বেয়ে এঁকেবেঁকে চলা এ নদী কোথাও উন্মত্ত আবার কোথাওবা শান্ত ।
পাহাড়ি এলাকার প্রকৃতি অনুযায়ী অসংখ্য ছোটবড় ঝর্ণা থেকে সৃষ্টি হওয়া ছোট ছোট পাহাড়ি নদী বা ছড়া এসে মিশেছে সাঙ্গু নদীতে।

সর্পিলাকার সাঙ্গু নদী’র দৈর্ঘ্য ২৯৪ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১১৯ মিটার। কর্নফুলীর পর এটি চট্টগ্রাম বিভাগের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী।

মিয়ানমার সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের বান্দরবান জেলার মদক এলাকার পাহাড় থেকে শুরু করে চট্টগ্রামের ভিতর দিয়ে ১৭৩ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে অবশেষে কর্ণফুলি হয়ে বঙ্গপোসাগরে পড়েছে সাঙ্গু।

বান্দরবানে সাঙ্গু নদীর চরে দিন দিন বাড়ছে বাদামের চাষ। নদীর এপার-ওপারে বাদাম তোলায় এখন চাষীরা পার করছে ব্যস্ত সময়। কম খরচে অধিক লাভ হওয়ায় চাষীরা ঝুঁকছে বাদাম চাষের প্রতি।
প্রতি বছরের অক্টোবর মাস থেকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত বাদামের বীজ লাগানো হয় আর জানুয়ারি থেকেই এপ্রিল মাস পর্যন্ত ক্ষেত থেকে এই বাদাম তোলা শুরু হয়। বাদামের বীজ লাগানোর আগে হাল চাষ দিয়ে সামান্য নরম করে দিতে হয় মাটি। আর পরিস্কার করতে হয় আগাছা। তারপর সারি সারি করে লাগানো হয় বাদাম বীজ। মাটি উর্বর তাই দিতে হয় না কোন অতিরিক্ত সার কিংবা কীটনাশক, তিন মাসের মধ্যেই পরিপূর্ন বাদাম ফলে তাই অল্প কষ্টে অধিক লাভে খুশি বাদাম চাষীরা।
বছরের এই সময় চাষীরা আলু, শীম, কপি চাষ নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও কম খরচে অধিক লাভের কারণে বাদাম চাষের প্রতি দিন দিন বাড়ছে কৃষকের সংখ্যা, এক বিঘায় ১৮ কেজি বাদামের চাষ করলে উৎপাদন হয় ৭ থেকে ৮ মণ, আর লাভ বেশি হওয়ায় ক্ষেতে সময় দিচ্ছে অনেক চাষী।

✅ভালো সময় একটা ভালো সৃতি রেখে যায়,আর খারাপ সময় একটা ভালো শিক্ষা দিয়ে যায়”✅
22/01/2024

✅ভালো সময় একটা ভালো সৃতি রেখে যায়,
আর খারাপ সময় একটা ভালো শিক্ষা দিয়ে যায়”✅

11/01/2024

Rangamati Kaptai Lake View🌏🏍🏍🏝🏖❤️

❤️❤️❤️
26/12/2023

❤️❤️❤️

“Don’t read success stories, you will only get a message. Read failure stories, you will get some ideas to get success.”...
10/12/2023

“Don’t read success stories, you will only get a message. Read failure stories, you will get some ideas to get success.”



“ তুমি যদি সত্যিকার অর্থেই শান্তি চাও, তোমাকে তোমার শত্রুদের সাথে কাজ করতে হবে, তাহলেই সে তোমার সহকর্মী হতে পারবে ”
06/12/2023

“ তুমি যদি সত্যিকার অর্থেই শান্তি চাও, তোমাকে তোমার শত্রুদের সাথে কাজ করতে হবে, তাহলেই সে তোমার সহকর্মী হতে পারবে ”

03/05/2023

🙏সর্বদা বলো সৎ বাক্য,
🙏সর্বদা করো সৎ কর্ম,
🙏 সর্বদা করো সৎ চেষ্টা,
🙏সর্বদা খোজো সৎ জীবিকা,
🙏নিশ্চিত করো সৎ সংকল্প,
🙏মনে রাখো সৎ চিন্তা,
🙏নিশ্চিত করো সৎ দৃষ্টি,
🙏তবেই পাবে সৎ সমাধি।
🌼🌼 শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমার মৈত্রীময় শুভেচ্ছা 🌼🌼
🌼🌼জগতের সকল প্রানী সুখী হোক🌼🌼

20/04/2023

🌳🌴🌵🌼🌼আদিবাসী মারমাদের ঐতিহ্যবাহী একটি খেলা “ছিঃ ওয়া”।

🌼বান্দরবান জেলার জামছড়ি ইউনিয়নের সাংগ্রাইং উদযাপন কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত ঐতিহ্যবাহী খেলা “চি ওয়া”🌼🌼

🌼তৈলাক্ত বাঁশে উঠা কি সহজ কথা? দেখুন কিভাবে উঠতে হয়! 🌼

01/04/2023

👉👉রেড লেডি হাইব্রিড পেঁপের চারা রোপনের জন্য কিভাবে গর্ত তৈরী করতে হবে এবং সার ব্যবস্থাপনা করতে হবে তা ভিডিও সহকারে দেখানো হল:👉👉

👉👉রেড লেডি হাইব্রিড পেঁপে চাষ পদ্ধতি।জাতের বৈশিষ্ট্য।বীজ সংগ্রহ ও চারা রোপণ:

👉👉রেড লেডি জাতটি তাইওয়ানের উচ্চ ফলনশীল বামন প্রজাতির পেঁপের জাত যা বাংলাদেরশের আবহওয়াতে চাষ উপযোগী। বাংলাদেশের অনেক স্থানে এর চাষ হচ্ছে। বিশেষ করে পাহাড়ি অঞ্চলে ফলন খুবই ভালো হচ্ছে। 👉👉

বান্দরবানের মাটি ও আবহাওয়া রেডলেডি পেঁপে চাষের জন্য উপযোগী।

বীজ সংগ্রহ

অনেক কোম্পানী নিন্মমানের বীজ প্যাকেট জাত করে রেড লেডি বলে বিক্রি করে প্রতারনা করছে। তাই বীজ কেনার সময় ভালভাবে যাচাই বাছাই করে ক্রয় করতে হবে। চায়না ও তাইওয়ানের রেড লেডি বীজ পাওয়া যায় তবে তাইওয়ানের বীজের ফলাফল অনেক ভালো। তাই তাইওয়ানের বীজ ক্রয় করা উত্তম।

দাম

তাইওয়ানের রেড লেডি ২ গ্রাম বীজের প্রতি প্যাকেট ৬৫০-৭৫০ টাকায় কিনতে পাওয়া যায়।

বীজের হার

প্রতি গ্রামে বীজের সংখ্যা ৬০-৭০টি। হেক্টর প্রতি ৭০-১০০ গ্রাম বীজের প্রয়োজন। সে হিসেবে ৩০০০-৩২০০ চারা দিয়ে ১ হেক্টর জমিতে পেঁপে চারা লাগানো যায়। বীজের অংকুরোদগমনের হার ৭৫-৯৫% ।

চারা তৈরি

বীজ থেকে বংশ বিস্তার করা যায়। বীজের প্যাকেট কেটে ২ ঘন্টা রোদে শুকানোর পর ঠান্ডা জায়গায় রেখে ঠান্ডা করে ১০ থেকে ১২ ঘন্টা পানিতে ভেজানোর পর পলেথিন ব্যাগে চারা তৈরি করতে হবে। পলিথিন ব্যাগে চারা তৈরি করলে রোপনের পর চারা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ৫X৬ সেমি আকারের ব্যাগে সম পরিমাণ বেলে দোআঁশ মাটি ও পচা গোবরের মিশ্রণ ভর্তি করে, ব্যাগের তলায় ২-৩ টি ছিদ্র করতে হবে। তারপর এতে সদ্য সংগৃহীত বীজ হলে একটি এবং পুরাতন বীজ হলে ২টি বীজ বপন করতে হবে। ১টি ব্যাগে এক এর অধিক চারা রাখা উচিত নয়।

রোপনের সময়

আশ্বিন (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর) এবং পৌষ (ডিসেম্বর-জানুয়ারি) মাস পেঁপের বীজ বপনের উত্তম সময়। বপনের ৪০-৫০ দিন পর চারা রোপণের উপযোগী।

চারা রোপণ

৪০-৫০দিন বয়সের চারা রোপণ করা যায়। সারি থেকে সারির দূরত্ব ২ মিটার। ২ মিটার দূরে দূরে ৬০X৬০X৬০ সেমি আকারে গর্ত করে চারা রোপণের ১৫ দিন পূর্বে গর্তের মাটিতে সার মিশাতে হবে। পানি নিষ্কাশনের জন্য ২ সারির মাঝখানে ৫০ সেমি নালা রাখতে হবে।

রেড লেডি হাইব্রিড পেঁপে জাতের বৈশিষ্ট্য

এটি তাইওয়ানের উচ্চ ফলনশীল বামন প্রজাতির পেঁপে।
রেড লেডি জাতের প্রত্যেক টি গাছে পেঁপে ধরে ।
রেড লেডি জাতের পেঁপে গাছ সর্বচ্চো ১০ ফিট হয়।
গাছের উচ্চতা ৬০-৮০ সেমি হলে ফল ধরা শুরু হয়।
প্রতিটি গাছে ৫০-১২০ পর্যন্ত ফল ধরে।
৫-৬ মাসের মধ্য ফুল আসে এবং প্রথম ফল পাওয়া যায় ৭-৯ মাসের মধ্য।
এই জাতের পেঁপে গুলি বেশ বড়।
ফলের রং লাল-সবুজ।
এক একটি ফলের ওজন ১.৫ থেকে ২ কেজি।
ফলের মাংস বেশ পুরু, গাঢ় লাল রঙের, স্বাদেও বেশ মিষ্টি ও সুগন্ধিযুক্ত।
কাঁচা ও পাকা উভয়ভাবে বাজারজাত করা যায়।
এই জাতের পেঁপে পাকা অবস্থায় সহজে নষ্ট হয় না। ফলে দূর দুরান্তে সহজেই বাজারজাত করা যায়।
এই জাতের পেঁপে রিং স্পট ভাইরাস রোগ সহনশীল।
এই জাতের পেঁপের জীবনকাল ২ বছরের অধিক।
সার ব্যবস্থাপনা

চারা লাগানোর পর নতুন পাতা আসলে ইউরিয়া ও এমপি সার ৫০ গ্রাম করে প্রতি ১ মাস অন্তর প্রয়োগ করতে হবে। গাছে ফুল আসলে এ মাত্রা দ্বিগুণ হবে। শেষ ফল সংগ্রহের আগেও সার দিতে হবে।

পেঁপে গাছের পরিচর্যা

বাগান সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। গাছের গোড়া থেকে আগাছা তুলে ফেলে দিতে হবে। গাছের গোড়ার মাটি কোদাল দিয়ে হালকা করে দিতে হবে। গাছে অতিরিক্ত ফল ধরলে কিছু ফল ছিড়ে নিয়ে হালকা করে দিলে, বাকি ফল গুলো বড় হওয়ার সুযোগ পাবে। পেঁপে গাছে বিভিন্ন হরমোন প্রয়োগ করে বেশ সুফল পাওয়া যায়।

👉👉পেঁপে চাষে কতিপয় রোগের লক্ষন ও প্রতিকারঃ
পেঁপের তেমন কোন ক্ষতিকর পোকা মাকড় নেই। রোগবালাই এর মধ্যে ঢলে পড়া রোগটি প্রধান। এ রোগে প্রচুর চারা গাছ মারা যায়। তাছাড়া এ রোগের জীবাণুর আক্রমণে বর্ষা মৌসুমে কান্ড পঁচা রোগ হয়ে থাকে।

প্রতিকারঃ
১.গাছের গোড়ার পানি নিষ্কাশনের ভাল ব্যবস্থা রাখতে হবে।
২. ✌অরিয়ন -৭২ প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে মিশিয়ে ৭দিন পর পর গাছের গোড়ার চারি পার্শ্বের মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে।

পাউডারী মিলডিউ
এ রোগে পাতার উপর এবং কোন কোন ক্ষেত্রে ফুলের গায়ে ধুসর বা সাদা পাউডারের আবরণ পড়ে। এ রোগে আক্রমনের কারনে ফলন কমে যায়।

প্রতিকার:
১। আক্রান্ত গাছের মরা ডাল ও পাতা পুড়ে ফেলতে হবে।
২। প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে ✌সালফােলাক ৩০০ গ্রাম প্রতি ১০০ লিটার পানিতে বা ১ গ্রাম ✌জেনুইন মিশিয়ে ১৫ দিন অন্তর ২ থেকে ৩ বার সেপ্র করে এ রোগ দমন করা যায়।

কান্ড পঁচা রোগ
এ রোগ হলে গাছের গোড়ায় বাদামি বর্ণের ভেজা দাগের সৃষ্টি হয় এর ফলে আক্রান- চারা গাছ ঢলে পড়ে এবং মরে যায়।

প্রতিকার:
১। আক্রান্ত চারা গাছ উঠিয়ে পুড়ে ফেলতে হবে।
২। ✌অরিয়ন-৭২ ০.২ মি.লি হারে প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে আক্রান্ত গাছে ছিটিয়ে দিলে সুফল পাওয়া যায়।

মোজাইক রোগ
এ রোগ হলে আক্রান্ত গাছের পাতায় সবুজ ও হলুদ রংয়ের দাগ দেখা যায়। পাতা খর্বাকৃতির ও আকারে ছোট হয়। জাব পোকা এ রোগ ছড়িয়ে থাকে।

প্রতিকার:
১। আক্রান্ত গাছ উঠিয়ে পুড়ে ফেলতে হবে।
২। বাহক পোকা দমনের জন্য ✌এবাসিট প্রতি লিটার পানিতে ২ মি.লি হারে মিশিয়ে ৫-৭ দিন পর পর ষেপ্র করতে হবে।
৩। জিংকের ঘাটতির জন্য মোজাইক লক্ষণ দেখা দিলে গাছের গোড়ায় গাছ প্রতি ১৫ গ্রাম ✌শক্তিমান জিংক সালফেট প্রয়োগ করলে এ সমস্যা দুরীভূত হয়।
৪) ✌অক্সিভিট(কপার অক্সি-ক্লোরাইড)১০০গ্রাম- ৩০লিটার পানিতে ৭দিন পর পর স্প্রে করলে এ সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।(কোন ছত্রাকনাশকের সাথে মিশিয়ে স্প্রে না করাই উত্তম।

এ্যানথ্রাকনোজ
ফলের বোটার দিকে গোলাকার দাগ দেখা যায় যা কালো হয়ে পচন ধরে। ✌জেনুইন প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম মিশিয়ে স্প্রে করে এ রোগ দমনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

ফল সংগ্রহ

পেঁপে গাছে সাধারণত ৫-৬ মাসের মধ্য ফুল আসে এবং প্রথম ফল পাওয়া যায় ৭-৯ মাসের মধ্যে। পুষ্ট হওয়ার সময় কোন কোন ফলে হলুদ রং ধারন করবে। পুষ্ট ফলে কিছু দিয়ে খোচা দিলে ফল থেকে পানির মতো তরল আঠা বের হবে। অপুষ্ট ফল থেকে দুধের মতো ঘন আঠা বের হবে।

ফলন

রেড লেডি জাতের প্রতিটি পেঁপে গাছ থেকে প্রায় ৫০-১২০ টি ফল পাওয়া যায়।

01/04/2023

👉👉জমিতে মালচিং ব্যবহারের জন্য কিভাবে বেড তৈরী করতে হবে ও মালচিং পেপার কিভাবে দিতে হবে তা ভিডিও সহকারে দেখানো হল: 👉👉

👉👉মালচিং এর সুবিধা👉👉

🙂মালচিং করার জন্য যেসব মালচ উপাদান ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো জৈব ও অজৈব পদার্থ। উপাদানগুলো হলো-ধান বা গমের খড়, কচুরিপানা, গাছের পাতা, শুকনা ঘাস, কম্পোস্ট, ভালোভাবে পচানো রান্নাঘরের আবর্জনা ইত্যাদি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। বর্তমানে বিশেষভাবে তৈরি এক ধরনের পলিথিন এ কাজের জন্য জনপ্রিয়।

» ফসলের ক্ষেতে আর্দ্রতা সংরক্ষণে মালচিং বিশেষভাবে উপকারী, কারণ এ প্রযুক্তি ব্যবহারে ফসল ক্ষেতের জলের সূর্যের তাপ ও বাতাসে দ্রুত উড়ে যায় না। ফলে জমিতে রসের ঘাটতি হয় না এবং সেচ লাগে অনেক কম। মালচিং ব্যবহার করলে জমিতে প্রায় ১০ থেকে ২৫ ভাগ আর্দ্রতা সংরক্ষণ করা সম্ভব হয়।

» গাছের গোড়া, সবজির বেড এবং ফলবাগানে গাছের গোড়া হতে এক থেকে দু’ইঞ্চি (২.৫০-৫.০ সে.মি) দূরে বিভিন্ন ধরনের মালচ ব্যবহার করা যেতে পারে। মালচিংয়ের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন পদার্থ অবশ্যই ৫ সেন্টিমিটার (২ইঞ্চি) এর বেশি পুরু করে দেয়া ঠিক নয়।

» উল্লেখ্য যে, মালচিং পদার্থের পুরুত্ব বেশি হলে তা গাছপালার অপ্রয়োজনীয় মূল গজাতে সহায়তা করবে। এমনকি সঠিক মালচিং প্রয়োগে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

» শীতকালে মালচ ব্যবহার করলে মাটিতে প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা ধরে রাখা সম্ভব হয় এবং গরমকালে মাটি ঠান্ডা থাকে, এমনকি বেশ কিছু পোকামাকড়ের আক্রমণও রোধ করা যায়।

» সবচেয়ে বড় কথা মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহার করলে জল লাগে অনেক কম। সেচের খরচ বাঁচে, লাভ হয় বেশি।

» পাহাড়ি এলাকা এমনকি টিলা, পাহাড়ের ঢালে বিশেষ করে লালমাটি এলাকায় স্বল্প খরচে মালচিং প্রযুক্তি ব্যবহারের কোনো বিকল্প নেই। ফল গাছ বিশেষ করে লেবু, পেয়ারা, কাঁঠাল, আম, নারিকেল, কলা, কমলা, আনারস, বাতাবি লেবু, পেঁপে, আদা, হলুদ এসব গাছের গোড়ায় মালচিং দিয়ে সম্ভব হলে ১-২ সপ্তাহ পর একবার পানি দিয়েও বেশি সময় রস সংরক্ষণ করা সম্ভব।

» পোকা নিয়ন্ত্রণ : মালচিংয়ের ফলে পোকার উপদ্রব নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। নিমাটোড বা ফসলে কৃমির আক্রমণ রোধ করে। প্রতিফলক মালচ পতঙ্গদের প্রতিহত করে।

» সার ব্যবহার হ্রাস : এই পদ্ধতি ব্যবহারে শিকড়ের কাছের স্থানে সার প্রয়োগ করার জন্য চাষে সার প্রয়োগের পরিমাণ ও সংখ্যাও অনেক কমে যায়। ফলে খরচে রাশ টানা সম্ভব হয়।

» দ্রুত অঙ্কুরোদ্গম: প্লাস্টিক শিট দিয়ে মাটি ঢেকে রাখার ফলে মাটির ঢাকা অংশের উষ্ণতা রাতে এবং শীতকালে পরিবেশের থেকে বেশি হয়। ফলে বীজ থেকে অঙ্কুরোদ্গম দ্রুত সম্পন্ন হয়।

» মালচের রয়েছে নানাবিধ উপকারিতা। যেমন: মালচ বৃষ্টির জলের গতি হ্রাসের মাধ্যমে মাটির ক্ষয় রোধ করে এবং মাটির জল শোষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, গরম ও ঠান্ডায় মাটির তাপমাত্রায় নিয়ন্ত্রনে ইনসুলেটর হিসেবে কাজ করে, প্রায় বাস্পীভবন ৪০ শতাংশ ইভারেশন হ্রাসের মাধ্যমে মাটিতে প্রচুর পরিমাণে জল ধরে রাখে, উচ্চ তাপমাত্রায় মাটি ফেটে যাওয়া এবং মাটির উপরিভাগে কঠিন স্তর সৃষ্টিতে বাধাদান করে মাটির ভঙ্গুরতা রক্ষার মাধ্যমে কর্ষণে সহায়তা করে, মাটিতে হিউমাস ও জৈব পদার্থের পরিমাণ বৃদ্ধি করে, মাটিতে আলো পৌছাঁনোর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির মাধ্যমে আগাছা বীজের অঙ্কুরোদগমে বাঁধার সৃষ্টি করে এবং অসমতল মালচ শামুক জাতীয় প্রাণিদের চলার পথে বাধা সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের তাড়াতে সহায়তা করে।

» ধান চাষে ও মালচিং দেয়া যায়। তবে সেটা কোন খড়কুটো বা প্লাস্টিক দিয়ে নয়, সেটা হলো প্রাকৃতিক আবরণ এবং পুষ্টি গুণের উৎস এজোলা। জমিতে সবসময় সামান্য পানির ব্যবস্থা করে এজোলা ছেড়ে দিলে ৭০% পর্যন্ত আগাছা দমন করা সম্ভব।

01/02/2023

❤️❤️❤️❤️

18/01/2023

❤️❤️❤️

18/01/2023

🙂দুশ্চিন্তা দূর করার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ব্যস্ত থাকা। নিজেকে ব্যস্ত রাখুন, নিজেতে ব্যস্ত থাকুন🙂

Address

Bandarban
Bandarban
4600

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ushainue Marma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ushainue Marma:

Videos

Share

Category