21/01/2024
Missing You Brothers
Born To Be True, Not To Be Perfect
Missing You Brothers
যাদের আমার মতো থার্টি ফার্স্ট নাইটের কোনো প্ল্যান নাই তাদেরকে বলতেছি,
আইয়ো প্ল্যান করে ফেলি
ট্রেনের কামরাটি হয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার!
এ যেন সিনেমার গল্প
মানবতার এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন চিকিৎসক, নার্সসহ একদল মানুষ। ট্রেনের মধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়া এক অন্তঃসত্ত্বা নারীর পাশে দাঁড়ালেন হাতে হাত রেখে। আর তাতে ট্রেনের মধ্যেই সেই নারী অনেকটাই সুস্থ হয়ে ওঠেন। ট্রেনের মধ্যে রক্তপাত হয়ে তার গর্ভে থাকা চার মাসের নবজাতক মারা যায়।
এমন পরিস্থিতিতে তার পাশে দাঁড়ান ট্রেনের যাত্রীরা।
ঢাকা-চিলাহাটীগামী আন্তঃনগর চিলাহাটি এক্সপ্রেস ট্রেনে রবিবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে এ ঘটনা ঘটে। ট্রেনের মধ্যেই ওই নারীর মৃত বাচ্চা প্রসব করান ট্রেনে থাকা চিকিৎসক ও নার্সরা। ট্রেনের কামরা হয়ে যায় অপারেশন থিয়েটার।
এ যেন সিনেমার কাহিনির বাস্তবচিত্র।
ওই ট্রেনে দায়িত্বরত পার্বতীপুর হেডকোয়ার্টারের টিটিই আমিরুল হক জাহেদী বলেন, ট্রেনটি ঢাকা থেকে চিলাহাটী যাচ্ছিল। বরাবরের মতোই ট্রেনের পেছনের কোচ থেকে টিকিট চেকিং শুরু করি। সঙ্গে ছিলেন আরেক টিটিই বেলাল হোসেন।
রাত ৮টা নাগাদ ট্রেনটি তখন গাজীপুরের মহেড়া স্টেশন পার হচ্ছিল। টিকিট চেক করতে ট্রেনের জ নম্বর কোচে যাওয়ার পর হঠাৎ করে শাহিন আলম নামের এক যাত্রী জানান, ঘ নম্বর কোচে একজন গর্ভবতী মহিলা ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
সঙ্গে সঙ্গে আমার পেছনে থাকা গার্ড সিফাত হোসেনকে জানাই দ্রুত পিএ অপারেটরকে ট্রেনের মাইকে একটা ঘোষণা করতে যে ‘ট্রেনের মধ্যে যদি কোনো ডাক্তার থাকেন তাহলে জরুরি ভিত্তিতে ঘ কোচে তাকে বিশেষ প্রয়োজন, একজন গর্ভবতী নারী ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।’ মাইকিং করার পর একজন ডাক্তার (ঢাকার ল্যাবএইড ক্যান্সার হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. সানাউল্লাহ) জ কোচ থেকে দ্রুত সামনের দিকে এগিয়ে গেলেন। এরপর চ কোচ থেকে পঞ্চম বর্ষের একজন শিক্ষানবিস নারী ডাক্তারও (রংপুর কমিউনিটি হাসপাতালের পঞ্চম বর্ষের শিক্ষার্থী ডা. আফসানা ইসলাম রোজা) আসলেন।
মাইকিং শুনে দুজন নার্সও দ্রুত ঘ কোচে ছুটে গেলেন।
এরপর চিকিৎসক ওই নারীর রক্তপাত দেখে জরুরিভাবে হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন। এর মধ্যে ৯৯৯-এ কল দিলেন এক যাত্রী। সিদ্ধান্ত হলো, টাঙ্গাইল স্টেশনে ট্রেন থামানো হবে। ভাগ্য সহায় হলো, চিলাহাটি এক্সপ্রেসের ক্রসিং পড়েছে সেখানে। ৯৯৯ থেকে অ্যাম্বুল্যান্সের নম্বর দেওয়া হলো। অ্যাম্বুল্যান্সের চালকের সঙ্গে কথা হলো, তারাও রেডি।
এদিকে অসুস্থ নারীর রক্তপাত যেন থামছেই না, গর্ভে থাকা চার মাসের নবজাতক গর্ভেই মারা গেল। নারী ডাক্তার, নার্সরা ওই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে কাজ করে যাচ্ছিলেন। ঘ কোচের নারী যাত্রীরা নিজেদের কাছে থাকা কাপড় দিয়ে ঘিরে রেখেছিলেন পুরো জায়গাটা। তিন আসনের চেয়ারের সারিটা যেন সেই মুহূর্তে হয়ে যায় অপারেশন থিয়েটার।
এদিকে ওই নারীর স্বামী কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে যান। কী করবেন বুঝে উঠতে পারছিলেন না। একজন যাত্রী জানান, তার পকেটে মাত্র ১২০০ টাকার মতো আছে। তাৎক্ষণিক সব যাত্রী যে যার মতো টাকা সংগ্রহ করা শুরু করলেন। প্রায় পাঁচ হাজারের মতো টাকা রোগীর স্বামীর হাতে তুলে দেওয়া হলো।
টিটিই আমিরুল হক জাহেদী বলেন, আল্লাহর রহমতে ওই নারীর মৃত বাচ্চাটিকে বের করে ফেলা হলো ডাক্তার-নার্সসহ সবার সহযোগিতায়। ডা. সানাউল্লাহ সবাইকে আশ্বস্ত করলেন, রোগী এখন অনেকটা আশঙ্কামুক্ত। কিন্তু রক্তপাত বন্ধ করতে হবে। ট্রেনের নারী যাত্রীরা ব্যাগ থেকে কাপড় ও অন্যান্য যাবতীয় জিনিস দিয়ে সহযোগিতা করলেন। রোগীকে স্যালাইন খাওয়াতে হবে। সেই সেলাইন, হেক্সিসল, ডেটল- যাত্রীরা যার কাছে যা ছিল তা দিয়ে সাহায্য করলেন। পরে অবশ্য তাকে আর হাসপাতালে নিতে হয়নি।
সব কিছু যখন অনেকটা স্থিতিশীত, এখন দুশ্চিন্তা শুরু হলো জরুরি ভিত্তিতে কিছু ওষুধ প্রয়োজন। ডাক্তার সাহেব ওষুধ লিখে দিলেন। তখন ঈশ্বরদীর টিটিই আব্দুল আলীম বিশ্বাস মিঠুকে ফোন করে বিস্তারিত জানানো হলো। ঈশ্বরদীতে তখন মুষলধারে বৃষ্টিপাত চলছে। তবুও তিনি মোবাইলে প্রেসক্রিপশন পেয়ে নিজেই ওষুধের দোকানে গিয়ে সব ওষুধ কিনে রিকশাওয়ালাকে দিয়ে ঈশ্বরদী বাইপাস স্টেশন মাস্টারকে দিয়ে পাঠালেন। পরে ট্রেন স্টেশনে থামলে ওষুধ নিয়ে চিকিৎসকের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়। তিনি রোগীর স্বামীকে ওষুধ খাওয়ানোর নিয়ম বুঝিয়ে দেন।
পরে রাত সাড়ে ৩টা নাগাদ ওই নারী ও তার স্বামী দিনাজপুরের ফুলবাড়ী স্টেশনে নামেন। আর চিকিৎসক সানাউল্লাহ সারাটা রাত, সারাটা পথ ওই রোগীর পাশে বসেছিলেন। চিকিৎসকের সঙ্গে সহযোগিতা করেন শিক্ষানবিস চিকিৎসক আফসানা ইসলাম রোজা, নার্স ফারজানা আক্তার, মুন্নি খাতুন, নার্সিং ইন্সট্রাক্টর রেবেকা সুলতানা, খাদিজা খাতুন নিশা, রুমি ইসলাম। এভাবেই একদল মানবিক মানুষের সহযোগিতায় বেঁচে যান একজন নারী।
এ বিষয়ে টিটিই আমিরুল হক জাহেদী বলেন, ‘আমার চাকরিজীবনে ট্রেনের মধ্যে বেশ কিছু মানবিক ঘটনা দেখেছি। তবে এই ঘটনাটি অভূতপূর্ব। ট্রেনের মাইকে ঘোষণা শুনে ডাক্তার, নার্সসহ অন্যরা যেভাবে একজন অসুস্থ নারীর পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলেন তা অনন্য। স্যালুট জানাই ওই মানবিক মানুষদের।’
ডা. সানাউল্লাহ বলেন, ‘আমার বাড়ি দিনাজপুরে। গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিলাম। ট্রেনের মধ্যে মাইকে ঘোষণা শুনে একজন চিকিৎসক হিসেবে বসে থাকতে পারিনি। যদিও ট্রেনের মধ্যে কাজটি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ঢাল-তলোয়ার কিছু ছিল না, যে কারণে চ্যালেঞ্জ ছিল। তার মধ্যেই সবার সহযোগিতায় নারীর প্রসব করানো সম্ভব হয় এবং তিনি বেঁচে যান। বড় কোনো বিপদ হয়নি। আমরা প্রথমে টাঙ্গাইল স্টেশনে অ্যাম্বুল্যান্সে হাসপাতালে পাঠানোর পরিকল্পনা করেছিলাম। কিন্তু পরে দেখলাম তিনি স্বাভাবিক আছেন। এ যেন সিনেমার কাহিনির মতো। জীবনে একটি অনন্য ঘটনার সাক্ষী হলাম।’
আপনার সন্তানকে ডিসিশন মেকার হিসেবে গড়ে তুলুন।ছোটবেলা থেকে খেলার মাঠে পাঠান,খেলার মাঠ থেকে যে লিডারশিপ, ডিসিশন মেকিং পাওয়ার আর ইমিউনিটি গেইন করবে, আপনি দুইশ বছর হরলিক্স খাওয়াইলেও তা গেইন করবে না।
কোথায় ভদ্র হতে হবে সেটা যেমন শিক্ষা দিবেন, প্রয়োজনে অনেক জায়গায় অভদ্রও যে হতে হবে এটাও শিক্ষা দিবেন।
ইলেক্ট্রিক ডিভাইসের দাস বানিয়ে 'প্রতিবন্ধী মেধাবী' তৈরী করবেন না।
'বাচতে হবে লড়াই করে, মেসের ঢলঢলে ডালের সাথেও মিশে যেতে হবে, ফাইভ স্টারে বসে চামচ ঝনঝনিয়েও নিজের আধিপত্য জানান দিতে হবে।'
শুভকামনা অনাগত অন্ধকারে 🏃
তুমি যদি R15 নিয়ে কোথাও দাঁড়াও সবাই তোমার ঐ R15 কেই দেখবে, তোমাকে না। মার্ক জাকারবার্গ যদি BMW নিয়ে কোথাও দাঁড়ায় সবাই জাকারবার্গকে দেখবে, তার BMW কে না।
তুমি যদি ৫০০০ টাকার একটা গেঞ্জি আর প্যান্ট পরিধান করো সবাই তোমাকে ঐ গেঞ্জি আর প্যান্টকে দেখবে, তোমাকে নয়।
আর বিল গেটস যদি ৫০ টাকার গেঞ্জি পরিধান করে কেউ তার গেঞ্জিটাকে দেখবে না, সবাই কিন্তু ঐ বিল গেটসকেই দেখবে।
IPhone লাগবে, DSLR লাগবে, Bike লাগবে এসব বলে বাবা-মাকে এতো চাপ না দিয়ে, ব্রান্ড এর পিছনে না ছুটে নিজেকে ব্রান্ড বানানোর চেষ্টা করো, নিজেকে এমনভাবে-এমন জায়গায় উপস্থাপিত করো যেনো নিজেই নিজেকে একটা ব্রান্ড তৈরী করো। যেনো তোমার ঐ ২০টাকা দামের ছেঁড়া রুমালটা ও নিলামে বিক্রি হয় লক্ষ টাকায়।
আর তুমি যখন ব্রান্ড হয়ে যাবে তোমার প্রত্যেকটা জিনিস ব্রান্ড হয়ে যাবে।
তাই নিজেকে একটা ব্রান্ড হিসেবে গড়ে তুলো।
যেখানে ঘুমই পূরন হয় না,
সেখানে স্বপ্ন পূরন তো বিলাসিতা
🦧
কথায় কি কোনো ভেজাল আছে?
আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,
তিনি একদিন আইনস্টাইনকে বললেন - আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেইগুলো শুনে শুনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে ।" -আইনস্টাইন তো অবাক!!!
উনি তখন বললেন "বেশ তাহলে এর পরের মিটিংয়ে যেখানে যাবো তারা আমাকে চেনেন না, তুমি আমার হয়ে ভাষণ দিও আর আমি ড্রাইভার হয়ে বসে থাকবো।"
-এরপরে সেই সভায় তো ড্রাইভার হুবহু আইনস্টাইন-এর ভাষণ গড় গড় করে বলে গেলেন । উপস্থিত বিদ্বজ্জনেরা তুমুল করতালি দিলেন । এরপর তাঁরা ড্রাইভারকে আইনস্টাইন ভেবে গাড়িতে পৌঁছে দিতে এলেন ।
-সেই সময়ে একজন অধ্যাপক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন "স্যার, ঐ আপেক্ষিক এর যে সঙ্গাটা বললেন, আর একবার সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেবেন ?"
-আসল আইনস্টাইন দেখলেন বিপদ, এবার তো ড্রাইভার ধরা পড়ে যাবে । কিন্তু তিনি ড্রাইভার-এর উত্তর শুনে তাজ্জব হয়ে গেলেন । ড্রাইভার উত্তর দিল।।
-"এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢোকেনি ? আমার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করুন সে বুঝিয়ে দেবে ।"
বিঃদ্রঃ- জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে চলাফেরা করলে আপনিও জ্ঞানী হবেন। আপনি যেমন মানুষের সাথে ঘুরবেন তেমনই হবেন।
এই জন্যে কথায় আছে,
"সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,
অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ"।
collected
টাকা খরচ করা একটা শিল্প। কিছু শিল্পী মাসের প্রথমেই নিঃস্ব হয়ে যান। এরা বড় শিল্পী। শিল্পী যত বড়, মাস তত কঠিন।
৩৫ হাজার টাকা বেতনে একটা ছেলে/মেয়ে ৩০ বছরের পরিশ্রমে যখন ক্যাডার হয়। সে অভিনন্দন পাবার অবশ্যই যোগ্য।
তার চেয়েও বেশি অভিনন্দন পাবার যোগ্য হচ্ছে যে বা যাহারা এই ৩০ বছরের মধ্যে নিজের কোন প্রতিষ্ঠান দাড় করিয়েছে। নিজের পাশাপাশি কিছু মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছে।
অথচ আমরা তাদের প্রমোট করিনা। তাদেরকে নিয়ে প্রাউড ফিল করিনা।
যদি কেউ ১০০% হালাল ইনকাম করে জীবন পরিচালনা করতে চায়,এই ক্যাডারদের পরিবার নিয়ে এই সময়ে ৩৫ হাজার দিয়ে কিভাবে চলবে?
অথচ বছর ঘুরতেই তাদের বাড়ী হয়,গাড়ী হয়, কোটি কোটি টাকা ব্যাংক ব্যালেন্স হয়। তাদের কেউ প্রশ্ন করার নেই। পরিবারও প্রশ্ন করেনা ৩৫ হাজার বেতন এতো কিছু কেমনে করতেছো? পরিবার সমাজ রাষ্ট্র সবাই বৈধতা দেয় তাদের উপরি ইনকাম আছে।।
অথচ একজন উদ্যোক্তা? পরিবার, সমাজ,রাষ্ট্রের কোন জায়গার সাপোর্ট ঠিকঠাক পায়না।।
বছরের পর বছর হালাল ভাবে আয় করতে কষ্ট করে যায়।
তাদের এই শ্রমের গল্পে কজন প্রাউড ফিল করে? কজন প্রমোট করে?।
আমার তো মাথায়ই ধরে না🙄
কেমনে সম্ভব?
(১) যারা এসএসসিতে এ+ পাইছো তোমাদের অভিনন্দন। তোমরা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার -কর্পোরেট কর্মকর্তা হইবা।
(২) যারা এ পাইছো তোমাদের ডাবল অভিনন্দন। তোমরা সচিব হইবা। সচিব হইয়া ১ম গ্রুপরে দৌড়ানির উপ্রে রাখবা।
(৩)যারা বি পাইছো তাদেরও অনেক অভিনন্দন। তোমরা নেতা/মস্তান হইবা তারপর উপরের দুই গ্রুপরে দৌরানির উপর রাখবা।
(৪) যারা টাইন্নাাটুইন্না পাশ তোমাদের ট্রিপল অভিনন্দন। তোমরা প্রথমে ব্যবসায়ী হইবা। এরপর এমপি, মন্ত্রী হইবা। এমপি, মন্ত্রী হইয়া উপরের তিন গ্রুপরে দৌড়ানির উপ্রে রাখবা।
(৪) শুদ্ধভাবে বাপের নাম আর মার নাম লেখতে পারলেই এইচএসসি পাশ—এই অবস্থায়ও যারা পাশ করতে পারো নাই তোমাদেরও অভিনন্দন। তোমরা সাম্বাদিক হইবা। সাম্বাদিক হইয়া ১৮ কোটি মানুষরে দৌড়ের উপ্রে রাখবা।
৫.এত সুযোগ সুবিদার পরেও যারা পরীক্ষা দেয় নাই, তারা পীর ফকির বাবা হইবা, বাবা হইলে উপরের সব গ্রুপই তোমাদের পায়ের উপর লুটিয়ে পরবে!
৬. কিচ্ছু না হইলে - হিরো হওয়া তো সময়ের ব্যাপার 😎।
Collected
আমার ভাই ব্রাদারগুলা তো পুরাই আগুন❤️❤️❤️
এরেঞ্জ Marriage মানে ?🙄
আপনি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন, হঠাৎ একটা সাপ আপনাকে কামড় দিল!!🌚
লাভ Marriage মানে?🫶🥴
আপনি হুদাই সাপের সামনে গিয়া কইতাছেন,কাবাডি কাবাডি কাবাডি!!🥴🥱🥱
©...
Lets play kaaabaaadi 🫣
আবার পড়তে না বসলেও বলবে যে পড়ি না
মেনশন হবে নাকি?
ইউনিভার্সিটি লাইফে মাশরাফির মতো সিনিয়র পেয়েছেন?
গাছের নিচে পার্কিং করা ভালো 👇
তবে সেটা কি গাছ দেখে নেওয়া ভালো 🙃
এক কেজি কাঁচা মরিচ নিয়ে আত্রাই টু ঢাকা যাওয়া কি সেইফ হবে?🙂🤔
আমার সাথে প্রায়ই হয় এমন
এক ভদ্রলোক সিঙ্গারা গরম করছে। আমি একটু ভাত রান্না করতে চাই। না মানে গ্যাসের দাম অনেক বেড়েছে তো তাই 🤔
অভিজ্ঞদের পরামর্শ চাচ্ছি। 😁
Mother is be best warrior in the world 🖤
Atrai
Be the first to know and let us send you an email when K. M. Salman Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Send a message to K. M. Salman Hossain:
Personal Vlog: 01 বৃষ্টিতে ভিজে বউকে বাস স্টপে রিসিভ করতে যাওয়া❤️ YouTube Link : https://youtu.be/f87vmQJIKLA