News of Alfadanga - নিউজ অব আলফাডাঙ্গা

News of Alfadanga - নিউজ অব আলফাডাঙ্গা আলফাডাঙ্গার সব খবর, সবার আগে জানতে পেজটিতে লাইক দিন। আলফাডাঙ্গার সব খবর সবার আগে পেতে পেজটি লাইক ও ফলো দিন। ধন্যবাদ।
(17)

শুনতে আশ্চর্য হলেও এটাই সত্যি যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি পোড়ানোর মিথ্যা ...
01/04/2024

শুনতে আশ্চর্য হলেও এটাই সত্যি যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি পোড়ানোর মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে খোদ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদেরই। এই অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটেছে এক সময়ের আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ফরিদপুর-১ আসনে।

ঈগল মার্কার স্বতন্ত্র এমপিপ্রার্থী উল্লেখযোগ্য সংখ্যক (৮৫ হাজার) ভোট পাওয়ার পর এ আসনে তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর মামলার খড়গ নেমে এসেছে। যে ঘটনায় মামলা দেওয়া হয়েছে আদতে তেমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি।

কিন্তু এরপরও ভুয়া অভিযোগ এনে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে ফরিদপুর-১ আসনের আলফাডাঙ্গা ২নং গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতাদের, যা নিয়ে রীতিমতো বিব্রত জেলা ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ।

অভিযোগ আছে, ঈগলের স্বতন্ত্রপ্রার্থীর পক্ষে নির্বাচন করায় এসব মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে খোদ আওয়ামী লীগ নেতাদের। আলফাডাঙ্গা উপজেলার ২নং গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ১৮ জনকে এমনই এক মিথ্যা মামলায় আসামি বানিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, যে সব অভিযোগ দিয়ে মামলা দেওয়া হয়েছে এই অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই বলে মত দিয়েছে সরকারের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। আর স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, যে অভিযোগ দিয়ে মামলা করা হয়েছে তা মিথ্যা। তদন্ত করে এসব অভিযোগের সত্যতা তারা পাননি।

মার্চ মাসের ৩ তারিখে আলফাডাঙ্গা উপজেলার ২নং গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. মোনায়েম খান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ফুয়াদ খানসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাঙচুর ও পোড়ানোর অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। ২নং গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান ইকু এই মামলা করেন।

মামলার এজাহারে ইকু উল্লেখ করে বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করিয়া বিবাদীদের সহিত আমার (বাদী) বিরোধ সৃষ্টি হয়।...উক্ত বিরোধের কারণে বিবাদীরা আমাকে মারধরসহ খুন জখমের পাঁয়তারা করিতে থাকে এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে ভূলুণ্ঠিত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়।’

এজাহারে মিথ্যা অভিযোগ এনে আরও বলা হয়, ‘১নং বিবাদী মো. মোনায়েম খানের হুকুমে অন্যান্য বিবাদীরা বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান, নৌকা প্রতীক এবং স্থানীয় নেতাকর্মীর ছবি সম্বলিত টানানো ডিজিটাল ব্যানার বোর্ড ভাঙচুর করে পায়ের নিচে ফেলে অবমাননা করেন। পরে যাওয়ার সময় আগুন ধরিয়ে দিয়ে ভস্মীভূত করেন।'

ঘটনার পর স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে আলোচনা করে অভিযোগ দায়ের করেন বলে এজাহারে উল্লেখ করেন ইকু।

তবে মামলার অভিযোগের বিষয়টিকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক বলছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।
এ ব্যাপারে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ‘ফরিদপুর অঞ্চলে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি আগুনে পোড়ানো হয়েছে এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে বলে আমার জানা নেই। এমন ঘটনা ঘটলে আমরা জানতাম। যারা এসব বলছে মিথ্যা বলছে।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি পোড়ানো হলে দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হতো, বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় ও টেলিভিশনে নিউজ হতো, কিন্তু তা আমাদের চোখে পড়েনি। আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে যারা এসব বলছে বা করছে এগুলো মিথ্যা, গুজব, অপপ্রচার।’

শাহ্ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলার ২নং গোপালপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও গুজব রটিয়ে যদি কোনো হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা দেওয়া হয় এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে ব্যবস্থা নেব।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এস এম আকরাম হোসেন বলেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলার ২নং গোপালপুর ইউনিয়নে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি আগুন দিয়ে পোড়ানোর কোনো ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু একটি সাইনবোর্ড টানানো ছিল। সেটি কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা নামিয়েছেন। তদন্ত করে আমরা এটাই পেয়েছি। আমার জানা মতে প্রশাসন যে তদন্ত করছে তারাও এটা পেয়েছে।

আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলীম সুজা বলেন, উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের কোনো নেতা এবং বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি আগুনে পুড়িয়েছেন এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি। এসব মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। কিন্তু একটা ব্যানার দোকানের সামনে টানানো ছিল, সেটা স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা নামিয়েছেন। সাইনবোর্ড নামানোর বিষয়টি আমরা শুনেছি। স্থানীয় নেতাকর্মীরা আমাদের কাছে বিষয়টি নিয়ে আসছিল। কিন্তু আমরা বলেছি রমজানের পরে বিষয়টি সমাধান করার জন্য বসব। এ বিষয়ে একটি মামলা হয়েছে। কিন্তু কোনো ব্যানার বা পোস্টার আগুনে পোড়ানো হয়নি। প্রতিহিংসাবশত এ মামলা দেওয়া হয়েছে।

'যেহেতু ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নতুন কোনো কমিটি ঘোষণা করেনি, সে ক্ষেত্রে নিজেকে নতুন কমিটির আহ্বায়ক দাবি করাও দলের জন্য বিব্রতকর'- যোগ করেন তিনি।

২নং গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. মোনায়েম খান বলেন, গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের কমিটি আছে। সেই কমিটি থাকতে আরেকজন নিজেকে নতুন করে আহ্বায়ক দাবি করে, এটা দলকে বিব্রত করা ছাড়া আর কিছুই না। এ বিষয়টি আমরা থানা আওয়ামী লীগকে জানিয়েছি। তারা বলছে, যে নিজেকে আহ্বায়ক দাবি করছে এবং সাইনবোর্ড লাগিয়েছে এটা ভুয়া। তাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে আমরা মিটিং করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি ও থানা আওয়ামী লীগের অনুমতি নিই যে মনিরুজ্জামান ইকু নিজেকে আহ্বায়ক দাবি করে যেই সাইনবোর্ড দিয়েছেন সেটা তাকে নামাতে বলব। কিন্তু তার বাসায় গিয়ে না পেয়ে আমরা সাইনবোর্ডটি নামিয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে রেখে দিয়েছি। কোনো ছবি পোড়ানো বা সাইনবোর্ড পোড়ানো হয়নি। ছবি পোড়ানোর কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাদের মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে।

২নং গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও মামলার বাদী মো. মনিরুজ্জামান ইকুর কাছে মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মামলা করেছি, আসামিরা জামিনে আছে।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ ও প্রশাসন তদন্ত করে ছবি পোড়ানোর সত্যতা পায়নি। তাহলে আওয়ামী লীগ নেতাদের বিরুদ্ধে কেন মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করেছেন- এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, মোবাইলে এসব কথা বলতে পারব না। এরপর তিনি ফোন কেটে দেন। একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি আর ধরেননি।

জানতে চাইলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আলফাডাঙ্গা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আকবর আলী ভূঁইয়া বলেন, বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি পোড়ানোর বিষয় নিয়ে একটি মামলা হয়েছে। কিন্তু তদন্ত করে কোথাও পাইনি যে ছবি পোড়ানো হয়েছে। যে সাইনবোর্ডটি নামানো হয়েছে সেটি আমরা জব্দ করেছি। আমাদের কাছে আছে, রেখে দিয়েছি।

দু-এক দিনের মধ্যে মামলার তদন্ত রিপোর্ট আদালতে দাখিল করবেন বলেও জানান তিনি।

ভুয়া অভিযোগে মামলার বিষয়টি উঠে এসেছে আলফাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (অফিসার ইনচার্জ) সেলিম রেজার কথাতেও। জানতে চাইলে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি আগুনে পোড়ানোর অভিযোগে একটি মামলা করা হয়েছে। কিন্তু তদন্ত করে কোথাও কোনো ছবি পোড়ানোর সত্যতা পাইনি। চার্জশিট দাখিল করেছি। আমার জানা মতে আসামিরা জামিনে আছেন।

মিথ্যা অভিযোগে মামলা দিয়ে নেতাকর্মীদের হয়রানির বিষয়ে কঠোর অবস্থান ব্যক্ত করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। তিনি বলেন, যারা আওয়ামী লীগের বিশ্বস্ত পরীক্ষিত নেতা, তারা কখনো একজন অপরজনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করতে পারে না। এ ধরনের কাজ যারা করবে প্রমাণ পেলে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে আইনগত ও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের মূল ভিত্তি হচ্ছে তৃণমূলের নেতাকর্মী। তাই কেউ যদি অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করে, সেটা আমরা প্রয়োজনে মনিটরিং করব। প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনগতভাবে ফৌজদারি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারো নামে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে মামলা করলে সেটা টিকবে না।

শুনতে আশ্চর্য হলেও এটাই সত্যি যে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি পোড়ানোর...

ঈর্ষান্বিত ও উদ্দেশ্যমূলকভাবে ফাঁসানো হচ্ছে ঢাকা টাইমস সম্পাদককেনিজস্ব প্রতিবেদকবাস্তবে তিনি কোনো মামলার আসামি নন। মানি-...
12/03/2024

ঈর্ষান্বিত ও উদ্দেশ্যমূলকভাবে ফাঁসানো হচ্ছে ঢাকা টাইমস সম্পাদককে

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাস্তবে তিনি কোনো মামলার আসামি নন। মানি-লন্ডারিংয়ের একটি মামলায় একজন আসামি পুলিশি হেফাজতে বেশ কয়েকজনের নাম বলেন। সেই অভিযোগে ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে আসামি হিসেবে কারাগারে যেতে হয়েছে। কিন্তু ওই একই আসামি আরও যাদের নাম বলেছেন তারা বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দোলন নিম্ন আদালতে জামিন আনতে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাকে কারাগারে পাঠানো হলো।

আরিফুর রহমান দোলনের রাজনৈতিক সহকর্মীরা বলছেন, ঈর্ষান্বিত ও উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাকে ফাঁসানো হচ্ছে। না হলে কোনো একজন আসামি গণহারে যাদের নাম বলেছেন, আদালত মামলার প্রতিবেদন এখনো আমলে নেননি, কিন্তু মামলায় আসামি বানিয়ে একজনকে কারাগারে পাঠানো হলো। এতেই বোঝা যাচ্ছে ঘটনা উদ্দেশ্যমূলক।

ফরিদপুরের দুই ভাই বরকত-রুবেলের বিরুদ্ধে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ—সিআইডি রাজধানীর কাফরুল থানায় যে মামলা করে তাতে প্রথমে ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয় এবং ৪১ জনকে অব্যাহতি (NON SENT UP) দেয়া হয়। সেসময় আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণও করেন। পরে অভিযোগ গঠনের সময় আদালত অধিক তদন্তের জন্য পুনরায় সিআইডিকে তদন্তের অনুমতি দেয়। এই মামলায় আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেয় ছয়জন। তারা হলেন- বরকত, রুবেল, নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, আশিকুর রহমান ফারহান, নিশান মাহমুদ শামীম ও বিল্লাল হোসেন।

এদের মধ্যে শুধুমাত্র বরকত গণহারে ৫১ জনের নাম বলেন, ওই জবানবন্দিতে এক জায়গায় শুধু একবার আরিফুর রহমান দোলনের নাম আছে (বাকি পাঁচজনের কেউই দোলনের নাম বলেননি)।

সিআইডি অধিকতর তদন্তে প্রথম ১০ জনের (বরকত, রুবেল, মোহতাশেম হোসেন বাবর, এইচ এম ফোয়াদ, ফারহান, ফাইন, বিল্লাল, মিনার, নাসিম, ডেভিড) সঙ্গে আরও ৩৬ জনের নাম যুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেয় ৮ মাস আগে। এখনো আদালত সেটি গ্রহণ করেননি। এই অধিকতর অভিযোগপত্রে শেষ নামটি দোলনের। অধিকতর অভিযোগপত্র গ্রহণ হবে কি না সর্বশেষ গত ৫ মার্চ আদালত সেজন্য শুনানির দিন ধার্য করেছেন আগামী ২২ এপ্রিল। যতদিন এই অভিযোগপত্র গৃহীত না হচ্ছে, আইন অনুযায়ী ততদিন পর্যন্ত দোলন আসামি নন।

এদিকে অধিকতর তদন্তে অভিযোগপত্রে নাম যুক্ত হতে পারে দু একটি মিডিয়ায় আসা এমন খবরের ভিত্তিতে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হওয়ার আশঙ্কা থেকে আরিফুর রহমান দোলন ৮ মাস আগে হাইকোর্ট থেকে ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন নেন। পরবর্তীতে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণও করেন। তিনি প্রতি ধার্য তারিখে নিম্ন আদালতে হাজিরও হচ্ছিলেন- যদিও আদালত এই ৮ মাসে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেননি, শুনানিও করেননি। শুধুমাত্র প্রতিমাসে শুনানির দিন ধার্য হয়। অভিযোগপত্র গ্রহণ না হওয়ায় দোলন আসামিও নন। ওই মামলায় দ্বিতীয় দফায় যুক্ত হওয়া বাকি ৩৬ জনের কেউ কারাগারে নেই।

৫ মার্চ আরিফুর রহমান দোলন যথারীতি আগের মতোই আদালতে হাজিরা দেন। এদিনও সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণের শুনানির তারিখ দেওয়া হয় ২২ এপ্রিল। কিন্তু আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিয়মিত হাজিরা দেওয়া ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠান আদালত। অথচ এই মামলায় প্রথম অভিযোগপত্রে নাম থাকা ১০ জনের মধ্যে জামিনে আছেন সাতজন। এরা হলেন- বাবর, লেভী, ফারহান, মিনার, নাসিম, বিল্লাল ও ডেভিড।

আরিফুর রহমান দোলন ফরিদপুর-১ আসনে গত জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোট পেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পরাজিত হন। তিনি ৮৫ হাজার ভোট পেয়েছিলেন। ওই আসনে বিজয়ী আবদুর রহমান এখন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী। আরিফুর রহমান দোলন বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য।

আরিফুর রহমান দোলন ঢাকা টাইমস ছাড়াও সাপ্তাহিক এই সময় পত্রিকার সম্পাদক। তিনি আলফাডাঙ্গার বেগম শাহানারা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা এবং কামারগ্রাম কাঞ্চন একাডেমীর সভাপতি ও আলফাডাঙ্গা আদর্শ কলেজের সভাপতি। পাশাপাশি তিনি একজন লেখক। উপন্যাসসহ তার লেখা ছয়টি বই বিভিন্ন মহলে প্রশংসিত।

আরিফুর রহমান দোলন কর্মজীবনে আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর উপ-সম্পাদক ও প্রথম আলো পত্রিকার ডেপুটি চিফ রিপোর্টার ছিলেন।

তিনি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য।

এছাড়াও আরিফুর রহমান দোলন সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তিনি মানবিক সহায়তামূলক নানা কর্মকাণ্ড করে সব মহলের মানুষের কাছেই প্রশংসিত হয়েছেন। গত দুই দশক ধরে ফরিদপুর-১ আসনের তিন উপজেলা আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালীতে বহুমুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন দোলন।

রাজনৈতিক সহকর্মীরা বলছেন ঈর্ষান্বিত হয়ে ফাঁসানো হচ্ছে:

রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে ফরিদপুর-১ আসনে গণমানুষের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করায় কতিপয় স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী আরিফুর রহমান দোলনের প্রতি ঈর্ষান্বিত। তাকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে তার বিরুদ্ধে পাতানো ও সাজানো একটি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ানোও ছিল সেই গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ। যার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল কখনোই ছিল না। বিস্ময়কর হলো মানিলন্ডারিং মামলায় পর্যাপ্ত তথ্যপ্রমাণ ছাড়া শুধুমাত্র একজন আসামির জবানবন্দিতে কারও নাম উচ্চারণ হলেই সেই নামকেও অভিযোগপত্রে আনার অতীত রেকর্ড নেই। অভিযোগপত্র দেওয়ার জন্য পুলিশের যে ‘চার্ট অব এভিডেন্স’ সেখানে একটি মাত্র এভিডেন্স যদি একক স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি হয় (মানিলন্ডারিং মামলার ক্ষেত্রে) তাহলে সেটি আসলে কখনোই বিবেচনায় নেওয়া হয় না।

সবচেয়ে বড় কথা একজন প্রতিষ্ঠিত পেশাদার সাংবাদিক ও সম্পাদক যিনি আসামিই নন, তাকে কারাগারে প্রেরণ করা মানবাধিকার লঙ্ঘন কি না সেই প্রশ্নও জোরেশোরে উঠেছে।

অতীতেও বিভিন্ন সময় পুলিশের বিরুদ্ধে নির্যাতনের মাধ্যমে আসামিকে দিয়ে ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন অনেকের নাম ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ানোর অনেক অভিযোগ আছে। যা বিভিন্ন সময় অসত্য ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে প্রমাণিত হয়েছে। বিশেষ স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠীর ঈর্ষা ও জিঘাংসার শিকার হয়ে আরিফুর রহমান দোলনের মতো একজন পেশাদার সাংবাদিক ও সম্পাদক বিনা কারণে বা ভুল ব্যাখ্যায় কারাগারে থাকা নিঃসন্দেহে দুঃখজনক ঘটনা। জামিনের মাধ্যমে তার দ্রুত মুক্তি কাম্য।

লক্ষণীয় যে, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ৫০ জনেরও অধিক নাম একজন আসামি যে বলেছে তার মধ্যে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বিপুল ঘোষের নামও আছে। এটাও উদ্দেশ্যমূলক। তবে সিআইডি সম্পূরক যে অভিযোগপত্র আদালতে জমা দিয়েছে তাতে প্রবীণ নেতা বিপুল ঘোষের নাম আবার বাদ দেওয়া হয়েছে।

প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক, প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা বিপুল ঘোষ চার্ট অব এভিডেন্সে একটি মাত্র এভিডেন্সের কারণে সম্পূরক অভিযোগপত্রে বাদ গেলে সাংবাদিক সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনসহ আরও কয়েকজনকে কেন বাদ দেওয়াইবা হলো না?
আর যে সম্পূরক অভিযোগপত্র এখনো আদালত গ্রহণই করেনি সেই মামলায় একজন প্রতিষ্ঠিত সম্পাদককে কীভাবে কারাগারে পাঠানো যায়?

আরিফুর রহমান দোলন রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার: সাংবাদিক নেতৃবৃন্দনিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে ...
10/03/2024

আরিফুর রহমান দোলন রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার: সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে মানিলন্ডারিংয়ের একটি মামলার আসামি হিসেবে কারাগারে পাঠানোকে ‘রাজনৈতিক প্রতিহিংসা’ বলে মনে করছেন সাংবাদিক নেতারা। তারা বলছেন, আইনানুগভাবে এখনো তিনি মামলার আসামিই নন। এ ঘটনাকে দুঃখজনক ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার বলে মন্তব্য করেছেন নেতৃবৃন্দ।

খ্যাতিমান সাংবাদিক ও জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠানোর প্রতিক্রিয়ায় রবিবার সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসন থেকে ঈগল প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করেন দোলন। ক্ষমতাসীন দলের একজন প্রভাবশালী নেতা ছিলেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী। যিনি নির্বাচিত হয়ে এখন মন্ত্রী হয়েছেন। আরিফুর রহমান দোলন সেই রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন, সেটা বোঝাই যাচ্ছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা প্রয়োজন।’

উল্লেখ্য, ফরিদপুরের দুই ভাই বরকত-রুবেলের বিরুদ্ধে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ— সিআইডি ২০২০ সালে রাজধানীর কাফরুল থানায় যে মামলা করে তাতে দোলনের নাম নেই। প্রথম তদন্ত শেষে যে ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয় সেখানেও নাম নেই তার। পরে ‘পরিকল্পিতভাবে’ তার নাম ঢুকিয়ে সিআইডি একটি সম্পূরক চার্জশিট দেয়। যাতে মামলার সবশেষ আসামির স্থানে অর্থাৎ ৪৬ নম্বর আসামি করা হয় দোলনকে। যে চার্জশিট আদালত এখনো গ্রহণই করেননি। অথচ আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সাংবাদিক দোলন সেই মামলায় হাজির হলে তাকে কারাগারে পাঠানো হয় গত ৫ মার্চ।

এদিকে আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠানোর ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সর্বস্তরের সাংবাদিকরা। তারা অতিদ্রুত তার মুক্তি দাবি করেছেন।

সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠানোর প্রতিক্রিয়ায় রবিবার ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘মামলার এজাহারে নাম না থাকলেও আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে প্রেরণ খুবই দুঃখজনক ঘটনা। সাংবাদিকতার পাশাপাশি যেহেতু তিনি স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, সেহেতু তিনি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার কি না, তা খতিয়ে দেখা উচিত।’

এ বিষয়ে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘মামলায় প্রমাণিত হওয়ার আগেই একজন সাংবাদিককে এভাবে কারাগারে পাঠানো খুবই দুঃখজনক। দেশের অনেক ব্যবসায়ী ও প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে এমন অনেক মামলাই রয়েছে, তাদেরকে তো এভাবে কারাগারে পাঠানো হচ্ছে না। দোলন ভাই রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন, এটা বোঝাই যাচ্ছে। তবুও বিষয়টি অধিকতর গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা উচিত। এভাবে একজন সাংবাদিককে কারাগারে পাঠানো উচিত নয়।’

এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স এসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘যেহেতু মামলা চলমান রয়েছে, এখন পর্যন্ত রায় হয়নি এবং আরিফুর রহমান দোলন ভাই একজন সাংবাদিক, তাকে কারাগারে না পাঠিয়ে রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করা যেতো। তিনি তো আর দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাননি। আর তিনি একটি পত্রিকার সম্পাদক, দেশ ছেড়ে পালাতেনও না।’

অন্যদিকে ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে মানিলন্ডারিংয়ের মামলার আসামি হিসেবে কারাগারে পাঠানো হলেও বাস্তবে আইনানুগভাবে এখনো তিনি ওই মামলার আসামিই নন। ফরিদপুরের দুই ভাই বরকত-রুবেলের বিরুদ্ধে সিআইডি রাজধানীর কাফরুল থানায় যে মামলা করে তাতে প্রথমে ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয় ও ৪১ জনকে অব্যাহতি (NON SENT UP) দেয়। আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণও করে। পরে অভিযোগ গঠনের সময় আদালত অধিকতর তদন্তের জন্য পাঠায় সিআইডিকে। এই মামলায় আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেন ছয়জন। তারা হলেন- বরকত, রুবেল, নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, আশিকুর রহমান ফারহান, নিশান মাহমুদ শামীম ও বিল্লাল হোসেন।

এদের মধ্যে শুধুমাত্র বরকত গণহারে ৫১ জনের নাম বলেন, ওই জবানবন্দিতে এক জায়গায় শুধু একবার আরিফুর রহমান দোলনের নাম আছে (বাকি পাঁচজনের কেউই দোলনের নাম বলেননি)।

সিআইডি অধিকতর তদন্তে প্রথম ১০ জনের (বরকত, রুবেল, মোহতাশেম হোসেন বাবর, এইচ এম ফোয়াদ, ফারহান, ফাইন, বিল্লাল, মিনার, নাসিম, ডেভিড) সঙ্গে আরও ৩৬ জনের নাম যুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেয় ৮ মাস আগে। এখনো আদালত সেটি গ্রহণ করেননি। এই সম্পূরক অভিযোগপত্রে শেষ নামটি দোলনের, যার শুনানির দিন ধার্য রয়েছে আগামী ২২ এপ্রিল। যতদিন এই অভিযোগপত্র গৃহীত না হচ্ছে, আইন অনুযায়ী ততদিন পর্যন্ত দোলন আসামি নন।

এদিকে অধিকতর তদন্তে অভিযোগপত্রে নাম যুক্ত হতে পারে দু-একটি মিডিয়ায় আসা এমন খবরের ভিত্তিতে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হওয়ার আশঙ্কা থেকে আরিফুর রহমান দোলন ৮ মাস আগে হাইকোর্ট থেকে ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন নেন। পরবর্তীতে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণও করেন। তিনি প্রতি ধার্য তারিখে নিম্ন আদালতে হাজিরও হচ্ছিলেন- যদিও আদালত এই ৮ মাসে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেননি, শুনানিও করেননি। শুধুমাত্র প্রতি মাসে শুনানির দিন ধার্য হয়। অভিযোগপত্র গ্রহণ না হওয়ায় দোলন আসামিও নন। ওই মামলায় দ্বিতীয় দফায় যুক্ত হওয়া বাকি ৩৬ জনের কেউ কারাগারে নেই।

৫ মার্চ আরিফুর রহমান দোলন যথারীতি আগের মতোই আদালতে হাজিরা দেন। এদিনও সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণের শুনানির তারিখ দেওয়া হয় ২২ এপ্রিল। কিন্তু আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিয়মিত হাজিরা দেওয়া ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠান আদালত। অথচ এই মামলায় প্রথম অভিযোগপত্রে নাম থাকা ১০ জনের মধ্যে জামিনে আছেন সাতজন। এরা হলেন- বাবর, লেভী, ফারহান, মিনার, নাসিম, বিল্লাল ও ডেভিড।

আরিফুর রহমান দোলন ফরিদপুর-১ আসনে গত জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোট পেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পরাজিত হন। তিনি ৮৫ হাজার ভোট পেয়েছিলেন। ওই আসনে বিজয়ী আবদুর রহমান এখন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী। আরিফুর রহমান দোলন বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য।

আরিফুর রহমান দোলন ঢাকা টাইমস ছাড়াও সাপ্তাহিক এই সময় পত্রিকার সম্পাদক। তিনি আলফাডাঙ্গার বেগম শাহানারা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা এবং কামারগ্রাম কাঞ্চন একাডেমীর সভাপতি ও আলফাডাঙ্গা আদর্শ কলেজের সভাপতি। পাশাপাশি তিনি একজন লেখক। উপন্যাসসহ তার লেখা ছয়টি বই বিভিন্ন মহলে প্রশংসিত।

এছাড়াও আরিফুর রহমান দোলন সমাজসেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান। ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে তিনি মানবিক সহায়তামূলক নানা কর্মকাণ্ড করে সব মহলের মানুষের কাছেই প্রশংসিত হয়েছেন। গত দুই দশক ধরে ফরিদপুর-১ আসনের তিন উপজেলা আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালীতে বহুমূখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন দোলন।

কর্মজীবনে আরিফুর রহমান দোলন আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর উপ-সম্পাদক ও প্রথম আলো পত্রিকার ডেপুটি চিফ রিপোর্টার ছিলেন।

তিনি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য।

খ্যাতিমান সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলনকে দ্রুত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন ঢাকা টাইমস-এ কর্মরত সাংবাদিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

ভুল ব্যাখ্যায় কারাগারে ঢাকা টাইমস সম্পাদক, দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে ...
09/03/2024

ভুল ব্যাখ্যায় কারাগারে ঢাকা টাইমস সম্পাদক, দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ

ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে মানিলন্ডারিংয়ের একটি মামলার আসামি হিসেবে কারাগারে পাঠানো হলেও বাস্তবে আইনানুগভাবে এখনো তিনি ওই মামলার আসামিই নন। ফরিদপুরের দুই ভাই বরকত-রুবেলের বিরুদ্ধে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ—সিআইডি রাজধানীর কাফরুল থানায় যে মামলা করে তাতে প্রথমে ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয় ও ৪১ জনকে অব্যাহতি (NON SENT UP) দেয়। আদালত অভিযোগপত্র গ্রহণও করে। পরে অভিযোগ গঠনের সময় আদালত অধিকতর তদন্তের জন্য পাঠায় সিআইডিকে। এই মামলায় আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তি দেয় ছয়জন। তারা হলেন- বরকত, রুবেল, নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, আশিকুর রহমান ফারহান, নিশান মাহমুদ শামীম ও বিল্লাল হোসেন।

এদের মধ্যে শুধুমাত্র বরকত গণহারে ৫১ জনের নাম বলেন, ওই জবানবন্দিতে এক জায়গায় শুধু একবার আরিফুর রহমান দোলনের নাম আছে (বাকি পাঁচজনের কেউই দোলনের নাম বলেননি)।

সিআইডি অধিকতর তদন্তে প্রথম ১০ জনের (বরকত, রুবেল, মোহতাশেম হোসেন বাবর, এইচ এম ফোয়াদ, ফারহান, ফাইন, বিল্লাল, মিনার, নাসিম, ডেভিড) সঙ্গে আরও ৩৭ জনের নাম যুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেয় ৮ মাস আগে। এখনো আদালত সেটি গ্রহণ করেননি। এই অধিকতর অভিযোগপত্রে শেষ নামটি দোলনের। অধিকতর অভিযোগপত্র গ্রহণ হবে কিনা সর্বশেষ গত ৫ মার্চ আদালত সেজন্য শুনানির দিন ধার্য করেছেন আগামী ২২ এপ্রিল। যতদিন এই অভিযোগপত্র গৃহীত না হচ্ছে, আইন অনুযায়ী ততদিন পর্যন্ত দোলন আসামি নন।

এদিকে অধিকতর তদন্তে অভিযোগপত্রে নাম যুক্ত হতে পারে দু একটি মিডিয়ায় আসা এমন খবরের ভিত্তিতে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হওয়ার আশঙ্কা থেকে আরিফুর রহমান দোলন ৮ মাস আগে হাইকোর্ট থেকে ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন নেন। পরবর্তীতে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণও করেন। তিনি প্রতি ধার্য তারিখে নিম্ন আদালতে হাজিরও হচ্ছিলেন- যদিও আদালত এই ৮ মাসে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেননি, শুনানিও করেননি। শুধুমাত্র প্রতিমাসে শুনানির দিন ধার্য হয়। অভিযোগপত্র গ্রহণ না হওয়ায় দোলন আসামিও নন। ওই মামলায় দ্বিতীয় দফায় যুক্ত হওয়া বাকি ৩৬ জনের কেউ কারাগারে নেই।

৫ মার্চ আরিফুর রহমান দোলন যথারীতি আগের মতোই আদালতে হাজিরা দেন। এদিনও সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণের শুনানির তারিখ দেওয়া হয় ২২ এপ্রিল। কিন্তু আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিয়মিত হাজিরা দেওয়া ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলনকে কারাগারে পাঠান আদালত। অথচ এই মামলায় প্রথম অভিযোগপত্রে নাম থাকা ১০ জনের মধ্যে জামিনে আছেন সাতজন। এরা হলেন- বাবর, লেভী, ফারহান, মিনার, নাসিম, বিল্লাল ও ডেভিড।

আরিফুর রহমান দোলন ফরিদপুর-১ আসনে গত জানুয়ারির দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোট পেলেও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে পরাজিত হন। তিনি ৮৫ হাজার ভোট পেয়েছিলেন। ওই আসনে বিজয়ী আবদুর রহমান এখন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী। আরিফুর রহমান দোলন বাংলাদেশ কৃষক লীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য।

আরিফুর রহমান দোলন ঢাকা টাইমস ছাড়াও সাপ্তাহিক এই সময় পত্রিকার সম্পাদক। তিনি আলফাডাঙ্গার বেগম শাহানারা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা এবং কামারগ্রাম কাঞ্চন একাডেমীর সভাপতি ও আলফাডাঙ্গা আদর্শ কলেজের সভাপতি। পাশাপাশি তিনি একজন লেখক। উপন্যাসসহ তার লেখা ছয়টি বই বিভিন্ন মহলে প্রশংসিত।

আরিফুর রহমান দোলন কর্মজীবনে আমাদের সময় পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর উপ-সম্পাদক ও প্রথম আলো পত্রিকার ডেপুটি চিফ রিপোর্টার ছিলেন।
তিনি ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ), ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে), বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সদস্য।

খ্যাতিমান সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলনকে দ্রুত মুক্তি দিতে সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা টাইমস পরিবার ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ।

24/02/2024
আলফাডাঙ্গায় স্মার্ট কার্ড বিতরনের তারিখ পরিবর্তন হয়েছে।
02/02/2024

আলফাডাঙ্গায় স্মার্ট কার্ড বিতরনের তারিখ পরিবর্তন হয়েছে।

আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে ২০০৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত যারা ভোটার হয়েছেন, তাদেরকে আগামী ১৮ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি- এ...
01/02/2024

আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে ২০০৮ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত যারা ভোটার হয়েছেন, তাদেরকে আগামী ১৮ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি- এই তিন দিন ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হবে।

এর মধ্যে ১৮ তারিখে পাবেন বাজড়া (ওয়ার্ড-১), গোপালপুর (ওয়ার্ড-২) এবং কামারগ্রাম, ফুলবাড়ীয়া, কুলধরের (ওয়ার্ড-৩) ভোটাররা।

পরের দিন ১৯ ফেব্রুয়ারি স্মার্ট কার্ড পাবেন চান্দড়া, বানিয়াগাতী (ওয়ার্ড-৪), নওয়াপাড়া, চরনওয়াপাড়া (ওয়ার্ড-৫), এবং কুচিয়াগ্রাম, টেঘরডাঙ্গার (ওয়ার্ড-৬) ভোটাররা।

শেষ দিন ২০ ফেব্রুয়ারি কার্ড দেওয়া হবে বাকাইল, মালিডাঙ্গা, নগরকান্দা (ওয়ার্ড-৭), পবনবেগ, ছাতিয়ারগাতী, কাতলাসুর (ওয়ার্ড-৮) এবং দিগনগর, পাড়াগ্রামের (ওয়ার্ড-৯) ভোটাররা।

সম্মানিত ভোটাররা গ্রাম এবং ওয়ার্ড অনুযায়ী তারিখ মনে রেখে নির্ধারিত দিনে গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদে সশরীরে হাজির হয়ে স্মার্ট কার্ড নিয়ে যাবেন। অন্য কারও মাধ্যমে কিন্তু নেওয়া যাবে না।

এছাড়া আলফাডাঙ্গা উপজেলার অন্য ইউনিয়নগুলোর স্মার্ট কার্ড বিতরণের তারিখ, এবং স্থানও এই চার্টে দেওয়া আছে। দেখে নিতে পারেন।

23/01/2024

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় বস্তাবন্দি অবস্থায় নাজিম দেওয়ান (৬২) নামে এক ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার করেছে স্থানীয়রা। পরে ....

23/01/2024

একসময়ের তুমুল জনপ্রিয় অভিনেতা অমল বোস। যাকে এক নামে চেনে কয়েক প্রজন্ম। খারাপ মানুষের চরিত্রে অভিনয় করে যেমন গালি...

07/01/2024

মধুখালীর কামালদিয়া সেন্টারে ৯২ শতাংশ ভোট পড়েছে। এটা কী করে সম্ভব!!!!!!!!!!! এত ভোটার তো ছিলনা। কারা ভোট দিলেন!!!! মধুখালীর কিছু কেন্দ্রে ভোট পড়ার হার অস্বাভাবিক!!!!!!!!! একটু বিশ্লেষণ করেন- সব বের হয়ে যাবে...

05/01/2024

নির্বাচনী মাঠে কালো টাকা ছড়াচ্ছে নৌকা! ভোট আপনার আমানত। সেই আমানত নষ্ট করে ঈমান হারাবেন না।

 #ব্রেকিং_নিউজ আলফাডাঙ্গা থানার ওসি মোঃ হাবিল হোসেনের বদলি সালথা থানায় আদেশ হয়েছে। নতুন ওসি আসছেন চরভদ্রাসন থানার ওসি মো...
07/12/2023

#ব্রেকিং_নিউজ

আলফাডাঙ্গা থানার ওসি মোঃ হাবিল হোসেনের বদলি সালথা থানায় আদেশ হয়েছে।

নতুন ওসি আসছেন চরভদ্রাসন থানার ওসি মোঃ সেলিম রেজা।

04/12/2023

ফরিদপুর-১ আসনের (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী, মধুখালী) আলফাডাঙ্গা থানায় ২০ দিন আগে পদায়ন পাওয়া ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওস....

https://protidinernews.com/20899/
29/11/2023

https://protidinernews.com/20899/

ফরিদপুর প্রতিনিধি: নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশন ঘোষিত দিন ও সময়সূচি ছাড়া কোনো ধরনের আগা...

03/11/2023

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় ঘাস ক্ষেত থেকে জাফর শরীফ (৪০) নামে এক সমিল ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার...

27/10/2023

দুর্নীতির দায়ে চাকরিচ্যুত বাগেরহাটের জেলা রেজিস্ট্রার ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসে এক নারীকে ব....

http://www.bd-pratidin.com/country/2023/08/25/915276
26/08/2023

http://www.bd-pratidin.com/country/2023/08/25/915276

'জিয়া-এরশাদ এবং স্বাধীনতা বিরোধী চক্র বাংলাদেশ থেকে স্বাধীনতার ইতিহাস এবং মূল্যবোধ মুছে ফেলার চেষ্টা করেছে' বলে .....

শুক্রবার বিকালে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠন উপজেলা পরিবহন বাসস্ট্যান্ডে ব...
25/08/2023

শুক্রবার বিকালে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগ, পৌর আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠন উপজেলা পরিবহন বাসস্ট্যান্ডে বিএনপি-জামায়াতের সারাদেশব্যাপি রাজনীতির নামে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদে এক শান্তি সমাবেশের আয়োজন করে।

10/08/2023
মানুষ মানুষের জন্যে...আলফাডাঙ্গা উপজেলার শুকুরহাটা গ্রামের চা দোকানি হাবিবুর রহমানের দুই সহোদর নাঈম ও নূর হোসেনের বিরল র...
22/06/2023

মানুষ মানুষের জন্যে...

আলফাডাঙ্গা উপজেলার শুকুরহাটা গ্রামের চা দোকানি হাবিবুর রহমানের দুই সহোদর নাঈম ও নূর হোসেনের বিরল রোগে আক্রান্তের খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ ফরিদপুর-১ আসনের মা-মাটি ও মানুষের প্রিয়নেতা জননেতা আরিফুর রহমান দোলন ভাই তাদের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছিলেন এবং অন্যদেরও তাদের পাশে থাকার আহবান জানিয়েছিলেন।

তারই ধারাবাহিকতায় আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে নাঈম ও নূর হোসেনের সার্বিক খোঁজখবর নেন দোলন ভাই। সেইসঙ্গে তাদের জীবন মানের উন্নয়নের জন্য ২০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করেন।

এসময় জননেতা আরিফুর রহমান দোলন ভাই নাঈম ও নূরের পরিবারকে আশ্বস্ত করেন তাদের এই বিপদে তিনি সর্বদা পাশে থাকবেন।

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে আলফাডাঙ্গায় গণমাধ্যমকর্মীদের সা...
17/06/2023

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে আলফাডাঙ্গায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাঙ্গে মতবিনিময় করেছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ডা. গোলাম কবির।

শনিবার সকাল ১০টায় আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় তিনি আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসেবে ঘোষণা দেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন, প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. সেকেন্দার আলম। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. আলমগীর কবির।

সভায় বোয়ালমারী বার্তার সম্পাদক এডভোকেট কোরবান আলীসহ আলফাডাঙ্গায় কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

https://www.dhakatimes24.com/2023/06/13/313050
13/06/2023

https://www.dhakatimes24.com/2023/06/13/313050

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় অভিযান পরিচালনা করে পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মাদক কারবারি শরিফুল ইসলাম শেখকে (.....

12/06/2023

একটি হারানো বিজ্ঞপ্তি 📣

আজ সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের দিকে কামারগ্রাম হাওড়ের ব্রিজ থেকে গোপালপুর বাজারে যাওয়ার পথে মোটরসাইকেল থেকে ২টি লাল রঙের ব্যাগ পড়ে গিয়েছে।

উক্ত ব্যাগে প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র রয়েছে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

যদি কোন স্ব-হৃদয়বান ব্যক্তি পেয়ে থাকেন তাহলে ০১৯২১৭২৭১৭১ এই নাম্বারে অথবা গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা হলো।

আলফাডাঙ্গায় শহিদুল হত্যা: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তারবিস্তারিত জানতে লিংকে ক্লিক করুন- https://www.dhaka...
02/06/2023

আলফাডাঙ্গায় শহিদুল হত্যা: যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

বিস্তারিত জানতে লিংকে ক্লিক করুন- https://www.dhakatimes24.com/2023/06/02/311716

ফরিদপুরে আলফাডাঙ্গা উপজেলায় আফরোজা আলম (৩৭) নামে এক স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে স্বামী রবিউল ইসলাম ...
30/05/2023

ফরিদপুরে আলফাডাঙ্গা উপজেলায় আফরোজা আলম (৩৭) নামে এক স্কুল শিক্ষিকা স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে স্বামী রবিউল ইসলাম রবিকে (৪২) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সেই সঙ্গে তাকে ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।

মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক শিহাবুল ইসলাম এ রায় দেন।

ফরিদপুর জেলার শ্রেষ্ঠ গার্লস গাইড নির্বাচিত হয়েছে আলফাডাঙ্গার শিক্ষার্থী সেজুতি আলমফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা আরিফুজ্জামান সরক...
23/05/2023

ফরিদপুর জেলার শ্রেষ্ঠ গার্লস গাইড নির্বাচিত হয়েছে আলফাডাঙ্গার শিক্ষার্থী সেজুতি আলম

ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা আরিফুজ্জামান সরকারি উচ্চ বিদ‍্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী সেজুতি আলম জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ ২০২৩ জেলা পর্যায়ে ফরিদপুর জেলার শ্রেষ্ঠ গার্লস গাইড নির্বাচিত হয়েছে।

সেজুতি আলম আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ইছাপাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম এবং আলফাডাঙ্গা মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাবিনা ইয়াসমিন এর জৌষ্ঠ কন‍্যা।

সেজুতি আলম শ্রেষ্ঠত্ব অজর্ন করায় তার গর্বিত পিতা- মাতা সকলের নিকট দোয়া ও আশির্বাদ কামনা করেছেন।

ফরিদপুর-১ আসনে আ.লীগের প্রার্থীতা ঘোষণা দিলেন মুশা মিয়ানিজস্ব প্রতিবেদক: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (আল...
16/05/2023

ফরিদপুর-১ আসনে আ.লীগের প্রার্থীতা ঘোষণা দিলেন মুশা মিয়া

নিজস্ব প্রতিবেদক: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশায় নিজের প্রার্থীতা ঘোষণা করলেন বোয়ালমারী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া।

সোমবার (১৫ মে) বিকালে আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি দলের মনোনয়ন চাইবেন বলে জানান।

মতবিনিময় সভায় আলফাডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সেকেন্দার আলম ও সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবীরের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহিদুল হাসান, আলফাডাঙ্গা সদর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান এ কে এম আহাদুল হাসান, শেখর ইউপি চেয়ারম্যান কামাল আহমেদ, রূপাপাত ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আজিজার রহমান, শেখর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ইস্রাফিল মোল্যা, বোয়ালমারী জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য জাফর সিদ্দিকী ও বোয়ালমারী পৌর কাউন্সিলর আব্দুল মান্নান মোল্যা প্রমুখ।

13/05/2023

ফুটবল খেলা নিয়ে কিশোরদের মধ্যে ঝগড়া গড়িয়েছে দুই গ্রামের মধ্যে। এক পর্যায়ে যা রূপ নেয় বড় সংঘর্ষে। পরে পরিস্থিতি ন.....

12/05/2023

আমার জীবনে আমার আম্মার ভূমিকা কতখানি? পুরোটাই; হয়তো তার থেকেও

30/04/2023

গ্রেপ্তারের ভয়ে দীর্ঘ একযুগ আত্মগোপনে থাকার পর অবশেষে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন সাত মামলার আসামি শাহাদাত হোসেন ওর....

Address

Alfadanga, Faridpur, Dhaka
Alfadanga

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when News of Alfadanga - নিউজ অব আলফাডাঙ্গা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category



You may also like