আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি ওয়াল আঝযি ওয়াল কাসালি ওয়াল বুখলি ওয়াল ঝুবনি ওয়া দালায়িদ-দাইনি ওয়া গালাবাতির-রিঝালি!!!!
#fionasmum #আমল #dua #ইসলাম #viralreels #austria #ইসলাম #reelsvideo #বাংলাদেশ #সওয়াব #austria #vienna আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিন সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
৪০ দিনের জন্য জীবন পরিবর্তনকারী
চ্যালেন্জ
১) তাহাজ্জুদ নামাজ (অনন্ত ২/৪ রাকাআত)
২) ফজরের আগে গোসল
৩) ফজরের সুন্নত (২ রাকাত) আদায়
৪) সূর্যদয়ের আগে কোরআন তেলওয়াত
৫) সালাতুল দোহা
৬) মোবাইলে ১০ মিনিটের জন্য হলেও কোরআন তেলওয়াত ইসলামিক লেকচার বা নাশিদ শুনুন
৭) সময়মতো ফজর, জোহর, আসর মাগরিব ও এসা আদায়
৮) প্রতি সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোজা রাখা
৯) সূরা ওয়াকিয়াহ পড়বেন (রিজিক বৃদ্ধি করবে)
১০) প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে সূরা মূলক পড়ুন কবরের আজাব থেকে বাঁচাবে
*) প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে সূরা বাকারা শেষ ২ আয়াত পড়লে
১২) প্রতি শুক্রবার সূরা কাহফ পড়বেন দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাঁচাবে এবং ইমান নিয়ে মৃত্যু বরণ করবেন
১৩) প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে সবাইকে ক্ষমা করে দিবেন
১৪) দিনে অন্তত ৭০ বারের বেশি ইস্তেগফার
(আস্তাগফিরুল্লাহ) পড়বেন
সবাইকে ক্ষমা করবেন কিন্তু দুই ধরনের মানুষকে কখনোই সুযোগ দিবেন না এক যারা ডাবল ফেস বিভিন্ন জায়গায় কথা লাগিয়ে বেড়ায় নিজেকে ভালো রাখার জন্য প্রচুর পলিটিক্স করতে থাকে!!!!!
আমরা যেন বেশি বেশি আল্লাহর শুকরিয়া দিয়ে নতুন বছরটাকে সমৃদ্ধ করতে পারি আমরা যেন অন্তরে হিংসা লালন না করি!!!!!!!!
আল্লাহ পাকের সবচেয়ে সুন্দর সৃষ্টি হচ্ছে মেয়েরা!!!!!!!
আজান শুনলে কিভাবে জবাব দিতে হবে এবং জবাব দিলে কি পরিমান সাওয়াবপাওয়া যায়????? পৃথিবীর সবচেয়ে সুমধুর ধ্বনির নাম আজান—এটি মুসলিম-অমুসলিম-নির্বিশেষে কোটি মানুষের উপলব্ধি। ইসলামে আজানের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। আজান শুনে আজানের জবাব দেওয়ারও রয়েছে বিশেষ গুরুত্ব। আজান শ্রবণকারীরও মৌখিকভাবে আজানের উত্তর দেওয়া সুন্নত।রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যখন তোমরা আজান শুনবে, এর জবাবে মুয়াজ্জিনের অনুরূপ তোমরাও বলবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬১১)আজানের জবাব দেওয়ার পদ্ধতি : আজানের জবাব দেওয়ার পদ্ধতি হলো, মুয়াজ্জিন প্রত্যেকটি বাক্য বলে থামার পর শ্রোতা ওই বাক্যটি নিজেও অনুরূপভাবে বলবে। কিন্তু মুয়াজ্জিন ‘হাইয়্যা আলাস সালাহ’ ও ‘হাইয়্যা আলাল ফালাহ’ বলার সময় শ্রোতা ‘লা হাওলা ওয়া লা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’ বলবে। এটাই বিশুদ্ধ অভিমত।(মুসলিম, হাদিস : ৩৮৫)তবে কোনো কোনো বর্ণনায় ‘হাই
রিজিকের সর্বোচ্চ স্তর এবং সর্বনিম্ন স্তর কি কি????? রিজিক মানে শুধু ধনসম্পদে সচ্ছল হওয়া নয়, রিজিকের বিভিন্ন স্তর রয়েছে। বেশির ভাগ মানুষ রিজিক বলতে শুধু ধনদৌলত, অর্থাৎ আর্থিক সচ্ছলতা বোঝেন। সমাজে যাঁরা আর্থিকভাবে সচ্ছল, তাঁদের বেশি রিজিকপ্রাপ্ত এবং যাঁরা আর্থিকভাবে অসচ্ছল, তাঁদের কম রিজিকপ্রাপ্ত ভাবা হয়। অথচ ধনসম্পদ বা টাকাপয়সা হলো রিজিকের সর্বনিম্ন স্তর।রিজিকের আরও বেশ কিছু স্তর রয়েছে, সেগুলো হলো—সর্বনিম্ন স্তররিজিকের সর্বনিম্ন স্তর হলো আর্থিক সচ্ছলতা। এটাই একমাত্র স্তর নয়; রিজিক বলতে শুধু ধনসম্পদ, টাকাপয়সায় সচ্ছলতা অর্জন—এমনটি বোঝা এবং এমন বুঝের ওপর অটল থাকা অজ্ঞতার পরিচায়ক। রিজিকের সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, দুনিয়াতে যা কিছু মানুষকে উপকৃত করে, সবই রিজিক। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘ধনসম্পদ আর সন্তানসন্ততি পার্থিব জীবনের শোভা।’ (সুরা ক
আমি খাদিজার ভালোবাসাকে রিজিক হিসেবে পেয়েছি!!!!কিছু অনুভূতি থাকে যা শব্দ দিয়ে বলে বুঝানো সম্ভব হয় না। তবুও একদুটো শব্দ আমরা ঝুলিতে জমাই। কিছু শব্দ কোমল আবার কিছু শব্দ কাঠখোট্টা। কিছু শব্দের সাথে মিশে থাকে মিষ্টি একটা ঘ্রাণ। কিছু কিছু শব্দে থাকে বিজ্ঞানের আশটে গন্ধ। অনুভূতির প্রকাশে সব কালে সব সময়ে যে অনুভুতি নিয়ে তুমুল কথা হয় তার নাম ''ভালোবাসা।''আর এই শব্দটা যখন মস্তিষ্কে পৌছে তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই মনটা ভরে যায়। এক অপার্থিব ভালোলাগায় হৃদয় উপচে যায়। ভালোবাসার মানুষটার মুখটা চোখে ভেসে ওঠে। যার সাথে এই কঠিন জীবন পারি দেয়ার আশা রাখি আমরা। স্বপ্ন দেখি যাকে জান্নাতে পাওয়ার।ডাক্তাররা দাঁতে দাঁত খিঁচে বলবেন, "সবই হরমনের কাজ। নরএপিনেফ্রিন, ডোপামিন, সেরোটোনিন অথবা অক্সিটোসিন হরমোন। হরমনই আমাদের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করে।"তাই বলে কি মন বেচারা মূল্যহীন? নাহ্। ম
কোরআন মজিদে মুমিনের যেসব বিষয়ের প্রতি বেশি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে তার মধ্যে তাকওয়া অন্যতম। কারণ তাকওয়া বা আল্লাহভীতি মুমিনের অনন্য বৈশিষ্ট্য। এই বৈশিষ্ট্য অর্জন ছাড়া দুনিয়া ও আখিরাতে মুমিন কখনো সফলতা লাভ করতে পারে না। তাই তো অসংখ্য আয়াতে গুনাহ মাফের সুসংবাদ, দোয়া কবুল, পরকালের সফলতা, রিজিকে বরকত দানসহ কোরআন মজিদে এ বিষয়ে অনেক সুসংবাদ এসেছে।নিম্নে তাকওয়ার সুফলসংক্রান্ত কয়েকটি আয়াত উল্লেখ করা হলো।জান্নাত ও সাহায্য লাভযাদের অন্তরে তাকওয়া বা আল্লাহর ভয় থাকবে, তাদের জন্য রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে সাহায্য ও জান্নাত লাভের সুসংবাদ। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া অবলম্বন করেছে, তাদের জন্য সুসংবাদ পার্থিব জীবনে ও পরকালীন জীবনে। আল্লাহর কথায় কোনো পরিবর্তন হয় না।এটাই হলো মহা সফলতা। (সুরা ইউনুস আয়াত : ৬৩-৬৪)অন্য আয়াতে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ
আল্লা-হুম্মা ইন্নি আসআলুকা ইলমান নাফিআঁও ওয়া রিঝক্বান ত্বাইয়্যিবাঁও ওয়া আমালাম্ মুতাক্বাব্বালা।’অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে উপকারী জ্ঞান, হালাল রিজিক এবং কবুলযোগ্য আমল প্রার্থনা করছি। পরকালের সাফলতা লাভে দুনিয়ার কল্যাণময় জীবন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দুনিয়ায় কল্যাণময় জীবন লাভে তিনটি বিষয় অত্যন্ত জরুরি।প্রথমটি হলো : উপকারী সর্বোত্তম জ্ঞান;দ্বিতীয়টি হলো : হালাল রিজিক;তৃতীয়টি হলো : গ্রহণযোগ্য আমল।যে ব্যক্তি দুনিয়াতে উপকারী সর্বোত্তম জ্ঞানার্জন করতে সক্ষম হবে, সে জীবন সঠিকভাবে জীবন পরিচালনায়ও সফল হবে।যে ব্যক্তি হালাল খাবারের সন্ধানে জীবন পরিচালনা করবে এবং হালাল খাবার খাবে, সে ব্যক্তির দুনিয়া ও পরকালীন জীবনের সফলতা আসবে।যে ব্যক্তি উত্তম জ্ঞান ও হালাল জীবিকা খেয়ে আমল, ইবাদত-বন্দেগি করবে, ওই ব্যক্তি আমল ও ইবাদত-বন্দেগি আল্লাহ তাআলার দরবারে গ্
ঐ ফিতনাকে,মানে ঐ আজাবকে ভয় করো! যে আজাব যখন আসবে খারাপ লোকের উপর আসবেনা ভালো লোকগুলাও বাঁচতে পারবেনা !!!!!
কোন গাছের পাতা ঝরে না????? পৃথিবীর সব গাছেরই পাতা ঝরে যায়। কোন গাছের পাতা থাকে না। কিন্তু হাদীসে যে গাছের পাতা পড়ে না তার বিবরণ হাদীসে এসেছে। যদিও তার পাতা বিবর্ণ হয়। যা তার পরিপক্ক হওয়ার আলামত।হযরত ইবনু উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ গাছের মধ্যে এমন এক গাছ আছে যার পাতা ঝরে পড়ে না এবং তা হল মুসলিমের দৃষ্টান্ত। তোমরা আমাকে বল তো সেটা কোন গাছ? তখন লোকজনের খেয়াল জঙ্গলের গাছপালার প্রতি গেল। আর আমরা মনে হতে লাগল যে, তা হল খেজুর গাছ। আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, ‘কিন্তু আমি লজ্জাবোধ করলাম। ’ সাহাবায়ে কিরাম (রাঃ) বললেন, ‘ইয়া রাসুল্লাল্লাহ! আপনই আমাদের তা বলে দিন। ’ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ‘তা হল খেজুর গাছ। ’ আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, ‘তারপর আমি আমার পিতাকে আমার মনে যা এসেছিল তা বললাম। ’ তিনি বললেন ‘তুমি তখন তা বলে দিল
কোন ঘরে যদি আল্লাহর রিজিক আসে আর ওই রিযিক কে যদি মূল্যায়ন করা না হয় তাহলে ওই রিজিক আর এই ঘরে আর আসে না!!!!!!! নিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।’ (সুরা হুদ : আয়াত ৬) আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ ভরসা করাযারা আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ রূপে ভরসা করবে আল্লাহ তাআলা ওই বান্দার প্রয়োজন পূরণে যথেষ্ট। তা যে প্রয়োজনই হোক না কেন। আল্লাহ তাআলা বলেন-‘এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিজিক দেবেন। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। আল্লাহ তার কাজ পূর্ণ করবেন। আল্লাহ সব কিছুর জন্যে একটি পরিমাণ স্থির করে রেখেছেন। (সূরা ত্বালাক : আয়াত ৩)রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-‘তোমরা যদি আল্লাহর ওপর যথাযথ ভরসা ক
বালা-মুসিবত থেকে রক্ষার দোয়া :লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্ জালিমীন অর্থ : আপনি ব্যতীত আর কোনো উপাস্য নেই। আমি আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। অবশ্যই আমি পাপী। মানুষের জন্য দোয়া ইউনুস-এর ফজিলত ও গুরুত্ব অনেক বেশি। এ দোয়ার সঠিক আমলে মানুষ দুনিয়ায় যাবতীয় বিপদ-আপদ থেকে উপকার পায়। দোয়া ইউনুস-এর পরিচয়আল্লাহর পয়গাম্বর হজরত ইউনুস আলাইহিস সালাম দেশ ত্যাগ করে চলে যাওয়ার সময় নদীতে ঝাঁপ দিলে তিনি মাছের পেটে বন্দি হন। এ অবস্থায় বিপদে পড়ে তিনি মহান আল্লাহর কাছে যে দোয়া পড়েন আর সে দোয়ার বরকতে আল্লাহ তাকে মহাবিপদ থেকে উদ্ধার করেছিলেন, তাই দোয়া ইউনুছ। - তাফসিরে তাবারিতে আয়াতের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে-আর ইউনুস আলাইহিস সালাম মাছের পেটে বন্দি থাকা অবস্থায় আমাকে ডাকার ফলে যেভাবে তাকে মুক্তি দিয়েছিলাম সেভাবে আমি মুমিনদেরকেও বিপদ থেকে উদ্ধার করব যখন তারা আমা
যেকোনো পরিস্থিতিতে সে ভাবে যে আল্লাহ তা'আলা তাকে দেখছেন এই অনুভুতি যার মধ্যে আছে সেই হল মুত্তাকী !!! তাকওয়ার গুণে গুণান্বিত ব্যক্তিকে মুত্তাকী বলা হয়। অর্থাৎ যাদের অন্তরে আল্লাহ তায়ালার ভয় আছে এবং যারা আল্লাহর আদেশ নিষেধ পালন করেন তারাই মুত্তাকী। আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি নিজেকে শিরক, কবিরা গুনাহ এবং অশ্লীল কথা ও কাজ থেকে মুক্ত রাখে তাকে মুত্তাকী বলা হয়। মুত্তাকি বলা হয় যাদের অন্তরে আল্লাহ তায়ালার ভয় আছে এবং যারা আপন রবের ভয়ে গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে। তবে মুত্তাকি মানে এমন নয় যে কখনো কোনো গুনাহ হয় না। স্খলন হতে পারে, ভুল হতে পারে, কিন্তু মুত্তাকির বৈশিষ্ট্য হল, গুনাহ হয়ে গেলে মনে অনুতাপ জাগে, আল্লাহর ভয় জাগে এবং এই উপলব্ধি জাগে যে, আমি আমার পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়েছি। তখন সে ব্যাকুল হয়ে আল্লাহর দিকে ফিরে যায়। তওবা করে। পবিত্র কোরআনে আল্
যারা বিশ্ব নবীর উপর দুরুদ পড়বেন তার নাম এবং তার বাবার নাম সহ একদল ফেরেশতা আছেন এই দরুদ নিয়ে নাম নিয়েবিশ্বনবীর কবরে তারা পৌঁছে দেন !!!! দরূদ অর্থ শুভকামনা বা কল্যাণ প্রার্থনা। আরবি সালাত শব্দের সমার্থক দরূদ। সাধারণভাবে দরূদ বলতে ‘সালাত আলান নবী’ অর্থাৎ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি পঠিত শুভকামনা, গুণকীর্তন, তার প্রতি আল্লাহর দয়া-করুণা ও প্রার্থনাকে বোঝায়। দরূদ অতীব মর্যাদা ও সম্মানের।আরবিতে ‘সাল্লাল্লাহু আলা মুহাম্মাদ’ বা ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ই হলো- দরূদ।নবীর প্রতি দরূদ পড়ার নির্দেশ আল্লাহতায়ালা নিজেই দিয়েছেন।নবীর প্রতি দরূদ পড়ার অর্থই হলো- আল্লাহর আদেশের বাস্তবায়ন ও হুকুম পালন করা। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালার নির্দেশ হলো, ‘নিশ্চয় আল্লাহ ও তার ফেরেশতারা নবীর প্রতি সালাত-দরূদ পেশ করেন। হে মুমিনগণ! তোমরাও তার প্রত
মানুষ যদি মানুষের মতো হয় তবে সে ফেরেশতাকেও ছাড়িয়ে যায়!!!!!!
যেটা তুমি পাওয়ার সেটা তুমি পাবে!!!!!! আল্লাহ বললেন, নিশ্চয়ই কষ্টের সাথে আছে স্বস্তি। (কোরআন ৯৪ঃ৬)আমি বললাম, আমাকে কেউ সাহায্য করে না।আল্লাহ্ বললেন, মুমিনদের সাহায্য করা আমার দায়িত্ব। (কোরআন ৩০ঃ৪৭)আমি বললাম, আমি দেখতে খুবই কুৎসিত।আল্লাহ্ বললেন, আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি সুন্দরতম আকৃতিতে। (কোরআন ৯৫ঃ৪)আমি বললাম, আমার সাথে কেউ নেই।আল্লাহ্ বললেন, ভয় করো না আমি তোমার সাথে আছি। (কোরআন ২০ঃ৪৬)আমি বললাম, আমার পাপ অনেক বেশি।আল্লাহ্ বললেন, আমি তওবাকারীদেরকে ভালোবাসি। (কোরআন ২ঃ২২২)আমি বললাম, আমি সবসময় অসুস্থ থাকি।আল্লাহ্ বললেন, আমি কোরআনকে রোগের নিরাময় হিসেবে পাঠিয়েছি। (কোরআন ১৭ঃ৮২)আমি বললাম, এই দুনিয়া আমার ভালো লাগে না, আমার কিছুই নেই।আল্লাহ্ বললেন, তোমার জন্য পরকাল ইহকাল অপেক্ষা শ্রেয়। (কোরআন ৯৩ঃ৪)আমি বললাম, বিজয় অনেক দূরে।আল্লাহ্ বললেন, আমার সাহায্য একান্তই নিকটবর
মাজলুমের দোয়া আল্লাহ কখনো ফেরত দেয় না, আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মজলুমের দোয়া। মজলুম ব্যক্তির দোয়া আল্লাহ মেঘমালার ওপর উঠিয়ে নেন এবং এ জন্য আসমানের সব দরজা খুলে দেওয়া হয়।আল্লাহ বলেন, আমার ইজ্জতের কসম! আমি তোমাকে অবশ্যই সাহায্য করব, যদিও তা কিছুকাল পরে হয়। ’ (তিরমিজি, হাদিস : ৩৫৯৮)