ফটিকছড়ির কিং Zayed

ফটিকছড়ির কিং Zayed শব্দ ছাড়া কান্না গুলো
কেউ দেখে না

Happy birthday abbu
24/06/2023

Happy birthday abbu

01/04/2023

“চিনস আমারে” বলে গত ১০০ বছর আগে যারা বাজার আর রাস্তা গরম করতো, তারা আজ একাকী শুয়ে আছে কবরে। আজ তাদের সেই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার মতও কেউ নেই। আসলেই তাদের কেউ চিনে না আর।

গোরস্থানের সারি সারি কবরের মাঝে তার কবর কোনটা? খুঁজে বের করতে পারে না তার বংশধরেরাও। অথচ তাদের নাম শুনলে একসময় থরথর করে কাপতো মানুষ। তাদের কবরের উপর দিয়েই আজ শিয়াল কু*কু*র হেঁটে যায়।

খাটের এক কোনে শুয়ে থাকা প্য্যরালাইজড লিকলিকে বৃদ্ধ মানুষটিও একদিন কথায় কথায় “দেখে নেয়ার” হুমকি দিতো। অথচ আজ তাকেই দেখার কেউ নেই। সন্তানেরাও তার খোঁজ নেয় না।

ভুলে যায় মানুষ তার অতীত, ভুলে যায় ভবিষ্যত। এটাই নিয়ম। তারপর ও মানুষের কতো ক্ষমতার দাপট? মৃত্যুতে সব ধুয়ে মুছে বিলীন হয়ে যায়।

- কুল্লু নাফসিন জাইকাতুল মাউত.!
- মৃত্যুর স্বাদ একদিন সবাইকে গ্রহণ
করতে হবে!

আল্লাহ আমাকে এবং সবাই কে দ্বীনের সঠিক বুঝ দান করুক, আমিন!❤️

13/02/2023

খুব পছন্দের মানুষ ও নানান কারণে"
মন থেকে উঠে যায়। এমন ভাবে মন
থেকে উঠে যায়! যে এই মানুষ টা 'পছন্দের মানুষ' ছিলো এটা ভাবতেও বিরক্ত লাগে। আমরা যাকে মনে জায়গা দেয়, তাকে খুব ভালো ভাবেই জায়গা দেয় আর যে মন থেকে উঠে যায়, সে এমন ভাবে'ই উঠে যায় যে আর কখনো ফিরে আসার কোন সুযোগ পায় না.!🙂🌸

21/10/2022

"আউজুবিল্লাহি মিনাশ শাইতনির রাজিম"
"বিসমিল্লাহ হির রহমানির রাহীম"
* কালেমা তাইয়্যেবা
لا اله الا الله محمد رسول الله
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ
* কালেমা শাহাদাত
اسهد الا اله الله واحده لاسريك له واسهد ان محمد عبده ورسوله
আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওহদাহু লা শারীকা লাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসূলুহু।
* কালেমা তাওহীদ
لا اله الا انت واحدا لاشانى لك محمد رسول الله امام المتقين رسول رب المالمن
লা ইলাহা ইল্লা আনতা ওয়াহিদাল্লা সানিয়া লাকা মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি ইমামুল মুত্তাকীনা রাসূলু রাব্বিল আলামীন।
* কালেমা তামজীদ
لا اله الا انت نورايهدى الله لنوره من يساء محمد رسول الله امام المر سلين خاتم النبين
লা ইলাহা ইল্লা আনতা নূরাই ইয়াহ্ দিয়াল্লাহু লিনূরিহী মাই ইয়াশাউ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহি ইমামুল মুরসালীনা খাতামুন্নাবিয়্যীন।
* ঈমানে মুজমাল
امنت بالله عماهو باسماىه وصفاته وقبلت جميم احقا مه وارعانه
আমানতু বিল্লাহি কামা হুয়া বিআসমাইহী ওয়া সিফাতিহী ওয়া কাবিলতু জামীআ আহকামিহী ওয়া আরকানিহী।
* ঈমানে মুফাসসাল
امنت بالله وملىقته وعتبه ورسله واليوم الاخر والمد رخيره وشره من الله تمالى واليمث ىمد الموت
আমানতু বিল্লাহি ওয়া মালাইকাতিহী ওয়া কুতুবিহী ওয়া রুসূলিহী ওয়াল ইয়াওমিল আখিরি ওয়াল কাদরি খাইরিহী ওয়া শাররিহী মিনাল্লাহি তা আলা ওয়াল বা'সি বা'দাল মাওত।

ইয়া আল্লাহ, ইয়া রাহমানুর রাহিম, ইয়া গাফুরুর রাহিম, ইয়া ফাত্তাহ,
তুমি আমাদের সকলের নফসকে হিদায়াত দান
তোমার দ্বিন কায়েম করার তৌফিক দান করো

আল্লাহ মরনের সময় জবানে কালিমা নিয়ে যেনো মরতে পারি সেই তৌফিক দান কর

🤲আমিন🤲

Good MorningDubai
21/10/2022

Good Morning
Dubai

20/10/2022

মুরগির মোবাইল নাই। তাই সে তার বাচ্চাদের প্রতি অত্যন্ত যত্নবান/দায়িত্বশীল।

20/10/2022

ক্ষুধার যন্ত্রণার মধ্যে কবে যে মরণ হবে? না খেয়ে ছেলেমেয়েদের মানুষ করছি, বড় হয়ে তাঁরা আমার কষ্ট বুঝবে।

আজ খবরও নেয় না, আসেও না বাড়ীতে। আমি বৃদ্ধ বয়সে কিভাবে যাই তাঁদের কাছে, শহরে কিভাবে বাস করে?

কান্নায় চোখ ভিজে আসে, সান্তনা দেয়ার সাহস পাই না। বিদ্যানন্দের স্বেচ্ছাসেবকটি খাবার দিতে গিয়ে শুনে তাঁর যন্ত্রণার গল্পগুলো। অনেকক্ষণ শ্মশানের নীরবতা, এভাবেই কি বিদায় নিবেন মা, অভিশপ্ত রেখে যাবেন বিশ্বকে?

20/10/2022
20/10/2022
আমাদের পাশের এলাকার একলোক, লোকজনকে আমেরিকা নিবে বলে ৪০ জন থেকে পাসপোর্ট নিয়েছে। আর প্রত্যেকটা পাসপোর্ট এর সাথে ৫০ হাজার ...
20/10/2022

আমাদের পাশের এলাকার একলোক, লোকজনকে আমেরিকা নিবে বলে ৪০ জন থেকে পাসপোর্ট নিয়েছে। আর প্রত্যেকটা পাসপোর্ট এর সাথে ৫০ হাজার টাকা করে টোটাল ২০ লাখ টাকা এডভান্স নিয়েছে সার্ভিস চার্জ হিসেবে।

এডভান্সের ঐ ২০ লাখ টাকা দিয়ে সে নিজে আমেরিকা চলে গেছে আর আমেরিকা গিয়ে ৬ মাস কাজ করে সবার এডভান্সের টাকা আর পাসপোর্ট ফিরিয়ে দিয়েছে।

তারপর সবাই বলল লোকটা ভালো আছে। চিটিং করে নাই, টাকা মেরে দেয় নাই।

collected

11/10/2022

শান্তির খোঁজ করতে মসজিদের থেকে ভালো জায়গা আরেকটা নেই। আলহামদুলিল্লাহ

11/10/2022

একজন স্বার্থপর বন্ধু, তোমাকে অন্ধকারে ফেলে রেখেই চলে যাবে কিন্তু একজন সত্যিকারের বন্ধু, তোমাকে সেই অন্ধকারের মধ্যে আলো দেখিয়ে নিয়ে যাবে
- সংগৃহিত

11/09/2022

কাউকে গালির বদলে গালি দিও না, লজ্জার বদলে লজ্জা দিও না, কষ্টের বদলে কষ্ট দিও না।

যদিও তোমার প্রতিশোধ নেওয়ার অধিকার রয়েছে, কিন্তু এই অধিকার প্রয়োগের চেয়ে মাফ করে দেওয়া উত্তম।

তুমি যদি চুপ করে থাকো, কোন উত্তর না দাও এবং এর ফলে তোমার ভিতরে কষ্ট হয়, ক্রোধের সৃষ্টি হয়, আর তা তুমি হজম করো, ধৈর্য্য ধারন করো, তাহলে এ সম্পর্কে আল্লাহ তাআলা ওয়াদা করেছেন..

"ধৈর্য্য ধারনকারীদের আল্লাহ তা'আলা বেহিসাব পুরুষ্কার দিয়ে থাকেন!"🖤

- [সূরা আয-যুমারঃ ১০]

09/08/2022

তুমি কি দেখনি! সেই ডাক্তারকে, যে ফেরাউনের লাশ নিয়ে গবেষনা করতে গিয়ে মুসলিম হয়ে গেল✍

★ তুমি কি দেখনি! সেই বিজ্ঞানিকে, যে হাঁচি নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে মুসলিম হয়ে গেল!!🌿

★ তুমি কি দেখনি!সেই বিজ্ঞানিকে যে চাঁদে ভ্রমণ করতে গিয়ে (চাঁদের গায়ে) ফাঁটা দাগ দেখতে পেয়েছে।

★ তুমি কি শোনোনি!সেই খ্রি/ষ্টান ভাইয়ের কথা,যে আমাদের দ্বীনি ভাইকে খ্রি/ষ্টান করতে গিয়ে নিজেই মুসলিম হয়ে গেছে। 🌿

★ তুমি কি দেখনি!সেই সাহাবী গাছকে,যা ধুঁ ধুঁ মরুভূমির মাঝে এখনো জীবিত আছে!! ☘

তাহলে কেন তুমি হতাশ, যখন তুমি সত্যের পথেই আছ।💮

★ তুমি কি জানো না! তোমার চাওয়া-পাওয়া তোমার (একলা কবরের) সঙ্গী হবে না,,,সঙ্গী হবে শুধু আমল।

এত কিছু জানার পরেও তুমি কেন হতাশ জানো!?
কারণ শয়তান তোমার প্রকাশ্য শত্রু। যে কিনা নিজে পথভ্রষ্ট হয়ে,তোমাকেও পথভ্রষ্ট করার জন্য উঠে- পরে লেগেছে। 🌼

জেনে রাখো,
মানুষের চেয়ে শয়তানের শক্তি অনেক বেশি, কিন্তু তোমার রবের চেয়ে না।
আর রব তোমার সহায় হবে,শয়তানের সহায় না।

আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক জানার ও বুঝার তৌফিক দান করুক,,
আমিন🤲🤲

24/07/2022

মৃত্যুর সাথে সাথে ব্যস্ততা বেড়ে যায়; দাফন-কাফনের তাড়াহুড়ো পাশাপাশি অর্থ-সম্পদের কি হবে কিভাবে হবে কিংবা দেনা-পাওনা নিয়েও চলে আলোচনা!

আর ওইদিকে মৃত ব্যক্তির আত্মা চিৎকার করে - (যদি নেককার হয়) বলে, আমাকে আমার মনজিলের দিকে নিয়ে যাও দ্রুত!
আর যদি বদ লোকের হয় তাহলে বলে, হায় হায়! তোমরা আমাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছ?
মানুষ ব্যতীত দুনিয়ার সকল প্রাণী এই আর্তনাদ শুনতে পায়, যদি মানুষ এই চিৎকার শুনত তাহলে বেহুশ হয়ে পরে যেত। (মিশকাত:১৬৪৭)

ভাই তার বোনের সম্পত্তি দেখবে কিংবা বোন তার ভাইয়ের, অথচ মনে মনে ভিন্ন নিয়ত শুরু করে দেয়!
আমি সব কিছু আপনার হাতে সুন্দরভাবে পৌছিয়ে দিব- মুখে অনেকেই বলে, কিন্তু অন্তরে থাকে অন্য কোন কুচিন্তা!

আর আমরাও কম না, মৃত্যু দেখলে কাঁদি আর কিছুদিন যেতে না যেতেই আবার সেই পুরাতন জীবন; গানবাজনা কিংবা মুভি!

প্রকৃতপক্ষে আমরা আমাদের জীবনটাকে পরিবর্তন করতে চাই না, মসজিদমুখী করতে চাইই না!

বাবামার ইচ্ছে ছিল সন্তান ৫ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে পড়বে - জানাযায় সন্তান কেঁদেকেটে মসজিদের মাইকে বলছে অথচ মসজিদের সাথে আজও তার সম্পর্ক তৈরী হলো না!

আমরা কি আসলেই মানুষ? আমরা কি আসলেই সৃষ্টির সেরা?

◉ মহান আল্লাহ বলেন, “আমি তো বহু জিন ও মানবকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি, তাদের হৃদয় আছে কিন্তু তারা তা দ্বারা উপলব্ধি করে না, তাদের চক্ষু আছে কিন্তু তারা তা দ্বারা দেখে না এবং তাদের কর্ণ আছে কিন্তু তারা তা দ্বারা শ্রবণ করে না, তারা পশুর ন্যায়, বরং তার চেয়েও অধিক বিভ্রান্ত। তারাই গাফিল।”(সূরা আ‘রাফ:১৭৯)

◉ নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকাজ করেছে, তারাই সৃষ্টির শ্ৰেষ্ঠ। (সূরা বাইয়্যিনাহ:৭)

নিজের চিন্তাচেতনাকে জাগ্রত করুন, এমনভাবে আমল-ইবাদাত করুন যেনো আল্লাহ তা'য়ালা আপনাকে মূমিন বান্দা হিসেবে কবুল করে নেন এবং উত্তম প্রতিদান দেন। বাবামা যেনো জীবিত থাকতেই আপনাকে ওয়াক্তমতো নামাজ পড়তে দেখে শান্তির সাথে আপনার জন্যে দুয়া করে যেতে পারেন। আল্লাহ তাওফিক দিন।

© মাহমুদ হাসান

১৮ জিলহজ্জ, ১০ম হিজরী সন। প্রিয়নবী ﷺ বিদায় হজ্জ শেষে মক্কা শরীফ থেকে মদিনা শরিফ অভিমুখে ফিরছেন। ১ লক্ষ ১৫ হাজার সাহাবায়ে...
24/07/2022

১৮ জিলহজ্জ, ১০ম হিজরী সন। প্রিয়নবী ﷺ বিদায় হজ্জ শেষে মক্কা শরীফ থেকে মদিনা শরিফ অভিমুখে ফিরছেন। ১ লক্ষ ১৫ হাজার সাহাবায়ে কেরামের সবাই যে যার যার গন্তব্যের দিকে রওয়ানা দিয়েছেন। প্রিয়নবী ﷺর সাথে কেবল মদিনা শরিফ ও সিরিয়াগামী ১৪০০ সাহাবায়ে কেরাম। মক্কা শরীফ ও মদিনা শরিফের মধ্যবর্তী "গদির খুম" নামক পানির উৎসের কাছে কাফেলা পৌঁছালে প্রিয়নবী ﷺ বললেন, এখানে তাবু গাড়। আজ এখানে রাত্রিযাপন করব। তাবু টানানো হলো। প্রিয়নবী ﷺ বললেন, তোমাদের উদ্দেশ্যে আমার জরুরী কিছু বলার আছে, আমার জন্য মিম্বর নির্মাণ কর। মিম্বর নির্মাণ হলো। নবী করিম ﷺ তাতে আরোহণ করলেন। প্রথমে আল্লাহ পাকের হামদ ও সানা করলেন। আল্লাহ পাকের প্রশংসা করার পর বললেন, "আমি তোমাদের নিকট দুটো ভারী বস্তু রেখে যাচ্ছি।" "দুটো ভারী বস্তু" এর আরবী হচ্ছে "ছাকালাইন"! এজন্য এই হাদিসকে হাদিসে ছাকালাইন বলা হয়। উল্লেখ্য যে, "দুটো বস্তু রেখে যাচ্ছি" এই কথা প্রিয়নবী ﷺ বিদায় হজ্জের ভাষণেও বলেছেন। কিন্তু তখন "ভারী" শব্দখানা উল্লেখ করেন নাই। দুটো বস্তু রেখে যাচ্ছি বলেছেন। আল্লাহর কিতাব অর্থ্যাৎ কুরআন মাজিদ ও তাঁর রাসূলের সুন্নাহ।

কিন্তু গদিরে খুমে বলছেন ভারী বস্তু রেখে যাচ্ছি, এর কারণ কী? এখন ভারী শব্দখানা যোগ করার রহস্য কী? আলোচনাতে ক্লিয়ার করব ইন শা আল্লাহ।

যাইহোক, আল্লাহ পাকের প্রশংসা করার পর নবী করিম ﷺ বললেন, আমি দুটো ভারী বস্তু তোমাদের কাছে রেখে যাচ্ছি। আল্লাহর কিতাব। এতে হেদায়াত আছে, আছে আলো। একে আঁকড়ে ধর। আর আমার আহলে বায়ত অর্থ্যাৎ আমার পরিবার। আমি আমার পরিবারের ব্যাপারে তোমাদেরকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। আমি আমার পরিবারের ব্যাপারে তোমাদেরকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। আমি আমার পরিবারের ব্যাপারে তোমাদেরকে আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি। (সহিহ মুসলিম, হাদিস নং-৬১১৯-৬১২২, আল হাদিস এন্ড্র‍য়েড এপ্স)
আসুন হাদিসখানা একটু তিরমিজি শরীফ থেকেও পড়ি। "নবী করিম ﷺ বললেন, "তোমাদের মধ্যে আমি এমন জিনিস রেখে গেলাম যা তোমরা শক্তরুপে ধারণ (অনুসরণ) করলে আমার পরে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। তার একটি অন্যটির তুলনায় বেশি মর্যাদাপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণঃ আল্লাহ্‌ তা'আলার কিতাব যা আকাশ থেকে মাটি পর্যন্ত দীর্ঘ এক রশি এবং আমার পরিবার অর্থাৎ আমার আহ্‌লে বাইত। এ দু'টি কখনও আলাদা হবে না কাওসার নামক ঝর্ণায় আমার সঙ্গে একত্রিত না হওয়া পর্যন্ত। অতএব তোমরা লক্ষ্য কর আমার পরে এই দুজিনিসের সঙ্গে তোমরা কিভাবে আচরণ কর।
( জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ৩৭৮৮, আল হাদিস এন্ড্রয়েড এপ্স)

কুরআন ও আহলে বায়ত কেউ কারো চাইতে মর্যাদার দিকে ছোট না। একে অপরের চাইতে বেশি মর্যাদাপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ। হে মুসলমান জাতি নামধারীরা! এই হাদিসের অর্থ বুঝ তোমরা?

প্রিয়নবী ﷺ সেদিন বার বার বলেছেন, আমার আহলে বায়তের সাথে কিরুপ আচরণ কর, আমি তা দেখব। আল্লাহর দোহাই দিচ্ছি (আল্লাহকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি) আমার আহলে বায়তের ব্যাপারে৷

এই জাতি নবীর আহলে বায়তের মর্যাদা বুঝবে না।নবী করিম ﷺ তা ভালোভাবেই জানতেন। আহলে বায়তের নাম নেয়া কোনযুগেই সহজ হবে না। মাওলা আলির আ. নাম, বিশেষ করে মাওলা আলির নাম নেয়া কোন যুগেই সহজ হবে না।

আসুন গদিরে খুমের সেই নববী মজলিসের দিকে ফিরে যাই। সেই একই মজলিসে মিম্বরের পাশে মাওলা আলিকে নবী করিম ﷺ দাঁড় করালেন। মাওলা আলির আ. হাত মুবারক উপরে তুলে ধরে ঘোষণা দিলেন,
"من كنت مولاه فعلي مولاه "
"মান কুনতু মাওলাহু ফা আলিয়্যুন মাওলাহ।"
"আমি যার মাওলা আলিও তার মাওলা।" (তিরমিজি, হাদিস নং-৩৭১৩, ইবনে মাজাহ, হাদিস নং-১২১, আল হাদিস এন্ড্রয়েড এপ্স)

হুজুর রাসূলুল্লাহ ﷺ সাহাবায়ে কেরামকে নিয়ে মজলিস করে, আলাদা অনুষ্ঠান করে আহলে বায়ত ও মাওলা আলির মর্যাদা ঘোষণা করেছেন ১৮ই জিলহজ্জ তারিখে। কাজেই ১৮ জিলহজ্জ যদি কেউ মাওলা আলি আ. ও আহলে বায়তের মর্যাদা আলোচনা করার জন্য "গদির দিবস উদযাপন" করে তবে এটা ১০০% জায়েজ কাজ হবে, মুস্তাহাব কাজ হবে৷

ইন শা আল্লাহ রিচি দরবার শরীফ হবিগঞ্জ এ আগামী বছর থেকে বিশাল সমারোহে ঐতিহাসিক গদির দিবস উদযাপন করব। ইন শা আল্লাহ। কার কী বলার আছে আমার কাছে আসবেন। ইন শা আল্লাহ দেখব আপনারা কেমন মুসলমান। ইয়াজিদের দলের নাকি ইমাম হোসাইন আ. এঁর দলের।

শিয়া -রাফেজি জাহিলের দল মনে করে এদিন প্রিয়নবী ﷺ মাওলা আলিকে খলিফা ঘোষণা করেছেন। এটা রাফেজি শিয়াদের বুঝ।এজন্য আহলে বায়ত প্রেমিক সুন্নী মুসলমানরা এদিনে গদির দিবস উদযাপনের কোন অনুষ্ঠান করতে পারবে না? এ কেমন জুলুম? গদির দিবস উদযাপন করলেই শিয়া হয়ে যায়? শিয়া হয় ভ্রান্ত আকিদার কারণে, এতটুকু জ্ঞান জাহিলের দলের নাই?

আমরা সুন্নী মুসলমান। এই দেশের মানুষকে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকিদাসহ ইসলামের প্যাকেজ আমাদের পূর্বপুরুষেরা দিয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ। হজরত শাহজালাল মুজাররদ ইয়েমেনি রাহ. এঁর অন্যতম সংগী আহলে বায়তের আওলাদ সিপাহসালার সৈয়দ নাসিরুদ্দিন রাহ. সহ ৩৬০ আওলিয়া এ দেশে ইসলাম ও আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকিদা সবই দিয়েছেন। রাফেজি শিয়ার দল কী করে তাতে আমাদের কী আসে যায়?

আমরা খুলাফায়ে রাশিদিনের প্রথম ৩ খলিফার খেলাফাতকে ১০০% বৈধ মানি, ন্যায্য মানি। সাহাবায়ে কেরামের সমালোচনাকে হারাম জানি। সকল সাহাবায়ে কেরামকে সম্মান করি। আমাদের কাজ ও শিয়া রাফেজিদের কাজ এক হয় কী করে? শিয়া রাফেজিরা আহলে বায়তের সাথে সংস্লিষ্ট সকল কিছু মান্য করে, এজন্য আমরা আহলে বায়তের সাথে সম্পৃক্ত সব তাদেরকে ইজারা দিয়ে দেব? অসম্ভব!

শিয়া জুজুর ভয় দেখানো বন্ধ করুন আর আহলে বায়তের ভালোবাসার পতাকা হাতে তুলে নিন। ইমান নিয়ে কবরে যেতে চাইলে।

এখন বলি কেন নবী করিম ﷺ বিদায় হজ্জের ভাষণে কুরআন ও সুন্নাহ আঁকড়ে ধরার হাদিস বলার সময় ভারী বস্তু বলেন নাই, কিন্তু কুরআন ও আহলে বায়তকে আঁকড়ে ধরার হাদিস বলার সময় ঠিকই দুটো ভারী বস্তু বলেছেন। আহলে বায়তের কথা বলার সময় ভারী বলার কারণ হচ্ছে নবী করিম ﷺভালো করে জানতেন যে উম্মতের বেশিরভাগ হয়ত কুরআন সুন্নাহ মানবে। কিন্তু আহলে বায়তকে মানা তাদের দিলের উপর ভারী বুঝা হয়ে চেপে বসবে। একমাত্র পাক্কা মুমিনই কুরআন সুন্নাহের সাথে আহলে বায়তকে সঠিকভাবে মান্য করবে। আসুন সঠিক মুমিন চিনে নিই।

সেই গদিরে খুমের হাদিসখানা ইমাম বুখারির উস্তাদ এবং হাম্বলি মাজহাবের ইমাম হজরত আহমদ ইবনে হাম্বল রাহ. তাঁর মুসনাদে এনেছেন সহিহ সনদে। ১৮ জিলহজ্জ গদিরে খুমে প্রিয়নবী ﷺর সেই ডিক্লেয়ারেশনের পর হজরত ওমর ইবনুল খাত্তাব রা. প্রথম সাহাবি যিনি হজরত আলি রা. কে অভিনন্দন জানান এই বলে, "হে আলি! আবু তালিবের পুত্র! তুমি সকল মুমিন মুমিনার মাওলা হয়ে গেলে।" একে একে হজরত আবু বকর সিদ্দিক রা. সহ সকল সাহাবায়ে কেরাম মাওলা আলি আ. কে অভিনন্দন জানালেন।
- মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল, হাদিস নং 18502।

কৃতঃ সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া আজহারী

23/07/2022

লেখাটা পড়তে গিয়ে শরীরের লোম দাড়িয়ে যাবে :

জান্নাতীরা জান্নাতে নিজ গৃহে অবস্থান করবেন। এমন সময় দরজায় কেউ কড়া নাড়বে। দরজা খুলে দেখবেন একজন ফেরেস্তা দাঁড়িয়ে।তিঁনি বলবেন ‘চলো আল্লাহ সুবহানাহু ওতায়ালার সাথে দেখা করে আসি।

তিনি তখন খুবই উল্লসিত হয়ে বের হয়ে এসে দেখবেন খুব সুন্দর একটা বাহন তাঁর জন্য প্রস্তুত। বাহন ছুটে চলবে খুব বিস্তৃত নয়নাভিরাম মাঠ দিয়ে যা স্বর্ণ আর মণি মুক্তা খচিত পিলারে সাজানো ।

জান্নাতিরা খুব পরিতৃপ্তি নিয়ে ছুটবে। এমন সময় আলো দেখবে আলোর পর আরো আলো।তারপর আরো আলো ।

জান্নাতীরা তখন উল্লসিত হয়ে ফেরেস্তাদের জিজ্ঞেস করবেন ‘ আমরা কি আল্লাহকে দেখেছি ?’

না, আমরা সে পথেই ছুটছি।ফেরেস্তা বলবেন ।

হঠাৎ জান্নাতীরা শুনবেন গায়েবী আওয়াজ -

* আস সালামু আলাইকুম ইয়া আহলাল জান্নাহ *

আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা স্বয়ং সালাম দিচ্ছেন জান্নাতীদের।
খুবই আবেগময় হবে সে মুহূর্তটা !!!
আল্লাহু আকবার ।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালার সালামের জবাবে
তখন জান্নাতীরা বলবেন,
আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম,ওয়া মিনকাস সালাম, তাবারকতা ইয়া জাল জালালি ওয়াল ইকরাম।

হে আল্লাহ!আপনি শান্তিময় এবং আপনা হতেই শান্তি উৎসারিত হয়।। আপনি বরকতময় হে মহান ও সম্মানের অধিকারী ।

তখন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা জিজ্ঞেস করবেন,
তোমরা কি খুশী ? তোমরা কি সন্তুষ্ট ?

ও আল্লাহ, জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচিয়ে আমাদের আপনি জান্নাত দিয়েছেন ! আমরা অসন্তুষ্ট হই কি করে !
জান্নাতীরা জবাব দিবেন ।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা তখন জিজ্ঞেস করবেন,
তোমাদের আর কি চাই ?

তখন জান্নাতীরা (ইনশাআল্লাহ) বলবেন-
আর কিছু চাই না ।
আল্লাহ বলবেন না না।আজ তো দেয়ার দিন।
আমি আরও দিব।বলো কি চাই ।

তখন জান্নাতীরা (ইনশাআল্লাহ) সমস্বরে বলে উঠবেন-
ও আল্লাহ,আমরা আপনাকে দেখতে চাই ।
আপনাকে দেখি নি কখনও। আপনাকে আমরা ভালবাসি ।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতায়ালা তখন পর্দা সরিয়ে দেবেন ।

সৃষ্টি এবং স্রষ্টা মুখোমুখি। চোখ বন্ধ করে একটু চিন্তা করুন। সারাজীবন দুনিয়াতে যাকে ডেকেছেন। যাকে না দেখে চোখ দুটো অঝোরে কেঁদেছেন। কাউকে না বলা আপনার একান্ত কথাগুলো যাকে বলেছেন। খুব বিপদে কেউ নেই পাশে,কেঁদে কেঁদে যাকে বলেছিলেন।

পকেট ফাঁকা, ঘরে খাবার নেই, অনিশ্চিত উৎস থেকে খাবারের ব্যবস্হা যিনি করেছেন। কত চাওয়া,মাকে বলেন নি, বাবাকেও না , রাতের আঁধারে কেঁদে কেঁদে যাকে বলেছিলেন ।
কত অপরাধ করেছি, কেউ দেখে নি। একজন দেখেছেন কিন্তু গোপন রেখেছেন ।বারবার ভুল করেছি, যিনি মাফ করে দিয়েছেন, অদৃশ্য ইশারায় সাবধান করেছেন।মমতাময়ী মা, আমার আদরের সন্তান, প্রিয়তমা স্ত্রীর ভালবাসা দিয়ে অদৃশ্য ভালবাসায় আমাকে যিনি ভালবেসেছেন সবচেয়ে বেশী । সবচেয়ে আপন, সুমহান সেই প্রতিপালকের মুখোমুখি।

সাহাবীদের প্রশ্নের জবাবে নবীজী বলেছেন,পৃথিবীতে আমরা যেমন চাঁদকে স্পষ্ট দেখি ,আমরা আল্লাহ সুবহানুওতায়ালাকে তেমনি দেখব। ইনশাআল্লাহ ।

আল্লাহকে দেখাই জান্নাতের সবচেয়ে বড় নেয়ামাহ্ !
ইয়া আল্লাহ - স্বল্প সংখ্যক সেই মহা সৌভাগ্যবানদের তালিকায় আমাদের নামটা যোগ করে দিন। (আমিন)

 ান্নাতিদের__প্রথম__খাবার__কি__হবে?১\ "রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “মাছের কলিজা”। ইহুদী জিজ্ঞেস ...
19/07/2022

ান্নাতিদের__প্রথম__খাবার__কি__হবে?
১\ "রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “মাছের কলিজা”।
ইহুদী জিজ্ঞেস করল, “এর পর কী পরিবেশন করা হবে?”
২\ রাসূলুল্লাহ সল্লল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, “এরপর জান্নাতীদের জন্য জান্নাতে পালিত গরুর গোশত পরিবেশন করা হবে”।
এরপর ইহুদী জিজ্ঞেস করল, “খাওয়ার পর পানীয় কী কী পরিবেশন করা হবে?”
৩\ রাসূলুল্লাহ সল্লল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,
সালসাবীল নামক ঝর্ণার পানি”। ইহুদী পাদ্রী বলল, “তুমি সত্য বলেছ…
(সহীহ মুসলিম- কিতাবুল হায়েজ)
,,,,,,
জান্নাতীদের খাবার ও পানীয় বিষয়ে পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন,
‘সকাল সন্ধ্যায় তাদের জন্য রিজিকের ব্যবস্থা থাকবে।
[সুরা মারইয়াম : ৬২] ।
;,,,,,
জান্নাতের শরাব পান করার পর কোনো প্রকার মাতলামি ভাব দেখা দিবে না।
[সুরা আস্‌-সাফফাত : ৪১-৪৭]
,,,,,
জান্নাতীদেরকে এমন শরাব পান করানো হবে যার মধ্যে আদার স্বাদ থাকবে।
[সুরা আদ‌-দাহর : ১৫-১৮]
,,,,,
জান্নাতীদের পানের জন্য সুস্বাদু পানি, সুমিষ্ট দুধ, সুস্বাদু শরাব, পরিষ্কার স্বচ্ছ মধুর নদীও জান্নাতে বিদ্যমান থাকবে।
[সুরা মুহাম্মদ : ১৫]
,,,,,,
অন্য হাদিসে হজরত আবু সাঈদ খুদরি রা. রাসুল সা. থেকে বর্ণনা করে বলেন::
,,,,,,,,
কিয়ামতের দিন এ পৃথিবী একটি রুটির ন্যায় হবে। আল্লাহ্‌ স্বীয় হস্তে তা এমনভাবে উলট-পালট করবেন যেমন তোমাদের কেউ সফররত অবস্থায় তার রুটিকে উলট পালট কর। আর ওই রুটি দিয়ে জান্নাতিদেরকে মেহমানদারী করা হবে। (সুবাহ আল্লাহ)
[মুসলিম]।
,,,,,,,,,,,,
🤲 হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে জান্নাতি মেহমান হিসাবে কবুল করে নিয়েন। 🤲
ীন____________৷

17/07/2022

কোনো এক শিক্ষক তার ছাত্রদের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেছিলন.....!!
কারা নামাজ পরে না....??
প্রথম ছাত্র উত্তর দিলঃ মৃত ব্যক্তি,যে ব্যাক্তি মারা গেছে সেই ব্যাক্তি নামাজ পরে না।

দ্বিতীয় ছাত্র উত্তর দিলঃ যে ব্যাক্তি নামাজ পরতে পারে না,অর্থাৎ, পাগল অথবা প্রতিবন্ধী।

তৃতীয় ছাত্র অনেক সুন্দর করে উত্তর দিল, ছাত্রের উত্তর শুনে শিক্ষকের চিন্তা ভাবনা পাল্টে গেল।
তৃতীয় ছাত্রের উত্তর ছিলঃ যে ব্যাক্তি অমুসলিম সেই ব্যাক্তি নামাজ পরে না।
এবার শিক্ষক চিন্তায় পড়ে গেলেন।
এই তিনটি উত্তরের মাঝে আমি কোনটায় আছি?
আমি কী মারা গিয়েছি?
আমি কী পাগল,প্রতিবন্ধী, আমি কী নামাজ পরতে পারি না?
আমি কী অমুসলিম?
একজন মুসলিম ও অমুসলিমের মধ্যে পার্থক্য হলো (নামাজ)।

আমরা যারা নিজেদেরকে মুসলিম দাবী করি কিন্তু নামাজ পরি না,চলুন একটু ভেবে দেখি আমরা আজও কী প্রকৃত মুসলিম হতে পারছি?

আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক বুঝ দান করুক, হেদায়েত দান করুক।
সকলকে নামাজ পরার তৌফিক দান করুক।
আমিন।

।!(সংগৃহীত পোস্ট)!।

©

12/07/2022

জ্ঞানী ব্যক্তিকে ভুল ধরিয়ে দিলে আপনি হবেন তার বন্ধু, আর মূর্খকে ভুল ধরিয়ে দিলে আপনি হবেন তার শত্রু।

11/07/2022

ফাতেমা বাজারে গিয়ে দেখলেন হরিণের মাংস বিক্রি হচ্ছে। তিনি লোভ সামলাতে না পেরে ১ কেজি কিনে ফেললেন।

বাড়ী এসে গুছিয়ে রান্না করে স্বামী, ২ ছেলেকে নিয়ে একসাথে খেতে বসলেন।
খেতে খেতে বড় ছেলে বলল বাহ! মাংসটা তো দারুন লাগছে, এমন স্বাদ আগে পাই নি। এটা কিসের মাংস মা...?

মা: আমি বলব না, তোরা ভেবে বল কি মাংস, দেখি তোরা বলতে পারিস কি না? যে পারবে তাকে আরও ২ পিস দেবো৷

স্বামী: সত্যিই ভীষন সুস্বাদু মাংসটা, কিন্তু আমিও বুঝতে পারছি না...
কিছু একটা clue পেলে চেষ্টা করতে পারি।

" ঠিক আছে একটা hints দিচ্ছি...
(ছেলেদের উদ্দেশ্যে) শোন, আমি তোদের বাবাকে প্রায়ই যে নামে ডাকি, তার সাথে মিল আছে
ছোট ছেলে এক মুহুর্ত ভেবে বলল: ভাইয়ারে, একদম খাস না!!
এটা কু** মাংস....... 😰😨

২৫০ মণ রান্না একসাথে করার ডেক বসছে ফটিকছড়ির মাইজভাণ্ডারে______________◾ডেস্ক নিউজ:একসঙ্গে ২৫০মণ খাবার রান্নার উপযোগী একট...
05/07/2022

২৫০ মণ রান্না একসাথে করার ডেক বসছে ফটিকছড়ির মাইজভাণ্ডারে
______________
◾ডেস্ক নিউজ:

একসঙ্গে ২৫০মণ খাবার রান্নার উপযোগী একটি বিশাল ডেক বসানো হচ্ছে ফটিকছড়ির মাইজভাণ্ডারে। বিশাল চুলার ওপর বসানো হয়েছে ডেকটি।

এত বড় ডেক কারখানা থেকে নেওয়া হয়েছে বন্দরের কনটেইনার পরিবহনের কাজে ব্যবহার হয় এমন একটি লরি (প্রাইম মুভার)। ‘হজরত গাউসুল আজম মাইজভাণ্ডারী শাহি তবাররক ডেক’ নামের আড়াইশ’ মণের ডেকটি বসানোর পরিকল্পনা থেকে শুরু করে সবকিছু তদারকি করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) সাবেক মেয়র এম মনজুর আলম।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ছয় মাস সময় লেগেছে ডেকটি তৈরি করতে। আমাদের প্রকৌশলীদের সহায়তা নিয়েছি।

এত বড় ডেক তৈরি, পরিবহন, চুলা তৈরি, স্বাস্থ্যসম্মত রন্ধন প্রক্রিয়া ও আধুনিক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতে কাজ করেছেন তারা। ইতিমধ্যে সুন্দরভাবে উপজেলার রোসাংগিরি ইউনিয়নের আস্তানা গেটে আমরা চুলার ওপর ডেকটি বসাতে পেরেছি। এখনো ক্রেন বসানোসহ টুকিটাকি কাজ বাকি। আশাকরি দ্রুত সব কাজ সম্পন্ন হবে।

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, লাকড়ি দিয়ে জ্বলবে চুলাটি। কয়েকদিনের মধ্যে ২৫ মণ রান্নার মধ্য দিয়ে পরীক্ষা করবো আমরা। এরপর পর্যায়ক্রমে পরিমাণ বাড়ানো হবে। এটাতে খিচুড়ি, পায়েশ, শাহি জর্দা রান্না করা যাবে। বড় ডেকের পাশে চারটি অপেক্ষাকৃত ছোট ডেক থাকবে। বড় ডেকে রান্নার পর ছোট ডেকে তবাররক নামানো হবে। সেখান থেকে পরিবেশন করা হবে।

এম মনজুর আলম বলেন, বছরে প্রধানত পাঁচটি দিনে রান্না হবে এ শাহি ডেকে। সেগুলো হলো- ১২ রবিউল আউয়াল, ১০ মহররম, ১০ মাঘ, ২৯ আশ্বিন ও ২২ চৈত্র। এ ছাড়া কেউ মানত করলে তাকে এ ডেকে রান্নার সুযোগ দেওয়া হবে। প্রধান দিবসগুলোতে রান্নার আগে আগ্রহীরা যাতে শরিক হতে পারেন সেই ব্যবস্থা থাকবে।

তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।।মনে হয় বাংলাদেশ এখন হিন্দুদের রাজ্য 🤬হি/ন্দু/রা কি সুকৌশলে তাদের লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন ...
03/07/2022

তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।।
মনে হয় বাংলাদেশ এখন হিন্দুদের রাজ্য 🤬

হি/ন্দু/রা কি সুকৌশলে তাদের লক্ষ্যকে বাস্তবায়ন করছে--

📖 Class two এর বই থেকে
প্রিয় নবীর সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে।

📖 Class three এর বই থেকে
খলিফা আবু বক্কর এর জীবনী বাদ দিয়েছে।

📖 Class four এর বই থেকে
খলিফা ওমর (রা) এর জীবন বাদ দিয়েছে।

📖 Class five এর বই থেকে
নবীজির বিদায় হজের ভাষণের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা বাদ দিয়েছে পাশাপাশি সংযুক্ত করেছে বই নামের একটি কবিতা যা কোরআন শরীফ বিরোধী।

📖 Class six এর বইতে সংযুক্ত করেছে
লাল গরু নামের একটি গল্প যা মুসলিমদের বাধ্য করছে গরুকে মা বলে সম্বোধন করতে পাশাপাশি শিক্ষা দিচ্ছে গরু জবাই করা একটি মহা অন্যায়।

📖 Class seven এর বই তে সংযুক্ত করেছে
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখিত লালো নামের একটি গল্প, যা মুসলিমদের কালী পূজা করতে উদ্বুদ্ধ করছে।

📖 Class eight এর বই তে আরো সংযুক্ত করা হয়েছে হিন্দুদের রামায়ণ নামের গ্রন্থ। যা সরাসরি মুসলিমদের হিন্দু ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট করছে ।

আমরা সকল মুসলিম, হি/ন্দু ভাই এবং তাদের ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু তাদের এই লক্ষ্য আমাদের সকল মুসলিমদের ভাইদের মর্মাহত করেছে এবং আমরা এর তীব্র ধিক্কার জানাচ্ছি।😭

এক আজব দরবার মাইজভাণ্ডার শরীফ❤️সেখানে আওলাদে রাসুল সাঃ এর বাগান।সেখানে গাউসুল আযমদের আবির্ভাব। সেখানে গাউসে জমানের আবির্...
03/07/2022

এক আজব দরবার মাইজভাণ্ডার শরীফ❤️

সেখানে আওলাদে রাসুল সাঃ এর বাগান।
সেখানে গাউসুল আযমদের আবির্ভাব।
সেখানে গাউসে জমানের আবির্ভাব।
সেখানে সুলতানুল আরেফীনের আবির্ভাব।
সেখানে বিশ্বঅলির আবির্ভাব।
সেখানে অলিদের অলী,
পীরদের পীররা মোন্তাজেম যুগে যুগে।
সুবাহান আল্লাহ❤️

কতবড় নেয়ামত আল্লাহ সুবাহানাহুতালা
আমাদের দান করেছেন।
এই দরবারের গোলামের গোলামরা একেকজন বাদশা।
এই দরবারের গোলামদের উছিলায় পর্যন্ত দোয়া কবুল হয়।

03/07/2022

ইয়া আল্লাহ,
আপনাকে যেমন আমরা না দেখে বিশ্বাস করেছি, ঠিক আপনিও শেষ বিচারের দিনে আমাদের আমলনামা না দেখে আমাদেরকে মাফ করে দিয়েন।
🤲(আমিন)🤲

03/07/2022

''দীর্ঘ অনেক বছর পর এবারের হজ্জ শুক্রবার পড়েছে।
যা হজ্জে আকবর।

আলহামদুলিল্লাহ 🌹🌹

02/07/2022

কুরবানীর জরুরি ৬৬ টি মাসয়ালা
____________________________
কয়েকজন মুফতি সাহেবদের মতামত নিয়ে এই পোস্টটি করা হয়েছে।

১.কার উপর কুরবানী ওয়াজিব?
উঃ জিলহজ্জ মাসের ১০ তারিখ সুবহে সাদিক থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত কারো কাছে যদি নিছাব পরিমাণ সম্পদ থাকে অর্থাৎ সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণ অথবা সাড়ে ৫২ ভরি রুপা থাকে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব।

২.নিছাবের মেয়াদ কত দিন?
উঃ ৩ দিন, জিলহজ্জ মাসের ১০, ১১ ও ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত।

৩.তিন দিনের মধ্যে কোন দিন কুরবানী করা উত্তম?
উঃ ১০ তারিখে (প্রথম দিন)।

৪.যদি নাবালকের নিছাব পরিমাণ সম্পদ থাকে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব হবে কি ?
উঃ না।

৫.বালেক সুস্থ মস্তিষ্ক না নিছাব পরিমাণ সম্পদ আছে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব হবে কি ?
উঃ- না

৬.যদি নাবালেকের নিছাব পরিমাণ সম্পদ থাকে এর পক্ষে থেকে কুরবানী দেওয়া কি?
উঃ মুস্তাহাব, ওয়াজিব না।

৭.দরিদ্র লোকের উপর কুরবানী কি ওয়াজিব?
উঃ- না, তবে যদি কুরবানির নিয়তে পশু ক্রয় করে
তখন সে পশু কুরবানী করা ওয়াজিব।

৮.কেউ যদি কুরবানির দিন গুলোতে কুরবানির দিতে না পারে তাহলে কি করবে, যদি সে নিছাব পরিমাণ সম্পদ আছে, কোনো সমস্যায় দিতে পারে নি তাহলে কী করবে?

উঃ-একটা ছাগল যে কুরবানী উপযুক্ত সে ছাগলের সমপরিমাণ টাকা সদকা করে দিবে ন এটা হলো যারা পশু ক্রয় করতে পারেনি তাদের জন্য।
কিন্তু যারা পশু কিনেছেন কিন্তু তিন দিনের মাঝে কুরবানী দিতে পারেন নি তাহলে তার জন্য করণীয় হলো সে পশু সদকা করে দেওয়া।

আবার যদি কেউ তিন দিন পর জবাই করে ফেলে তাহলে সে ঐ পশুর গোশত ওজন করবে তারপর যদি ঐ পশুর ক্রয়ের টাকা থেকে কম হয় তাহলে গোশত সহ
যতো টাকার গোশত কম হয়েছে পুরো টাই সদকা করতে হবে। ধরনে আপনি ২০ হাজার দিয়ে কিনেছেন ওজন দিয়ে দেখলেন ১৮ হাজার টাকার গোশত হয়েছে
গোশতের আরও ২ হাজার টাকা সদকা করতে হবে।

৯.প্রথম দিন কখন থেকে কুরবানী করা যাবে?
উঃ যে এলাকায় জুমার নামাজ,এবং ঈদের নামাজ ওয়াজিব সে এলাকায় ঈদের নামাজের আগে কুরবানী করা জায়েজ নেই। তবে কোন প্রকার দুর্ঘটনা ঘটে গেলে
যদি ঈদের নামাজ না পড়া যায় তাহলে করনীয় হলো সূর্য মধ্যে আকাশ অতিক্রম করার পর কুরবানী করা জায়েজ হবে।

১০.রাতে কুরবানী দিলে কি হবে?
উঃ ১০,১১ তারিখে রাতে দিলে হবে ১২ তারিখ রাতে দিলে হবে না।

১১.কোন কোন পশু দিয়ে কুরবানী দেওয়া জায়েজ?
উঃ- গরু,উট,মহিষ,দুম্বা, ছাগল এবং ভেড়া।

১২.পশু দের লিঙ্গ ভেদ করতে হবে কি?
উঃ- না, পুরুষও মহিলা উভয় দিয়ে হবে।

১৩.পশুর বয়স সীমা কত?
উঃ উট কম পক্ষে ৫ বছর,গরু মহিষ ২ বছর
ভেড়া, দুম্বা ছাগল ১ বছর।
ভেড়া এবং দুম্বা ১ বছর হয়নি তবে বলিষ্ঠ মনে হয়
যে এক বছর হয়েছে তাহলে এটা দিয়ে কুরবানী হবে।
তবে ছাগল ১ বছরের নিচে কোন ভাবে হবে না।

১৪.শরীক সর্বোচ্চ কত জন হওয়া যাবে?
উঃ উট,গরু,মহিষে সর্বোচ্চ ৭ জন কমে হলে সমস্যা নেই তবে একা দেওয়া উত্তম । ছাগল, দুম্বা, ভেড়া তে একজন।

১৫.গোশত ভাগে কম বেশি হলে?
উঃ- কারো কুরবানী সহীহ হবে না।

১৬. শরীকের মাঝে কেউ যদি গোশত খাওয়ার নিয়তে দেয় তাহলে?

উঃ- কারো কুরবানী হবে না।

১৭.কুরবানীর পশুতে আকিকা দেওয়া যাবে?
উঃ- হ্যাঁ, তবে উট, গরু,এবং মহিষে।

১৮. শরীক দার দের মাঝে যদি কারো অধিকাংশ বা পুরা টাকা হারাম হয় তাহলে কি কুরবানী হবে?

উঃ- না না না! কারো কুরবানী হবে না।

১৯. গরু, মহিষ উট একা কুরবানী নিয়তে কিনার অন্য কাউকে কি শরীক করা যাবে?

উঃ- ধনী হলে পারবে অর্থাৎ যার উপর ওয়াজিব , তবে গরিব ওয়াজিব না কুরবানী তার উপর। পশু কিনে ফেলছে কুরবানীর নিয়তে তাহলে শরীক করা যাবে না একাই দিতে হবে।

২০.কোন ধরনের পশু নির্বাচন করা উত্তম?
উঃ- রিষ্ট পুষ্ট, তাজা পশু নির্বাচন করা সুন্নত।

২১.যে পশু তিন পায়ে ভর করে চলে এমন পশু ধারা কি কুরবানী হবে?
উঃ- না

২২.রোগ্ন পশু দিয়ে কি কুরবানী হবে?
উঃ- না

২৩.দাঁত ছাড়া পশু দিয়ে কি কুরবানী হবে?
উঃ একটা দাত নেই এটা কোন ভাবেই হবে না ,অথবা কিছু আছে তবে ঘাস খেতে পারে না এমন পশু ধারা কুরবানী হবে না।

২৪. শিং ছাড়া পশু দিয়ে কুরবানী হবে কি ?
উঃ জন্মগত যে পশুর শিং নেই সেটা ধারা হবে।
তবে পরবর্তীতে যেটা ভেঙ্গে যায় আর তার ফলে মস্তিষ্কে ক্ষতি হয় এমন পশু ধারা হবে না। তবে অর্ধে হলেও হবে।

২৫.লেজ কাটা, কান কাটা পশু দিয়ে কুরবানি হবে কি?
উঃ যদি পশুর লেজ বা কান অর্ধেক বা তার বেশি কাটা হয় তাহলে সে পশু ধারা কুরবানী হবে না।
তবে অর্ধেকের কম হলে হবে।

২৬.অন্ধ পশু ধারা কুরবানী করা যাবে কি?
উঃ- না তবে যে পশুর এক চোখ ও অন্ধ সেটা দিয়েও হবে না।

২৭.কুরবানীর নিয়তে পশু ক্রয় করার পর হারিয়ে গেলে দাতা কি করবে?

উঃ- ধনী হলে আরেক টা ক্রয় করবেন।
এবং গরিব ওয়াজিব নয় এমন ব্যক্তি ক্রয় করতে হবে না
তবে কিনার পরে যদি আবার প্রথম পশু ফিরে পাওয়া যায় তাহলে ধনী ব্যক্তি যেকোন একটা কুরবানী করলে হবে, তবে দুটা করা উত্তম একটা করলেও হবে।

** আর গরিব ব্যক্তি যদি হয় তাহলে দুটাই দিতে হবে।
দুটাই দেওয়া তখন ওয়াজিব।

২৮.গর্ভবতী পশু কুরবানী করা কি জায়েজ আছে?
উঃ- হ্যা জায়েজ।

২৯.পশু জবাইয়ের পরে যদি বাচ্চা কে জীবিত পাওয়া যায় তাহলে কি করবে?
উঃ- বাচ্চা ও জবাই দিতে হবে।

৩০.জবাইয়ের আগ মুহূর্তে যদি পশু প্রসব অবস্থায় উপনীত হয় তখন করনীয় কি?

উঃ- সে পশু জবাই করা জায়েজ আছে, তবে মাকরূহ!

৩১.পশু ক্রয় করার পর যদি এমন কোন দোষ দেখা যায় যে দোষ গুলো থাকিলে কুরবানী হয় না তখন করনীয় কি?
উঃ- এই পশু ধারা কুরবানী হবে না।
তবে এখানে গরিব ব্যক্তির জন্য জায়েজ আছে
ধনী ব্যক্তির জন্য জায়েজ নয়।

৩২.আপনি কোন পশু ক্রয় করার সময় জিজ্ঞেস করলেন বয়স কত সে বললো ২ বছর যদি সেটার আসলে বয়স ২ বছর না হয় তখন কি করনীয় বা কুরবানী কি হবে?

উঃ- হ্যা হবে তবে যে বিক্রেতা মিথ্যা বলেছে তার গুনা হবে।

৩৩.পশু কোথায় জবাই করা উত্তম?
উঃ- যেখানে পরিবেশ দূষিত হওয়ার আশংকা কম থাকে।

৩৪. পশু কে জবাই করা উত্তম?
উত্তমঃ- নিজের পশু নিজে কুরবানী করা উত্তম।

৩৫.বন্ধা পশু ধারা কুরবানী হবে কি?
উঃ- হ্যা হবে ।

৩৬.অনেক সময় হুজুর জবাই করার পর দেখা যায় সম্পূর্ণ হয় নি আবার অন্য জন তরবারি হাতে নিয়ে
রগ বা শিরা কাটতে যায় এটা কি জায়েজ হবে?

উত্তরঃ- হ্যা জায়েজ আছে তবে উভয় ব্যক্তি বিসমিল্লাহি আল্লাহ আকবার না বললে কুরবানী হবে না।
একজন যদি না বলে সেক্ষেত্রে ও কুরবানী বাতিল হয়ে যাবে।

৩৭. কুরবানীর পশু ধারা উপকৃত হওয়া যাবে কি?
উঃ না এটা কোন ভাবে জায়েজ নেই।

৩৮.কুরবানীর পশু ধারা যদি আপনি হাল চাষ করে ফেলেন সেক্ষেত্রে করনীয় কি?
উঃ অন্য পশু ধারা করলে যে পারিশ্রমিক আসত সে পরিমান টাকা সদকা করে দেওয়া।

৩৯.কুরবানির পশুর,দুধ পান করা যাবে কি?
উঃ- না

৪০. যদি পশুর জবাইর আগে মন হয় দুধ দহন না করলে পশুর কষ্ট হবে তাহলে করনীয় কি?

উঃ- সে দুধ দহন করে সদকা করে দিতে হবে.
ভুলে খেয়ে ফেললেন তখন যে পরিমাণ পান করেছেন সে পরিমাণ অর্থ সদকা করতে হবে।

৪১.পশু ক্রয় করার পর শরীক মারা গেল তখন কি করবে?

উঃ- তার ওয়ারিশ রা যদি বলে কুরবানী করেন তাহলে
করতে পারবেন, আর যদি বলে না করতে পারবেন না তাহলে টাকা দিয়ে দিতে হবে।
তবে চাইলে পরবর্তী আরেক জন শরীক করতে পারবেন।

৪২.জবাইয়ের আগে পশু বাচ্চা দিলে কি করবেন?

উঃ- ঐ বাচ্চা জীবিত সদকা করে দিতে হবে।
সদকা না করলে পশুর সাথে জবাই করতে হবে।
এখানে জবাই করা বাচ্চার গোশত সদকা করে দিতে হবে, আপনে খেতে পারবেন না।

৪৩.মৃত্যু ব্যক্তির পক্ষ থেকে কি কুরবানী করা যাবে?

উঃ- হ্যা করা যাবে, তবে উসিয়ত করে গেলে গোশত সদকা করে দিতে হবে। উছিয়ত না করলে আপনে খেতে পারবেন।

৪৪.তিন দিনের বেশি কুরবানীর গোশত রাখা যাবে?
উঃ- হ্যা রাখা যাবে যতো দিন ইচ্ছে!

৪৫.অনুমান করে বন্টন করা কি জায়েজ আছে?
উঃ- না, পূর্ণ ওজন করে ভাগ করতে হবে।

৪৬. তিনের এক অংশ গরীব কে দেওয়া, যদি সেটা না দেই তাহলে কি কুরবানী হবে? (আমরা যেটা কে সমাজের গোশত বলি)
উঃ- হ্যা হবে তবে সেটা বড় কৃপ্রনতার পরিচয়।

৪৭.গোশত চর্বি বিক্রি করা যাবে কি?
উঃ- না।

৪৮.জবাইকারী বা কসাই কে গোশত দিয়ে পারিশ্রমিক দেওয়া যাবে কি?

উঃ না টাকা দিতে হবে, তবে পরে হাদিয়া হিসেবে গোশত দিতে পারবেন আগে পারিশ্রমিক দিতে হবে।

৪৯. জবাই করার অস্র কেমন হতে হবে?
উঃ দাড়ালো উত্তম।

৫০. জবাইয়ের কত সময় পর চামড়া আলাদা করা যাবে?
উঃ- নিসতেজ হওয়ার পর পশু।

৫১.এক পশু কে অন্য পশুর সামনে জবাই করা যাবে কি?

উঃ- যাবে তবে ঠিক না নবী কারীম সাঃ নিষেধ করেছেন?

৫২.কুরবানীর গোশত অন্য র্ধমের ব্যক্তি কে দেওয়া যাবে কি ?
উঃ- হ্যা তাতে কোন সমস্যা নেই।

৫৩.পশু মারা গেলে অথবা ছিনতাই হয়ে গেলে কি করনীয়?
উঃ- ধনী হলে আরেক টা ক্রয় করবেন।
গরিব হলে লাগবে না।

৫৪.মুসাফির এর উপর কুরবানী করা কি ওয়াজিব?
উঃ না।

৫৫.কুরবানী ওয়াজিব এমন ব্যক্তির পক্ষ থেকে কুরবানী করলে কি করনীয়?

উঃ- ঐ ব্যক্তি থেকে অনুমতি নিতে হবে।

৫৬.কুরবানী গোশত খাওয়া কি?
উঃ- মুস্তাহব, না খেলেও গুনা হবে না। তবে খাওয়া উত্তম।

৫৭.কুরবানী ওয়াজিব এমন ব্যক্তি যদি ঋণ নিয়ে কুরবানী করে কুরবানী হবে কি?
উঃ হবে তবে সুদের উপর ঋণ নিয়ে করলে হবে না।

৫৮.হাজীরা যদি মুসাফির থাকে তখন তাদের উপর কুরবানী কি ওয়াজিব?
উঃ- না।

৫৯.পাগল পশু ধারা কুরবানী কি হবে?
উঃ- না।

৬০.নবী কারীম সাঃ এর পক্ষ থেকে কুরবানী করা কি?
উঃ- উত্তম সামার্থ্যবান দের জন্য।
এটার গোশত সবায় খেতে পারবে।

৬১.খাসি কৃত পশু ধারা কুরবানী করা যাবে কি?
উঃ- হ্যা

৬২.বিদেশে অবস্থানে ব্যক্তির করনীয় কি?
উঃ- উনার পক্ষ থেকে দেশে কুরবানী দিলেও হবে

৬৩.পশুর চামড়া কি নিজে ব্যবহার করা যাবে?
উঃ- হ্যা,তবে বিক্রি করলে টাকা সদকা করতে হবে।

৬৪.জবাই কারী কে পারিশ্রমিক দিতে হবে কি?
উঃ উত্তম হাদিয়া দেওয়া।

৬৫.কুরবানীর দিনে মুরগী হাঁস জবাই করা যাবে কি?
উঃ- যাবে, তবে কুরবানী নিয়তে করা যাবে না।

৬৬. জীবিত ব্যক্তির পক্ষ হতে কুরবানী করা যাবে কি?
উঃ- হ্যা যাবে।

আলহামদুলিল্লাহ এই হলো ৬৬ টি মাসায়ালা
আল্লাহ সকল কে সঠিক নিয়ম মেনে কুরবানী করার তৌফিক দান করুন আমিন।কুরবানীর জরুরি ৬৬ টি মাসয়ালা!
________________________________________________

১.কার উপর কুরবানী ওয়াজিব?
উঃ জিলহজ্জ মাসের ১০ সুবহে সাদিক থেকে১২ তারিখ
সূর্যাস্ত পর্যন্ত কারো কাছে যদি নিছাব পরিমাণ সম্পদ থাকে অর্থাৎ ৭ঃ৫ সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণ অথবা সাড়ে ৫২ ভরি রুপা থাকে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব।

২.নিছাবের মেয়াদ কত দিন?
উঃ ৩ দিন, জিলহজ্জ মাসের ১০,১১ এবং ১২ তারিখ সূর্যাস্ত পর্যন্ত।

৩. তিন দিনের মধ্যে কোন দিন কুরবানী করা উত্তম?
উঃ ১০ তারিখে প্রথম দিন।

৪.যদি নাবালক এর নিছাব পরিমাণ সম্পদ থাকে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব হবে কি ?
উঃ না।

৫.বালেক সুস্থ মস্তিষ্ক না নিছাব পরিমাণ সম্পদ আছে তার উপর কুরবানী ওয়াজিব হবে কি ?
উঃ- না

৬.যদি নাবালেক এর নিছাব পরিমাণ সম্পদ থাকে এর পক্ষে থেকে কুরবানী দেওয়া কি?
উঃ মুস্তাহাব, ওয়াজিব না।

৭.দরিদ্র লোকের উপর কুরবানী কি ওয়াজিব?
উঃ- না, তবে যদি কুরবানির নিয়তে পশু ক্রয় করে
তখন সে পশু কুরবানী করা ওয়াজিব।

৮.কেউ যদি কুরবানির দিন গুলোতে কুরবানির দিতে না পারে তাহলে কি করবে, যদি সে নিছাব পরিমাণ সম্পদ আছে, কোন সমস্যায় দিতে পারে নি তাহলে কি করবে?

উঃ-একটা ছাগল যে কুরবানী উপযুক্ত সে ছাগলের সমপরিমাণ টাকা সদকা করে দিবে ন এটা হলো যারা পশু ক্রয় করতে পারেনি তাদের জন্য।
কিন্তু যারা পশু কিনেছেন কিন্তু তিন দিনের মাঝে কুরবানী দিতে পারেন নি তাহলে তার জন্য করণীয় হলো সে পশু সদকা করে দেওয়া।

আবার যদি কেউ তিন দিন পর জবাই করে ফেলে তাহলে সে ঐ পশুর গোশত ওজন করবে তারপর যদি ঐ পশুর ক্রয়ের টাকা থেকে কম হয় তাহলে গোশত সহ
যতো টাকার গোশত কম হয়েছে পুরো টাই সদকা করতে হবে। ধরনে আপনি ২০ হাজার দিয়ে কিনেছেন ওজন দিয়ে দেখলেন ১৮ হাজার টাকার গোশত হয়েছে
গোশতের আরও ২ হাজার টাকা সদকা করতে হবে।

৯.প্রথম দিন কখন থেকে কুরবানী করা যাবে?
উঃ যে এলাকায় জুমার নামাজ,এবং ঈদের নামাজ ওয়াজিব সে এলাকায় ঈদের নামাজের আগে কুরবানী করা জায়েজ নেই। তবে কোন প্রকার দুর্ঘটনা ঘটে গেলে
যদি ঈদের নামাজ না পড়া যায় তাহলে করনীয় হলো সূর্য মধ্যে আকাশ অতিক্রম করার পর কুরবানী করা জায়েজ হবে।

১০.রাতে কুরবানী দিলে কি হবে?
উঃ ১০,১১ তারিখে রাতে দিলে হবে ১২ তারিখ রাতে দিলে হবে না।

১১.কোন কোন পশু দিয়ে কুরবানী দেওয়া জায়েজ?
উঃ- গরু,উট,মহিষ,দুম্বা, ছাগল এবং ভেড়া।

১২.পশু দের লিঙ্গ ভেদ করতে হবে কি?
উঃ- না, পুরুষও মহিলা উভয় দিয়ে হবে।

১৩.পশুর বয়স সীমা কত?
উঃ উট কম পক্ষে ৫ বছর,গরু মহিষ ২ বছর
ভেড়া, দুম্বা ছাগল ১ বছর।
ভেড়া এবং দুম্বা ১ বছর হয়নি তবে বলিষ্ঠ মনে হয়
যে এক বছর হয়েছে তাহলে এটা দিয়ে কুরবানী হবে।
তবে ছাগল ১ বছরের নিচে কোন ভাবে হবে না।

১৪.শরীক সর্বোচ্চ কত জন হওয়া যাবে?
উঃ উট,গরু,মহিষে সর্বোচ্চ ৭ জন কমে হলে সমস্যা নেই তবে একা দেওয়া উত্তম । ছাগল, দুম্বা, ভেড়া তে একজন।

১৫.গোশত ভাগে কম বেশি হলে?
উঃ- কারো কুরবানী সহীহ হবে না।

১৬. শরীকের মাঝে কেউ যদি গোশত খাওয়ার নিয়তে দেয় তাহলে?

উঃ- কারো কুরবানী হবে না।

১৭.কুরবানীর পশুতে আকিকা দেওয়া যাবে?
উঃ- হ্যাঁ, তবে উট, গরু,এবং মহিষে।

১৮. শরীক দার দের মাঝে যদি কারো অধিকাংশ বা পুরা টাকা হারাম হয় তাহলে কি কুরবানী হবে?

উঃ- না না না! কারো কুরবানী হবে না।

১৯. গরু, মহিষ উট একা কুরবানী নিয়তে কিনার অন্য কাউকে কি শরীক করা যাবে?

উঃ- ধনী হলে পারবে অর্থাৎ যার উপর ওয়াজিব , তবে গরিব ওয়াজিব না কুরবানী তার উপর। পশু কিনে ফেলছে কুরবানীর নিয়তে তাহলে শরীক করা যাবে না একাই দিতে হবে।

২০.কোন ধরনের পশু নির্বাচন করা উত্তম?
উঃ- রিষ্ট পুষ্ট, তাজা পশু নির্বাচন করা সুন্নত।

২১.যে পশু তিন পায়ে ভর করে চলে এমন পশু ধারা কি কুরবানী হবে?

উঃ- না

২২.রোগ্ন পশু দিয়ে কি কুরবানী হবে?
উঃ- না

২৩.দাঁত ছাড়া পশু দিয়ে কি কুরবানী হবে?
উঃ একটা দাত নেই এটা কোন ভাবেই হবে না ,অথবা কিছু আছে তবে ঘাস খেতে পারে না এমন পশু ধারা কুরবানী হবে না।

২৪. শিং ছাড়া পশু দিয়ে কুরবানী হবে কি ?
উঃ জন্মগত যে পশুর শিং নেই সেটা ধারা হবে।
তবে পরবর্তীতে যেটা ভেঙ্গে যায় আর তার ফলে মস্তিষ্কে ক্ষতি হয় এমন পশু ধারা হবে না। তবে অর্ধে হলেও হবে।

২৫.লেজ কাটা, কান কাটা পশু দিয়ে কুরবানি হবে কি?
উঃ যদি পশুর লেজ বা কান অর্ধেক বা তার বেশি কাটা হয় তাহলে সে পশু ধারা কুরবানী হবে না।
তবে অর্ধেকের কম হলে হবে।

২৬.অন্ধ পশু ধারা কুরবানী করা যাবে কি?
উঃ- না তবে যে পশুর এক চোখ ও অন্ধ সেটা দিয়েও হবে না।



২৭.কুরবানীর নিয়তে পশু ক্রয় করার পর হারিয়ে গেলে দাতা কি করবে?

উঃ- ধনী হলে আরেক টা ক্রয় করবেন।
এবং গরিব ওয়াজিব নয় এমন ব্যক্তি ক্রয় করতে হবে না
তবে কিনার পরে যদি আবার প্রথম পশু ফিরে পাওয়া যায় তাহলে ধনী ব্যক্তি যেকোন একটা কুরবানী করলে হবে, তবে দুটা করা উত্তম একটা করলেও হবে।

** আর গরিব ব্যক্তি যদি হয় তাহলে দুটাই দিতে হবে।
দুটাই দেওয়া তখন ওয়াজিব।

২৮.গর্ভবতী পশু কুরবানী করা কি জায়েজ আছে?
উঃ- হ্যা জায়েজ।

২৯.পশু জবাইয়ের পরে যদি বাচ্চা কে জীবিত পাওয়া যায় তাহলে কি করবে?
উঃ- বাচ্চা ও জবাই দিতে হবে।

৩০.জবাইয়ের আগ মুহূর্তে যদি পশু প্রসব অবস্থায় উপনীত হয় তখন করনীয় কি?

উঃ- সে পশু জবাই করা জায়েজ আছে, তবে মাকরূহ!

৩১.পশু ক্রয় করার পর যদি এমন কোন দোষ দেখা যায় যে দোষ গুলো থাকিলে কুরবানী হয় না তখন করনীয় কি?
উঃ- এই পশু ধারা কুরবানী হবে না।
তবে এখানে গরিব ব্যক্তির জন্য জায়েজ আছে
ধনী ব্যক্তির জন্য জায়েজ নয়।

৩২.আপনি কোন পশু ক্রয় করার সময় জিজ্ঞেস করলেন বয়স কত সে বললো ২ বছর যদি সেটার আসলে বয়স ২ বছর না হয় তখন কি করনীয় বা কুরবানী কি হবে?

উঃ- হ্যা হবে তবে যে বিক্রেতা মিথ্যা বলেছে তার গুনা হবে।

৩৩.পশু কোথায় জবাই করা উত্তম?
উঃ- যেখানে পরিবেশ দূষিত হওয়ার আশংকা কম থাকে।

৩৪. পশু কে জবাই করা উত্তম?
উত্তমঃ- নিজের পশু নিজে কুরবানী করা উত্তম।

৩৫.বন্ধা পশু ধারা কুরবানী হবে কি?
উঃ- হ্যা হবে ।

৩৬.অনেক সময় হুজুর জবাই করার পর দেখা যায় সম্পূর্ণ হয় নি আবার অন্য জন তরবারি হাতে নিয়ে
রগ বা শিরা কাটতে যায় এটা কি জায়েজ হবে?

উত্তরঃ- হ্যা জায়েজ আছে তবে উভয় ব্যক্তি বিসমিল্লাহি আল্লাহ আকবার না বললে কুরবানী হবে না।
একজন যদি না বলে সেক্ষেত্রে ও কুরবানী বাতিল হয়ে যাবে।

৩৭. কুরবানীর পশু ধারা উপকৃত হওয়া যাবে কি?
উঃ না এটা কোন ভাবে জায়েজ নেই।

৩৮.কুরবানীর পশু ধারা যদি আপনি হাল চাষ করে ফেলেন সেক্ষেত্রে করনীয় কি?
উঃ অন্য পশু ধারা করলে যে পারিশ্রমিক আসত সে পরিমান টাকা সদকা করে দেওয়া।

৩৯.কুরবানির পশুর,দুধ পান করা যাবে কি?
উঃ- না

৪০. যদি পশুর জবাইর আগে মন হয় দুধ দহন না করলে পশুর কষ্ট হবে তাহলে করনীয় কি?

উঃ- সে দুধ দহন করে সদকা করে দিতে হবে.
ভুলে খেয়ে ফেললেন তখন যে পরিমাণ পান করেছেন সে পরিমাণ অর্থ সদকা করতে হবে।

৪১.পশু ক্রয় করার পর শরীক মারা গেল তখন কি করবে?

উঃ- তার ওয়ারিশ রা যদি বলে কুরবানী করেন তাহলে
করতে পারবেন, আর যদি বলে না করতে পারবেন না তাহলে টাকা দিয়ে দিতে হবে।
তবে চাইলে পরবর্তী আরেক জন শরীক করতে পারবেন।

৪২.জবাইয়ের আগে পশু বাচ্চা দিলে কি করবেন?

উঃ- ঐ বাচ্চা জীবিত সদকা করে দিতে হবে।
সদকা না করলে পশুর সাথে জবাই করতে হবে।
এখানে জবাই করা বাচ্চার গোশত সদকা করে দিতে হবে, আপনে খেতে পারবেন না।

৪৩.মৃত্যু ব্যক্তির পক্ষ থেকে কি কুরবানী করা যাবে?

উঃ- হ্যা করা যাবে, তবে উসিয়ত করে গেলে গোশত সদকা করে দিতে হবে। উছিয়ত না করলে আপনে খেতে পারবেন।

৪৪.তিন দিনের বেশি কুরবানীর গোশত রাখা যাবে?
উঃ- হ্যা রাখা যাবে যতো দিন ইচ্ছে!

৪৫.অনুমান করে বন্টন করা কি জায়েজ আছে?
উঃ- না, পূর্ণ ওজন করে ভাগ করতে হবে।

৪৬. তিনের এক অংশ গরীব কে দেওয়া, যদি সেটা না দেই তাহলে কি কুরবানী হবে? (আমরা যেটা কে সমাজের গোশত বলি)
উঃ- হ্যা হবে তবে সেটা বড় কৃপ্রনতার পরিচয়।

৪৭.গোশত চর্বি বিক্রি করা যাবে কি?
উঃ- না।

৪৮.জবাইকারী বা কসাই কে গোশত দিয়ে পারিশ্রমিক দেওয়া যাবে কি?

উঃ না টাকা দিতে হবে, তবে পরে হাদিয়া হিসেবে গোশত দিতে পারবেন আগে পারিশ্রমিক দিতে হবে।

৪৯. জবাই করার অস্র কেমন হতে হবে?
উঃ দাড়ালো উত্তম।

৫০. জবাইয়ের কত সময় পর চামড়া আলাদা করা যাবে?
উঃ- নিসতেজ হওয়ার পর পশু।

৫১.এক পশু কে অন্য পশুর সামনে জবাই করা যাবে কি?

উঃ- যাবে তবে ঠিক না নবী কারীম সাঃ নিষেধ করেছেন?

৫২.কুরবানীর গোশত অন্য র্ধমের ব্যক্তি কে দেওয়া যাবে কি ?
উঃ- হ্যা তাতে কোন সমস্যা নেই।

৫৩.পশু মারা গেলে অথবা ছিনতাই হয়ে গেলে কি করনীয়?
উঃ- ধনী হলে আরেক টা ক্রয় করবেন।
গরিব হলে লাগবে না।

৫৪.মুসাফির এর উপর কুরবানী করা কি ওয়াজিব?
উঃ না।

৫৫.কুরবানী ওয়াজিব এমন ব্যক্তির পক্ষ থেকে কুরবানী করলে কি করনীয়?

উঃ- ঐ ব্যক্তি থেকে অনুমতি নিতে হবে।

৫৬.কুরবানী গোশত খাওয়া কি?
উঃ- মুস্তাহব, না খেলেও গুনা হবে না। তবে খাওয়া উত্তম।

৫৭.কুরবানী ওয়াজিব এমন ব্যক্তি যদি ঋণ নিয়ে কুরবানী করে কুরবানী হবে কি?
উঃ হবে তবে সুদের উপর ঋণ নিয়ে করলে হবে না।

৫৮.হাজীরা যদি মুসাফির থাকে তখন তাদের উপর কুরবানী কি ওয়াজিব?
উঃ- না।

৫৯.পাগল পশু ধারা কুরবানী কি হবে?
উঃ- না।

৬০.নবী কারীম সাঃ এর পক্ষ থেকে কুরবানী করা কি?
উঃ- উত্তম সামার্থ্যবান দের জন্য।
এটার গোশত সবায় খেতে পারবে।

৬১.খাসি কৃত পশু ধারা কুরবানী করা যাবে কি?
উঃ- হ্যা

৬২.বিদেশে অবস্থানে ব্যক্তির করনীয় কি?
উঃ- উনার পক্ষ থেকে দেশে কুরবানী দিলেও হবে

৬৩.পশুর চামড়া কি নিজে ব্যবহার করা যাবে?
উঃ- হ্যা,তবে বিক্রি করলে টাকা সদকা করতে হবে।

৬৪.জবাই কারী কে পারিশ্রমিক দিতে হবে কি?
উঃ উত্তম হাদিয়া দেওয়া।

৬৫.কুরবানীর দিনে মুরগী হাঁস জবাই করা যাবে কি?
উঃ- যাবে, তবে কুরবানী নিয়তে করা যাবে না।

৬৬. জীবিত ব্যক্তির পক্ষ হতে কুরবানী করা যাবে কি?
উঃ- হ্যা যাবে।

আলহামদুলিল্লাহ এই হলো ৬৬ টি মাসায়ালা
আল্লাহ সকল কে সঠিক নিয়ম মেনে কুরবানী করার তৌফিক দান করুন আমিন।

Address

Dubai

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ফটিকছড়ির কিং Zayed posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ফটিকছড়ির কিং Zayed:

Videos

Share

Category


Other Media in Dubai

Show All